আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

বিসিএস ২৫তম

পরীক্ষারঃ বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট

মোট বহুনির্বাচনি প্রশ্নঃ 100

মোট মার্কঃ 100

পরীক্ষার সময়ঃ 02:00:00

প্রকাশের তারিখঃ 09.03.2004

ক. সুকুমার সেন
খ. দীনেশচন্দ্র সেন
গ. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
ঘ. অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
ব্যাখ্যাঃ

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও গবেষক দীনেশচন্দ্র সেন (১৮৬৬-১৯৩৯ খ্রি) ১৮৯৬ সালে ‘বঙ্গভাষা ও সাহিত্য’ নামে প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের সুশৃঙ্খল ও তথ্যসমৃদ্ধ ধারাবাহিক ইতিহাসমূলক এ গ্রন্হটি রচনা করেন। আর এটিই বাংলা সাহিত্যের প্রথম যথার্থ ইতিহাস গ্রন্হ হিসেবে স্বীকৃত। অন্যদিকে ড. সুকুমার সেন, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ এবং অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত ইতিহাস বিষয়ক উল্লেখযোগ্য গ্রন্হগুলো হলো যথাক্রমে ‘বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস’ (১৯৪০), ‘বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত’ (১৯৫৯) এবং ‘বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত’ (১ম খণ্ড) (১৯৫৯)।

ক. প্যারীচাঁদ মিত্র
খ. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
গ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ঘ. প্রমথ চৌধুরী
ব্যাখ্যাঃ

১৮৭২ সালে বাংলা উপন্যাসের জনক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৩৮-১৮৯৪খ্রি) প্রথম ‘বঙ্গদর্শন’ পত্রিকাটি প্রকাশ করেন এবং তিনিই এ পত্রিকার প্রথম সম্পাদক।

ক. বিদ্রোহী
খ. আনন্দময়ীর আগমনে
গ. প্রলয়োল্লাস
ঘ. রক্তাস্বরধারিনী মা
ব্যাখ্যাঃ

বিদ্রোহী কবি নজরুল ইসলামের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্হ ‘অগ্নিবীণা’তে প্রলয়োল্লাস, বিদ্রোহী এবং রক্তাম্বরধারিণী মা কবিতা তিনটি অন্তর্ভুক্ত। ধূমকেতুর ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৯২২ সংখ্যায় নজরুলের রাজনৈতিক কবিতা ‘আনন্দময়ীর আগমনে’ প্রকাশ হলে ৮ নভেম্বর পত্রিকার ঐ সংখ্যা নিষিদ্ধ করা হয় এবং কবিতা রচনার জন্য ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক ১ বছর কারাদণ্ড দণ্ডিত হন। উল্লেখ্য, অনেকে লিখে থাকেন ‘অগ্নিবীণা’ ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। এ তথ্য সত্য নয়। গ্রন্হটি কোনোদিন নিষিদ্ধ হয়নি।

ক. সমাপ্তি
খ. দেনা-পাওনা
গ. পোস্ট-মাস্টার
ঘ. মধ্যবর্তিনী
ব্যাখ্যাঃ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘সমাপ্তি’ ছোটগল্পের নায়িকা ‘মৃন্ময়ী’ এবং নায়ক ‘অপূর্বকৃষ্ণ’। অন্যদিকে তার ‘দেনাপাওনা’ ছোটগল্পের নায়িকা ‘নিরু’, ‘পোস্টমাস্টার’ গল্পের বালিকা চরিত্র ‘রতন’ এবং ‘মধ্যবর্তিনী’ গল্পের নায়িকা ‘হরসুন্দরী’ ও ‘শৈলবালা’ এবং নায়ক ‘নিবারণ’।

ক. শওকত ওসমান
খ. জহির রায়হান
গ. শহীদুল্লাহ কায়সার
ঘ. রশীদ করিম
ব্যাখ্যাঃ

রশীদ করিমের একটি অন্যতম উপন্যাস হলো ‘উত্তম পুরুষ’। ১৯৬১ সালে প্রকাশিত এ উপন্যাসটি নগরজীবনের বৈশিষ্ট্য অবলম্বনে রচিত। তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে- প্রসন্ন পাষাণ (১৯৬৩), আমার যত গ্লানি (১৯৭৩) , মায়ের কাছে যাচ্ছি ইত্যাদি। শওকত ওসমান রচিত উল্লেখযোগ্য উপন্যাস - জননী (১৯৬৮), ক্রীতদাসের হাসি (১৯৬২), জাহান্নম হইতে বিদায় (১৯৭১) ইত্যাদি। জহির রায়হান রচিত উল্লেখযোগ্য উপন্যাস- হাজার বছর ধরে (১৯৬৪), আরেক ফাল্গুন (১৯৬৮), বরফ গলা নদী (১৯৬৯) ইত্যাদি। শহীদুল্লা কায়সার রচিত উল্লেখযোগ্য উপন্যাস - সারেং বউ (১৯৬২) ও সংশপ্তক (১৯৬৫)।

