আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

বিসিএস ২৩তম

পরীক্ষারঃ বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট

মোট বহুনির্বাচনি প্রশ্নঃ 100

মোট মার্কঃ 100

পরীক্ষার সময়ঃ 02:00:00

প্রকাশের তারিখঃ 23.03.2001

ক. খনির ভেতর
খ. পাহাড়ের ওপর
গ. মেরু অঞ্চলে
ঘ. বিষুব অঞ্চলে
ব্যাখ্যাঃ

কোনো বস্তুর ওজন সবচেয়ে বেশি হয় পৃথিবীর মেরু অঞ্চলে

ওজন এবং অভিকর্ষজ ত্বরণ:

কোনো বস্তুর ওজন নির্ভর করে পৃথিবীর অভিকর্ষজ ত্বরণের (g) উপর।
যেখানে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান বেশি, সেখানে বস্তুর ওজনও বেশি হয়।

মেরু অঞ্চলে বেশি কেন?

পৃথিবীর আকৃতি পুরোপুরি গোল নয়, এটি কিছুটা উপবৃত্তাকার।
মেরু অঞ্চল পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে তুলনামূলকভাবে কাছে অবস্থিত।
এই কারণে মেরু অঞ্চলে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান সবচেয়ে বেশি থাকে।

বিষুব অঞ্চলে ওজন কম কেন?

বিষুব অঞ্চল পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে তুলনামূলকভাবে দূরে অবস্থিত।
এই কারণে বিষুব অঞ্চলে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান কম থাকে।

পৃথিবীর কেন্দ্রে ওজন:

পৃথিবীর কেন্দ্রে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান শূন্য।
* তাই পৃথিবীর কেন্দ্রে কোনো বস্তুর ওজনও শূন্য হবে।

সুতরাং, কোনো বস্তুর ওজন সবচেয়ে বেশি হয় পৃথিবীর মেরু অঞ্চলে।

ক. পিতল
খ. হীরা
গ. ইস্পাত
ঘ. গ্রানাইট
ব্যাখ্যাঃ

প্রকৃতিতে প্রাপ্ত সবচেয়ে কঠিন পদার্থ হীরক। এটি কার্বনের একটি রূপ। এটি কাটতে অসংখ্য সমযোজী বন্ধন ছিন্ন করতে হয় বলে হীরা অত্যন্ত শক্ত। বিশুদ্ধ অবস্থায় হীরক বর্ণহীন। হীরককে হীরক ব্যতিত অন্য কোন কিছু দিয়ে কাটা যায় না। কৃত্রিমভাবে তৈরি সবচেয়ে কঠিন পদার্থ বোরোজেন।

ক. বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র হিসেবে
খ. মেমোরী চিপ হিসেবে
গ. চুম্বক ক্ষেত্র হিসেবে
ঘ. কার্বন ক্ষেত্র হিসেবে
ব্যাখ্যাঃ

আয়রন অক্সাইড ও বেরিয়াম অক্সাইডের মিশ্রণে তৈরি ফেরাইট চুম্বক। এ ফেরাইট চুম্বকে শব্দ রক্ষিত থাকে চুম্বক ক্ষেত্র হিসেবে।

ক. ০°
খ. ১০০°
গ. ৪°
ঘ. -৪০°
ব্যাখ্যাঃ

ফারেনহাইট ও সেলসিয়াস স্কেলে -৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় সমান তাপমাত্রা নির্দেশ করে।

অর্থাৎ, -৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস = -৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইট।

এই তাপমাত্রাটি উভয় স্কেলের জন্যই একই মান নির্দেশ করে। এটি উভয় স্কেলের একটি বিশেষ বিন্দু, যেখানে তারা পরস্পরকে ছেদ করে।

ক. পেনিসিলিন
খ. ইনসুলিন
গ. ফলিক অ্যাসিড
ঘ. অ্যামিনো এসিড
ব্যাখ্যাঃ

অগ্ন্যাশয় মেরুদণ্ডী প্রাণীর দেহের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। অগ্ন্যাশয় হতে আমিষ, শ্বেতসার ও চর্বি জাতীয় খাদ্য হজমকারী এনজাইম নিঃসৃত হয়। এগুলো খাদ্য পরিপাকে সহায়তা করে। অগ্ন্যাশয়ের আইলেটস অব ল্যাঙ্গার হ্যানস হতে গ্লুকানল ও ইনসুলিন নিঃসৃত হয়। ইনসুলিন হরমোনের অভাবে ডায়াবেটিস রোগ হয়।

ক. সোডিয়াম বাইকার্বোনেট
খ. সোডিয়াম গ্লুটামেট
গ. পটাশিয়াম বাইকার্বোনেট
ঘ. সোডিয়াম মনোগ্লুটামেট
ব্যাখ্যাঃ সঠিক উত্তর হবে মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট। মনোসোডিয়াম গ্লুটামেটকে সোডিয়াম গ্লুটামেট ও বলা হয়। সোডিয়াম বাইকার্বোনেট (NaHCO3)) হচ্ছে খাওয়ার সোডা এবং মনোসোডিয়াম গ্লুটামেটকে সাধারণ কথায় টেস্টিং সল্ট বলে।
ক. তরল পদার্থ
খ. বায়বীয় পদার্থ
গ. কঠিন পদার্থ
ঘ. নরম পদার্থ
ব্যাখ্যাঃ

তাপ প্রয়োগ করলে পদার্থ প্রসারিত হয়। তবে যে পদার্থের অণুগুলোর মধ্যকার আন্তঃআণবিক আকর্ষণ যতো কম সে পদার্থ ততো বেশি প্রসারিত হয়। কঠিন বা তরল পদার্থের তুলনায় বায়বীয় পদার্থের অণুগুলোর মধ্যে আন্তঃআণবিক আকর্ষণ সবচেয়ে কম। তাই তাপ প্রয়োগে বায়বীয় পদার্থ সবচেয়ে বেশি প্রসারিত হয়।

ক. নিউট্রন ও প্রোটন
খ. ইলেক্ট্রন ও প্রোটন
গ. নিউট্রন ও পজিট্রন
ঘ. ইলেক্ট্রন ও পজিট্রন
ব্যাখ্যাঃ

প্রোটন ও চার্জ নিরপেক্ষ নিউট্রন নিয়ে প্রতিটি পরমাণু নিউক্লিয়াস গঠন করে এবং ঋণাত্মক চার্জযুক্ত ইলেকট্রন-নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ঘুরতে থাকে।

ক. মাটির পাত্র পানি থেকে তাপ শোষণ করে
খ. মাটির পাত্র ভালো তাপ পরিবাহী
গ. মাটির পাত্র পানির বাষ্পীভবনে সাহায্য করে
ঘ. মাটির পাত্র তাপ কুপরিবাহী
ব্যাখ্যাঃ

মাটির পাত্রে অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছিদ্র থাকে। এসব ছিদ্র দিয়ে পানি কলসির উপরিতলে এসে পৌঁছে এবং বাষ্পীভূত হয়। বাষ্পায়নের সময়ে প্রয়োজনীয় সুপ্ততাপ কলসির পানি থেকে গ্রহণ করে। ফলে পানি ঠাণ্ডা থাকে।

ক. মেঘ উত্তম তাপ পরিবাহক
খ. সূর্যালোকের অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে মেঘ তাপ উৎপন্ন করে
গ. বজ্রপাতের ফলে তাপ উৎপন্ন হয় বলে
ঘ. মেঘ পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে বিকীর্ণ তাপকে ওপরে যেতে বাধা দেয় বলে
ব্যাখ্যাঃ

আকাশ পরিষ্কার থাকলে ভূপৃষ্ঠের বিকীর্ণ তাপ আকাশে উঠে যায়। ফলে ভূপৃষ্ঠ শীতল হয়ে পড়ে। কিন্তু মেঘ অপরিবাহী এবং তাপ বিকিরণে বাধা দেয়। তাই আকাশ মেঘলা থাকলে ভূপৃষ্ঠের বিকীর্ণ তাপ এর আশে পাশেই থেকে যায়। ফলে ভ্যাপসা গরম লাগে।

ক. নিউক্লিয়াস
খ. নিউক্লিওলাস
গ. ক্রোমোজোম
ঘ. নিউক্লিওপ্লাজম
ব্যাখ্যাঃ

ক্রোমোজোম জীবের বংশগতির বৈশিষ্ট্য বহন করে। এই বিষয়ে আরো কিছু তথ্য নিচে দেওয়া হলো:

ক্রোমোজোম:

ক্রোমোজোম হলো নিউক্লিয়াসের মধ্যে অবস্থিত জিনবাহী গঠন যা জীবের বংশগতির বৈশিষ্ট্য বহন করে।
ক্রোমোজোমগুলি DNA (Deoxyribonucleic acid) নামক একটি পদার্থ দিয়ে গঠিত, যা জীবের বংশগতির তথ্যের জন্য দায়ী।
প্রতিটি ক্রোমোজোমে অসংখ্য জিন থাকে, যা জীবের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে।
মানুষসহ অধিকাংশ জীবের কোষে ক্রোমোজোম জোড়ায় জোড়ায় থাকে। মানুষের কোষে ২৩ জোড়া (৪৬টি) ক্রোমোজোম থাকে। এর মধ্যে ২৩টি আসে মায়ের কাছ থেকে এবং ২৩টি আসে বাবার কাছ থেকে।

