আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

বিসিএস ২১তম

পরীক্ষারঃ বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট

মোট বহুনির্বাচনি প্রশ্নঃ 100

মোট মার্কঃ 100

পরীক্ষার সময়ঃ 02:00:00

প্রকাশের তারিখঃ 24.12.1999

ক. ২৯টি
খ. ২২টি
গ. ২১টি
ঘ. ৫টি
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমানে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে (BCS) ২৬টি ক্যাডার রয়েছে। পূর্বে ২৭টি ক্যাডার ছিল।

২০১৮ সালের ১৩ নভেম্বর পিএসসির সুপারিশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ইকোনমিক ক্যাডারকে প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে একীভূত করে গেজেট প্রকাশ করে। ফলে বিসিএস ক্যাডারের সংখ্যা ২৭টি থেকে কমে ২৬টি হয়।

এই ২৬টি ক্যাডারকে সাধারণত দুইটি ভাগে ভাগ করা হয়:

১. সাধারণ ক্যাডার (General Cadre): এই ক্যাডারে সাধারণত প্রশাসন, পুলিশ, আনসার, পররাষ্ট্র ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত।

২. কারিগরি বা পেশাগত ক্যাডার (Technical/Professional Cadre): এই ক্যাডারে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, প্রকৌশল, ইত্যাদি পেশাগত বিষয় অন্তর্ভুক্ত।

BCS ক্যাডার একটি সম্মানজনক এবং গুরুত্বপূর্ণ পেশা। এই পেশায় যোগদানের মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে সরাসরি অবদান রাখা যায়।

ক. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
খ. মুহম্মদ আবদুল হাই
গ. মুনীর চৌধুরী
ঘ. মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী
ব্যাখ্যাঃ
লেখক গ্রন্থের নাম
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ বাঙ্গালা ভাষার ইতিবৃত্ত
মুহম্মদ আবদুল হাই ও সৈয়দ আলী আহসান বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত
মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী সাহিত্যের নবরূপায়ণ; বাংলা বানান ও লিপি সংস্কার
ক. দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
খ. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
গ. রামমোহন রায়
ঘ. কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়
ব্যাখ্যাঃ

লেখক, সমাজ সংস্কারক ও শিক্ষাবিদ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের (১৮২০-১৮৯১ খ্রি) একটি মৌলিক গ্রন্হ ‘প্রভাবতী সম্ভাষণ’ । তার রচিত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য গ্রন্হের মধ্যে রয়েছে- ‘বেতালপঞ্চবিংশতি’ (হিন্দি বৈতালপচ্চীসীর বঙ্গানুবাদ), ‘শকুন্তলা’ (কালিদাসের ‘অভিজ্ঞানশকুন্তলম’ নাটকের উপাখ্যান ভাগের বঙ্গানুবাদ), ‘ভ্রান্তিবিলাস’ (শেক্সপীয়রের ‘Comedy of Errors’ - এর বঙ্গানুবাদ) ইত্যাদি।

ক. হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
খ. নবীনচন্দ্র সেন
গ. মাইকেল মধুসূদন দত্ত
ঘ. রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা সাহিত্যে প্রথম সনেট বা চতুর্দশপদী কবিতা লেখেন কবি ও নাট্যকার মধুসূদন দত্ত (১৮২৪-১৮৭৩ খ্রি.)। তার রচিত সনেটসমূহ ‘চতুর্দশপদী কবিতাবলী’ (১৮৬৬) তে সংকলিত। প্রশ্নে উল্লিখিত অন্য কবি- সাহিত্যিকগণ সনেট রচনা করেননি।

৫. ‘কবর’ নাটক কার রচনা?

[ বিসিএস ২১তম ]

ক. শহীদুল্লাহ কায়সার
খ. জহির রায়হান
গ. মুনীর চৌধুরী
ঘ. সত্যেন সেন
ব্যাখ্যাঃ

রণেশ দাশগুপ্তের অনুরোধে মুনীর চৌধুরী ১৯৫৩ সালে ঢাকা জেলখানায় ‘কবর’ নাটকটি রচনা করেন। মুনীর চৌধুরীর উল্লেখযোগ্য নাটক - রক্তাক্ত প্রান্তর, চিঠি, মানুষ, দণ্ডকারণ্য।

ক. বন্ধুদের সমাগম
খ. আত্মীয় সমাগম
গ. প্রিয়জন সমাগম
ঘ. গণ্যমান্যদের সমাগম
ব্যাখ্যাঃ

‘চাঁদের হাট’ একটি বাগধারা, যার অর্থ ধনে জনে পরিপূর্ণ সুখের ‘সংসার’ আনন্দের প্রাচুর্য।

৭. কোন বানানটি শুদ্ধ?

[ বিসিএস ২১তম ]

ক. সূচিষ্মিতা
খ. সূচিস্মিতা
গ. সুচীস্মিতা
ঘ. শুচিস্মিতা
ব্যাখ্যাঃ

শুদ্ধ বানান ‘শুচিস্মিতা’, যার অর্থ মৃদু ও নির্মল হাসিযুক্ত। যে নারীর হাসি সুন্দর।

ক. ক্লান্তিহীন
খ. অক্লান্ত
গ. অক্লান্তকর্মী
ঘ. অবিশ্রাম
ব্যাখ্যাঃ

কর্মে যাহার ক্লান্তি নেই- অক্লান্তকর্মী, ক্লান্তি নেই যার- অক্লান্ত।

ক. দেশী
খ. বিদেশী
গ. তৎসম
ঘ. তদ্ভব
ব্যাখ্যাঃ

যে বিধান বা নিয়ম অনুসরণে তৎসম বা সংস্কৃত শব্দে ‘ণ’ (মূর্ধন্য-ণ) ও ‘ন’ (দন্ত্য-ন) এর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা যায় তাকে ণত্ব বিধান বলে। উল্লেখ্য, খাঁটি বাংলা ও বিদেশী শব্দে মূর্ধন্য-ণ হয় না। যেমন - কান, সোনা, কুরআন, গভর্নর, ইরান ইত্যাদি।

১০. ক্রিয়াপদ–

[ বিসিএস ২১তম ]

ক. সবসময়ে বাক্যে থাকবে
খ. কখনো কখনো বাক্যে উহ্য থাকতে পারে
গ. শুধু অতীতকাল বোঝাতে বাক্যে ব্যবহৃত হয়
ঘ. আসলে বিশেষণ থেকে অভিন্ন
ব্যাখ্যাঃ

যে পদ দ্বারা কোনো কার্য সম্পাদন বুঝায় তাই ক্রিয়াপদ। সাধারণত বাক্যে ক্রিয়াপদ থাকে। তবে কখনো কখনো সময় বাক্যে ক্রিয়াপদ উহ্য থাকে। যেমন- ফুলটি সুন্দর। এ বাক্যে ‘হয়’ ক্রিয়াপদ উহ্য রয়েছে।

১১. কোনটি অনুজ্ঞা?

[ বিসিএস ২১তম ]

ক. তুমি গিয়েছিলে
খ. তুমি যাও
গ. তুমি যাচ্ছিলে
ঘ. তুমি যাচ্ছ
ব্যাখ্যাঃ

কিছু করার আদেশ, উপদেশ, নিষেধ, অনুরোধ, আশীর্বাদ, প্রার্থনা-কামনা, অনুমতি ইত্যাদি বোঝাতে ক্রিয়ার যে বিশেষ রীতি ব্যবহৃত হয় তাকে অনুজ্ঞা (ভাব) বলা হয়। যেমন- বর্তমান কালে: কলমটি দাও। ভবিষ্যৎ কালে: কাল দেখা হবে ইত্যাদি। সুতরাং 'তুমি যাও' একটি অনুজ্ঞা।

ক. অনুভূতি
খ. গালি
গ. প্রত্যঙ্গ
ঘ. শক্তি
ব্যাখ্যাঃ

যে ভাষায় শব্দভাণ্ডার যত সমৃদ্ধ এবং যত বেশি অর্থবৈচিত্র্যে ঋদ্ধ সেই ভাষা তত উন্নত বলে স্বীকৃত। বাংলা একটি সমৃদ্ধ ভাষা হওয়ায় এ ভাষায় বানান ও উচ্চারণগত অভিন্নতা সত্ত্বে ও একই শব্দ বাক্যের মধ্যে বিভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে থাকে। উপরিউক্ত প্রশ্নে ‘মুখ’ দ্বারা এখানে স্পষ্টতই শক্তি বুঝানো হয়েছে।

১৩. কোন বানানটি শুদ্ধ?

