আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

বিসিএস ২২তম

পরীক্ষারঃ বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট

মোট বহুনির্বাচনি প্রশ্নঃ 100

মোট মার্কঃ 100

পরীক্ষার সময়ঃ 02:00:00

প্রকাশের তারিখঃ 02.02.2001

ক. ১৯৭২ সালে
খ. ১৯৭৩ সালে
গ. ১৯৭৪ সালে
ঘ. ১৯৭৫ সালে
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের লাহোরে অনুষ্ঠিত ওআইসির দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশ সদস্যপদ লাভ করে। কমনওয়েলথ, NAM, আইএমএফ, আইএলও, ইউনেস্কো প্রভৃতি সংস্থার সদস্যপদ বাংলাদেশ লাভ করে ১৯৭২ সালে। ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ FAO, WMO, UPU -এর সদস্যপদ লাভ করে। উল্লেখ্য, ২৮ জুন, ২০১১ ইসলামী সম্মেলন সংস্থার নাম পরিবর্তন করে ইসলামী সহযোগিতা সংস্থা রাখা হয়।

ক. আট
খ. দশ
গ. এগারো
ঘ. পনের
ব্যাখ্যাঃ

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ৪ এপ্রিল মুক্তিফৌজ নামে মুক্তিবাহিনী গঠিত হয় এবং ৯ এপ্রিল এর নামকরণ করা হয় মুক্তিবাহিনী। পরবর্তীতে জেনারেল এম.এ.জি. ওসমানীকে মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি হিসেবে নিয়োগ দেয়া হলে তিনি এবং প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ বাংলাদেশকে যুদ্ধ পরিচালনার সুবিধার্থে ১১টি সেক্টরে বিভক্ত করেন।

ক. ১০ বছর
খ. ২০ বছর
গ. ২৫ বছর
ঘ. ৩০ বছর
ব্যাখ্যাঃ

৩০ বছর (১৯৯৬ – ২০২৬) মেয়াদি পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউসে ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬। চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়া।

ক. পাট
খ. তৈরি পোশাক
গ. চা
ঘ. মাছ
ব্যাখ্যাঃ

ইপিবি এর বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২২-২৩ অনুসারে, তৈরি পোশাক খাতে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পরিমাণ ৪৬,৯৯১.৬১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা মোট রপ্তানির ৮৪.৫৭%।

ক. মোহাম্মদ আইয়ুব খান
খ. আখতার হামিদ খান
গ. আবদুল হামিদ খান ভাসানী
ঘ. এ কে ফজলুল হক
ব্যাখ্যাঃ

বার্ড (BARD)-এর পূর্ণ অভিব্যক্তি Bangladesh Academy for Rural Development । ১৯৫৯ সালে কুমিল্লার কোটবাড়িতে প্রখ্যাত সমাজকর্মী আখতার হামিদ খান ব্যক্তিগত উদ্যোগে এ প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন।

ক. ঢাকায়
খ. লাহোরে
গ. করাচিতে
ঘ. নারায়ণগঞ্জে
ব্যাখ্যাঃ

পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধিকার প্রশ্নে ১৯৬৬ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি লাহোরে বিরোধী দলগুলোর এক মহাসম্মেলনে বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছয়-দফা দাবি উত্থাপন করেন। এটাই ইতিহাসে 'ছয় দফা কর্মসূচি' নামে পরিচিত।

ক. কর্নওয়ালিস
খ. ক্লাইভ
গ. জন মেয়ার
ঘ. ওয়ারেন হেস্টিংস
ব্যাখ্যাঃ

লর্ড কর্নওয়ালিস । ১৭৯৩ সালের ২২ মার্চ তিনি 'চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত' প্রথা চালুর মাধ্যমে সূর্যাস্ত আইন বলবৎ করেন। মার্কিন স্বাধীনতা যুদ্ধে ব্রিটিশের প্রধান সেনাপতি ছিলেন

ক. দিনাজপুর
খ. ঠাকুরগাঁ
গ. লালমনিরহাট
ঘ. পঞ্চগড়
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের ৬৪ টি জেলার মধ্যে সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড় ও উপজেলা তেঁতুলিয়া । সর্ব দক্ষিণের জেলা কক্সবাজার ও উপজেলা টেকনাফ। সর্ব পূর্বের জেলা বান্দরবান ও উপজেলা থানচি এবং সর্ব পশ্চিমের জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও উপজেলা শিবগঞ্জ। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের স্থান বাংলাবান্ধা (পঞ্চগড়)।

ক. আড়িয়াল খাঁ
খ. সুরমা
গ. চন্দনা
ঘ. রূপসা
ব্যাখ্যাঃ

আড়িয়াল খাঁ নদীর তীরে মাদারীপুর, সুরমা নদীর তীরে সিলেট ও সুনামগঞ্জ, চন্দনা নদীর তীরে ফরিদপুর এবং রূপসা নদীর তীরে খুলনা ও বাগেরহাট জেলা অবস্থিত।

ক. ময়নামতি
খ. সোনারগাঁও
গ. ঢাকা
ঘ. পাহাড়পুর
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের অধীনে ‘লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর’ এবং ‘শিল্পচার্য জয়নুল লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর’ নামে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে দুটি জাদুঘর রয়েছে।

ক. রাঙ্গামাটি
খ. রংপুর
গ. কুমিল্লা
ঘ. সিলেট
ব্যাখ্যাঃ

মণিপুরী নাচ সিলেটে বসবাসরত মণিপুরী উপজাতিদের একটি নৃত্য, যা সারা দেশে ব্যাপকভাবে সমাদৃত।

ক. তেহরান
খ. জেদ্দা
গ. কায়রো
ঘ. রিয়াদ
ব্যাখ্যাঃ

ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (OIC) এর সদর দপ্তর → সৌদি আরবের জেদ্দায়। উপসাগরীয় সহযোগিতা সংস্থা (GCC) এর সদর দপ্তর → রিয়াদে, ECO এর সদর দপ্তর → ইরানের তেহরানে বর্তমানে নাম ইসলামী সহযোগী সংস্থা। আরব লীগের সদর দপ্তর → মিশরের কায়রোতে।

ক. দুর্ভিক্ষ ও দারিদ্র্য
খ. উন্নয়নের গতিধারা
গ. মাইক্রোক্রেডিট
ঘ. বৈদেশিক সাহায্য
ব্যাখ্যাঃ

অমর্ত্য সেন (ভারতীয় অর্থনীতিবিদ) ১৯৯৮ সালে নোবেল পুরুস্কার লাভ করেন। যে বইটি অমর্ত্য সেনকে নোবেল পুরস্কারের ভূষিত করেছে তা হলো: Poverty and famines: An Essay in Enlightment and Deprivation. তার গবেষণায় বিষয় ছিল দুর্ভিক্ষ ও দারিদ্র্য।

ক. দিল্লী
খ. ডারবান
গ. ঢাকা
ঘ. জাকার্তা
ব্যাখ্যাঃ

জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের ত্রয়োদশ সম্মেলন ঢাকায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও বাংলাদেশ সরকার এ সম্মেলন অনুষ্ঠানে অপারগতা প্রকাশ করলে সম্মেলন পিছিয়ে যায় এবং ২০০৩ সালের ২০-২৫ ফেব্রুয়ারি এ সম্মেলন মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত হয়। চতুর্দশ সম্মেলন ১১-১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৬ কিউবার রাজধানী হ্যাভানায়, পঞ্চদশ সম্মেলন ১১-১৬ জুলাই ২০০৯ মিশরের কায়রোতে, ষোড়শ সম্মেলন ২৬-৩১ আগস্ট ২০১২ ইরানের তেহরানে এবং সপ্তদশ সম্মেলন ১৩-১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ভেনিজুয়েলার কারাকাসে অনুষ্ঠিত হয়। অষ্টাদশ সম্মেলন ২০১৯ সালে আজারবাইজানের বাকুতে অনুষ্ঠিত হয়। ২০২৩ সালে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন উগান্ডার রাজধানী কাম্পালায় অনুষ্ঠিত হবে।

ক. ৬
খ. ৭
গ. ৮
ঘ. ৫
ব্যাখ্যাঃ

GCC-এর পূর্ণরূপ Gulf Co-operation Council. ৬টি উপসাগরীয় দেশ নিয়ে ১৯৮১ সালের ২৫ মে এ সংস্থা গঠিত হয়। সদস্য দেশগুলো হলো সৌদি আরব, কাতার, বাহরাইন, ওমান, কুয়েত এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত। সদর দপ্তর সৌদি আরবের রিয়াদে।

১৬. BIMSTEC কি ধরনের সংগঠন?

[ বিসিএস ২২তম ]

ক. রাজনৈতিক
খ. অর্থনৈতিক
গ. বাণিজ্যিক
ঘ. সামাজিক
ব্যাখ্যাঃ

BIMSTEC-এর বর্তমান পূর্ণরূপ Bay of Bengal Initiative for Multi Sectoral Technical and Economic Co-operation. বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী দেশগুলো অর্থনৈতিক এবং পারস্পরিক উন্নয়নের জন্য BIMSTEC গঠিত হয়। সদস্য ৭টি দেশের ভৌগোলিক অবস্থান বঙ্গোপসাগরের আশপাশে হওয়ায় ২০০৪ সালের ৩১ জুলাই সংস্থাটির এরূপ নামকরণ করা হয় । বর্তমানে এর সদর দপ্তর ঢাকায় অবস্থিত। সদস্য দেশগুলো হল – বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, মায়ানমার, নেপাল, ভুটান ও থাইল্যান্ড।

ক. ১৯৮৫ সালে, ঢাকায়
খ. ১৯৮৩ সালে, দিল্লীতে
গ. ১৯৮৫ সালে, কলম্বোতে
ঘ. ১৯৮৬ সালে, মালেতে
ব্যাখ্যাঃ

সার্ক (SAARC) ১৯৮৫ সালের ৮ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয়। এর পুরো নাম হলো দক্ষিণ এশীয় সহযোগিতা সংস্থা (South Asian Association for Regional Cooperation).

