আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

বিসিএস ২০তম

পরীক্ষারঃ বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট

মোট বহুনির্বাচনি প্রশ্নঃ 100

মোট মার্কঃ 100

পরীক্ষার সময়ঃ 02:00:00

প্রকাশের তারিখঃ 11.12.1998

১. ‘পদ’ বলতে কি বোঝায়?

[ বিসিএস ২০তম ]

ক. কবিতার চরণ
খ. যে কোনো শব্দ
গ. প্রত্যয়ান্ত শব্দ বা ধাতু
ঘ. বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতু
ব্যাখ্যাঃ

সাধারণ অর্থে বাক্যে ব্যবহৃত প্রত্যেকটি শব্দই এক একটি পদ। কিন্তু বাক্যে ব্যবহার হওয়া মাত্র শব্দসমূহে বিভক্তি যুক্ত হয়। যে শব্দে বিভক্তি দেখা যায় না সেটিতে শূন্য বিভক্তি থাকে। তাই ব্যাকরণের দৃষ্টিকোণ থেকে বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতুকেই পদ বলে।

২. কোন বানানটি শুদ্ধ?

[ বিসিএস ২০তম ]

ক. শুশ্রুষা
খ. সুশ্রুষা
গ. শুশ্রূষা
ঘ. সুশ্রুসা
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক বানানটি হলো শুশ্রূষা

অন্যান্য বানানগুলো ভুল।

শুশ্রূষা শব্দের অর্থ হলো: সেবা, পরিচর্যা, যত্ন, সে শুশ্রূষা করে।

উদাহরণ:

রোগীদের শুশ্রূষা করা নার্সদের দায়িত্ব।
মা তার অসুস্থ সন্তানের শুশ্রূষা করছেন।

ক. অহংকার
খ. স্পষ্টভাষী
গ. মিথ্যাবাদী
ঘ. পক্ষপাতদুষ্ট
ব্যাখ্যাঃ

‘ঠোঁট-কাটা’ শব্দের অর্থ কাউকে কোনো কিছু বলতে দ্বিধাবোধ করে না এমন, স্পষ্টবক্তা বা স্পষ্টবাদী। ‘পক্ষপাতদুষ্ট’ বলতে বোঝায় একচোখা বা এক পক্ষের প্রতি অনুরক্ত।

ক. কায়কোবাদ
খ. মীর মশাররফ হোসেন
গ. মোজাম্মেল হক
ঘ. ইসমাইল হোসেন সিরাজী
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম নাট্যকার ও ঔপন্যাসিক মীর মশাররফ হোসেন। কারবালার বিষাদময় কাহিনী অবলম্বনে রচিত ‘বিষাদ-সিন্ধু’ মীর মশাররফ হোসেনের শ্রেষ্ঠ উপন্যাস। উপন্যাসটিতে তিনটি পর্ব আছে। ‘মহরম পর্ব’, ‘উদ্ধার পর্ব’ ও ‘এজিদবধ পর্ব’। তার আরেকটি বিখ্যাত উপন্যাস হলো উদাসীন পথিকের মনের কথা।

৫. কোনটি কাব্যগ্রন্হ?

[ বিসিএস ২০তম ]

ক. শেষ প্রশ্ন
খ. শেষ লেখা
গ. শেষের কবিতা
ঘ. শেষের পরিচয়
ব্যাখ্যাঃ
রচনা ধরণ রচয়িতা
শেষ লেখা ও শেষ সপ্তক কাব্যগ্রন্থ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শেষ কথা ও শেষ পুরস্কার ছোটগল্প রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শেষ বর্ষণ ও শেষ রক্ষা নাটক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শেষের কবিতা উপন্যাস রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শেষ প্রশ্ন ও শেষের পরিচয় উপন্যাস শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
ক. রাজবন্দীর জবানবন্দী
খ. ব্যথার দান
গ. অগ্নিবীণা
ঘ. নবযুগ
ব্যাখ্যাঃ
ধরন নাম
রচনা/গল্প বাউন্ডেলের আত্মকাহিনী
গ্রন্থ/গল্পগ্রন্থ ব্যথার দান
কবিতা মুক্তি
কাব্যগ্রন্থ অগ্নিবীণা
প্রবন্ধ তুর্কি মহিলার ঘোমটা খোলা
প্রবন্ধগ্রন্থ যুগবাণী
নাটক ও নাট্যগ্রন্থ ঝিলিমিলি
উপন্যাস বাঁধন-হারা
ক. চিলেকোঠার সেপাই
খ. আগুনের পরশমণি
গ. একাত্তরের দিনগুলি
ঘ. পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়
ব্যাখ্যাঃ
সাহিত্যিক উপন্যাস
আনোয়ার পাশা রাইফেল রোটি আওরাত (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম উপন্যাস)
শওকত ওসমান জাহান্নম হতে বিদায়, নেকড়ে অরণ্য, দুই সৈনিক, জলাঙ্গী
সৈয়দ শামসুল হক নিষিদ্ধ লোবান
আল মাহমুদ উপমহাদেশ
সেলিনা হোসেন হাঙর নদী গ্রেনেড
হুমায়ূন আহমেদ আগুনের পরশমণি, শ্যামল ছায়া, অনিল বাগচীর একদিন, জোছনা ও জননীর গল্প
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় একটি কালো মেয়ের কথা
ক. নিরন্তন ঘণ্টা ধ্বনি
খ. নির্জন স্বাক্ষর
গ. নিরালোকে দিব্যরথ
ঘ. নির্বাণ
ব্যাখ্যাঃ

শামসুর রহমানের কাব্যগ্রন্হের মধ্যে- প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে (প্রথম কাব্যগ্রন্হ), রৌদ্র করোটিতে, বিধ্বস্ত নীলিমা, বন্দী শিবির থেকে, বাংলাদেশ স্বপ্ন দ্যাখে, উদ্ভট উটের পিঠে চলছে স্বদেশ, এক ফোঁটা কেমন অনল, বুক তার বাংলাদেশের হৃদয়, নিরালোকে দিব্যরথ, না বাস্তব না দুঃস্বপ্ন উল্লেখযোগ্য। অক্টোপাস, অদ্ভুত আঁধার এক, নিয়ত মন্তাজ এবং এলো সে অবেলায় তার রচিত উপন্যাস। স্মৃতির শহর এবং কালের ধূলোয় লেখা তার আত্মস্মৃতিমূলক গ্রন্হ।

ক. অবস্থাবাচক শব্দ
খ. বাক্যালঙ্কার শব্দ
গ. ধ্বন্যাত্মক শব্দ
ঘ. দ্বিরুক্ত শব্দ
ব্যাখ্যাঃ

যে শব্দ অব্যক্ত রব, শব্দ বা ধ্বনির অনুকরণে গঠিত হয় তাকে অনুকার বা ধ্বন্যাত্মক শব্দ বলে। যেমন: কুহু কুহু (কোকিলের রব), টাপুর টুপুর (বৃষ্টির পতনের শব্দ), হু হু (বাতাস প্রবাহের শব্দ)।

ক. সিংহাসন
খ. ভাই-বোন
গ. কানাকানি
ঘ. গাছপাকা
ব্যাখ্যাঃ
শব্দ ব্যাসবাক্য সমাসের নাম
সিংহাসন সিংহ চিহ্নিত আসন মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
কানাকানি কানে কানে যে কথা ব্যতিহার বহুব্রীহি
গাছপাকা গাছে পাকা সপ্তমী তৎপুরুষ
ভাইবোন ভাই ও বোন দ্বন্দ্ব সমাস
ক. অনতিক্রম্য
খ. অলঙ্ঘ্য
গ. দূরতিক্রম্য
ঘ. দুর্গম
ব্যাখ্যাঃ

যা অতিক্রম করা যায় না- অনতিক্রম্য; যা লঙ্ঘন করা যায় না- অলঙ্ঘ্য; যা সহজে অতিক্রম করা যায় না- দূরতিক্রম্য; যেখানে সহজে গমন করা যায় না- দুর্গম।

ক. রোগ বিশেষ
খ. সম্ভাব্য ঘটনা
গ. অসম্ভব ঘটনা
ঘ. প্রতারণা
ব্যাখ্যাঃ

‘ব্যাঙের সর্দি’ একটি বাংলা বাগধারা। এর অর্থ হলো অসম্ভব ব্যাপার অথবা যা কখনো হয় না।

ব্যাঙের কখনো সর্দি হয় না, তাই এই বাগধারা দিয়ে এমন কিছু বোঝানো হয় যা একেবারেই অস্বাভাবিক বা হওয়ার কথা নয়।