বংশগতি:

বংশগতি হলো পিতামাতা থেকে তাদের সন্তানদের মধ্যে বৈশিষ্ট্যের স্থানান্তর।
ক্রোমোজোম এবং জিনের মাধ্যমে এই বৈশিষ্ট্যগুলি এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মে যায়।
* বংশগতির কারণে শিশুরা তাদের পিতামাতার মতো দেখতে বা তাদের মতো কিছু বৈশিষ্ট্য ধারণ করে।

ক. সাগর
খ. হ্রদ
গ. নদী
ঘ. বৃষ্টি
ব্যাখ্যাঃ

সাগরের পানি লবণাক্ত। হ্রদ ও নদীর পানি মৃদু হলেও তুলনামূলকভাবে বৃষ্টির পানি অধিকতর মৃদু। কারণ সাগর, নদী প্রভৃতির পানি সূর্যতাপে বাষ্পীভূত হয়ে মেঘ সৃষ্টি হয়, যার ফলে বৃষ্টির পানিতে বিভিন্ন প্রকার লবণের উপস্থিতি একেবারেই থাকে না।

ক. কিডনির পাথর গলাতে
খ. পিত্তপাথর গলাতে
গ. গলগণ্ড রোগ নির্ণয়ে
ঘ. নতুন পরমাণু তৈরিতে
ব্যাখ্যাঃ

রেডিও আইসোটোপ গলগণ্ড রোগ নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয়।

রেডিও আইসোটোপ এবং গলগণ্ড রোগ:

গলগণ্ড রোগটি থাইরয়েড গ্রন্থির অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণে হয়।
রেডিও আইসোটোপ থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতা এবং আকার নির্ণয় করতে সাহায্য করে।
আয়োডিন-১৩১ (I-131) একটি রেডিও আইসোটোপ যা থাইরয়েড গ্রন্থি দ্বারা শোষিত হয়।
এই আইসোটোপ ব্যবহার করে থাইরয়েড গ্রন্থির স্ক্যান করা হয়, যা গলগণ্ড রোগ নির্ণয়ে সহায়ক।

রেডিও আইসোটোপ ব্যবহারের সুবিধা:

এটি একটি নিরাপদ এবং কার্যকর পদ্ধতি।
এটি থাইরয়েড গ্রন্থির বিস্তারিত চিত্র প্রদান করে।
* এটি গলগণ্ডের কারণ এবং প্রকার নির্ধারণে সাহায্য করে।

ক. চন্দ্রগ্রহণ
খ. সূর্যগ্রহণ
গ. অমাবস্যা
ঘ. পূর্ণিমা
ব্যাখ্যাঃ

পূর্ণিমার তিথিতে পৃথিবী, চাঁদ ও সূর্য একই সরলরেখায় আসে তখন পৃথিবীর ছায়ার জন্য চাঁদে সূর্যের আলো পৌঁছায় না ফলে চাঁদকে তখন কিছু সময়ের জন্য দেখা যায় না। তখন পৃথিবী পৃষ্ঠের কোন দর্শকের কাছে চাঁদ অংশিক বা সম্পূর্ণরূপে কিছু সময়ের জন্য অদৃশ্য হয়ে যায়। একে চন্দ্রগ্রহণ বলে। অন্যদিকে চাঁদ যখন পরিভ্রমণরত অবস্থায় কিছু সময়ের জন্য পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে এসে পড়ে, তখন পৃথিবীর কোন দর্শকের কাছে সূর্য আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যায়। এই ঘটনাকে সূর্যগ্রহণ বলে।

ক. পাশাপাশি দুটো দাঁতের দাগ
খ. অনেকগুলো ছোট ছোট দাঁতের দাগ
গ. ক্ষতস্থান থেকে প্রচুর রক্তপাত হতে থাকে
ঘ. ক্ষতস্থানে প্রচুর বিষ লেগে থাকে
ব্যাখ্যাঃ

বিষধর সাপের বিষথলী সংযুক্ত থাকে সামনের দিকে উঁচু ও বড় দুটি ছিদ্রযুক্ত ফাঁপা দাঁতের সাথে। যখন বিষধর সাপ দংশন করে তখন ঐ দুটি দাঁত মাংসের মধ্যে ঢুকে যায় এবং বিষথলি থেকে নির্গত বিষ রক্তের সাথে মিশে যায়। তাই বিষধর সাপে কামড়ালে ক্ষতস্থানে পাশাপাশি দুটি দাঁতের দাগ থাকে।

ক. লোকভর্তি ঘরে মানুষের শোরগোল হয়
খ. শূন্য ঘর নীরব থাকে
গ. শূন্য ঘরে শব্দের শোষণ কম হয়
ঘ. শূন্য ঘরে শব্দের শোষণ বেশি হয়
ব্যাখ্যাঃ

লোকভর্তি হল ঘরে মানুষ দ্বারা শব্দ শোষিত হওয়ার ফলে শব্দ ক্ষীণ হয়। শূন্য ঘরে শব্দের শোষণ কম হওয়ায় শব্দ বেশি হয়।

ক. পেট্রোলের সাথে পানি মিশে যায়
খ. পেট্রোল পানির সাথে মিশে না
গ. পেট্রোল পানির চেয়ে হালকা
ঘ. খ ও গ উভয়ই ঠিক
ব্যাখ্যাঃ

পেট্রোল প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন হাইড্রোকার্বন যা পানির তুলনায় অনেক হালকা। পেট্রোলের আগুনে পানি ঢেলে দিলে পেট্রোলের আগুনের উত্তাপ অনেক বেশি হওয়ায় পানি বিশ্লিষ্ট হয়ে যায়। তাই পানি দ্বারা পেট্রোলের আগুন নেভানো যায় না। তাছাড়া পানি পেট্রোল অপেক্ষা ভারী হওয়ায় বিশ্লিষ্ট হওয়ার পর যে পানি অবশিষ্ট থাকে তা পেট্রোলের নিচে চলে যায়। ফলে পেট্রোলের আগুন জ্বলতে থাকে।

ক. স্মৃতি
খ. বুদ্ধি বিবেচনা
গ. দীর্ঘ সময় কাজ করার ক্ষমতা
ঘ. নির্ভুল কাজ করার ক্ষমতা
ব্যাখ্যাঃ

কম্পিউটারের নির্ভুলভাবে দ্রুত কাজ করা এবং স্মৃতি সংরক্ষণের ক্ষমতা রয়েছে। তবে শুধু উন্নত মস্তিষ্ক ও জৈবিক বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন প্রাণীরই বুদ্ধি বিবেচনার ক্ষমতা রয়েছে, যা কোনো যন্ত্রের নেই।

ক. হাঁস-মুরগি পালন
খ. মৌমাছি পালন
গ. মৎস্য চাষ
ঘ. রেশম চাষ
ব্যাখ্যাঃ

হাঁস-মুরগি পালনকে পোলট্রি, মৌমাছি পালনকে এপিকালচার, মৎস্য চাষকে পিসিকালচার এবং রেশম চাষকে সেরিকালচার বলে।

ক. ক্রনোমিটার
খ. ওডোমিটার
গ. ট্যাকোমিটার
ঘ. ক্রোসকোগ্রাফ
ব্যাখ্যাঃ

ক্রনোমিটার সূক্ষ্মভাবে সময় নির্ণায়ক যন্ত্র, ওডোমিটার মোটরগাড়ির গতি নির্ণায়ক যন্ত্র, ট্যাকোমিটার উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র এবং ক্রোসকোগ্রাফ উদ্ভিদের বৃদ্ধি নির্ণায়ক যন্ত্র।

ক. স্ফিগমোম্যানোমিটার
খ. স্টেথস্কোপ
গ. কার্ডিওগ্রাফ
ঘ. ইকোকার্ডিওগ্রাফ
ব্যাখ্যাঃ

স্ফিগমোম্যানোমিটার মানবদেহের রক্তচাপ নির্ণায়ক যন্ত্র, স্টেথস্কোপ হৃৎপিণ্ড ও ফুসফুসের শব্দ নির্ণায়ক যন্ত্র, কার্ডিওগ্রাফ হৃৎপিণ্ডের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র এবং ইকোকার্ডিওগ্রাফ হৃৎপিণ্ডের কর্মক্ষমতা ও রোগ শনাক্তকরণ যন্ত্র।

ক. কম হয়
খ. বেশি হয়
গ. একই হয়
ঘ. খুব কম হয়
ব্যাখ্যাঃ

রেগুলেটরের মাধ্যমে বৈদ্যুতিক পাখায় বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। যখন বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ঘুরানোর জন্য বিদ্যুৎ প্রবাহ কমানো হয় তখন অতিরিক্ত বিদ্যুৎ রেগুলেটরে তাপ সৃষ্টি করে। যার ফলে বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ঘুরলেও বিদ্যুৎ খরচ একই হয় কারণ সবসময় বিদ্যুৎ প্রবাহ একই থাকে।

ক. ৯০% ইথাইল অ্যালকোহল + ১০% পানি
খ. ৮০% ইথাইল অ্যালকোহল + ২০% পানি
গ. ৯৫% ইথাইল অ্যালকোহল + ৫% পানি
ঘ. ৯৮% ইথাইল অ্যালকোহল + ২% পানি
ব্যাখ্যাঃ

