আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

বিসিএস ৪৬তম

পরীক্ষারঃ বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট

মোট বহুনির্বাচনি প্রশ্নঃ 200

মোট মার্কঃ 200

পরীক্ষার সময়ঃ 02:00:00

প্রকাশের তারিখঃ 25.06.23

ক. মৌর্য
খ. পাল
গ. গুপ্ত
ঘ. চন্দ্র
ব্যাখ্যাঃ

নওগা জেলার পাহাড়পুরে অবস্থিত সোমপুর মহাবিহার প্রাচীন বাংলার ❝পাল রাজবংশের❞ শাসনামলে অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকের শুরুর দিকে স্থাপিত হয়।

ক. মোহাম্মদ সোলায়মান
খ. আব্দুল খালেক
গ. মাহবুব উদ্দিন আহমেদ
ঘ. শৈলেন্দ্র কিশোর চৌধুরী
ব্যাখ্যাঃ

মুজিবনগর সরকারকে গার্ড অব অনার প্রদানকারী দলের নেতৃত্বে ছিলেন ⎯ মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বীরবিক্রম।

ক. বৈদেশিক বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা
খ. অর্থ ও পররাষ্ট্র
গ. স্বরাষ্ট্র ও পরিকল্পনা
ঘ. প্রতিরক্ষা ও পররাষ্ট্র
ব্যাখ্যাঃ

ছয় দফা কর্মসূচির ২য় দফায় ⎯ প্রতিরক্ষা ও পররাষ্ট্র বিষয় দুটি কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে রাখার প্রস্তাব করা হয়েছিল।

ক. সিলেট ও চট্টগ্রাম
খ. ঢাকা ও ময়মনসিংহ
গ. কুমিল্লা ও নোয়াখালী
ঘ. রাজশাহী ও রংপুর
ব্যাখ্যাঃ

হরিকেল ছিল প্রাচীন বাংলার একটি গুরুত্বপূর্ণ জনপদ। এর সঠিক ভৌগোলিক অবস্থান নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে কিছু মতপার্থক্য থাকলেও, অধিকাংশ ঐতিহাসিক মনে করেন যে, এটি বর্তমান বাংলাদেশের বৃহত্তর সিলেট অঞ্চল এবং চট্টগ্রাম বিভাগ (চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি) নিয়ে গঠিত ছিল। এছাড়াও, ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের কিছু অংশও এই জনপদের অন্তর্ভুক্ত ছিল বলে ধারণা করা হয়।

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

  • অবস্থান: এটি ছিল প্রাচীন পূর্ববঙ্গের একটি জনপদ, যার অবস্থান ছিল বাংলার পূর্ব প্রান্তে। চৈনিক পরিব্রাজক ই-ৎসিঙ সপ্তম শতকে এর অবস্থানকে 'পূর্বভারতের পূর্বসীমা'য় নির্দেশ করেন।
  • রাজধানী: ধারণা করা হয়, হরিকেলের রাজধানী ছিল শ্রীহট্ট (বর্তমান সিলেট)।
  • সময়কাল: সপ্তম ও অষ্টম শতক থেকে দশম ও একাদশ শতক পর্যন্ত হরিকেল একটি স্বতন্ত্র রাজ্য হিসেবে টিকে ছিল।
  • প্রমাণ: চট্টগ্রামের নাসিরাবাদ অঞ্চলে আবিষ্কৃত কান্তিদেবের অসম্পূর্ণ তাম্রলিপি এবং বাংলাদেশের জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত হরিকেল রাজ্যের রৌপ্যমুদ্রা এর অস্তিত্বের প্রমাণ বহন করে। এই মুদ্রাগুলোর একদিকে ত্রিশূল এবং অন্যদিকে শিবের ষাঁড় নন্দীর ছবি উৎকীর্ণ রয়েছে।
  • সাহিত্যিক উল্লেখ: বিভিন্ন প্রাচীন ভারতীয় গ্রন্থ ও চৈনিক পরিব্রাজকদের বর্ণনায় হরিকেলের উল্লেখ পাওয়া যায়। যেমন, 'মঞ্জুশ্রীমূলকল্প' গ্রন্থে হরিকেল, বঙ্গ এবং সমতটকে পৃথক পৃথক অঞ্চল হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

সংক্ষেপে, হরিকেল ছিল প্রাচীন বাংলার দক্ষিণ-পূর্বাংশে অবস্থিত একটি সমৃদ্ধ জনপদ, যা মূলত বর্তমান সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চল জুড়ে বিস্তৃত ছিল।

ক. সিলেট
খ. খুলনা
গ. বরিশাল
ঘ. চট্টগ্রাম
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের বিভাগগুলোর মধ্যে জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম বরিশাল বিভাগে

২০২২ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, বরিশাল বিভাগের জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ৬৬০ জন। অন্যান্য বিভাগের তুলনায় এই ঘনত্ব উল্লেখযোগ্যভাবে কম।

অন্যদিকে, ঢাকা বিভাগে জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি।

ক. পরিকল্পনা
খ. শিল্প
গ. বাণিজ্য
ঘ. অর্থ
ব্যাখ্যাঃ

ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত একটি সরকারি সংস্থা।

টিসিবি মূলত নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখা এবং সরবরাহ ব্যবস্থাপনার উন্নতি সাধনের লক্ষ্যে কাজ করে। এটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নীতি ও নির্দেশনা অনুযায়ী পরিচালিত হয়।

ক. বিজু
খ. রাশ
গ. সাংগ্রাই
ঘ. বাইশু
ব্যাখ্যাঃ

মারমাদের সবচেয়ে বড় উৎসবের নাম হলো ওয়াটার ফেষ্টিভাল অথবা সাংগ্রাই

এটি মূলত তাদের নববর্ষ উদযাপন এবং এটি সাধারণত বাংলা নববর্ষের কাছাকাছি সময়ে অনুষ্ঠিত হয়। এই উৎসবে মারমা সম্প্রদায়ের লোকেরা একে অপরের দিকে জল ছিটিয়ে আনন্দ উল্লাস করে। এটি তাদের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উৎসব।

ক. লিটন দাস
খ. মুশফিকুর রহিম
গ. সাকিব আল হাসান
ঘ. মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ
ব্যাখ্যাঃ

বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০২৩-এ বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। তিনি ৮টি ম্যাচে ৫৪.৬৬ ব্যাটিং গড়ে ৩২৮ রান করেছিলেন, যার মধ্যে একটি সেঞ্চুরি ও একটি হাফ-সেঞ্চুরি রয়েছে।

ক. ২৫
খ. ২৬
গ. ২৭
ঘ. ২৮
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি সংক্রান্ত নির্দেশনা সংবিধানের ২৫ অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা হয়েছে।

এই অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে:

"রাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদের নীতিসমূহ এবং সাধারণভাবে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নীতির উপর ভিত্তি করে অন্যান্য রাষ্ট্রের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করিবেন এবং আন্তর্জাতিক বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধানে সচেষ্ট হইবেন।"

অর্থাৎ, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি মূলত আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘের সনদ এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের নীতির উপর ভিত্তি করে গঠিত হবে এবং রাষ্ট্র আন্তর্জাতিক বিরোধ শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানের চেষ্টা করবে।

ক. প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
খ. বিচার বিভাগ
গ. নির্বাহী বিভাগ
ঘ. মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ
ব্যাখ্যাঃ

অ্যাটর্নি জেনারেল রাষ্ট্রের নির্বাহী বিভাগের কর্মকর্তা।

তিনি রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা এবং সরকারের আইনি পরামর্শদাতা হিসেবে কাজ করেন। সংবিধানের ৬৪ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম কোর্টের বিচারক হওয়ার যোগ্য কোনো ব্যক্তিকে অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেন।

ক. সালদা
খ. হালদা
গ. পদ্মা
ঘ. কুমার
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে কার্পজাতীয় মাছের রেণুর প্রধান উৎস হলো হালদা নদী

চট্টগ্রাম জেলার এই নদীটি প্রাকৃতিক পরিবেশে রুই, কাতলা, মৃগেল ও কালিবাউশ মাছের ডিম ছাড়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থান। প্রতি বছর বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে এই নদীতে প্রচুর পরিমাণে ডিম সংগ্রহ করা হয়, যা পরবর্তীতে পোনা উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।

ক. ৬
খ. ৭
গ. ৮
ঘ. ৯
ব্যাখ্যাঃ

ব-দ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০-এ ছয়টি ভৌগোলিক হটস্পট নির্ধারণ করা হয়েছে।

এই হটস্পটগুলো হলো:

১. উপকূলীয় অঞ্চল ২. বরেন্দ্র অঞ্চল ৩. খরাপ্রবণ অঞ্চল ৪. নিম্ন জলাভূমি ৫. পাহাড়ি অঞ্চল ৬. শহর অঞ্চল

ক. সাজেদা চৌধুরী
খ. নুরজাহান মোর্শেদ
গ. রাফিয়া আক্তার ডলি
ঘ. রাজিয়া বানু
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির একমাত্র নারী সদস্য ছিলেন বেগম রাজিয়া বানু

তিনি ১৯৭২ সালে গঠিত ৩৪ সদস্যের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ছিলেন। এই কমিটি বাংলাদেশের সংবিধানের মূল কাঠামো তৈরি করে।

ক. কুদরত-ই-খুদা
খ. কাজী মোতাহার হোসেন
গ. জামাল নজরুল ইসলাম
ঘ. আব্দুল মতিন চৌধুরী
ব্যাখ্যাঃ

কৃষ্ণগহ্বর (Black Hole) নিয়ে অনেক বাঙালি বিজ্ঞানী গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা করেছেন। তাঁদের মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত এবং পথিকৃৎ হলেন অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম

তিনি ছিলেন একজন বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী ও গণিতবিদ। কৃষ্ণগহ্বর এবং আপেক্ষিকতা তত্ত্বের উপর তাঁর গবেষণা আন্তর্জাতিকভাবে অত্যন্ত সমাদৃত। তিনি "দ্য আলটিমেট ফেট অফ দ্য ইউনিভার্স" (The Ultimate Fate of the Universe) এবং "স্কাইস্ক্র্যাপার অ্যান্ড বাটারফ্লাইস: দ্য কনফ্লিকটিং লজিক অফ গ্লোবালাইজেশন" (Scyscrapers and Butterflies: The Conflicting Logic of Globalisation) এর মতো বিখ্যাত বইয়ের লেখক।

ক. মানবাধিকার
খ. নারীর ক্ষমতায়ন
গ. শিশু মৃত্যুহার হ্রাস
ঘ. মাতৃ মৃত্যুহার হ্রাস
ব্যাখ্যাঃ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৬ সালে নারীর ক্ষমতায়নে অসামান্য অবদানের জন্য প্ল্যানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন পদক পান।

জাতিসংঘ উইমেন তাকে এই পদক প্রদান করে।

ক. ২০৩১
খ. ২০৩৫
গ. ২০৪১
ঘ. ২০৪৫
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের ২য় প্রেক্ষিত পরিকল্পনার মেয়াদ ২০৪১ সালে শেষ হবে।

এই পরিকল্পনার সময়কাল হলো ২০২১ থেকে ২০৪১ সাল পর্যন্ত। এটি বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে।

ক. যুক্তরাষ্ট্র
খ. যুক্তরাজ্য
গ. জার্মানী
ঘ. স্পেন
ব্যাখ্যাঃ

২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ পণ্য রপ্তানি বাবদ সবচেয়ে বেশি আয় করেছে যুক্তরাষ্ট্র (USA) থেকে।

বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (EPB) তথ্য অনুযায়ী, এই অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রায় ৮.৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছে। তৈরি পোশাক এক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা রেখেছে।

যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশের বৃহত্তম রপ্তানি বাজার হিসেবে অবস্থান করছে।

ক. পদ্মা
খ. যমুনা
গ. জিঞ্জিরাম
ঘ. মেঘনা
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের নবীনতম নদী যমুনা। ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পের ফলে ব্রহ্মপুত্র নদীর একটি নতুন স্রোতধারা সৃষ্টি হয়, যা পরবর্তীতে যমুনা নদী নামে পরিচিত হয়। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ২৪০ কিলোমিটার এবং এটি গোয়ালন্দের কাছে পদ্মা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে।

ক. গুরু দত্ত
খ. শিবু সিরিল
গ. শ্যাম বেনেগাল
ঘ. বিশাল ভরদ্বাজ
ব্যাখ্যাঃ

‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ চলচ্চিত্রের পরিচালক হলেন শ্যাম বেনেগাল

তিনি একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিচালক এবং এই ছবিটি বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত হয়েছে।

ক. সেপ্টেম্বর
খ. অক্টোবর
গ. নভেম্বর
ঘ. ডিসেম্বর
ব্যাখ্যাঃ

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ১৯৭৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বাংলায় বক্তৃতা দেন।

তিনি ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ২৯তম সাধারণ অধিবেশনে এই ঐতিহাসিক ভাষণটি দিয়েছিলেন।

ক. ভূমি রাজস্ব
খ. মূল্য সংযোজন কর
গ. আয়কর
ঘ. আমদানি শুল্ক
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ সরকার মূল্য সংযোজন কর (VAT) থেকে সর্বোচ্চ রাজস্ব আয় করে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)-এর তথ্য অনুযায়ী, বিভিন্ন খাত থেকে আসা রাজস্বের মধ্যে ভ্যাট সবচেয়ে বড় অংশীদার। এর পরেই আয়কর ও কর্পোরেট কর এবং অন্যান্য করের অবস্থান।

ভ্যাট মূলত পণ্য ও সেবার উপর ধার্য করা হয় এবং এটি সরকারের রাজস্ব আয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।

ক. গারো
খ. সাওতাল
গ. মনিপুরি
ঘ. চাকমা
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে মাতৃপ্রধান পরিবার ব্যবস্থার প্রচলন মূলত গারো এবং খাসি জাতীসত্ত্বায় দেখা যায়।

এই দুটি জাতিগোষ্ঠীর সমাজে নারীরা পরিবারের প্রধান এবং সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন। মায়ের বংশ ধরেই তাদের সমাজ ও গোত্র পরিচিতি নির্ধারিত হয়।

এছাড়াও, কিছু ক্ষেত্রে রাখাইন সম্প্রদায়েও মাতৃসূত্রীয় উত্তরাধিকারের কিছু বৈশিষ্ট্য দেখা যায়।

ক. রেহমান সোবহান
খ. আনিসুর রহমান
গ. নুরুল ইসলাম
ঘ. হারুন-অর-রশিদ
ব্যাখ্যাঃ

The Foreshadowing of Bangladesh গবেষণা গ্রন্থটির লেখক অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

এই গ্রন্থে ১৯০৬ থেকে ১৯৪৭ সালের মধ্যে বাংলার মুসলিম রাজনীতি এবং বেঙ্গল মুসলিম লীগের কার্যক্রম বিশদভাবে আলোচিত হয়েছে।

ক. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
খ. সৈয়দ নজরুল ইসলাম
গ. তাজউদ্দীন আহমেদ
ঘ. বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

তিনি ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার পর থেকে ১৯৭২ সালের ১১ই জানুয়ারি পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে তিনি প্রধানমন্ত্রী হন।

ক. ৪০.৮
খ. ৪০.৯
গ. ৪১.৬
ঘ. ৪১.৮
ব্যাখ্যাঃ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতির হার ছিল ৪১.৮ শতাংশ। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ক. ৯৫
খ. ৯৬
গ. ৯৭
ঘ. ৯৮
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেন।

ক. ২১৯
খ. ২২১
গ. ২২৩
ঘ. ২২৫
ব্যাখ্যাঃ

১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট ২৩২টি আসনে জয়লাভ করেছিল।

মোট ৩০৯টি আসনের মধ্যে যুক্তফ্রন্ট ২২৩টি আসনে জয়লাভ করে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছিল। পরবর্তীতে উপনির্বাচনে আরও ৯টি আসনে জয়লাভ করে তাদের মোট আসন সংখ্যা ২৩২-এ পৌঁছেছিল।

ক. সংযুক্ত আরব আমিরাত
খ. সৌদিআরব
গ. কুয়েত
ঘ. মালয়েশিয়া
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমানে (এপ্রিল ২০২৫), বাংলাদেশ সর্বাধিক জনশক্তি রপ্তানি করে সৌদি আরবে

দীর্ঘদিন ধরে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানির প্রধান কেন্দ্র। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সৌদি আরব একক দেশ হিসেবে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক বাংলাদেশী কর্মীর গন্তব্য হয়ে উঠেছে। এর পরেই সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান, কাতার এবং মালয়েশিয়ার অবস্থান।

ক. ৩
খ. ৪
গ. ৫
ঘ. ৬
ব্যাখ্যাঃ

২০২৩ সালে পাঁচজন নারী বেগম রোকেয়া পদক পেয়েছেন।

নারী জাগরণ ও নারী অধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য এই পাঁচ বিশিষ্ট নারীকে এই পদক প্রদান করা হয়।

ক. পাকিস্তান
খ. দক্ষিণ আফ্রিকা
গ. ভারত
ঘ. জিম্বাবুয়ে
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ প্রথম ওয়ানডে সিরিজ এবং টেস্ট সিরিজ জয় করেছিল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে।

  • ওয়ানডে সিরিজ: ২০০৫ সালে বাংলাদেশ নিজেদের মাটিতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডে সিরিজ জয়লাভ করে।
  • টেস্ট সিরিজ: একই বছর বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট সিরিজও জয় করে।

এই সিরিজগুলো বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়।

ক.
খ.
গ.
ঘ.
ব্যাখ্যাঃ কোন ভগ্নাংশটি হতে বড় তা নির্ণয় করার জন্য, আমরা প্রতিটি ভগ্নাংশকে দশমিকে রূপান্তর করে এর দশমিক মানের সাথে তুলনা করতে পারি। =.... এখন প্রতিটি বিকল্পের দশমিক মান বের করা যাক:
Option 1: ==. Option 2: ÷=.... Option 3: =. Option 4: ÷=....

এখন আমরা প্রতিটি দশমিক মানকে এর দশমিক মান (০.৬৬৬...) এর সাথে তুলনা করি:

  • Option 1: ০.৬৬ < ০.৬৬৬...
  • Option 2: ০.৭২৭২৭২... > ০.৬৬৬...
  • Option 3: ০.৬ < ০.৬৬৬...
  • Option 4: ০.৪৮১৪৮১... < ০.৬৬৬...
সুতরাং, ভগ্নাংশটি হতে বড়।
ক. ৪৪০ টাকা
খ. ৪৪১ টাকা
গ. ৪৪৫ টাকা
ঘ. ৪৫০ টাকা
ব্যাখ্যাঃ চক্রবৃদ্ধি মূলধন গণনার সূত্র হলো: A=P(1+r100)t

এখানে,

  • ( P = 400 ) (প্রাথমিক মূলধন),
  • ( r = 5% ) (বার্ষিক সুদের হার),
  • ( t = 2 ) বছর,
  • ( A ) হবে চূড়ান্ত পরিমাণ।
প্রয়োগ করি: A=400×(1+5100)2 A=400×(1.05)2 A=400×1.1025 A=440.96 সুতরাং, ২ বছর পর মূলধনের পরিমাণ হবে ৪৪১ টাকা
ক. ১ : ৯
খ. ২ : ৫
গ. ২ : ৩
ঘ. ৩ : ৫
ব্যাখ্যাঃ ধরি, দুইটি পূর্ণসংখ্যা xy, যেখানে x+y=300 এবং x,y>100

চলুন একটি সাধারণ সমাধানের দিকে যাই:

1. যেহেতু x+y=300, সংখ্যা দুটি হতে পারে:
x=120,y=180 → অনুপাত 120180=23
x=140,y=160 → অনুপাত 140160=78
ক. (- ∞, 3]
খ. (3, 4)
গ. [3, 4]
ঘ. [4, ∞)
ব্যাখ্যাঃ আমরা x² – 7x + 12 ≤ 0 অমৌলিক অসাম্য সমাধান করব।

1. বহুপদী অভাজ্য করা
আমরা x² – 7x + 12-কে ভগ্নাংশে বিভক্ত করি: x²7x+12=(x3)(x4) 2. অসাম্য রূপান্তর (x3)(x4)0 3. মূলবিন্দু নির্ণয়
মূলবিন্দু: x = 3, x = 4
এটি সংখ্যারেখাকে তিনটি অঞ্চলে ভাগ করে:
1. x < 3 (নেতিবাচক)
2. 3 ≤ x ≤ 4 (ধনাত্মক বা শূন্য)
3. x > 4 (নেতিবাচক)

যেহেতু অসাম্যটি ≤ 0, তাই ধনাত্মক অংশ বাদ দিয়ে শূন্যসহ (3,4)-এর মধ্যে মান নেওয়া হবে।

4. সমাধান সেট x[3,4]
ক. 12
খ. 19
গ. 16
ঘ. 14
ব্যাখ্যাঃ আমরা (x + 2y)² + (y + 2z)² + (z + 2x)² প্রসারিত করি: (x+2y)2+(y+2z)2+(z+2x)2 =x2+4y2+4xy+y2+4z2+4yz+z2+4x2+4zx+4xz =(x2+y2+z2)+4(xy+yz+zx)+4(x2+y2+z2) =5(x2+y2+z2)+4(xy+yz+zx) =5(2)+4(1) =10+4 =14 উত্তর: 14
ক. (2, 5)
খ. (2, 6)
গ. (3, 5)
ঘ. (3, 6)
ব্যাখ্যাঃ প্রদত্ত সমীকরণ: 3xy=3 5x+y=21 দুইটি সমীকরণ যোগ করি: (3xy)+(5x+y)=3+21 8x=24 x=248=3 x = 3 মান প্রথম সমীকরণে বসাই: 3(3)y=3 9y=3 y=93=6 উত্তর: (x,y)=(3,6)

৩৭. log8x=313 হলে x এর মান কত?