[ বিসিএস ২১তম ]

ক. মুমুর্ষু
খ. মুমূর্ষু
গ. মূমুর্ষু
ঘ. মূমূর্ষূ
ব্যাখ্যাঃ

শুদ্ধ বানান ‘মুমূর্ষু’ শব্দটির অর্থ মরণাপন্ন বা মরণোন্মুখ (মুমূর্ষু অবস্থা)।

ক. উদাসীন
খ. প্রতিকূল
গ. রাগহীন
ঘ. বিশেষভাবে রুষ্ট
ব্যাখ্যাঃ

‘বিরাগী’ একটি পুরুষবাচক শব্দ, যার অর্থ বিরাগযুক্ত, উদাসীন, নিস্পৃহ বা বিরক্ত। ‘বিরাগী’ শব্দটির স্ত্রীবাচক রূপ হলো 'বিরাগিনী'।

ক. ব্রজধামে কথিত ভাষা
খ. এক রকম কৃত্রিম কবিভাষা
গ. বাংলা ও হিন্দির যোগফল
ঘ. মৈথিলি ভাষার একটি উপভাষা
ব্যাখ্যাঃ

‘ব্রজবুলি’ হলো মৈথিলী ও বাংলা ভাষার মিশ্রণে গঠিত এক প্রকার কৃত্রিম কবিভাষা। এই ভাষায় বৈষ্ণব পদ রচনা করেছেন অনেক কবি, যাদের মধ্যে গোবিন্দদাস, বিদ্যাপতি, চণ্ডীদাস ও জ্ঞানদাস অন্যতম। উল্লেখ্য, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও ব্রজবুলি ভাষায় ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী’ নামে কাব্য রচনা করেন।

ক. চণ্ডীদাস
খ. বিদ্যাপতি
গ. রামকৃষ্ণ পরমহংস
ঘ. বিবেকানন্দ
ব্যাখ্যাঃ

এই অমর উক্তিটি করেছেন মধ্যযুগের প্রখ্যাত কবি বাংলা ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলীর আদি রচিয়তা চণ্ডীদাস। উল্লেখ্য, পদাবলীতে ভিন্ন ভিন্ন চণ্ডীদাসের নাম (চণ্ডীদাস দ্বিজ, চণ্ডীদাস দীন, চণ্ডীদাস আদি ইত্যাদি।) জানা যায়। তবে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, চণ্ডীদাস তিনজন- বড়ু চণ্ডীদাস, দ্বিজ চণ্ডীদাস এবং দীন চণ্ডীদাস। যাদের মধ্যে বড়ু চণ্ডীদাস শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের রচয়িতা এবং দ্বিজ ও দীন পদাবলীর কবি।

ক. চতুরঙ্গ
খ. চতুষ্কোণ
গ. চতুর্দশী
ঘ. চতুষ্পাঠী
ব্যাখ্যাঃ

‘চতুরঙ্গ’ রবীন্দ্রনাথ রচিত উপন্যাস। তাঁর উল্লেখযোগ্য উপন্যাস- চোখের বালি, যোগাযোগ, ঘরে বাইরে, মালঞ্চ, শেষের কবিতা।

ক. কবিতা
খ. কাব্য পরিক্রমা
গ. কয়েকটি কবিতা
ঘ. বাঙলার কাব্য
ব্যাখ্যাঃ

নাগরিক কবি সমর সেন (১৯১৬-১৯৮৭ খ্রি.) রচিত ‘কয়েকটি কবিতা’ (১৯৩৭)। একটি কাব্যগ্রন্হ।

১৯. কোনটি নাটক?

[ বিসিএস ২১তম ]

ক. কর্তার ইচ্ছায় কর্ম
খ. গড্ডলিকা
গ. পল্লীসমাজ
ঘ. সাজাহান
ব্যাখ্যাঃ
গ্রন্থ রচয়িতা গ্রন্থের ধরণ
গড্ডলিকা রাজশেখর বসু গল্পগ্রন্থ
পল্লীসমাজ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উপন্যাস
সাজাহান দ্বিজেন্দ্রলাল রায় নাটক
ক. উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী
খ. দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার
গ. সুকুমার রায়
ঘ. সত্যজিৎ রায়
ব্যাখ্যাঃ

সুকুমার রায়ের বিখ্যাত শিশুতোষ গ্রন্হ ‘আবোল-তাবোল’ এবং ‘হ-য-ব-র-ল’।

২১. Eager --- Indifferent

[ বিসিএস ২১তম ]

ক. concerned --- careful
খ. anxious --- nervous
গ. enthusiastic --- halfhearted
ঘ. devoted --- dedicated
ব্যাখ্যাঃ

Eager - উৎসাহী ,আগ্রহী । Indifferent - অনুৎসাহী নিঃস্পৃহ। সুতরাং শব্দ দুটি পরস্পর বিরোধার্থক (Antonymous) Option (ক) তে, concerned উদ্বিগ্ন careful - সতর্ক এদের সম্পর্ক Antonymous নয় । Option (খ) তে nervous - সন্ত্রস্ত, ভীত anxious - উদ্বিগ্ন এদের সম্পর্ক Antonymous নয় Option (গ) তে enthusiastic - উদ্যমী, সংকল্পবদ্ধ halfhearted - নিরুদ্দম ,হতোদ্যম এদের সম্পর্ক Antonymous। Option (ঘ) তে devoted - নিবেদিত dedicated - নিবেদিত, উৎসর্গীকৃত এদের সম্পর্ক Synonymous। সুতরাং Analogy - এর নিয়মানুযায়ী সঠিক উত্তর (গ)।

২২. Lengthen Prolong

[ বিসিএস ২১তম ]

ক. stretch extend
খ. distance reduce
গ. draw out shorten
ঘ. reach out cut short
ব্যাখ্যাঃ
শব্দ যুগল অর্থ ব্যাখ্যা/সম্পর্ক
Lengthen : Prolong দীর্ঘায়িত করা : দীর্ঘায়িত করা সমার্থক শব্দ
Stretch : Extend টেনে বের করা : প্রসারিত করা সমার্থক শব্দ
Drawout : Shorten টেনে বের করা : সংক্ষেপ করা সম্পর্ক নেই
Distance : Reduce দূরত্ব : কমানো বিপরীত শব্দ
Reach Out : Cutshort হাতদিয়ে পাড়া : সংক্ষিপ্ত করা সম্পর্ক নেই

২৩. Delay --- Retard

[ বিসিএস ২১তম ]

ক. postpone --- promote
খ. adjourn --- start
গ. slow down --- hold up
ঘ. defer --- accelerate
ব্যাখ্যাঃ

Delay - দেরি করা /করানো, কালক্ষেপণ Retard - বিলম্বিত করা, প্রতিহত করা, আটকে দেয়া এদের সস্পর্ক Synonymous. Option (ক) তে postpone - বাতিল করা ,মুলতবি করা, স্থগিত করা promote - প্রসারিত করা পদোন্নতি দান করা এদের সম্পর্ক Antonymous. Option - (খ) তে adjourn - স্থগিত করা, মুলতবি করা start - শুরু করা, আরম্ভ করা এদের সম্পর্ক Synonymous. Option (ঘ) - তে defer - বিলম্বিত করা, মুলতবি করা accelerate - ত্বরান্বিত করা, গতিবর্ধন করা এরা Antonymous. সুতরাং সঠিক উত্তর (গ)।

২৪. Submissive : Disobedient

[ বিসিএস ২১তম ]

ক. comply : conform
খ. heed : acquiesce
গ. observe : defy
ঘ. obey : hearken to.
ব্যাখ্যাঃ

Submissive - নম্র, বশ্য, বিনয়ী Disobedient - অবিনয়ী , অনম্র এদের সম্পর্ক Antonymous. Option (ক) তে comply - মেনে নেয়া, conply - মেনে নেয়া, conform - খাপ খাওয়ানো ,মেনে চলো এরা Antonymous নয় । Option (খ) তে heed - কর্ণপাত করা, সাবধান হওয়া acquiesce - সমর্থন দেয়া, সায় দেয়া। এরা Antonymous নয়। Option (গ) তে observe - পালন করা মেনে চলা defy - উপেক্ষা করা, অমান্য করা এরা পরস্পর Antonymous. Option (ঘ) তে obey - মান্য করা, আগুগত্য করা hearken to - কর্ণপাত করা; এরা পরস্পর Antonymous নয় সুতরাং সঠিক উত্তর।(গ)

২৫. He fantasized ____ winning the lottery.

[ বিসিএস ২১তম ]

ক. with
খ. from
গ. after
ঘ. about
ব্যাখ্যাঃ

Fantasize about- কল্পনা করা (কোনো ঘটনা/ বস্তু সম্পর্কে)।

ক. to have become
খ. to have begun
গ. to have been
ঘ. to have had begun
ব্যাখ্যাঃ

কোনো sentence এ অতীতকালের উল্লেখ থাকলে বা কোন কাজ অতীতে সম্পন্ন হয়েছিল বোঝালে simple infinitive এর পরিবর্তে perfect infinitive বসে। যেহেতু passive sentence সেহেতু perfect infinitive এর passive form.