রেকটিফাইড স্পিরিট হলো ৯৫.৬% ইথাইল অ্যালকোহল ও ৪.৪% পানির সমস্ফুটন মিশ্রণ। এর স্ফুটনাংক ৭৮.১০ সে.। রেকটিফাইড স্পিরিট ডাক্তারি কাজে ও দ্রাবকরূপে ব্যবহৃত হয়। এ স্পিরিট থেকে বিশুদ্ধ অ্যালকোহল প্রস্তুত করা হয়।

ক. নিকেল
খ. টিন
গ. সিসা
ঘ. দস্তা (জিঙ্ক)
ব্যাখ্যাঃ

পিতল একটি সংকর ধাতু। পিণ্ড দস্তা বা জিঙ্ক গলিত তামার সঙ্গে মিশিয়ে ছাঁচে ফেলে অথবা রোলিং (rolling), এক্সট্রুডিং (extruding), পিটানো (forging) অথবা অন্যান্য প্রক্রিয়ায় বিলেটের (billet) মধ্যে ঢেলে প্রস্তুত করা হয়। তামার সাথে টিন মেশালে ব্রোঞ্জ হয়।

ক. ২৯টি
খ. ২২টি
গ. ২১টি
ঘ. ৫টি
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমানে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে (BCS) ২৬টি ক্যাডার রয়েছে। পূর্বে ২৭টি ক্যাডার ছিল।

২০১৮ সালের ১৩ নভেম্বর পিএসসির সুপারিশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ইকোনমিক ক্যাডারকে প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে একীভূত করে গেজেট প্রকাশ করে। ফলে বিসিএস ক্যাডারের সংখ্যা ২৭টি থেকে কমে ২৬টি হয়।

এই ২৬টি ক্যাডারকে সাধারণত দুইটি ভাগে ভাগ করা হয়:

১. সাধারণ ক্যাডার (General Cadre): এই ক্যাডারে সাধারণত প্রশাসন, পুলিশ, আনসার, পররাষ্ট্র ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত।

২. কারিগরি বা পেশাগত ক্যাডার (Technical/Professional Cadre): এই ক্যাডারে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, প্রকৌশল, ইত্যাদি পেশাগত বিষয় অন্তর্ভুক্ত।

BCS ক্যাডার একটি সম্মানজনক এবং গুরুত্বপূর্ণ পেশা। এই পেশায় যোগদানের মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে সরাসরি অবদান রাখা যায়।

ক. চা
খ. পাট ও পাট জাত দ্রব্য
গ. তৈরি পোশাক
ঘ. চিংড়ি মাছ
ব্যাখ্যাঃ

তৈরি পোশাক খাতে ২০২১-২২ অর্থবছরে রপ্তানি আয় হয়েছে ৫ হাজার ২০৮ কোটি ৭ লাখ মার্কিন ডলার।

ক. জেনারেল সুহার্তো
খ. মেঘবতী সুকর্নপুত্রী
গ. আব্দুর রহমান ওয়াহিদ
ঘ. জেনারেল বিয়ান্তো
ব্যাখ্যাঃ

ইন্দোনেশিয়ার বর্তমান রাষ্ট্রপতি জোকো উইদোদো (২০১৪-বর্তমান) স্বৈরশাসক জেনারেল সুহার্তো দেশটির দ্বিতীয় প্রেসিডেন্ট, যিনি ১২ মার্চ, ১৯৬৭-২১ মে, ১৯৯৮ দীর্ঘ ৩২ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। আব্দুর রহমান ওয়াহিদ ছিলেন ইন্দোনেশিয়ার চতুর্থ প্রেসিডেন্ট, যার মেয়াদকাল ১৯ অক্টোবর, ১৯৯৯-২৩ জুলাই, ২০০১। মুসলিম বিশ্বের প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট ও ইন্দোনেশিয়ার পঞ্চম প্রেসিডেন্ট মেঘবতী সুকর্নপুত্রী ক্ষমতাসীন ছিলেন ২৩ জুলাই, ২০০১-২১ অক্টোবর, ২০০৪ পর্যন্ত। তিনি দেশটির প্রথম প্রেসিডেন্ট ড. আহমদ সুকর্নের (মেয়াদকাল ১৮.০৮.১৯৪৫-১২.০৬.১৯৬৭) কন্যা।

ক. আইসোটোপ
খ. আইসোমার
গ. আইসোটোন
ঘ. আইসোবার
ব্যাখ্যাঃ

আইসোটোপের ক্ষেত্রে এটমিক সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন, আইসোবারের ক্ষেত্রে ভরসংখ্যা সমান কিন্তু এটমিক সংখ্যা ভিন্ন, আইসোটোনের ক্ষেত্রে এটমিক সংখ্যা ভিন্ন কিন্তু নিউট্রন সংখ্যা সমান এবং আইসোমারের ক্ষেত্রে নিউক্লিয়াসের পারমাণবিক সংখ্যা ও ভরসংখ্যা সমান, কিন্তু শক্তি অবস্থা ভিন্ন।

ক. আট
খ. দশ
গ. এগারো
ঘ. পনের
ব্যাখ্যাঃ

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ৪ এপ্রিল মুক্তিফৌজ নামে মুক্তিবাহিনী গঠিত হয় এবং ৯ এপ্রিল এর নামকরণ করা হয় মুক্তিবাহিনী। পরবর্তীতে জেনারেল এম.এ.জি. ওসমানীকে মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি হিসেবে নিয়োগ দেয়া হলে তিনি এবং প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ বাংলাদেশকে যুদ্ধ পরিচালনার সুবিধার্থে ১১টি সেক্টরে বিভক্ত করেন।

ক. মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান
খ. মেজর জেনারেল মঞ্জুর
গ. মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহ
ঘ. মেজর জেনারেল এইচ এম এরশাদ
ব্যাখ্যাঃ

মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহ ১৯৭২ সালের এপ্রিল থেকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান ছিলেন।

ক. রোম
খ. জেনেভা
গ. ব্যাংকক
ঘ. প্যারিস
ব্যাখ্যাঃ

১৯৪৫ সালের ১৬ অক্টোবর কুইবেকে অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনে জাতিসংঘ খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) প্রতিষ্ঠিত হয়। এর সদর দপ্তর ইতালির রোমে।

ক. অমর্ত্য সেন
খ. গুনার মিরডাল
গ. মাইকেল লিফটন
ঘ. উইলয়াম রস্টো
ব্যাখ্যাঃ

প্রখ্যাত লেখক গুনার মিরডালের একটি বিখ্যাত গ্রন্থ ‘The Asian Drama’। ভারতের প্রখ্যাত নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক অমর্ত্য সেনের বিখ্যাত গ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো ১৯৮১ সালে প্রকাশিত গবেষণা গ্রন্থ ‘Poverty and Famines: An Essay on Entitlement and Deprivation’.

ক. বুদাপেস্ট
খ. প্রাগ
গ. এথেন্স
ঘ. তিরানা
ব্যাখ্যাঃ

তিরানা আলবেনিয়ার রাজধানী, বুদাপেস্ট হাঙ্গেরির রাজধানী, এথেন্স গ্রিসের রাজধানী এবং প্রাগ চেক প্রজাতন্ত্রের/চেকিয়ার রাজধানী।

৩৪. IFC বলতে কি বোঝায়?

[ বিসিএস ২৩তম ]

ক. ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশন
খ. ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স ক্যাপিটাল
গ. ইন্টারন্যাশনাল ফুড করপোরেশন
ঘ. এগুলোর কোনোটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

IFC এর পূর্ণরূপ International Finance Corporation. এটি বিশ্বব্যাংক গ্রুপের ৫টি অঙ্গ সংস্থার একটি। এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ২০ জুলাই, ১৯৫৬ এবং এর সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে।

ক. ১৯৬০ সালে
খ. ১৯৬২ সালে
গ. ১৯৬৩ সালে
ঘ. ১৯৬৪ সালে
ব্যাখ্যাঃ

২০০২ সালে ৯ জুলাই পর্যন্ত African Union (AU) এর নাম ছিল Organization of African Unity. এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ২৫ মে, ১৯৬৩। এর প্রাথমিক সদস্য ছিল ৩২টি এবং বর্তমানে ৫৫টি। সংস্থার সদর দপ্তর ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবায় অবস্থিত।

ক. মালয়েশিয়ায়
খ. ভিয়েতনাম
গ. থাইল্যান্ড
ঘ. ইন্দোনেশিয়ায়
ব্যাখ্যাঃ

৩৩ প্রদেশ বিশিষ্ট জনসংখ্যায় বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম দেশ ইন্দোনেশিয়ার জাভা বারাত প্রদেশের রাজধানীর নাম বান্দুং। ১৯৫৫ সালে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন বা NAM (Non Aligned Movement) প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ২৯টি দেশের সম্মেলন বান্দুং এ অনুষ্ঠিত হয়।

ক. আটলান্টিক মহাসাগর ও ভূমধ্যসাগর
খ. আটলান্টিক মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগর
গ. প্রশান্ত মহাসাগর ও উত্তর মহাসাগর
ঘ. ভারত মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগর
ব্যাখ্যাঃ

