আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

বিসিএস ১০তম

পরীক্ষারঃ বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট

মোট বহুনির্বাচনি প্রশ্নঃ 100

মোট মার্কঃ 100

পরীক্ষার সময়ঃ 02:00:00

প্রকাশের তারিখঃ 01.01.1989

ক. ড. রমেশচন্দ্র মজুমদার
খ. ড. মাহমুদ হাসান
গ. ড. সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন
ঘ. স্যার এ এফ রহমান
ব্যাখ্যাঃ

উপমহাদেশীয়দের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর ছিলেন স্যার আহমদ ফজলুর (এ. এফ রহমান, ১৮৮৯-১৯৪৫)। ১৯৩৪ থেকে ১৯৩৬ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন।

২. ক্রিয়া পদের মূল অংশকে বলা হয়?

[ বিসিএস ১২তম | বিসিএস ১০তম ]

ক. বিভক্তি
খ. ধাতু
গ. প্রত্যয়
ঘ. কৃৎ
ব্যাখ্যাঃ

ক্রিয়াপদের মূল অংশকে বলা হয় ধাতু বা ক্রিয়ামূল। ক্রিয়াপদকে বিশ্লেষণ করলে দুটি অংশ পাওয়া যায়: ধাতু বা ক্রিয়ামূল এবং ক্রিয়া বিভক্তি। ধাতু তিন প্রকারের: মৌলিক ধাতু, সাধিত ধাতু এবং যৌগিক বা সংযোগমূলক ধাতু। বাক্যস্থিত একটি শব্দের সঙ্গে অন্য শব্দের অন্বয় সাধনের জন্য শব্দের সঙ্গে যে সকল বর্ণ যুক্ত হয়, তাদের বিভক্তি বলে। যে বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি ধাতু বা প্রাতিপদিকের পর যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে, তাকে প্রত্যয় বলে।

৩. কোন শব্দে বিদেশি উপসর্গ ব্যবহৃত হয়েছে?

[ বিসিএস ১২তম | বিসিএস ১০তম ]

ক. নিখুঁত
খ. আনমনা
গ. অবহেলা
ঘ. নিমরাজী
ব্যাখ্যাঃ

নিম ফারসি উপসর্গ। বাংলা ভাষায় মোট ১০ টি ফারসি উপসর্গ ব্যবহৃত হয়- কার, দর, না,নিম, ফি, বদ, বে, বর, ব, কম। অন্যান্য বিদেশি উপসর্গের মধ্যে ইংরেজি- হাফ, ফুল, হেড ও সাব; আরবি- আম, খাস, লা, গর; হিন্দি/ উর্দু-হর বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

ক. পর্তুগিজ ভাষা হতে
খ. আরবি ভাষা হতে
গ. দেশী ভাষা হতে
ঘ. ওলন্দাজ ভাষা হতে
ব্যাখ্যাঃ

পর্তুগিজ ভাষা হতে আগত অন্যান্য বাংলা শব্দ হলো আলকাতরা, আলপিন, আলমারি, পেরেক, জানালা, বারান্দা, কামরা, ইংরেজ, গুদাম, গির্জা, পাদ্রি, কেরানি, আয়া, পেঁপে, পেয়ারা, আতা, আচার, পাউরুটি, তামাক, বোতাম, ফিতা, টুপি, সেমিজ, কামিজ, সাবান, তোয়ালে, গামলা, বালতি ইত্যাদি।

৫. শুদ্ধ বানান কোনটি?

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. মূমুর্ষু
খ. মুমূর্ষু
গ. মূমূর্ষ
ঘ. মুমূর্ষ
ক. শবপোড়া
খ. মড়াদাহ
গ. শবদাহ
ঘ. শবমড়া
ব্যাখ্যাঃ

তৎসম শব্দের সাথে দেশীয় শব্দের প্রয়োগ কখনো কখনো গুরুচণ্ডালী দোষ সৃষ্টি করে। এ দোষে দুষ্ট শব্দ তার যোগ্যতা হারায়। শব ও দাহ তৎসম শব্দ এবং মড়া ও পোড়া দেশি শব্দ। সুতরাং এদের সমন্বয়ে সৃষ্ট শবদাহ এবং মড়াপোড়া ব্যতীত অন্যান্য শব্দ গুরুচণ্ডালী দোষ সৃষ্টি করে।

৭. ‘কবর’ নাটকটির লেখক-

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. জসীমউদ্দীন
খ. নজরুল ইসলাম
গ. মুনীর চৌধুরী
ঘ. দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
ব্যাখ্যাঃ

সাংবাদিক ও প্রাবন্ধিক রণেশ দাশগুপ্তের অনুরোধে মুনীর চৌধুরী ১৯৫৩ সালে জেলে বসে ৫২ এর ভাষা আন্দোলনের উপর ভিত্তি করে ‘কবর’ নাটকটি রচনা করেন। নাটকটি ১৯৬৬ সালে প্রকাশ পায়। ‘রাখালী’ কাব্যগ্রন্হের অন্তর্গত ‘কবর’ কবিতার রচয়িতা পল্লীকবি জসীমউদ্‌দীন।

ক. কারো পৌষ মাস, কারো সর্বনাস
খ. চাল না চুলো, ঢেঁকী না কুলো
গ. সাপও মরে, লাঠিও না ভাঙ্গে
ঘ. বোঝার উপর, শাকের আঁটি
ব্যাখ্যাঃ

‘কারো পৌষমাস কারও সর্বনাশ’- কারও সুদিন কারও দুর্দিন। ‘চাল না চুলো, ঢেকী না কুলো’- নিতান্ত গরিব। ‘বোঝার উপর শাকের আঁটি’- অতিরিক্তের অতিরিক্ত।

৯. শুদ্ধ বাক্য কোনটি?

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. দুর্বলবশত অনাথিনী বসে পড়া
খ. দুর্বলতাবশতঃ অনাথিনী বসে পড়ল
গ. দুর্বলতাবশত অনাথা বসে পড়ল
ঘ. দুর্বলবশত অনাথা বসে পড়ল
ব্যাখ্যাঃ

অনাথা শব্দটি অনাথ শব্দের স্ত্রীলিঙ্গ। বর্তমান বাংলা ভাষা রীতি অনুসারে শব্দের শেষে 'ঃ' বসে না।

তাই 'দুর্বলতাবশতঃ' এর শুদ্ধরূপ 'দুর্বলতাবশত'।

ক. রত্না + কর
খ. রত্ন + কর
গ. রত্না + আকার
ঘ. রত্ন + আকর
ব্যাখ্যাঃ

সন্ধির নিয়মানুসারে অ-কার কিংবা আ-কারের পর অ-কার কিংবা আ-কার থাকলে উভয়ে মিলে আ-কার হয়, আ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সাথে যুক্ত হয় অর্থাৎ অ/আ+অ/আ=আ। এখানে, অ + আ = আ হয়েছে। এরূপ আরো কয়েকটি সন্ধির উদাহরণ হলো- হিমালয়, দেবালয়, সিংহাসন ইত্যাদি।

ক. পাকা পাকা আম
খ. ছি ছি কি করছ
গ. নরম নরম হাত
ঘ. উড়ু উড়ু মন
ব্যাখ্যাঃ

নরম নরম হাত: তীব্রতা বা সঠিকতা বোঝাতে। উড়ু উড়ু মন: সামান্যতা বোঝাতে। ছি ছি, কি করছ: ভাবের গভীরতা বোঝাতে। বহুবচন নির্দেশক অন্যান্য দ্বিরুক্তি শব্দের ব্যবহার হলো- কে কে এলো? কেউ কেউ বলে।