ক. মুনীর চৌধুরী
খ. শহীদুল্লা কায়সার
গ. জহির রায়হান
ঘ. শওকত ওসমান
ব্যাখ্যাঃ

শহীদ বুদ্ধিজীবী শহীদুল্লা কায়সার রচিত ‘সংশপ্তক’ একটি মহাকাব্যিক উপন্যাস। এই উপন্যাসের উল্লেখযোগ্য চরিত্র: রাবু, জাহেদ, হুরমতি, রমজান ইত্যাদি। তার আরেকটি বিখ্যাত উপন্যাস হলো ‘সারেং বৌ’। ‘রাজবন্দীর রোজনামচা’ তার বিখ্যাত স্মৃতিকথা এবং ‘পেশোয়ার থেকে তাশখন্দ’ তার ভ্রমণকাহিনী। শহীদুল্লা কায়সার ছিলেন আরেকজন বিখ্যাত ঔপন্যাসিক ও চলচ্চিত্র পরিচালক জহির রায়হান এর বড় ভাই।

ক. শওকত ওসমান
খ. জহির রায়হান
গ. আব্দুল গণি হাজারী
ঘ. হাসান হাফিজুর রহমান
ব্যাখ্যাঃ

হাসান হাফিজুর রহমানের সম্পাদনায় একুশের প্রথম সাহিত্য সংকলন ছিল ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ ১৯৫৩ সালে প্রকাশিত হয়। ১৬ খণ্ডে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ: দলিল পত্র’ টিও তার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়। তার রচিত কাব্যগ্রন্হগুলো হলো- আর্ত শব্দাবলী, অন্তিম শরের মতো, যখন উদ্যত সঙ্গীন, শোকার্ত তরবারী, বিমুখ প্রান্তর ইত্যাদি।

ক. কাজী আব্দুল ওদুদ
খ. আবুল ফজল
গ. শামসুদ্দিন আবুল কালাম
ঘ. হুমায়ুন কবির
ব্যাখ্যাঃ
ঔপন্যাসিক উপন্যাস
কাজী আব্দুল ওদুদ নদীবক্ষে
আবুল ফজল রাঙা প্রভাত, প্রদীপ ও পতঙ্গ, চৌচির
শামসুদ্দিন আবুল কালাম কাশবনের কন্যা, আলমগড়ের উপকথা, কাঞ্চনমালা, সমুদ্রবাসর, কাঞ্চনগ্রাম, জায়জঙ্গল
আবুল কালাম
হুমায়ুন কবির নদী ও নারী
ক. অগ্নিকোণ
খ. মরুশিখা
গ. মরুসূর্য
ঘ. রাঙাজবা
ব্যাখ্যাঃ

কাজী নজরুল ইসলামের সঙ্গীতবিষয়ক গ্রন্হ রাঙাজবা। মরুশিখা হলো যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের কাব্যগ্রন্হ। মরুসূর্য হলো আ.ন.ম. বজলুর রশীদ রচিত কাব্যগ্রন্হ।

ক. অশোক মিত্র
খ. দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়
গ. নীরদচন্দ্র চৌধুরী
ঘ. অতুল সুর
ব্যাখ্যাঃ

নীরদচন্দ্র চৌধুরী রচিত বাংলা প্রবন্ধ গ্রন্থের মধ্যে ‘বাঙালী জীবনে রমণী’, ‘আমার দেশ আমার শতক’, ‘আমার দেবোত্তর সম্পত্তি’, ‘আত্মঘাতী বাঙালি’ ও ‘আত্মঘাতী রবীন্দ্রনাথ’ উল্লেখযোগ্য।

ক. মোতাহের হোসেন চৌধুরী
খ. বিনয় ঘোষ
গ. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
ঘ. রাধারমণ মিত্র
ব্যাখ্যাঃ

‘সংস্কৃতির ভাঙা সেতু’ আখতারুজ্জামান ইলিয়াস রচিত বিখ্যাত প্রবন্ধগ্রন্হ। ‘চিলেকোঠার সেপাই’ ও ‘খোয়াবনামা’ তার বিখ্যাত উপন্যাস। তার রচিত গল্পগ্রন্থের মধ্যে ‘দুধেভাতে উৎপাত’, ‘অন্য ঘরে অন্য স্বর’, ‘খোঁয়ারি’, ‘দোজখের ওম’ উল্লেখযোগ্য।

ক. ষড়যন্ত্রকারী
খ. বাকসর্বস্ব
গ. দীর্ঘ প্রতীক্ষমাণ
ঘ. দীর্ঘায়ু ব্যক্তি
ব্যাখ্যাঃ

"কাক ভূষণ্ডি" একটি বাংলা বাগধারা। এর একাধিক অর্থ রয়েছে, যা নিচে উল্লেখ করা হলো:

১. দীর্ঘজীবী ও অনেক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তি: কাককে দীর্ঘজীবী প্রাণী হিসেবে ধরা হয়। কাক ভূষণ্ডি বলতে এমন ব্যক্তিকে বোঝায় যিনি অনেকদিন ধরে বেঁচে আছেন এবং নানা অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন।
২. পুরাণোক্ত কাক: হিন্দু পুরাণ অনুযায়ী, কাক ভূষণ্ডি ছিলেন একজন কাক, যিনি ভগবান রামের ভক্ত ছিলেন এবং রামায়ণের সবকিছু জানতেন।
৩. সর্বজ্ঞ: এই বাগধারা দিয়ে এমন কাউকেও বোঝানো হয়, যিনি সবকিছু জানেন।
৪. অসম্ভব কিছু: এই বাগধারাটি অনেক সময় এমন কিছু বোঝাতেও ব্যবহৃত হয়, যা ঘটা সম্ভব নয়।

ক. কষ্ট
খ. উপনিষৎ
গ. কল্যাণীয়েষু
ঘ. আষাঢ়
ব্যাখ্যাঃ

কতগুলো শব্দে স্বভাবতই মূর্ধণ্য-ষ বসে। যেমন-আষাঢ়, ঊষা, ঈষৎ, পাষণ্ড, পাষাণ, ভাষা, শোষণ ইত্যাদি।

ক. restrain : compose
খ. agitate : trouble
গ. upset : preturb
ঘ. stimulate : cool down
ব্যাখ্যাঃ

Excite- উত্তেজিত করা, Calm- শান্ত। সুতরাং শব্দ দুটি Antonymous. Option তিনটির শব্দ জোড়া গুলো পরস্পর Synonymous। সুতরাং Stimulate- উত্তেজিত করা; Cool down- শান্ত করা।

২২. DELAY : EXPEDITE

[ বিসিএস ২০তম ]

ক. related : halt
খ. block : obstruct
গ. drag : procrastinate
ঘ. detain : dispatch
ব্যাখ্যাঃ

Delay- বিলম্বিত করা; Expedite-ত্বরান্বিত করা। সুতরাং এ শব্দ দুটি Antonymous। Option-এ Detain - আটকে রাখা, Dispatch - প্রেরণ করা। বাকি option গুলোর প্রায় সবই পরস্পর synonymous।

২৩. ANARCHY : GOVERNMENT

[ বিসিএস ২০তম ]

ক. penury : wealth
খ. chaos : disorder
গ. monarchy : republic
ঘ. verbosity : words
ব্যাখ্যাঃ

সরকারের অভাবে যেমন অরাজকতা (Anarchy) সৃষ্টি হয় তেমনি সম্পদের (wealth) অভাবে দারিদ্র্য (penury) আসে।

২৪. VACCINE : PREVENT

[ বিসিএস ২০তম ]

ক. wound : heal
খ. victim : attend
গ. antidote : counteract
ঘ. diagnosis : cure
ব্যাখ্যাঃ

Vaccine-এর কাজ হচ্ছে রোগ প্রতিরোধ করা। তদ্রূপ Antidote (রোগ প্রতিরোধক ওষুধ) রোগের বিস্তারকে ব্যর্থ করে (counteract).