পানামা খালটি উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার মধ্যে অবস্থিত একটি যোজক খাল। ১৯০৪ সালে খালটি খনন আরম্ভ হয় এবং ১৯১৪ সালে জাহাজ চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। এটি আটলান্টিক মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরকে যুক্ত করেছে। খালটির দৈর্ঘ্য ৮০ কি.মি., প্রস্থ ৯০ থেকে ৩০০ মিটার এবং গভীরতা ১৩ মিটার। চৌবাচ্চা প্রকৃতির খালটি অতিক্রমে প্রায় ৭-৮ ঘণ্টা সময় লাগে। প্রতিদিন অন্তত অর্ধ শতাধিক জাহাজ যাতায়াত করে।

ক. ১৯৪৮ সালে
খ. ১৯৬০ সালে
গ. ১৯৬৭ সালে
ঘ. ১৯৭৩ সালে
ব্যাখ্যাঃ

১৯৬৭ সালে তৃতীয় আরব-ইসরাইল যুদ্ধে ইসরাইল প্রতিপক্ষ- মিশর, সিরিয়া ও জর্ডানসহ আরব বিশ্বকে পরাজিত করে গাজা, সিনাই উপদ্বীপ, পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেম দখল করে রাখে।

ক. ইরাক
খ. কুয়েত
গ. আফগানিস্তান
ঘ. ইসরাইল
ব্যাখ্যাঃ

‘No Fly Zone’ হচ্ছে বিমান চলাচলে নিষিদ্ধ এলাকা। আকাশসীমায় সংরক্ষিত এলাকায় কোনো ধরনের বিমান চলাচল করতে পারে না। ১৯৯২ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত উত্তর ইরাকে এমন একটি ‘No Fly Zone’ স্থাপন করেছিল যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র। বর্তমানে বিশ্বের বহু দেশেই ‘No Fly Zone’ রয়েছে যেমন: সিরিয়া, ক্রিমিয়া।

ক. অস্ট্রিয়া
খ. গ্রিস
গ. সুইডেন
ঘ. ইতালি
ব্যাখ্যাঃ

ইতালীয় ভাস্কর, চিত্রকর, স্থাপত্যবিদ, প্রকৌশলী ও কবি মাইকেল অ্যাঞ্জেলো বুওনারোত্তি ছিলেন ইতালীয় রেনেসাঁসেরও অন্যতম পুরোধা। তার বিশ্ববিখ্যাত ভাস্কর্য ও স্থাপত্যকর্মের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো রোমের সেন্ট পিটারের ‘পিয়েতো’, ফ্লোরেন্সের আকাদেমিতে রক্ষিত ‘ডেভিট’, দ্বিতীয় পোপ জুলিয়াসের সমাধিসৌধ ইত্যাদি। তিনি জন্মগ্রহণ করনে ৬ মার্চ, ১৪৭৫ সালে এবং ১৫৬৪ সালে মৃত্যুবরণ করেন।

ক. চীন ও রাশিয়া
খ. চীন ও ভারত
গ. ভারত ও পাকিস্তান
ঘ. পাকিস্তান ও আফগানিস্তান
ব্যাখ্যাঃ

ভারতের ১১২৬.৫৪ কি.মি. বা ৭০০ মাইলব্যাপী অরুণাচল প্রদেশ এবং চীনের অন্তর্গত তিব্বতের সুবর্ণ সিঁড়ি, সিয়াং ও লোহিত সীমান্তজুড়ে ম্যাকমোহন লাইন অবস্থিত। অন্যদিকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে র‌্যাডক্লিফ লাইন এবং পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে ডুরান্ড লাইন সংশ্লিষ্ট দেশসমূহের সীমানা নির্ধারণ করেছে।

ক. হেমারফেস্ট
খ. কুইবেক
গ. তিব্বত
ঘ. কোনোটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

নরওয়ের উত্তরাঞ্চলীয় হেমারফেস্ট শহরটি সাড়ে ৭০° উত্তর অক্ষাংশে অবস্থিত। ২১ জুন তারিখে সূর্য কর্কটক্রান্তি রেখার ওপর লম্বভাবে বা ৯০° কোণে এবং নিরক্ষরেখার ওপর সাড়ে ৬৬° কোণে হেলে কিরণ দেয়। ৯০° উত্তর অক্ষাংশ পর্যন্ত যে কোনো স্থান সূর্যরশ্মিতে আলোকিত থাকে। তবে পৃথিবীর আবর্তনের ফলে এ অঞ্চলে স্থানীয় সময় মধ্যরাত হলেও এ অঞ্চলের হেমারফেস্ট থেকে দূর মহাকাশের দিগন্তে সূর্যকে দেখা যায়। তাই এ অঞ্চলকে নিশীথ সূর্যের দেশ বলা হয়। অন্যদিকে কুইবেককে পশ্চিমের জিব্রাল্টার এবং তিব্বতকে নিষিদ্ধ দেশ বলা হয়।

ক. রন্টজেন
খ. ফ্যারাডে
গ. মার্কনি
ঘ. এডিসন
ব্যাখ্যাঃ

‘রন্টজেন’ আবিষ্কার করেন ‘এক্স-রে’, ‘ফ্যারাডে’ আবিষ্কার করেন ‘তড়িৎ চুম্বকীয় আবেশ’, মার্কনি আবিষ্কার করেন ‘বেতার’ এবং এডিসন আবিষ্কার করেন ‘ফনোগ্রাফ’।

ক. রিয়াদ
খ. কায়রো
গ. কুয়েত
ঘ. জেদ্দা
ব্যাখ্যাঃ

ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক (IDB) এর সদর দপ্তর সৌদি আরবের জেদ্দায়। এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৩ সালে এবং কার্যক্রম শুরু হয় ২০ অক্টোবর, ১৯৭৫।

ক. শিলিং
খ. ফ্রাংক
গ. পাউন্ড
ঘ. ক্রোনা
ব্যাখ্যাঃ

বেলজিয়ামের মুদ্রার নাম ইউরো। এই মুদ্রা ইউরোপীয় ইউনিয়নের ১৯টি সদস্য রাষ্ট্র কর্তৃক ব্যবহৃত হয়। ইউরোর প্রতীক (€) এবং এর ISO 4217 কোড হল EUR।

ইউরো ১€ = ১০০ সেন্টে বিভক্ত। এই মুদ্রাটি ইউরোপের অনেক দেশে ব্যবহৃত হওয়ায়, এটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং ভ্রমণে সুবিধা প্রদান করে।

বেলজিয়ামের পূর্বে, ২০০০ সাল পর্যন্ত বেলজিয়ান ফ্রাঙ্ক দেশটির মুদ্রা হিসেবে ব্যবহৃত হত। ইউরো প্রচলনের পর থেকে এটি ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যায়।

ক. রোম
খ. ভেনিস
গ. এথেন্স
ঘ. ওসলো
ব্যাখ্যাঃ

রোম নীরব শহর, চির শান্তির শহর, পোপের শহর এবং সাত পাহাড়ের শহর নামে পরিচিত। অন্যদিকে ভেনিস রাজপ্রাসাদের নগরী, দ্বীপের নগরী, নিশ্চুপ সড়কের শহর, অ্যাড্রিয়াটিকের রানী নামে পরিচিত।

ক. ফারসি
খ. উর্দু
গ. আরবি
ঘ. ইংরেজি
ব্যাখ্যাঃ

বাবেল মান্দেব একটি আরবি শব্দ। এখানে এক সময় প্রচুর জাহাজ ডুবি হতো ও অনেক মানুষ মারা যেত। এটি বর্তমানে একটি প্রণালী, যা এশিয়া থেকে আফ্রিকাকে পৃথক করেছে এবং এডেন সাগরকে লোহিত সাগরের সাথে যুক্ত করেছে।

ক. তিনজন
খ. চারজন
গ. পাঁচজন
ঘ. ছয়জন
ব্যাখ্যাঃ

জাতিসংঘের বিধান অনুযায়ী সাধারণ পরিষদে প্রত্যেক সদস্যরাষ্ট্র পাঁচজন করে প্রতিনিধি পাঠাতে পারে। তবে কোনো সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে প্রত্যেক সদস্যরাষ্ট্র শুধু একটি ভোট প্রদান করতে পারে।

৪৯. পিএলও কখন গঠিত হয়?