ক. যত গর্জে তত বৃষ্টি হয় না
খ. অধিক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট
গ. নাচতে না জানলে উঠোন ভাঙ্গা
ঘ. যেখানে বাঘের ভয় সেখানে বিপদ হয়
ব্যাখ্যাঃ

‘যত গর্জে তত বর্ষে না’, ‘নাচতে না জানলে উঠোন বাঁকা’, ‘যেখানে বাঘের ভয় সেখানে রাত হয়’ প্রবচন বাক্যগুলি ব্যবহারিক দিক হতে সঠিক নয়।

ক. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
খ. বিষ্ণু দে
গ. সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
ঘ. বুদ্ধদেব বসু
ব্যাখ্যাঃ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সর্বপ্রথম টি.এস. এলিয়টের কবিতা বাংলায় অনুবাদ করেন। বিষ্ণু দে ১৯৫০ সালে ‘এলিয়টের কবিতা’ নামে এলিয়টের কবিতা অনুবাদ করনে। বুদ্ধদেব বসুও টি.এস. এলিয়টের কবিতার অনুবাদ ‘এলিয়টের কবিতা’ নামে প্রকাশ করেন।

ক. অগ্রপথিক
খ. বিদ্রোহী
গ. প্রলয়োল্লাস
ঘ. ধূমকেতু
ব্যাখ্যাঃ

১৯২২ সালে প্রকাশিত ‘অগ্নিবীণা’ কাজী নজরুল ইসলাম রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্হ। এই গ্রন্হে ১২টি কবিতা সংকলিত হয়েছে। যথা- প্রলয়োল্লাস, বিদ্রোহী, রক্তাম্বরধারিণী মা, আগমনী, ধূমকেতু, কামালপাশা, আনোয়ার, রণভেরী, সাত-ইল-আরব, খেয়াপারের তরণী, কোরবানী ও মোহররম।

ক. কবিতার নাম
খ. গল্প সংকলনের নাম
গ. উপন্যাসের নাম
ঘ. কাব্য সংকলনের নাম
ব্যাখ্যাঃ

‘শেষের কবিতা’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি কাব্যধর্মী উপন্যাস। উপন্যাসটি প্রবাসী পত্রিকায় ১৯২৮ সালে প্রথম ছাপা হয় এবং ১৯২৯ সালে গ্রন্হ হিসেবে প্রকাশিত হয়। অমিত, লাবণ্য, কেতকী রায়, শোভনলাল এই উপন্যাসের প্রধান চরিত্র।

ক. তিনিই সমাজের মাথা
খ. মাথা খাটিয়ে কাজ করবে
গ. লজ্জায় আমার মাথা কাটা গেল
ঘ. মাথা নেই তার মাথা ব্যথা
ব্যাখ্যাঃ

মাথা নেই আবার মাথা ব্যথা: অবহেলা অর্থে; তিনিই সমাজের মাথা: মোড়ল/প্রধান অর্থে; লজ্জায় মাথা কাটা গেল: সম্মানহানি অর্থে।

ক. শামসুর রাহমান
খ. আলতাফ মাহমুদ
গ. হাসান হাফিজুর রহমান
ঘ. আব্দুল গাফ্ফার চৌধুরী
ব্যাখ্যাঃ

‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ বিখ্যাত এ গানটি প্রথম প্রকাশিত হয় হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত ‘একুশে ফেব্রুয়ারী’ (১৯৫৩) গ্রন্হে। গানটির প্রথম সুরকার ও কণ্ঠশিল্পী ছিলেন আব্দুল লতিফ। বর্তমান সুরকার আলতাফ মাহমুদ এবং সমবেত কণ্ঠে গাওয়া হয়।

১৮. কোনটি তদ্ভব শব্দ?

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. চাঁদ
খ. সূর্য
গ. নক্ষত্র
ঘ. গগন
ব্যাখ্যাঃ

সূর্য, গগন ও নক্ষত্র হলো তৎসম শব্দ। অন্য ভাষার যেসব শব্দ অর্থ ঠিক রেখে বানান ও উচ্চারণ পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হচ্ছে এবং একটি নিজস্ব রূপ গ্রহণ করেছে তাদেরকে তদ্ভব শব্দ বলে। যেমন - হাত, ভাত, চামার, কামার, চান, সাঁঝ, বৌ, নুন ইত্যাদি।

ক. কেশব চন্দ্র সেন
খ. গিরিশচন্দ্র সেন
গ. মাওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী
ঘ. মওলানা আকরাম খাঁ
ব্যাখ্যাঃ

ভাই গিরিশচন্দ্র সেন দীর্ঘ ছয় বছর (১৮৮১-৮৬) পরিশ্রম করে কুরআন শরীফের প্রথম বঙ্গানুবাদ করেন। তার রচিত অন্যান্য গ্রন্হের মধ্যে ‘তাপসমালা’ (৯৬ জন মুসলিম সাধকের জীবনচরিত) ও ‘তত্ত্বরত্নমালা’ উল্লেখযোগ্য। তিনি ১৮৩৫ সালে বর্তমান নরসিংদী জেলার পাঁচদোনা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৮৭১ সালে ব্রাহ্মমতে দীক্ষিত হন।

ক. would come
খ. would have come
গ. may have come
ঘ. may come
ব্যাখ্যাঃ

If যুক্ত clause-টি past perfect tense থাকলে অন্য clause-এ would/could/might + have + past participle form হয়।

ক. strong attack
খ. severe attack
গ. serious kind
ঘ. bad attack
ব্যাখ্যাঃ

strong– প্রবল, শক্তিশালী। কিন্তু এ শব্দটি সাধারণত ব্যক্তির সাথে কিংবা ব্যক্তিবাচক দোষ-গুণের সাথে বসে থাকে। আবার severe- কঠোর, প্রবল, প্রচণ্ড, তীব্র (এ শব্দটি বিশেষ ভাবে আবহাওয়াগত বৈশিষ্ট্য ও রোগের তীব্রতা প্রকাশে ব্যবহৃত হয়)। আবার serious- গম্ভীর, রাশভারী, চিন্তাশীল। শব্দটির ২নং অর্থ হচ্ছে গুরুতর, সঙ্গীন ইত্যাদি। শব্দটির সাথে রোগ বা এ বিষয়ের কোনো সংযুক্তি নেই। bad- মন্দ, দুষ্ট, খারাপ, অন্যায়। অর্থগত বৈশিষ্ট্য থেকে লক্ষণীয় যে, শব্দটি অসুখের তীব্রতা প্রকাশ অক্ষম।

২২. Choose the correct sentence.

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. I asked Javed had he passéd
খ. I asked Javed if he had passed
গ. I asked Javed if you had passed
ঘ. I asked Javed that had he passed
ব্যাখ্যাঃ

Interrogative sentence এর direct narration কে indirect narration এ পরিবর্তন করার সময় reported speech এর পূর্বে if বা whether বসে।

২৩. Choose the correct sentence.

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. A few of the three boys got a prize
খ. Each of the three boys got a prize
গ. Every of the three boys got a prize
ঘ. All of the three boys got a prize
ব্যাখ্যাঃ

Each, Every এ ২টি Determiner এরপর singular noun বসে এবং verb ও singular হয়। কিন্তু each এরপর of থাকলে noun plural হয় কিন্তু verb singular থাকে।

২৪. Choose the correct sentence.

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. The man that said that was a fool
খ. The man who said that was a fool
গ. The man that said that was a fool
ঘ. The man which said that was a fool
ব্যাখ্যাঃ

The man এর Relative pronoun হিসেবে who বসে।

২৫. Choose the correct answer.
How long did you wait?

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. Till lunch time
খ. Till he came
গ. Until six o’clock
ঘ. Since this morning
ব্যাখ্যাঃ

In this question "did" indicates that it’s past form. So, the next gap also will take the past form. Both sides are same.