ক. Because
খ. Since
গ. Although
ঘ. If
ব্যাখ্যাঃ

দুটি clause যুক্ত এধরনের বাক্যের প্রতিটি clause থেকে Key words সনাক্ত করে এদের সম্পর্ক নির্ণয় করতে হয়। Key word(s) সাধারণত Object এর স্থলে ব্যবহৃত Adjective বা Adverb. এখানে ১ম Clause টির Key words হচ্ছে ‘Solid’ এবং ২য় টির Key words হচ্ছে ‘Liquid’ উভয়ের সম্পর্ক বিপরীতধর্মী। সুতরাং এরা Contrast বা বৈপরীত্য প্রকাশ করেছে। এ ধরনের Contrast indicating conjunction হচ্ছে Although/ Though/Even though ইত্যাদি।

ক. had escaped
খ. had escaped
গ. are escaping
ঘ. have been escaping
ব্যাখ্যাঃ

এখানে Who দ্বারা দুটি clause যুক্ত হয়েছে। প্রথম clause টিতে যেহেতু past tense ব্যবহৃত হয়েছে কাজেই অপর clause টিতেও past tense ব্যবহার করা আবশ্যক। এখানে শুধু had escaped. তাই past tense ব্যবহার করা হয়েছে (had), অপর তিনটিতে present tense ব্যবহার করা হয়েছে।

ক. against
খ. beyond
গ. inside
ঘ. before
ব্যাখ্যাঃ

The margine of society বলতে এখানে সমাজের সীমারেখা বোঝানো হয়েছে। বাক্যটির অর্থ হল “বুদ্ধিজীবীরা সমাজের উর্ধ্বে বাস করতে পারে না” তাই beyond বসবে।

ক. my education will be employed the University
খ. employment will be given to me by the University
গ. the University will employ me
ঘ. I will be employed of the University
ব্যাখ্যাঃ

এখানে মূল Sentence এ Subject অনুপস্থিত কাজেই gap এ প্রদত্ত clause এর subject থাকতে হবে। (ক) তে subject grammatical error (ঘ) তে subject ঠিক হলেও clause টিতে of থাকায় ভুল। তাই the University will employ me যথার্থ।

২৯. If a substance is cohesive, it tends to ___

[ বিসিএস ২০তম ]

ক. retain heat
খ. bend without much difficulty
গ. stick together
ঘ. break easily
ব্যাখ্যাঃ

Cohesive - দৃঢ়ভাবে একত্রে লেগে থাকে এমন। এখন, Retain heat - তাপ অব্যাহত রাখা। Bend without too much difficulty - খুব বেশি কাঠিন্য ছাড়াই বাঁকা হয়। Stick together - একত্রে লেগে থাকা। Break easily - সহজেই ভেঙে যায়।

ক. abruptly
খ. equitably
গ. ambiguously
ঘ. incisively
ব্যাখ্যাঃ

Abruptly - হঠাৎ করে, আকস্মিকভাবে, আচমকা। Equitably - ন্যায় সঙ্গতভাবে। Ambiguously -দ্ব্যর্থপূর্ণভাবে। Incisively- তীক্ষ্মভাবে। প্রশ্নে যেহেতু লালবাতি দেখে গাড়ি থামনোর কথা বলা হয়েছে, তাই abruptly সঠিক।

ক. proliferating --- diminishing
খ. undermining --- neutralizing
গ. accelerating --- intersifying
ঘ. aggravating --- demolishing
ব্যাখ্যাঃ

Double blanks যুক্ত বাক্যে and দ্বারা blank দুটি যুক্ত থাকলে blank দুটিতে synonym বা near-synonym ব্যবহার করতে হয়। Proliferating- ক্রমবর্ধমান, দ্রুত বর্ধমান, দ্রুত বাড়ছে এমন। Diminishing– ক্রম হ্রাসমান। এরা পরস্পর Antonymous. Undermining– ক্রমশ দুর্বল হচ্ছে এমন। Neutralizing– ক্রম নিষ্ক্রিয়মান। এদের অর্থ প্রায় কাছাকাছি। Accelerating – বৃদ্ধি পাচ্ছে এমন, দ্রুততর হচ্ছে এমন। Intensifying – বৃদ্ধি পাচ্ছে এমন, তীব্রতর হচ্ছে এমন। এরাও Synonymous. Aggravating – প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে এমন, শোচনীয়তর হচ্ছে এমন। Demolishing – ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে এমন। এরা Synonymous নয়।

ক. admired–provkoked
খ. oppressed– scorned
গ. rebuked–regaled
ঘ. slighted–celebrated
ব্যাখ্যাঃ

And দ্বারা দুটি blank যুক্ত থাকায় অবশ্যই Synonym ব্যবহার করতে হবে। Admire (d) প্রশংসা করা, বিমুগ্ধ হওয়া। Provoke (d) অবহেলিত, তাচ্ছিল্য করা হয় এমন। এরা Synonymous. Oppressed - নিপিড়ীত, অত্যাচারিত, অবহেলিত। Scorned - অবহেলিত, তাচ্ছিল্য করা। এরা Synonymous. Rebuked- তিরস্কৃত। Regaled- পরিতৃপ্ত, সুখি, আনন্দিত। এরা Antonymous. Slighted- উপেক্ষিত, অবজ্ঞাকৃত। Celebrated- প্রসিদ্ধ, খ্যাত, শ্রদ্ধা ও সম্মান আছে এমন। এরা Synonymous নয়।

ক. sinful–sloth
খ. inevitable – desire
গ. unnecessary – malice
ঘ. intense – hate
ব্যাখ্যাঃ

এ বাক্যে দুটি clause আছে- (১) it is- (২) it overcomes এরা even when দ্বারা যুক্ত। Althouth/though/even though/even when প্রভৃতি দ্বারা দুটি বিপরীত অর্থবোধক ধারণা যুক্ত হয়। সুতরাং শূন্যস্থান দুটোর একটিতে Negative idea এবং অপরটিতে Positive idea ব্যবহার করতে হবে। এক্ষেত্রে ব্যবহৃত শব্দ দুটি হবে অর্থগত দিক দিয়ে বিপরীতধর্মী। এখানে, Sinful- পাপপূর্ণ। Sloth- আলস্য, ঢিলেমি। Inevitable - অনতিক্রম্য, অনিবার্য, যা বর্জন করা অসম্ভব। Desire - আকাঙ্ক্ষা, স্বপ্ন, আশা। Unnecessary - অপ্রয়োজনীয়, অহেতুক, অকারণ। Malice - বিদ্বেষ, অশুভ কামনা। Intense - তীব্র, উদগ্র, প্রবল। Hate - ঘৃণা।

৩৪. The word ‘dilly dally’ means–

[ বিসিএস ২০তম ]

ক. To dilute
খ. Wait impatiently
গ. Repeat
ঘ. Waste time
ব্যাখ্যাঃ

"Dilly-dally" means to waste time by being indecisive or hesitating. It implies dawdling or procrastinating.

৩৫. The word ‘Euphemism’ means-

[ বিসিএস ২০তম ]

ক. Stating one thing like another
খ. Description of a disagreeable thing by an agreeable name
গ. Contrast of words is made in the same sentence
ঘ. A statement is made emphatic by verstatement.
ব্যাখ্যাঃ

‘Euphemism’- সুভাষণ, রূঢ় শব্দের পরিবর্তে সমার্থক সুন্দর শব্দ/শব্দগুচ্ছ ব্যবহার। এ অর্থের সাথে মিল রয়েছে একমাত্র অপশন Description of a disagreeable thing by an agreeable name.তে।

ক. The wounded man was helped by some children
খ. The wounded man was helping by some children
গ. The wounded man was being helped by some children
ঘ. The wounded man was to be helped by some children

৩৭. The author is mainly concerned with–

[ বিসিএস ২০তম ]

ক. the nature of rumor
খ. the fascination of rumors
গ. rumor as primitive mans newspaper
ঘ. the breeding places of rumors

৩৮. The author suggests that rumors usually–

[ বিসিএস ২০তম ]

ক. alarm their hearers
খ. are hardy in their growth
গ. are disheartening
ঘ. can be suppressed by censorship
ক. optimistic reports
খ. pessimistic reports
গ. limited information
ঘ. government propaganda
ক. Excited enthusiasm
খ. Morbid curiosity
গ. Acute indignation
ঘ. Philosophical interest
ক. জানুয়ারি ১০, ১৯৭৩
খ. ডিসেম্বর ১৬, ১৯৭২
গ. নভেম্বর ৪, ১৯৭২
ঘ. অক্টোবর ১১, ১৯৭২
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারির পর ২৩ জুন রাষ্ট্রপতি গণপরিষদ আদেশ জারি করেন। ১০ এপ্রিল গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন বসে। এ অধিবেশনে খসড়া সংবিধান প্রণয়নের জন্য ৩৪ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটির সভাপতি ছিলেন ড. কামাল হোসেন। এ কমিটি গণপরিষদে খসড়া সংবিধান পেশ করে ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর, যা ৪ নভেম্বর গণপরিষদ কর্তৃক গৃহীত হয় এবং ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হয়।

ক. ৩৬ টি
খ. ৫৪ টি
গ. ৬৪ টি
ঘ. ৪৪ টি
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমানে বাংলাদেশে মোট ৬৪টি জেলা রয়েছে। এই জেলাগুলি ৮টি বিভাগের অধীনে অবস্থিত। বিভাগগুলো হলো:

1. ঢাকা বিভাগ 2. চট্টগ্রাম বিভাগ 3. রাজশাহী বিভাগ 4. খুলনা বিভাগ 5. বরিশাল বিভাগ 6. সিলেট বিভাগ 7. রংপুর বিভাগ 8. ময়মনসিংহ বিভাগ

বাংলাদেশের ৬৪টি জেলার তালিকা নিচে দেওয়া হলো:

ঢাকা বিভাগ:

ঢাকা গাজীপুর নারায়ণগঞ্জ মুন্সিগঞ্জ মানিকগঞ্জ টাঙ্গাইল কিশোরগঞ্জ ফরিদপুর রাজবাড়ী শরীয়তপুর মাদারীপুর গোপালগঞ্জ

চট্টগ্রাম বিভাগ:

চট্টগ্রাম কক্সবাজার রাঙ্গামাটি বান্দরবান খাগড়াছড়ি কুমিল্লা নোয়াখালী ফেনী লক্ষ্মীপুর চাঁদপুর ব্রাহ্মণবাড়িয়া

রাজশাহী বিভাগ:

রাজশাহী বগুড়া চাঁপাইনবাবগঞ্জ নওগাঁ নাটোর পাবনা সিরাজগঞ্জ জয়পুরহাট

খুলনা বিভাগ:

খুলনা যশোর সাতক্ষীরা বাগেরহাট কুষ্টিয়া চুয়াডাঙ্গা মেহেরপুর নড়াইল মাগুরা ঝিনাইদহ

বরিশাল বিভাগ:

বরিশাল পটুয়াখালী ভোলা পিরোজপুর বরগুনা ঝালকাঠি

সিলেট বিভাগ:

সিলেট মৌলভীবাজার হবিগঞ্জ সুনামগঞ্জ

রংপুর বিভাগ:

রংপুর দিনাজপুর ঠাকুরগাঁও পঞ্চগড় নীলফামারী লালমনিরহাট কুড়িগ্রাম গাইবান্ধা

ময়মনসিংহ বিভাগ:

ময়মনসিংহ জামালপুর শেরপুর * নেত্রকোণা

এছাড়াও, আরও দুইটি নতুন বিভাগ গঠনের প্রস্তাবনা রয়েছে, যেগুলো হলো ফরিদপুর বিভাগ এবং কুমিল্লা বিভাগ। তবে, এখনও পর্যন্ত এই প্রস্তাবনা বাস্তবায়িত হয়নি।

ক. অষ্টম
খ. নবম
গ. একাদশ
ঘ. দ্বাদশ
ব্যাখ্যাঃ

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনামলে ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদীয় শাসন ব্যবস্থার পরিবর্তে রাষ্ট্রপতি শাসিত শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। ১৯৯১ সালের ৬ আগস্ট দ্বাদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদীয় শাসন ব্যবস্থা পুনঃপরিবর্তিত হয়। এটি ১৮ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতির অনুমোদন পায়।

ক. তিতুমীর
খ. হাজী মোহাম্মদ মহসীন
গ. হাজী শরীয়তুল্লাহ
ঘ. হাজী মোহাম্মদ দানেশ
ব্যাখ্যাঃ

হাজী শরীয়তুল্লাহ নেতৃত্বে মুসলমানদের ফরজ কাজসমূহ পালনে উদ্বুদ্ধ করার আন্দোলন হলো ফরায়েজি আন্দোলন। তার মৃত্যুর পর ফরায়েজি আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন তার একমাত্র পুত্র দুদু মিয়া। দুদু মিয়ার বিখ্যাত উক্তি হলো “জমি থেকে খাজনা আদায় আল্লাহর আইনের পরিপন্হী”।

ক. সোনারগাঁও
খ. বিক্রমপুর
গ. পুণ্ড্র
ঘ. গোপালগঞ্জ
ব্যাখ্যাঃ

প্রাচীন যুগে বাংলায় অখণ্ড কোনো রাজ্য ছিল না। ভিন্ন ভিন্ন নামে খণ্ডে খণ্ডে বিভিন্ন জনপদে বিভক্ত ছিল সমগ্র বাংলা। বাংলার প্রাচীনতম জনপদ বগুড়া জেলায় অবস্থিত, যার নাম মহাস্থানগড় (পুণ্ড্রনগর)। বগুড়া শহর থেকে ১০ কি.মি. উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে এর অবস্থান।

ক. সাতক্ষীরায়
খ. মেহেরপুরে
গ. চুয়াডাঙ্গায়
ঘ. নবাবগঞ্জে
ব্যাখ্যাঃ

মুজিবনগর, খুলনা বিভাগের মেহেরপুর জেলায় অবস্থিত। এখানেই ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল আনুষ্ঠানিকভাবে ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার’ শপথ গ্রহণ করে। উল্লেখ্য, বৈদ্যনাথতলা ইউনিয়নের ভবের পাড়া গ্রামের নাম পরিবর্তন করেই মুজিবনগর রাখা হয়।

ক. রমনা পার্কে
খ. পল্টন ময়দানে
গ. তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে
ঘ. ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাক বাহিনী ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে ভারতীয় মিত্র বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে আত্মসমর্পন করে।

ক. ১৬ বছর
খ. ১৮ বছর
গ. ২০ বছর
ঘ. ২১ বছর
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের সংবিধানের ১২২(২) অনুচ্ছেদের (খ)-তে বলা হয়েছে ‘কোন ব্যক্তি সংসদের নির্বাচনের জন্য নির্ধারিত কোন নির্বাচনী এলাকায় ভোটার তালিকাভুক্ত হইবার অধিকারী হইবেন, যদি তাহার বয়স আঠার বৎসরের কম না হয়’। উল্লেখ্য, বাংলাদেশে নির্বাচনে সংসদ সদস্য হিসেবে অংশগ্রহণের ন্যূনতম বয়স ২৫ বছর এবং রাষ্ট্রপতি হওয়ার ন্যূনতম বয়স ৩৫ বছর।

ক. ২০
খ. ২৫
গ. ৩০
ঘ. ৪০
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদ থেকেই মহিলাদের জন্য আসন সংরক্ষণ করে রাখা হয়। সে সময় সংরক্ষিত আসন ছিল ১৫ টি। সংবিধানের চতুদর্শ সংশোধনীর মাধ্যমে ৪৫ এবং পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে বর্তমানে নারীদের সংরক্ষিত আসন সংখ্যা ৫০ করা হয়েছে। সপ্তদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংরক্ষিত আসন আরও ২৫ বছরের জন্য সংরক্ষণ করা হয়।

ক. ৪.৫ কি.মি.
খ. ৪.৮ কি.মি.
গ. ৫.২ কি.মি.
ঘ. ৬.২ কি.মি.
ব্যাখ্যাঃ

যমুনা বঙ্গবন্ধু সেতু বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ এবং দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম সেতু। এ সেতুর দৈর্ঘ্য ৪.৮ কি.মি. ও প্রস্থ ১৮.৫ মি.। এ সেতুর স্প্যানের সংখ্যা ৪৯টি এবং পিলার ৫০টি। পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কি.মি. নির্মাণাধীন।

ক. সাভারে
খ. চট্টগ্রামে
গ. মংলায়
ঘ. ঈশ্বরদীতে
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের প্রথম ইপিজেড ‘চট্টগ্রাম ইপিজেড’ ১৯৮৩ সালে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইপিজেড ‘ঢাকা ইপিজেড’ ঢাকার সাভারে ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

ক. এস এম সুলতান
খ. জয়নুল আবেদিন
গ. কামরুল হাসান
ঘ. শফিউল আলম
ব্যাখ্যাঃ

১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষের ওপর জয়নুলের আঁকা ছবির নাম ‘ম্যডোনা ৪৩’। তিনি বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ চিত্রশিল্পী এবং চারুকলা ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা। তার উল্লেখযোগ্য চিত্রকর্মের মধ্যে রয়েছে- সংগ্রাম (গরু), মইটানা, গায়ের বধূ, সাঁওতাল রমণী, মা ইত্যাদি।

ক. নভেম্বর ১২, ১৯৯৭
খ. ডিসেম্বর ২, ১৯৯৭
গ. ডিসেম্বর ১৬, ১৯৯৭
ঘ. ডিসেম্বর ২৫, ১৯৯৭
ব্যাখ্যাঃ

পাহাড়িদের স্বতন্ত্র জনগোষ্ঠী হিসেবে চিহ্নিত করে সংরক্ষণশীল নীতিভিত্তিক কিছু সুবিধা নিশ্চিত করা হয় ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর সম্পাদিত এ শান্তিচুক্তির মাধ্যমে। এ চুক্তিতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে স্বাক্ষর করেন আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ এবং পাহাড়িদের প্রতিনিধিত্ব করেন সন্তু লারমা ।

ক. ৯টি
খ. ১১টি
গ. ১৫টি
ঘ. ১৭টি
ব্যাখ্যাঃ

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ৪ এপ্রিল সিলেটে মুক্তিফৌজ গঠিত হয় এবং ৯ এপ্রিল এর নামকরণ করা হয় মুক্তিবাহিনী। পরবর্তী জুলাই মাসে সেনাপতি এম.এ.জি ওসমানী প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের পরামর্শে সমগ্র বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টর ও ৩টি ব্রিগেডে ভাগ করেন।