এই সংস্থাটি দক্ষিণ এশিয়ার আটটি দেশ নিয়ে গঠিত: বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ এবং আফগানিস্তান। সার্কের লক্ষ্য হলো এই অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা।

ক. ১৯৫
খ. ১৮৯
গ. ১৭০
ঘ. ১৭৫
ব্যাখ্যাঃ

জাতিসংঘের বর্তমান সদস্য সংখ্যা ১৯৩। এই সংখ্যা মাঝে মাঝে পরিবর্তিত হতে পারে, কারণ নতুন রাষ্ট্র স্বাধীনতা লাভ করলে বা অন্য কোনো কারণে সদস্যপদ পরিবর্তন হলে সংখ্যাটি আপডেট করা হয়। তবে, বর্তমানে ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রই জাতিসংঘের অন্তর্ভুক্ত।

ক. ২ বার
খ. ৩ বার
গ. ১ বার
ঘ. ৪ বার
ব্যাখ্যাঃ

স্বস্তি পরিষদ বা নিরাপত্তা পরিষদে বাংলাদেশ এ পর্যন্ত দুবার সদস্যপদ লাভ করে। প্রথমবার সদস্যপদ লাভ করে ১০ নভেম্বর, ১৯৭৮ (১৯৭৯-৮০ মেয়াদে) এবং দ্বিতীয়বার ১৪ অক্টোবর, ১৯৯৯ সালে (২০০০-২০০১ মেয়াদে)।

ক. ১৩৬
খ. ১৩৭
গ. ১৩৮
ঘ. ১৪০ (২)
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের সংবিধানের ১৩৭-১৪১ নং অনুচ্ছেদে সরকারি কর্ম কমিশন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। সংবিধানের ১৩৭ নং ধারায় বলা হয়েছে, ‘আইনের দ্বারা বাংলাদেশের জন্য এক বা একাধিক সরকারী কর্মকমিশন প্রতিষ্ঠার বিধান করা যাইবে এবং একজন সভাপতিকে ও আইনের দ্বারা যেইরূপ নির্ধারিত হইবে, সেইরূপ অন্যান্য সদস্যকে লইয়া প্রত্যেক কমিশন গঠিত হইবে।’

ক. স্বস্তি পরিষদে
খ. সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে
গ. ইকোসোকে (ECOSOC)
ঘ. ইউনেসকোতে (UNESCO)
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম বাংলাদেশী রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ২৯তম অধিবেশনে বাংলা ভাষায় বক্তৃতা প্রদান করেন।

ক. জেনারেল মোহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী
খ. গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার
গ. ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান
ঘ. ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয়ের দিন আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার। উল্লেখ্য, এ সময় পাকিস্তান বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীর প্রধান জেনারেল এ কে নিয়াজির সাথে পাক বাহিনীর আত্মসমর্পণের দলিলে যৌথ বাহিনীর পক্ষে স্বাক্ষর করেন তৎকালীন ভারতীয় মিত্র বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।

ক. ১২,৮০০ টন
খ. ১৩,৯০০ টন
গ. ১৪,২০০ টন
ঘ. ১৫,০০০ টন
ব্যাখ্যাঃ

২০০০ সালের ১২ আগস্ট উত্তর মেরুর নিকটবর্তী ব্যারেন্টস সাগরে রাশিয়ার পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন ‘কুরস্ক’ দুর্ঘটনার শিকার হয়। সাবমেরিনটির ওজন ছিল ২৪০০০ টন। ‘কুরস্ক’ ডুবে গেলে এর ১১৮ জন ক্রুর সকলেই মারা যান।

ক. সুইডেন
খ. নাইজেরিয়া
গ. বাংলাদেশ
ঘ. ভারত
ব্যাখ্যাঃ

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের বিচারে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ কোনটি, তা বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত হয়। এই সংস্থার বিচারে সাধারণত সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে সোমালিয়া, সিরিয়া, দক্ষিণ সুদান, ভেনেজুয়েলা, ইয়েমেন, উত্তর কোরিয়া, ইত্যাদি দেশগুলো উল্লেখযোগ্য। তবে, এই তালিকা প্রতি বছর পরিবর্তিত হতে পারে।

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা, যা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দুর্নীতির মাত্রা নিয়ে কাজ করে। তারা প্রতি বছর একটি তালিকা প্রকাশ করে, যেখানে কোন দেশে কত মাত্রায় দুর্নীতি হয়, তা উল্লেখ করা হয়। এই তালিকা তৈরিতে তারা বিভিন্ন দেশের সরকারি সংস্থা, বেসরকারি সংস্থা এবং সাধারণ মানুষের মতামত ও অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে।

ক. পাকিস্তান
খ. কেনিয়া
গ. পাপুয়া নিউগিনি
ঘ. বাংলাদেশ
ব্যাখ্যাঃ

স্বামী অথবা সঙ্গীর হাতে নারী নির্যাতনের হার সবচেয়ে বেশি প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপদেশ কিরিবাতিতে।

ক. প্রেসিডেন্ট কিম দায়ে জং
খ. হোমস জে হেকম্যান
গ. গাও সিংজিয়ান
ঘ. এরিক ক্যান্ডেল
ব্যাখ্যাঃ

শান্তিতে ২০২৩ সালে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ইরানের কারাবন্দি মানবাধিকারকর্মী নার্গিস মোহাম্মদী।

ক. আফ্রিকা
খ. ইউরোপ
গ. এশিয়া
ঘ. উত্তর আমেরিকা
ব্যাখ্যাঃ

পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ হলো এশিয়া। এই মহাদেশটি পৃথিবীর মোট স্থলভাগের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ জুড়ে রয়েছে এবং এটি বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল মহাদেশ। এশিয়া মহাদেশে পৃথিবীর প্রায় ৬০ শতাংশ মানুষ বসবাস করে। এটি পশ্চিমে উরাল পর্বতমালা থেকে পূর্বে প্রশান্ত মহাসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত। উত্তরে উত্তর মহাসাগর এবং দক্ষিণে ভারত মহাসাগর দ্বারা সীমাবদ্ধ।

ক. ১০ এপ্রিল, ১৯৭১
খ. ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১
গ. ৭ মার্চ, ১৯৭১
ঘ. ২৫ মার্চ, ১৯৭১
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিবনগর থেকে জারিকৃত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গঠন করা হয়।

ক. সুইডেন
খ. নরওয়ে
গ. ফিনল্যান্ড
ঘ. পোল্যান্ড
ব্যাখ্যাঃ

সুইডেনের রাজধানী স্টকহোম; নরওয়ের রাজধানী অসলো; ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিংকি ; পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশ।

ক. ইরাক
খ. মিশর
গ. কুয়েত
ঘ. জর্ডান
ব্যাখ্যাঃ

আরব ভূখণ্ডের দেশ হিসেবে প্রথম ইরাক বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে ৮ জুলাই, ১৯৭২ এবং প্রথম মুসলিম দেশ হিসেবে সেনেগাল ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে। মিশর বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৩ কুয়েত স্বীকৃতি দেয় ৪ নভেম্বর, ১৯৭৩ । উল্লেখ্য, বাংলাদেশেকে স্বীকৃতিদানকারী প্রথম দেশ ভুটান (৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১)।

ক. ভারত
খ. শ্রীলঙ্কা
গ. পাকিস্তান
ঘ. বাংলাদেশ
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ সোনালী আঁশের দেশ হিসেবে পরিচিত। এর প্রধান কারণগুলো হলো:

ঐতিহ্য: পাট বাংলাদেশের ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ। একসময় পাট ছিল বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম উৎস।

প্রাকৃতিক পরিবেশ: বাংলাদেশের উর্বর মাটি এবং অনুকূল জলবায়ু পাট চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। বিশেষ করে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে পলি মাটি এবং পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত পাট উৎপাদনের জন্য আদর্শ।

উৎপাদন: বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম প্রধান পাট উৎপাদনকারী দেশ। যদিও বর্তমানে এর উৎপাদন কিছুটা কমেছে, তবুও পাট এখনও দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