In the answers board, we can see only "till he came" is in the past form. That's the correct answer.

ক. in
খ. at
গ. about
ঘ. with
ব্যাখ্যাঃ

কোনো বিষয়ে ভালো বা দক্ষ হলে হয় Good at। তদ্রুপ কোনো বিষয়ে খারাপ হলে সেক্ষেত্রে হয় bad at।

২৭. What is the antonym of ‘gentle’?

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. harsh
খ. modest
গ. clever
ঘ. rude
ব্যাখ্যাঃ

Gentle– ভদ্র, নম্র, শান্ত। (ক) Harsh– কর্কশ, অমসৃণ (বিশেষত বস্তুর সাথে)। (খ) Modest– বিনয়ী, নম্র। (গ) Clever– চতুর, চালাক। (ঘ) Rude– অভদ্র, অমার্জিত, রূঢ়।

২৮. What is the synonym of ‘Jovial’?

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. Jolly
খ. Gay
গ. Jealous
ঘ. Happy
ব্যাখ্যাঃ

Jovial– হাসিখুশি, আমুদে, আনন্দপূর্ণ। Choice (ক) Jolly– হাসিখুশি, প্রফুল্ল, সুন্দর। (খ) Gay– আনন্দচিত্ত, হাসিখুশি, উচ্ছল (গ) Jealous– ঈর্ষাকাতর, হিংসুক, পরশ্রীকাতর। (ঘ) Happy– সুখী, খুশি, তৃপ্ত। Merriam-Webster dictionary অনুযায়ী Jovial এর synonym হলো Jolly, Gay, Happy.

২৯. What is the synonym of ‘Competent’?

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. Circumspect
খ. Discrete
গ. Capable
ঘ. Prudent
ব্যাখ্যাঃ

Competent– উপযুক্ত, সক্ষম, দক্ষ। Choice, (ক) Circumspect– সতর্ক। (খ) Discrete– পৃথক, আলাদা। (গ) Capable– সক্ষম, সমর্থ। (ঘ) Prudent– সতর্ক, দূরদর্শী, বিচক্ষণ।

৩০. Who is the author of ‘A Farewell to Arms’?

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. H. G. Wells
খ. George Orwel
গ. Thomas Hardy
ঘ. Ernest Hemingway
ব্যাখ্যাঃ

Ernest Hemingway এর অন্যান্য উপন্যাস হলো The Old Man and The Sea, For Whom The Bell Tolls, The Sun Also Rises. তিনি The Old Man and The Sea উপন্যাসটির জন্য ১৯৫৪ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।

৩১. Who is the author of ‘Animal Farm’?

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. Thomas more
খ. George Orwel
গ. Boris Pasternak
ঘ. Charles Dickens
ব্যাখ্যাঃ

George Orwell হলো Eric Arthur Blair এর ছদ্মনাম। তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হলো Nineteen Eighty Four, Coming Up For Air, A Clergyman’s Daughter.

৩২. Who is the author of ‘India Wins Freedom’?

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. Mahatma Gandhi
খ. J. L. Nehru
গ. Abul Kalam Azad
ঘ. Moulana Akram Khan
ব্যাখ্যাঃ

‘India Wins Freedom’ আবুল কালাম আজাদ রচিত একটি ঐতিহাসিক গ্রন্হ। তিনি এ গ্রন্হে ব্রিটিশ আমলে ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন সমস্যা, ঘটনা এবং কীভাবে, কখন ভারত স্বাধীনতা অর্জন করে তা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছেন।

৩৩. What kind of noun is ‘Cattle’?

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. Proper
খ. Common
গ. Collective
ঘ. Material
ব্যাখ্যাঃ

Class, Committee, Family, Group, Jury, Panel, Flock, Herd, Swarm, Bunch প্রভৃতি collective noun বা সমষ্টিবাচক বিশেষ্য।

৩৪. What kind of noun is ‘Girl’?

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. Proper
খ. Common
গ. Collective
ঘ. Material
ব্যাখ্যাঃ

যে সকল শব্দ শ্রেণিবাচক বা জাতিবাচক সাধারণ নামকে নির্দেশ কর, তাদেরকে Common noun বলে। যেমন- Boy, Girl, King, Queen, River, City, Country, Sheep, Cow etc.

৩৫. What is the meaning of ‘White Elephant’?

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. An elephant of white colour
খ. A very coslty or troublesome possession
গ. A black marketer
ঘ. A hoarder
ব্যাখ্যাঃ

White Elephant– কাজে আসে না অথচ দামি ও অসুবিধাজনক।

ক. ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১
খ. ২৬ মার্চ, ১৯৭১
গ. ১১ এপ্রিল, ১৯৭১
ঘ. ১০ জানুয়ারি, ১৯৭২
ব্যাখ্যাঃ

মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার গঠিত হয় এবং ১৭ এপ্রিল শপথ গ্রহণ করে। ১৭ এপ্রিল অধ্যাপক এম. ইউসুফ আলী স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।

ক. ১৭ এপ্রিল, ১৯৯১
খ. ১৬ ডিসেস্বর, ১৯৭২
গ. ৭ মার্চ, ১৯৭২
ঘ. ২৬ মার্চ, ১৯৭৩
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারির পর ২৩ জুন রাষ্ট্রপতি গণপরিষদ আদেশ জারি করেন। ১০ এপ্রিল গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন বসে। এ অধিবেশনে খসড়া সংবিধান প্রণয়নের জন্য ৩৪ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটির সভাপতি ছিলেন ড. কামাল হোসেন। এ কমিটি গণপরিষদে খসড়া সংবিধান পেশ করে ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর, যা ৪ নভেম্বর গণপরিষদ কর্তৃক গৃহীত হয় এবং ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হয়।

ক. মহাস্থানগড়ে
খ. শাহজাদপুরে
গ. নেত্রকোনায়
ঘ. রামপালে
ব্যাখ্যাঃ

বিখ্যাত ‘শাহ্ সুলতান বলখী মহীসওয়ার’ এর মাজারটি বগুড়া শহর থেকে ১০ কি.মি. দূরে মহাস্থানের দক্ষিণ-পূর্ব কোণে অবস্থিত। মহাস্থানগড়ের প্রধান নিদর্শনগুলো হলো বৈরাগী ভিটা, গোবিন্দ ভিটা, খোদাই পাথর ভিটা, সভাবাটি, শীলা দেবীর ঘাট, পরশুরামের প্রাসাদ ইত্যাদি।

ক. চট্টগ্রামে
খ. বগুড়ায়
গ. সোনারগাঁওয়ে
ঘ. রামপালে
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের লোকশিল্পের অতীত কীর্তিসমূহ (নক্‌শী কাঁথা, মাটির পাত্র, বেত, কাঁসা, মসলিন বস্ত্র, তৈজসপত্র ইত্যাদি) সংরক্ষণের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁওয়ে লোকশিল্প জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে। ১৯৯৬ সালের ৬ অক্টোবর সোনারগাঁও লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের নাম পরিবর্তন করে ‘শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন’ জাদুঘর করা হয়েছে।