২৭. He divided the money ____ the two children.

[ বিসিএস ২১তম ]

ক. among
খ. between
গ. in between
ঘ. over
ব্যাখ্যাঃ

দুইয়ের মধ্যে বুঝালে = Between হবে এবং অনেকের মধ্যে বুঝালে Among হবে।

২৮. As they waited Rahim argued against war–

[ বিসিএস ২১তম ]

ক. While his brother discusses the effects of pollution
খ. While his brother discussed the effects of pollution
গ. While his brother was discussing the effects of pollution
ঘ. While his brother had discussed the effects of pollution
ব্যাখ্যাঃ

While দ্বারা কোনো Sentence বা Clause শুরু হলে While এর পরেই subject থাকলে Verb এর Past Continuous হয়।

ক. clear evidence
খ. building material
গ. a cement mixer
ঘ. something to cover a path
ব্যাখ্যাঃ

Concrete Proof এর অর্থ: বাস্তব/সঠিক প্রমাণ, look for -এর অর্থ : খোঁজা। সেই অর্থে এখানে Clear evidence- ই প্রযোজ্য।

ক. exactly
খ. usually
গ. truly
ঘ. literally
ব্যাখ্যাঃ

exactly - নির্ভুলভাবে, সঠিকভাবে। usually - সচরাচর, সাধারণত। truly - যথাযথভাবে, সত্যিকারভাবে। literally - আক্ষরিক অর্থে, মোটামুটি । যেহেতু কত লোক অলিম্পিক প্রত্যক্ষ করেছে তার নির্ভুল সংখ্যা নির্ণয় অসম্ভব তাই exactly এবং truly কে বাদ দেয়া যায়। আর usually দ্বারা repeated present বুঝায় বলে তা past tense -এ ব্যবহার না করাই শ্রেয়। সুতরাং মোটের উপর বিলিয়ন বিলিয়ন লোক দেখেছে - এ অর্থে (ঘ) সঠিক।

ক. personal understanding of the ideas or writers
খ. discovery of the unknown world
গ. revelation of the mysteries of the world
ঘ. better expressive powers
ক. Learning is not a matter of reading extensively
খ. Learning is not something to be demonstrated in examinations
গ. Learning is a matter of promoting creativity in students.
ঘ. Leanrning is a matter of memorization
ব্যাখ্যাঃ

শিক্ষা হলো সেটাই যা ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে creativity (সৃজনশীলতা) বৃদ্ধি করে।

ক. have a settled way of life.
খ. came originally from Egypt to England
গ. are always on the move
ঘ. steal children to train them in the way of life
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর (গ)। কারণ, ২য় লাইনে বলা হয়েছে, “They do not have any fixed home but wander about from place to place” কারণ ৪র্থ লাইনে আছে “They were originally natives of India”. (ঘ) সঠিক নয়। কারণ, সর্বশেষ লাইনটিতে বলা হয়েছে, “This attitude towards the gypsies has gradually changed”.

ক. it is easy to hide stolen children in a tent
খ. it is easy to raed one’s palm inside a tent
গ. it is easy to bring them from Egypt
ঘ. it is easy to pitch them
ব্যাখ্যাঃ

তাদের তাঁবুতে বাসের কারণ (ক) তে আছে, চুরি করা শিশুদের তাঁবুতে লুকানো সহজ। কিন্তু তারা যেহেতু শিশু চুরি করে না, কাজেই (ক) গ্রহণযোগ্য নয়। (খ) তে আছে, তাঁবুর মধ্যে হাতের তালু পঠন (ভাগ্য গণনা) সহজ। কিন্তু তাঁবুর মধ্যেই বরং অন্ধকার, তাই এটিও গ্রহণযোগ্য নয়। (গ) তে আছে, মিশর থেকে তাঁবু আনয়ন সহজ। আলোচ্য passage -এ ধরনের কোনো তথ্য দেয়া নেই। তাছাড়া মিশর সস্তায় তাঁবু তৈরি ও সরবরাহ করে তাও নয়। (ঘ) তে আছে, তাঁবু স্থাপন করা সহজ। হ্যাঁ এটা গ্রহণযোগ্য কারণ, যেকোনো বাসস্থানের চেয়ে তাঁ স্থাপন করা সহজ।

ক. The English took them to the Egyptians
খ. The English considered them to be Egyptians
গ. The English were taken in by the Egyptians
ঘ. The Englsih brought them as far as to Egypt
ব্যাখ্যাঃ

‘The English took them for Egyptians’ অর্থ হলো ইংরেজরা তাদেরকে মিশরীয় মনে করত। সুতরাং অর্থের ক্ষেত্রে 'মনে করা' অর্থটির উপস্থিতি জরুরি। যেহেতু Option (খ) তে consider রয়েছে যার অর্থ মনে করা, তাই সঠিক উত্তর (খ)।

ক. are still the same as before
খ. have not much changed over the years
গ. can change once they stop stealing children
ঘ. have shown signs of change
ব্যাখ্যাঃ

Option (ক) তে বলা হচ্ছে ধারণা পূর্বের মতই রয়েছে। Option (খ) তে বলা হচ্ছে, অনেক বছর পরেও তা তেমন পরিবর্তিত হয়নি। Option (গ) তে বলা হচ্ছে, তারা শিশু চুরি বন্ধ করলে হয়তো পরিবর্তন হতে পারে, Option (ঘ) বলা হচ্ছে পরিবর্তনের ইঙ্গিত বহন করছে (have shown the sings of change). অন্যদিকে passage এর শেষ লাইনে বলা হয়েছে। But this attitude towards the gypsies has gradually changed. সুতরাং মূল passage এর সাথে অর্থের সাযুজ্যের বিচারে সঠিক উত্তর (ঘ)।

ক. away
খ. up
গ. off
ঘ. out
ব্যাখ্যাঃ
বাক্যটির অর্থ: ঝড়ো বাতাসে গাছটি উপড়ে পড়ল।
Blow away উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া Blow off নির্গত করা
Blow up বিস্ফোরিত হওয়া Blow out নিভিয়ে ফেলা

৩৮. No one can ___ that he is clever.

[ বিসিএস ২১তম ]

ক. defy
খ. admire
গ. deny
ঘ. denounce
ব্যাখ্যাঃ
ইংরেজি শব্দ অর্থ ইংরেজি শব্দ অর্থ
Defy গ্রাহ্য করা Admire প্রশংসা করা
Deny অস্বীকার করা Denounce অভিযুক্ত করা
ক. have worked
খ. has worked
গ. will be work
ঘ. have had worked
ব্যাখ্যাঃ

Relative pronoun এর antecedent অনুসারে verb বসে। এখানে who এর antecedent হচ্ছে The employees. এইটি plural তাই পরের verb টিও plural.

ক. Commemorate : launched
খ. Announce : telecast
গ. Celebrate : organied
ঘ. Welcome : sanctionzed
ব্যাখ্যাঃ
১ম শব্দ অর্থ ২য় শব্দ অর্থ
Commemorate স্মৃতিরক্ষা করা Launched আড়ম্বর করা
Announce ঘোষণা করা Telecast প্রচার করা
Celebrate উদযাপন করা Organized আয়োজিত করা
Welcome স্বাগতম Sanctioned অনুমোদিত
ক. ১৮০°
খ. ২৭০°
গ. ৩৬০°
ঘ. ৫৪০°
ব্যাখ্যাঃ প্রথমে, আমরা প্রতি মিনিটে চাকার ঘূর্ণন সংখ্যা থেকে প্রতি সেকেন্ডে ঘূর্ণন সংখ্যা নির্ণয় করব। এক মিনিটে চাকাটি ৯০ বার ঘুরে। সুতরাং, প্রতি সেকেন্ডে চাকাটি ঘুরবে:  বার সেকেন্ড=. বার এখন, প্রতি সেকেন্ডে চাকাটি কত ডিগ্রি ঘুরে তা নির্ণয় করতে, আমরা একটি সম্পূর্ণ ঘূর্ণন (৩৬০ ডিগ্রি) নিয়ে ১.৫ বার গুণ করব: . বার× ডিগ্রি= ডিগ্রি তাহলে, এক সেকেন্ডে চাকাটি ৫৪০ ডিগ্রি ঘুরে।
ক. ৩
খ. ৫
গ. ৭
ঘ. ৯
ব্যাখ্যাঃ ধরি, x জন ছাত্র উভয়টিই খেলে। মোট ছাত্র সংখ্যা ৩০, যার মধ্যে ৫ জন কিছুই খেলে না। সুতরাং, যারা কমপক্ষে একটিতে খেলে তাদের সংখ্যা হবে: = আমরা জানি ১৮ জন ফুটবল খেলে এবং ১৪ জন ক্রিকেট খেলে। যারা কমপক্ষে একটিতে খেলে তাদের সংখ্যা হবে: +x= এখন, সমীকরণটি সমাধান করি: x= x= x= তাহলে, ৭ জন ছাত্র উভয়টিই খেলে।
ক. ৮ গ্রাম
খ. ৬ গ্রাম
গ. ৩ গ্রাম
ঘ. ৪ গ্রাম
ব্যাখ্যাঃ ধরি, গহনার সোনা এবং তামার ওজন যথাক্রমে 3x এবং x গ্রাম।
আমাদের মোট ওজন ১৬ গ্রাম, তাই: 3x+x=16 4x=16 x=4 তাহলে, গহনার মধ্যে সোনা এবং তামার ওজন: - সোনা: 3x=3×4=12 গ্রাম - তামা: x=4 গ্রাম ধরি, y গ্রাম সোনা মেশাতে হবে যাতে অনুপাত ৪ : ১ হয়। তাহলে নতুন সোনা এবং তামার ওজন: - সোনা: 12+y - তামা: ৪ গ্রাম (যেটা অপরিবর্তিত থাকবে) এখন অনুপাত হবে: 12+y4=4 এখন সমীকরণটি সমাধান করি: 12+y=4×4 12+y=16 y=1612 y=4 তাহলে, অনুপাত ৪ : ১ করতে ৪ গ্রাম সোনা মেশাতে হবে।
ক. ১০০ টাকা
খ. ৪০০ টাকা
গ. ২০০ টাকা
ঘ. ৮০০ টাকা
ব্যাখ্যাঃ প্রথমে আমরা ১,০০০ টাকা ক ও খ এর মধ্যে ১ : ৪ অনুপাতে ভাগ করব।