অর্থনৈতিক গুরুত্ব: পাট বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। পাট শিল্প অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করেছে এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে সাহায্য করেছে।

ক. বর্ধমান হাউজ
খ. বাংলা ভবন
গ. আহসান মঞ্জিল
ঘ. চামেলী হাউজ
ব্যাখ্যাঃ

ভাষা আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৫৫ সালের ৩ ডিসেম্বর বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলা একাডেমি ভবনের পূর্বনাম বর্ধমান হাউস। বাংলা একাডেমির প্রথম পরিচালক ড. মুহম্মদ এনামুল হক এবং প্রথম মহাপরিচালক ড. মুহম্মদ এনামুল হক এবং প্রথম মহাপরিচালক ড. মযহারুল ইসলাম।

ক. ১৫টি
খ. ১৭টি
গ. ১৪টি
ঘ. ১২টি
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমানে ঢাকা বিভাগে মোট ১৩টি জেলা রয়েছে। এগুলো হলো -

১. ঢাকা
২. গাজীপুর
৩. নারায়ণগঞ্জ
৪. নরসিংদী
৫. মুন্সিগঞ্জ
৬. মানিকগঞ্জ
৭. টাঙ্গাইল
৮. কিশোরগঞ্জ
৯. ফরিদপুর
১০. মাদারীপুর
১১. শরিয়তপুর
১২. গোপালগঞ্জ
১৩. রাজবাড়ি।

আগে ঢাকা বিভাগে ১৭টি জেলা ছিল। ময়মনসিংহ বিভাগে ৪টি জেলা (ময়মনসিংহ, জামালপুর, শেরপুর ও নেত্রকোনা) অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর ঢাকা বিভাগে জেলার সংখ্যা কমে ১৩টি হয়।

ক. ১৯০৫ সালে
খ. ১৯৯১ সালে
গ. ১৯৩৫ সালে
ঘ. ১৯২১ সালে
ব্যাখ্যাঃ

বঙ্গভঙ্গ রদ হলে ব্রিটিশ সরকার পূর্ববঙ্গে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেয় এবং এজন্য ১৯১২ সালে ১৩ সদস্য বিশিষ্ট নাথান কমিশন গঠিত হয়। ঢাকার নবাব সলিমুল্লাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য জমি দান করেন। কলকাতার হিন্দুদের ব্যাপক বিরোধিতা সত্ত্বেও ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চালু হয়।

ক. পাউন্ড
খ. ডলার
গ. ক্রোনা
ঘ. পেসো
ব্যাখ্যাঃ

ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত পুরাতন সদস্য (১৫টি) রাষ্ট্রের মধ্যে যুক্তরাজ্য, ডেনমার্ক ও সুইডেন ইউরো গ্রহণ করেনি। সুইডেন এখনও মুদ্রা হিসেবে ‘ক্রোনা’ ব্যবহার করছে। অন্যদিকে পাউন্ড যেসব দেশে প্রচলিত সেগুলো হলো- যুক্তরাজ্য (পাউন্ড স্টার্লিং), সিরিয়া, সাইপ্রাস, লেবানন, সুদান ও মিশর । ডলার প্রচলিত রয়েছে এরূপ কিছু দেশ হলো : যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, বাহরাইন, পূর্ব তিমুর, কানাডা, জ্যামাইকা, অস্ট্রেলিয়া ইত্যাদি এবং পেসো প্রচলিত রয়েছে এরূপ কিছু দেশ হলো- ফিলিপাইন, গিনি বিসাউ, মেক্সিকো, কিউবা, আর্জেন্টিনা, চিলি, কলম্বিয়া ইত্যাদি।

ক. ১০০
খ. ১১৫
গ. ১১৪
ঘ. ১১৮
ব্যাখ্যাঃ

জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের (ন্যাম) বর্তমান সদস্য সংখ্যা ১২০।

এই জোটে সদস্য হিসেবে রয়েছে এশিয়া, আফ্রিকা, লাতিন আমেরিকা এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলের ১২০টি উন্নয়নশীল দেশ। এছাড়াও ১৭টি দেশ এবং ৯টি আন্তর্জাতিক সংস্থা এই জোটে পর্যবেক্ষক হিসেবে রয়েছে।

জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন হলো বিশ্বের এমন একটি দল, যারা কোনো শক্তিশালী দেশ বা ব্লকের সঙ্গে নিজেদের না মিশিয়ে স্বাধীনভাবে নিজেদের মতামত প্রকাশ করে। এই আন্দোলনের প্রধান লক্ষ্য হলো সদস্য দেশগুলোর স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা।

ক. মার্লবোরো হাউজ
খ. হোয়াইট হাউজ
গ. বাকিংহাম প্রাসাদ
ঘ. দি চেকার্স
ব্যাখ্যাঃ

মার্লবোরো হাউজ লন্ডনে অবস্থিত। মার্লবোরো হাউজের অপর নাম পলমল। অন্যদিকে হোয়াইট হাউজ ওয়াশিংটনে অবস্থিত মার্কিন প্রেসিডেন্টের বাসবভন এবং বাকিংহাম প্রাসাদ লন্ডনে অবস্থিত ইংল্যান্ডের রানীর বাসভবন।

ক. ১৮১৯ সালে
খ. ১৮২৯ সালে
গ. ১৮৩৯ সালে
ঘ. ১৮৪৯ সালে
ব্যাখ্যাঃ

সতীদাহ প্রথা হলো সহমরণ বিষয়ক সনাতন ধর্মাবলম্বীদের এক বিশেষ প্রথা। স্বামীর মৃত্যু হলে স্বামীর চিতায় স্ত্রীকে জীবন্ত দাহ করা হতো। রাজা রামমোহন রায়ের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে ১৮২৯ সালে লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক ‘সতীদাহ প্রথা’ রহিত করেন।

ক. ঢাকা
খ. নয়াদিল্লী
গ. কলম্বো
ঘ. কাঠমান্ডু
ব্যাখ্যাঃ

প্রথম সাফ গেমস (বর্তমানে সাউথ এশিয়ান গেমস বা এসএ গেমস) ১৯৮৪ সালে অনুষ্ঠিত হয় নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে । এ গেমসে বাংলাদেশ দুটি স্বর্ণপদক জয় করে। এ গেমস সার্কের আনুষ্ঠানিক যাত্রার আগে অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকায় এ গেমস হয় ১৯৮৫ ও ১৯৯৩ এবং কলম্বোতে ১৯৯১ সালে। কাঠমান্ডুতে দ্বিতীয়বার ১৯৯৯ সালে সাফ গেমস হয়। ভারতের কলকাতায় (১৯৮৭) ও মাদ্রাজে (১৯৯৫) এ গেমস অনুষ্ঠিত হয় । দশম সাফ গেমস অনুষ্ঠিত হয় ২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে । ত্রয়োদশ সাফ গেমস অনুষ্ঠিত হয় ১-১০ ডিসেম্বর ২০১৯ নেপালের কাঠমান্ডু ও পোখরায়।

ক. নীলফামারী
খ. কুড়িগ্রাম
গ. লালমনিরহাট
ঘ. দিনাজপুর
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭২ সালে ইন্দিরা-মুজিব চুক্তি অনুযায়ী দহগ্রাম আঙ্গরপোতা বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলার একটি ছিটমহলে পরিণত হয়। এটি ২০১৫ সালের ছিটমহল বিনিময়ের আওতা বহির্ভূত।

ক. দীনেশচন্দ্র সেনগুপ্ত
খ. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
গ. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
ঘ. সুকুমার সেন
ব্যাখ্যাঃ

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও গবেষক দীনেশচন্দ্র সেন (১৮৬৬-১৯৩৯ খ্রি.) কর্তৃক রচিত ‘বঙ্গভাষা ও সাহিত্য’ গ্রন্হটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম যথার্থ ইতিহাস গ্রন্হ। ‘পূর্ববঙ্গ গীতিকা’ ও ‘মৈমনসিংহ গীতিকা’ সম্পাদনা তার বঙ্গ-সংস্কৃতি সেবার আর এক শ্রেষ্ঠ নিদর্শন।

ক. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
খ. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
গ. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
ঘ. মুহম্মদ এনামুল হক
ব্যাখ্যাঃ

বিশিষ্ট লেখক, সমাজ সংস্কারক ও শিক্ষবিদ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (১৮২০-১৮৯১ খ্রি.) রচিত বাংলা ব্যাকরণ গ্রন্থের নাম ‘সংস্কৃত ব্যাকরণের উপক্রমাণিকা’ ও ‘ব্যাকরণ কৌমুদী’ (১ম, ২য়, ৩য় ও ৪র্থ ভাগ)। ভাষাবিদ, ভাষাবিজ্ঞানী, গবেষক ও শিক্ষাবিদ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১৮৮৫-১৯৬৯ খ্রি.) রচিত বাংলা ব্যাকরণ গ্রন্থের নাম ‘বাংলা ব্যাকরণ’। শিক্ষাবিদ ও গবেষক মুহম্মদ এনামুল হক (১৯০৬-১৯৮২ খ্রি.) রচিত বাংলা ব্যাকরণ গ্রন্থের নাম 'ব্যাকরণ মঞ্জরী'।