ক. ইংরেজরা
খ. ওলন্দজরা
গ. ফরাসিরা
ঘ. পর্তুগিজরা
ব্যাখ্যাঃ

পঞ্চদশ শতকের শেষভাগে পর্তুগিজ নাবিক ভাস্কো-দা-গামা আফ্রিকার পশ্চিম-পূর্ব উপকূলে ঘুরে বরাবর সমুদ্রপথে ভারতবর্ষে আসার পথ আবিষ্কার করেন। ১৫১৪ খ্রিষ্টাব্দে পর্তুগিজ বণিকগণ উড়িষ্যার অন্তর্গত পিপলি নামক স্থানে সর্বপ্রথম বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করে। ১৫৩৬ খ্রিষ্টাব্দে বাংলার সুলতান মাহমুদ শাহ শের শাহের বিরুদ্ধে পর্তুগিজদের সাহায্যের আাশায় চট্টগ্রাম ও সপ্তগ্রামে (হুগলি) বাণিজ্য কুঠি নির্মাণের অনুমতি দেন। এভাবে বাংলায় পর্তুগিজদের প্রতিষ্ঠা হয়। উল্লেখ্য, ১৬০২ সালে ওলন্দাজরা, ১৬০০ সালে ইংরেজরা এবং ১৬৬৪ সালে ফরাসিরা বাংলায় আগমন করেন।

ক. লক্ষ্মণ সেন
খ. ইলিয়াস শাহ
গ. আকবর
ঘ. বিজয় সেন
ব্যাখ্যাঃ

কৃষিকাজের সুবিধার্থে মোগল সম্রাট আকবর ১৫৮৪ খ্রিষ্টাব্দের ১০/১১ মার্চ বাংলা সন প্রবর্তন করেন এবং তা ১৫৫৬ সালের ৫ নভেম্বর তার সিংহাসনে আরোহণের সময় থেকে কার্যকর হয়।

ক. সোমপুর বিহার
খ. ধর্মপাল বিহার
গ. জগদ্দল বিহার
ঘ. শ্রী বিহার
ব্যাখ্যাঃ

নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলার পাহাড়পুরে অবস্থিত বৌদ্ধ বিহারের নাম পাহাড়পুর বা সোমপুর বিহার। এর নির্মাতা ধর্মপাল ছিলেন পাল বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা। এটি মধ্যযুগীয় সবচেয়ে বড় বিহার।

ক. বিজয়পুরে
খ. রানীগঞ্জে
গ. টেকেরহাটে
ঘ. বিয়ানী বাজারে
ব্যাখ্যাঃ

পাকিস্তান ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর (বর্তমান বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর) ১৯৫৭ সালে নেত্রকোণা জেলার দুর্গাপুর উপজেলার ভেদিকুরা নামক স্থানে প্রথম চীনামাটির সন্ধান লাভ করে। এ চীনামাটিকে বিজয়পুর চীনামাটি নামকরণ করা হয়।

ক. ১৮৯৭ সালে
খ. ১৯০২ সালে
গ. ১৯২১ সালে
ঘ. ১৯০৫ সালে
ব্যাখ্যাঃ

বঙ্গভঙ্গ রদ হলে ব্রিটিশরা পূর্ববঙ্গে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেয় এবং এজন্য ১৯১২ সালে ১৩ সদস্য বিশিষ্ট নাথান কমিশন গঠিত হয়। ঢাকার নবাব সলিমুল্লাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য জমি দান করেন। কলকাতার হিন্দুদের ব্যাপক বিরোধিতা সত্ত্বেও ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চালু হয়। পরবর্তীতে এটি প্রাচ্যের অক্সফোর্ড নামে খ্যাতি অর্জন করে।

ক. শায়েস্তা খান
খ. নওয়াব সলিমুল্লাহ
গ. মির্জা আহমেদ জান
ঘ. খান সাহেব আবুল হাসনাত
ব্যাখ্যাঃ

পুরানো ঢাকার আরমানিটোলা এলাকায় তারা মসজিদ অবস্থিত। মসজিদটি নির্মাণ করেন মির্জা আহমেদ জান বা মির্জা গোলাম পীর। পরবর্তী ১৯২৬ সালে আলীজান বেপারী নামক একজন ব্যবসায়ী মসজিদটির সংস্কার করেন। আলীজান বেপারী বহু অর্থ ব্যয়ে মসজিদটিকে অলঙ্কৃত করেন, বিশেষ করে সমস্ত মসজিদটি তারকাখঁচিত করেন। এ কারণে এর বর্তমান নাম তারা মসজিদ।

ক. দু’টি উন্নত জাতের গমশস্য
খ. দু’টি উন্নত জাতের ধানশস্য
গ. দু’টি উন্নত জাতের ভুট্টাশস্য
ঘ. দু’টি উন্নতজাতের ইক্ষু
ব্যাখ্যাঃ

বলাকা ও দোয়েল ছাড়াও উন্নতজাতের আরো কিছু গম শস্য হলো সোনালিকা, আকবর, আনন্দ, কাঞ্চন, বরকত, অগ্রণী, ইনিয়া ৬৬, জোপাটিকা।

ক. পেয়ারা
খ. কলা
গ. পেঁপে
ঘ. জামরুল
ব্যাখ্যাঃ

অগ্নিশ্বর, কানাইবাঁশি, মোহনবাঁশি ও বীটজবা উন্নত জাতের কলার নাম। এছাড়াও বাংলাদেশে আরো কিছু জাতের কলার চাষ হয়, যেমন- অমৃতসাগর, মেহেরসাগর, সবরি, সিঙ্গাপুরী, চাঁপা ইত্যাদি।

ক. ১৭০০ সালে
খ. ১৭৭২ সালে
গ. ১৭৬৫ সালে
ঘ. ১৭৯৩ সালে
ব্যাখ্যাঃ

লর্ড কর্নওয়ালিস ১৭৮৬ সালের ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ১৭৯৩ সালের ১০ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলায় ফোর্ট উইলিয়ামের গভর্নর জেনারেল ছিলেন। তিনি ছিলেন চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত ও বাংলায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রশাসনিক ও বিচার ব্যবস্থার রূপকার। ১৭৯৩ সালের ২২ মার্চ তিনি ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত’ প্রথা চালুর মাধ্যমে সূর্যাস্ত আইন বলবৎ করেন।

ক. বাবর
খ. হুমায়ুন
গ. আকবর
ঘ. জাহাঙ্গীর
ব্যাখ্যাঃ

মুঘল সম্রাট হুমায়ূন বাংলার নাম দেন ‘জান্নাতাবাদ’। বাবরের মৃত্যুর পর জ্যেষ্ঠপুত্র হুমায়ূন সিংহাসনে আরোহণ করেন।

ক. শামীম সিকদার
খ. সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ
গ. হামিদুজ্জামান খান
ঘ. আবদুস সুলতান
ব্যাখ্যাঃ

১৯৮৮ সালের সিউল অলিম্পিকের পার্কে হামিদুজ্জামান খানের ‘স্টেপস্’ ভাস্কর্যটি স্থান পেয়েছিল। হামিদুজ্জামান খানের উল্লেখযোগ্য স্থাপত্য হলো ‘সংশপ্তক’ (জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়), ‘স্বাধীনতা’ (কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, ঢাকা) এবং ‘ক্যাম্পাস’ (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)।