[ বিসিএস ৪৬তম ]

ক. 32
খ. 8
গ. 3
ঘ. 8
ব্যাখ্যাঃ আমরা প্রদত্ত লগারিদমিক সমীকরণ সমাধান করব: log8x=313 1. ভগ্নাংশকে দশমিক বা ভগ্নাংশ আকারে প্রকাশ করি: 313=103 2. লগারিদমিক সংজ্ঞা অনুযায়ী: x=(8)103 3. 8 লিখি 8=812: x=(812)103 4. সূচকের গুণ প্রয়োগ করি: x=8(12×103) x=8106=853 5. 8=23 হিসাবে প্রকাশ করি: x=(23)53 6. সূচকের গুণ প্রয়োগ করি: x=2(3×53) x=25 x=32 উত্তর: 32
ক. ৩৩
খ. ৩৫
গ. ৩৭
ঘ. ৪১
ব্যাখ্যাঃ ১. মোট সংখ্যা যা ৩০ দ্বারা বিভাজ্য
১ হতে বড় এবং ১০০০ এর মধ্যে ৩০ দ্বারা বিভাজ্য সংখ্যা: 99030=33 (৩০, ৬০, ৯০, ..., ৯৯০)

২. সংখ্যা যা ৩০ এবং ১৬ উভয় দ্বারা বিভাজ্য
কোন সংখ্যা যদি ৩০ এবং ১৬ উভয় দ্বারা বিভাজ্য হয়, তবে সেটি LCM(30, 16) = 240 দ্বারা বিভাজ্য হবে। 960240=4 (২৪০, ৪৮০, ৭২০, ৯৬০)

৩. চূড়ান্ত সংখ্যা
৩৩টি সংখ্যা আছে যা ৩০ দ্বারা বিভাজ্য, এর মধ্যে ৪টি ১৬ দ্বারা বিভাজ্য
অতএব, চূড়ান্ত সংখ্যা: 334=29 উত্তর: 29
ক. ১৬π বর্গ সেমি
খ. ৩২π বর্গ সেমি
গ. ৩৬π বর্গ সেমি
ঘ. ৪৮π বর্গ সেমি
ব্যাখ্যাঃ সিলিন্ডারের তলগুলির মোট ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র: মোট ক্ষেত্রফল=2πr2+2πrh

যেখানে,

  • ( r = 2 ) সেমি (ব্যাসার্ধ),
  • ( h = 6 ) সেমি (উচ্চতা)।
গণনা: =2π(2)2+2π(2)(6) =2π×4+2π×12 =8π+24π =32π উত্তর:
ক. সমকোণী
খ. সূক্ষ্মকোণী
গ. স্থুলকোণী
ঘ. সমদ্বিবাহু সমকোণী
ব্যাখ্যাঃ

কোনো ত্রিভুজের দুইটি কোণের পরিমাণ ২৮° ও ৬২° হলে, তৃতীয় কোণটির পরিমাণ হবে:

১৮০° - (২৮° + ৬২°) = ১৮০° - ৯০° = ৯০°

যেহেতু ত্রিভুজটির একটি কোণ ৯০°, তাই ত্রিভুজটি একটি সমকোণী ত্রিভুজ

ক. 8π বর্গসেমি
খ. 6π বর্গসেমি
গ. 4π বর্গসেমি
ঘ. 22 π বর্গসেমি
ব্যাখ্যাঃ ৪ সেমি বাহুবিশিষ্ট বর্গক্ষেত্রে পরিলিখিত বৃত্তের ক্ষেত্রফল নির্ণয় করতে, প্রথমে আমাদের বৃত্তটির ব্যাসার্ধ বের করতে হবে।

বর্গক্ষেত্রের কর্ণই হবে পরিলিখিত বৃত্তের ব্যাস।

বর্গক্ষেত্রের কর্ণের দৈর্ঘ্য d নির্ণয়ের সূত্র হলো: d=a2+a2=2a2=a2 যেখানে a হলো বর্গক্ষেত্রের বাহুর দৈর্ঘ্য।

এখানে, a=4 সেমি। সুতরাং, কর্ণের দৈর্ঘ্য: d=42 সেমি যেহেতু বৃত্তের ব্যাস বর্গক্ষেত্রের কর্ণের সমান, বৃত্তের ব্যাস D=42 সেমি।

সুতরাং, বৃত্তের ব্যাসার্ধ r হবে ব্যাসের অর্ধেক: r=D2=422=22 সেমি এখন, বৃত্তের ক্ষেত্রফল A নির্ণয়ের সূত্র হলো: A=πr2 এখানে, r=22 সেমি। সুতরাং, বৃত্তের ক্ষেত্রফল: A=π(22)2=π(4×2)=8π বর্গ সেমি
ক. 24
খ. 40
গ. 60
ঘ. 120
ব্যাখ্যাঃ শব্দ CONIC-এর অক্ষরগুলো নিয়ে গঠিত বিন্যাস সংখ্যা নির্ণয় করতে আমরা Permutation প্রয়োগ করি।

CONIC-এ মোট ৫টি অক্ষর রয়েছে, যেখানে C দুটি বার পুনরাবৃত্ত হয়েছে। যদি সব অক্ষর আলাদা থাকত, তাহলে মোট বিন্যাস সংখ্যা হত: 5!=5×4×3×2×1=120 কিন্তু এখানে C দু’বার রয়েছে, তাই পুনরাবৃত্ত অক্ষরগুলোর জন্য ভাগ দিতে হবে: 5!2!=1202=60 অতএব, CONIC শব্দের অক্ষরগুলো পুনর্বিন্যাসের মোট সংখ্যা ৬০
ক. 8
খ. 12
গ. 14
ঘ. 16
ব্যাখ্যাঃ আমরা সেট A-এর সদস্য সংখ্যা নির্ণয় করতে চাই, যেখানে x হলো 57 দ্বারা বিভাজ্য এবং x < 150

1. x, 5 ও 7 দ্বারা বিভাজ্য হওয়া মানে x অবশ্যই ল.সা.গু(5,7) দ্বারা বিভাজ্য হবে। ..(5,7)=35 2. x < 150 শর্তটি মানতে হলে, 35 দ্বারা বিভাজ্য x-এর সম্ভাব্য মানগুলো হতে পারে: 35,70,105,140 3. এভাবে, A-এর সদস্য সংখ্যা হবে 4। অতএব, P(A) বা পাওয়ার সেট-এর সদস্য সংখ্যা হবে: 24=16
ক. 310
খ. 57
গ. 75
ঘ. 710
ব্যাখ্যাঃ আমরা এখানে সাদা না হওয়ার সম্ভাবনা নির্ণয় করব, অর্থাৎ নীল বা কালো বল পাওয়া যাবে

1. মোট বল সংখ্যা: 5+10+20=35 2. সাদা না হওয়ার বল সংখ্যা (নীল + কালো): 5+20=25 3. সাদা না হওয়ার সম্ভাবনা: সাদা না হওয়ার বল সংখ্যামোট বল সংখ্যা=2535=57 অতএব, দৈবভাবে একটি বল তোলার ক্ষেত্রে সেটি সাদা না হওয়ার সম্ভাবনা 57 বা ৭১.৪৩%
ক. দক্ষিণ
খ. দক্ষিণ-পশ্চিম
গ. দক্ষিণ-পূর্ব
ঘ. পূর্ব
ব্যাখ্যাঃ

ধরি, লোকটি প্রাথমিকভাবে উত্তর-পশ্চিম (North-West) দিকে মুখ করে আছে।
(দ্রষ্টব্য: উত্তর-পশ্চিম দিকটি মূলত উত্তর ও পশ্চিমের মধ্যবর্তী, অর্থাৎ ১৩৫° কোণে অবস্থিত, যদি উত্তরকে ০° ধরি।)

ধাপ ১: ঘড়ির কাঁটার দিকে ৯০° ঘোরা

  • ঘড়ির কাঁটার দিকে ঘোরার অর্থ ডানদিকে ঘোরা।
  • উত্তর-পশ্চিম (১৩৫°) থেকে ৯০° ডানদিকে ঘুরলে:
    [ ১৩৫° + ৯০° = ২২৫° ]
    এটি দক্ষিণ-পশ্চিম (South-West) দিক নির্দেশ করে।
    (কারণ ১৮০° দক্ষিণ, ২২৫° দক্ষিণ-পশ্চিম)

ধাপ ২: ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে ১৮০° ঘোরা

  • ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে ঘোরার অর্থ বামদিকে ঘোরা।
  • দক্ষিণ-পশ্চিম (২২৫°) থেকে ১৮০° বামদিকে ঘুরলে:
    [ ২২৫° - ১৮০° = ৪৫° ]
    এটি উত্তর-পূর্ব (North-East) দিক নির্দেশ করে।
    (কারণ ০° উত্তর, ৪৫° উত্তর-পূর্ব)

ধাপ ৩: একই দিকে (বামদিকে) আরো ৯০° ঘোরা

  • উত্তর-পূর্ব (৪৫°) থেকে আরো ৯০° বামদিকে ঘুরলে:
    [ ৪৫° - ৯০° = -৪৫° ]
    কোণটি ঋণাত্মক হলে, আমরা ৩৬০° যোগ করে সমতুল্য ধনাত্মক কোণ পাই:
    [ -৪৫° + ৩৬০° = ৩১৫° ]
    এটি উত্তর-পশ্চিম (North-West) দিক নির্দেশ করে।
    (কারণ ২৭০° পশ্চিম, ৩১৫° উত্তর-পশ্চিম)

উত্তর:

লোকটি এখন উত্তর-পশ্চিম (North-West) দিকে মুখ করে আছে।

ক. ৪৩৫২১
খ. ৩৫৪২১
গ. ৩৪৫১২
ঘ. ৪৩৫১২
ব্যাখ্যাঃ

অভিধান অনুসারে শব্দগুলো আলফাবেটিক্যাল ক্রমে সাজাতে হলে আমরা প্রতিটি শব্দের প্রথম অক্ষর বিবেচনা করি।

শব্দগুলো: Protect, Pragmatic, Pastel, Postal, Pebble
এদের ক্রম হবে:

  1. Pastel
  2. Pebble
  3. Postal
  4. Pragmatic
  5. Protect

অতএব, সঠিক অভিধান অনুসারে সাজানো শব্দগুলো:
???? Pastel → Pebble → Postal → Pragmatic → Protect

ক. মা
খ. খালা
গ. বোন
ঘ. কন্যা
ব্যাখ্যাঃ
  1. মহিলার উক্তি: "তার (পুরুষের) ভাইয়ের বাবা আমার দাদার একমাত্র ছেলে।"

    • "তার ভাইয়ের বাবা" → অর্থাৎ, ওই পুরুষের বাবা
    • "আমার দাদার একমাত্র ছেলে" → অর্থাৎ, মহিলার বাবা
  2. তাহলে পুরুষের বাবা এবং মহিলার বাবা একই ব্যক্তি!

    • অর্থাৎ, ওই পুরুষ মহিলার ভাই

সম্পর্ক:

উক্ত মহিলার সঙ্গে ছবির পুরুষের সম্পর্ক ভাই-বোন

ক. ৭১
খ. ৮২
গ. ৯০
ঘ. ৯২
ব্যাখ্যাঃ

প্রদত্ত মানগুলো লক্ষ্য করি:

E = 10
J = 20
O = 30
T = 40

এখানে একটি প্যাটার্ন দেখা যাচ্ছে - ইংরেজি বর্ণমালার ক্রম অনুযায়ী এই অক্ষরগুলোর অবস্থান এবং তাদের মান:

  • E (5th letter) = 5 × 2 = 10
  • J (10th letter) = 10 × 2 = 20
  • O (15th letter) = 15 × 2 = 30
  • T (20th letter) = 20 × 2 = 40

সুতরাং, প্যাটার্নটি হলো: অক্ষরের বর্ণমালার অবস্থান × 2 = মান

এখন B, E, S, T এর মান বের করি:

  • B (2nd letter) = 2 × 2 = 4
  • E (5th letter) = 5 × 2 = 10
  • S (19th letter) = 19 × 2 = 38
  • T (20th letter) = 20 × 2 = 40

এখন B + E + S + T = 4 + 10 + 38 + 40 = 92

উত্তর:
92

ক. Kiwi
খ. Eagle
গ. Emu
ঘ. Ostrich
ব্যাখ্যাঃ

** Eagle** বাকিদের থেকে আলাদা। ????

কারণ:

  • Kiwi, Emu, Ostrich — এগুলো উড়তে পারে না (ফ্লাইটলেস বার্ড)।
  • Eagle — এটি উড়তে পারে, একটি শক্তিশালী শিকারি পাখি।

অতএব, Eagle অন্যদের থেকে স্বতন্ত্র!

ক. ২৩ বছর
খ. ৩৪ বছর
গ. ৪৫ বছর
ঘ. কোনোটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

চলুন ধাপে ধাপে বিশ্লেষণ করি:

মহিলার বয়স (x) এবং স্বামীর বয়স (y)
প্রশ্ন থেকে পাওয়া তথ্য:

  1. মহিলার বয়স উল্টালে স্বামীর বয়স পাওয়া যায়।
    → অর্থাৎ, (x) এর অঙ্কগুলো উল্টালে (y) পাওয়া যায়।
    উদাহরণ: যদি মহিলার বয়স ৩১ হয়, তাহলে স্বামীর বয়স ১৩ হতে পারে।

  2. স্বামী বয়সে বড় এবং বয়সের পার্থক্য হল মোট বয়সের যোগফলের ১১ ভাগের ১ ভাগ
    → অর্থাৎ,
    yx=(x+y)11

এখন, সম্ভাব্য সংখ্যাগুলো নিয়ে পরীক্ষা করলে আমরা পাই:

✅ মহিলার বয়স ৩৬ এবং স্বামীর বয়স ৬৩
✔️ বয়স উল্টালে শর্ত মেলে।
✔️ পার্থক্য: (63 - 36 = 27)
✔️ যোগফল: (36 + 63 = 99)
✔️ বয়সের পার্থক্য:
9911=9 যা শর্তের সাথে মেলে না।

অতএব, সঠিক উত্তর ৪৫ বছর (স্বামীর বয়স ৫৪ বছর)।

ক.
খ.
গ.
ঘ.
ব্যাখ্যাঃ

কোন বস্তু সবচেয়ে বেশি দূরে উড়ে যাবে তা মূলত আরম্ভিক বেগ, বস্তুর ভর, বাতাসের প্রতিরোধ এবং আকৃতি নির্ভর করে।

যদি বস্তুর ভর কম হয় এবং আকৃতি এমন হয় যাতে বাতাসের প্রতিরোধ কম হয়, তবে সেটি বেশি দূর যেতে পারে। যদি বস্তুটির আরম্ভিক বেগ বেশি দেওয়া হয়, তবে সেটি আরো দূর যেতে পারবে।

ক. ২১০
খ. ১০৫
গ. ২২৫
ঘ. ১৯৬
ব্যাখ্যাঃ কোনো n সংখ্যক লোক যদি প্রত্যেকে একে অপরের সাথে একবার করমর্দন করে, তাহলে মোট করমর্দনের সংখ্যা হয়: Total Handshakes=n(n1)2 যেখানে n হলো উপস্থিত ব্যক্তির সংখ্যা। এখানে: n=15 তাহলে, Total Handshakes=15×142=2102=105 অতএব, মোট করমর্দনের সংখ্যা হবে ১০৫টি
ক. Adult : Orthopedist
খ. Kidney : Nephrologist
গ. Females : Gynecologist
ঘ. Skin : Darmatologist
ব্যাখ্যাঃ

‘Children : Pediatrician’ সম্পর্কটি বোঝায় যে শিশুরা চিকিৎসা পায় একজন শিশু-চিকিৎসকের (Pediatrician) কাছ থেকে

এই ধরণের সম্পর্ক অনুসারে, সঠিক জুটি হবে:
Females : Gynecologistনারীদের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত চিকিৎসা করেন একজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ (Gynecologist)।

অন্য বিকল্পগুলোও চিকিৎসার ক্ষেত্রে সম্পর্কিত, তবে এটি সবচেয়ে সরাসরি ‘Children : Pediatrician’ সম্পর্কের মতো।

ছবিটি দেখে নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও:
mcq image
ক.
খ.
গ.
ঘ.
ছবিটি দেখে নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও:
mcq image
ক. ৮০
খ. ১১৪
গ. ১০৮
ঘ. কোনটিই নয়
ক. Consciencious
খ. Conscienctious
গ. Consciencitious
ঘ. Conscientious
ক. ৩০
খ. ৩৫
গ. ৪০
ঘ. ৪৫
ব্যাখ্যাঃ এখানে অনুপাত দেওয়া আছে :, যার মানে প্রতি ৩ জন পুরুষের জন্য ২ জন মহিলা থাকবে।

ধরি, পুরুষের সংখ্যা = x
মহিলার সংখ্যা = x

প্রশ্নে বলা হয়েছে যে মহিলা সংখ্যা , অর্থাৎ x= x==. এখন, পুরুষের সংখ্যা হবে x=×.=. যদি বাস্তবিক সংখ্যা নিয়ে চিন্তা করি, তাহলে সাধারণত মানুষ পূর্ণসংখ্যায় গণনা করা হয়। যেহেতু সংখ্যাটি দশমিক এসেছে, এর অর্থ হয়তো প্রশ্নের তথ্য সম্পূর্ণ ঠিক নেই, অথবা বাস্তবে সংখ্যা পূর্ণসংখ্যায় হতে পারে।
ক. Scarce
খ. Scarce
গ. Widespread
ঘ. Limited
ব্যাখ্যাঃ
  • Ubiquitous: সর্বত্র বিরাজমান, সুলভ, সহজলভ্য (যা সব জায়গায় পাওয়া যায়)
  • Scarce: দুর্লভ, অপ্রতুল, কম (যা সহজে পাওয়া যায় না)
  • Scarce: দুর্লভ, অপ্রতুল, কম (আগেরটির মতোই অর্থ)
  • Widespread: ব্যাপক, বিস্তৃত, বহুল (যা অনেক জায়গায় ছড়িয়ে আছে)
  • Limited: সীমিত, সীমাবদ্ধ, অল্প (যার পরিমাণ বা বিস্তৃতি কম)
ক. ১৮
খ. ২০
গ. ২২
ঘ. ২৪
ব্যাখ্যাঃ ধরি, পাঁচটি ধারাবাহিক পূর্ণসংখ্যা হলো x2,x1,x,x+1,x+2
এদের গড় দেওয়া আছে 15, অর্থাৎ (x2)+(x1)+x+(x+1)+(x+2)5=15 5x5=15 x=15 এখন, সবচেয়ে বড় পূর্ণ সংখ্যা হবে x+2, অর্থাৎ 15+2=17 তাই, সবচেয়ে বড় পূর্ণ সংখ্যা 17
ক. হেগেল
খ. কান্ট
গ. বেন্থাম
ঘ. পিটার সিঙ্গার
ব্যাখ্যাঃ

‘Animal Liberation’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন পিটার সিঙ্গার

এটি ১৯৭৫ সালে প্রকাশিত অস্ট্রেলিয়ান দার্শনিক পিটার সিঙ্গারের একটি বিখ্যাত গ্রন্থ। বইটি পশু অধিকার আন্দোলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দার্শনিক ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত হয়।

ক. নৈতিকতা-নিরপেক্ষ ক্রিয়া
খ. সামাজিক ক্রিয়া
গ. ঐচ্ছিক ক্রিয়া
ঘ. ইচ্ছা-নিরপেক্ষ ক্রিয়া
ব্যাখ্যাঃ

নীতিবিদ্যার আলোচ্য বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত ক্রিয়া হলো ঐচ্ছিক ক্রিয়া (Voluntary action)।

নীতিবিদ্যা মানুষের আচরণের ভালো-মন্দ, উচিত-অনুচিত নিয়ে আলোচনা করে। মানুষের যে কাজগুলো স্বাধীন ইচ্ছাশক্তির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং যেগুলোর জন্য মানুষ দায়ী থাকে, সেগুলোই নীতিবিদ্যার মূল আলোচ্য বিষয়। অনৈচ্ছিক বা বাধ্যবাধকতামূলক কাজ নীতিবিদ্যার আওতায় পড়ে না, কারণ সেসব কাজের ক্ষেত্রে ব্যক্তির নিজস্ব নৈতিক বিচার বা পছন্দের সুযোগ থাকে না।

ক. মোহাম্মদ বরকতুল্লাহ
খ. জি. সি. দেব
গ. আরজ আলী মাতুব্বর
ঘ. আব্দুল মতীন
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের 'নব্য-নৈতিকতার' প্রবর্তক হিসেবে সাধারণত ড. গোবিন্দ চন্দ্র দেব-কে গণ্য করা হয়। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন এবং তাঁর দার্শনিক চিন্তাভাবনায় নব্য-নৈতিকতার ধারণা বিশেষভাবে স্থান পায়।

তবে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরজ আলী মাতুব্বর-কেও এই ধারণার প্রবর্তক হিসেবে উল্লেখ করা হয়, বিশেষ করে তাঁর ধর্মীয় গোঁড়ামি ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে যুক্তিবাদী এবং বিজ্ঞানভিত্তিক নৈতিকতার অনুসন্ধানের জন্য।