[ বিসিএস ২৩তম ]

ক. ১৯৬৪ সালে
খ. ১৯৬৫ সালে
গ. ১৯৬৬ সালে
ঘ. ১৯৬৭ সালে
ব্যাখ্যাঃ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ব্রিটিশরা ইহুদিদের পক্ষে ফিলিস্তিন ত্যাগ করলে ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিনে ইহুদিরা ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে। এমতাবস্থায় স্বদেশভূমি উদ্ধারের জন্য প্রখ্যাত গেরিলা নেতা ইয়াসির আরাফাত ১৯৬৪ সালে পিএলও প্রতিষ্ঠা করেন। পিএলও’র পূর্ণরূপ প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন। ১১ নভেম্বর, ২০০৪ ইয়াসির আরাফাত মৃত্যুবরণ করলে এর দায়িত্ব গ্রহণ করেন মাহমুদ আব্বাস।

ক. নাইজেরিয়া
খ. কঙ্গো
গ. আবিসিনিয়া
ঘ. ঘানা
ব্যাখ্যাঃ

কোয়ামে নক্রুমা ঘানার জাতীয়তাবাদী নেতা, প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও প্রেসিডেন্ট এবং উপনিবেশবাদ ও নব্য উপনিবেশবাদের কট্টর বিরোধী ব্যক্তিত্ব।

ক. ৯ কেজি
খ. ১২ কেজি
গ. ১৭ কেজি
ঘ. ৫১ কেজ
ব্যাখ্যাঃ আমরা জানি, মিশ্রণটি A : B : C = ১৭ : ৩ : ৪ অনুপাতে গঠিত এবং মোট ওজন ৭২ কেজি। ### ধাপ ১: মোট অনুপাত নির্ণয় মোট অনুপাত=++= ### ধাপ ২: B-এর ওজন নির্ণয় B-এর অনুপাত , তাই মিশ্রণে B-এর পরিমাণ হবে— 324×72 =9 কেজি --- ### উত্তর: মিশ্রণে B-এর পরিমাণ ৯ কেজি
ক.
খ.
গ.
ঘ.
ব্যাখ্যাঃ আমরা মোট ভ্রমণের গড়বেগ নির্ণয় করব।

### ধাপ ১: তথ্য বিশ্লেষণ - স্রোতের অনুকূলে: - দূরত্ব = ৫ মাইল - সময় = ২ ঘণ্টা - গতি = 52=2.5 মাইল/ঘণ্টা

- স্রোতের প্রতিকূলে: - দূরত্ব = ৫ মাইল (কারণ মাঝি ফিরে এসেছে) - সময় = ৪ ঘণ্টা - গতি = 54=1.25 মাইল/ঘণ্টা

### ধাপ ২: গড়বেগ নির্ণয়
গড়বেগের সূত্র:
গড়বেগ=মোট দূরত্বমোট সময় =5+52+4 =106=123 মাইল/ঘণ্টা ### উত্তর: 123 মাইল/ঘণ্টা (প্রায়)
ক. ২৪
খ. ৩৬
গ. ৪৮
ঘ. ৫০
ব্যাখ্যাঃ আমরা প্রদত্ত সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল নির্ণয় করব, যেখানে— - ভূমি, b=16 একক - প্রত্যেক বাহু, a=10 একক ### ধাপ ১: লম্ব উচ্চতা নির্ণয় সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রে, ভূমির লম্ব সমদ্বিখণ্ডিত হবে। তাহলে, লম্ব রেখাটি ভূমিকে দুই সমান ভাগে ভাগ করবে: 162=8 একক এখন, আমরা উচ্চতা h নির্ণয়ের জন্য পাইথাগোরাস উপপাদ্য প্রয়োগ করব: a2=h2+(b2)2 102=h2+82 100=h2+64 h2=10064=36 h=36=6 ### ধাপ ২: ক্ষেত্রফল নির্ণয় ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল: 12×b×h =12×16×6 =8×6=48 বর্গ একক ### উত্তর: ত্রিভুজটির ক্ষেত্রফল ৪৮ বর্গ একক
ক. ২০
খ. ১৯০
গ. ৩৮০
ঘ. ৭৬০
ব্যাখ্যাঃ আমরা ২০ সদস্যবিশিষ্ট একটি ফুটবল দল থেকে একজন অধিনায়ক এবং একজন সহ-অধিনায়ক নির্বাচন করার উপায় গণনা করব।

--- ### ধাপ ১: পদ্ধতি নির্ধারণ এটি বিন্যাস (Permutation) সমস্যা, কারণ অধিনায়ক এবং সহ-অধিনায়ক ভিন্ন ব্যক্তি হতে হবে এবং তাদের অবস্থান গুরুত্বপূর্ণ। ### ধাপ ২: বিন্যাস সূত্র প্রয়োগ কোনো n সংখ্যক বস্তু থেকে r সংখ্যক বস্তু ক্রম অনুসারে বাছাই করার উপায় হলো: P(n,r)=n!(nr)! এখানে, - n=20 (মোট সদস্য), - r=2 (২টি ভিন্ন পদ: অধিনায়ক ও সহ-অধিনায়ক)। তাহলে, P(20,2)=20!(202)!=20!18! =20×19=380 --- ### উত্তর: অধিনায়ক ও সহ-অধিনায়ক নির্বাচন করার উপায় ৩৮০টি
ক. ২২
খ. ২৫
গ. ২৯
ঘ. ৮৫
ব্যাখ্যাঃ কোনো সমান্তর প্রগমনে, ধারাটির প্রতিটি সংখ্যা পূর্বের সংখ্যার সাথে একটি নির্দিষ্ট সংখ্যার যোগফল।

ধরি, প্রথম সংখ্যাটি a=5 এবং পার্থক্যটি d

ধারাটির দ্বিতীয় সংখ্যা a+d=17। তাহলে আমরা d বের করতে পারি: a+d=17 5+d=17 d=175 d=12
এখন, তৃতীয় সংখ্যাটি নির্ণয় করতে আমরা a+2d ব্যবহার করব: a+2d=5+2×12 a+2d=5+24 a+2d=29 তাহলে, তৃতীয় সংখ্যাটি হল ২৯।
ক. ৫৫
খ. ৪০
গ. ৬৮
ঘ. ৮৯
ব্যাখ্যাঃ প্রদত্ত সংখ্যা ১, ২, ৩, ৫, ৮, ১৩, ২১, ৩৪, … একটি ফিবোনাচ্চি ধারার উদাহরণ।

ফিবোনাচ্চি ধারার নিয়ম: Fn=Fn1+Fn2 অর্থাৎ, প্রতিটি সংখ্যা আগের দুই সংখ্যার যোগফল।

### পরবর্তী সংখ্যা নির্ণয় শেষ দুটি সংখ্যা ২১ এবং ৩৪। তাহলে, পরবর্তী সংখ্যা হবে: 21+34=55 ### উত্তর: পরবর্তী সংখ্যা ৫৫
ক. ১২০%
খ. ১২৫%
গ. ১৪০%
ঘ. ১৫০%
ব্যাখ্যাঃ আমরা নির্ণয় করব এর শতকরা কত হবে। নিয়ম অনুযায়ী, শতকরা বের করার জন্য— (প্রাপ্ত মানমূল মান)× এখানে, মূল মান = প্রাপ্ত মান = ()× ভাগ করলে পাই— (×)×=(××)× =()×=.×=% উত্তর: ১৫০%
ক. A+B2
খ. AM+BN2
গ. AM+BNM+N
ঘ. AM+BNA+B
ব্যাখ্যাঃ আমরা সবগুলো সংখ্যার গড় নির্ণয় করতে পারি। ধরি, প্রথম গোষ্ঠীর সংখ্যা হলো M, যার গড় A এবং দ্বিতীয় গোষ্ঠীর সংখ্যা হলো N, যার গড় B। প্রথম গোষ্ঠীর সংখ্যার মোট যোগফল হবে: MA দ্বিতীয় গোষ্ঠীর সংখ্যার মোট যোগফল হবে: NB তাহলে সবগুলো সংখ্যার মোট যোগফল হবে: MA+NB এখন সবগুলো সংখ্যার গড় নির্ণয় করতে মোট সংখ্যার যোগফলকে মোট সংখ্যার সাথে ভাগ করি: সবগুলো সংখ্যার গড়=MA+NBM+N
ক. ২০%
খ. ১৬%
গ. ১১%
ঘ. ৯%
ব্যাখ্যাঃ ধরি, প্রাথমিক তেলের দাম প্রতি লিটার P টাকা এবং ব্যবহার Q লিটার। তেলের দাম ২৫% বৃদ্ধি পেয়েছে, অর্থাৎ বর্তমান দাম প্রতি লিটার 1.25P টাকা হয়েছে। ধরি, নতুন তেলের ব্যবহার Q লিটার। তেল বাবদ খরচ বৃদ্ধি না পেতে হলে নতুন তেলের ব্যবহার এমন হতে হবে যাতে খরচ অপরিবর্তিত থাকে। প্রথমে, প্রাথমিক খরচ: প্রাথমিক খরচ=P×Q বর্তমান খরচ সমান হতে হবে: বর্তমান খরচ=1.25P×Q=P×Q এখন, Q নির্ণয় করতে: Q=P×Q1.25P=Q1.25=Q54=Q×45 তাহলে, তেলের ব্যবহার কমেছে: QQ=QQ×45=Q×(145)=Q×15 শতকরা হারে কমানোর মান নির্ণয় করতে: Q5Q×100=15×100=20% তাহলে, তেলের ব্যবহার ২০% কমালে, তেল বাবদ খরচ বৃদ্ধি পাবে না।
ক. ৪০০ জন
খ. ৫০০ জন
গ. ৫৬০ জন
ঘ. ৭৬০ জন
ব্যাখ্যাঃ ধরি, স্কুলে মোট শিক্ষার্থী সংখ্যা N

আমরা জানি যে:
- ৭০% শিক্ষার্থী ইংরেজিতে পাস করেছে। - ৮০% শিক্ষার্থী বাংলায় পাস করেছে। - ১০% শিক্ষার্থী উভয় বিষয়ে ফেল করেছে। - উভয় বিষয়ে ৩০০ জন শিক্ষার্থী পাস করেছে।

যারা উভয় বিষয়ে পাস করেছে তাদের সংখ্যা P হলে: 0.70N+0.80NP=0.90N কারণ, ১০% শিক্ষার্থী উভয় বিষয়ে ফেল করেছে, অর্থাৎ ৯০% শিক্ষার্থী এক বা দুই বিষয়ে পাস করেছে।