ক. নাটক
খ. উপন্যাস
গ. কাব্য
ঘ. ছোটগল্প
ব্যাখ্যাঃ

ঔপন্যাসিক শামসুদ্দীন আবুল কালাম রচিত অন্যতম উপন্যাস ‘কাশবনের কন্যা’। এটি জেলে সম্প্রদায়ের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। ১৯৫৪ সালে প্রকাশিত (গ্রন্হাকারে) উপন্যাসটিতে বরিশাল অঞ্চলের মুখের ভাষা ও জীবনবোধ অত্যন্ত সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

ক. ভাষার ইতিবৃত্ত
খ. আধুনিক ভাষাতত্ত্ব
গ. মনীষা মঞ্জুষা
ঘ. বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান
ব্যাখ্যাঃ

‘মনীষা মঞ্জুষা’ বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও গবেষক মুহম্মদ এনামুল হক (১৯০৬-১৯৮২ খ্রি) রচিত এক সংকলন গ্রন্হ। দু খণ্ডের এ গ্রন্হের প্রথম খণ্ড ১৯৭৫ সালে এবং দ্বিতীয় খণ্ড ১৯৭৬ সালে প্রকাশিত হয়। ‘আধুনিক ভাষাতত্ত্ব’ গবেষণা গ্রন্হটি রচনা করেন আবুল কালাম মনজুর মোরশেদ। ‘বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান’ গ্রন্হটি সম্পাদনা করেন ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ। উল্লেখ্য ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ রচিত আরেকটি ভাষাতত্ত্ব হলো ‘বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত’।

ক. মাইকেল মধুসূদন দত্ত
খ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
গ. দেবেন্দ্রনাথ সেন
ঘ. মোহিতলাল মজুমদার
ব্যাখ্যাঃ

ইতালীয় সনেটো শব্দটি থেকে সনেট শব্দের উৎপত্তি। Sonnetto শব্দের অর্থ গীতি স্পন্দিত মৃদু ধ্বনি। বাংলা সনেট হলো গীতিকবিতার একটি শাখা। যে কবিতায় কবি হৃদয়ের একটিমাত্র ভাব বা অনুভূতি অখণ্ড থেকে চতুর্দশ অক্ষর ও চতুর্দশ চরণ দ্বারা একটি বিশেষ পদের মধ্য দিয়ে কবিতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ লাভ করে তাকে চতুর্দশপদী কবিতা বা সনেট বলে। ইতালীয় রেনেসাঁর সন্ধিক্ষণে চতুর্দশ শতকে কবি পেত্রার্ক (Petrach) সনেটের উদ্ভাবক। বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে বাংলায় সনেট রচনা শুরু করেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত এবং তার হাতেই এসেছে সনেট রচনার যুগান্তর সাফল্য। এ কারণেই তাকে বাংলা সাহিত্যে সনেট রচনার প্রবর্তক বলা হয়।

ক. তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা
খ. ধূমকেতু
গ. কল্লোল
ঘ. কালি ও কলম
ব্যাখ্যাঃ

পল্লীকবি জসীমউদ্‌দীনের (১৯৩০-১৯৭৬ খ্রি) একটি বিখ্যাত কবিতা ‘কবর’ প্রথম প্রকাশিত হয় ‘কল্লোল’ পত্রিকার ১৩৩২ বঙ্গাব্দের শ্রাবণ সংখ্যায়। কবিতাটি তার প্রথম কাব্যগ্রন্হ ‘রাখালী’ (১৯২৭) তে অন্তর্ভুক্ত হয়। তিনি যখন দশম শ্রেণীর ছাত্র ছিলেন তখন এ কবিতাটি রচনা করেছিলেন।

ক. বৃহৎ
খ. বর্ধিষ্ণু
গ. বর্ধমান
ঘ. বৃদ্ধিপ্রাপ্ত
ব্যাখ্যাঃ

‘ক্ষীয়মান’ শব্দটি বিশেষ্য পদ, যার অর্থ ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে এমন। এর বিপরীতার্থক শব্দ হলো বর্ধমান। অন্যদিকে ‘বৃহৎ’ শব্দটির বিপরীতার্থক শব্দ ক্ষুদ্র। ‘বর্ধিষ্ণু’ শব্দটির বিপরীতার্থক শব্দ ক্ষয়িষ্ণু বা হ্রাসপ্রাপ্ত এবং ‘বৃদ্ধিপ্রাপ্ত’ শব্দটির বিপরীতার্থক শব্দ হ্রাসপ্রাপ্ত।