সুতরাং, প্রশ্নে যদি নির্দিষ্ট একজনের নাম উল্লেখ করতে হয়, ড. গোবিন্দ চন্দ্র দেব অধিক পরিচিত এবং সাধারণভাবে স্বীকৃত। তবে আরজ আলী মাতুব্বরের অবদানও এক্ষেত্রে আলোচনার যোগ্য।

ক. স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা
খ. কর্তৃত্ববাদী শাসন
গ. কেন্দ্রীভূত সিদ্ধান্ত গ্রহণ
ঘ. স্বজন প্রীতি ও পক্ষপাতিত্ব
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো ক. স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা

অন্যান্য বিকল্পগুলো সুশাসনের পরিপন্থী:

  • খ. কর্তৃত্ববাদী শাসন: এটি ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ এবং জনগণের অংশগ্রহণের অভাব নির্দেশ করে, যা সুশাসনের মূলনীতির বিপরীত।
  • গ. কেন্দ্রীভূত সিদ্ধান্ত গ্রহণ: সুশাসনে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে বিকেন্দ্রীকরণ এবং সকলের অংশগ্রহণের উপর জোর দেওয়া হয়।
  • ঘ. স্বজন প্রীতি ও পক্ষপাতিত্ব: এটি আইনের শাসন ও সমতার পরিপন্থী এবং দুর্নীতি ও বৈষম্যকে উৎসাহিত করে।
ক. প্লেটো
খ. হেগেল
গ. জি. ই. ম্যূর
ঘ. রাসেল
ব্যাখ্যাঃ

"মানুষ হও এবং মরে বাঁচ।" — এটি হেগেল (Georg Wilhelm Friedrich Hegel)-এর উক্তি।

হেগেল এই কথার মাধ্যমে মানুষের আত্মবিকাশ ও আত্মত্যাগের গভীর দর্শন ব্যাখ্যা করেছেন, যেখানে "মৃত্যু" মানে হলো নিজের সংকীর্ণ স্বার্থের মৃত্যু এবং বৃহত্তর সত্য ও ন্যায়ের জন্য বেঁচে থাকা।

ক. ২০১০
খ. ২০১১
গ. ২০১২
ঘ. ২০১৮
ব্যাখ্যাঃ

জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল নীতিমালা ২০১২ সালে পাশ হয়।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এই নীতিমালা অনুমোদন করে। এর মূল লক্ষ্য হলো রাষ্ট্র ও সমাজে শুদ্ধাচার চর্চা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধের মাধ্যমে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।

ক. আর. বি. পেরি
খ. প্লেটো
গ. সি. ডি. ব্রড
ঘ. বার্ট্রান্ড রাসেল
ব্যাখ্যাঃ

“দর্শন হচ্ছে ধর্ম ও বিজ্ঞানের মধ্যবর্তী এক অনধিকৃত প্রদেশ।” – এই উক্তিটি করেছেন বারট্রান্ড রাসেল

তিনি ছিলেন একজন বিখ্যাত ব্রিটিশ দার্শনিক, যুক্তিবিদ, গণিতবিদ, ইতিহাসবিদ, লেখক, সমাজ সমালোচক এবং শান্তিকর্মী। তাঁর এই উক্তিটি দর্শনের স্বতন্ত্র অবস্থান এবং জ্ঞানার্জনের বিভিন্ন শাখার মধ্যে সম্পর্কের বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য।

ক. জাতিসংঘ
খ. জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি
গ. বিশ্বব্যাংক
ঘ. এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক
ব্যাখ্যাঃ

'সুশাসন চারটি স্তম্ভের উপর নির্ভরশীল' – এই অভিমতটি প্রধানত বিশ্বব্যাংক (World Bank) প্রকাশ করে থাকে।

বিশ্বব্যাংক সুশাসনের চারটি স্তম্ভকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেয় এবং বিভিন্ন নীতি ও প্রতিবেদনে এর উল্লেখ করে। এই স্তম্ভগুলো সাধারণত হলো:

১. জবাবদিহিতা (Accountability)
২. স্বচ্ছতা (Transparency)
৩. আইনের শাসন (Rule of Law)
৪. অংশগ্রহণ (Participation)

যদিও অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা যেমন জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (UNDP) এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (ADB)-ও সুশাসনের বিভিন্ন নীতি ও স্তম্ভের কথা বলে থাকে, তবে 'চারটি স্তম্ভের উপর নির্ভরশীল' এই নির্দিষ্ট অভিমতটি বিশ্বব্যাংকের বিভিন্ন প্রকাশনায় বিশেষভাবে দেখা যায়।

ক. Smart Democracy
খ. Smart Politics
গ. Smart Society
ঘ. Smart Parliament
ব্যাখ্যাঃ

‘SMART Bangladesh’ ধারণার মূল উপাদানগুলো হলো:

  • Smart Citizen (স্মার্ট নাগরিক)
  • Smart Economy (স্মার্ট অর্থনীতি)
  • Smart Government (স্মার্ট সরকার)
  • Smart Society (স্মার্ট সমাজ)
ক. বার্কলে
খ. জন লক
গ. ডেকার্ট
ঘ. প্লেটো
ব্যাখ্যাঃ

‘Republic’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন প্লেটো (Plato)।

এটি প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক প্লেটোর সবচেয়ে বিখ্যাত কাজগুলির মধ্যে একটি। গ্রন্থটিতে ন্যায়বিচার, আদর্শ রাষ্ট্র এবং একজন ন্যায়বান মানুষের চরিত্র নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সক্রেটিসের মুখ দিয়ে প্লেটো তাঁর দার্শনিক চিন্তাভাবনা তুলে ধরেছেন।

ক. জলীয় বাষ্প (H₂O)
খ. কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO₂)
গ. মিথেন (CH₄)
ঘ. নাইট্রিক অক্সাইড (NO)
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো: নাইট্রিক অক্সাইড (NO)**।

গ্রীনহাউজ গ্যাসগুলো হলো সেই গ্যাস যা পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে তাপ ধরে রাখে এবং ভূপৃষ্ঠকে উষ্ণ রাখে। জলীয় বাষ্প (H₂O), কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO₂), এবং মিথেন (CH₄) প্রধান গ্রীনহাউজ গ্যাসগুলোর মধ্যে অন্যতম।

নাইট্রিক অক্সাইড (NO) বায়ুমণ্ডলে স্বল্পস্থায়ী এবং সরাসরি গ্রীনহাউজ প্রভাবের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে না। তবে, এটি অন্যান্য গ্যাসের সাথে বিক্রিয়া করে গৌণ গ্রীনহাউজ গ্যাস যেমন নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড (NO₂) এবং ট্রপোস্ফিয়ারিক ওজোন (O₃) তৈরিতে ভূমিকা রাখতে পারে।

সুতরাং, সরাসরি গ্রীনহাউজ গ্যাস হিসেবে নাইট্রিক অক্সাইডকে গণ্য করা হয় না।

ক. ৭
খ. ১০
গ. ১৪
ঘ. ২০
ব্যাখ্যাঃ

জলীয় দ্রবণে pH-এর সর্বোচ্চ মান হলো ১৪

সংক্ষেপে মনে রাখো:

  • pH স্কেল: ০ থেকে ১৪ পর্যন্ত।
  • pH = ৭ → নিরপেক্ষ (neutral) (যেমন বিশুদ্ধ পানি)
  • pH < ৭ → অম্লীয় (acidic)
  • pH > ৭ → ক্ষারীয় (basic)
  • সর্বোচ্চ ক্ষারীয় অবস্থায় (যেমন শক্তিশালী ক্ষার দ্রবণ) pH প্রায় ১৪ হয়।
ক. রাইবোসোম
খ. ক্লোরোপ্লাস্ট
গ. মাইটোকন্ড্রিয়া
ঘ. পারোক্সিসোম
ব্যাখ্যাঃ

কোষের রাইবোসোম নামক অর্গানেলটি পর্দা দ্বারা আবেষ্টিত থাকে না।

কোষের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অর্গানেল, যেমন নিউক্লিয়াস, মাইটোকন্ড্রিয়া, এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম, গলগি বস্তু ইত্যাদি, একটি বা দুটি পর্দা দ্বারা আবৃত থাকে। কিন্তু রাইবোসোমের কোনো ঝিল্লি বা পর্দা নেই। এটি মূলত RNA এবং প্রোটিন দিয়ে গঠিত এবং সাইটোপ্লাজমে মুক্তভাবে অথবা এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলামের গায়ে যুক্ত অবস্থায় থাকতে পারে। প্রোটিন সংশ্লেষণ করাই রাইবোসোমের প্রধান কাজ।

ক. 50%
খ. 99.3%
গ. 0%
ঘ. 69.3%
ব্যাখ্যাঃ

প্রাকৃতিক ইউরেনিয়ামে প্রধানত দুটি আইসোটোপ থাকে: ²³⁸U এবং ²³⁵U। এছাড়াও খুবই সামান্য পরিমাণে ²³⁴U আইসোটোপও বিদ্যমান।


প্রাকৃতিক ইউরেনিয়ামের শতকরা সংযুক্তি হলো:

  • ²³⁸U: প্রায় ৯৯.২৭%
  • ²³⁵U: প্রায় ০.৭২%
  • ²³⁴U: প্রায় ০.০০৫%

সুতরাং, প্রাকৃতিক ইউরেনিয়ামে শতকরা প্রায় ৯৯.২৭ ভাগ ²³⁸U আইসোটোপ থাকে।

ক. বায়োইনফরমেটিক্স
খ. বায়োমেট্রিক্স
গ. বায়োকেমিস্ট্রি
ঘ. কোনটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

বায়োইনফরমেটিক্স (Bioinformatics): এটি জীববিজ্ঞান, কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং পরিসংখ্যানের সমন্বয়ে গঠিত একটি আন্তঃশাস্ত্রীয় ক্ষেত্র। জীববৈজ্ঞানিক ডেটা বিশ্লেষণ, ব্যাখ্যা এবং সংরক্ষণে আইটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ক. ইদুঁরের মাধ্যমে
খ. মাইটের মাধ্যমে
গ. বাতাসের মাধ্যমে
ঘ. পাখির মাধ্যমে
ব্যাখ্যাঃ

গমের মোজাইক ভাইরাস (Wheat Mosaic Virus) মূলত ছড়ায় শস্যে সংক্রামিত রস বা বাহক পোকা (বিশেষ করে ঘাস ফড়িং বা মাইট) এর মাধ্যমে।


ছড়ানোর প্রধান উপায়:

  • বাহক পোকা (vector): কিছু বিশেষ ধরনের মাইট (mite) বা ফড়িং ভাইরাসটি গাছ থেকে গাছে বহন করে।
  • সংক্রমিত বীজ বা গাছ: আক্রান্ত গাছ বা বীজের মাধ্যমে নতুন গাছে ছড়াতে পারে।
  • মাটি ও বাতাস: সংক্রমিত মাটি এবং বাতাসে ভাসমান বাহকের মাধ্যমেও ছড়াতে পারে। এর লক্ষণগুলো (যেমন পাতায় দাগ, গাছের বিকৃতি)
ক. Red blood corpuscle
খ. Thrombocyte
গ. B Lymphocyte
ঘ. Monocyte
ব্যাখ্যাঃ

এন্টিবডি তৈরি করে বি লিম্ফোসাইট (B lymphocytes) নামক এক প্রকার শ্বেত রক্ত কণিকা।

যখন কোনো অ্যান্টিজেন (যেমন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস) শরীরে প্রবেশ করে, তখন বি লিম্ফোসাইটগুলো সক্রিয় হয়ে প্লাজমা কোষ (plasma cells) নামক বিশেষ কোষে রূপান্তরিত হয়। এই প্লাজমা কোষগুলোই প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিবডি তৈরি করে এবং রক্তে নিঃসরণ করে। প্রতিটি অ্যান্টিবডি একটি নির্দিষ্ট অ্যান্টিজেনের সাথে যুক্ত হতে পারে এবং তাকে নিষ্ক্রিয় করতে সাহায্য করে।

ক. গ্লাইসিন (Glycine)
খ. সেরিন (Serine)
গ. সিস্টিন (Cistine)
ঘ. ভ্যালিন (Valine)
ব্যাখ্যাঃ

মানুষের শরীরে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো অ্যাসিড নয়টি রয়েছে। এগুলো হলো:

১. ফেনিল্যালানিন (Phenylalanine)
২. ভ্যালিন (Valine)
৩. থ্রিওনিন (Threonine)
৪. ট্রিপটোফান (Tryptophan)
৫. আইসোলিউসিন (Isoleucine)
৬. লিউসিন (Leucine)
৭. লাইসিন (Lysine)
৮. মেথিওনিন (Methionine)
৯. হিস্টিডিন (Histidine) (কিছু ক্ষেত্রে শিশুদের জন্য অত্যাবশ্যকীয় হিসেবে বিবেচিত)

ক. 2 টি
খ. 3 টি
গ. 4 টি
ঘ. 5 টি
ব্যাখ্যাঃ

প্রকৃতিতে মৌলিক বল চারটি:

১. মহাকর্ষ বল (Gravitational Force): এটি দুটি বস্তুর ভরের কারণে সৃষ্ট আকর্ষণ বল। এই বলের পাল্লা অসীম এবং এটি মহাবিশ্বের বৃহৎ কাঠামো (যেমন গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি) গঠনে ভূমিকা রাখে। এটি সবচেয়ে দুর্বল মৌলিক বল।

২. তাড়িতচৌম্বক বল (Electromagnetic Force): এটি চার্জযুক্ত কণার মধ্যে ক্রিয়াশীল বল। এর দুটি অংশ রয়েছে: স্থির চার্জের মধ্যে ক্রিয়াশীল বৈদ্যুতিক বল এবং চলমান চার্জের মধ্যে ক্রিয়াশীল চৌম্বক বল। আলো এই বলের মাধ্যমেই বিকিরিত হয়। এর পাল্লাও অসীম এবং এটি মহাকর্ষ বলের তুলনায় অনেক শক্তিশালী।

৩. সবল নিউক্লিয় বল (Strong Nuclear Force): এটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসের মধ্যে প্রোটন ও নিউট্রনকে একত্রে ধরে রাখে। এটি খুবই শক্তিশালী বল, তবে এর পাল্লা খুবই সীমিত (প্রায় নিউক্লিয়াসের ব্যাসার্ধের সমান)।

৪. দুর্বল নিউক্লিয় বল (Weak Nuclear Force): এটি তেজস্ক্রিয় ক্ষয় (যেমন বিটা ক্ষয়) এবং কিছু মৌলিক কণার মধ্যেকার মিথস্ক্রিয়ার জন্য দায়ী। এটি সবল নিউক্লিয় বলের চেয়ে দুর্বল এবং এর পাল্লাও খুবই সীমিত।

ক. Ultra-violet
খ. Infrared
গ. Visible
ঘ. X-ray
ব্যাখ্যাঃ

জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ প্রধানত ইনফ্রারেড (অবলোহিত) রেডিয়েশন ব্যবহার করে মহাবিশ্ব পর্যবেক্ষণ করে। এর কারণগুলো হলো:

  • মহাজাগতিক লোহিত সরণ (Cosmological Redshift)
  • ধুলো এবং গ্যাসের মধ্য দিয়ে দেখার ক্ষমতা
  • ঠান্ডা বস্তুর বিকিরণ

ওয়েব টেলিস্কোপ 0.6 থেকে 28.5 মাইক্রন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ইনফ্রারেড আলোতে কাজ করার জন্য চারটি অত্যাধুনিক বৈজ্ঞানিক সরঞ্জাম (NIRCam, NIRSpec, NIRISS, and MIRI) দিয়ে সজ্জিত। যদিও এটি কিছুটা দৃশ্যমান আলোও (লাল প্রান্তের দিকে) সনাক্ত করতে পারে, তবে এর প্রধান মনোযোগ ইনফ্রারেড পর্যবেক্ষণের উপর।

ক. সবুজ
খ. নীল
গ. লাল
ঘ. হলুদ
ব্যাখ্যাঃ

আলোর প্রাথমিক রং হিসেবে হলুদ কে বিবেচনা করা হয় না।

আলোর প্রাথমিক রং হলো লাল (Red), সবুজ (Green), এবং নীল (Blue)। এই তিনটি রংকে বিভিন্ন অনুপাতে মেশালে অন্যান্য সকল রং তৈরি করা যায়। এই কারণে এদেরকে RGB (Red, Green, Blue) বলা হয়।

হলুদ রং লাল এবং সবুজ রঙের মিশ্রণে তৈরি হয়। তাই এটি মৌলিক বা প্রাথমিক রং নয়, বরং একটি যৌগিক রং।

ক. Vitamin K
খ. Vitamin A
গ. Vitamin B
ঘ. Vitamin C
ব্যাখ্যাঃ

রক্ত জমাট বাঁধার জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিনটি হলো ভিটামিন কে

ভিটামিন কে রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি কিছু প্রোটিন তৈরি করতে সাহায্য করে যা রক্ত জমাট বাঁধার জন্য অপরিহার্য। ভিটামিন কে-এর অভাবে রক্ত জমাট বাঁধতে বেশি সময় লাগতে পারে এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হতে পারে।

ক. hλ/c
খ. hc/λ
গ. cλ/h
ঘ. chλ
ব্যাখ্যাঃ

ফোটনের শক্তি E এর সমীকরণ হলো:

E=hf

এখানে,

  • ( E ) = ফোটনের শক্তি
  • ( h ) = প্লাঙ্কের ধ্রুবক (Planck's constant)
  • ( f ) = আলোর তরঙ্গের কম্পাংক (frequency)

আরো একটি রূপ হলো, যখন তরঙ্গ দৈর্ঘ্য (λ) দেওয়া থাকে:

E=hcλ

এখানে,

  • ( c ) = আলোর বেগ (প্রায় 3×108,m/s)
  • λ = তরঙ্গের দৈর্ঘ্য
ক. প্রজাতি
খ. বর্গ
গ. রাজ্য
ঘ. শ্রেণি
ব্যাখ্যাঃ

দ্বিপদ নামকরণে দ্বিতীয় নামটি প্রজাতি (species) নির্দেশ করে।


দ্বিপদ নামকরণ (Binomial nomenclature) হলো জীবন্ত প্রাণীদের নামকরণের একটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে প্রতিটি জীবের দুটি অংশের সমন্বয়ে একটি বৈজ্ঞানিক নাম দেওয়া হয়:

  • প্রথম অংশটি হলো গণ (genus)-এর নাম, যা বড় হাতের অক্ষর দিয়ে শুরু হয়।
  • দ্বিতীয় অংশটি হলো প্রজাতি (species)-এর নাম, যা ছোট হাতের অক্ষর দিয়ে শুরু হয়।

উদাহরণস্বরূপ, মানুষের বৈজ্ঞানিক নাম হলো Homo sapiens, যেখানে Homo হলো গণ এবং sapiens হলো প্রজাতি।

ক. লবণ
খ. পানি
গ. কার্বন ডাইঅক্সাইড
ঘ. সবগুলো
ব্যাখ্যাঃ ধাতব কার্বোনেটের সাথে এসিডের বিক্রিয়ায় প্রধানত তিনটি জিনিস উৎপন্ন হয়:

১. লবণ (Salt)
২. কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস (Carbon Dioxide Gas, CO₂)
৩. পানি (Water, H₂O:

সুতরাং, ধাতব কার্বোনেটের সাথে এসিডের বিক্রিয়ার সাধারণ রাসায়নিক সমীকরণটি হলো: ধাতব কার্বোনেট+এসিডলবণ+কার্বন ডাই অক্সাইড+পানি উদাহরণস্বরূপ, ক্যালসিয়াম কার্বোনেটের (CaCO₃) সাথে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের (HCl) বিক্রিয়া: CaCO(s)+2HCl(aq)CaCl(aq)+CO(g)+HO(l) এই বিক্রিয়ায় ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড (CaCl₂) লবণ, কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস (CO₂) এবং পানি (H₂O) উৎপন্ন হয়।
ক. এটি মাল্টি টাস্কিং অপারেটিং সিস্টেম
খ. এটি Open source অপারেটিং সিস্টেম
গ. ক এবং খ উভয়ই সত্য
ঘ. কোনোটিই সত্য নয়
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো Option1: এটি মাল্টি টাস্কিং অপারেটিং সিস্টেম


ব্যাখ্যা:

  • এটি মাল্টি টাস্কিং অপারেটিং সিস্টেম: Windows একই সময়ে একাধিক অ্যাপ্লিকেশন বা প্রক্রিয়া চালানোর ক্ষমতা রাখে। এটি একটি মৌলিক এবং গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য যা আধুনিক অপারেটিং সিস্টেমের জন্য অপরিহার্য।

  • এটি Open source অপারেটিং সিস্টেম: Open source অপারেটিং সিস্টেমের সোর্স কোড সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকে এবং ব্যবহারকারীরা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন ও বিতরণ করতে পারে। Windows একটি মালিকানাধীন (proprietary) অপারেটিং সিস্টেম, যার সোর্স কোড মাইক্রোসফটের নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং এটি সাধারণভাবে ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত নয়।

ক. RAM
খ. Hard Disk
গ. ROM
ঘ. Register
ব্যাখ্যাঃ

কম্পিউটার মেমোরি হিসেবে দ্রুততম হলো রেজিস্টার (Register)।


সংক্ষেপে কারণ:

  • রেজিস্টার সরাসরি CPU-র ভেতর থাকে।
  • ডেটা প্রসেস করার জন্য CPU প্রথমেই রেজিস্টার ব্যবহার করে।
  • র‍্যাম (RAM), ক্যাশ (Cache) ইত্যাদির থেকেও রেজিস্টার অনেক দ্রুত কাজ করে।
  • সাধারণত খুবই ছোট সাইজের (কয়েক বিট থেকে কয়েক কিলোবাইট পর্যন্ত) হয়, কিন্তু স্পিড সর্বোচ্চ
ক. Size of RAM
খ. Size of ROM
গ. Size of Cache Memory
ঘ. Size of Register
ব্যাখ্যাঃ

Size of ROM (Read-Only Memory): ROM হলো স্থায়ী মেমরি যেখানে কম্পিউটারের বুট করার জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলী (firmware) সংরক্ষিত থাকে। ROM-এর আকার কম্পিউটারের বুটিং প্রক্রিয়া এবং কিছু বেসিক ফাংশনকে প্রভাবিত করে, কিন্তু এটি অ্যাপ্লিকেশন চালানোর বা ডেটা প্রক্রিয়াকরণের মতো দৈনন্দিন কর্মক্ষমতার উপর সরাসরি কোনো প্রভাব ফেলে না।

ক. (111 101)₂
খ. (010 100)₂
গ. (111 100)₂
ঘ. (101 010)₂
ব্যাখ্যাঃ প্রথম ধাপ: অক্টাল সংখ্যা থেকে বাইনারি রূপে রূপান্তর

অক্টাল সংখ্যার প্রতিটি অঙ্ককে তার ৩-বিট বাইনারি রূপে প্রকাশ করি:

⇒ ২ = ০১০
⇒ ৪ = ১০০

এখন একসাথে লিখি: (),() তাহলে, (২৪)₈ এর বাইনারি রূপ: 010100
ক. Command-Line Interface
খ. Graphical User Interface
গ. Block User Interface
ঘ. Tap User Interface
ব্যাখ্যাঃ

একটি অপারেটিং সিস্টেম যখন কোনো ব্যক্তিকে বিভিন্ন সিম্বল, আইকন অথবা ভিজ্যুয়াল মেটাফরের মাধ্যমে কম্পিউটারের সাথে সংযোগ স্থাপনে সাহায্য করে, তখন এই শ্রেণির কাজকে গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস (Graphical User Interface - GUI) বলে।

GUI ব্যবহারকারীকে কমান্ড লেখার পরিবর্তে ভিজ্যুয়াল উপাদানের (যেমন উইন্ডো, বাটন, মেনু, আইকন) মাধ্যমে কম্পিউটারের সাথে ইন্টারেক্ট করতে দেয়। এটি কম্পিউটার ব্যবহারকে অনেক সহজ এবং ব্যবহারকারী-বান্ধব করে তোলে।

ক. এটি Interpreter-এর চেয়ে অনুবাদ করতে বেশি সময় লাগে
খ. এটি প্রতি লাইন প্রোগ্রাম পড়ে এবং অনুবাদ করে
গ. এটি একবারে পুরো প্রোগ্রাম অনুবাদ করে
ঘ. এটি মেশিন প্রোগ্রামকে সোর্স প্রোগ্রামে রূপান্তর করে
ব্যাখ্যাঃ

কম্পাইলার একবারে পুরো প্রোগ্রাম অনুবাদ করে। এটি ইন্টারপ্রেটারের প্রধান পার্থক্য। ইন্টারপ্রেটার লাইন বাই লাইন কোড অনুবাদ করে এবং সাথে সাথেই চালায়।

ক. Facebook
খ. Instagram
গ. Twitter
ঘ. Google
ব্যাখ্যাঃ

Google - এটি একটি সোস্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম নয়

Facebook, Instagram, এবং Twitter — এগুলো সবই সোস্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম, যেখানে ব্যবহারকারীরা একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে, কনটেন্ট শেয়ার করতে এবং নেটওয়ার্কিং করতে পারেন।

Google মূলত একটি সার্চ ইঞ্জিন এবং অন্যান্য ডিজিটাল সার্ভিস যেমন Gmail, Google Maps, Google Drive ইত্যাদি প্রদান করে, কিন্তু এটি সোস্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের অন্তর্ভুক্ত নয়।

ক. Global Positioning Radio Service
খ. General Positioning Radio Service
গ. Global Packet Radio Service
ঘ. General Packet Radio Service
ব্যাখ্যাঃ

Cellular Data Network এর ক্ষেত্রে GPRS বলতে বুঝায়:

General Packet Radio Service.

GPRS হলো ২G এবং ৩G সেলুলার নেটওয়ার্কের গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল কমিউনিকেশনস (GSM)-এর একটি মোবাইল ডেটা স্ট্যান্ডার্ড। এটি একটি প্যাকেট-ভিত্তিক ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সার্ভিস যা মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট, মাল্টিমিডিয়া মেসেজিং (MMS) এবং অন্যান্য ডেটা সার্ভিস ব্যবহারের সুবিধা দিয়ে থাকে।

ক. Antivirus
খ. Digital Signature
গ. Encryption
ঘ. Firewall
ব্যাখ্যাঃ

বাহিরের আক্রমণ থেকে প্রাইভেট নেটওয়ার্ক রক্ষার্থে ফায়ারওয়াল (Firewall) ব্যবহৃত হয়।

ফায়ারওয়াল হলো একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা যা কোনো নেটওয়ার্কে প্রবেশ এবং বহির্গমনকারী ডেটা ট্র্যাফিক নিরীক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ করে। এটি পূর্বনির্ধারিত নিরাপত্তা নীতির উপর ভিত্তি করে কোন ট্র্যাফিককে অনুমতি দেবে এবং কোনটিকে ব্লক করবে তা নির্ধারণ করে।

ক. Bing
খ. Google
গ. Yahoo
ঘ. Safari
ব্যাখ্যাঃ

Safari — এটি একটি সার্চ ইঞ্জিন নয়


Safari হলো একটি ওয়েব ব্রাউজার, যা Apple দ্বারা তৈরি এবং ব্যবহৃত হয়। এটি ওয়েব পেজ ভিউ করার জন্য ব্যবহৃত হয়, কিন্তু এটি সার্চ ইঞ্জিন নয়।

অন্যদিকে:

  • Bing, Google, এবং Yahoo — এগুলো সব সার্চ ইঞ্জিন যা ওয়েব পেজ, তথ্য বা কনটেন্ট খোঁজার জন্য ব্যবহৃত হয়।
ক. HTML
খ. Email
গ. WWW
ঘ. DWS
ব্যাখ্যাঃ

ইন্টারনেট জগতে হাইপার-লিঙ্কড ডকুমেন্টগুলোর কালেকশনকে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (World Wide Web - WWW) বলে।

ক. Remote Sensing
খ. Cloud Computing
গ. Remote Invocation
ঘ. Private Computing
ব্যাখ্যাঃ

ক্লাউড কম্পিউটিং (Cloud Computing) হলো গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী ইউটিলিটি-ভিত্তিক কম্পিউটিং পরিষেবা প্রদানের জন্য ডিস্ট্রিবিউটেড কম্পিউটিং-এর একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ।

ক্লাউড কম্পিউটিং হলো একটি প্রযুক্তি যা ইন্টারনেট ("ক্লাউড") এর মাধ্যমে কম্পিউটিং পরিষেবা - যেমন সার্ভার, স্টোরেজ, ডেটাবেস, নেটওয়ার্কিং, সফটওয়্যার, অ্যানালিটিক্স এবং ইন্টেলিজেন্স - সরবরাহ করে। এর মাধ্যমে দ্রুত উদ্ভাবন, নমনীয় রিসোর্স এবং অর্থনীতিতে সুবিধা পাওয়া যায়।

ক. LAN
খ. WAN
গ. MAN
ঘ. PAN
ব্যাখ্যাঃ

** WAN (Wide Area Network)** — এটি সবচেয়ে বেশি জায়গা ব্যাপ্তি হয়।


সংক্ষেপে:

  • LAN (Local Area Network): একটি ছোট এলাকার মধ্যে (যেমন একটি অফিস বা বাড়ি) নেটওয়ার্ক সংযোগ স্থাপন করে।
  • MAN (Metropolitan Area Network): একটি শহরের মধ্যে বা শহরের বেশ কিছু অংশে নেটওয়ার্ক সংযোগ স্থাপন করে।
  • WAN (Wide Area Network): এটি একাধিক শহর, দেশ বা মহাদেশের মধ্যে ব্যাপ্তি থাকে এবং সবচেয়ে বেশি জায়গায় নেটওয়ার্ক সংযোগ স্থাপন করতে পারে। এটি পৃথিবীজুড়ে ব্যবহৃত হয়।
  • PAN (Personal Area Network): একটি ছোট এলাকা (যেমন একটি ব্যক্তি বা একটি ছোট দল) ঘিরে কাজ করে, সাধারণত ব্লুটুথ বা ওয়াইফাই প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
ক. Applied Al
খ. Applied I0T
গ. Virtual Reality
ঘ. কোনোটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

Option 1: Applied AI — এটি Face Recognition সিস্টেমে ব্যবহার করা হয়।

কারণ:

  • Applied AI (Artificial Intelligence) হলো একটি শাখা যা বাস্তব জীবনের সমস্যা সমাধানের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
  • Face Recognition সিস্টেমে Deep Learning এবং Computer Vision এর প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়, যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এর অংশ।

অন্যদিকে:

  • Applied IoT (Internet of Things), Virtual Reality — এগুলি Face Recognition সিস্টেমের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত নয়।
ক. Megabytes per second
খ. Megabits per second
গ. Milibits per second
ঘ. কোনোটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

'MbPS' এর পূর্ণরূপ হলো **"Megabits Per Second"**।


এটি নেটওয়ার্কের ট্রান্সমিশন রেট বা ডাটা ট্রান্সফারের গতি বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যা প্রতি সেকেন্ডে মেগাবিট পরিমাণ ডাটা স্থানান্তরের হার নির্দেশ করে।

  • Megabit (Mb): ১ মেগাবিট = ১,০০০,০০০ বিট
  • Per Second (PS): প্রতি সেকেন্ডে

এটি সাধারণত ইন্টারনেট স্পিড বা নেটওয়ার্ক সিস্টেমের পারফরম্যান্স পরিমাপ করতে ব্যবহৃত হয়।

ক. ৫ জুন
খ. ১০ জুন
গ. ২০ জুন
ঘ. ২৫ জুন
ব্যাখ্যাঃ

বিশ্ব শরণার্থী দিবস প্রতি বছর ২০ জুন পালিত হয়।

এ দিনটি আন্তর্জাতিকভাবে শরণার্থীদের অবস্থা এবং তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করার জন্য পালন করা হয়। জাতিসংঘ ২০০১ সালে প্রথম এই দিনটি পালনের ঘোষণা দেয়। এই দিবসটি শরণার্থীদের প্রতি সহানুভূতি এবং তাদের প্রতি আন্তর্জাতিক সমর্থন প্রদানের উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠিত হয়।

ক. রোম
খ. ভিয়েনা
গ. জেনেভা
ঘ. পিটসবার্গ
ব্যাখ্যাঃ

জাতিসংঘ মাদক ও অপরাধ সংক্রান্ত সংস্থা (UNODC) এর প্রধান কার্যালয় অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা শহরে অবস্থিত। বিশেষভাবে, এটি ভিয়েনা ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার (Vienna International Centre) এর মধ্যে, Wagramer Strasse 5, A-1400 Vienna, Austria ঠিকানায় অবস্থিত।

UNODC মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ, অপরাধ প্রতিরোধ, সন্ত্রাসবাদ দমন, দুর্নীতি প্রতিরোধ এবং আন্তর্জাতিক অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য জাতিসংঘের একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা।

ক. ১৯৭৪
খ. ২০১১
গ. ২০১৩
ঘ. ২০১৫
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্থল সীমান্ত সম্পর্কিত প্রটোকলটি ২০১১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকায় স্বাক্ষরিত হয়। এই প্রটোকলটি ১৯৭৪ সালের স্থল সীমান্ত চুক্তি (Land Boundary Agreement, LBA) বাস্তবায়নের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে কাজ করে। এর মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে সীমান্ত চিহ্নিতকরণ, বিরোধপূর্ণ এলাকা নির্ধারণ এবং সীমান্তবর্তী জনগণের অধিকার সংরক্ষণ নিশ্চিত করা হয়।

এই প্রটোকলটি বাস্তবায়নের পর, ২০১৫ সালের ৩১ জুলাই রাতে ১১২টি ভারতীয় এনক্লেভ বাংলাদেশে এবং ৫১টি বাংলাদেশি এনক্লেভ ভারতে স্থানান্তরিত হয়, যার ফলে প্রায় ৫০,০০০ মানুষ তাদের নাগরিকত্ব পরিবর্তন করে।

ক. ইরান
খ. ইরাক
গ. জর্ডান
ঘ. সিরিয়া
ব্যাখ্যাঃ

আলেপ্পো শহরটি সিরিয়া দেশে অবস্থিত। এটি সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত এবং দেশটির বৃহত্তম শহরগুলোর মধ্যে অন্যতম।

ক. ১০৫
খ. ১১৫
গ. ১২৫
ঘ. ১৩৫
ব্যাখ্যাঃ

জি-৭৭ (Group of 77) হলো উন্নয়নশীল দেশসমূহের একটি বৈশ্বিক জোট, যা ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে এই জোটের সদস্য সংখ্যা ১৩৪টি দেশ। তবে, ঐতিহাসিক গুরুত্বের কারণে এর নাম এখনও জি-৭৭ রাখা হয়েছে।

জি-৭৭-এর সদস্য দেশসমূহের মধ্যে আফ্রিকা, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল, লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয় দেশসমূহ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই জোটের মূল লক্ষ্য হলো দক্ষিণ-দক্ষিণ সহযোগিতা বৃদ্ধি, উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষা এবং আন্তর্জাতিক মঞ্চে তাদের কণ্ঠস্বর শক্তিশালী করা।

উল্লেখযোগ্য যে, চীন আনুষ্ঠানিকভাবে জি-৭৭-এর পূর্ণ সদস্য নয়, তবে এটি জি-৭৭-এর সঙ্গে সহযোগিতা করে এবং অনেক সময় "জি-৭৭ ও চীন" নামে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ক. টার্গেট ১.১
খ. টার্গেট ১.২
গ. টার্গেট ১.৩
ঘ. টার্গেট ১.৪
ব্যাখ্যাঃ

“২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের দরিদ্র নারী, পুরুষ ও শিশুর সংখ্যা অর্ধেক নামিয়ে আনতে হবে” -এটি টেকসই উন্নয়ন লক্ষমাত্রার ১ম অভীষ্ট লক্ষ্য: দারিদ্র্য বিলোপ (End poverty in all its forms everywhere)-এর উপ-লক্ষ্য ১.২

লক্ষ্য ১: সর্বস্তরে সকল প্রকার দারিদ্র্যের অবসান।

অভীষ্ট লক্ষ্য ১.২: ২০৩০ সালের মধ্যে জাতীয় সংজ্ঞা অনুযায়ী সকল বয়সী নারী, পুরুষ ও শিশুদের মধ্যে অন্তত অর্ধেক দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষের অনুপাত কমিয়ে আনা।

ক. চীন
খ. জাপান
গ. ডেনমার্ক
ঘ. সুইডেন
ব্যাখ্যাঃ

চীন বৈশ্বিক উন্নয়ন উদ্যোক্তা হিসেবে পরিচিত গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ (GDI)-এর প্রস্তাবক।

চীনা রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৬তম অধিবেশনে এই উদ্যোগের প্রস্তাব করেন। এর লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDGs) অর্জনে সহায়তা করা। এই উদ্যোগের অধীনে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে দারিদ্র্য বিমোচন, খাদ্য নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ডিজিটাল সংযোগ এবং শিল্পায়নের মতো ক্ষেত্রগুলোতে সহযোগিতা প্রদানের কথা বলা হয়েছে।

ক. সৌদি আরব
খ. কুয়েত
গ. ওমান
ঘ. জর্দান
ব্যাখ্যাঃ

The Daily Star Bangla এবং অন্যান্য নির্ভরযোগ্য সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বাংলাদেশের শ্রমিকদের সর্বাধিক গন্তব্যস্থল হলো মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো, বিশেষ করে সৌদি আরব

নারী শ্রমিকদের ক্ষেত্রেও সৌদি আরব প্রধান গন্তব্যস্থল। তবে, পুরুষ শ্রমিকদের পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী শ্রমিক জর্ডান, ওমান এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতেও কাজ করতে যান।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মালয়েশিয়াও বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গন্তব্য হিসেবে পুনরায় আত্মপ্রকাশ করছে।

ক. শরণার্থীর অধিকার
খ. জ্বালানি নিরাপত্তা
গ. সমুদ্র সীমানা
ঘ. জলবায়ু পরিবর্তন
ব্যাখ্যাঃ

কপ ২৮ সম্মেলনটি মূলত জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত।

জাতিসংঘের উদ্যোগে আয়োজিত এই বার্ষিক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে (Conference of the Parties - COP) জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা এবং এর বিরূপ পরিণতি হ্রাস করার জন্য বিভিন্ন দেশের সরকার, বিজ্ঞানী, পরিবেশবাদী এবং অন্যান্য অংশীজন একত্রিত হন।

ক. আফগানিস্তান
খ. মায়ানমার
গ. পেরু
ঘ. মালি
ব্যাখ্যাঃ

২০২৩ সালের বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ সূচক (Global Terrorism Index 2023) অনুযায়ী, আফগানিস্তান** ছিল সবচেয়ে বেশি সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির মধ্যে থাকা দেশ।

এই সূচকে দেশগুলোকে ০ থেকে ১০ পর্যন্ত স্কেলে রেটিং করা হয়, যেখানে ১০ মানে সবচেয়ে বেশি সন্ত্রাসবাদের প্রভাব। আফগানিস্তান ছিল শীর্ষে, যার স্কোর ছিল ৯.৬৩। এটি মূলত তালেবান সরকারের অধীনে দেশটির রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর কার্যক্রম এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে।

ক. আইসল্যান্ড
খ. জাপান
গ. সিংগাপুর
ঘ. সুইজারল্যান্ড
ব্যাখ্যাঃ

বৈশ্বিক শান্তিসূচক ২০২৩ (Global Peace Index 2023) অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশ হলো আইসল্যান্ড

আইসল্যান্ড ২০০৮ সাল থেকে এই শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে।

ক. রোমান আইনের ভিত্তি
খ. স্থাপত্যের ১২টি নির্দেশনা
গ. ফুটবল খেলার নিয়মাবলি
ঘ. স্থানীয়/দেশি খেলা
ব্যাখ্যাঃ

‘বার বিধি’ (The Twelve Tables) ছিল প্রাচীন রোমান আইনের ভিত্তিস্তম্ভ। এটি ৪৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ব্রোঞ্জের বারোটি স্তম্ভে খোদাই করে রোমান ফোরামে জনসমক্ষে স্থাপন করা হয়েছিল।


‘বার বিধি’ প্রণয়নের মূল উদ্দেশ্য ছিল:

  • আইনের একত্রীকরণ ও সুস্পষ্টকরণ: এর আগে রোমান আইন মূলত ঐতিহ্য ও প্রথার উপর নির্ভরশীল ছিল এবং এর প্রয়োগে যথেষ্ট অস্পষ্টতা ও পক্ষপাতিত্বের সুযোগ ছিল। ‘বার বিধি’ আইনগুলোকে একটি সুনির্দিষ্ট কাঠামোয় নিয়ে আসে।
  • সাধারণ মানুষের অধিকার রক্ষা: প্লেবিয়ান (সাধারণ নাগরিক) শ্রেণী প্যাট্রিশিয়ানদের (অভিজাত শ্রেণী) স্বেচ্ছাচারী আইন প্রয়োগের বিরুদ্ধে দীর্ঘকাল ধরে সংগ্রাম করছিল। ‘বার বিধি’ প্রণয়নের মাধ্যমে আইনের একটি লিখিত রূপ দেওয়া হয়, যা সকলের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য হওয়ার একটি ভিত্তি তৈরি করে।
  • আইনের জ্ঞান সকলের কাছে সহজলভ্য করা: জনসমক্ষে স্থাপন করার ফলে সাধারণ মানুষও আইন সম্পর্কে জানতে পারত এবং নিজেদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন হতে পারত।
ক. ভারত ও চীন
খ. নেপাল ও চীন
গ. পাকিস্তান ও চীন
ঘ. ভারত ও পাকিস্তান
ব্যাখ্যাঃ

সিয়াচেন হিমবার (Siachen Glacier) হলো পৃথিবীর একমাত্র যুদ্ধবিধ্বস্ত হিমবাহ এবং এটি ভারত এবং পাকিস্তান দেশের মধ্যে অবস্থিত।

এটি কাশ্মীর অঞ্চলের উত্তরাঞ্চলে হিমালয়ের তুষারময় অঞ্চলে অবস্থান করছে, যেখানে দুই দেশের সেনাবাহিনী একে অপরকে নজরদারি করছে এবং সংঘর্ষের মধ্যে রয়েছে।

সিয়াচেন হিমবারের এই এলাকার অধিকাংশ অংশই ৫,০০০ মিটার (১৬,৪০০ ফুট) উচ্চতায় অবস্থিত, যা শীতকালেও অত্যন্ত শীতল এবং কঠিন পরিবেশে পরিণত হয়।

ক. জলবায়ু কার্যক্রম
খ. মানসম্মত শিক্ষা
গ. দারিদ্র বিমোচন
ঘ. শান্তি, ন্যায়বিচার ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান
ব্যাখ্যাঃ

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (SDG) চতুর্থ লক্ষ্যমাত্রা হলো গুণগত শিক্ষা (Quality Education)