ক. ১২০৬ খ্রিঃ
খ. ১৩১০ খ্রিঃ
গ. ১৫২৬ খ্রিঃ
ঘ. ১৬১০ খ্রিঃ
ব্যাখ্যাঃ

সম্রাট জাহাঙ্গীর সিংহাসনে আরোহণ করে ইসলাম খান চিশতীকে বাংলা অধিকারে প্রেরণ করেন। ইসলাম খান ১৬১০ সালে মুসা খানকে পরাজিত করে বাংলা অধিকার করেন এবং ঢাকার নামকরণ করেন ‘জাহাঙ্গীরনগর’। তিনি এ সময় রাজমহল থেকে ঢাকায় রাজধানী স্থানান্তর করেন। উল্লেখ্য, ঢাকাকে ১৬১০ সালের পর ১৯০৫ সালে দ্বিতীয় বার, ১৯৪৭ সালে তৃতীয় বার ও ১৯৭১ সালে চতুর্থ বার রাজধানী করা হয়।

ক. নিঝুম দ্বীপ
খ. সেন্টমার্টিন দ্বীপ
গ. দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ
ঘ. দিয়া দ্বীপ
ব্যাখ্যাঃ

দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপটি সাতক্ষীরা জেলার দক্ষিণে সীমান্ত নদী হাড়িয়াভাঙ্গা ও রায়মঙ্গল নদীর মোহনায় অবস্থিত। এ দ্বীপটি বাংলাদেশের সীমানায় অবস্থিত হলেও ভারত এ দ্বীপের মালিকানা দাবি করে। ভারত এ দ্বীপের নাম দিয়েছে পূর্বাশা বা নিউমুর। বর্তমানে এ দ্বীপটির অস্তিত্ব নেই।

ক. ১৯৮৪ সালে
খ. ১৯৮৭ সোলে
গ. ১৯৮৫ সালে
ঘ. ১৯৮৬ সালে
ব্যাখ্যাঃ

দক্ষিণ এশীয় সহযোগিতা সংস্থা সার্ক-এর প্রথম শীর্ষ বৈঠক ১৯৮৫ সালের ৭-৮ ডিসেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে ১৯তম সম্মেলন পাকিস্তানের অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা স্থগিত করা হয়।

ক. ইরাক
খ. আলজেরিয়া
গ. সৌদি আরব
ঘ. জর্ডান
ব্যাখ্যাঃ

আরব রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে প্রথম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ইরাক (৮ জুলাই, ১৯৭২)। আলজেরিয়া বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ১৩ জুলাই, ১৯৭৩ এবং সৌদি আরব স্বীকৃতি দেয় ১৬ আগস্ট, ১৯৭৫।

ক. তিউনিস
খ. রাবাত
গ. বেনগাজি
ঘ. মরক্কো
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমানে পিএলও’র সদর দপ্তর ফিলিস্তিনের রামাল্লায় অবস্তিত। ইসরাইল ১৯৬৪ সালে PLO’র ওপর হামলা চালালে এর সদর দপ্তর তিউনিসিয়ার তিউনিসে স্থানান্তর করা হয়েছিল।

ক. উ থান্ট
খ. ট্রিগভেলি
গ. দ্যাগ হ্যামারশোল্ড
ঘ. কুট ওয়াল্ডহেইম
ব্যাখ্যাঃ

জাতিসংঘের নির্বাচিত প্রথম মহাসচিব হলেন ট্রিগভেলি। তিনি নরওয়ের অধিবাসী। দ্যাগ হ্যামারশোল্ড, উ থান্ট ও কুট ওয়াল্ডহেইম যথাক্রমে দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ মহাসচিব ছিলেন। উল্লেখ্য, জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিব পর্তুগালের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টেনিও গুতেরেস ।

ক. ফিলিপাইন
খ. জাপান
গ. ইন্দোনেশিয়া
ঘ. থাইল্যান্ড
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭৮ সালে নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী আসনে বাংলাদেশ শক্তিশালী জাপনের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এবং জয়লাভ করে। অবশ্য ২০০০-২০০১ সালের জন্য বাংলাদেশ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অস্থায়ী সদস্য নির্বাচিত হয়।

ক. সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় মঙ্গলবার
খ. সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সোমবার
গ. সেপ্টেম্বর মাসের দ্বিতীয় বুধবার
ঘ. সেপ্টেম্বর মাসের চতুর্থ মঙ্গলবার
ব্যাখ্যাঃ

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের নিয়মিত বার্ষিক অধিবেশন শুরু হয় প্রতি বছর সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় মঙ্গলবার এবং মধ্য ডিসেম্বর পর্যন্ত তা চলে। নিয়মিত অধিবেশন ছাড়াও সাধারণ পরিষদ জরুরি অধিবেশন ও বিশেষ অধিবেশনে মিলিত হয়।

ক. ১৫৬
খ. ১৫৭
গ. ১৫৮
ঘ. ১৮৮
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমান জাতিসংঘের সদস্য ১৯৩ এবং সর্বশেষ সদস্য রাষ্ট্র হলো দক্ষিণ সুদান (সদস্যপদ লাভ ১৪ জুলাই, ২০১১)।

ক. রিয়াদ
খ. জেদ্দা
গ. দামেস্ক
ঘ. মক্কা
ব্যাখ্যাঃ

২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৯ মরক্কোর রাজধানী রাবাতে OIC গঠিত হয় এবং সদর দপ্তর সৌদি আরবের জেদ্দাতে প্রতিষ্ঠিত হয়। উল্লেখ্য, ইসলামী সম্মেলন সংস্থার বর্তমান নাম ইসলামী সহযোগীতা সংস্থা।

ক. ব্রিটেন
খ. ফ্রান্স
গ. যুক্তরাষ্ট্র
ঘ. রাশিয়া
ব্যাখ্যাঃ

১৯৮৩ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কৌশলগত প্রতিরক্ষা কর্মসূচি বা Strategic Defence Initiative কর্মসূচি ঘোষণা করে। মার্কিন সিনেটর অ্যাডওয়ার্ড কেনেডি একে তারকা যুদ্ধ (Star war) বলে অভিহিত করেন।

ক. ওয়েস্ট মিনিস্টার অ্যাবে
খ. হোয়াইট হল
গ. মার্বেল চার্চ
ঘ. বুশ হাউজ
ব্যাখ্যাঃ

ব্রিটেনের প্রশাসনিক সদর দপ্তর হোয়াইট হল লন্ডনে অবস্থিত। এটি ব্রিটেনের রানীর সাবেক সরকারি বাসভবন। ওয়েস্ট মিনিস্টার অ্যাবে বিখ্যাত ব্রিটিশ নাগরিকদের সমাধিস্থল। বুশ হাউজ বিবিসি’র সাবেক প্রধান কার্যালয়।

ক. ১৯৪২ সালের নভেম্বর মাসে
খ. ১৯৪৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে
গ. ১৯৪৫ সালের মে মাসে
ঘ. ১৯৪৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে
ব্যাখ্যাঃ

১৯৪৫ সালের ৩০ এপ্রিল হিটলার আত্মহত্যা করলে জার্মানির পতন ঘটে। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে জার্মানি ৭ মে, ১৯৪৫ সোভিয়েত জেনারেল জর্জ জোকভের নিকট আত্মসমর্পন করে।

ক. কাশাভুবু
খ. প্যাট্রিক লুমুম্বা
গ. শোম্বে
ঘ. মবুতু
ব্যাখ্যাঃ

কঙ্গোতে দখলদার ঔপনিবেশিক শক্তির বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদ আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন প্যাট্রিক লুমুম্বা। তিনি জয়লাভ করলে কঙ্গো স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিণত হয়।