ক. শ্রীচৈতন্য
খ. বিদ্যাপতি
গ. চণ্ডীদাস
ঘ. জ্ঞানদাস
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলীর আদি রচয়িতা কবি চণ্ডীদাস (আনুমানিক ১৩৭০-১৪৩৩ খ্রি.)। মিথিলার কবি বিদ্যাপতি (১৩৮০-১৪৬০ খ্রি.; মতান্তরে ১৩৯০-১৪৯০খ্রি.) ছিলেন বাঙালি বৈষ্ণবের গুরুস্থানীয়, বাঙালির শ্রদ্ধেয় কবি, বৈষ্ণব সহজিয়া সাধকদের নবরসিকের অন্যতম। চৈতন্যপরবর্তী কবি জ্ঞানদাস ছিলেন আনুমানিক ষোড়শ শতাব্দীর কবি এবং চণ্ডীদাসের ভাবশিষ্য।

ক. দুই ভাষায় রচিত পুঁথি
খ. কয়েকটি ভাষার শব্দ ব্যবহার করে মিশ্রিত ভাষায় রচিত পুঁথি
গ. তৈরি করা কৃত্রিম ভাষায় রচিত পুঁথি
ঘ. আঞ্চলিক বাংলায় রচিত পুঁথি
ব্যাখ্যাঃ

'দোভাষী পুঁথি' শুধু দুটি ভাষায় রচিত পুঁথি নয় । বাংলা, হিন্দি, ফারসি, আরবি, তুর্কি ইত্যাদি ভাষার সংমিশ্রণে রচিত পুঁথিই হলো 'দোভাষী পুঁথি' ।

ক. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
খ. সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
গ. কাজী নজরুল ইসলাম
ঘ. জসীমউদ্‌দীন
ব্যাখ্যাঃ

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের (১৮৬১-১৯৪১ খ্রি.) অন্যতম কাব্য সংকলন হলো ‘সঞ্চয়িতা’। কবি সত্যন্দ্রনাথ দত্তের (১৮৮২-১৯২২ খ্রি.) উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হলো ‘বেণু ও বীণা’, ‘কুহু ও কেকা’, ‘সন্ধিক্ষণ’ ইত্যাদি। বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের (১৮৯৯-১৯৭৬ খ্রি.) কাব্য সংকলন হলো ‘সঞ্চিতা’। পল্লীকবি জসীমউদ্‌দীনের (১৯০৩-১৯৭৬ খ্রি). কাব্য হলো ‘রাখালী’, ‘বালুচর’, ‘ধানক্ষেত’, ‘মাটির কান্না’, ‘সুচয়নী’ ও ‘রূপবতী’।

ক. চোখের বালি
খ. বলাকা
গ. ঘরে-বাইরে
ঘ. রক্তকরবী
ব্যাখ্যাঃ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচিত উল্লেখযোগ্য নাটকগুলো হলো- ‘চিত্রাঙ্গদা’ (১২৯৯), ‘প্রায়শ্চিত্ত’ (১৯০৯), ‘রাজা’ (১৯১০), ‘অচলায়তন’ (১৯১১), 'ডাকঘর' (১৯১২), ‘রক্তকরবী’ (১৯২৪), ‘তাসের দেশ’ (১৯৩৩), ‘চণ্ডালিকা’ (১৯৩৩) ইত্যাদি।

ক. বিদ্রোহী
খ. আনন্দময়ীর আগমনে
গ. কাণ্ডারী হুশিয়ার
ঘ. অগ্রপথিক
ব্যাখ্যাঃ

‘আনন্দময়ীর আগমনে’ কবিতা রচনার জন্য তিনি এক বছরের জন্য কারারুদ্ধ হন। এছাড়া ‘প্রলয় শিখা’র জন্যও তিনি ছয় মাস কারারুদ্ধ হন।

ক. বাউণ্ডেলের আত্মকাহিনী
খ. মুক্তি
গ. হেবা
ঘ. বিদ্রোহী
ব্যাখ্যাঃ

কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত লেখা (গল্প) ‘বাউণ্ডেলের আত্মকাহিনী’ মাসিক ‘সওগাত’ পত্রিকায় ১৩২৬ বঙ্গাব্দের (১৯১৯ খ্রি.) জ্যৈষ্ঠ সংখ্যায় প্রথম প্রকাশিত হয়। তার রচিত প্রথম কবিতা ‘মুক্তি’ প্রথম প্রকাশিত হয় বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য পত্রিকা'র শ্রাবণ সংখ্যায় ১৩২৬ বঙ্গাব্দে।

ক. মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন
খ. আবুল কালাম শামসুদ্দীন
গ. কাজী আব্দুল ওদুদ
ঘ. সিকান্দার আবু জাফর
ব্যাখ্যাঃ

কোলকাতা থেকে সচিত্র মাসিক সাহিত্যপত্র ‘সওগাত’ ১৩২৫ বঙ্গাব্দের (১৯১৮ খ্রি.) অগ্রহায়ণ প্রকাশ ও সম্পাদনা ছিল মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন (১৮৮৮-১৯৯৪ খ্রি.) এর জীবনের প্রধান কীর্তি। এতে নবীন-প্রবীণ মুসলমান সাহিত্যিকমণ্ডলীর মুক্তবুদ্ধি ও স্বাধীন চিন্তা-সমৃদ্ধ রচনা প্রকাশ করে পশ্চাৎপদ মুসলমান সমাজকে প্রগতির পথে নিয়ে যান।

ক. ফররুখ আহমদ
খ. আহসান হাবীব
গ. শামসুর রাহমান
ঘ. হাসান হাফিজুর রহমান
ব্যাখ্যাঃ

চল্লিশের দশকে আবির্ভূত শক্তিমান কবিদের অন্যতম ফররুখ আহমদের (১৯১৮-১৯৭৪ খ্রি.) প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘সাত সাগরের মাঝি’ প্রকাশিত হয় ১৯৪৪ সালে। তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে ‘সিরাজাম মুনীরা’ (১৯৫২), ‘নৌফেল ও হাতেম’ (কাব্যনাট্য, ১৯৬১), ‘মুহূর্তের কবিতা’ (সনেট সংকলন, ১৯৬৩), ‘হাতেমতায়ী’ (কাহিনী কাব্য, ১৯৬৬) ইত্যাদি।

ক. শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
খ. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
গ. সত্যেন সেন
ঘ. সুকান্ত ভট্টাচার্য
ব্যাখ্যাঃ

খ্যাতনামা কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘পথের দাবি’ ১৯২৬ সালে প্রকাশিত রাজনৈতিক পটভূমিতে লিখিত উপন্যাস, যা তৎকালীন সময়ে রাজরোষে বাজেয়াপ্তও হয়েছিল। তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হলো ‘পরিণীতা’ (১৯১৪), ‘বিরাজ বৌ’ (১৯১৪), ‘বৈকুণ্ঠের উইল’ (১৯১৬), ‘দেবদাস’ (১৯১৭), ‘চরিত্রহীন’ (১৯১৭), ‘শ্রীকান্ত’ (১ম পর্ব-১৯১৭), ২য় পর্ব-১৯১৮, ৩য় পর্ব-১৯২৭, ৪র্থ পর্ব-১৯৩৩), ‘শেষ প্রশ্ন’ (১৯৩১), ‘বিপ্রদাস’ (১৯৩৫)।

ক. অস্বীকার
খ. মিথ্যা
গ. প্রলাপ
ঘ. অসদালাপ
ব্যাখ্যাঃ

‘অপলাপ’ শব্দটি সংস্কৃত ভাষা থেকে আগত, যার শাব্দিক অর্থ সত্য অস্বীকার, গোপন বা মিথ্যা উক্তি।

ক. লাচাড়ী ছন্দে রচিত পদ্য বা কবিতাবলী
খ. পদ্যাকারে রচিত দেবস্তুতিমূলক রচনা
গ. বাউল বা মরমী গীতি
ঘ. বৌদ্ধ বা বৈষ্ণবীয় ধর্মের গূঢ় বিষয়ের বিশেষ সৃষ্টি
ব্যাখ্যাঃ

পদ বা পদাবলী বলতে সাধারণত শ্রীকৃষ্ণ ও শ্রীচৈতন্যের লীলাকথা নিয়ে গান করার জন্য রচিত কমনীয় কবিতাকে বুঝায়। দ্বাদশ শতকে জয়দেব ‘গীতগোবিন্দ’ কাব্যে ‘পদাবলী’ শব্দটি ব্যবহার করেন। এটি একাধারে সাহিত্য ও সাধানার অবলম্বন। উপনিষদে যে ব্রাহ্মকে রসস্বরূপ বলা হয়েছে এবং প্রিয়রূপে উপাসনা করতে উপদেশ দেয়া হয়েছে, সেই অনন্তরসের আধার শ্রীকৃষ্ণকে আস্বাদন করার ও করানোর জন্য পদাবলী রচিত হয়েছে। উল্লেখ্যযোগ্য পদাবলী সংকলনের মধ্যে সপ্তদশ শতকের শেষভাগে বিশ্বনাথ চক্রবর্তী সংকলিত ‘ক্ষণদাগীতচিন্তামনি’ কে প্রাচীনতম বলে মনে করা হয়। পদাবলীর বৃহত্তম ও অধিক প্রচারিত সংকলন বৈষ্ণবদাস ওরফে গোকুলানন্দ সেনের 'পদকল্পগুরু' (৩১০১টি পদ)।

ক. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ও সৈয়দ আলী আহসান
খ. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ও মুহম্মদ আব্দুল হাই
গ. মুহম্মদ আব্দুল হাই, আনিসুজ্জামান ও আনোয়ার পাশা
ঘ. মুহম্মদ আব্দুল হাই ও সৈয়দ আলী আহসান
ব্যাখ্যাঃ

শিক্ষাবিদ, ধ্বনিতাত্ত্বিক ও সাহিত্যিক মুহম্মদ আব্দুল হাই (১৯১৯-১৯৬৯ খ্রি.) এবং শিক্ষাবিদ ও সাহিত্যিক সৈয়দ আলী আহসান (১৯২২-২০০২ খ্রি.) যুগ্মভাবে ‘বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত’ (আধুনিক) গবেষণা গ্রন্থটি রচনা করেন।

৫৫. কোনটি ঠিক?