এই লক্ষ্যমাত্রার মূল উদ্দেশ্য হলো ২০৩০ সালের মধ্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সমতাভিত্তিক গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করা এবং সকলের জন্য জীবনব্যাপী শিক্ষার সুযোগ তৈরি করা।

ক. কার্টাগেনা প্রটোকল
খ. মন্ট্রিল প্রটোকল
গ. কিয়াটো প্রটোকল
ঘ. প্যারিস চুক্তি
ব্যাখ্যাঃ

জৈব নিরাপত্তা বিষয়ক (Biosafety to the Convention on Biological Diversity) হলো কার্টেজেনা প্রোটোকল (Cartagena Protocol)

কার্টেজেনা প্রোটোকল হলো জীববৈচিত্র্য কনভেনশনের (Convention on Biological Diversity - CBD) একটি অতিরিক্ত চুক্তি। এর মূল উদ্দেশ্য হলো আধুনিক জৈব প্রযুক্তির মাধ্যমে সৃষ্ট জীবন্ত পরিবর্তিত জীবের (Living Modified Organisms - LMOs) নিরাপদ ব্যবহার, পরিবহন এবং পরিচালনা নিশ্চিত করা, যা জীববৈচিত্র্য এবং মানব স্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।

এই প্রোটোকলটি ২৯ জানুয়ারী ২০০০ সালে গৃহীত হয় এবং ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৩ সালে কার্যকর হয়।

ক. ধর্মীয় আন্দোলন
খ. পরিবেশবাদী আন্দোলন
গ. শান্তিবাদী আন্দোলন
ঘ. গণতান্ত্রিক আন্দোলন
ব্যাখ্যাঃ

‘Friday For Future’ হলো একটি জলবায়ু আন্দোলন

এই আন্দোলনটি সুইডিশ কিশোরী গ্রেটা থুনবার্গ ২০১৮ সালের আগস্ট মাসে সুইডিশ পার্লামেন্টের বাইরে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর মাধ্যমে শুরু করে। সে প্রতি শুক্রবার স্কুলে না গিয়ে "স্কুল ধর্মঘট জলবায়ুর জন্য" (Skolstrejk för klimatet) লেখা একটি প্ল্যাকার্ড হাতে পার্লামেন্টের সামনে বসে থাকত।

ক. ২ বৎসর
খ. ৩ বৎসর
গ. ৬ বৎসর
ঘ. ৯ বৎসর
ব্যাখ্যাঃ

আন্তর্জাতিক আদালতের (International Court of Justice - ICJ) সভাপতির মেয়াদ ৩ বছর
এই মেয়াদ শেষে, আদালতের সদস্যরা নতুন সভাপতি নির্বাচন করেন। তবে, কোনো বিশেষ কারণে যদি সভাপতির দায়িত্বে পরিবর্তন আনা প্রয়োজন হয়, তাহলে নতুন সভাপতি নির্বাচিত হতে পারে।

ক. আর্টিকেল ২
খ. আর্টিকেল ৩
গ. আর্টিকেল ৪
ঘ. আর্টিকেল ৫
ব্যাখ্যাঃ

The উত্তর আটলান্টিক চুক্তির ৫ম ধারায় (Article 5) যৌথ নিরাপত্তার ধারণাটি ব্যক্ত হয়েছে।

এই ধারায় বলা হয়েছে যে জোটের কোনো এক বা একাধিক সদস্য রাষ্ট্রের উপর সশস্ত্র আক্রমণকে জোটের সকল সদস্য রাষ্ট্রের উপর আক্রমণ হিসেবে গণ্য করা হবে। এর ফলস্বরূপ, আক্রান্ত সদস্য রাষ্ট্রকে সহায়তা করার জন্য প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্র প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে, যার মধ্যে সশস্ত্র বাহিনী ব্যবহারও অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
ধারা ৫ ন্যাটোর মূল ভিত্তি এবং সম্মিলিত প্রতিরক্ষার নীতিকে তুলে ধরে।

ক. উদারবাদ
খ. বাস্তববাদ
গ. মার্ক্সবাদ
ঘ. কোনোটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের যে তত্ত্বটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের কার্যকরী ভূমিকার বিষয়ে ইতিবাচক ধারণা প্রদান করে, সেটি হলো উদারতাবাদ (Liberalism) এবং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা নব্য-উদারতাবাদ বা উদারনৈতিক প্রাতিষ্ঠানবাদ (Neoliberal Institutionalism)

উদারতাবাদ মনে করে যে রাষ্ট্রগুলো কেবল ক্ষমতা maximization-এর দিকে ধাবিত হয় না, বরং তারা সহযোগিতা করতে এবং পারস্পরিক লাভের জন্য কাজ করতে সক্ষম। এই তত্ত্বে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সহযোগিতা বৃদ্ধি, সংঘাত হ্রাস এবং একটি নিয়ম-ভিত্তিক আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী হিসেবে দেখা হয়।

ক. বিরামপুর, দিনাজপুর
খ. ঘোড়াঘাট, দিনাজপুর
গ. হাকিমপুর, দিনাজপুর
ঘ. পাঁচ বিবি, জয়পুর হাট
ব্যাখ্যাঃ

হিলি স্থলবন্দরটি হাকিমপুর, দিনাজপুর জেলায় অবস্থিত।

হিলি বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থলবন্দর, যা ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে বাণিজ্যিক কার্যক্রমের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি পশ্চিমবঙ্গের হিলি শহরের সংযোগস্থলে অবস্থিত, যা দুই দেশের মধ্যে পণ্য আদান-প্রদানের একটি মূল কেন্দ্র।

ক. সকাল ০৯:০০ টা
খ. বিকাল ০৩:০০ টা
গ. সন্ধ্যা ০৬:০০ টা
ঘ. রাত ০৯:০০ টা
ব্যাখ্যাঃ একটি স্থানের স্থানীয় সময় নির্ণয়ের জন্য দ্রাঘিমার পার্থক্যকে ব্যবহার করা যায়। সাধারণত, প্রতি ১৫° দ্রাঘিমার পার্থক্যে সময়ের পার্থক্য ১ ঘণ্টা হয়।

ঢাকা থেকে পূর্বদিকে ৪৫° দ্রাঘিমার পার্থক্য থাকলে, সময়ের পার্থক্য হবে: 45°15°=3 ঘণ্টা অর্থাৎ, ঐ স্থানের সময় ঢাকার তুলনায় ৩ ঘণ্টা এগিয়ে থাকবে। যদি ঢাকার মধ্যাহ্ন সময় ১২:০০ টা হয়, তাহলে ঐ স্থানের স্থানীয় সময় হবে: 12:00+3:00=15:00 (বা ৩:০০ PM) সুতরাং, ঐ স্থানের স্থানীয় সময় ৩:০০ PM হবে
ক. ইন্ডিয়ান ও ইউরেশিয়ান
খ. ইন্ডিয়ান ও বার্মিজ
গ. ইন্ডিয়ান ও আফ্রিকান
ঘ. বার্মিজ ও ইউরেশিয়ান
ব্যাখ্যাঃ

মাউন্ট এভারেস্ট ভারতীয় (Indian Plate) এবং ইউরেশীয় (Eurasian Plate) এই দুটি টেকটোনিক প্লেটের সংযোগস্থল বরাবর অবস্থিত। এই দুটি প্লেটের সংঘর্ষের ফলেই হিমালয় পর্বতমালা এবং মাউন্ট এভারেস্টের সৃষ্টি হয়েছে। ভারতীয় প্লেটটি ইউরেশীয় প্লেটের দিকে ধীরে ধীরে অগ্রসর হওয়ার কারণে আজও মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতা সামান্য পরিমাণে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ক. ৫.৫° সেলসিয়াস/কিলোমিটার
খ. ৬.৫° সেলসিয়াস/কিলোমিটার
গ. ৭.৫° সেলসিয়াস/কিলোমিটার
ঘ. ৮.৫° সেলসিয়াস/কিলোমিটার
ব্যাখ্যাঃ

ট্রপোমণ্ডলে (Troposphere) উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে সাথে বায়ুর তাপমাত্রা সাধারণত কমতে থাকে। এই হ্রাসের গড় হারকে পরিসীমা হ্রাস হার (Lapse Rate) বলা হয়। সাধারণভাবে, প্রতি ১ কিলোমিটার উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে তাপমাত্রা প্রায় ৬.৫°C হ্রাস পায়। তবে এটি বিভিন্ন পরিবেশগত পরিস্থিতির উপর নির্ভরশীল হতে পারে।

ট্রপোমণ্ডল বায়ুমণ্ডলের নীচের স্তর, যেখানে আমাদের আবহাওয়া ও জলবায়ুর কার্যক্রম ঘটে। উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে তাপমাত্রা কমার প্রধান কারণ হলো:
1. বায়ুর ঘনত্ব কমে যাওয়া, ফলে তাপমাত্রা ধারণের ক্ষমতা হ্রাস পায়।
2. ভূপৃষ্ঠ থেকে তাপ শোষণ কম হওয়া, কারণ সূর্যের তাপ মূলত পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে বিকিরিত হয়।

ক. জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার পর্যায়ক্রমে হ্রাসকরণ
খ. জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বিষয়ক
গ. ওজোনস্তর ক্ষয় নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক
ঘ. মরুকরণ প্রক্রিয়া হ্রাসকরণ
ব্যাখ্যাঃ

দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘ জলবায়ু বিষয়ক সম্মেলনে (কপ-২৮)-এর মূল ফোকাস ছিল জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা এবং প্যারিস চুক্তির লক্ষ্য অর্জনের অগ্রগতি ত্বরান্বিত করা


কপ-২৮ এর প্রধান দিকগুলো ছিল:

  • প্রথম বিশ্বব্যাপী স্টকটেক (Global Stocktake) সম্পন্ন করা: প্যারিস চুক্তির আওতায় দেশগুলো তাদের জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান (Nationally Determined Contributions - NDCs) কতটা অর্জন করেছে, তার একটি সামগ্রিক মূল্যায়ন করা হয়। এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে আরও ambitious লক্ষ্য নির্ধারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
  • জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে সরে আসার বিষয়ে আলোচনা: জলবায়ু পরিবর্তনের প্রধান কারণ জীবাশ্ম জ্বালানি। কপ-২৮ এ এই জ্বালানির ব্যবহার কমানো এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়। শেষ পর্যন্ত, একটি ঐতিহাসিক চুক্তিতে "জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে সরে যাওয়ার" (transitioning away from fossil fuels) বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানো যায়।
  • ক্ষয়ক্ষতি তহবিল (Loss and Damage Fund) কার্যকর করা: জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দুর্বল দেশগুলোকে সহায়তা করার জন্য এই তহবিল গঠন করা হয়েছে। কপ-২৮ এ এই তহবিলকে কার্যকর করার প্রক্রিয়া শুরু হয় এবং কিছু দেশ অর্থ প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেয়।
  • জলবায়ু অর্থায়ন বৃদ্ধি: উন্নত দেশগুলো উন্নয়নশীল দেশগুলোকে জলবায়ু পরিবর্তনের মোকাবিলায় সহায়তার জন্য প্রতি বছর ১০০ বিলিয়ন ডলার প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কপ-২৮ এ এই প্রতিশ্রুতি পূরণ এবং ভবিষ্যতে আরও বেশি অর্থায়নের বিষয়ে আলোচনা হয়।
  • অভিযোজন (Adaptation) এবং স্থিতিস্থাপকতা (Resilience) জোরদার করা: জলবায়ু পরিবর্তনের অনিবার্য প্রভাবগুলোর সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া এবং দুর্যোগ মোকাবিলায় সক্ষমতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।
  • অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশগ্রহণ: কপ-২৮ এ নাগরিক সমাজ, নারী, যুব, স্থানীয় সম্প্রদায় এবং আদিবাসীসহ সকলের অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করা হয়।

মোটকথা, কপ-২৮ এর মূল লক্ষ্য ছিল কার্যকর জলবায়ু পদক্ষেপের মাধ্যমে বিশ্বকে একটি নিরাপদ ও টেকসই ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এবং প্যারিস চুক্তির লক্ষ্যমাত্রাগুলো অর্জন করা।

ক. ১৮০°
খ. ৩৬০°
গ. ৯০°
ঘ. ০°
ব্যাখ্যাঃ

নিরক্ষীয় তল থেকে উত্তর মেরুর কৌণিক দূরত্ব বা উৎপন্ন কোণ হল ৯০°

পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে নিরক্ষীয় তলের সাথে উত্তর মেরু যে কোণ উৎপন্ন করে, তাই উত্তর মেরুর অক্ষাংশ এবং এর মান ৯০° উত্তর।

ক. বিশালাকৃতির ঢেউ
খ. সামুদ্রিক ঢেউ
গ. জলোচ্ছ্বাস
ঘ. পোতাশ্রয়ের ঢেউ
ব্যাখ্যাঃ

জাপানিজ শব্দ ‘সুনামি’ এর অর্থ হল পোতাশ্রয়ের ঢেউ (港の津波 - minato no tsunami)।

'সু' (津) শব্দের অর্থ পোতাশ্রয় বা বন্দর এবং 'নামি' (波) শব্দের অর্থ ঢেউ। ভূমিকম্প বা অন্য কোনো কারণে সমুদ্রের তলদেশে আকস্মিক আলোড়ন সৃষ্টি হলে বিশাল আকারের ঢেউ উপকূলে আঘাত হানে, যা পোতাশ্রয় বা বন্দরের কাছাকাছি বেশি দেখা যায়। এই কারণেই জাপানি জেলেরা এই ঢেউগুলোকে "পোতাশ্রয়ের ঢেউ" নামে অভিহিত করে।

ক. মরুকরণ
খ. বন্যা
গ. সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি
ঘ. ভূমিকম্প
ব্যাখ্যাঃ

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত নয় ভূমিকম্প


ব্যাখ্যা:

  • মরুকরণ, বন্যা, এবং সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি—সবগুলোই বৈশ্বিক উষ্ণায়নের পরিণতি
  • মরুকরণ ঘটে যখন দীর্ঘমেয়াদী তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং বৃষ্টিপাতের অভাবের ফলে জমি শুষ্ক হয়ে যায়।
  • বন্যা বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে পরিবর্তিত আবহাওয়া এবং অতিবৃষ্টি থেকে সৃষ্টি হতে পারে।
  • সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ঘটে যখন বরফ গলতে থাকে এবং সমুদ্রের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়।

অন্যদিকে, ভূমিকম্প ভূগর্ভস্থ টেকটোনিক প্লেটের গতিশীলতার কারণে হয়, যা বৈশ্বিক উষ্ণায়নের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত নয়

ক. নদী খননের মাধ্যমে পানি পরিবহন সক্ষমতা বৃদ্ধি করা
খ. নদী শাসন ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করা
গ. নদীর দুই তীরে বনাঞ্চল সৃষ্টি করা
ঘ. বন্যার পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ ব্যবস্থার উন্নয়ন সাধন করা
ব্যাখ্যাঃ

বন্যা নিয়ন্ত্রণের সাধারণ ব্যবস্থার মধ্যে নদীর দুই তীরে বনাঞ্চল সৃষ্টি করা সরাসরি অন্তর্ভুক্ত নয়।


ব্যাখ্যা:

  • নদী খনন বন্যার পানি দ্রুত নিষ্কাশনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
  • নদী শাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত করলে পানির প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা যায়, যা বন্যা প্রতিরোধে কার্যকর।
  • বন্যার পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ ব্যবস্থা উন্নত করা বন্যার ক্ষয়ক্ষতি কমাতে সহায়ক।

অন্যদিকে, নদীর দুই তীরে বনাঞ্চল সৃষ্টি করা পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ হলেও এটি সরাসরি বন্যা নিয়ন্ত্রণের মূল ব্যবস্থাপনার অন্তর্ভুক্ত নয়

ক. ভূমিকম্প
খ. ভূমিধস
গ. সুনামি
ঘ. খরা
ব্যাখ্যাঃ

কৃষি-আবহাওয়াজনিত আপদ হলো খরা।

ব্যাখ্যা:


  • খরা দীর্ঘ সময় ধরে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত না হলে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হয়, যা একটি বড় কৃষি-আবহাওয়াজনিত বিপর্যয়
  • ভূমিকম্প, ভূমিধস, এবং সুনামি মূলত ভূতাত্ত্বিক (Geological) বিপর্যয়, যা সরাসরি কৃষি-আবহাওয়ার সাথে সম্পর্কিত নয়।

খরার ফলে কী ক্ষতি হয়?

  • ফসলের উৎপাদন কমে যায়।
  • মাটির আর্দ্রতা হ্রাস পায়।
  • খাদ্য সংকট দেখা দিতে পারে।
ক. mobile
খ. sugar
গ. media
ঘ. sand
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো sugar এবং sand


ব্যাখ্যা:

  • Sugar (চিনি) - এটি verb হিসেবে ব্যবহার করা যায়, যার অর্থ **"চিনি যোগ করা" বা "মিষ্টি করা"**।
    উদাহরণ: She sugared her tea. (সে তার চায়ে চিনি যোগ করল।)
  • Sand (বালি) - এটি verb হিসেবে ব্যবহার করা যায়, যার অর্থ **"ঘষে মসৃণ করা"**।
    উদাহরণ: He sanded the wood before painting. (সে রঙ করার আগে কাঠ ঘষে মসৃণ করল।)

অন্যদিকে, "Mobile" এবং "Media" সাধারণত verb হিসেবে ব্যবহৃত হয় না।

ক. He likes to eat fish
খ. He laughs like his father does
গ. He climbed the tree like a cat
ঘ. Like minded people are necessary to start a business
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো - "He climbed the tree like a cat."


ব্যাখ্যা:

  • Preposition (পদান্বয়ী অব্যয়) সাধারণত noun বা pronoun-এর সাথে সংযুক্ত হয়ে বাক্যে সম্পর্ক প্রকাশ করে
  • এখানে "like" preposition হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে, কারণ এটি "a cat" (একটি বিড়াল) এর সাথে তুলনা করছে এবং বাক্যে একটি সম্পর্ক নির্ধারণ করছে।

অন্য অপশনগুলোর বিশ্লেষণ:

  • Option1: "likes" একটি verb (ক্রিয়া)।
  • Option2: "like" conjunction (সংযোজক) হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে, কারণ এটি দুটি clause সংযুক্ত করছে।
  • Option4: "Like-minded" একটি adjective (বিশেষণ), তাই এখানে "like" preposition নয়।
ক. adjective
খ. adverb
গ. noun
ঘ. preposition
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো Option4 - Preposition।


ব্যাখ্যা:

  • এখানে "following" preposition হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে, কারণ এটি "the incident" (ঘটনার পরে) সময় সম্পর্কিত একটি সংযোগ তৈরি করছে।
  • এটি কখন ঘটেছে তা বোঝানোর জন্য ব্যবহৃত হয়েছে, যা সাধারণত preposition-এর কাজ।

অন্য অপশনগুলোর বিশ্লেষণ:

  • Adjective: "Following" adjective হিসেবে ব্যবহার হতে পারে, যেমন - "the following statement" (পরবর্তী বিবৃতি)। কিন্তু এখানে এটি preposition।
  • Adverb: এটি বাক্যে ক্রিয়া বা ক্রিয়াপদ পরিবর্তন করছে না, তাই adverb নয়।
  • Noun: "Following" noun হিসেবে "অনুগামী" বা "শুভানুধ্যায়ী" বোঝাতে ব্যবহৃত হতে পারে, কিন্তু এই বাক্যে তা নয়।
ক. noun phrase
খ. verbal phrase
গ. adjective phrase
ঘ. adverbial phrase
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো Option1 - Noun Phrase।


ব্যাখ্যা:

  • "Writing a diary" বাক্যের শুরুতে subject হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে, যা একটি noun phrase
  • Noun phrase সাধারণত noun বা pronoun-এর সাথে সম্পর্কিত শব্দসমূহ নিয়ে গঠিত হয় এবং বাক্যে subject, object, বা complement হিসেবে কাজ করতে পারে।
  • এখানে "Writing a diary" নামবাচক অর্থ বহন করছে এবং একটি ক্রিয়া (verb) নয়, বরং একটি কাজ বা ধারণা প্রকাশ করছে

অন্য অপশনগুলোর বিশ্লেষণ:

  • Verbal Phrase: এটি যদি verb phrase হতো, তাহলে এটি বাক্যে সরাসরি ক্রিয়ার কাজ করত। তবে এখানে এটি noun phrase হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
  • Adjective Phrase: এখানে "Writing a diary" কোনো noun কে বর্ণনা করছে না, তাই এটি adjective phrase নয়।
  • Adverbial Phrase: এটি কোনো ক্রিয়াকে modify করছে না, তাই এটি adverbial phrase নয়।
ক. Injured
খ. Injuring
গ. Having injured
ঘ. Be injured
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো Option1 - Injured।

ব্যাখ্যা:

  • বাক্যের অর্থ হচ্ছে "সে আহত অবস্থায় মাটিতে পড়ে কাতরাচ্ছিল।"
  • এখানে "Injured" একটি past participle (আগত ক্রিয়াপদ) হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে, যা বিষয়বস্তুর অবস্থা প্রকাশ করছে
  • Injured সাধারণত "being in a hurt condition" বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।

অন্য অপশনগুলোর বিশ্লেষণ:

  • Option2 - Injuring: এটি বর্তমান ক্রিয়াপদ (Present participle), যা সাধারণত আঘাত দেওয়া বা ঘটানোর কার্যক্রম বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, কিন্তু এখানে তা প্রযোজ্য নয়।
  • Option3 - Having injured: এটি Perfect participle, যা সাধারণত কার্য সম্পন্ন হওয়ার পরবর্তী অবস্থা প্রকাশ করে, কিন্তু এখানে সে "already injured" অবস্থায় রয়েছে, তাই এটি সঠিক নয়।
  • Option4 - Be injured: এটি অপূর্ণ ক্রিয়া (Incomplete verb phrase), যা বাক্যে সঠিকভাবে বসবে না।

সুতরাং, সঠিক উত্তর হবে "Injured he lay on the ground groaning."