ক. ২৪০০ বর্গমাইল
খ. ১৯৫০ বর্গমাইল
গ. ৯২৫ বর্গমাইল
ঘ. ২০০ বর্গমাইল
ব্যাখ্যাঃ

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বনভূমি হলো সুন্দরবন। পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের এলাকা মিলিয়ে এর আয়তন ১০ হাজার বর্গকিলোমিটার। তবে বাংলাদেশ অংশের আয়াতন ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার বা ২৪০০ বর্গমাইল (তথ্য : বন অধিদপ্তর )। উল্লেখ্য, ইউনেস্কোর বিশ্বসম্পদ ও ঐতিহ্য কমিটি ১৯৯৭ সালের ৬ ডিসেম্বর সুন্দরবনকে ৭৯৮তম ‘বিশ্ব ঐতিহ্য’ হিসেবে ঘোষণা করে।

ক. ১৯৭২ সালে
খ. ১৯৭৩ সালে
গ. ১৯৭৪ সালে
ঘ. ১৯৭৫ সালে
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ ১৯৭২ সালের ১৮ এপ্রিল প্রথম আন্তর্জাতিক সংস্থা হিসেবে কমনওয়েলথের সদস্যপদ লাভ করে। বাংলাদেশ কমনওয়েলথের ৩২তম সদস্য এবং ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সদস্য হয় জাতিসংঘের।

ক. ট্রপিক অব ক্যাপ্রিকন
খ. ট্রপিক অব ক্যানসার
গ. ইকুয়েটর
ঘ. আর্কটিক সার্কেল
ব্যাখ্যাঃ

ট্রপিক অব ক্যানসার বাংলা প্রতিশব্দ হলো কর্কটক্রান্তি রেখা এবং ট্রপিক অব ক্যাপ্রিকন হলো মকরক্রান্তি রেখা। কর্কটক্রান্তি রেখা উত্তর গোলার্ধে ২৩.৫০ উত্তর অক্ষাংশে অবস্থিত এবং এটি বাংলাদেশের মধ্যভাগ দিয়ে চলে গেছে।

ক. ৪২ জন
খ. ৫৮ জন
গ. ৬৮ জন
ঘ. ৬২ জন
ব্যাখ্যাঃ

মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ৪টি রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদান করা হয় ৬৭৬ জনকে। তার মধ্যে বীরশ্রেষ্ঠ ৭ জন, বীর উত্তম ৬৮ জন, বীর বিক্রম ১৭৫ জন, বীর প্রতীক ৪২৬ জন। উল্লেখ্য মোট বীর উত্তম ৬৯ জন। জুন, ২০২১ এ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে জারীকৃত প্রজ্ঞাপনে ১ জন বীর উত্তম, ১ জন বীর বিক্রম ও ২ জন বীর প্রতীক এর খেতাব বাতিল করা হয়েছে।

ক. জেনারেল নিয়াজী
খ. জেনারেল টিক্কা খান
গ. জেনারেল ইয়াহিয়া খান
ঘ. জেনারেল হামিদ খান
ব্যাখ্যাঃ

জেনারেল ইয়াহিয়া খান ছিলেন সামরিক শাসক ও পাকিস্তানি প্রেসিডেন্ট। পাকিস্তানের প্রথম সামরিক শাসক জেনারেল আইয়ুব খান ১৯৬৯ সালের ২৪ মার্চ ইয়াহিয়া খানের হাতে ক্ষমতা তুলে দিয়ে পদত্যাগ করেন। জেনারেল টিক্কা খান পাকিস্তান আমলে ১৯৭১ সালে বাংলার গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ক. সালজার
খ. ফ্রাঙ্কো
গ. হিটলার
ঘ. মুসোলিনী
ব্যাখ্যাঃ

‘যুদ্ধই জীবন, যুদ্ধই সর্বজনীন’ -এই উক্তিটি অ্যাডলফ হিটলারের। তিনি ছিলেন একজন অস্ট্রীয় বংশোদ্ভূত জার্মান রাজনীতিবিদ, যিনি ন্যাশনাল সোশ্যালিস্ট জার্মান ওয়ার্কার্স পার্টির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। হিটলার ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জার্মানির চ্যান্সেলর এবং ১৯৩৪ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত সে দেশের ফিউরার ছিলেন।

ক. হোয়াংহো
খ. ইয়াংসিকিয়াং
গ. গঙ্গা
ঘ. সিন্ধু
ব্যাখ্যাঃ

এশিয়ার দীর্ঘতম নদী ইয়াংসিকিয়াং। ইয়াংসিকিয়াং এর দৈর্ঘ্য ৬৩৮০ কি.মি.; হোয়াংহো- এর দৈর্ঘ্য ৫৪৬৪ কি.মি.; গঙ্গার দৈর্ঘ্য ২৬৫৫ কি.মি.; সিন্ধুর দৈর্ঘ্য ৩,১৮০ কি.মি.।

ক. ৭ টি
খ. ৯ টি
গ. ১১ টি
ঘ. ১২ টি
ব্যাখ্যাঃ

মিনি বিশ্বকাপ খ্যাত উইলস ইন্টারন্যাশনাল কাপ ক্রিকেটের প্রথম আসরে তৎকালীন ৯টি টেস্ট দল – অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা ও জিম্বাবুয়ে অংশ নেয়।

ক. এফ.এম. মার্কস
খ. ম্যাক্সওয়েবার
গ. রবার্ট প্রেসথাস
ঘ. কার্ল মার্কস
ব্যাখ্যাঃ

নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের ব্যর্থতা বা অযোগ্যতার প্রেক্ষিতে সরকারের আমলাদের দ্বারা পরোক্ষভাবে রাষ্ট্র চালনাকে আমলাতন্ত্র বলে। এ আমলাতন্ত্রের প্রধান প্রবক্তা ম্যাক্সওয়েবার। অন্যদিকে কার্ল মার্কস কে বলা হয় কমিউনিজম বা গণসাম্যবাদের প্রবক্তা।

ক. অরুন্ধতি রায়
খ. সালমান রুশদী
গ. ভি এস নাইপল
ঘ. হোসে সারামাগো
ব্যাখ্যাঃ

১৯৯৮ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান পর্তুগিজ লেখক জোসে সারামাগো।

জোসে সারামাগো (১৯২২-২০১০) ছিলেন একজন পর্তুগিজ লেখক এবং সাংবাদিক। তিনি তার রূপক, রূপকথার মতো কাজ এবং জটিল, দীর্ঘ বাক্য ব্যবহারের জন্য পরিচিত ছিলেন। তার রচনা প্রায়শই সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করে।

ক. থাইল্যান্ড
খ. মিয়ানমার
গ. ইন্দোনেশিয়া
ঘ. মালয়েশিয়া
ব্যাখ্যাঃ

পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ড কোনো দেশের উপনিবেশে পরিণত হয়নি। পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে মিয়ানমার, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর ব্রিটিশ উপনিবেশে এবং ইন্দোনেশিয়া ডাচ উপনিবেশে পরিণত হয়।

ক. ১ জানুয়ারি, ১৯৯৯
খ. ১ জুলাই, ১৯৯৯
গ. ১ মার্চ, ২০০০
ঘ. ১ জুলাই, ২০০০
ব্যাখ্যাঃ

ইউরোপীয় সাধারণ মুদ্রা ‘ইউরো’ প্রথম চালু হয় ১৯৯৯ সালের ১ জানুয়ারি। বর্তমানে ইইউভুক্ত ১৯টি দেশে ইউরো মুদ্রা চালু রয়েছে। উল্লেখ্য, ‘ইউরো ব্যাংক নোট’ প্রথম চালু হয় ১ জানুয়ারি, ২০০২।

ক. বাজার অর্থনীতিকে গ্রহণযোগ্য করা
খ. মতাদর্শগত ধারণার সমন্বয় সাধন
গ. হংকং এর অর্থনীতিকে সচল রাখা
ঘ. তাইওয়ানকে চীনের অন্তর্ভূক্তকরণ
ব্যাখ্যাঃ

চীনের সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি এবং হংকং এর পুঁজিবাদী অর্থনীতির সামঞ্জস্য বিধানের লক্ষ্যে চীনে দ্বৈত অর্থনীতি অর্থাৎ এক চীন দুই নীতি চালু হয়। এছাড়া ম্যাকাও ও তাইওয়ানের একত্রীকরণকে সামনে রেখেও এ প্রক্রিয়াটিকে গ্রহণযোগ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