[ বিসিএস ২২তম ]

ক. গোরা (নাট্যগ্রন্থ)
খ. বিদ্রোহী (কাব্যগ্রন্থ)
গ. পথের দাবী (উপন্যাস)
ঘ. একাত্তরের দিনগুলি (উপন্যাস)
ব্যাখ্যাঃ

‘পথের দাবী’ ১৯২৬ সালে প্রকাশিত কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক পটভূমিতে রচিত উপন্যাস। ‘গোরা’ ১৯১০ সালে প্রকাশিত কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গের প্রেক্ষাপটে রচিত উপন্যাস। 'বিদ্রোহী' ১৯২১ সালে সাপ্তাহিক ‘বিজলী’র ২২ পৌষ (১৩২৮) সংখ্যায় প্রকাশিত কাজী নজরুল ইসলামের একটি কবিতা, যার রচনা তাকে ‘বিদ্রোহী’ খ্যাতি এনে দেয়। ‘একাত্তরের দিনগুলো’ শহীদ জননী জাহানারা ইমামের (১৯২৯-১৯৯৪ খ্রি.) ১৯৮৬ সালে প্রকাশিত মুক্তিযুদ্ধের ওপর স্মৃতিচারণমূলক গ্রন্থ।

ক. মরুমায়া
খ. মরু ভাস্কর
গ. মরুতীর্থ
ঘ. মরু কুসুম
ব্যাখ্যাঃ

হযরত মুহাম্মদ (সা) এর জীবনী নিয়ে লিখিত ‘মরু ভাঙ্কর’ (১৯৪১) গ্রন্থটি সাহিত্যিক ও সাংবাদিক মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী (১৮৯৬-১৯৫৪ খ্রি.) রচনা করেন। অন্যদিকে 'মরুমায়া' (১৯৩০) কাব্যগ্রন্থটি কবি যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত (১৮৮৭-১৯৫৪ খ্রি) রচনা করেন।

৫৭. পদাবলী লিখেছেন–

[ বিসিএস ২২তম ]

ক. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
খ. মাইকেল মধুসূদন দত্ত
গ. ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
ঘ. কায়কোবাদ
ব্যাখ্যাঃ

রাধা-কৃষ্ণের জীবন অবলম্বন করে যে ধারাটি বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে সেটা হলো পদাবলী বা পদাবলী কাব্য। প্রশ্নে উল্লিখিত চারজনের মধ্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরই পদাবলী রচনা করেছেন। যার নাম ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী’, যা তিনি ব্রজবুলি ভাষায় রচনা করেন। বৈষ্ণব পদাবলীর সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে তিনি এটি রচনা করেন। পদাবলীর প্রধান কবিদের মধ্যে রয়েছেন- বিদ্যাপতি, চণ্ডীদাস, জ্ঞানদাস, গোবিন্দদাস প্রমুখ।

ক. মুহম্মদ আব্দুল হাই
খ. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
গ. মুহম্মদ এনামুল হক
ঘ. আহমদ শরীফ
ব্যাখ্যাঃ

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ আহমদ শরীফ (১৯২১-১৯৯৯) ‘বাংলা একাডেমী সংক্ষিপ্ত বাংলা অভিধান’ সম্পাদনা করেন, যা ১৯৯২ সালের সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হয়। অন্যদিকে ভাষাবিদ, ভাষাবিজ্ঞানী, গবেষক ও শিক্ষাবিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১৮৮৫-১৯৬৯ খ্রি.) সম্পাদনা করেন 'আঞ্চলিক ভাষার অভিধান' (দুই খণ্ড) ।

ক. ভয়
খ. রাগ
গ. বিরক্তি
ঘ. বিপদ
ব্যাখ্যাঃ

এরূপ ক্ষেত্রে বাক্যের ভাব বুঝেই ‘কী’ এর অর্থ নিরূপণ করতে হবে। সে হিসেবে এর অর্থ ‘ভয়’, ‘রাগ’ বা ‘বিপদ’ নয়, অবশ্যই 'বিরক্ত'।

ক. সাহায্যকারী
খ. তোষামুদে
গ. বাদক
ঘ. স্বাস্থ্যহীন লোক
ব্যাখ্যাঃ

‘ঢাকের কাঠি’ বাগধারাটির অর্থ হলো তোষামুদে, চাটুকার, মোসাহেব ইত্যাদি।

এই বাগধারাটি এমন ব্যক্তিকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যে নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য বা কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তির সুনজরে থাকার জন্য সর্বদা তার গুণগান করে, মিথ্যা প্রশংসা করে এবং কথায় কথায় হ্যাঁ মিলিয়ে চলে। তারা সাধারণত নিজেদের বিবেক বা বিচার-বুদ্ধি ব্যবহার না করে, অন্যের ইচ্ছাকেই প্রাধান্য দেয়।

ক. Subjection --- Liberation
খ. Rsstrian -----Indulge
গ. Complaint --- Acquiescence
ঘ. Restriction ---- Relaxation
ব্যাখ্যাঃ

Modest - বিনয়ী, নম্র
Insolent - দাম্ভিক, গর্বিত
Subjection - বশীভূত, পরাধীনতা
Liberation - মুক্তি, স্বাধীনতা
Complaint - অভিযোগ
Acquiescence - অধিগ্রহণ, নিরবে নতিস্বীকার করা।
Restrain - সামলানো, দমন করা
Indulge - প্রবৃত্তি, প্রশ্রয় দেওয়া।
Restriction - সীমাবদ্ধতা, বিধিনিষেধ
Relaxation - শিথিলকরণ, বিনোদন।

ক. Affirm --- Object
খ. Reject --- Disapprove
গ. Acknowledge --- Recognize
ঘ. Endorse --- Ratify
ব্যাখ্যাঃ

মূল শব্দ Assert অর্থ দাবি করা, দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করা, এবং Dissent অর্থ আপত্তি করা, অনুমোদন করতে অস্বীকার করা। এ শব্দজোড়া পরস্পর বিপরীত অর্থ প্রকাশ করছে। ‘ক’ তে আছে- Affirm - দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করা, নিশ্চিত রূপে বলা। Object - আপত্তি করা, অভিযোগ করা, অস্বীকার করা। ‘খ’ তে আছে Reject- বাতিল করা, প্রত্যাখ্যান করা, অগ্রাহ্য করা। Disapprove- প্রত্যাখ্যান করা, বাতিল করা, অনুমোদন না করা। ‘গ’ তে আছে- Acknowledge- স্বীকার করা, মেনে নেওয়া, প্রাপ্তি স্বীকার। Recognize- স্বীকৃতি দেওয়া, চিনতে পারা প্রভৃতি। ‘ঘ’ তে আছে-Endorse- অনুমোদন করা। Ratify- অনুমোদন করা ও দেয়া । ওপরের choice গুলোর শব্দ জোড়া বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় মূল শব্দ জোড়ার সঙ্গে একমাত্র choice ‘ক’- এর শব্দ জোড়ারই মিল রয়েছে।

ক. Straighten --- Bend
খ. Deform --- Reform
গ. Harmonize --- Balance
ঘ. Observe --- Blur
ব্যাখ্যাঃ

এখানে মূল শব্দ জোড়ার Distort অর্থ বিকৃত করা এবং Twist অর্থ মোচড়ানো, বিকৃত করা প্রভৃতি। অর্থাৎ শব্দ জোড়া পরস্পর সমার্থক অর্থ প্রকাশ করছে। আছে-Straighten - সোজা করা। Bend- বাকানো আছে-Deform- বিকৃতকরণ। Reform– সংশোধন। Harmonize- সমন্বয় সাধন করা, খাপ খাওয়া। Balance- সদৃশ করা, ভারসাম্য অবস্থান রাখা। Observe- পর্যবেক্ষণ করা, পালন করা, উদযাপন করা। Blur- দুর্বোধ্য, অস্পষ্ট, কলংক, দাগ। অপশন গুলোর মধ্যে শুধুমাত্র Harmonize … Balance. উত্তরের শব্দ জোড়াই পরস্পর সমার্থক অর্থ প্রকাশ করছে।