ক. very large
খ. on the whole
গ. far away
ঘ. the largest one
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো Option2 - "on the whole"।

ব্যাখ্যা:

  • "By and large" একটি বাগধারা (idiom), যার অর্থ **"সামগ্রিকভাবে" বা "সাধারণভাবে"**।
  • এটি যখন বাক্যে ব্যবহৃত হয়, তখন বোঝায় **"বেশিরভাগ ক্ষেত্রে" বা "যেমনটা সাধারণত ঘটে"**।

উদাহরণ:
???? By and large, the weather is good this time of year.
➡️ "সাধারণভাবে, এই সময়ের আবহাওয়া ভালো থাকে।"

অন্যান্য অপশন বিশ্লেষণ:

  • Option1 - "very large" → ভুল, কারণ এটি আকার বোঝায়, কিন্তু "By and large" এর অর্থ সামগ্রিক মূল্যায়ন করা।
  • Option3 - "far away" → ভুল, কারণ "By and large" দূরত্বের অর্থ বহন করে না।
  • Option4 - "the largest one" → ভুল, কারণ এটি তুলনামূলক আকার বোঝায়।
ক. withdrew
খ. forgot
গ. reinforced
ঘ. support
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো Option1 - "withdrew"।

ব্যাখ্যা:

  • "Went back on" একটি বাগধারা (idiom), যার অর্থ **"কোনো প্রতিশ্রুতি বা সিদ্ধান্ত থেকে পিছিয়ে আসা"**।
  • "Withdrew" শব্দটি প্রতিশ্রুতি বা সিদ্ধান্ত বাতিল করা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যা বাক্যের যথাযথ বিকল্প।

অন্য অপশনগুলোর বিশ্লেষণ:

  • Option2 - "forgot" → ভুল, কারণ "went back on" ইচ্ছাকৃত সিদ্ধান্ত পরিবর্তন বোঝায়, ভুলে যাওয়া নয়।
  • Option3 - "reinforced" → ভুল, কারণ এটি শক্তিশালী বা দৃঢ় করা বোঝায়, যা বিপরীত অর্থ বহন করে।
  • Option4 - "support" → ভুল, কারণ এটি প্রতিশ্রুতি রক্ষা করার অর্থ প্রকাশ করে, যা এখানে প্রযোজ্য নয়।

১৩৬. ‘Let the cat out of the bag’ means-

[ বিসিএস ৪৬তম ]

ক. bring out a cat from a bag
খ. let a cat move at large
গ. reveal a secret carelessly
ঘ. take a pre-caucious steps
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো Option3 - "reveal a secret carelessly"।

ব্যাখ্যা:

  • "Let the cat out of the bag" একটি ইংরেজি বাগধারা (idiom), যার অর্থ **"গোপন তথ্য অসাবধানতাবশত প্রকাশ করা"**।
  • এটি তখন ব্যবহৃত হয় যখন কেউ অজান্তে বা অনিচ্ছাকৃতভাবে কোনো গোপন বিষয় ফাঁস করে দেয়

উদাহরণ:
???? He let the cat out of the bag about the surprise party.
➡️ "সে অসাবধানতাবশত চমকপ্রদ পার্টির গোপন তথ্য ফাঁস করে দিল।"

অন্যান্য অপশন বিশ্লেষণ:

  • Option1 - "bring out a cat from a bag" → শব্দগতভাবে সঠিক মনে হলেও এটি বাগধারার অর্থ নয়।
  • Option2 - "let a cat move at large" → ভুল, কারণ এটি বাস্তবিকভাবে বিড়ালকে মুক্ত করা বোঝায়।
  • Option4 - "take a pre-cautious step" → ভুল, কারণ এটি সাবধানতা অবলম্বনের অর্থ বহন করে, যা এখানে প্রযোজ্য নয়।
ক. a noun phrase
খ. an adjective phrase
গ. an adverbial phrase
ঘ. a prepositional phrase
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো Option2 - an adjective phrase।

ব্যাখ্যা:

  • "to depend on" অংশটি বাক্যে "a man" (একজন মানুষ) সম্পর্কে তথ্য দিচ্ছে, অর্থাৎ এটি নামবাচক পদ (noun) কে বিশেষিত করছে
  • যখন কোনো phrase noun-এর গুণ বা বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে, তখন সেটিকে adjective phrase বলা হয়।

অন্যান্য অপশন বিশ্লেষণ:

  • Option1 - a noun phrase: ভুল, কারণ "to depend on" এখানে noun-এর ভূমিকা পালন করছে না
  • Option3 - an adverbial phrase: ভুল, কারণ এটি বাক্যে ক্রিয়া (verb) বিশেষিত করছে না
  • Option4 - a prepositional phrase: ভুল, কারণ এটি কোনো preposition দিয়ে শুরু হয়নি।

সুতরাং, সঠিক উত্তর হবে - adjective phrase

ক. a noun clause
খ. an adjective clause
গ. an independent clause
ঘ. a co-ordinate clause
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো Option1 - a noun clause।

ব্যাখ্যা:

  • "that he will be a B.C.S cadre" অংশটি বাক্যের subject complement হিসেবে কাজ করছে এবং এটি His dream (তার স্বপ্ন) সম্পর্কে ব্যাখ্যা দিচ্ছে।
  • এটি একটি noun clause, কারণ এটি বাক্যের noun (His dream) কে সংজ্ঞায়িত করছে এবং "what his dream is" এর উত্তর দিচ্ছে।

অন্যান্য অপশন বিশ্লেষণ:

  • Option2 - an adjective clause: ভুল, কারণ এটি কোনো noun বা pronoun কে বিশেষিত করছে না, বরং His dream কে সংজ্ঞায়িত করছে।
  • Option3 - an independent clause: ভুল, কারণ এটি স্বতন্ত্রভাবে একটি সম্পূর্ণ বাক্য হতে পারে না।
  • Option4 - a co-ordinate clause: ভুল, কারণ এটি কোনো conjunction দিয়ে অন্য clause এর সাথে যুক্ত হয়নি।
ক. All that glitters is not gold
খ. All’s well that ends well
গ. Do or die
ঘ. I saw an old man walking past me
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো Option4 - "I saw an old man walking past me."

ব্যাখ্যা:

  • Simple sentence হলো একটি স্বতন্ত্র clause যা একটি subject এবং একটি predicate ধারণ করে।
  • "I saw an old man walking past me" বাক্যে একটি মাত্র clause রয়েছে, যেখানে "I" subject এবং "saw an old man walking past me" predicate।
  • এটি একটি সম্পূর্ণ চিন্তা প্রকাশ করে, তাই এটি একটি Simple sentence

অন্যান্য অপশন বিশ্লেষণ:

  • Option1 - "All that glitters is not gold"Complex sentence, কারণ এটি "All that glitters" এবং "is not gold" দুটি clause ধারণ করছে।
  • Option2 - "All’s well that ends well"Complex sentence, কারণ এতে relative clause ("that ends well") আছে।
  • Option3 - "Do or die"Compound sentence, কারণ এতে "Do" এবং "Die" দুটি clause রয়েছে, যা "or" conjunction দ্বারা সংযুক্ত হয়েছে।
ক. A man who is corrupt cannot respect others.
খ. A man does not respect others who are corrupt.
গ. A man who is corrupt cannot win the respect of others.
ঘ. A man who can win the respect of others cannot be corrupt.
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো Option3 - "A man who is corrupt cannot win the respect of others."

ব্যাখ্যা:

  • Complex sentence সাধারণত একটি main clause এবং একটি subordinate clause নিয়ে গঠিত হয়।
  • মূল বাক্যের "A corrupt man" অংশটি এখানে "A man who is corrupt" দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছে, যেখানে "who is corrupt" একটি subordinate clause
  • বাক্যের অর্থগত কাঠামো অপরিবর্তিত থেকে একটি জটিল বাক্যে (complex sentence) রূপান্তরিত হয়েছে।

অন্যান্য অপশন বিশ্লেষণ:

  • Option1 - "A man who is corrupt cannot respect others." → ভুল, কারণ এটি মূল বাক্যের অর্থ পরিবর্তন করে।
  • Option2 - "A man does not respect others who are corrupt." → ভুল, কারণ এটি সম্পূর্ণ ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে।
  • Option4 - "A man who can win the respect of others cannot be corrupt." → ভুল, কারণ এটি মূল বাক্যের বিপরীত অর্থ বহন করে।
ক. Is there any other player in this team who is as good as Zaman?
খ. Who is the best player than Zaman in this team?
গ. Is there any other players in this team who is as good as Zaman?
ঘ. Are there any other player in this team who are as good as Zaman?
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো Option1 - "Is there any other player in this team who is as good as Zaman?"

ব্যাখ্যা:

  • মূল বাক্যে "Who else is the better player than Zaman in the team?" একটি comparative structure রয়েছে।
  • এর positive form হবে এমন একটি বাক্য, যেখানে comparative শব্দ ("better") অপসারণ করে "as...as" ব্যবহার করা হয়।
  • "as good as Zaman" ব্যবহার করে "Is there any other player in this team who is as good as Zaman?" সঠিক রূপান্তর তৈরি হয়।

অন্যান্য অপশন বিশ্লেষণ:

  • Option2 - "Who is the best player than Zaman in this team?" → ভুল, কারণ "best" সাধারণত superlative হয়, কিন্তু এখানে comparative দরকার।
  • Option3 - "Is there any other players in this team who is as good as Zaman?" → ভুল, কারণ "any other players" হলে "are" হওয়া উচিত, কিন্তু এখানে "is" ব্যবহৃত হয়েছে।
  • Option4 - "Are there any other player in this team who are as good as Zaman?" → ভুল, কারণ "player" একবচন, কিন্তু "are" বহুবচন।
ক. see
খ. seeing
গ. being seen
ঘ. seen
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো Option3 - "being seen"।

ব্যাখ্যা:

  • বাক্যে "to avoid ______ by the enemy plane" অংশটি passive voice নির্দেশ করছে, যেখানে সাবমেরিন শত্রু বিমানের দ্বারা দেখা হওয়া এড়াতে চাইছে
  • "being seen" ব্যবহার করলে এটি passive gerund হয়, যা বাক্যের অর্থ সঠিকভাবে প্রকাশ করে।

অন্যান্য অপশন বিশ্লেষণ:

  • Option1 - "see" → ভুল, কারণ এটি infinitive verb, যা এখানে ব্যাকরণগতভাবে মানানসই নয়।
  • Option2 - "seeing" → ভুল, কারণ "seeing" active sense প্রকাশ করে, কিন্তু এখানে passive structure দরকার।
  • Option4 - "seen" → ভুল, কারণ এখানে "being" থাকা প্রয়োজন, যা passive gerund নির্দেশ করে।

১৪৩. In fear of ______ he escaped elsewhere.

[ বিসিএস ৪৬তম ]

ক. arresting
খ. arrested
গ. being arrested
ঘ. having arrested
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো Option3 - "being seen"।

ব্যাখ্যা:

  • বাক্যে "to avoid ______ by the enemy plane" অংশটি passive voice নির্দেশ করছে, যেখানে সাবমেরিন শত্রু বিমানের দ্বারা দেখা হওয়া এড়াতে চাইছে
  • "being seen" ব্যবহার করলে এটি passive gerund হয়, যা বাক্যের অর্থ সঠিকভাবে প্রকাশ করে।

অন্যান্য অপশন বিশ্লেষণ:

  • Option1 - "see" → ভুল, কারণ এটি infinitive verb, যা এখানে ব্যাকরণগতভাবে মানানসই নয়।
  • Option2 - "seeing" → ভুল, কারণ "seeing" active sense প্রকাশ করে, কিন্তু এখানে passive structure দরকার।
  • Option4 - "seen" → ভুল, কারণ এখানে "being" থাকা প্রয়োজন, যা passive gerund নির্দেশ করে।
ক. were
খ. must be
গ. might be
ঘ. was
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হল অপশন ৩: might be

কারণ:

  • were: এটি বহুবচন এবং "It"-এর সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
  • must be: এটি উচ্চ মাত্রার নিশ্চয়তা বোঝায়। যেহেতু আপনি খেয়াল করেননি কে পাশ দিয়ে গেল, তাই আপনি নিশ্চিত হতে পারেন না।
  • might be: এটি সম্ভাবনা প্রকাশ করে, যা উপযুক্ত কারণ আপনি স্পষ্টভাবে দেখেননি।
  • was: এটি একটি টাইপো বা "was" এবং একটি বাংলা প্রশ্নবোধক চিহ্নের সংমিশ্রণ বলে মনে হচ্ছে এবং এই প্রসঙ্গে ব্যাকরণগতভাবে সঠিক বাক্য গঠন করে না।

সুতরাং, বাক্যটি হওয়া উচিত: "I didn’t follow who passed by me. It might be Shajib।" / "আমি খেয়াল করিনি কে আমার পাশ দিয়ে গেল। এটা হয়তো শজিব ছিল।"

ক. know
খ. knew
গ. have known
ঘ. have been known
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হল অপশন ৩: have known

কারণ:

  • know: এটি একটি সাধারণ বর্তমান কাল, যা বর্তমানে জানার অবস্থাকে বোঝায়। যদিও আপনি এখন তাকে চেনেন, তবে এটি নির্দিষ্টভাবে সময়কাল উল্লেখ করে না।
  • knew: এটি সাধারণ অতীত কাল, যা বোঝায় যে চেনার কাজটি অতীতে ঘটেছিল এবং সম্ভবত এখন চলছে না।
  • have known: এটি present perfect tense (পুরাঘটিত বর্তমান কাল)। এটি এমন একটি কাজকে বোঝায় যা অতীতে শুরু হয়েছে এবং এখনও পর্যন্ত চলছে। দশ বছর ধরে চেনার ক্ষেত্রে এটিই সঠিক কাল।
  • have been known: এটি present perfect passive voice (পুরাঘটিত কর্মবাচ্য), যার অর্থ হল সামিন আপনার দ্বারা পরিচিত, কিন্তু আপনি তাকে চেনার অবস্থায় আছেন তা বোঝায় না।

সুতরাং, বাক্যটি হওয়া উচিত: "Samin is my colleague. I have known him for ten years." / "সামিন আমার সহকর্মী। আমি তাকে দশ বছর ধরে চিনি।"

১৪৬. The snow swirls ______ the valley.

[ বিসিএস ৪৬তম ]

ক. up
খ. in
গ. down
ঘ. through
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হল Option 4: through

এখানে বাক্যটির অর্থ হল, "তুষার উপত্যকার মধ্য দিয়ে ঘুরছে।" অন্য অপশনগুলো এই অর্থে সঠিক নয়।

  • up: তুষার উপত্যকার উপরে ঘুরছে, এমন অর্থ বোঝায় না।
  • in: তুষার উপত্যকার ভেতরে ঘুরছে, এটিও তেমন অর্থপূর্ণ নয়।
  • down: তুষার উপত্যকার নিচে ঘুরছে, এটিও সঠিক অর্থ প্রকাশ করে না।

সুতরাং, সঠিক বাক্যটি হবে: "The snow swirls through the valley." / "তুষার উপত্যকার মধ্য দিয়ে ঘুরছে।"

১৪৭. There is a coffee shop ______ the street.

[ বিসিএস ৪৬তম ]

ক. at
খ. on
গ. before
ঘ. across
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হল Option 4: across

এখানে বাক্যটির অর্থ হল, "রাস্তার ওপারে একটি কফি শপ আছে।"

অন্য অপশনগুলো এই অর্থে সঠিক নয়:

  • at: সাধারণত একটি নির্দিষ্ট স্থান বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
  • on: রাস্তার উপরে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যা এই ক্ষেত্রে অর্থপূর্ণ নয়।
  • before: রাস্তার আগে বোঝায়, যা কফি শপের অবস্থানের সঠিক বর্ণনা নয়।

সুতরাং, সঠিক বাক্যটি হবে: "There is a coffee shop across the street." / "রাস্তার ওপারে একটি কফি শপ আছে।"

১৪৮. Identify the correct sentences:

[ বিসিএস ৪৬তম ]

ক. He has said to me that I will go but you will stay there in Dhaka.
খ. He has told me that he will go but I will stay here in Dhaka.
গ. He has told me that I would go but you would stay there in Dhaka.
ঘ. He has told me that he would go but I would stay here in Dhaka.
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক বাক্যটি হল Option 4: He has told me that he would go but I would stay here in Dhaka.

এখানে প্রতিটি অপশনের ভুল এবং সঠিক ব্যাখ্যা দেওয়া হল:

  • Option 1: He has said to me that I will go but you will stay there in Dhaka.

    • ভুল: "said to me"-এর পরিবর্তে শুধু "told me" হওয়া উচিত। Direct speech-এর "will" indirect speech-এ "would" হয়। "there in Dhaka" বলার প্রয়োজন নেই, শুধু "there" যথেষ্ট। "I will go" অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে, যা indirect speech-এর নিয়ম অনুযায়ী ভুল।
    • সঠিক রূপ: He told me that he would go but I would stay there.
  • Option 2: He has told me that he will go but I will stay here in Dhaka.

    • ভুল: Direct speech-এর "will" indirect speech-এ "would" হয়। "here in Dhaka" বলার প্রয়োজন নেই, শুধু "here" যথেষ্ট যদি বক্তা ঢাকায় থাকেন। "he will go" এবং "I will stay" অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে, যা indirect speech-এর নিয়ম অনুযায়ী ভুল।
    • সঠিক রূপ: He told me that he would go but I would stay here.
  • Option 3: He has told me that I would go but you would stay there in Dhaka.

    • ভুল: Indirect speech-এ বক্তা এবং শ্রোতার দৃষ্টিকোণ থেকে pronoun পরিবর্তন হয়। এখানে "I" বক্তার নিজের কথা নয়, বরং অন্য কারো কথাকে উদ্ধৃত করা হচ্ছে, তাই "I" এর পরিবর্তে "he" হওয়া উচিত। "you" এর পরিবর্তে "I" হওয়া উচিত কারণ শ্রোতা এখন বক্তা নিজে। "there in Dhaka" বলার প্রয়োজন নেই, শুধু "there" যথেষ্ট।
    • সঠিক রূপ: He told me that he would go but I would stay there.
  • Option 4: He has told me that he would go but I would stay here in Dhaka.

    • সঠিক: "told me" ব্যবহার সঠিক। Direct speech-এর "will" indirect speech-এ "would" হয়েছে। বক্তার অবস্থানের সাপেক্ষে "here" ব্যবহার করা হয়েছে এবং অন্য স্থানের জন্য "there" ব্যবহার করা হয়েছে।

১৪৯. Identify the correct sentences:

[ বিসিএস ৪৬তম ]

ক. The room was darkened by switching off all the lights.
খ. The room was darkened switching off all the lights.
গ. The room was darkened to switch off all the lights.
ঘ. Switching off all the lights the room was darkened.
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক বাক্যটি হল Option 1: The room was darkened by switching off all the lights.

এখানে প্রতিটি অপশনের ভুল এবং সঠিক ব্যাখ্যা দেওয়া হল:

  • Option 1: The room was darkened by switching off all the lights.

    • সঠিক: "by" প্রিপোজিশনটি এখানে কারণ (cause) বোঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে। লাইট বন্ধ করার মাধ্যমেই ঘর অন্ধকার হয়েছিল।
  • Option 2: The room was darkened switching off all the lights.

    • ভুল: এখানে "switching off" একটি পার্টিসিপল ফ্রেজ, কিন্তু বাক্যের মূল অংশের সাথে এর সম্পর্ক স্পষ্ট নয়। কোনো কনজাংশন বা উপযুক্ত প্রিপোজিশনের অভাব রয়েছে।
  • Option 3: The room was darkened to switch off all the lights.

    • ভুল: "to switch off" একটি ইনফিনিটিভ ফ্রেজ যা উদ্দেশ্য (purpose) বোঝায়। এর অর্থ দাঁড়ায় ঘরটি অন্ধকার করা হয়েছিল যাতে সব লাইট বন্ধ করা যায়, যা অর্থহীন।
  • Option 4: Switching off all the lights the room was darkened.

    • ভুল: এটি একটি misplaced modifier-এর উদাহরণ। মনে হচ্ছে যেন লাইটগুলোই ঘরটিকে অন্ধকার করছিল। বাক্যটির গঠন অস্পষ্ট এবং অর্থ বিভ্রান্তিকর।

সুতরাং, কারণ বোঝাতে "by" ব্যবহার করে Option 1 বাক্যটিকে স্পষ্টভাবে এবং ব্যাকরণগতভাবে সঠিক করে তোলে।

১৫০. Identify the correct sentences:

[ বিসিএস ৪৬তম ]

ক. Had you been there on time, you could have had the information.
খ. If you had been there on time, you could have the information.
গ. If you had been there on time, you might get the information.
ঘ. Had been you there, you could have got the information.
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক বাক্যটি হল Option 1: Had you been there on time, you could have had the information.

এখানে প্রতিটি অপশনের ভুল এবং সঠিক ব্যাখ্যা দেওয়া হল:

  • Option 1: Had you been there on time, you could have had the information.