এখন, 0.70N+0.80NP=0.90N কে ব্যবহার করে P নির্ণয় করি: 1.50NP=0.90N P=1.50N0.90N P=0.60N আমাদের দেওয়া হয়েছে যে P=: 0.60N= N=0.60 N= তাহলে, ঐ স্কুলে মোট শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছে ৫০০ জন।
ক. চণ্ডীমঙ্গল
খ. মনসামঙ্গল
গ. ধর্মমঙ্গল
ঘ. অন্নদামঙ্গল
ব্যাখ্যাঃ

মঙ্গলকাব্যগুলোর মধ্যে মনসামঙ্গল প্রাচীনতম। সাপের দেবী মনসার পূজা প্রচারের কাহিনিই এ কাব্যের বিষয়বস্তু। এ কাব্যের মূল চরিত্রগুলো হলো চাঁদ সওদাগর, বেহুলা, লখিন্দর ও মনসা দেবী। চণ্ডীমঙ্গল কাব্য হলো চণ্ডী (পার্বতীর রূপভেদ) দেবীকে অবলম্বন করে রচিত মঙ্গলকাব্য। ধর্মমঙ্গল হলো পঞ্চদশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দী পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম, বর্ধমান, বাকুঁড়া, মেদিনীপুর ইত্যাদি অঞ্চলে ধর্মঠাকুর বা ধর্ম নামের যে দেবতাকে নিম্নশ্রেণী ও কোথাও কোথাও উচ্চশ্রেণীর হিন্দুরা পূজা করত, সেই কাহিনী অবলম্বনে রচিত কাব্য। এ কাব্যের মূল চরিত্রগুলো হলো-হরিশ্চন্দ্র, মদনা, লুইচন্দ্র, কর্ণসেন, গৌড়েশ্বর, লাউসেন।

ক. দৌলত উজির বাহরাম খান
খ. মাগন ঠাকুর
গ. আলাওল
ঘ. শাহ্ মুহম্মদ সগীর
ব্যাখ্যাঃ

মধ্যযুগের বাংলা প্রণয়োপাখ্যানগুলোর অন্যতম ‘ইউসুফ-জোলেখা’র কাহিনি। ইউসুফ-জোলেখার যেসব পুঁথি পাওয়া গেছে তার মধ্যে কবি শাহ মুহম্মদ সগীর প্রণীত ‘ইউসুফ-জোলেখা’ অন্যতম।

ক. মার্চেন্ট অব ভেনিস
খ. কমেডি অব এররস
গ. অ্যা মিডসামার নাইটস ড্রিম
ঘ. টেমিং অব দ্য শ্রু
ব্যাখ্যাঃ

ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নাট্যকার উইলিয়াম শেক্সপিয়র (১৫৬৪-১৬১৬ খ্রি.) রচিত প্রথম নাটক ‘দ্য কমেডি অব এররস’ (১৫৯২-৯৩) অবলম্বনে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (১৮২০-১৮৯১ খ্রি.) ‘ভ্রান্তিবিলাস’ রচনা করেন। ১৮৬৯ সালে তিনি শেক্সপিয়রের এ নাটকটির বঙ্গানুবাদ করেন।

ক. কাজী নজরুল ইসলাম
খ. জীবনানন্দ দাশ
গ. সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
ঘ. বুদ্ধদেব বসু
ব্যাখ্যাঃ

সুধীন্দ্রনাথ দত্ত (১৯০১-১৯৬০ খ্রি.) আধুনিক বাংলা সাহিত্যের একজন বিখ্যাত কবি। তিনি অনেক কবিতা ও গদ্য রচনা করলেও কোনো উপন্যাস রচনা করেননি। কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬ খ্রি.) রচিত উপন্যাস হলো বাঁধনহারা (১৯২৭), মৃত্যুক্ষুধা (১৯৩০) ও কুহেলিকা (১৯৩১)। জীবনানন্দ দাশ (১৮৯৯-১৯৫৪) রচিত উপন্যাস: মাল্যবান, কল্যানী। কবি ও কথাসাহিত্যিক বুদ্ধদেব বসু (১৯০৮-১৯৭৪ খ্রি.) রচিত উপন্যাস হলো সাড়া (১৯৩০), সানন্দা (১৯৩৩), নির্জন স্বাক্ষর (১৯৫১), তিথিডোর (১৯৫২), নীলাঞ্জনের খাতা (১৯৬০) ইত্যাদি।

ক. শওকত ওসমান
খ. জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত
গ. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
ঘ. হাসান আজিজুল হক
ব্যাখ্যাঃ

‘দুধেভাতে উৎপাত’ গল্পগ্রন্হটি বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (১৯৪৩-১৯৯৭ খ্রি.) কর্তৃক রচিত। ১৯৮৫ সালে এটি প্রকাশিত হয়। তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য রচনার মধ্যে রয়েছে চিলেকোঠার সেপাই (১৯৮৭), খোয়াবনামা (১৯৯৬) ইত্যাদি।

ক. বিষবৃক্ষ-চতুরঙ্গ-চরিত্রহীন
খ. কৃষ্ণকান্তের উইল-যোগাযোগ-পথের দাবি
গ. দুর্গেশনন্দিনী-চোখের বালি-গৃহদাহ
ঘ. কৃষ্ণকান্তের উইল-চোখের বালি-চরিত্রহীন
ব্যাখ্যাঃ

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত ‘কৃষ্ণকান্তের উইল’ এর প্রধান চরিত্রগুলো হলো ভ্রমর, রোহিণী, হরলাল ও গোবিন্দলাল; রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘চোখের বালি’র প্রধান চরিত্রগুলো হলো মহেন্দ্র ও বিনোদিনী; শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত ‘চরিত্রহীন’ এর প্রধান চরিত্রগুলো হলো সতীশ, সাবেত্রী, কিরণময়ী ও দিবাকর।

ক. ভাঁড়ুদত্ত
খ. চাঁদ সওদাগর
গ. ঈশ্বরী পাটনী
ঘ. নলকুবের
ব্যাখ্যাঃ

অষ্টাদশ শতকের শ্রেষ্ঠ কবি ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর (আনুমানিক ১৭০৭-১৭৬০ খ্রি.) রচিত ‘অন্নদামঙ্গল’ কাব্যে ঈশ্বরী পাটনী, হীরা মালিনী প্রভৃতি চরিত্র একান্ত বাস্তব হয়ে ফুটে উঠেছে। আলোচ্য উক্তিটির মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যের অমর চরিত্র ঈশ্বরী পাটনী অন্নদা (চণ্ডী) দেবীর কাছে প্রার্থনা করেছিলেন।

ক. ক্ + ঘ
খ. ক্ + ষ + ণ
গ. ক্ + ষ + ম
ঘ. হ্ + ম
ব্যাখ্যাঃ

দুই বা তার চেয়ে বেশি ব্যঞ্জনধ্বনির মধ্যে কোনো স্বরধ্বনি না থাকলে সে ব্যঞ্জনধ্বনি দুটি বা ধ্বনি কয়টি একত্রে উচ্চারিত হয়। এরূপ যুক্ত ব্যঞ্জনধ্বনির দ্যোতনার জন্য দুটি বা অধিক ব্যঞ্জনবর্ণ একত্রিত হয়ে সংযুক্ত বর্ণ (Ligature) গঠিত হয়। ‘হ্ম’ এখানে এরূপ একটি সংযুক্ত বর্ণ। কারণ, হ্ + ম = হ্ম। উল্লেখ্য, ক্ + ষ = ক্ষ, ক্ + ষ + ণ = ক্ষ্ণ এবং ক্ + ষ + ম= ক্ষ্ম।

ক. কল্যাণীয়াষু
খ. সুচরিতেষু
গ. শ্রদ্ধাস্পদাসু
ঘ. প্রীতিভাজনেষু
ব্যাখ্যাঃ

পত্রের উপরাংশে বাম পাশে যাকে পত্র লেখা হয় তাকে যে সম্বোধন করে পত্রের মূল বক্তব্য আরম্ভ করা হয় তাকে সম্ভাষণ বলে। পত্র প্রাপকের শ্রেণীভেদে সম্ভাষণ বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। সাধারণত সম্বোধনে পুরুষের ক্ষেত্রে দোয়াবরেষু, দোয়াবর, কল্যাণবরেষু, কল্যাণীয়েষু, কল্যাণীয়বরেষু ইত্যাদি; নারীদের ক্ষেত্রে কল্যাণীয়াষু, কল্যাণবরেষু, পরম কল্যাণীয়াষু; বন্ধু-বান্ধবদের ক্ষেত্রে সুহৃদবরেষু, প্রিয়, প্রিয়বরেষু, প্রিয়বন্ধুবরেষু, প্রীতিভাজনেষু, সুচরিতেষু, সুচরিতাষু ইত্যাদি এবং গুরুজনদের ক্ষেত্রে শ্রদ্ধাভাজনেষু, শ্রদ্ধাস্পদেষু (পুং), শ্রদ্ধাস্পদাষু (স্ত্রী) ইত্যাদি।