ক. with
খ. for
গ. to
ঘ. at
ব্যাখ্যাঃ

Entrusted with + something - কোনো কিছুতে আস্থা স্থাপন করা। Entrusted এর সাথে for, at – কখনোই বসে না। Entrusted to someone- কোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গকে বিশ্বাস করা; Entrusted with – দ্বারা কোন বস্তুতে বিশ্বাস স্থাপন করা বোঝায়। যেহেতু শূন্যস্থানের পরে elected politicians দ্বারা ব্যক্তিবর্গ নির্দেশ করছে। তাই এখানে entrusted to বসবে।

ক. for, with
খ. at, by
গ. about, at
ঘ. after, in
ব্যাখ্যাঃ

paid for + something /action- পুরস্কার, শাস্তি প্রদান। ৫ বছর কারাদণ্ড সহ-অর্থে five year- এর পূর্বে with বসবে।

ক. was
খ. had been
গ. has been
ঘ. being
ব্যাখ্যাঃ

বাক্যে past tense-এ দুটি clause রয়েছে এবং এখানে অতীতকালের দুটি কাজের কথা নির্দেশ করা হয়েছে। নিয়মানুযায়ী পূর্বে সংগঠিত কাজটির হবে indefinite past perfect tense আর পরেরটি হবে past perfect tense. আমরা রাস্তাটিতে হাটতে সমর্থ হয়েছিলাম (So, we were able to walk through the path) যেহেতু ইতিপূর্বে রাস্তাটি পাকা করা হয়েছিল। সুতরাং পাকা করার কাজটি আগে হয়েছিল (The path had been paved).

৬৭. In spite of my requests, he did not ___.

[ বিসিএস ২২তম ]

ক. give in
খ. fall in
গ. get off
ঘ. give forth
ব্যাখ্যাঃ

প্রদত্ত phrasal verb গুলোর অর্থ হলো- Give in - আত্মসমর্পণ করা; বশ্যতা স্বীকার করা। Fall in –ভেঙে পড়া, সারি বেধে দাঁড়ানো। Get off- যাত্রা করা, রওনা দেয়া। Get forth - উদগীরণ করা, নিঃসৃত করা/হওয়া। Give in দিয়েই বাক্যটি অর্থবোধক হয়- আমার অনুরোধ সত্ত্বেও সে বশ্যতা স্বীকার করেনি।

ক. that
খ. which
গ. where
ঘ. whose
ব্যাখ্যাঃ

বাক্যের শূন্যস্থানের পূর্বের অংশটির অর্থ হলো শিশুরা একটি কক্ষে অধ্যয়ন করল। আর পরের অংশটির অর্থ করা যায়, জানালাগুলো কখনো খোলা হয়নি। দুটি অংশকে একত্র করতে হলে relative pronoun ব্যবহার করতে হবে। এখন শূন্যস্থানের পূর্বে room এবং পরে window থাকায় এদের মধ্যে সম্পর্ক বোঝাচ্ছে। আর সম্পর্ক বোঝানোর ক্ষেত্রে relative pronoun এর possessive হয় অর্থাৎ whose (যার) হবে।

ক. food
খ. diet
গ. outlook
ঘ. figure
ব্যাখ্যাঃ

বাক্যে have অর্থ হলো খাওয়া। এক্ষেত্রে balanced food এবং balanced diet ব্যবহারের সম্ভবনা রয়েছে। Outlook (দৃশ্য) এবং figure (সংখ্যা) খাওয়া যায় না। সুতরাং diet এবং food - এর মধ্যে balanced food -এ জাতীয় phrase এর ব্যবহার তেমন দেখা যায় না। তাছাড়া food - এর আগে a বসানো যায় না, diet - এর আগে বসে।

ক. raised
খ. pointed
গ. lifted
ঘ. cressed (crossed)
ব্যাখ্যাঃ

Keeping fingers raised, keeping fingers pointed or keeping fingers lifted এ জাতীয় phrase সচরাচার দেখা যায় না। কিন্তু keep one's fingers crossed (cressed) অর্থ হলো আশা পোষণ করা, কামনা করা। সুতরাং cressed (crossed).

৭১. They have ___ their support for our case.

[ বিসিএস ২২তম ]

ক. pledged
খ. disavowed
গ. provided
ঘ. defered
ব্যাখ্যাঃ

pledge- অঙ্গীকার করা, প্রতিজ্ঞা করা, জামানত রাখা। provide- সরবরাহ করা, সংস্থান করা। defere- বিলম্বিত করা, স্থগিত করা/মুলতবি করা। disavow- অস্বীকার করা। সুতরাং অর্থানুসারে pledged ই- most appropriate।

৭২. Cul-de-sac

[ বিসিএস ২২তম ]

ক. Selection
খ. Dead end
গ. Error
ঘ. Bubble
ব্যাখ্যাঃ

Cul-de-sac একটি ফরাসি শব্দ, যার অর্থ হলো কানাগলি। অন্যদিকে, Selection- নির্বাচন; Dead end- কানাগলি; Error- ভুল ; Bubble- বুদবুদ, অবাস্তব, চিন্তা বা পরিকল্পনা।

৭৩. Meaning: Parcel

[ বিসিএস ২২তম ]

ক. Quarrel
খ. Postage
গ. Piece of land
ঘ. Unobstructed view
ব্যাখ্যাঃ

Parcel অর্থ হলো মোড়ক, এর আরেক অর্থ হলো এক খণ্ড জমি। Quarrel- ঝগড়া, বিবাদ, Piece of land- জমির টুকরো; Postage- ডাকমাশুল; Unobstructed view- বাধাহীন দৃষ্টি।

৭৪. Meaning: Ruminant

[ বিসিএস ২২তম ]

ক. Cud-chewing animal
খ. Soup
গ. Gossip
ঘ. Noise-maker
ব্যাখ্যাঃ

Ruminant অর্থ হলো জাবর কাটা প্রাণী। অন্যদিকে, Cud-chewing animal- জাবর কাটা প্রাণী; Soup- ঝোল; Gossip- খোশগল্প; Noise-maker-শোরগোলকারী।

ক. Telescopes and data bases complement each other for the astronomer
খ. Telescopes and data bases are both becoming relevant for the astronomer
গ. Telescopes and data bases have nothing in common for the astronomer
ঘ. Telescopes and data bases can be confusing to the astronomer
ব্যাখ্যাঃ

Option (ক) তে বলা হয়েছে টেলিস্কোপ এবং ডেটাবেস উভয়ই পরস্পর পূরক। সুতরাং একটির কাজ অপরটির দ্বারা করা সম্ভব। Option (খ) তে বলা হয়েছে টেলিস্কোপ এবং ডেটাবেস ক্রমশ প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠছে। Option (গ) তে উল্লেখ করা হয়েছে, এদের উভয়ের মধ্যে কোনো মিল বা ঐক্য নেই। Option (ঘ) তে বলা হয়েছে টেলিস্কোপ এবং ডেটাবেস উভয়ই astronomer দের নিকট বিভ্রান্তিকর। উপরের option- গুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যায় (ক) উত্তরটিই সঠিক।

ক. Data bases are singing instrument
খ. Data bases are useless and static
গ. Data bases make soft-sound but are working away
ঘ. Data bases are things of the past
ব্যাখ্যাঃ

Humming away অর্থ হলো অনবরত গুণগুণ করে কাজ করে চলে। এক্ষেত্রে (ক) তে বলা হচ্ছে Data base হলো গানের যন্ত্র, (খ) তে বলা হচ্ছে এটি ব্যবহার অযোগ্য এবং স্থবির। (ঘ) তে বলা হচ্ছে এটি অতীতের বিষয়। আর (গ) তে বলা হয়েছে এটি মৃদু আওয়াজ সৃষ্টি করে; কাজ করে চলে, যা মূল বাক্যের অর্থের সথে সংগতিপূর্ণ।

ক. Data bases produce a lot of information
খ. Data bases are packed with paperbases are packed with paper
গ. Data bases create information instantly
ঘ. Data bases are of limited use in strong information
ব্যাখ্যাঃ

Produce reams of observational data এতে reams অর্থ হলো ভুরিভুরি, প্রচুর। Option (ক) তে বলা হয়েছে a lot of information প্রচুর তথ্য। Option (খ) তে বলা হয়েছে packed with paper কাগজে মোড়ানো। Option (গ) তে বলা হয়েছে create information instantly - তৎক্ষণিকভাবে তথ্য তৈরি করে। Option (ঘ) তে বলা হয়েছে of limited use in strong information তথ্য সংরক্ষণে এর ব্যবহার সীমিত।

ক. The contemporary astronomer needs to look at the sky from a mountain top.
খ. The contemporary astronomer needs a telescope to explore the universe.
গ. The contemporary astronomer needs heavy machinery to explore the universe.
ঘ. The contemporary astronomer needs a telescope equipped with digital sensors to explore the universe.
ব্যাখ্যাঃ