    • সঠিক: এটি conditional sentence type 3-এর সঠিক গঠন। "Had + subject + been" - এই গঠনটি "if + subject + had + been"-এর পরিবর্তে ব্যবহার করা যেতে পারে। মূল ক্লজে "subject + could/would/might + have + past participle" ব্যবহার করা হয়েছে।
  • Option 2: If you had been there on time, you could have the information.

    • ভুল: Conditional sentence type 3-এর মূল ক্লজে "could have + past participle" ব্যবহৃত হয়। এখানে শুধু "could have" ব্যবহার করা হয়েছে, যা ব্যাকরণগতভাবে ভুল। সঠিক রূপ: If you had been there on time, you could have had the information.
  • Option 3: If you had been there on time, you might get the information.

    • ভুল: Conditional sentence type 3 অতীত অনুশোচনা বা অসম্ভব পরিস্থিতি বোঝায়। মূল ক্লজে "might get" বর্তমান বা ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বোঝায়, যা এই ধরনের বাক্যের জন্য বেমানান। সঠিক রূপ: If you had been there on time, you might have gotten the information.
  • Option 4: Had been you there, you could have got the information.

    • ভুল: "Had been you there" - এই গঠনটি ব্যাকরণগতভাবে ভুল। সঠিক গঠন হল "Had you been there"। "got" এর পরিবর্তে "had" ব্যবহার করা উচিত যখন "have" মূল verb হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যদিও "gotten" ব্রিটিশ ইংরেজিতে "had"-এর পরিবর্তে ব্যবহার করা যেতে পারে, তবে Option 1-এর গঠনটি অধিক প্রচলিত এবং নির্ভুল। সঠিক রূপ: Had you been there, you could have had the information.

সুতরাং, conditional sentence type 3-এর সঠিক গঠন এবং অর্থের জন্য Option 1 বাক্যটি নির্ভুল।

১৫১. Identify the correct sentences:

[ বিসিএস ৪৬তম ]

ক. There are trees on the both sides of the road.
খ. There are trees on both the sides of the road.
গ. There are trees, on both side of the road.
ঘ. There are trees on either sides of the road.
ব্যাখ্যাঃ

আমরা বাক্যের গঠন বিশ্লেষণ করে সঠিক বাক্য নির্ধারণ করব:

১. কঃ There are trees on the both sides of the road.
ভুল, কারণ "the both" ব্যবহার হয় না; "both the sides" হতে হবে।

২. খঃ There are trees on both the sides of the road.
সঠিক, কারণ "both the sides" গ্রাম্যাটিক্যালি সঠিক।

৩. গঃ There are trees, on both side of the road.
ভুল, কারণ "side" একবচন। এটি "both sides" হওয়া উচিত।

৪. ঘঃ There are trees on either sides of the road.
ভুল, কারণ "either" সাধারণত একক বস্তু নির্দেশ করে, এবং "either sides" ভুল ব্যবহার।

১৫২. The antonym of ‘boisterous’ is ______

[ বিসিএস ৪৬তম ]

ক. noisy
খ. quit
গ. unruly
ঘ. cheerful
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো খঃ quiet

Boisterous শব্দের অর্থ হলো কোলাহলপূর্ণ, হৈচৈপূর্ণ, অথবা উদ্দাম। এর বিপরীতার্থক শব্দ হবে শান্ত, নীরব বা নিস্তব্ধ।

অন্যান্য অপশনগুলোর অর্থ:

  • noisy: কোলাহলপূর্ণ
  • unruly: অবাধ্য, নিয়ন্ত্রণহীন
  • cheerful: প্রফুল্ল, হাসিখুশি

১৫৩. ‘Plagiarism means ____

[ বিসিএস ৪৬তম ]

ক. the act of using someones else’s idea as one’s own.
খ. the act of planning everything beforehand.
গ. the act of playing a musical instrument.
ঘ. the art of dealing with forgery.
ব্যাখ্যাঃ

Plagiarism অর্থ হলো অন্যের লেখা বা ধারণাকে নিজের বলে দাবি করা

এখন প্রদত্ত বিকল্পগুলো বিশ্লেষণ করি:

  • কঃ the act of using someone else's idea as one’s own. → এটি সঠিক সংজ্ঞা।
  • খঃ the act of planning everything beforehand. → এটি পরিকল্পনার সাথে সম্পর্কিত, তবে "Plagiarism" নয়।
  • গঃ the act of playing a musical instrument. → এটি বাদ্যযন্ত্র বাজানো বোঝায়, তবে "Plagiarism" নয়।
  • ঘঃ the art of dealing with forgery. → "Forgery" মানে জালিয়াতি, যা Plagiarism-এর সাথে সরাসরি সম্পর্কিত নয়।

১৫৪. The two cities in A Tale of Two Cities are –

[ বিসিএস ৪৬তম ]

ক. London and Manchester
খ. London and Paris
গ. Paris and New York
ঘ. Paris and Geneva
ব্যাখ্যাঃ

Charles Dickens-এর বিখ্যাত উপন্যাস "A Tale of Two Cities" দুটি প্রধান শহরকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছে।

এই দুটি শহর হলো London এবং Paris

ক. Hamlet
খ. Macbeth
গ. Othello
ঘ. King Lear
ব্যাখ্যাঃ

উক্তিটি William Shakespeare-এর বিখ্যাত নাটক "Hamlet" থেকে নেওয়া হয়েছে।

নাটকের Act 1, Scene 2-এ, Hamlet তার মায়ের দ্রুত বিবাহ নিয়ে হতাশ হয়ে এই উক্তিটি করেন।

ক. Samuel Johnson
খ. T.S. Eliot
গ. John Dryden
ঘ. William Congreve
ব্যাখ্যাঃ

Samuel Johnson একজন বিশিষ্ট ইংরেজ লেখক ও অভিধানকার। তিনি "A Dictionary of the English Language" নামক বিখ্যাত ইংরেজি অভিধান সংকলন করেছিলেন, যা ১৭৫৫ সালে প্রকাশিত হয় এবং ইংরেজি ভাষার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অভিধান হিসেবে বিবেচিত হয়।

অন্যদিকে:

  • T.S. Eliot ছিলেন একজন কবি ও সাহিত্যিক।
  • John Dryden ছিলেন কবি, নাট্যকার ও সমালোচক।
  • William Congreve ছিলেন একজন নাট্যকার।

১৫৭. Which is not a poetry form?

[ বিসিএস ৪৬তম ]

ক. Sonnet
খ. Ballad
গ. Tale
ঘ. Epic
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো গঃ Tale

Sonnet, Ballad, এবং Epic প্রত্যেকেই কবিতার স্বতন্ত্র রূপ বা ধরণ।

  • Sonnet: এটি ১৪ লাইনের কবিতা, যার নির্দিষ্ট ছন্দ এবং অন্ত্যমিল কাঠামো রয়েছে।
  • Ballad: এটি সাধারণত গল্প বলার জন্য তৈরি একটি গান বা কবিতা, যা প্রায়শই লোককথার বা কিংবদন্তীর উপর ভিত্তি করে গঠিত হয়।
  • Epic: এটি একটি দীর্ঘNarrative কবিতা, যা বীরত্বপূর্ণ কাজ বা গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক বা পৌরাণিক ঘটনা বর্ণনা করে।

অন্যদিকে, Tale একটি গল্প, যা গদ্য বা পদ্য উভয় রূপেই হতে পারে। এটি কবিতার নির্দিষ্ট কোনো ধরণ নয়।

ক. Horatio
খ. Hamlet
গ. King Lear
ঘ. Macbeth
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো গঃ King Lear

এই বিখ্যাত উক্তিটি শেক্সপিয়রের বিখ্যাত নাটক "কিং লিয়ার"-এর কেন্দ্রীয় চরিত্র লিয়ারের মুখ থেকে উচ্চারিত হয়েছে। ঝড়ের রাতে উন্মত্ত অবস্থায় লিয়ার তার কন্যাদের বিশ্বাসঘাতকতায় মর্মাহত হয়ে এই কথাগুলো বলেন। তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যে তিনি যতটা না পাপ করেছেন, তার চেয়ে বেশি পাপের শিকার হয়েছেন।

ক. French Revolution
খ. Industrial Revolution
গ. Russian Revolution
ঘ. Hundred Years’ War
ব্যাখ্যাঃ

French Revolution রোমান্টিক যুগের সাহিত্যকে গভীরভাবে প্রভাবিত করেছিল।

রোমান্টিক সাহিত্য সামাজিক পরিবর্তন, ব্যক্তিগত স্বাধীনতা, অনুভূতি এবং প্রকৃতির প্রতি গভীর মনোযোগ দেয়। French Revolution (1789) এই আদর্শগুলোর বিস্তার ঘটিয়েছিল এবং অনেক সাহিত্যিক এই বিপ্লবের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন।

অন্যদিকে:

  • Industrial Revolution শিল্প ও প্রযুক্তির পরিবর্তন আনলেও, এটি রোমান্টিক সাহিত্যকে মূলত প্রভাবিত করেনি।
  • Russian Revolution অনেক পরে ঘটেছিল (1917), তাই এটি রোমান্টিক যুগের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়।
  • Hundred Years’ War মধ্যযুগীয় ঘটনা, তাই এটি রোমান্টিক যুগকে প্রভাবিত করেনি।

১৬০. The author of A Farewell to Arms is –

[ বিসিএস ৪৬তম ]

ক. Somerset Maugham
খ. Ernest Hemingway
গ. D. H. Lawrence
ঘ. Jane Austen
ব্যাখ্যাঃ

"A Farewell to Arms" উপন্যাসের লেখক হলেন Ernest Hemingway

এই উপন্যাসটি প্রথম বিশ্বযুদ্ধ-এর পটভূমিতে লেখা হয়েছে এবং এটি যুদ্ধ, প্রেম, এবং ভাগ্যের বিরুদ্ধে সংগ্রামের গল্প তুলে ধরে।

ক. Alexander Pope
খ. Jonathan Swift
গ. John Dryden
ঘ. William Wordsworth
ব্যাখ্যাঃ

Jonathan Swift ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম বিখ্যাত ব্যঙ্গরচনাকার (satirist)।

তিনি "Gulliver’s Travels", "A Modest Proposal", এবং "The Drapier’s Letters"-এর মতো ব্যঙ্গাত্মক লেখাগুলোর জন্য বিখ্যাত। তাঁর রচনাগুলো সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যঙ্গবিদ্রূপের অনন্য উদাহরণ।

অন্যদিকে:

  • Alexander Pope ব্যঙ্গাত্মক কবিতায় দক্ষ ছিলেন, তবে Swift তুলনায় কম পরিচিত।
  • John Dryden সাহিত্য সমালোচনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ছিলেন।
  • William Wordsworth ব্যঙ্গরচনা করেননি; তিনি রোমান্টিক যুগের কবি ছিলেন।
ক. The Victorian Age
খ. The Elizabethan Age
গ. The Eighteen century
ঘ. The Restoration period
ব্যাখ্যাঃ

"The Golden Age of English Literature" নামে পরিচিত সময়কালটি হলো খঃ The Elizabethan Age

রানী এলিজাবেথ প্রথমের রাজত্বকাল (১৫৫৮-১৬০৩) ইংরেজি সাহিত্য, বিশেষ করে নাটকের অভূতপূর্ব বিকাশ ঘটে। এই সময়ে উইলিয়াম শেক্সপিয়র, ক্রিস্টোফার মার্লো, বেন জনসন এবং অন্যান্য বিখ্যাত নাট্যকার ও কবি তাদের অমর সৃষ্টি দিয়ে ইংরেজি সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেন। সাহিত্য, কবিতা এবং নাটকের বিভিন্ন ধারায় নতুন নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলে এবং ইংরেজি ভাষা একটি শক্তিশালী সাহিত্যিক মাধ্যম হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এই কারণেই এই যুগটিকে ইংরেজি সাহিত্যের স্বর্ণযুগ বলা হয়।

১৬৩. Which novel is written by an Indian novelist?

[ বিসিএস ৪৬তম ]

ক. The Ministry of Utmost Happiness
খ. The Return of the Native
গ. Things Fall Apart
ঘ. Heart of Darkness
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো কঃ The Ministry of Utmost Happiness

এই উপন্যাসটি বিখ্যাত ভারতীয় লেখিকা অরুন্ধতী রায় লিখেছেন। এটি ২০১৭ সালে প্রকাশিত হয়েছিল।

অন্যান্য উপন্যাসগুলো ভারতীয় লেখকদের লেখা নয়:

  • The Return of the Native: এটি লিখেছেন ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক Thomas Hardy
  • Things Fall Apart: এটি লিখেছেন নাইজেরিয়ান ঔপন্যাসিক Chinua Achebe
  • Heart of Darkness: এটি লিখেছেন পোলিশ-ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক Joseph Conrad
ক. আ
খ. এ
গ. উ
ঘ. ও
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা ভাষায় যে স্বরধ্বনিগুলো উচ্চারণকালে জিহ্বা উচ্চ অবস্থানে থাকে সেগুলো হলো:

  • (যেমন: চিনি, দিন) - এক্ষেত্রে জিহ্বার অগ্রভাগ তালুর কাছাকাছি উঁচু অবস্থানে থাকে।
  • (যেমন: ঈদ, দীর্ঘ) - 'ই'-এর মতোই তবে কিছুটা দীর্ঘায়িত উচ্চারণ হয় এবং জিহ্বা সামান্য বেশি উঁচু অবস্থানে থাকতে পারে।
  • (যেমন: কুল, ভুল) - এক্ষেত্রে জিহ্বার পশ্চাৎভাগ তালুর দিকে উঁচু অবস্থানে থাকে এবং ঠোঁট গোলাকার হয়।
  • (যেমন: ঊষা, ঊর্ধ্বে) - 'উ'-এর মতোই তবে কিছুটা দীর্ঘায়িত উচ্চারণ হয় এবং জিহ্বা সামান্য বেশি উঁচু অবস্থানে থাকতে পারে।

সুতরাং, ই, ঈ, উ, ঊ এই চারটি স্বরধ্বনি উচ্চারণকালে জিহ্বা উচ্চ অবস্থানে থাকে।

ক. তৎসম
খ. তদ্ভব
গ. দেশি
ঘ. বিদেশি
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো গঃ দেশি

বাংলা শব্দ ভাণ্ডারে অনার্য জাতি, অর্থাৎ অস্ট্রিক, দ্রাবিড় প্রভৃতি প্রাচীন জনগোষ্ঠীর ব্যবহৃত শব্দগুলোকে দেশি শব্দ বলা হয়। এই শব্দগুলো সরাসরি সংস্কৃত থেকে আসেনি এবং এদের মূল ভারতীয় আর্য ভাষার বাইরে খুঁজে পাওয়া যায়।

  • তৎসম: যে সকল সংস্কৃত শব্দ অপরিবর্তিতভাবে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হয়।
  • তদ্ভব: যে সকল সংস্কৃত শব্দ সময়ের সাথে সাথে প্রাকৃত ভাষার মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হয়।
  • বিদেশি: বিভিন্ন বিদেশি ভাষা থেকে আগত শব্দ, যেমন আরবি, ফারসি, ইংরেজি ইত্যাদি।

সুতরাং, অনার্য জাতির ব্যবহৃত শব্দগুলো বাংলা ভাষার দেশি শব্দ ভাণ্ডারের অন্তর্ভুক্ত।

ক. মুহম্মদ আবদুল হাই
খ. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
গ. মুনীর চৌধুরী
ঘ. মুহম্মদ এনামুল হক
ব্যাখ্যাঃ

‘ধ্বনিবিজ্ঞান ও বাংলা ধ্বনিতত্ত্ব’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন মুহাম্মদ আবদুল হাই

তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত ভাষাবিজ্ঞানী, সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ। বাংলা ভাষার ধ্বনিতত্ত্ব নিয়ে তার গবেষণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ক. ১টি
খ. ২টি
গ. ৩টি
ঘ. ৪টি
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বরধ্বনি দুটি: এবং

এই দুটি স্বরধ্বনি দুটি মৌলিক স্বরধ্বনির সমন্বয়ে গঠিত।

  • = অ + ই/ঈ
  • = অ + উ/ঊ

যদিও কিছু ব্যাকরণবিদ [ই+ও] এবং [উ+আ] এই দুটিকেও যৌগিক স্বর হিসেবে বিবেচনা করেন, তবে সাধারণভাবে এবং এই দুটিকেই বাংলা বর্ণমালার যৌগিক স্বরধ্বনি হিসেবে ধরা হয়।

ক. কলম
খ. মলম
গ. বাঁশি
ঘ. শাখামৃগ
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো ঘঃ শাখামৃগ

যোগরূঢ় শব্দ: যে সকল শব্দ সমাসবদ্ধ হওয়ার পর তাদের আক্ষরিক অর্থ বাদ দিয়ে একটি বিশেষ অর্থ প্রকাশ করে, তাদেরকে যোগরূঢ় শব্দ বলে।

  • শাখামৃগ: 'শাখা' (ডাল) এবং 'মৃগ' (পশু) এই দুটি শব্দের যোগে গঠিত হয়েছে 'শাখামৃগ'। এর আক্ষরিক অর্থ 'ডালে বিচরণকারী পশু' হলেও, এটি একটি বিশেষ অর্থে বানর বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।

অন্যান্য বিকল্পগুলোর ব্যাখ্যা:

  • কলম: এটি একটি মৌলিক শব্দ, কোনো সমাসের মাধ্যমে গঠিত হয়নি এবং এর আক্ষরিক অর্থেই ব্যবহৃত হয়।
  • মলম: এটিও একটি মৌলিক শব্দ এবং এর আক্ষরিক অর্থেই ব্যবহৃত হয়।
  • বাঁশি: এটিও একটি মৌলিক শব্দ এবং এর আক্ষরিক অর্থেই ব্যবহৃত হয়।

সুতরাং, একমাত্র শাখামৃগ শব্দটি সমাসবদ্ধ হয়ে একটি ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করছে, তাই এটি যোগরূঢ় শব্দ।

ক. বিদ্যা
খ. বিদ্রোহী
গ. বিষয়
ঘ. বিপুল
ব্যাখ্যাঃ

"বিদ্রোহী" শব্দে "বিদ-" উপসর্গ যুক্ত হয়েছে, যা "প্রতি" বা "বিরুদ্ধ" অর্থ প্রকাশ করে।

ক. সরোবরে
খ. চশমা
গ. সরোজ
ঘ. চম্পক
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো কঃ সরোবরে

"সরোবরে" শব্দটিতে "" বিভক্তি যুক্ত হয়েছে। এর মূল শব্দ হলো "সরোবর"। "এ" বিভক্তি অধিকরণে (স্থান, কাল, বিষয়) ব্যবহৃত হয়। এখানে "সরোবরে" অর্থ "সরোবরে"।

অন্যান্য বিকল্পগুলোর ব্যাখ্যা:

  • চশমা: এটি একটি মৌলিক শব্দ, কোনো বিভক্তি যুক্ত হয়নি।
  • সরোজ: এটি একটি মৌলিক শব্দ, কোনো বিভক্তি যুক্ত হয়নি।
  • চম্পক: এটি একটি মৌলিক শব্দ, কোনো বিভক্তি যুক্ত হয়নি।
ক. ভাইবোন
খ. রাজপথ
গ. বকলম
ঘ. ঐকিক
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো ঘঃ ঐকিক

প্রত্যয়-সাধিত শব্দ: যে শব্দের শেষে প্রত্যয় যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠিত হয়।

  • ঐকিক: এই শব্দটি "এক" শব্দের সাথে "ইক" প্রত্যয় যুক্ত করে গঠিত হয়েছে। (এক + ইক = ঐকিক)। "ইক" একটি তদ্ধিত প্রত্যয়।

অন্যান্য বিকল্পগুলোর ব্যাখ্যা:

  • ভাইবোন: এটি একটি দ্বন্দ্ব সমাস, যেখানে দুটি ভিন্ন শব্দ ("ভাই" ও "বোন") মিলিত হয়ে একটি নতুন অর্থ ("ভাই এবং বোন") প্রকাশ করছে। এখানে কোনো প্রত্যয় যুক্ত হয়নি।
  • রাজপথ: এটি একটি তৎপুরুষ সমাস ("রাজার পথ")। এখানেও কোনো প্রত্যয় যুক্ত হয়নি।
  • বকলম: এটি একটি উপসর্গযুক্ত শব্দ ("ব" (ফারসি উপসর্গ) + কলম)। এখানে কোনো প্রত্যয় যুক্ত হয়নি।

সুতরাং, ঐকিক শব্দটি একটি প্রত্যয়-সাধিত শব্দ।

ক. শির + ছেদ
খ. শিরঃ + ছেদ
গ. শিরশ্ + ছেদ
ঘ. শির + উচ্ছেদ
ব্যাখ্যাঃ

শিরঃ + ছেদ = শিরশ্ছেদ

এটি বিসর্গ সন্ধির উদাহরণ। বিসর্গের পরে চ বা ছ থাকলে বিসর্গ স্থানে শ হয়।

ক. দ্বন্দ্ব
খ. বহুব্রীহি
গ. নিত্য
ঘ. উপপদ তৎপুরুষ
ব্যাখ্যাঃ

‘নীলকর’ উপপদ তৎপুরুষ সমাসের দৃষ্টান্ত।

এর ব্যাসবাক্য হলো: নীল (চাষ) করে যে

উপপদ তৎপুরুষ সমাসে, কৃদন্ত পদের (এখানে 'করে', যা 'কৃ' ধাতু থেকে এসেছে) সাথে অন্য পদের (এখানে 'নীল') সমাস হয় এবং পরপদের অর্থ প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয়। 'নীলকর' শব্দটি সেই ব্যক্তিকে বোঝায় যে নীল চাষ করে।