ক. সাইবেরিয়া
খ. ভ্লাদিভস্টক
গ. খায়বারভস্ক
ঘ. বোখারা
ব্যাখ্যাঃ

রাশিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় শহর ভ্লাদিভস্টকে রাশিয়ার রাসায়নিক ও পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে। এজন্য নিরাপত্তার কারণে শহরটিকে গোপনীয় শহর হিসেবে বিবেচনা করা হয়। উল্লেখ্য, শহরটি হতে পৃথিবীর দীর্ঘতম রেলপথ ট্রান্সসাইবেরিয়ান রেলপথ শুরু হয়ে লেনিনগ্রাড পর্যন্ত বিস্তৃত।

ক. আলবার্টা
খ. কুইবেক
গ. মেনিটোবা
ঘ. নোভাস্কোশিয়া
ব্যাখ্যাঃ

কানাডার ফরাসি ভাষী জনগোষ্ঠী সর্বাধিক সংখ্যায় বাস করে কানাডার পূর্বাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্য কুইবেক –এ।

ক. এর রণকৌশলগত গুরুত্ব
খ. এর ধর্মীয় ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক স্মৃতি
গ. মুসলিম বিদ্বেষের প্রবণতা
ঘ. আলবেনীয়দের ঔদ্ধত্য
ব্যাখ্যাঃ

কট্টরপন্হী সার্বগণ কসোভোতে মুসলিম নিধন করে নগরীটিতে সংখ্যাগরিষ্ঠ খ্রিস্টান অধ্যুষিত অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করে। অন্যদিকে মুসলমানরা তাদের ধর্মীয় ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক স্মৃতি রক্ষায় সদা সচেষ্ট। ফলে ইউরোপের অন্যতম মুসলিম প্রধান এ নগরীটির সাথে সার্বীয়দের স্পর্শকাতর সম্পর্কের সৃষ্টি হয়। অবশেষে ২০০৭ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি কসোভো বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশের সমর্থনে সার্বিয়া থেকে নিজেকে স্বাধীন ঘোষণা করে।

ক. মাজার-ই-শরীফ
খ. হেরাট
গ. জালালাবাদ
ঘ. কান্দাহার
ব্যাখ্যাঃ

আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলীয় শহর মাজার-ই-শরীফে তালেবানদের ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে এ হত্যাযজ্ঞ ঘটে। যদিও সুদক্ষ ইরানি নেতৃত্বের মাধ্যমে ইরান দুদেশের মধ্যে সৃষ্ট উত্তেজনা প্রশমনে সক্ষম হয়। বর্তমানে আফগানিস্তান এর ক্ষমতা তালেবানদের হাতে রয়েছে।

ক. জ্যামিতিক সীমারেখা
খ. ঔপনিবেশিক সীমারেখা
গ. উপজাতিক ভিত্তিক সীমারেখা
ঘ. অচিহ্নিত সীমারেখা
ব্যাখ্যাঃ

আলজেরিয়া, তিউনিশিয়া, মিশর, সুদান, লিবিয়া ইত্যাদি দেশগুলো উত্তর আফ্রিকা অঞ্চলে অবস্থিত। বিস্তীর্ণ এ অঞ্চলে বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত পর্বত বা নদী না থাকায় মরুভূমির ওপর দিয়ে জ্যামিতিক সরলরেখা টেনে সীমা নির্ধারণ করা হয়। এটাই এ অঞ্চলের ভৌগোলিক সীমারেখার প্রধান বৈশিষ্ট্য।

ক. ইতালি
খ. জার্মানি
গ. জাপান
ঘ. চীন
ব্যাখ্যাঃ

বিশ্বের প্রথম আণবিক বোমা (পারমাণবিক বোমা বা এটম বোমা) ফেলা হয় জাপানের হিরোশিমা নগরীতে। ‘লিটল বয়’ নামক এ বোমাটি ১৯৪৫ সালের ৬ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্র ‘এ নোলা গে’ নামক বোমারু বিমানের মাধ্যমে নিক্ষেপ করে। উল্লেখ্য, বিশ্বের দ্বিতীয় এবং সর্বশেষ আণবিক বোমা ‘ফ্যাটম্যান’ ১৯৪৫ সালের ৯ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক জাপানের নাগাসাকি নগরীতে নিক্ষিপ্ত হয়।

ক. SAARC
খ. APEC
গ. ADB
ঘ. CIRDAP
ব্যাখ্যাঃ

ঢাকায় CIRDAP, IJSG, BIMSTEC এর সদর দপ্তর অবস্থিত। অন্যদিকে ADB এর সদর দপ্তর ম্যানিলা, APEC এর সদর দপ্তর সিঙ্গাপুর এবং SAARC এর সদর দপ্তর কাঠমান্ডুতে অবস্থিত।

ক. ১৯৭৫ সালে
খ. ১৯৮৫ সালে
গ. ১৯৮৭ সালে
ঘ. ১৯৯০ সালে
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান শ্রীলংকা সফরে গিয়ে সর্বপ্রথম দক্ষিণ এশিয়ার দেশ গুলো নিয়ে একটি আঞ্চলিক সংস্থা গঠনের প্রতি গুরুত্বারোপ করেন এবং ১৯৮০ সালের মে মাসে তিনি লিখিত প্রস্তাব দেন। ১৯৮২ সালের ২ আগস্ট ভারতের নয়াদিল্লিতে ৭টি দেশে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে প্রথম আনুষ্ঠানিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। অবশেষে ১৯৮৫ সালের ৭-৮ ডিসেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত প্রথম সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে ১৪ দফা ঢাকা ঘোষণার মধ্য দিয়ে সার্কের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়।

ক. সিঙ্গাপুর
খ. থাইল্যান্ড
গ. ইন্দোনেশিয়া
ঘ. মালয়েশিয়া
ব্যাখ্যাঃ

এক সময় মাহাথির মোহাম্মদের খুব ঘনিষ্ঠ অনুসারি ছিলেন আনোয়ার ইব্রাহিম। কিন্তু রাজনৈতিক মতপার্থক্যের জের ধরে মাহাথির ২ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৮ উপ-প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে আনোয়ার ইব্রাহিমকে বরখাস্ত করেন। ১৯৯৯ সালে দুর্নীতি ও সমকামিতার দায়ে তাকে জেলহাজতে প্ররণ করা হয়। ২০০৪ সালে তিনি ছাড়া পান। ২০০৮ সালে দেশের প্রধান বিরোধী দল হিসেবে পিপলস জাস্টিস পার্টির নেতৃত্ব দেন তিনি। এর পর নাজিব রাজাকের সময়ে ২০১৫ সালে নতুন করে সমকামিতার অভিযোগে আনোয়ার ইব্রাহিমকে আবারো জেলে পাঠানো হয়। ১৬ মে, ২০১৮ রাজার নির্দেশে নিঃশর্ত মুক্তি লাভ করেন আনোয়ার ইব্রাহিম। মালেশিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম (২০২২-বর্তমান)।

ক. স্কটল্যান্ড
খ. আয়ারল্যান্ড
গ. নেদারল্যান্ড
ঘ. সুইজারল্যান্ড
ব্যাখ্যাঃ

গ্রেট ব্রিটেনের অন্যতম অঙ্গরাজ্য আয়ার‌ল্যান্ডের গৃহযুদ্ধ অবসানে ১০ এপ্রিল, ১৯৯৮ ব্রিটিশ সরকার ও আয়ারল্যান্ডের ৭টি গেরিলা গোষ্ঠীর মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় ‘Good Friday Treaty’ নামক শান্তি চুক্তি। এর মাধ্যমে আয়ারল্যান্ডে দীর্ঘস্থায়ী রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের অবসান ঘটে।

ক. এশিয়া
খ. আফ্রিকা
গ. ইউরোপ
ঘ. দক্ষিণ আমেরিকা
ব্যাখ্যাঃ

১৩ অক্টোবর, ২০১৬ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অনুমোদনের মধ্যদিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্ব সংস্থাটির নবম মহাসচিব নিযুক্ত হন ইউরোপ মহাদেশের পর্তুগালের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনিও গুতেরেস। তিনি ১ জানুয়ারি, ২০১৭ মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। অন্যদিকে এশিয়া মহাদেশ থেকে মহাসচিব হয়েছিলেন উ থান্ট (মিয়ানমার), বান কি মুন (দক্ষিণ কোরিয়া); ইউরোপ মহাদেশ থেকে ট্রাইগভেলাই (নরওয়ে), দ্যাগ হ্যামারশোল্ড (সুইডেন) ও কুর্ট ওয়াল্ড হেইম (অস্ট্রিয়া); দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ থেকে জ্যাভিয়ার পেরেজ দ্য কুয়েলার (পেরু) এবং আফ্রিকা মহাদেশ থেকে মহাসচিব হয়েছিলেন কফি আনান (ঘানা) ও বুট্রোস বুট্রোস ঘালি (মিশর)। উল্লেখ্য, উত্তর আমেরিকা ও ওশেনিয়া মহাদেশ থেকে এখনও পর্যন্ত মহাসচিব নির্বাচিত হননি।