তাহলে, ক-এর অংশ হবে: +×=×= টাকা আর খ-এর অংশ হবে: +×=×= টাকা এখন, খ-এর অংশ (৮০০ টাকা) সে এবং তার মা ও মেয়ের মধ্যে ২ : ১ : ১ অনুপাতে ভাগ করব।

মোট অংশের সংখ্যা: ++= মেয়ের অংশ হবে: ×= টাকা তাহলে, মেয়ের অংশ হবে ২০০ টাকা।
ক. ২১
খ. ৩৯
গ. ৩৩
ঘ. ২৯
ব্যাখ্যাঃ আমরা ৯৯৯৯৯৯-এর সঙ্গে একটি ক্ষুদ্রতম সংখ্যা x যোগ করতে চাই, যাতে যোগফল ২, ৩, ৪, ৫ এবং ৬ দ্বারা বিভাজ্য হয়।

### ধাপ ১: ল.সা.গু নির্ণয় প্রথমে ২, ৩, ৪, ৫, ৬ সংখ্যাগুলোর ল.সা.গু (LCM) বের করি— LCM(2,3,4,5,6)=60 অর্থাৎ, +x সংখ্যাটি ৬০ দ্বারা বিভাজ্য হতে হবে। ### ধাপ ২: ৯৯৯৯৯৯ সংখ্যাটিকে ৬০ দ্বারা ভাগ করে অবশিষ্ট নির্ণয় 999999÷60=16666 (ভাগফল), অবশিষ্ট 39 অতএব, সংখ্যাটিকে ৬০ দ্বারা বিভাজ্য করতে অবশিষ্ট ৩৯ বাদ দিতে হবে

অর্থাৎ, x=6039=21 ### উত্তর:

ক্ষুদ্রতম সংখ্যা হলো ২১
অর্থাৎ, += হবে, যা ২, ৩, ৪, ৫ এবং ৬ দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য। ????
ক. ১৫ : ১৬
খ. ২০ : ১২
গ. ১৬ : ১৫
ঘ. ১২ : ২০
ব্যাখ্যাঃ ধরি, - কুকুরের প্রতিটি লাফের দৈর্ঘ্য = C - খরগোশের প্রতিটি লাফের দৈর্ঘ্য = R ### ধাপ ১: দূরত্বের সম্পর্ক নির্ণয় প্রশ্নানুসারে, খরগোশ ৪ লাফে যতদূর যায়, কুকুর ৩ লাফে ততদূর যায়। অর্থাৎ, 4R=3C ### ধাপ ২: নির্দিষ্ট সময়ে কুকুর ও খরগোশের মোট গতিপথ প্রশ্নে আরও বলা হয়েছে যে, কুকুর ৪ বার লাফ দিলে খরগোশ ৫ বার লাফ দেয়। তাহলে, - কুকুর ৪ লাফে যাবে = 4C - খরগোশ ৫ লাফে যাবে = 5R এখন, 4R=3C সমীকরণ থেকে, R=3C4 তাহলে, খরগোশের মোট দূরত্ব— 5R=5×3C4=15C4 ### ধাপ ৩: গতিবেগের অনুপাত নির্ণয় একই সময়ে, কুকুর ৪C দূরত্ব অতিক্রম করে, আর খরগোশ 15C4 দূরত্ব অতিক্রম করে। অতএব, তাদের গতিবেগের অনুপাত— কুকুরের গতিখরগোশের গতি=4C15C4 =4C×415C=1615 ### উত্তর: কুকুর ও খরগোশের গতিবেগের অনুপাত 16:15
ক. ১০০ কেজি
খ. ৮০ কেজি
গ. ৫০ কেজি
ঘ. ৬০ কেজি
ব্যাখ্যাঃ ধরি, ১১০ টাকা কেজি দামের চায়ের পরিমাণ x কেজি।

তাহলে, ১০০ টাকা কেজি দামের চায়ের পরিমাণ হবে 2x কেজি।

মোট চায়ের পরিমাণ হবে: x+2x=3x
মিশ্রিত চায়ের দাম হবে: মোট চায়ের মূল্য=(110x+100×2x) =110x+200x =310x টাকা
মিশ্রিত চা ১২০ টাকা কেজি দামে বিক্রি করা হয়েছে, সুতরাং বিক্রয় মূল্য: বিক্রয় মূল্য=120×3x=360x টাকা
মোট লাভ: লাভ=360x310x=50x 50x=2000 x=200050=40
তাহলে, ১১০ টাকা কেজি দামের চা ছিল ৪০ কেজি এবং ১০০ টাকা কেজি দামের চা ছিল 2x=2×40=80 কেজি।

সুতরাং, দোকানদার দ্বিতীয় প্রকারে ৮০ কেজি চা ক্রয় করেছিল।
ক. ১৬
খ. ৪
গ. ৮
ঘ. ২
ব্যাখ্যাঃ ধরি, সরল রেখার দৈর্ঘ্য L

এখন, এই রেখার উপর অঙ্কিত বর্গের ক্ষেত্রফল হবে: L2

যদি রেখার এক চতুর্থাংশ অর্থাৎ L4 এর ওপর বর্গ অঙ্কিত হয়, তবে সেই বর্গের ক্ষেত্রফল হবে: (L4)2=L216

তাহলে, প্রথম বর্গের ক্ষেত্রফল ঐ সরল রেখার এক চতুর্থাংশের ওপর অঙ্কিত বর্গের ক্ষেত্রফলের: L2L216=16
অর্থাৎ, প্রথম বর্গের ক্ষেত্রফল দ্বিতীয় বর্গের ক্ষেত্রফলের ১৬ গুণ।
ক. ২৫%
খ.
গ. ৫০%
ঘ.
ব্যাখ্যাঃ প্রথমে আমরা কাজের মোট পরিমাণ নির্ণয় করি। ৮ জন লোক ১২ দিনে কাজটি করতে পারে, তাহলে কাজের মোট পরিমাণ 8×12 লোক-দিন।

মোট কাজ = 8×12=96 লোক-দিন।

এখন, যদি ৮ জনের বদলে ৬ জন (দুজন কম) লোক কাজটি করে, তবে প্রতি দিনে তারা কতটা কাজ করতে পারবে তা নির্ণয় করি: 96 লোক-দিন6 জন=16 দিন
অতএব, ৬ জন লোক কাজটি ১৬ দিনে করতে পারবে।

এখন, কাজটি সমাধা করতে কত শতাংশ বেশি দিন লাগবে তা নির্ণয় করি: বৃদ্ধির হার=()× =()× =× =%
তাহলে, দুজন লোক কমিয়ে দিলে কাজটি সমাধা করতে % বেশি দিন লাগবে।
ক.
খ.
গ.
ঘ.
ব্যাখ্যাঃ ধরি, একজন চাকুরিজীবীর মোট বেতন টাকা।