ক. হিন্দি
খ. উর্দু
গ. পর্তুগীজ
ঘ. গ্রিক
ব্যাখ্যাঃ

প্রশ্নে উল্লিখিত ‘পেয়ারা’ শব্দটি পর্তুগীজ ভাষা থেকে এসেছে। পর্তুগীজ ভাষা থেকে আগত এরূপ আরো কিছু শব্দ হলো আনারস, আলপিন, আলমারি, গির্জা, গুদাম, চাবি, পাউরুটি, বালতি, তোয়ালে, সাবান, বারান্দা।

ক. দীর্ঘিকা, নদী, প্রণালী
খ. শৈবলিনী, তরঙ্গিনী, সরিৎ
গ. গাঙ, তটিনী, অর্ণব
ঘ. স্রোতস্বিনী, নির্ঝরিণী, সিন্ধু
ব্যাখ্যাঃ

কোনো শব্দের সম অর্থপূর্ণ অন্য শব্দেই হলো প্রতিশব্দ বা সমার্থক শব্দ। এরূপ ‘নদী’র সমার্থক শব্দ স্রোতস্বিনী, তটিনী, তরঙ্গিনী, প্রবাহিনী, শৈবালিনী, কল্লোলিনী, গাঙ, সরিৎ।

ক. ভবিষ্যত, ভৌগলিক, যক্ষ্মা
খ. যশলাভ, সদ্যোজাত, সম্বর্ধনা
গ. স্বায়ত্তশাসন, আভ্যন্তর, জন্মবার্ষিক
ঘ. ঐক্যতান, কেবলমাত্র, উপরোক্ত
ব্যাখ্যাঃ

উল্লিখিত শব্দ গুলোর মধ্যে অশুদ্ধ শব্দের শুদ্ধ বানান ভবিষ্যত = ভবিষ্যৎ, ভৌগলিক = ভৌগোলিক এবং যক্ষ্মা যশলাভ = যশোলাভ, সদ্যোজাত এবং সম্বর্ধনা = সংবর্ধনা; স্বায়ত্তশাসন, অভ্যন্তর এবং জন্মবার্ষিক; ঐক্যতান = ঐকতান, কেবলমাত্র = কেবল/মাত্র এবং উপরোক্ত = উপযুক্ত।

ক. প্রাত + রাশ
খ. প্রাতঃ + রাশ
গ. প্রাতঃ + আশ
ঘ. প্রাত + আশ
ব্যাখ্যাঃ

‘প্রাতরাশ’ শব্দটির অর্থ প্রাতর্ভোজন বা সকালের নাশতা। সংস্কৃত ‘প্রাতঃ (=র)’ এর সাথে ‘আশ’ যুক্ত হয়ে প্রাতরাশ শব্দটি গঠিত।

ক. ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য
খ. ক্রিয়াবিশেষণ
গ. ক্রিয়াবিশেষ্যজাত বিশেষণ
ঘ. ক্রিয়াবিভক্তি
ব্যাখ্যাঃ

যে পদে বাক্যের ক্রিয়াপদটির গুণ, প্রকৃতি, তীব্রতা ইত্যাদি প্রকৃতিগত অবস্থা বোঝায়, তাকে বলা হয় ক্রিয়া বিশেষণ। ক্রিয়া বিশেষণ এমন একটি পদ যা ক্রিয়ার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য, যেমন ক্রিয়ার সময়, স্থান, প্রকার, পরিমাণ ইত্যাদি বোঝায়। উদাহরণস্বরূপ, "সে দ্রুত দৌড়ায়" বাক্যে "দ্রুত" শব্দটি একটি ক্রিয়া বিশেষণ।

ক. কাল্পনিক জন্তু
খ. গোমড়ামুখো লোক
গ. মুরগি
ঘ. পুরাণোক্ত পাখি
ব্যাখ্যাঃ

‘রামগরুড়ের ছানা’ কথাটির অর্থ হলো একজন মানুষ যিনি সব সময় বিরক্ত, দুঃখী এবং অসন্তুষ্ট থাকেন। এটি একটি সাধারণ বাগধারা যা কাউকে হাস্যকরভাবে বর্ণনা করতে ব্যবহার করা হয় যারা প্রায়শই আনন্দহীন এবং বিষণ্ণ।

ক. ডিসেম্বর ১৬, ১৯৭১
খ. ২৬ মার্চ, ১৯৭১
গ. ঢাকা, ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২
ঘ. পয়লা বৈশাখ, চৌদ্দশো সাত
ব্যাখ্যাঃ

বাক্যের অর্থ সুস্পষ্টভাবে বোঝানোর জন্য বাক্যের মধ্যে বা শেষে বিভিন্ন বিরাম বা যতিচিহ্ন ব্যবহৃত হয়। এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ চিহ্ন হলো ‘কমা’ বা ‘পাদচ্ছেদ’ (,)। বাক্যে ‘কমা’ বসানোর বিভিন্ন নিয়মের মধ্যে একটি নিয়ম হলো মাসের তারিখ লিখতে বার ও মাসের পর ‘কমা’ বসাতে হয়। ঢাকা, ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২।

ক. বামচোখ
খ. ডান
গ. ইতর
ঘ. বাম দিক
ব্যাখ্যাঃ

‘বামেতর’ শব্দটির অর্থ হল ডান বা দক্ষিণ।


‘বামেতর’ শব্দটি ‘বাম’ শব্দের বিপরীতার্থক। ‘বাম’ শব্দের অর্থ হল ‘বামদিক’ বা ‘বামপার্শ্ব’। সুতরাং, ‘বামেতর’ শব্দের অর্থ হবে ‘ডানদিক’ বা ‘ডানপার্শ্ব’।

এই শব্দটি সাধারণত কাব্যিক ভাষা বা সাহিত্যে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, "বামেতর আঁখি মোর নাচিছে সত্তত" (মেঘনাদবধ কাব্য)। এখানে 'বামেতর' শব্দটি ডান চোখকে বোঝাচ্ছে।

এছাড়াও, 'বামেতর' শব্দের আরও কিছু অর্থ হতে পারে, যেমন:
অন্য, ভিন্ন
বিপরীত, প্রতিকূল

তবে, এর প্রধান অর্থ হল ডান বা দক্ষিণ।

ক. অশোক মুখোপাধ্যায়
খ. জগন্নাথ চক্রবর্তী
গ. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
ঘ. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
ব্যাখ্যাঃ

প্রথম বাংলা ‘থিসরাস’ বা সমার্থক শব্দের অভিধান সংকলন করেছেন মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান। তাঁর সংকলিত অভিধানের নাম “যথাশব্দ”। এটি ১৯৭৪ সালে বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত হয়। অপরদিকে, অশোক মুখোপাধ্যায়ের সংসদ সমার্থ শব্দকোষ প্রকাশিত হয় ১৯৮৭ সালে। এটি সাহিত্য সংষদ (ভারত) থেকে প্রকাশিত হয়।

ক. তীরে পৌঁছার ঝক্কি
খ. সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি
গ. মুমূর্ষু অবস্থা
ঘ. আসন্ন বিপদ
ব্যাখ্যাঃ

‘নিরানব্বইয়ের ধাক্কা’ বাগধারাটির অর্থ টাকা জমানোর লোভ, অর্থাৎ সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি। [সূত্র: বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধান] অন্য দিকে শিরে সংক্রান্তি বাগধারাটির অর্থ আসন্ন বিপদ।

ক. দ্বন্দ্ব সমাস
খ. অব্যয়ীভাব সমাস
গ. কর্মধারয় সমাস
ঘ. নিত্য সমাস
ব্যাখ্যাঃ

যে সমাসের সমস্যমান পদগুলো সংযোজক অব্যয় দ্বারা যুক্ত থাকে এবং পূর্বপদ ও পরপদ উভয়ের অর্থই প্রাধান্য পায়, তাকে দ্বন্দ্ব সমাস বলে। যেমন- দোয়াত ও কলম = দোয়াত-কলম, কাঁচা ও পাকা = কাঁচা-পাকা ইত্যাদি। অব্যয় পদ পূর্বে বসে যে সমাস পূর্বপদের অর্থ প্রাধান্য পায়, তাকে অব্যয়ীভাব সমাস বলে। যেমন- কূলের সমীপে = উপকূল, আমিষের অভাব = নিরামিষ ইত্যাদি। আবার, যে সমাসে প্রথম পদটি দ্বিতীয় পদের বিশেষণরূপে অবস্থান করে এবং সমস্তপদে পরপদ তথা দ্বিতীয় পদের অর্থ প্রাধান্য থাকে, তাকে কর্মধারয় সমাস বলে। যেমন- নীল যে আকাশ = নীলাকাশ। যে সমাসের পদগুলো নিত্য সমাসবাদ থাকে ব্যাসবাক্যের প্রয়োজন হয় না তাকে নিত্যসমাস বলে। যেমন: দুই এবং = বিরানব্বই, সে, তুমি ও আমি = আমরা।

ক. I would go the station
খ. I had gone to the station
গ. I would have gone to the station
ঘ. I would be going to the station
ব্যাখ্যাঃ

Conditional sentence এর নিয়মানুযায়ী If + past perfect + would have/could have/might have হয়। যেহেতু main clause-এ past perfect tense হয়েছে তাই subordinate clause -এ would have ব্যবহার করতে হবে।

ক. the rainy season began
খ. the rainy season was began
গ. the rainy season had began
ঘ. the rainy season begins
ব্যাখ্যাঃ

Even as থাকলে উভয় Clause এ Past tense হবে।

ক. Hopes and aspiration
খ. Heat and dust
গ. Reproduction and death
ঘ. Emerged and advanced
ব্যাখ্যাঃ
শব্দযুগল অর্থ সম্পর্ক
Hops and aspirations আশা ও প্রত্যাশা সমার্থক অর্থ
Heat and dust তাপ ও ধুলো ভিন্ন অর্থ
Reproduction and death পুনরায় জন্ম ও মৃত্যু বিপরীত অর্থ
emerged and advanced উদীয়মান ও অগ্রসরমান সমার্থক অর্থ
ক. It is raining from morning
খ. It has been raining from morning
গ. It has been drizzling since morning
ঘ. It is drizzling since morning
ব্যাখ্যাঃ

Drizzling = গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হওয়া। Present perfect tense-এ যদি নির্দিষ্ট সময় বিন্দু বা point of time উল্লেখ থাকে (এখানে ‘সকাল’) তাহলে since বসে।

৮৫. Maiden speech means –.

[ বিসিএস ২৩তম ]

ক. First speech
খ. Last speech
গ. Late speech
ঘ. Early speech
ব্যাখ্যাঃ

Maiden অর্থ হলে সর্বপ্রথম। অর্থাৎ Maiden speech = প্রথম বক্তব্য = First speech.