ক. নিদাঘ
খ. নশ্বর
গ. নষ্টমান
ঘ. বিনশ্বর
ব্যাখ্যাঃ

‘নষ্ট হওয়ার স্বভাব যার’-এর এককথায় প্রকাশ হবে নশ্বর। নশ্বর-এর অপর অর্থ হলো নাশশীল, অনিত্য বা অস্থায়ী। অন্যদিকে নিদাঘ অর্থ গ্রীষ্মকাল বা উত্তাপ, নষ্টমান অর্থ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে যা এবং বিনশ্বর অর্থ বিনাশধর্মী বা অনিত্য।

ক. দ্বন্দ্ব সমাস
খ. রূপক সমাস
গ. বহুব্রীহি সমাস
ঘ. দ্বিগু সমাস
ব্যাখ্যাঃ

যে সমাসে সমাহার অর্থাৎ সমষ্টি অর্থে সংখ্যাবাচক পূর্বপদের সাথে উত্তরপদের সমাস হয় এবং উত্তরপদের অর্থ প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয় তাকে দ্বিগু সমাস বলে। যেমন – সে (তিন) তারের সমাহার = সেতার।

১৩. কোন বাক্যটি শুদ্ধ?

[ বিসিএস ২৫তম ]

ক. তাহার জীবন সংশয়পূর্ন
খ. তাহার জীবন সংশয়ময়
গ. তাহার জীবন সংশয়াপূর্ণ
ঘ. তাহার জীবন সংশয়ভরা
ব্যাখ্যাঃ

‘সংশয়’ শব্দটি একটি বিশেষ্যপদ, যার বিশেষণ হলো ‘সংশয়াপূর্ণ’। সংশয়াপূর্ণ শব্দটির অর্থ সন্দেহপূর্ণ বা দ্বিধাপূর্ণ। উপরিউক্ত বাক্যে ‘তাহার জীবন সংশয়াপূর্ণ’ দ্বারা গভীর অনিশ্চয়তা প্রকাশ করা হয়েছে।

ক. চাঁদমুখের ন্যায়
খ. চাঁদের মত মুখ
গ. চাঁদ মুখ যার
ঘ. চাঁদরূপ মুখ
ব্যাখ্যাঃ

সাধারণ গুণের উল্লেখ ব্যতীত উপমেয়র সাথে উপমান পদের যে সমাস হয়, তাকে বলে উপমিত কর্মধারয় সমাস। ‘চাঁদমুখ’ -এর ব্যাসবাক্য হলো ‘মুখ চাঁদের ন্যায়।’ বা চাঁদের মত মুখ এটি উপমিত কর্মধারয় সমাসের অন্তর্গত। উপপদ কর্মধারয় সমাসে পূর্বপদও পরপদ দুটিই বিশেষ্য পদ হয়।

ক. কর্ম কারকে শূন্য
খ. সম্প্রদানে সপ্তমী
গ. অধিকরণে শূন্য
ঘ. কর্তৃকারকে শূন্য
ব্যাখ্যাঃ

‘সর্বাঙ্গে ব্যথা, ঔষধ দিব কোথা’-এই বাক্যে ‘ঔষধ’ শব্দটি কর্ম কারকে শূন্য বিভক্তির উদাহরণ।
এখানে, ‘দিব’ (দেওয়া) ক্রিয়ার দ্বারা ঔষধকে গ্রহণ করার কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ, ঔষধ হল সেই বস্তু যা দেওয়া হবে। কর্ম কারকে যখন কোনো বিভক্তি চিহ্ন থাকে না, তখন তাকে শূন্য বিভক্তি বলে। এই বাক্যে ‘ঔষধ’ শব্দটির সাথে কোনো বিভক্তি চিহ্ন যুক্ত নেই, তাই এটি কর্ম কারকে শূন্য বিভক্তির উদাহরণ।
কার্যকারক:
কর্মকারক: যখন কোনো বাক্যে ক্রিয়া দ্বারা কোনো বস্তু বা ব্যক্তির উপর কাজ করা হয়, তখন সেই বস্তু বা ব্যক্তি কর্মকারকের অন্তর্ভুক্ত হয়।
অন্যান্য কারক ও তাদের বিভক্তি:
কর্তৃকারক (কর্তা): শূন্য, এ, তে, য়,
করণ কারক (যন্ত্র বা সহায়ক): শূন্য, দ্বারা, দিয়া, কর্তৃক
সম্প্রদান কারক (স্বত্ব ত্যাগ করে দান করা): কে, রে, জন্য, নিমিত্ত
অপাদান কারক (উৎপত্তি, ভয়, বিরত): হতে, থেকে, চেয়ে
অধিকরণ কারক (স্থান, কাল, পাত্র): এ, তে, য়
এই বাক্যে, যেহেতু ঔষধ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে এবং ঔষধ একটি বস্তু, তাই এটি কর্ম কারকের উদাহরণ।