তাহলে, কাপড় ক্রয়ে বেতনের খরচ: ×= টাকা
খাদ্য ক্রয়ে বেতনের খরচ: ×=. টাকা
বাসা ভাড়ায় বেতনের খরচ: ×= টাকা
মোট খরচ হবে: +.+=. টাকা
তাহলে, অবশিষ্ট বেতন: .=. টাকা
অবশিষ্ট বেতনের শতকরা হার হবে: .×=.%
তাহলে, তার আয়ের শতকরা ৩৬.৬৭ ভাগ বা % অবশিষ্ট রইল।
ক. ২৫
খ. ২৮
গ. ৪০
ঘ. ৪২
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের সংবিধানের ২৮(৪) অনুচ্ছেদে বলা আছে যে, নারী বা শিশুদের অনুকূলে কিংবা নাগরিকদের যে কোন অনগ্রসর অংশের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান তৈরি করতে রাষ্ট্রকে কোন কিছুই নিবৃত্ত করবে না। অর্থাৎ, এই অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্র নারী, শিশু ও অনগ্রসর নাগরিকদের উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় আইন ও নীতি প্রণয়ন করতে পারবে।

ক. প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ
খ. প্রধান বিচারপতি নিয়োগ
গ. অডিটর জেনারেল নিয়োগ
ঘ. পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান নিয়োগ
ব্যাখ্যাঃ

[অনুচ্ছেদ ৯৫(১)] প্রধান বিচারপতিকে নিয়োগ প্রদান করেন রাষ্ট্রপতি। সংবিধানের ৪৮ (৩) দফা অনুসারে দুটি কাজ রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পূর্ব পরামর্শ ছাড়া করতে পারেন। যেমন: ক. প্রথমত, রাষ্ট্রপতি ৫৬ নম্বর অনুচ্ছেদের (৩) দফা অনুসারে প্রধানমন্ত্রীর নিয়োগ প্রদানের ক্ষেত্রে স্বাধীন। খ. দ্বিতীয়, রাষ্ট্রপতি ৯৫ নম্বর অনুচ্ছেদের (১) দফা অনুসারে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ প্রদানের ক্ষেত্রে স্বাধীন।

ক. জরুরি অবস্থা ঘোষণা
খ. মহিলাদের জন্য সংসদের আসন সংরক্ষণ
গ. সুপ্রিম কোর্ট প্রতিষ্ঠা
ঘ. ৯৩ হাজার যুদ্ধবন্দীর বিচার অনুষ্ঠান
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার নিশ্চিত করা। এই সংশোধনীর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার জন্য প্রয়োজনীয় বিধান তৈরি করা হয়।

এছাড়াও, এই সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের কয়েকটি অংশে কিছু ছোটখাটো পরিবর্তন আনা হয়, যা মূলত প্রশাসনিক এবং প্রক্রিয়াগত বিষয়গুলির সাথে সম্পর্কিত ছিল। তবে, এর মূল লক্ষ্য ছিল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করা এবং তাদের শাস্তি প্রদান করা।

ক. ১২৫৫ খ্রিস্টাব্দে
খ. ১৬১০ খ্রিস্টাব্দে
গ. ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে
ঘ. ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে
ব্যাখ্যাঃ

ঢাকা (প্রাচীন জাহাঙ্গীরনগর) মুঘল আমল (১৬১০ সাল) প্রথম রাজধানী হয় এবং স্বাধীনতার পূর্বে ১৬৬০, ১৯০৫ ও ১৯৪৭ সালে এবং স্বাধীনতার পরে ১৯৭১ সালে মোট ৫ বার রাজধানীর মর্যাদা লাভ করে।

ক. ৭৫টি
খ. ৫৯টি
গ. ৫০টি
ঘ. ৪৫টি
ব্যাখ্যাঃ

৪.৮ কি.মি. দৈর্ঘ্য ও ১৮.৫ মি.প্রস্থ বিশিষ্ট এই সেতুতে স্প্যান সংখ্যা ৪৯টি এবং পিলার সংখ্যা ৫০টি। এটি দৈর্ঘ্যে দক্ষিণ এশিয়ার ৬ষ্ঠ বৃহত্তম সেতু। পদ্মাসেতুর পিলার ৪১টি ও স্প্যান ৪২টি।

ক. ৯০ জনে
খ. ৭৫ জনে
গ. ৬০ জনে
ঘ. ৫০ জনে
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে কোরাম হয় নূন্যতম ৬০ জন সদস্য উপস্থিত থাকলে। ৬০ জনের কম উপস্থিত থাকলে স্পিকার বৈঠক স্থগিত করে ৫ মিনিট সময় ধরে সংসদের ঘণ্টা বাজান এতেও কোরাম না হলে স্পিকার বৈঠক মুলতবি ঘোষণা করেন।

ক. ৩২০ একর
খ. ২১৫ একর
গ. ১৮৫ একর
ঘ. ১২২ একর
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ভবন ২১৫ একর জমির ওপর নির্মিত। এটি পৃথিবীর দৃষ্টিনন্দন আইনসভা ভবনগুলোর মধ্যে অন্যতম।

এই ভবনের কিছু বিশেষত্ব নিচে উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান: রাজধানী ঢাকার শের-ই-বাংলা নগরে অবস্থিত।
আয়তন: ২১৫ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত।
স্থাপত্য: মার্কিন স্থপতি লুই আই কানের একটি বিখ্যাত কীর্তি।
গঠন: মূল ভবনটি তিনটি অংশে বিভক্ত: মূল প্লাজা, দক্ষিণ প্লাজা এবং রাষ্ট্রপতি প্লাজা।
* উদ্বোধন: 1982 সালের ২8 জানুয়ারি এই ভবনের উদ্বোধন করা হয়।

এছাড়াও, সংসদ ভবনের পেছনে ক্রিসেন্ট লেক নামে একটি নান্দনিক জলাধার রয়েছে, যা ভবনটির সৌন্দর্য আরও বৃদ্ধি করেছে। প্রতি বছর প্রচুর দর্শনার্থী এই ভবনটি দেখতে আসেন।

ক. মাজহারুল হক
খ. লুই আই কান
গ. এফ আর খান
ঘ. নভেরা আহমেদ
ব্যাখ্যাঃ

সংসদ ভবনের স্থপতি লুই আই কান যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। তার শ্রেষ্ঠ স্থাপত্য নিদর্শন হলো বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ভবন।

ক. ২১ জানুয়ারি, ১৯৯১
খ. ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯২
গ. ২৭ মার্চ, ১৯৯৬
ঘ. ২৮ এপ্রিল, ১৯৯৭
ব্যাখ্যাঃ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংক্রান্ত আইনটি বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে ২৭ মার্চ ১৯৯৬ তারিখে পাস করা হয়। এই আইনের মাধ্যমে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী আনা হয়, যা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করে। এই ব্যবস্থার মূল উদ্দেশ্য ছিল নিরপেক্ষভাবে সাধারণ নির্বাচন পরিচালনা করা।

তবে পরবর্তীতে ২০১১ সালের ৩০ জুন তারিখে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হয়।

উত্তর:  মার্চ 
ক. দার্জিলিং
খ. কোলকাতা
গ. নয়াদিল্লি
ঘ. ঢাকা
ব্যাখ্যাঃ

৩০ (১৯৯৬-২০২৬) বছর মেয়াদি পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউসে ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬। চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়।

ক. চাঁদপুর
খ. সিরাজগঞ্জ
গ. গোয়ালন্দ
ঘ. ভোলা
ব্যাখ্যাঃ

পদ্মা ও মেঘনা নদীর মিলনস্থল - চাঁদপুর। পদ্মা ও যমুনা নদীর মিলনস্থল - গোয়ালন্দ।

ক. ১৯৫৫ সালে
খ. ১৯৫৭ সালে
গ. ১৯৬৭ সালে
ঘ. ১৯৭২ সালে
ব্যাখ্যাঃ

১৯৫৭ সালে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়, কিন্তু সর্বপ্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয় ১৯৫৫ সালে সিলেটের হরিপুরে।

ক. মুনির চৌধুরী
খ. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
গ. শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
ঘ. শওকত আলী
ব্যাখ্যাঃ

লালসালু উপন্যাস → সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।

রক্তাক্ত প্রান্তর নাটক → মুনির চৌধুরী।

শ্রীকান্ত উপন্যাস → শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

প্রদোষে প্রাকৃতজন উপন্যাস → শওকত আলী।

ক. দুদু মিয়া
খ. তিতুমীর
গ. হাজী শরীয়তুল্লাহ
ঘ. সৈয়দ আহমদ
ব্যাখ্যাঃ

মুসলমানদের ফরজ কাজসমূহ পালনে উদ্বুদ্ধ করার আন্দোলন ফরায়েজী আন্দোলন, যার নেতৃত্ব দেন হাজী শরীয়তুল্লাহ। এর প্রধান কেন্দ্র ছিল ফরিদপুর। পরবর্তীতে তার পুত্র দুদু মিয়া ঐ আন্দোলনকে রাজনৈতিক রূপদান করেন।