ক. ১৯৪৫ সালেরর আগস্ট মাসে
খ. ১৯৪৫ সালের মে মাসে
গ. ১৯৪৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে
ঘ. ১৯৪৪ সালের আগস্ট মাসে
ব্যাখ্যাঃ

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৪৫ সালের ৬ আগস্ট হিরোশিমায় ‘লিটলবয়’ এবং ৯ আগস্ট নাগাসাকিতে ‘ফ্যাটম্যান’ বোমার বিস্ফোরণ ঘটালে জাপানের পতন ত্বরান্বিত হয়।

ক. ওয়াশিংটন
খ. মস্কো
গ. লন্ডন
ঘ. নিউইয়র্ক
ব্যাখ্যাঃ

IMF (International Monetary Fund)-এর সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে। ১-২২ জুলাই, ১৯৪৪ ব্রেটন উডসের জাতিসংঘ মনিটারি এন্ড ফিনান্সিয়াল কনফারেন্সে IMF গঠিত হয়। কার্যক্রম শুরু করে ১৯৪৭ সালের ১ মার্চ থেকে।

ক. ইউনিটা
খ. সান্ডিনিস্টা
গ. কন্ট্রা
ঘ. সোয়াপো
ব্যাখ্যাঃ

মধ্য আমেরিকার হ্রদ ও আগ্নেয়গিরির দেশ নিকারাগুয়ার বিদ্রোহী গ্রুপ কন্ট্রা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনপুষ্ট। ১৯৯০ সালে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ এ অঞ্চলে শান্তি আনয়নে গঠন করে মধ্য আমেরিকায় জাতিসংঘ পর্যবেক্ষক দল (ONUCA) এবং পর্যবেক্ষক দলটি কন্ট্রা বিদ্রোহীদের স্বেচ্ছা তদারক করে। ফলশ্রুতিতে হন্ডুরাস ও নিকারাগুয়ায় প্রায় ২২ হাজার কন্ট্রা বিদ্রোহী জাতিসংঘ পর্যবেক্ষকদের কাছে অস্ত্র সমর্পণ করে।

ক. ইরান
খ. ইরাক
গ. মিশর
ঘ. সিরিয়া
ব্যাখ্যাঃ

‘ব্যাবিলনের ঝুলন্ত উদ্যান’ ইরাকে অবস্থিত। রাজা নেবুচাদনেজার তার স্ত্রীর মনোরঞ্জনের জন্য প্রায় ৩০০ মিটার উঁচু এ উদ্যান নির্মাণ করেন।

ক. ইতালি
খ. স্পেন
গ. তুরস্ক
ঘ. গ্রিস
ব্যাখ্যাঃ

ইতিহাস বিখ্যাত ট্রয় নগরী তুরস্কে অবস্থিত। ট্রয় নগরীর সাথে মহাবীর হেক্টরের বীরত্ব ও আত্মত্যাগের ইতিহাস জড়িয়ে আছে। সুন্দরী হেলেনকে কেন্দ্র করে সংঘটিত এ যুদ্ধে হেক্টরকে পরাস্ত করে গ্রিকরা ট্রয় দখল করে আগুন ধরিয়ে দেয়।

ক. ৯১
খ. ১৪৩
গ. ৪৭
ঘ. ৮৭
ব্যাখ্যাঃ

যে সংখ্যাকে ১ এবং ঐ সংখ্যা ব্যতীত অন্য কোনো সংখ্যা দ্বারা নিঃশেষে ভাগ করা যায় না সেই সংখ্যাকে মৌলিক সংখ্যা বলে। উপরিউক্ত ৪টি সংখ্যার মধ্যে ৪৭ সংখ্যাটিরই কেবলমাত্র ২টি উৎপাদক আছে বলে এটি মৌলিক সংখ্যা।

ক. ১৪০ টাকা
খ. ১২০ টাকা
গ. ১৪৪ টাকা
ঘ. ১২৪ টাকা
ব্যাখ্যাঃ ১. নির্মাতার ২০% লাভে বিক্রয় মূল্য নির্ণয় করি: নির্মাণ খরচ= টাকা লাভের হার=% নির্মাতার বিক্রয় মূল্য=নির্মাণ খরচ+(নির্মাণ খরচ×লাভের হার) =+(×) =+ = টাকা ২. খুচরা বিক্রেতার ২০% লাভে বিক্রয় মূল্য নির্ণয় করি: নির্মাতার বিক্রয় মূল্য= টাকা খুচরা বিক্রেতার লাভের হার=% খুচরা বিক্রেতার বিক্রয় মূল্য=নির্মাতার বিক্রয় মূল্য+(নির্মাতার বিক্রয় মূল্য×লাভের হার) =+(×) =+ = টাকা অতএব, ঐ জিনিসের খুচরা মূল্য হবে ১৪৪ টাকা।
ক. a2
খ. a2
গ. a2
ঘ. a2
ব্যাখ্যাঃ সমবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের একটি সাধারণ সূত্র হল: ক্ষেত্রফল=34×a2 এখানে, a হলো সমবাহু ত্রিভূজের প্রত্যেক বাহুর দৈর্ঘ্য।
ক. ২৩
খ. ২৪.৫
গ. ২৫
ঘ. ২৬.৫
ব্যাখ্যাঃ ১ থেকে ৪৯ পর্যন্ত সংখ্যার গড় নির্ণয় করতে হলে আমাদের প্রথমে যোগফল বের করতে হবে এবং তারপর সংখ্যা গুলি গণনা করতে হবে।

সংখ্যাগুলির যোগফল বের করতে হলে: যোগফল=n(n+1)2 যেখানে, n হল সর্বশেষ সংখ্যা। যোগফল=49×502=1225 এখন, সংখ্যাগুলির গড় নির্ণয় করতে: গড়=যোগফলসংখ্যার সংখ্যা=122549=25 অতএব, ১ থেকে ৪৯ পর্যন্ত সংখ্যার গড় হল ২৫।
ক. ৫০%
খ. ৩৩%
গ. ৩০%
ঘ. ৩১%
ব্যাখ্যাঃ ধরা যাক, ৩টি আমের ক্রয়মূল্য ১ টাকা।

তাহলে, ১টি আমের ক্রয়মূল্য হবে:  টাকা অন্যদিকে, ধরা যাক, ২টি আমের বিক্রয়মূল্য ১ টাকা।

তাহলে, ১টি আমের বিক্রয়মূল্য হবে:  টাকা এখন, লাভ নির্ণয় করতে:

১টি আম বিক্রয়মূল্য - ১টি আম ক্রয়মূল্য: == টাকা তাহলে, শতকরা লাভ নির্ণয় করতে: শতকরা লাভ=(লাভক্রয়মূল্য)× শতকরা লাভ=()× =(×)× =× =× =% অতএব, শতকরা লাভ হবে ৫০%।
ক. ৭২
খ. ৬০
গ. ৪৮
ঘ. ৬৪
ব্যাখ্যাঃ
BE = EF = CF হওয়ায়, AE ও AF মধ্যমা। এখানে, ΔAEC = 48 বর্গফুট এবং ΔABE = ΔAEF = ΔAFC = 24 বর্গফুট।

∴ ΔABC = ΔABE + ΔAEC = 24 + 48 = 72 বর্গফুট।
ক. 2
খ. 3
গ. 4
ঘ. 5
ব্যাখ্যাঃ আমরা দেওয়া সমীকরণগুলোকে ব্যবহার করবো: a+b=5 ab=3 প্রথমে, a এবং b এর মান নির্ণয় করি। দুটি সমীকরণ যোগ করি: (a+b)+(ab)=5+3 2a=8 a=4 এখন, a এর মান ব্যবহার করে b এর মান নির্ণয় করি: a+b=5 4+b=5 b=1 এখন ab এর মান নির্ণয় করি: ab=4×1=4 অতএব, ab এর মান 4।
ক. ৭০
খ. ৮০
গ. ৯০
ঘ. ৯৮
ব্যাখ্যাঃ প্রদত্ত তথ্য:
1. মিশ্রণের মোট পরিমাণ = ৬০ লিটার
2. কেরোসিন ও পেট্রোলের অনুপাত = ৭ : ৩