Option (ক) তে বলা হয়েছে তাকে পাহাড়ের চূড়া হতে আকাশে তাকিয়ে থাকতে হয়। কিন্তু passage এ বলা হয়েছে It is no longer necessary to visit a telescope ..... Option (খ) তে বলা হয়েছে বিশ্বকে আবিষ্কার করতে telescope প্রয়োজন যা উপরোল্লেখিত লাইনটি হতে ভুল বলে ধরা যায়। Option (গ) তে বলা হয়েছে, astronomer-দের ভারী যন্ত্রপাতি প্রয়োজন অথচ এ জাতীয় কথা passage এ বলা হয়নি। Option (ঘ) তে বলা হয়েছে digital sensor যুক্ত telescope প্রয়োজন, যার সমর্থন পাওয়া যায় দ্বিতীয় প্যারার প্রথম বাক্য থেকে।

ক. Telescope and exploration of the universe.
খ. Digital telescope and exploration of the universe.
গ. Astronomers and exploration of the universe.
ঘ. Space exploration in the new millennium.
ব্যাখ্যাঃ

সাধারণত, একাধিক প্যারা বিশিষ্ট passage এর title নির্ধারণের ক্ষেত্রে লক্ষ রাখতে হয় যে, title এর বিষয়টি যেন প্রতিটি প্যারার প্রথমে ও শেষে কোনো না কোনোভাবে বিদ্যমান থাকে। এখানে প্রথম প্যারায় telescope এবং data base-এর সম্পর্ক এবং exploration এর ক্ষেত্রে তাদের ব্যবহার সম্পর্কে বলা হয়েছে। দ্বিতীয় প্যারার বক্তব্য হলো আধুনিক টেলিস্কোপে Astronomer এর উপস্থিতি ছাড়াই digital sensor যুক্ত করার মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করা যায়। অর্থাৎ আবিষ্কারের ক্ষেত্রে digital telescope এর বিষয়টিকেই জোর দিয়ে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।

ক. ৭৩০
খ. ৭৩৫
গ. ৮০০
ঘ. ৭৮০
ব্যাখ্যাঃ ধরি, সংখ্যাটি x। প্রশ্নানুসারে: x650=820x এখন সমীকরণটি সমাধান করি: x650=820x x+x=820+650 2x=1470 x=14702=735 উত্তর: 735
ক. ১৫%
খ. ১০%
গ. ১২%
ঘ. ১১%
ব্যাখ্যাঃ ধরি, মোট পরীক্ষার্থী সংখ্যা N। আমরা জানতে চাই উভয় বিষয়ে কত জন শিক্ষার্থী ফেল করেছে। এই সংখ্যা নির্ণয় করার জন্য আমরা নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করব: ১. গণিতে পাস করেছে মোট পরীক্ষার্থীর ৮০%: গণিত পাস করেছে=.N ২. বাংলায় পাস করেছে মোট পরীক্ষার্থীর ৭০%: বাংলা পাস করেছে=.N ৩. উভয় বিষয়ে পাস করেছে মোট পরীক্ষার্থীর ৬০%: উভয় বিষয়ে পাস করেছে=.N এখন, কমপক্ষে একটি বিষয়ে পাস করেছে এমন শিক্ষার্থীদের সংখ্যা: .N+.N.N=.N তাহলে, উভয় বিষয়ে ফেল করেছে শিক্ষার্থীদের সংখ্যা: N.N=.N উভয় বিষয়ে ফেল করেছে শিক্ষার্থীদের শতকরা সংখ্যা: .N×%=% তাহলে, উভয় বিষয়ে শতকরা ১০% শিক্ষার্থী ফেল করেছে।
ক. ৩৫, ৪৫, ৬৩, ১০৫, ৩১৫
খ. ৩৫, ৪০, ৬৫, ১১০, ৩১৫
গ. ৩৫, ৪৫, ৭০, ১০৫, ৩১৫
ঘ. ৩৫, ৪৫, ৬৩, ১১০, ৩১৫
ব্যাখ্যাঃ ধরি, সংখ্যা n, যাতে ৩৪৬ কে n দ্বারা ভাগ করলে প্রতি ক্ষেত্রে ৩১ অবশিষ্ট থাকে। আমরা বলতে পারি: =kn+ এখানে, k একটি পূর্ণসংখ্যা। তাহলে: =kn =kn তাহলে, n হতে হবে ৩১৫ এর একটি গুণিতক। ৩১৫ এর সকল গুণিতক হল: ,,,,,,,,,,, এখন কে n দ্বারা ভাগ করলে ৩১ অবশিষ্ট থাকবে। তাই, আমরা n এর মান নিতে পারি এর সকল গুণিতক থেকে (১ বাদ দিয়ে, কারণ তা সম্ভব নয়)। ,,,,,,,,,, তাহলে, স্বাভাবিক সংখ্যা যেগুলি দ্বারা ৩৪৬ কে ভাগ করলে প্রতি ক্ষেত্রে ৩১ অবশিষ্ট থাকে সেগুলি হল: ,,,,,,,,,,
ক. ৪%
খ. ৬%
গ. ৫%
ঘ. ৭%
ব্যাখ্যাঃ আমরা জানি, ক্ষতির শতকরা হার নির্ণয়ের সূত্র হলো— ক্ষতির শতকরা হার=(ক্ষতিক্রয়মূল্য)× এখানে, বিক্রয়মূল্য (SP) = ৩৮০ টাকা ক্ষতি = ২০ টাকা প্রথমে ক্রয়মূল্য (CP) বের করি— CP=SP+ক্ষতি=+= এখন, ক্ষতির শতকরা হার— ()×=% ### উত্তর: ক্ষতির শতকরা হার ৫%
ক. ৭০
খ. ৮০
গ. ৯০
ঘ. ১০০
ব্যাখ্যাঃ ধরি, দুটি ক্রমিক সংখ্যা x এবং x+1। তাহলে, তাদের বর্গের অন্তর হবে: (x+1)2x2=199 এখন সমীকরণটি সমাধান করি: (x+1)2x2=199 x2+2x+1x2=199 2x+1=199 2x=198 x=99 তাহলে, দুটি ক্রমিক সংখ্যার মধ্যে বড় সংখ্যাটি হল: x+1=99+1=100 সুতরাং, বড় সংখ্যাটি হল ১০০।
ক.
খ.
গ.
ঘ.
ব্যাখ্যাঃ ধরি, ভগ্নাংশের লব x এবং হর y। আমাদের বলা হয়েছে যে yx=2। এখন, ধরি উভয় থেকে ৩ বিয়োগ করলে নতুন ভগ্নাংশ হবে x3y3 এবং এই ভগ্নাংশের সঙ্গে 14 যোগ করলে যোগফল হবে ১: x3y3+14=1 প্রথমে y-এর মান x-এর সমীকরণে বসাই: y=x+2 এখন মূল সমীকরণে y-এর মান বসাই: x3(x+2)3+14=1 x3x1+14=1 এখন, সমীকরণটি সমাধান করি: x3x1=114 x3x1=414 x3x1=34 এখন, ক্রস গুণিতক করে সমীকরণটি সমাধান করি: 4(x3)=3(x1) 4x12=3x3 4x3x=3+12 x=9 তাহলে, y হবে: y=x+2=9+2=11 সুতরাং, ভগ্নাংশটি হল 911
ক. .
খ.
গ. .
ঘ.
ব্যাখ্যাঃ আপনার চিত্রের ভিত্তিতে প্রদত্ত সংখ্যাগুলি হল:

1. 0.3
2. 39=0.3333
3. 0.3=0.5477
4. 25=0.4

তাহলে দেখা যাচ্ছে যে 0.3 সংখ্যাটি বৃহত্তম।
ক. 35
খ. 140
গ. 70
ঘ. 144
ব্যাখ্যাঃ প্রথমে, আমরা দুটি সমীকরণ সমাধান করব: x+y=12 xy=2 এই দুটি সমীকরণকে যোগ করে পাই: (x+y)+(xy)=12+2 2x=14 x=7 এখন x-এর মান x+y=12 সমীকরণে বসাই: 7+y=12 y=127 y=5 তাহলে, x=7 এবং y=5। এখন xy-এর মান নির্ণয় করি: xy=7×5=35 তাহলে, xy-এর মান হল ৩৫।
ক. ৬৫ বছর
খ. ২৮ বছর
গ. ৩৩ বছর
ঘ. ৫৩ বছর
ব্যাখ্যাঃ ধরি, ছেলের বর্তমান বয়স x বছর। ৫ বছর পরে ছেলের বয়স হবে x+5=12 বছর। x=125 x=7 বছর তাহলে, ছেলের বর্তমান বয়স ৭ বছর। তার স্ত্রী বয়স ছেলের বয়সের ৪ গুণ, সুতরাং স্ত্রীর বর্তমান বয়স: 4×7=28 বছর যেহেতু ঐ ব্যক্তি তার স্ত্রীর চেয়ে ৫ বছরের বড়, সুতরাং তার বর্তমান বয়স: 28+5=33 বছর তাহলে, ঐ ব্যক্তির বর্তমান বয়স ৩৩ বছর।
ক. ৮ মিটার; ২২ মিটার; ৩০ মিটার
খ. ১০ মিটার; ২০ মিটার; ৩০ মিটার
গ. ৯ মিটার; ২১ মিটার; ৩০ মিটার
ঘ. ১২ মিটার; ২০ মিটার; ২৮ মিটার
ব্যাখ্যাঃ প্রথমে আমরা বাঁশটির মোট অংশের সংখ্যা নির্ণয় করব। অনুপাতটি ::। মোট অংশের সংখ্যা: ++= তাহলে, ৬০ মিটার বাঁশটির প্রতিটি অংশের আকার হবে: = মিটার এখন, অনুপাত অনুযায়ী অংশগুলোর সাইজ নির্ণয় করি:

- প্রথম অংশ: ×= মিটার
- দ্বিতীয় অংশ: ×= মিটার
- তৃতীয় অংশ: ×= মিটার

তাহলে, ৬০ মিটার বাঁশটি ৩ : ৭ : ১০ অনুপাত ভাগ করলে টুকরাগুলোর সাইজ হবে যথাক্রমে ৯ মিটার, ২১ মিটার, এবং ৩০ মিটার।
ক. কিউরি
খ. রাদারফোর্ড
গ. চ্যাডউইক
ঘ. থমসন
ব্যাখ্যাঃ

নিউক্লিয়াসে অবস্থিত চার্জ নিরপেক্ষ ‘নিউট্রন’ ১৯৩২ সালে বিজ্ঞানী চ্যাডউইক আবিষ্কার করেন। রাদারফোর্ড আণবিক নিউক্লিয়াসের মতবাদ আবিষ্কার করেন এবং বিজ্ঞানী স্যার জোসেফ জন থমসন আবিষ্কার করেন ‘ইলেকট্রন’'।

ক. আইসোটোপ
খ. আইসোমার
গ. আইসোটোন
ঘ. আইসোবার
ব্যাখ্যাঃ

আইসোটোপের ক্ষেত্রে এটমিক সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা ভিন্ন, আইসোবারের ক্ষেত্রে ভরসংখ্যা সমান কিন্তু এটমিক সংখ্যা ভিন্ন, আইসোটোনের ক্ষেত্রে এটমিক সংখ্যা ভিন্ন কিন্তু নিউট্রন সংখ্যা সমান এবং আইসোমারের ক্ষেত্রে নিউক্লিয়াসের পারমাণবিক সংখ্যা ও ভরসংখ্যা সমান, কিন্তু শক্তি অবস্থা ভিন্ন।

ক. ক্রনোমিটার
খ. ট্যাকোমিটার
গ. হাইড্রোমিটার
ঘ. ওডোমিটার
ব্যাখ্যাঃ

সূক্ষ্মভাবে সময় নির্ণায়ক যন্ত্র ক্রনোমিটার, উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র ট্যাকোমিটার, তরলের আপেক্ষিক গুরুত্ব নির্ণায়ক যন্ত্র হাইড্রোমিটার এবং মোটর গাড়ির গতি নির্ণায়ক যন্ত্র হচ্ছে ওডোমিটার ।

ক. ব্যারোমিটার
খ. সেক্সট্যান্ট
গ. সিসমোগ্রাফ
ঘ. ম্যানোমিটার
ব্যাখ্যাঃ

বায়ুর চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র ‘ব্যারোমিটার’, গ্রহ-নক্ষত্রের উন্নতি পরিমাপক যন্ত্র ‘সেক্সট্যান্ট’, ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র ‘সিসমোগ্রাফ’ এবং গ্যাসের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র হচ্ছে ‘ম্যানোমিটার’।

ক. গামা রশ্মি
খ. বিটা রশ্মি
গ. রঞ্জন রশ্মি
ঘ. কসমিক রশ্মি
ব্যাখ্যাঃ

পুরনো মডেলের টেলিভিশন বা কম্পিউটার মনিটরে ক্যাথোড রে টিউব (CRT) ব্যবহার করা হয়। ইলেক্ট্রনসমূহ অতি উচ্চ বিভবে থাকার কারণে এ CRT থেকে খুব সামান্য পরিমাণ এক্স-রে নির্গত হয়। এ এক্স-রে বা রঞ্জন রশ্মি জীবন্ত কোষ ধ্বংস করতে সক্ষম। তবে আধুনিক টেলিভিশন (LCD বা LED) থেকে এরূপ এক্স-রে নির্গমন ঘটে না।

ক. পরমাণুর ফিশন পদ্ধতিতে
খ. পরমাণুর ফিউশন পদ্ধতিতে
গ. রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে
ঘ. তেজস্ক্রিয়তার ফলে
ব্যাখ্যাঃ

দুটি কম ওজনের পরমাণুর নিউক্লিয়াসের সংযোজনে একটি অপেক্ষাকৃত ভারী পরমাণুর গঠন ও ফলস্বরূপ প্রচুর শক্তির উদ্ভব হলো পারমাণবিক ফিউশন পদ্ধতি। যেমন- দুটি হাইড্রোজেন পরমাণু যুক্ত হয়ে একটি হিলিয়াম পরমাণু হতে পারে। দেখা যায় তৈরি হওয়া হিলিয়াম পরমাণুর ভর হাইড্রোজেন পরমাণু দুটির ভরের যোগফলের চেয়ে সামান্য কম । এ হারিয়ে যাওয়া ভরই শক্তিতে রূপান্তরিত হয় ও প্রচুর শক্তি পাওয়া যায়। সূর্য ও অন্যান্য নক্ষত্রে এ পদ্ধতিতে শক্তি তৈরি হয়।

ক. অ্যানোফিলিস
খ. কিউলেক্স
গ. এডিস
ঘ. সকল ধরনের মশা
ব্যাখ্যাঃ

অ্যানোফিলিস মশা ম্যালেরিয়া, কিউলেক্স মশা ফাইলেরিয়া এবং এডিস মশা ডেঙ্গু জ্বরের জীবাণু বহন করে। এডিস মশা পীতজ্বরের জীবাণুও বহন করে।

ক. রবার্ট হুক
খ. টমাস এডিসন
গ. আলেকজান্ডার ফ্লেমিং
ঘ. জেমস ওয়াট
ব্যাখ্যাঃ

আলেকজান্ডার ফ্লেমিং পেনিসিলিয়াম; এডিসন সিনেমাটোগ্রাফি, ফনোগ্রাফি, বৈদ্যুতিক বাতি; রবার্ট হুক উদ্ভিদ কোষ এবং জেমস ওয়াট বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন।

ক. সমুদ্রতলের উচ্চতা বেড়ে যেতে পারে
খ. বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমে যেতে পারে
গ. নদ-নদীর পানি কমে যেতে পারে
ঘ. ওজোন স্তরের ক্ষতি নাও হতে পারে
ব্যাখ্যাঃ

গ্রিন হাউসের প্রভাবে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর প্রভাবে আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা বৃদ্ধিকারী গ্যাসের পরিমাণ দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাবে। এর ফলে মেরু অঞ্চলের বরফ গলে যাবে এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে। ফলে বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী অঞ্চলের অধিকাংশ নিমজ্জিত হবে।

ক. গাছপালা পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে
খ. গাছপালা O2 ত্যাগ করে পরিবেশকে নির্মল রাখে ও জীব জগতকে বাঁচায়
গ. দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কোনো অবদান নেই
ঘ. ঝড় ও বন্যার আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়
ব্যাখ্যাঃ

গাছ বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে এবং অক্সিজেন ত্যাগ করে একটা ভারসাম্য অবস্থা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

ক. Affirm … Object
খ. Reject … Disapprove
গ. Acknowledge … Recognize
ঘ. Endorse … Ratify
ব্যাখ্যাঃ

মূল শব্দ Assert অর্থ দাবি করা, দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করা, এবং Dissent অর্থ আপত্তি করা, অনুমোদন করতে অস্বীকার করা। এ শব্দজোড়া পরস্পর বিপরীত অর্থ প্রকাশ করছে। ‘ক’ তে আছে- Affirm - দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করা, নিশ্চিত রূপে বলা। Object - আপত্তি করা, অভিযোগ করা, অস্বীকার করা। ‘খ’ তে আছে Reject- বাতিল করা, প্রত্যাখ্যান করা, অগ্রাহ্য করা। Disapprove- প্রত্যাখ্যান করা, বাতিল করা, অনুমোদন না করা। ‘গ’ তে আছে- Acknowledge- স্বীকার করা, মেনে নেওয়া, প্রাপ্তি স্বীকার। Recognize- স্বীকৃতি দেওয়া, চিনতে পারা প্রভৃতি। ‘ঘ’ তে আছে-Endorse- অনুমোদন করা। Ratify- অনুমোদন করা ও দেয়া । ওপরের choice গুলোর শব্দ জোড়া বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় মূল শব্দ জোড়ার সঙ্গে একমাত্র choice ‘ক’- এর শব্দ জোড়ারই মিল রয়েছে।