ক. ২৪২ ডলার
খ. ৩০০ ডলার
গ. ২৮৯ ডলার
ঘ. ৪০০ ডলার
ব্যাখ্যাঃ

অর্থবছর 2023-24 এ বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় 2,784 মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। এর আগের অর্থবছরে অর্থাৎ 2022-23 এ এই পরিমাণ ছিল 2,749 মার্কিন ডলার। সেই হিসাবে এক বছরে এই আয়ের পরিমাণ 35 ডলার বেড়েছে।

তবে, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের চূড়ান্ত হিসাবে মাথাপিছু আয় কমে ২ হাজার ৭৩৮ ডলারে দাঁড়িয়েছে। ডলারের বিনিময় হার বেড়ে যাওয়ায় বিবিএসের হিসাবে মাথাপিছু আয় কমেছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের মার্কিন ডলারের গড় বিনিময় হার ১১১ টাকা ৬ পয়সা হিসেবে ধরা হয়েছে। দুই বছরের বেশি সময় ধরে ডলারের বিনিময় হার বাড়ছে। তবে টাকার হিসাবে মাথাপিছু আয় বেড়েছে।

ক. প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন
খ. বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা
গ. পূর্ব বাংলার অর্থনৈতিক বৈষম্য দূরীকরণ
ঘ. বিনা ক্ষতিপূরণে জমিদারি স্বত্বের উচ্ছেদ সাধন
ব্যাখ্যাঃ

তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে মুসলিম লীগের মতাদর্শের বিপরীতে ১৯৫৩ সালের ৪ ডিসেম্বর সমমনা কয়েকটি বিরোধীদল ‘যুক্তফ্রন্ট’ নামে একটি ঐক্যজোট গঠন করে। যুক্তফ্রন্টের প্রতীক ছিল নৌকা এবং ২১ দফা দাবীর ভিত্তিতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। ২১ দফা দাবীর প্রথম দাবী ছিল বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া।

ক. চা
খ. পাট ও পাটজাত দ্রব্য
গ. তৈরি পোশাক
ঘ. চিংড়ি মাছ
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা- ২০২২ অনুসারে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয় অর্থাৎ বাংলাদেশের সর্বাধিক রপ্তানি আয় আসে তৈরি পোশাক ও নীটওয়্যার থেকে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০২২ শিল্পজাত পণ্যের রপ্তানি আয় ৩২৪৩৭ (মিলিয়ন মার্কিন ডলার) যা মোট রপ্তানির ৯৫.৮৫%। শিল্পজাত পণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয় নীটওয়্যার ও তৈরিপোশাক (ওভেন) হতে। এই দুটি শিল্পখাত হতে ২০২১-২২ অর্থবছরে রপ্তানি আয় ২৭৪৯৭ মার্কিন ডলার) যা মোট রপ্তানি আয়ের ৮২.২৫%।

ক. ভারতে
খ. বাংলাদেশে
গ. শ্রীলংকায়
ঘ. নেপালে
ব্যাখ্যাঃ

সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শিক্ষিতের হার মালদ্বীপে। মালদ্বীপের সাক্ষরতার হার ৯৮% এর বেশি। এরপর রয়েছে শ্রীলঙ্কা, যেখানে সাক্ষরতার হার প্রায় ৯২%। তৃতীয় স্থানে আছে ভারত, যেখানে প্রায় ৭৭.৭% মানুষ শিক্ষিত।

সার্কভুক্ত অন্যান্য দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান বেশ ভালো। বর্তমানে বাংলাদেশে সাক্ষরতার হার প্রায় ৭৫.৬%। তবে, এই হার এখনো মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা ও ভারতের চেয়ে কম।

শিক্ষার হার একটি দেশের উন্নয়নের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক। যে দেশে শিক্ষার হার যত বেশি, সেই দেশ তত বেশি উন্নত। শিক্ষা মানুষের জ্ঞান বৃদ্ধি করে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সাহায্য করে।

এখানে সার্কভুক্ত দেশগুলোর সাক্ষরতার হারের একটি তালিকা দেওয়া হলো (সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী):

মালদ্বীপ: ৯৮% এর বেশি
শ্রীলঙ্কা: প্রায় ৯২%
ভারত: প্রায় ৭৭.৭%
বাংলাদেশ: প্রায় ৭৫.৬%
পাকিস্তান: প্রায় ৬২.৩%
নেপাল: প্রায় ৭০.২%
ভুটান: প্রায় ৭৩.৪%
আফগানিস্তান: প্রায় ৪৩%

এই তালিকা থেকে দেখা যায়, মালদ্বীপ সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শিক্ষিতের হার রয়েছে।

৬৯. OPEC ভুক্ত দেশ কয়টি?

[ বিসিএস ২১তম ]

ক. ১০টি
খ. ১১টি
গ. ৮টি
ঘ. ১২টি
ব্যাখ্যাঃ ২০২৩ সালের তথ্য অনুযায়ী, OPEC (Organization of the Petroleum Exporting Countries)-এর সদস্য দেশের সংখ্যা ১৩টি

### OPEC ভুক্ত দেশগুলির তালিকা:
১. আলজেরিয়া
২. অ্যাঙ্গোলা
৩. কঙ্গো
৪. বিষুবীয় গিনি
৫. গ্যাবন
৬. ইরান
৭. ইরাক
৮. কুয়েত
৯. লিবিয়া
১০. নাইজেরিয়া
১১. সৌদি আরব
১২. সংযুক্ত আরব আমিরাত
১৩. ভেনেজুয়েলা

উত্তর:
ক. ১৯৪১ সালে
খ. ১৯৪৫ সালে
গ. ১৯৪৮ সালে
ঘ. ১৯৪৯ সালে
ব্যাখ্যাঃ

১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর মোট ৫১টি দেশ নিয়ে জাতিসংঘ সনদ অনুমোদনের মধ্যে দিয়ে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়। এর বর্তমান সদস্য ১৯৩টি দেশ। জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিবের নাম আন্তোনিও গুতেরেস। এর সদর দপ্তর অবস্থিত নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্রে।

ক. ১৯৪৫ সালে
খ. ১৯৪৮ সালে
গ. ১৯৪৯ সালে
ঘ. ১৯৫১ সালে
ব্যাখ্যাঃ

কমিউনিজম তথা ওয়ারশ জোট রোধকল্পে ধনতান্ত্রিক দেশসমূহের সামরিক জোট NATO ১৯৪৯ সালের ৪ এপ্রিল গঠিত হয়। বর্তমানে এর সদস্য সংখ্যা ৩০। সর্বশেষ সদস্য নর্থ মেসেডোনিয়া, ২৭ মার্চ, ২০২০।

ক. ইনকথা ফ্রিডম পার্টি
খ. ন্যাশনালিস্ট পার্টি
গ. আফ্রিকান সোস্যালিস্ট পার্টি
ঘ. আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস
ব্যাখ্যাঃ

নেলসন ম্যান্ডেলার রাজনৈতিক দল আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস (ANC) প্রতিষ্ঠিত হয় ৮ জানুয়ারি, ১৯১২ সাল। ANC ক্ষমতায় আাসে ১৯৯৪ সালে।

ক. ২৩ জুন, ১৯৯৬
খ. ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬
গ. ২ ডিসেম্বর, ১৯৯৭
ঘ. ১০ মার্চ, ১৯৯৮
ব্যাখ্যাঃ

১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর তখনকার পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটির চেয়ারম্যান আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ ও জনসংহতি সমিতির পক্ষে জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমার (সন্তু লারমা) মধ্যে ঐতিহাসিক পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

ক. জেনারেল হাবিবি
খ. মেঘবতী সুকর্ণপুত্রী
গ. আবদুর রহমান ওয়াহিদ
ঘ. জেনারেল বিরান্তো
ব্যাখ্যাঃ

ইন্দোনেশিয়ার নতুন রাষ্ট্রপতির নাম হলো প্রাবোও সুবিয়ান্তো। তিনি সাবেক জেনারেল এবং একজন জাতীয়তাবাদী রাজনীতিবিদ। প্রাবোও সুবিয়ান্তো ২০২৪ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করেন এবং জোকো উইদোদোর কাছ থেকে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

ক. নাইজেরিয়া
খ. শ্রীলংকা
গ. পাকিস্তান
ঘ. ভারত
ব্যাখ্যাঃ

সম্প্রতি কমনওয়েলথ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে মালদ্বীপ। কমনওয়েলথ সংসদ মালদ্বীপকে বহিষ্কার করেছে কারণ মালদ্বীপের সরকার কমনওয়েলথের নির্দেশনা ও সংবিধানের প্রতি অবহানী করেছে। এটি মালদ্বীপের সংসদের নির্বাচনের প্রক্রিয়া সংশোধনের কারণে হয়েছে।