ক. নেদারল্যান্ড
খ. স্পেন
গ. পর্তুগাল
ঘ. ইউকে
ব্যাখ্যাঃ

১৫৫৭ সালে ম্যাকাও পর্তুগিজদের দখলে আসে। দীর্ঘ সাড়ে ৪০০ বছর পর ১৯৯৯ সালে ম্যাকাও চীনের নিকট হস্তান্তর করা হয়।

ক. জেনেভা চুক্তি
খ. মাদ্রিদ চুক্তি
গ. ডেটন চুক্তি
ঘ. প্যারিস চুক্তি
ব্যাখ্যাঃ

তিন বছরের বলকান যুদ্ধের অবসান এবং অখণ্ড গণতান্ত্রিক বসনিয়া-হার্জেগোভিনা গঠনের লক্ষ্যে ১৯৯৫ সালের নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও রাজ্যে ডেটন শহরের রাইট পিটারসন বিমান ঘাঁটিতে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় খসড়া শান্তি চুক্তিতে উপনীত হওয়ার পর ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৯৫ ফ্রান্সের প্যারিসে যুদ্ধরত বসনিয়া, সার্বিয়া ও ক্রোয়েশিয়ার মধ্যে ডেটন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

ক. লৌহ
খ. ইউরেনিয়াম
গ. প্লুটোনিয়াম
ঘ. নেপচুনিয়াম
ব্যাখ্যাঃ

ভারী মৌলিক পদার্থের নিউক্লিয়াস থেকে স্বতঃস্ফুর্ত অবিরত আলফা, বিটা ও গামা রশ্মি নির্গমনের প্রক্রিয়াকে তেজস্ক্রিয়তা বলে। প্রকৃতপক্ষে যে সব মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা ৮২-এর চেয়ে বেশি তাদেরকে তেজস্ক্রিয় পদার্থ বলা হয়। উপরিউক্ত মৌলগুলোর মধ্যে লৌহের পারমাণবিক সংখ্যা ২৬, অন্যগুলোর ৮২ বা তার বেশি, যার ফলে শুধু লৌহই তেজস্ক্রিয় পদার্থ নয়।

ক. রবার
খ. এলুমিনিয়াম
গ. লৌহ
ঘ. তামা
ব্যাখ্যাঃ

স্থিতিস্থাপকতা বেশী লৌহের(iron).কারণ স্থিতিস্থাপক সীমার মধ্যে যে পদার্থের বিকৃতি ঘটাতে যত বেশী বলের প্রয়োজন তার স্থিতিস্থাপকতা তত বেশী।

স্থিতিস্থাপক সীমার মধ্যে একটি রাবারে 50 N/mm2 বল প্রয়োগ করলে বিকৃতি হয় 10mm.

আবার সমপরিমাণ একটি লৌহ খন্ডে সমপরিমাণ বল প্রয়োগ করলে বিকৃতি হয় 4mm.

এটা সাধারণ বিষয় সমলোডে রাবারের তুলনায় লৌহের বিকৃত কম হবে।
modules of elasticity E = stress/strain
For rubber E = 50/10 = 5 N/mm2
For iron E = 50/4 = 12.5 N/mm2
সুতরাং বুঝা যাচ্ছে যে লৌহের স্থিতিস্থাপকতা বেশী

ক. দর্পণ
খ. লেন্স
গ. প্রিজম
ঘ. বিম্ব
ব্যাখ্যাঃ

কোনো মসৃণতলে আলো আপতিত হয়ে নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী কোনো দিকে চললে ঐ আপতন তলকে বলা হয় দর্পণ। বক্রপৃষ্ঠ স্বচ্ছ মাধ্যমের সাধারণ নাম লেন্স।

ক. গামা রশ্মি
খ. মাইক্রোওয়েভ
গ. অবলোহিত বিকিরণ
ঘ. আলোক তরঙ্গ
ব্যাখ্যাঃ

রাডারের মূলনীতি হলো ক্ষুদ্র তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের পালস ছড়িয়ে দেয়া হয় যেন বস্তু থেকে প্রতিফলিত হয়ে রাডারের গ্রাহক যন্ত্রে আসে। এ জন্য গামা রশ্মি বা মাইক্রোওয়েভ উভয়ের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য ক্ষুদ্র হলেও কম ভেদন ক্ষমতাসম্পন্ন মাইক্রোওয়েভই ব্যবহার করা হয়। অপরপক্ষে অবলোহিত বিকিরণ ও আলোক তরঙ্গের তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশ বড়।

ক. হেস
খ. গোল্ডস্টাইন
গ. রাদারফোর্ড
ঘ. আইনস্টাইন
ব্যাখ্যাঃ

আইনস্টাইন আপেক্ষিক তথ্য ও রাদারফোর্ড আণবিক নিউক্লিয়াসের মতবাদ আবিষ্কার করেন। ভিক্টর ফ্রান্সিস হেস্‌ মহাজাগতিক রশ্মি আবিষ্কারের জন্য ১৯৩৬ সালে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান।

ক. এমপ্লিফায়ার
খ. জেনারেটর
গ. লাউড স্পিকার
ঘ. মাইক্রোফোন
ব্যাখ্যাঃ

‘এমপ্লিফায়ার’ বিবর্ধক শব্দশক্তিকে জোরালো করে। জেনারেটর যান্ত্রিকশক্তিকে বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে। লাউড স্পিকার তড়িৎশক্তিকে শব্দশক্তিতে রূপান্তরিত করে এবং মাইক্রোফোন শব্দতরঙ্গকে বিদ্যুৎ প্রবাহে পরিণত করে।

ক. ফ্যাদোমিটার
খ. জাইরো কম্পাস
গ. সাবমেরিন
ঘ. এনিওমিটার
ব্যাখ্যাঃ

পানির গভীরতা মাপার যান্ত্রিক সরঞ্জাম ফ্যাদোমিটার। এ যন্ত্রের কার্যকারিতা শব্দের প্রতিধ্বনির ওপর নির্ভরশীল। ধ্বনির উৎপত্তি থেকে ফিরে আসা প্রতিধ্বনির সময়ের পার্থক্য থেকে গভীরতা নির্ণয় করা হয়।

ক. উইলিয়াম অটরেড
খ. ব্লেইসি প্যাসকেল
গ. হাওয়ার্ড এইকিন
ঘ. অ্যাবাকাস
ব্যাখ্যাঃ

হাওয়ার্ড এইকিন প্রথম স্বয়ংক্রিয় গণনা যন্ত্র আবিষ্কার করেন এবং অ্যাবাকাস খ্রিষ্টপূর্ব ৪৫০-৫০০ অব্দে চীন/মিশরে ব্যবহৃত এক ধরনের গণনা যন্ত্র আবিষ্কার করেন।

ক. থাইবোসিন
খ. গ্লুকাগন
গ. এড্রিনালিন
ঘ. ইনসুলিন
ব্যাখ্যাঃ

হরমোন হচ্ছে একশ্রেণীর রাসায়নিক বস্তু, যা দেহের কোষ বা অঙ্গসমূহের বিপাক ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। অগ্ন্যাশয় থেকে নিঃসৃত ইনসুলিন হচ্ছে এমন এক ধরনের হরমোন, যা রক্তে গ্লুকোজের বিপাক ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। কোনো কারণে রক্তে ইনসুলিন সরবরাহ কমে গেলে গ্লুকোজের বিপাক ক্রিয়া বিঘ্নিত হয়, যার ফলে ডায়াবেটিস রোগ হয়।

ক. ৪৫৮ টাকা
খ. ৬৫০ টাকা
গ. ৭০০ টাকা
ঘ. ৭২৫ টাকা
ব্যাখ্যাঃ সমস্যাটি সমাধান করতে আমরা সরল সুদের সূত্র ব্যবহার করব। সরল সুদের সূত্র হলো: সুদ=P×r×t100 যেখানে: - P = মূলধন (যে টাকা বিনিয়োগ করা হবে) - r = বার্ষিক সুদের হার - t = সময় (বছরে) প্রদত্ত তথ্য: - সুদের হার (r) = 412%=92% - সময় (t) = 4 বছর - সুদ-আসল (মূলধন + সুদ) = ৮২৬ টাকা আমরা জানি, সুদ-আসল = মূলধন + সুদ। তাই: 826=P+P×92×4100 এখন সমীকরণটি সমাধান করা যাক: 826=P+P×18100 826=P(1+18100) 826=P×118100 P=826×100118 P=82600118 P=700 উত্তর: ৭০০ টাকা বিনিয়োগ করলে ৪ বছরে তা ৮২৬ টাকা হবে।
ক. ৫৬ এবং ১৪ বছর
খ. ৩২ এবং ৭ বছর
গ. ৩৬ এবং ৯ বছর
ঘ. ৪০ এবং ১০ বছর
ব্যাখ্যাঃ ধরুন, পুত্রের বর্তমান বয়স x বছর এবং পিতার বর্তমান বয়স 4x বছর।