ক. proud
খ. a day dreamer
গ. an aviator
ঘ. useless
ব্যাখ্যাঃ

(have ones) head in the clouds অর্থ হলো দিবাস্বপ্নে বিভোর বা অলীক কল্পনায় মগ্ন। অপশনে proud অর্থ হলো গর্বিত; an aviator অর্থ হলো বৈমানিক এবং useless অর্থ হলো যা কোনো কাজে লাগে না। a day dreamer অর্থ হলো দিবাস্বপ্নাচারী এবং এটি অর্থগতভাবে phrase টির সাথে বেশি মিলে।

৮৭. Identify the correct sentence-

[ বিসিএস ২৩তম ]

ক. She had faith in and hopes for the future.
খ. She had faith and hopes for the future.
গ. She had faith and hopes in the future.
ঘ. She had faith and hopes in future.
ব্যাখ্যাঃ

Sentence গুলোতে preposition এর ব্যবহারই মূল factor। Faith এবং hope এ দুটি noun একত্রে in অথবা for preposition সহ ব্যবহৃত হলে অর্থ যথার্থ হয় না। বরং faith in অর্থ হলো কোনো কিছুতে বিশ্বাস রাখা। অন্যদিকে hope for এর অর্থ হলো- কোনো বিষয়ে আশা প্রকাশ করা।

৮৮. Choose the correct tense –

[ বিসিএস ২৩তম ]

ক. Javed was so exhausted that he lain down for a sleep.
খ. Javed was so exhausted that he had laid down for a sleep.
গ. Javed was so exhausted that he was lying down for a sleep.
ঘ. Javed was so exhausted that he will lay down for a sleep.
ব্যাখ্যাঃ

উপরের বাক্যগুলোতে দুটি করে past tense এর clause রয়েছে, যা that দ্বারা যুক্ত হয়েছে। সুতরাং উভয় clause একই tense এর হবে। এখানে অপশনে ‘lie’ verb এর past participle- lain ব্যবহার করা হলেও তাতে lain- এর পূর্বে যথাযথ have verb (had) বসানো হয়নি। laid down ব্যবহার করা হয়েছে, যার অর্থ হলো ডিম পাড়া বা কোথাও কিছু রাখা (lay)। সুতরাং এর সাথে sleeping এর কোনো সম্পর্ক নেই। Tense এর ভুল ব্যবহার এবং verb এর যথাযথ ব্যবহার হয়নি। Javed was so exhausted that he was lying down for a sleep যেখানে উভয় ক্ষেত্রেই যথাযথভাবে past tense এবং 'lie' verb এর যথাযথ রূপ ব্যবহৃত হয়েছে।

৮৯. A synonym for ‘resentment’ is –.

[ বিসিএস ২৩তম ]

ক. fear
খ. anger
গ. indignation
ঘ. panic
ব্যাখ্যাঃ

মূলশব্দ ‘resentment’ অর্থ হলো রাগ, বিরক্তি, ক্ষোভ; fear- ভয়; anger- রাগ, ক্ষোভ; Indignation- (অবিচারহেতু) ক্ষোভ, রোষ ইত্যাদি; panic- আতংক। এখানে anger এবং কাছাকাছি হলেও indignation. অধিকতর সঠিক উত্তর।

৯০. The captain left the boat, because it ____.

[ বিসিএস ২৩তম ]

ক. turned down
খ. turned up
গ. turned bottom
ঘ. turned over
ব্যাখ্যাঃ

এখানে, Turned down - প্রত্যাখ্যান করা। Turned up- আগমন করা, উপস্থিত হওয়া। Turned bottom এ জাতীয় phrase এর সন্ধান বিরল। Turn over- উল্টে যাওয়া, পাশ ফেরা।

৯১. One should be careful about ____ duty.

[ বিসিএস ২৩তম ]

ক. his
খ. her
গ. one’s
ঘ. the
ব্যাখ্যাঃ

এখানে one শব্দটির possessive pronoun হচ্ছে one’s। অবশ্য his ব্যবহার করলেও পুরোপুরি অশুদ্ধ হবে না। তবে one’s ব্যবহার করাই অধিকতর শুদ্ধ।

৯২. Three fourths of the work ____ finished.

[ বিসিএস ২৩তম | প্রা.বি.স.শি. 21-06-2019 ]

ক. have been
খ. had
গ. has been
ঘ. were
ব্যাখ্যাঃ
Subject Verb
Uncountable noun হলে Singular হয়
Countable noun হলে Plural হয়

৯৩. We waited until the plane _____.

[ বিসিএস ২৩তম ]

ক. did not take off
খ. took off
গ. had not taken off
ঘ. had taken off
ব্যাখ্যাঃ

এখানে until দ্বারা দুটি clause যুক্ত হয়েছে যার principal clause টি past indefinite tense এর। অতএব নিয়মানুযায়ী subordinate clause টিও past tense এ হওয়া বাঞ্ছনীয়। এক্ষেত্রে did not take off এবং had not taken off ভুল, কারণ until নিজেই negative হওয়ায় তারপর কোনো negative expression ঠিক নয়। তাছাড়া took off এবং had taken off তে perfect tense থাকায় তা সঠিক নয়। সুতরাং took off option টিতে past indefirite tense এর সঠিক ব্যবহার হয়েছে যা এই বাক্যের ক্ষেত্রে সঠিক।

৯৪. I spent ____ with the patient.

[ বিসিএস ২৩তম ]

ক. sometimes
খ. sometime
গ. some time
ঘ. some times
ব্যাখ্যাঃ
ইংরেজি শব্দ অর্থ ইংরেজি শব্দ অর্থ
Sometimes মাঝে মাঝে Sometime কোনো এক সময়
Some time কিছু সময়

৯৫. Choose the correct sentence.

[ বিসিএস ২৩তম ]

ক. Rahim ate almost the whole fish.
খ. Rahim almost ate the whole fish.
গ. Almost Rahim ate whole fish.
ঘ. Rahim ate the whole fish almost.
ব্যাখ্যাঃ

এখানে almost একটি adverb যা কোনো verb, adjective এর পূর্বে বসে তার দোষ-গুণ প্রকাশ করে। এ প্রেক্ষিতে Almost Rahim ate whole fish এবং Rahim ate the whole fish almost ভুল। এবার Rahim almost ate the whole fish. তে almost ate অর্থাৎ ‘প্রায় খেল’ একটি ভুল Impression। Rahim ate almost the whole fish. তে (রহিম প্রায় সম্পূর্ণ মাছটি খেল) এটি যথার্থ অর্থবোধক। তাই এটিই সঠিক।

ক. with
খ. for
গ. to
ঘ. from
ব্যাখ্যাঃ

Argue with somebody অর্থাৎ কারো সাথে মতের অমিল। আর Argue for something অর্থাৎ কোনো বস্তুর ব্যাপারে মতামত বা যুক্তি প্রদর্শন। এখানে যেহেতু gap এরপর me রয়েছে তাই with বসানো যৌক্তিক।

ক. after
খ. upon
গ. for
ঘ. with
ব্যাখ্যাঃ

Count after এবং count with বলে কোনো phrase নেই। count upon- নির্ভর করা, বিশ্বাস করা যে, কোনো কিছু ঘটবেই। Count for- গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচনা করা। সুতরাং দুটির মধ্যে Count upon সঠিক।

ক. The window should be opened
খ. Let the window be opened.
গ. Let the window be opened by you.
ঘ. The window must be opened.
ব্যাখ্যাঃ

Let + Sub (obj) + be + মূল verb এর past participle
Let + the window + be + opened

ক. First work
খ. Last work
গ. Middle work
ঘ. Early work
ব্যাখ্যাঃ

Swan song- অন্তিম গীত, শেষ কৃত্য, শেষ কর্ম।

ক. thrown
খ. fallen
গ. cast
ঘ. put
ব্যাখ্যাঃ

Appropriate use of word হিসেবে গাছের পাতা ঝরা বোঝাতে cast off ব্যবহৃত হয়।