ক. ১৯৭৬ সালে
খ. ১৯৮৫ সালে
গ. ১৯৯৩ সালে
ঘ. ১৯৯৪ সালে
ব্যাখ্যাঃ

সাপটা (সার্ক অগ্রাধিকার বাণিজ্য চুক্তি) হচ্ছে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা বা সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যকার সম্পাদিত একটি বাণিজ্য চুক্তি। SAPTA এর পূর্ণরূপ SAARC Preferential Trading Arrangement। ১৯৯৩ সালে এপ্রিল মাসে ঢাকায় সার্কের সপ্তম শীর্ষ সম্মেলনের শেষ দিন ১১ এপ্রিল সার্ক দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীগণ এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। SAPTA কার্যকর হয় ৮ ডিসেম্বর, ১৯৯৫ থেকে।

ক. রোম
খ. সিডনি
গ. মস্কো
ঘ. টরেন্টো
ব্যাখ্যাঃ

সর্বশেষ ৩২ তম অলিম্পিক অনুষ্ঠিত হয় টোকিও, জাপানে ২০২১ সালে। পরবর্তী অলিম্পিক অনুষ্ঠিত হবে ফ্রান্সে প্যারিসে ২০২৪ সালে।

ক. ন্যাটো (NATO)
খ. সিটিবিটি (CTBT)
গ. এনপিটি (NPT)
ঘ. সল্ট (SALT)
ব্যাখ্যাঃ

যে চুক্তিতে পারমাণবিক পরীক্ষা বন্ধ হওয়ার কথা বলা হয়েছে, তার নাম হলো "সর্বব্যাপী পারমাণবিক পরীক্ষা নিষিদ্ধকরণ চুক্তি" (Comprehensive Nuclear-Test-Ban Treaty বা CTBT)।

এই চুক্তিটি ১৯৯৬ সালের ১০ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ সভায় গৃহীত হয়েছিল। তবে, এটি এখনও পর্যন্ত কার্যকর করা যায়নি, কারণ কিছু গুরুত্বপূর্ণ দেশের অনুমোদন এখনও বাকি আছে। এই চুক্তির মূল উদ্দেশ্য হলো সামরিক বা বেসামরিক উদ্দেশ্যে কোনো প্রকার পারমাণবিক পরীক্ষা বন্ধ করা।

ক. ৪৮টি
খ. ৫০টি
গ. ৫১টি
ঘ. ৬০টি
ব্যাখ্যাঃ

১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর মোট ৫১টি দেশ নিয়ে জাতিসংঘ সনদ অনুমোদনের মধ্যে দিয়ে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়। এর বর্তমান সদস্য ১৯৩টি দেশ। জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিবের নাম আন্তোনিও গুতেরেস। এর সদর দপ্তর অবস্থিত নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্রে।

ক. এশিয়া
খ. ইউরোপ
গ. দক্ষিন আমেরিকা
ঘ. আফ্রিকা
ব্যাখ্যাঃ

বেনিন প্রজাতন্ত্র আফ্রিকা মহাদেশের একটি দেশ। দেশটির রাজধানী পোর্টোনোভা এবং আয়তন ১,১৪,৭৬৩ বর্গ কি.মি.।

ক. জাপান
খ. জার্মানি
গ. যুক্তরাষ্ট্র
ঘ. যুক্তরাজ্য
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দ্বিপাক্ষিক উন্নয়ন সহযোগী দেশ হলো জাপান। জাপান বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশকে বিভিন্ন প্রকল্পে আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা প্রদান করেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো যমুনা নদীর উপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু নির্মাণ, ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্প এবং মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ।

ক. উন্নত
খ. উন্নয়নশীল
গ. ঔপনিবেশিক
ঘ. অনুন্নত
ব্যাখ্যাঃ

তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক স্বার্থরক্ষায় ১৫ জুন ১৯৬৪ সালে গঠিত হয় গ্রুপ-৭৭। বর্তমানে এর সদস্য ১৩৪।

ক. আর কে নারায়ণ
খ. অরুন্ধতি রায়
গ. হারমান হেস
ঘ. গুন্টার গ্রাস
ব্যাখ্যাঃ

গুন্টার গ্রাস তার প্রথম উপন্যাস ‘দ্য টিন ড্রাম’ এর জন্য ১৯৯৯ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ২০২০ এ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লুইস গ্লাক। ২০২১ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান তানজানিয়ার আব্দুলরাজাক গুরনাহ। ২০২২ সালে সাহিত্য নোবেল পুরস্কার লাভ করেন ফ্রান্সের অ্যানি অর্ন।

ক. লস এঞ্জেলস
খ. আটলান্টা
গ. মস্কো
ঘ. মেক্সিকো সিটি
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ ১৯৮০ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব অলিম্পিক এসোসিয়েশনের সদস্যপদ লাভ করে। বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে লস এঞ্জেলস অলিম্পিকে প্রথম অংশগ্রহণ করে।

ক. লন্ডনে
খ. মিউনিখে
গ. হংকং-এ
ঘ. প্যারিসে
ব্যাখ্যাঃ

প্রখ্যাত ফরাসি সেতু প্রকৌশলী আলেকজান্ডার গুস্তাভ আইফেলের নকশাকৃত প্রায় ৩২০ মিটার উঁচু আইফেল টাওয়ার তৈরি করা হয় ফ্রান্সের প্যারিস নগরীতে ১৮৮৯ সালে।

ক. জেনেভায়
খ. ওয়াশিংটনে
গ. ভিয়েনায়
ঘ. ব্রাসেলসে
ব্যাখ্যাঃ

সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় WTO, Red Cross, ILO, ITU, WIPO, UNCTAD, WHO, UNHCR প্রভৃতি সংস্থা ও সংগঠনের সদর দপ্তর, যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে IMF, IBRD, IDA, MIGA, IFC ও ICSID এর সদর দপ্তর, অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় OPEC, IAEA ও UNIDO এর সদর দপ্তর এবং ফ্রান্সের প্যারিসে UNESCO সদর দপ্তর। Interpol এর সদর দপ্তর লিঁওতে।

ক. নারীর দৃষ্টিতে বিশ্বকে দেখ
খ. বিশ্বের নারীরা এক হও
গ. নারীর অধিকার মানবাধিকার
ঘ. নারী নির্যাতন বন্ধ কর
ব্যাখ্যাঃ

১৯৯৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে চীনের বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত চতুর্থ বিশ্ব নারী সম্মেলন গৃহীত হয় বেইজিং কর্মপরিকল্পনা।

ক. জেনেভা
খ. মেক্সিকো সিটি
গ. নিউইয়র্ক
ঘ. রিওডি জেনেরিও
ব্যাখ্যাঃ

প্রথম ধরিত্রী সম্মেলন ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরিওতে অনুষ্ঠিত হয়। ২০০২ সালের ২৬ আগস্ট দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় ধরিত্রী সম্মেলন।

ক. বাংলাদেশে
খ. জাপানে
গ. সুইডেনে
ঘ. সিঙ্গাপুরে
ব্যাখ্যাঃ

বৈশ্বিকভাবে নারীরা সাধারণত পুরুষদের চেয়ে বেশি সময় বাঁচে। তবে কিছু ব্যতিক্রমী দেশ রয়েছে, যেখানে পুরুষদের গড় আয়ু নারীদের চেয়ে বেশি বা প্রায় সমান।

### যেসব দেশে নারীরা পুরুষদের চেয়ে কম সময় বাঁচে বা প্রায় সমান:
1. ভুটান – কিছু পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ভুটানে পুরুষ ও নারীদের গড় আয়ু প্রায় সমান হতে পারে।
2. বাংলাদেশের কিছু অঞ্চল – কিছু প্রত্যন্ত অঞ্চলে নারীদের জীবনযাত্রার মান ও স্বাস্থ্যসেবার অভাবের কারণে গড় আয়ু পুরুষদের তুলনায় কম হতে পারে।
3. দক্ষিণ এশিয়ার কিছু অংশ – পুষ্টিহীনতা, মাতৃমৃত্যুর হার বেশি হওয়ার কারণে কিছু অঞ্চলে নারীদের গড় আয়ু পুরুষদের তুলনায় কম হতে পারে।

তবে বেশিরভাগ দেশের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, নারীরা সাধারণত ৪-৬ বছর বেশি সময় বেঁচে থাকে। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো দেশের সাম্প্রতিক তথ্য জানতে চান, তাহলে আমি দেখে দিতে পারি।