কেরোসিনের পরিমাণ: 77+3×60=710×60=42 লিটার পেট্রোলের পরিমাণ: 37+3×60=310×60=18 লিটার ধরা যাক:
- x লিটার পেট্রোল মিশালে অনুপাত ৩ : ৭ হবে।

নতুন অনুপাত: 4218+x=37 সমীকরণ সমাধান: 42×7=3×(18+x) 294=54+3x 29454=3x 240=3x x=2403 x=80 উত্তর: 80 লিটার
ক. ১১টি
খ. ৮টি
গ. ১০টি
ঘ. ৯টি
ব্যাখ্যাঃ ১ থেকে ৩০ পর্যন্ত মোট ১০টি মৌলিক সংখ্যা আছে। এগুলো হল: 2,3,5,7,11,13,17,19,23,29 মৌলিক সংখ্যা হল যেসব সংখ্যা কেবল ১ এবং নিজেদের দ্বারা বিভাজ্য হয়।
ক. ১৬
খ. ২৪
গ. ৩২
ঘ. ১২
ব্যাখ্যাঃ ল.সা.গু (লঘিষ্ঠ সাধারণ গুণনীয়ক) এবং গ.সা.গু (গরিষ্ঠ সাধারণ গুণনীয়ক) এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আছে: ল.সা.গু×গ.সা.গু=সংখ্যা দুইটির গুণফল আমাদের দেওয়া আছে সংখ্যার গুণফল ১৫৩৬ এবং ল.সা.গু ৯৬। আমরা গ.সা.গু নির্ণয় করতে পারি: গ.সা.গু=সংখ্যা দুইটির গুণফলল.সা.গু গ.সা.গু= গ.সা.গু= অতএব, গ.সা.গু এর মান হলো ১৬।
ক. 180
খ. 1800
গ. 18000
ঘ. 18
ব্যাখ্যাঃ প্রথমে, সংজ্ঞার্থের সমস্ত সংখ্যাকে সরল করি:

উপরে: 0.1×0.01×0.001=0.000001 নিচে: 0.2×0.02×0.002=0.000008 এখন, ভগ্নাংশটি লিখি: 0.0000010.000008 =18
ক. ১২.৫০ টাকা
খ. ২০ টাকা
গ. ২৫ টাকা
ঘ. ১৫ টাকা
ব্যাখ্যাঃ ধরা যাক, মূলধন P টাকা এবং সরল সুদের হার শতকরা r

আমাদের দেওয়া আছে যে ৮ বছরে সুদে এবং আসলে মূলধনের তিনগুণ হবে, অর্থাৎ: P+P×r×8100=3P এখন সমীকরণটি সমাধান করি: P(1+r×8100)=3P 1+r×8100=3 r×8100=31 r×8100=2 r×8=2×100 r×8=200 r=2008 r=25 অতএব, সরল সুদের হার শতকরা ২৫ টাকা হলে যে কোনো মূলধন ৮ বছরে সুদে-আসলে তিনগুণ হবে।
ক. ২২%
খ. ২৫%
গ. ২০%
ঘ. ৩০%
ব্যাখ্যাঃ ২৫% বৃদ্ধিতে বর্তমান মূল্য = (১০০ + ২৫) = ১২৫ টাকা

বর্তমানমূল্য ১২৫ টাকা হলে পূর্ব মূল্য = ১০০ টাকা
" ১০০ " " " " × = ৮০ টাকা

দ্রব্যের ব্যবহার কমাতে হবে = (১০০ - ৮০) = ২০ টাকা
ক. 5
খ. 5
গ. 25
ঘ. 25
ব্যাখ্যাঃ আমাদের দেওয়া আছে: (x5)(a+x)=x225 প্রথমে, (x5)(a+x) কে সরলীকরণ করি: (x5)(a+x)=(x5)a+(x5)x =xa+x25a5x এখন, সমীকরণটি সমান হলে: xa+x25a5x=x225 উভয় পক্ষ থেকে x2 বাদ দিলে: xa5a5x=25 x এর সহগ সমীকরণ: a5=0a=5 ধ্রুবক পদ সমীকরণ: 5a=25a=5 অতএব, a এর মান 5
ক. abc
খ. 3abc
গ. 6abc
ঘ. 9abc
ব্যাখ্যাঃ আমাদের দেওয়া আছে: a+b+c=0 আমরা জানি যে, a+b+c=0 হলে, a3+b3+c33abc=(a+b+c)(a2+b2+c2abbcca) কিন্তু যেহেতু a+b+c=0, a3+b3+c33abc=0 a3+b3+c3=3abc অতএব, a+b+c=0 হলে a3+b3+c3 এর মান হবে 3abc
ক. সমকোণী
খ. স্হুলকোণী
গ. সমবাহু
ঘ. সূক্ষ্মকোণী
ব্যাখ্যাঃ

ত্রিভুজের একটি কোণ যদি অপর দুটি কোণের সমষ্টির সমান হয়, তাহলে সেই ত্রিভুজটি অবশ্যই একটি সমকোণী ত্রিভুজ (Right-angled triangle) হবে।

কারণ, ত্রিভুজের একটি কোণ যদি ৯০° হয়, তাহলে বাকি দুটি কোণ মিলে ৯০° হবে। উদাহরণস্বরূপ, ত্রিভুজের একটি কোণ ৯০° হলে, বাকি দুটি কোণ মিলে ৯০° হবে এবং সেই দুটি কোণের যোগফল ঐ ত্রিভুজের সমকোণী কোণের সমান হবে।

ক. পারমাণবিক জ্বালানি
খ. পীট কয়লা
গ. ফুয়েল সেল
ঘ. সূর্য
ব্যাখ্যাঃ

যেসব শক্তি উৎস অফুরন্ত এবং বারবার করা যায় তাদেরকে নবায়নযোগ্য শক্তি উৎস বলা হয়। সূর্য, পানি বায়ু নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস। অন্যদিকে যে শক্তির উৎস অফুরন্ত নয় এবং বারবার ব্যবহারের ফলে এক সময় নিঃশেষিত হয়ে যায় সেগুলোকে অনবায়নযোগ্য শক্তি বলে। কয়লা, গ্যাস, তেল পারমাণবিক জ্বালানি ইত্যাদি অনবায়নযোগ্য শক্তির উৎস।

ক. রান্নার জন্য তাপ নয় চাপও কাজে লাগে
খ. বদ্ধ পাত্রে তাপ সংরক্ষিত হয়
গ. উচ্চচাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায়
ঘ. সঞ্চিত বাষ্পের তাপ রান্নায় সহায়ক
ব্যাখ্যাঃ

বায়ুর চাপ যতো বৃদ্ধি পায় পানি বা তরলের স্ফুটনাঙ্ক ততো বৃদ্ধি পায়। প্রেসার কুকারে বাষ্পের বহির্গমন নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ চাপ বৃদ্ধির ফলে পানির স্ফুটনাঙ্ক বৃদ্ধি পায়। এ কারণে প্রেসার কুকারে রান্না তাড়াতাড়ি হয়।