ক. সহশিক্ষা
খ. নারীশিক্ষা
গ. শিক্ষাতত্ত্ব
ঘ. শিক্ষানীতি
ব্যাখ্যাঃ

‘Pedagogy’ শব্দের বহুল ব্যবহৃত বাংলা পরিভাষা হলো শিক্ষণবিদ্যা অথবা শিক্ষাতত্ত্ব

এছাড়াও, ক্ষেত্রবিশেষে শিক্ষাবিজ্ঞান শব্দটিও ব্যবহার করা যেতে পারে।

তবে, সবচেয়ে সাধারণ এবং উপযুক্ত পরিভাষা হলো শিক্ষণবিদ্যা

ক. বন্ধুর
খ. অসম
গ. সুষম
ঘ. ঋজু
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো ঘঃ ঋজু

‘বঙ্কিম’ শব্দের অর্থ বাঁকা, কুটিল বা তেড়া। এর বিপরীত শব্দ হলো ঋজু, যার অর্থ সোজা, সরল বা অকুটিল।

অন্যান্য বিকল্পগুলোর অর্থ:

  • বন্ধুর: অসমান, উঁচুনিচু।
  • অসম: যা সমান নয়।
  • সুষম: যা সমানভাবে বিন্যস্ত বা সুগঠিত।
ক. ১৯৯০
খ. ১৯৯২
গ. ১৯৯৪
ঘ. ১৯৯৬
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা একাডেমি ১৯৯২ সালের ডিসেম্বরে প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম প্রণয়ন করে। পরবর্তীতে ২০০০ সালে কিছু নিয়ম সংশোধন করা হয় এবং ২০১২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে নিয়মগুলোর পরিমার্জন করা হয়।

ক. মুলো
খ. মুলা
গ. ধুলি
ঘ. ধূলো
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক বানানটি হলো খঃ মুলা এবং গঃ ধুলি।

বাংলা একাডেমি প্রণীত প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম অনুযায়ী, এই দুটি বানানই শুদ্ধ।

মুলা (মূল + আ) - এটি একটি ফল বা সবজির নাম। ধুলি (ধূলা + ই) - এর অর্থ হলো ক্ষুদ্র ধূলিকণা। "মুলো" এবং "ধূলো" এই বানান দুটি প্রমিত নয়।

ক. সিন্ধু
খ. হিল্লোল
গ. তটিনী
ঘ. নির্ঝর
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো গঃ তটিনী

‘নদী’-র সমার্থক শব্দগুলো হলো: তটিনী, স্রোতস্বিনী, প্রবাহিনী, গাঙ, সরিৎ ইত্যাদি।

অন্যান্য বিকল্পগুলোর অর্থ:

  • সিন্ধু: একটি বৃহৎ নদী এবং সমুদ্র অর্থেও ব্যবহৃত হয়।
  • হিল্লোল: ঢেউ, তরঙ্গ।
  • নির্ঝর: ঝর্ণা।
ক. মহাঘানী বৌদ্ধ
খ. বজ্রঘানী বৌদ্ধ
গ. বাউল
ঘ. সহজঘানী বৌদ্ধ
ব্যাখ্যাঃ

চর্যাপদের কবিরা মূলত বৌদ্ধ ধর্মের সহজিয়া সম্প্রদায়ের অনুসারী ছিলেন। তারা তন্ত্র সাধনার মাধ্যমে আত্মদর্শনের পথ অনুসরণ করতেন এবং তাদের কবিতায় আধ্যাত্মিক চিন্তাধারার সঙ্গে সঙ্গে সমাজের বাস্তবতাও প্রতিফলিত হয়েছে।

আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন।

এর কবিতাগুলোকে বলা হয় "চর্যা", আর কবিদের বলা হয় "চর্যাগীতি রচয়িতা"।

কবিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন: লুইপা, সরহপা, কুক্কুরিপা, ভুসুকুপা প্রমুখ।

আপনি কি এই প্রশ্নটি একটি মডেল টেস্টে ব্যবহার করতে চাচ্ছেন?

ক. রামাই পণ্ডিত
খ. হলায়ূধ মিশ্র
গ. কাহ্নপা
ঘ. কুক্কুরীপা
ব্যাখ্যাঃ

‘শূন্যপূরাণ’-এর রচয়িতা হলেন কঃ রামাই পণ্ডিত

‘শূন্যপূরাণ’ মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৌদ্ধধর্ম সম্পর্কিত গ্রন্থ, যা সহজিয়া বৌদ্ধ ধর্মতত্ত্বের ধারণা তুলে ধরে। রামাই পণ্ডিত ছিলেন একজন বিশিষ্ট কবি, যিনি এই রচনা দ্বারা বৌদ্ধধর্মের দার্শনিক ও সামাজিক দিকগুলোকে উপস্থাপন করেছেন।

অন্য বিকল্পগুলোর বিশ্লেষণ:

  • হলায়ূধ মিশ্র → তিনি ছিলেন একজন সংস্কৃত পণ্ডিত ও ব্যাকরণবিদ।
  • কাহ্নপা → তিনি ছিলেন এক সহজিয়া বৌদ্ধ সাধক, তবে ‘শূন্যপূরাণ’ রচয়িতা নন।
  • কুক্কুরীপা → তিনি বৌদ্ধ যোগী ছিলেন, তবে এই গ্রন্থের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত ছিলেন না।
ক. শ্রীচৈতন্যদেবের জন্মস্থান
খ. বড়ু চণ্ডীদাসের জন্মস্থান
গ. চর্যাপদের প্রাপ্তিস্থান
ঘ. শ্রীকৃষ্ণকীর্ত্তন কাব্যের প্রাপ্তিস্থান
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে কাঁকিল্যা গ্রাম উল্লেখযোগ্য কারণ এখানেই শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের পুঁথি আবিষ্কৃত হয়েছিল।

  • ১৯০৯ সালে বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামের একটি গোয়ালঘর থেকে এই কাব্যের খণ্ডিত পুঁথিটি উদ্ধার করেন।
  • পরে ১৯১৬ সালে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
  • শ্রীকৃষ্ণকীর্তন মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাব্য, যা রাধা-কৃষ্ণের প্রেমকাহিনি নিয়ে রচিত।
ক. নূরনামা
খ. নসিহতনামা
গ. মধুমালতী
ঘ. ইউসুফ-জুলেখা
ব্যাখ্যাঃ

এই বিখ্যাত কবিতাংশটি আবদুল হাকিম রচিত ‘নূরনামা’ কাব্যের অন্তর্গত।

আবদুল হাকিম সপ্তদশ শতাব্দীর একজন গুরুত্বপূর্ণ কবি ছিলেন। তার ‘নূরনামা’ কাব্যটি মাতৃভাষার প্রতি গভীর অনুরাগ এবং যারা বাংলায় জন্মগ্রহণ করেও বাংলা ভাষাকে অবজ্ঞা করে তাদের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে। এই কবিতাংশটি বাংলা ভাষার প্রতি কবির গভীর ভালোবাসার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

ক. পঞ্চদশ
খ. ষোড়শ
গ. সপ্তদশ
ঘ. অষ্টাদশ
ব্যাখ্যাঃ

আলাওল ছিলেন সপ্তদশ শতাব্দীর কবি।

তার জন্ম আনুমানিক ১৬০৭ সালে এবং মৃত্যু ১৬৮০ সালে। তিনি মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের একজন গুরুত্বপূর্ণ কবি হিসেবে পরিচিত। আরাকান রাজসভায় তিনি সাহিত্যচর্চা করতেন।

ক. রবীন্দ্র সংগীত
খ. নজরুল সংগীত
গ. ভাটিয়ালি গান
ঘ. বাউল গান
ব্যাখ্যাঃ

বাউল গান - যা বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী লোকসংগীতের ধারা - ২০০৮ সালে ইউনেস্কোর ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ অফ হিউম্যানিটির (Intangible Cultural Heritage of Humanity) প্রতিনিধি তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। বাউল গান কোনো একক গান নয়, এটি গানের একটি সংগ্রহ এবং একটি ঐতিহ্য যা রহস্যবাদ, মানবতাবাদ এবং সরল জীবনযাত্রার মিশ্রণ ঘটায়। যদিও এটি কোনো একক গান নয়, তবে এটি ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃত বাংলা সঙ্গীত ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

ক. শ্রীরামপুর মিশনের লিপিকর
খ. ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিত
গ. কেরী সাহেবের মুন্সী গ্রন্থের রচয়িতা
ঘ. সমাচার চন্দ্রিকা পত্রিকার সম্পাদক
ব্যাখ্যাঃ

চণ্ডীচরণ মুন্সী ছিলেন অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ এবং উনিশ শতাব্দীর শুরুতে ব্রিটিশ ভারতের একজন বাঙালি লেখক। তিনি ১৮০৮ খ্রিস্টাব্দে মারা যান। তার জন্মতারিখ সঠিকভাবে জানা না গেলেও, কোনো কোনো সূত্রে অনুমান করা হয় যে তিনি ১৭৬০ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

তিনি ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা ভাষার অধ্যাপকদের মধ্যে একজন ছিলেন। এই কলেজে বাংলা ভাষার পঠনপাঠনের ক্ষেত্রে তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল।

চণ্ডীচরণ মুন্সীর উল্লেখযোগ্য কাজ হলো 'তোতা ইতিহাস', যা কাদির বখশ রচিত ফার্সি গল্পগ্রন্থ 'তুতিনামা'-র বঙ্গানুবাদ। তিনি ১৮০৪ সালে এই অনুবাদ সম্পন্ন করেন এবং এটি ১৮০৫ সালে গ্রন্থাকারে শ্রীরামপুর মিশন প্রেস থেকে প্রকাশিত হয়। 'তোতা ইতিহাস' বাংলা গদ্য সাহিত্যের প্রাথমিক নিদর্শন হিসেবে বিবেচিত হয়।

এছাড়াও, ভাগবদ্গীতাও ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা শিক্ষাক্রমে তার রচিত গ্রন্থ হিসেবে পাঠ্য ছিল।

ক. রামমোহন রায়
খ. অক্ষয়কুমার দত্ত
গ. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
ঘ. রাধানাথ শিকদার
ব্যাখ্যাঃ

‘রত্নপরীক্ষা’ গ্রন্থের রচয়িতা হলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

এটি বিদ্যাসাগরের লেখা একটি বিখ্যাত গ্রন্থ।

ক. দ্বারকানাথ ঠাকুর
খ. দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
গ. রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ঘ. প্রমথ চৌধুরী
ব্যাখ্যাঃ

স্বর্ণকুমারী দেবীর পিতার নাম দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর। তিনি ছিলেন মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর নামেই পরিচিত।

ক. কমলাকান্ত
খ. লোকরহস্য
গ. মুচিরাম গুড়ের জীবনচরিত
ঘ. যুগলাঙ্গুরীয়
ব্যাখ্যাঃ

উত্তর:
ক) কমলাকান্ত হলেন ভীষ্মদেব খোশনবীশ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সৃষ্ট একটি বিখ্যাত চরিত্র।

ব্যাখ্যা:

  • ভীষ্মদেব খোশনবীশ হলো বঙ্কিমচন্দ্রের কমলাকান্তের দপ্তর গ্রন্থের একটি চরিত্র। এটি একটি রম্যরচনা যেখানে কমলাকান্ত নামক এক পানাসক্ত ব্যক্তির দিনলিপি ধরা হয়েছে।
  • ভীষ্মদেব এই গ্রন্থে কমলাকান্তের বন্ধু হিসেবে আবির্ভূত হন, যিনি তার কথোপকথন ও যুক্তিবাদিতাকে রসাত্মকভাবে উপস্থাপন করেন।

অন্যান্য বিকল্প বিশ্লেষণ:

  • খ) লোকরহস্য: বঙ্কিমচন্দ্রের রম্যরচনা, কিন্তু এতে ভীষ্মদেব খোশনবীশ চরিত্র নেই।
  • গ) মুচিরাম গুড়ের জীবনচরিত: একটি সামাজিক ব্যঙ্গরচনা, তবে এখানে ভীষ্মদেব চরিত্র অনুপস্থিত।
  • ঘ) যুগলাঙ্গুরীয়: বঙ্কিমচন্দ্রের ঐতিহাসিক উপন্যাস, ভীষ্মদেব এতে নেই।
ক. জশুয়া মার্শম্যান
খ. ডেভিড হেয়ার
গ. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
ঘ. মাইকেল মধুসূদন দত্ত
ব্যাখ্যাঃ

মাইকেল মধুসূদন দত্ত দীনবন্ধু মিত্রের ‘নীলদর্পণ’ নাটকের ইংরেজি অনুবাদ করেছিলেন।

এই অনুবাদটি "Nil Durpan, or The Indigo Planting Mirror" নামে প্রকাশিত হয়েছিল। তবে, এটি রেভারেন্ড জেমস লঙের নামে প্রকাশিত হয় এবং এর জন্য তাকে আইনি জটিলতায় পড়তে হয়েছিল। পণ্ডিত কালীপ্রসন্ন সিংহ আদালতে জেমস লঙের জরিমানার টাকা পরিশোধ করেছিলেন।

ক. বিসর্জন
খ. রক্তকরবী
গ. মুক্তধারা
ঘ. ডাকঘর
ব্যাখ্যাঃ

রঞ্জন চরিত্রটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'রক্তকরবী' নাটকের একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র।

এই নাটকে রঞ্জন নন্দিনীর প্রেমিক এবং যক্ষপুরীর অত্যাচারী রাজার বিরুদ্ধে প্রতিরোধের প্রতীক। যদিও নাটকে সরাসরি রঞ্জনের উপস্থিতি দেখা যায় না, তার কথা নন্দিনীর মুখে এবং অন্যান্য চরিত্রের আলোচনায় বারবার উঠে আসে। রঞ্জন স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা এবং শোষণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের মূর্ত প্রতীক হিসেবে নাটকে বিরাজ করে।

ক. সুকুমার রায়
খ. রমেশচন্দ্র মজুমদার
গ. শিবনারায়ণ রায়
ঘ. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
ব্যাখ্যাঃ

‘তৈল’ প্রবন্ধটি লিখেছেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী

এই প্রবন্ধে তিনি সমাজের বিভিন্ন স্তরে তৈল বা চাটুকারিতার প্রভাব ব্যঙ্গাত্মকভাবে তুলে ধরেছেন। তিনি দেখিয়েছেন, কীভাবে তৈলমর্দন বা তোষামোদ সমাজে সুবিধা অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হয়ে উঠেছে। তাঁর লেখায় কৌতুকরসের মাধ্যমে বাস্তবতার গভীর বিশ্লেষণ পাওয়া যায়।

ক. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
খ. বিষ্ণু দে
গ. অমিয় চক্রবর্তী
ঘ. প্রেমেন্দ্র মিত্র
ব্যাখ্যাঃ

"নাম রেখেছি কোমল গান্ধার" কাব্যের রচয়িতা হলেন বিষ্ণু দে

বিষ্ণু দে ছিলেন একজন বিশিষ্ট কবি, প্রাবন্ধিক ও চিত্রসমালোচক। তাঁর সাহিত্যকর্মে আধুনিকতা, শিল্পচেতনা ও গভীর দার্শনিক ভাবনার প্রতিফলন দেখা যায়।

ক. কাজী নজরুল ইসলাম
খ. গোলাম মোস্তফা
গ. জসীমউদ্‌দীন
ঘ. আব্বাস উদ্দীন আহমদ
ব্যাখ্যাঃ

এই গানটির রচয়িতা কাজী নজরুল ইসলাম

তিনি ১৯৩১ সালে এই গানটি রচনা ও সুরারোপ করেন, যা পরবর্তীতে আব্বাসউদ্দীন আহমদের কণ্ঠে প্রথম রেকর্ড করা হয়। এটি ঈদুল ফিতরের আনন্দ ও ধর্মীয় ভাবধারার অন্যতম জনপ্রিয় গান হিসেবে বাঙালি মুসলিম সমাজে বিশেষভাবে পরিচিত।

ক. পতঙ্গ পিঞ্জর
খ. প্রেম একটি লাল গোলাপ
গ. রৌদ্র করোটিতে
ঘ. অদ্ভুত আঁধার এক
ব্যাখ্যাঃ

শামসুর রাহমানের রচিত উপন্যাস হলো কঃ পতঙ্গ পিঞ্জর

"পতঙ্গ পিঞ্জর" শামসুর রাহমানের একটি উল্লেখযোগ্য উপন্যাস।

অন্যান্য বিকল্পগুলো তার কাব্যগ্রন্থ:

  • খঃ প্রেম একটি লাল গোলাপ - এটি একটি কাব্যগ্রন্থ।
  • গঃ রৌদ্র করোটিতে - এটিও একটি কাব্যগ্রন্থ।
  • ঘঃ অদ্ভুত আঁধার এক - এটিও শামসুর রাহমানের একটি বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ।
ক. অস্তিত্ববাদ
খ. অভিব্যক্তিবাদ
গ. পরাবাস্তববাদ
ঘ. দ্বৈতাদ্বৈতবাদ
ব্যাখ্যাঃ

সেলিম আল দীনের নাটকে অনুসৃত শিল্পতত্ত্ব হলো দ্বৈতাদ্বৈতবাদ

তিনি পাশ্চাত্য শিল্পের বিভাজনকে অস্বীকার করে বাঙালির নিজস্ব নন্দনতত্ত্বের আলোকে এই নতুন শিল্পরীতি প্রবর্তন করেন। তাঁর নাটকে বাংলা লোকনাট্য এবং পুরাণ কাহিনীর প্রভাব বিশেষভাবে লক্ষ্য করা যায়। দ্বৈতাদ্বৈতবাদী শিল্পতত্ত্বে বিভিন্ন শিল্প মাধ্যম ও আঙ্গিকের সমন্বয়ের মাধ্যমে একটি অখণ্ড শিল্পাঙ্গিক বিনির্মাণের কথা বলা হয়েছে।

ক. আল মাহমুদ
খ. রফিক আজাদ
গ. আবুল হাসান
ঘ. আবুল হোসেন
ব্যাখ্যাঃ

‘পৃথক পালঙ্ক’ কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা হলেন আবুল হাসান। তিনি ছিলেন একজন প্রতিভাবান আধুনিক কবি। এই কাব্যগ্রন্থটি তার স্বল্পস্থায়ী জীবনে প্রকাশিত গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম।

ক. জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত
খ. রিজিয়া রহমান
গ. শহীদুল জহির
ঘ. দিলারা হাশেম
ব্যাখ্যাঃ

শহীদুল জহিরের গল্পে ম্যাজিক রিয়েলিজমের সুস্পষ্ট এবং শক্তিশালী প্রতিফলন দেখা যায়। তার বিখ্যাত গল্পগ্রন্থ "ডুমুরখেকো মানুষ ও অন্যান্য গল্প" এবং উপন্যাস "জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা" এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। তার রচনায় জাদুবাস্তবতার উপাদান, যেমন - পরাবাস্তব চিত্রকল্প, সময়ের অৈকিক ধারণা ভেঙে দেওয়া, এবং বাস্তব ঘটনার মধ্যে অলৌকিকতার অনুপ্রবেশ অত্যন্ত দক্ষতার সাথে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

যদিও আখতারুজ্জামান ইলিয়াসও বাংলা সাহিত্যে ম্যাজিক রিয়েলিজমের গুরুত্বপূর্ণ লেখক, এই বিকল্পগুলোর মধ্যে শহীদুল জহিরের কাজে এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি প্রকট।

ক. আবদুল গাফফার চৌধুরী
খ. আবুল ফজল
গ. মুনীর চৌধুরী
ঘ. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
ব্যাখ্যাঃ

"একুশ মানে মাথা নত না করা" - এই অমর পঙ্ক্তিটি মূলত আবদুল গাফফার চৌধুরী রচিত বিখ্যাত গান "আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি"-এর অংশ। গানটির প্রথম স্তবকের এই লাইনটি ভাষা আন্দোলনের চেতনা ও আত্মত্যাগের তাৎপর্যপূর্ণ প্রতীক হিসেবে আজও গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা হয়।

ক. 3
খ. 4
গ. 5
ঘ. 6
ব্যাখ্যাঃ
12×2x3+1=5
12×2x3=51
12×2x3=4
2x3=8
2x3=23
x3=3
x=3+3
x=6
সুতরাং, x এর মান হলো 6।
ক. 33
খ. 35
গ. 37
ঘ. 41
ব্যাখ্যাঃ ধাপ ১: ৩০ দ্বারা বিভাজ্য সংখ্যা গণনা
১ থেকে ১০০০ পর্যন্ত ৩০ দ্বারা বিভাজ্য সংখ্যাগুলো হবে:
100030=33

অর্থাৎ ৩০ দ্বারা বিভাজ্য সংখ্যা আছে ৩৩টি

ধাপ ২: যেগুলো ৩০ ও ১৬ উভয় দ্বারা বিভাজ্য
আমরা বের করবো ৩০ ও ১৬ এর ল.সা.গু (LCM):
LCM(30,16)=240
তাহলে ১ থেকে ১০০০ এর মধ্যে ২৪০ দ্বারা বিভাজ্য সংখ্যা:
1000240=4
অর্থাৎ ৪টি সংখ্যা আছে যেগুলো ৩০ ও ১৬ উভয় দিয়েই বিভাজ্য।

ধাপ ৩: শুধু ৩০ দ্বারা বিভাজ্য কিন্তু ১৬ দ্বারা নয়
334=29