ক. কার্বন-ডাই-অক্সাইড
খ. জলীয় বাষ্প
গ. CFC বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন
ঘ. নাইট্রিক অক্সাইড
ব্যাখ্যাঃ সিএফসি হলো ক্লোরোফ্লোরো কার্বনের সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি বায়ুমন্ডলের ওজোনস্তরে পৌঁছে ওজোনের সঙ্গে বিক্রিয়া করে অক্সিজেন পরিণত করে (CFC+O3O2+......) । এর ফলে ওজোনস্তর হালকা বা ফুটো হয়ে যায়। এই ফাটল দিয়ে মাহজাগতিক বিভিন্ন রশ্মি পৃথিবীতে এসে জীবজগতের ক্ষতিসাধন করে।
ক. কঠিন অবস্থায় কার্বন-ডাই অক্সাইড
খ. কঠিন অবস্থায় সালাফার ডাই অক্সাইড
গ. শূন্য ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রার নিচে বরফ
ঘ. হাইড্রোজেন পারঅক্সাইডের কঠিন অবস্থা
ব্যাখ্যাঃ শুল্ক বরফ/ ড্রাই আইসঃ অনেক কম তাপমাত্রায় (.°C) এবং কম চাপে (5.13 atm) গ্যাসীয় কার্বন-ডাই অক্সাইড তরলে পরিণত না হয়ে সরাসরি কঠিন পদার্থের আকার ধারণ করে। এই শুল্ক কার্বন-ডাই অক্সাইডের কঠিন রূপকেই ড্রাই আইস বলে।
ক. শুশুক
খ. তিমি
গ. ইলিশ
ঘ. হাঙ্গর
ব্যাখ্যাঃ

‘শুশুক’ বা ‘ডলফিন’ এবং তিমি পানিতে বাস করলেও মাছের মতো ফুলকার সাহায্যে পানি থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করতে পারে না। এটি পানি থেকে ভেসে উঠে মাথার ওপর আড়াআড়িভাবে থাকা ছিদ্রের সাহায্যে বাতাস থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে।

ক. চিনি জাতীয় খাবার বেশি খেলে এই রোগ হয়
খ. এই রোগ হলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়
গ. এই রোগ মানবদেহের কিডনি বিনষ্ট করে
ঘ. ইনসুলিন নামক একটি হরমোনের অভাবে এই রোগ হয়
ব্যাখ্যাঃ

আমাদের দেশের মানুষের ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে যে চিনি জাতীয় খাবার বেশি খেলে ডায়াবেটিস হয় প্রকৃতপক্ষে অগ্ন্যাশয় থেকে নিঃসৃত ইনসুলিন হরমোনের অভাবে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে ডায়াবেটিস রোগ দেখা দেয়। এর ফলে মানবদেহের কিডনি বিনিষ্ট হতে পারে।

ক. এক ধরনের বিশেষ কম্পিউটার প্রোগ্রাম
খ. কম্পিউটারের যন্ত্রাংশে কোথাও শর্টসার্কিট
গ. কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের মধ্যে জমে থাকা ধূলা
ঘ. কম্পিউটারের কোনো যন্ত্রাংশ সার্কিটে ঢিলা কানেকশন
ব্যাখ্যাঃ

কম্পিউটার ভাইরাস এক ধরনের প্রোগ্রাম যা ইন্টারনেট, ডিস্ক বা অন্য যে কোনো মাধ্যমে কম্পিউটারে প্রবেশ করে পুরো কম্পিউটার সফ্‌টওয়ারে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করে কম্পিউটারকে বিকল করে দেয় কিংবা ডকুমেন্টস নষ্ট করে ফেলে। সর্বপ্রথম কম্পিউটার ভাইরাস সম্পর্কে অবহিত করেন → Fred Cohere, ১৯৮৩ সালে।

ক. হৃৎপিণ্ডের মৃত টিস্যু কেটে ফেলা দেয়া
খ. হৃৎপিণ্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানো
গ. হৃৎপিণ্ডের টিস্যুতে নতুন টিস্যু সংযোজন
ঘ. হৃৎপিণ্ডে নতুন শিরা সংযোজন
ব্যাখ্যাঃ

এনজিওপ্লাস্টি: করোনারি ধমনির গাত্রে চর্বি জমে বন্ধ হয়ে গেলে হৃৎপিণ্ডের রক্ত সরবরাহ বাধা পায়। একে হার্ট এটাক বলে। বেলুনের সাহায্যে এ ধমনি ফুলিয়ে পুনরায় রক্ত সরবরাহ স্বাভাবিক করার পদ্ধতিকে এনজিওপ্লাস্টি বলে।
বাইপাস: হৃৎপিণ্ডে শিরা সংযোজন করলে তাকে বাইপাস সার্জারি বলা হয়।

ক. কার্বন ডাইঅক্সাইড
খ. কার্বন মনোক্সাইড
গ. নাইট্রিক অক্সাইড
ঘ. সালফার ডাইঅক্সাইড
ব্যাখ্যাঃ

কার্বন ও অক্সিজেনের যৌগ কার্বন মনোক্সাইড (CO) একটি বর্ণ ও গন্ধহীন গ্যাস। শ্বাসবায়ুর সঙ্গে শরীরে গেলে তার মারাত্মক পরিণাম হতে পারে এ বিচারে কার্বন মনোক্সাইড তীব্র বিষ-গ্যাস, যা মানবদেহে রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়।

ক. ০° সেন্টিগ্রেড
খ. ১০০° সেন্টিগ্রেড
গ. ৪° সেন্টিগ্রেড
ঘ. ২৩৬° সেন্টিগ্রেড
ব্যাখ্যাঃ

পানির ব্যতিক্রমী ধর্ম হচ্ছে 4°C তাপমাত্রায় এর ঘনত্ব সবচেয়ে বৃদ্ধি পায় এবং এরপর তাপমাত্রা কমালে ঘনত্ব হ্রাস পায়। 0°C তাপমাত্রায় পানি বরফ এবং 100°C এ বাষ্পে পরিণত হয়।

ক. আইসোবার
খ. আইসোটোপ
গ. আইসোটোন
ঘ. আইসোমার
ব্যাখ্যাঃ

যেসব নিউক্লিয়াসের প্রোটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা সমান নয়, তাদের আইসোটোপ বলা হয়।

আইসোটোপ হলো একই মৌলের বিভিন্ন রূপ। এদের প্রোটন সংখ্যা একই থাকে কিন্তু নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন হওয়ার কারণে ভরসংখ্যা ভিন্ন হয়।

উদাহরণস্বরূপ, কার্বনের তিনটি আইসোটোপ রয়েছে: কার্বন-১২, কার্বন-১৩ এবং কার্বন-১৪। এই তিনটি আইসোটোপেরই প্রোটন সংখ্যা ৬, কিন্তু নিউট্রন সংখ্যা যথাক্রমে ৬, ৭ এবং ৮।

আইসোটোপগুলির রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য একই রকম হলেও, তাদের ভৌত বৈশিষ্ট্য ভিন্ন হতে পারে। কিছু আইসোটোপ তেজস্ক্রিয় হয় এবং বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়, যেমন - চিকিৎসা, খাদ্য সংরক্ষণ এবং ডেটিং।

ক. ভূকেন্দ্রে
খ. ভূপৃষ্ঠে
গ. ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০০০ ফুট নিচে
ঘ. ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০০০ ফুট উঁচুতে
ব্যাখ্যাঃ

মাধ্যাকর্ষণজনিত ত্বরণ বা অভিকর্ষজ ত্বরণ ভূপৃষ্ঠে সর্বোচ্চ থাকে। এর কারণ হলো, পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে ভূপৃষ্ঠের দূরত্ব সবচেয়ে কম। অভিকর্ষজ ত্বরণ পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে বস্তুকে টানে, তাই কেন্দ্র যত কাছে হবে, ত্বরণও তত বেশি হবে।

ভূপৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান প্রায় 9.8 m/s² (মিটার প্রতি সেকেন্ড স্কয়ার)। এই মানটি স্থানভেদে সামান্য পরিবর্তিত হতে পারে, কারণ পৃথিবীর আকৃতি পুরোপুরি গোল নয় এবং এর বিভিন্ন অংশে ঘনত্বের পার্থক্য রয়েছে। তবে, সাধারণভাবে ভূপৃষ্ঠেই অভিকর্ষজ ত্বরণের মান সর্বোচ্চ থাকে।

ক. বিষের বাঁশী
খ. বন্দীর বন্দনা
গ. সন্দ্বীপের চর
ঘ. রূপসী বাংলা
ব্যাখ্যাঃ
গ্রন্থ ধরন রচিয়তা
বিষের বাঁশি কাব্যগ্রন্থ কাজী নজরুল ইসলাম
সন্দ্বীপের চর কাব্যগ্রন্থ বিষ্ণু দে
রূপসী বাংলা কাব্যগ্রন্থ জীবনানন্দ দাশ
বন্দীর বন্দনা কাব্য গ্রন্থ বুদ্ধদেব বসু