৬ বছর পূর্বে, পুত্রের বয়স x6 বছর এবং পিতার বয়স 4x6 বছর ছিল।

প্রশ্ন থেকে আমরা পাই: ৬ বছর পূর্বে পিতার বয়স পুত্রের বয়সের দশগুণ ছিল। অতএব, 4x6=10(x6) এখন, সমীকরণটি সমাধান করি: 4x6=10x60 4x10x=60+6 6x=54 x=9 অতএব, পুত্রের বর্তমান বয়স ৯ বছর এবং পিতার বর্তমান বয়স 4x=4×9=36 বছর।

অর্থাৎ, পুত্রের বর্তমান বয়স ৯ বছর এবং পিতার বর্তমান বয়স ৩৬ বছর।
ক. ১৮ এবং ১২ মিনিট
খ. ২৪ এবং ১২ মিনিট
গ. ১৫ এবং ১২ মিনিট
ঘ. ১০ এবং ১৫ মিনিট
ব্যাখ্যাঃ ধরুন প্রথম নলটি পৃথকভাবে x মিনিটে চৌবাচ্চাটি পূর্ণ করে এবং দ্বিতীয় নলটি পৃথকভাবে y মিনিটে চৌবাচ্চাটি পূর্ণ করে।

প্রথম অবস্থায়, দুটি নল একসঙ্গে চৌবাচ্চাটি ৮ মিনিটে পূর্ণ করে।
অতএব, 1x+1y=18(1) নল দুটি খুলে দেয়ার ৪ মিনিট পর প্রথম নলটি বন্ধ করে দেয়, অতএব, ৪ মিনিটে চৌবাচ্চার ভরাট অংশ: 4x+4y এরপর, দ্বিতীয় নলটি আরও ৬ মিনিট চালু ছিল এবং চৌবাচ্চার অবশিষ্ট অংশ পূর্ণ করেছে। অতএব, অবশিষ্ট অংশ: 1(4x+4y)=6y 1=4x+10y(2) এখন সমীকরণ (1) এবং (2) থেকে x এবং y এর মান বের করতে হবে।

সমীকরণ (1) কে আরও সহজ করা যাক: 1x=181y x=8yy8 এখন সমীকরণ (2) এ x এর মান স্থানান্তর করি: 1=48yy8+10y 1=4(y8)8y+10y 1=4y328y+10y 1=4y32+808y 1=4y+488y 8y=4y+48 4y=48 y=12 অতএব, দ্বিতীয় নলটি ১২ মিনিটে চৌবাচ্চাটি পূর্ণ করে। প্রথম নলটির জন্য: x=8×12128 x=964 x=24 অতএব, প্রথম নলটি ২৪ মিনিটে চৌবাচ্চাটি পূর্ণ করে এবং দ্বিতীয় নলটি ১২ মিনিটে চৌবাচ্চাটি পূর্ণ করে।
ক. 2y2x2xy
খ. x22y2xy
গ. x2+2y2xy
ঘ. x2y2xy
ব্যাখ্যাঃ প্রশ্নটি হলো, xy এর সঙ্গে কত যোগ করলে যোগফল 2yx হবে?

ধরা যাক, যোগফল হবে k

তাহলে, সমীকরণটি দাঁড়াবে: xy+k=2yx k-এর মান নির্ণয়ের জন্য: k=2yxxy এখন সাধারণ হার নির্ণয় করতে ল.সা.গু (LCM) নেব: k=2y2x2xy তাহলে, সঠিক উত্তর: k=2y2x2xy
ক. ১৪
খ. ১৬
গ. ২২
ঘ. ৩০
ব্যাখ্যাঃ আমরা জানি, (x+y)2=x2+y2+2xy প্রশ্নে প্রদত্ত, x2+y2=8 xy=7 অতএব, (x+y)2=8+2×7 (x+y)2=8+14 (x+y)2=22 অতএব, (x+y)2 এর মান হলো ২২।
ক. ২৪.৫ কি.মি.
খ. ৩৭.৫ কি.মি.
গ. ৪২.০ কি.মি.
ঘ. ৪৫.০ কি.মি.
ব্যাখ্যাঃ

ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম এর দূরত্ব ৩০০ কি.মি.। ট্রেনটি সকাল ৭টায় ছেড়ে গিয়ে বিকেল ৩টায় পৌঁছেছে। তাহলে, ট্রেনটি মোট সময় নিয়েছে ৮ ঘণ্টা।

এখন, গড় গতিবেগ বের করার সূত্রটি হলো:

গড় গতিবেগ = মোট দূরত্ব / মোট সময়

এখানে, মোট দূরত্ব ৩০০ কি.মি. এবং মোট সময় ৮ ঘণ্টা। সুতরাং:

গড় গতিবেগ = ৩০০ কি.মি. / ৮ ঘণ্টা = ৩৭.৫ কি.মি./ঘণ্টা

অতএব, ট্রেনটির গড় গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৩৭.৫ কি.মি.।

ক. ৩৬ ব.মি.
খ. ৪২ ব.মি
গ. ৪৮ ব.মি.
ঘ. ৫০ ব.মি.
ব্যাখ্যাঃ প্রশ্ন অনুযায়ী, একটি সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের:

- ভূমি = ১৬ মি.
- অপর দুটি বাহু = ১০ মি.
ক্ষেত্রফল বের করার জন্য প্রথমে ত্রিভুজটির উচ্চতা নির্ণয় করতে হবে।

সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের উচ্চতা বের করার সূত্র: h=a2(b2)2 এখানে,
a= মি. (বাহু)
b= মি. (ভূমি)
h=102(162)2 =10064 =36 =6 মি. এখন, ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল: ক্ষেত্রফল=12×b×h =12×16×6 =8×6 =48 বর্গ মি. তাহলে, ত্রিভুজটির ক্ষেত্রফল হবে ৪৮ বর্গ মিটার
ক. ৭ ও ১১
খ. ১২ ও ১৮
গ. ১০ ও ২৪
ঘ. ১০ ও ১৬
ব্যাখ্যাঃ ধরুন, দুটি সংখ্যা যথাক্রমে ৫x এবং ৮x।

উভয়ের সাথে ২ যোগ করার পর, অনুপাতটি ২∶৩ হয়: x+x+= এখন সমীকরণটি সমাধান করি: (x+)=(x+) x+=x+ xx= x= x= অতএব, সংখ্যা দুটি: x=×= x=×= সংখ্যা দুটি হলো ১০ এবং ১৬।
ক. দ্বিগুণ
খ. তিনগুণ
গ. চারগুণ
ঘ. পাঁচগুণ
ব্যাখ্যাঃ ধরুন, একটি সরল রেখার দৈর্ঘ্য l এবং ঐ সরল রেখার ওপর অঙ্কিত বর্গের ক্ষেত্রফল l2

এখন, ঐ সরল রেখার অর্ধেকের ওপর অঙ্কিত বর্গের ক্ষেত্রফল হবে (l2)2
(l2)2=l24 অতএব, প্রথম বর্গটির ক্ষেত্রফল দ্বিতীয় বর্গটির ক্ষেত্রফলের কত গুণ তা বের করতে হলে: l2l24=l2×4l2=4 অর্থাৎ, একটি সরল রেখার ওপর অঙ্কিত বর্গ ঐ সরল রেখার অর্ধেকের ওপর অঙ্কিত বর্গের ৪ গুণ।
ক. ৬
খ. ৯
গ. ১০
ঘ. ১২
ব্যাখ্যাঃ প্রশ্ন অনুযায়ী:

x এবং y এর মানের গড়
z=

গড় বের করার সূত্র: গড়=মোট যোগফলউপাদানের সংখ্যা প্রথমে, x এবং y এর মোট যোগফল বের করি: x+y2=9 x+y=9×2=18 এখন, x, y এবং z এর মানের গড় বের করি: গড়=x+y+z3 =18+123 =303 =10 তাহলে, x, y এবং z এর মানের গড় হবে ১০
ক. কাঁচা লৌহ
খ. ইস্পাত
গ. এলুমিনিয়াম
ঘ. কোবাল্ট
ব্যাখ্যাঃ

যে পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করতে পারে না তাকে অচৌম্বক পদার্থ বলা হয়। উপরিউক্ত পদার্থগুলোর মধ্যে শুধু এলুমিনিয়ামকেই চুম্বক আকর্ষণ করে না।