ক. লাল, হলুদ, নীল
খ. লাল, কমলা, বেগুনী
গ. হলুদ, সবুজ, নীল
ঘ. লাল, নীল, সবুজ
ব্যাখ্যাঃ

তিনটি মৌলিক রং হচ্ছে লাল, নীল (আসমানী) ও সবুজ। এই রংগুলোর সমন্বয়ে গঠিত হয় অন্যান্য রং।

ক. মূল মধ্যরেখা
খ. কর্কটক্রান্তি রেখা
গ. মকরক্রান্তি রেখা
ঘ. আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা
ব্যাখ্যাঃ

ভৌগলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ যে কাল্পনিক রেখাটি বাংলাদেশের উপর দিয়ে গেছে তা হলো কর্কটক্রান্তি রেখা (Tropic of Cancer)। কর্কটক্রান্তি রেখাটি পৃথিবীর চারপাশে অক্ষাংশের ২৩.৫° উত্তরাংশে অবস্থিত।

৯০. মাছ অক্সিজেন নেয়–

[ বিসিএস ১০তম ]

ক. মাঝে মাঝে পানির উপর নাক তুলে
খ. পানিতে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন বিশ্লিষ্ট করে
গ. পটকার মধ্যে জমানো বাতাস হতে
ঘ. পানির মধ্যে দ্রবীভূত বাতাস হতে
ব্যাখ্যাঃ

সাধারণত মাছ ফুলকার সাহায্যে পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের মাধ্যমে শ্বাসকার্য চালায়।

ক. ভিটামিন-‘এ’
খ. ভিটামিন-‘সি’
গ. লৌহ
ঘ. ক্যালসিয়াম
ব্যাখ্যাঃ

কচুশাকের উল্লেখযোগ্য উপাদান লৌহ। তাছাড়া একে ভিটামিন-এ, ক্যালসিয়াম অক্সালেট এবং অন্যান্য ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ রয়েছে।

ক. তামার দণ্ড ও দস্তারর দণ্ড
খ. তামার পাত ও দস্তার পাত
গ. কার্বন দণ্ড ও দস্তার কৌটা
ঘ. তামার দণ্ড ও দস্তার কৌটা
ব্যাখ্যাঃ

ড্রাইসেলে উপাদান হিসেবে থাকে অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইডের পেষ্ট, কার্বন দণ্ড, দস্তার তৈরি চোঙাকৃতির পাত্র, ম্যাঙ্গানিজ ডাই অক্সাইড, কয়লার গুড়ো, পিতলের টুপি এবং শক্ত কাগজ। এতে ইলেকট্রোড হিসেবে কার্বন দণ্ড ও দস্তার তৈরি চোঙাকৃতি পাত্র ব্যবহৃত হয়।

ক. এতে বিদ্যুতের অপচয় কম হয়
খ. এতে কমে গিয়েও প্রয়োজনীয় ভোল্টেজ বজায় থাকে
গ. অধিক বিদ্যুৎ প্রবাহ পাওয়া যায়
ঘ. প্রয়োজনমতো ভোল্টজ কমিয়ে ব্যবহার করা যায়
ব্যাখ্যাঃ

বৈদ্যুতিক তারের রোধের জন্য উচ্চ ভোল্টেজ ব্যবহার করে দূরবর্তী স্থানে বিদ্যুৎ নিয়ে আসা হয়। এতে বিদ্যুতের অপচয় কম হয়।

ক. তামা ও টিন
খ. তামা ও দস্তা
গ. তামা ও নিকেল
ঘ. তামা ও সীসা
ব্যাখ্যাঃ

সংকর ধাতু পিতলে ৬৫% তামা এবং ৩৫% দস্তা থাকে। তামা ও টিনের সংকর ধাতু হলো ব্রোঞ্জ।

ক. অক্সিজেন ও গ্লুকোজ
খ. অক্সিজেন ও রক্তের আমিষ
গ. ইউরিয়া ও গ্লুকোজ
ঘ. এমাইনো এসিড ও কার্বন ডাইঅক্সাইড
ব্যাখ্যাঃ

রক্তের মাধ্যমে অক্সিজেন, গ্লুকোজ এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান দেহের সকল কোষে স্থানান্তরিত হয়। লোহিত রক্ত কণিকার হিমোগ্লোবিন অক্সিজেন ও কার্বন-ডাই-অক্সাইড পরিবহন হরে।

ক. মহাকর্ষ বলের জন্য
খ. মাধ্যাকর্ষণ বলের জন্য
গ. আমরা স্থির থাকার জন্য
ঘ. পৃথিবীর সঙ্গে আমাদের আবর্তনের জন্য
ব্যাখ্যাঃ

যে বল দ্বারা পৃথিবী সবকিছুকেই তার কেন্দ্রের দিকে টানে, তাকে মাধ্যাকর্ষণ বল বলে। এই মাধ্যাকর্ষণের জন্যে সবকিছু পৃথিবীর সঙ্গে লেগে থাকে এবং ছিটকে মহাশূন্যে যায় না।

ক. পেট্রোলিয়াম
খ. কয়লা
গ. প্রাকৃতিক গ্যাস
ঘ. বায়োগ্যাস
ব্যাখ্যাঃ

কোটি কোটি বছর পূর্বে গাছ-গাছড়া, জীবজন্তু প্রভৃতি ভূমিকম্পসহ নানা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ফলে ভূ-অভ্যন্তরে চাপা পড়ে যায়। ভূ-অভ্যন্তরের প্রচণ্ড চাপ ও তাপে এসব পদার্থের জৈব বিধ্বংসী পাতন ঘটে এবং পেট্রোলিয়াম, কয়লা ও প্রাকৃতিক গ্যাস আকারে ভূ-অভ্যন্তরে অবস্থান করে। এগুলোকে জীবাশ্ম জ্বালানী বলে। বায়োগ্যাস জীবাশ্ম জ্বালানি নয় কারণ এটি গাজন প্রক্রিয়ায় তৈরি করা হয়।

ক. তাপ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিকে রূপান্তরিত করে
খ. তাপ শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে
গ. যান্ত্রিক শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে
ঘ. তড়িৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে
ব্যাখ্যাঃ

যে যন্ত্র তড়িৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে তাকে বৈদ্যুতিক মটর বলে এবং যান্ত্রিক শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তর কারী যন্ত্রকে জেনারেটর বলে।

ক. আয়ন বায়ু
খ. প্রত্যয়ন বায়ু
গ. মৌসুমী বায়ু
ঘ. নিয়ত বায়ু
ব্যাখ্যাঃ

পৃথিবীর চাপ বলয় দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হতে বায়ু উচ্চচাপ অঞ্চল হতে নিম্নচাপ অঞ্চলে প্রবাহিত হওয়ার সময় উত্তর গোলার্ধে ডানদিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বামদিকে বেঁকে যায়। এভাবে সারা বছর একই দিকে নিয়মিতভাবে যে বায়ু প্রবাহিত হয় তাকে নিয়ত বায়ু বলে।

ক. এরা অনেক ছোট হয়
খ. এদের কাণ্ডে অনেক বায়ু কুঠুরী থাকে
গ. এরা পানিতে জন্মে
ঘ. এদের পাতা অনেক কম থাকে
ব্যাখ্যাঃ

জলজ উদ্ভিদের কাণ্ডে প্রচুর পরিমাণে বায়ু কুঠুরী রয়েছে, যেগুলোতে বায়ু থাকায় জলজ উদ্ভিদ সহজেই পানির উপর ভেসে থাকতে পারে।