ক. সরল
খ. জটিল
গ. যৌগিক
ঘ. অনুজ্ঞামূলক
ব্যাখ্যাঃ

যে বাক্যে একটি প্রধান খণ্ডবাক্য ও তাকে আশ্রয় বা অবলম্বন করে এক বা একাধিক খণ্ডবাক্য থাকে, তাকে জটিল বা মিশ্র বাক্য বলে। জটিল বাক্যে একাধিক খণ্ডবাক্য থাকে। এদের মধ্যে একটি প্রধান থাকে, এবং অন্যগুলো সেই বাক্যের উপর নির্ভর করে। প্রতিটি খণ্ড-বাক্যের পরে কমা (,) বসে। অর্থাৎ যে বাক্যে একটি স্বাধীন বাক্য এবং এক বা একাধিক অধীন বাক্য পরস্পর সাপেক্ষভাবে ব্যবহৃত হয়, তাকে জটিল বাক্য বা মিশ্র বাক্য বলে। যেমন – যে পরিশ্রম করে, সে-ই সুখ লাভ করে। (প্রথম অংশটি আশ্রিত খণ্ডবাক্য, দ্বিতীয়টি প্রধান খণ্ডবাক্য) যিনি পরের উপকার করেন, তাঁকে সবাই শ্রদ্ধা করে। * কোথাও পথ না পেয়ে তোমার কাছে এসেছি। জটিল বা মিশ্র বাক্য চেনার সহজ উপায় কি? জটিল বা মিশ্র বাক্য চেনার সহজ উপায়ঃ এ ধরনের বাক্যে সাধারণত যে- সে, যত- তত, যারা- তারা, যাদের- তাদের, যখন- তখন – এ ধরনের সাপেক্ষ সর্বনাম পদ থাকে। দুইটি অব্যয় যদি অর্থ প্রকাশের জন্য পরস্পরের উপর নির্ভর করে, তবে তাকে সাপেক্ষ সর্বনাম বলে। আবার যদি – তবু, অথচ- তথাপি– এ রকম কিছু পরস্পর সাপেক্ষ সর্বনাম/অব্যয়ও জটিল/মিশ্র বাক্যে ব্যবহৃত হয়। তবে এ ধরনের অব্যয় ছাড়াও জটিল বা মিশ্র বাক্য হতে পারে।

ক. বলাকা
খ. সোনারতরী
গ. চিত্রা
ঘ. পুনশ্চ
ব্যাখ্যাঃ

প্রদত্ত পংক্তিটি কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের (১৮৬১-১৯৪১ খ্রি) ‘বলাকা’ কাব্যগ্রন্হের ‘বলাকা’ নামক কবিতার প্রথম পঙ্‌ক্তি। বলাকা কাব্যগ্রন্হটি প্রকাশিত হয় ১৯১৫ সালে।

ক. এক রকমের
খ. দু রকমের
গ. তিন রকমের
ঘ. চার রকমের
ব্যাখ্যাঃ

বাক্য পরম্পরায় ভাষাগত ধ্বনি প্রবাহের সুসামঞ্জস্য, সঙ্গীত-মধুর ও তরঙ্গ-ঝঙ্কৃত ভঙ্গি রচনা করা হয় যে পরিমিত পদবিন্যাস রীতিতে তাকেই বলে ছন্দ। বাংলাছন্দকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা হয়-মাত্রাবৃত্ত ছন্দ (Moric Metre), স্বরবৃত্ত ছন্দ (Stressed Metre) এবং অক্ষরবৃত্ত ছন্দ (Mixed or composite Metre)।

১৯. কোনটি শুদ্ধ বানান?

[ বিসিএস ২৫তম ]

ক. দন্দ
খ. দ্বন্দ
গ. দ্বন্দ্ব
ঘ. দন্ব
ব্যাখ্যাঃ

‘দ্বন্দ্ব’ শব্দটি একটি বিশেষ্য পদ, যার অর্থ ঝগড়া, বিবাদ, যুদ্ধ ইত্যাদি। শব্দটির বিশ্লেষণকৃত রূপ হলো - দ্বি+দ্বি।

ক. অন্ত্যমিল আছে
খ. অন্ত্যমিল নেই
গ. চরণের প্রথমে মিল থাকে
ঘ. বিশ মাত্রার পর্ব থাকে
ব্যাখ্যাঃ

‘অমিত্রাক্ষর ছন্দ’ হলো অন্ত্যমিলনহীন এবং যতির বাধাধরা নিয়ম লঙ্ঘনকারী ছন্দবিশেষ। এর ইংরেজি পরিভাষা Blank verse। অমিত্রাক্ষরে ভাবের প্রবহমানতা নেই এবং ১৪ মাত্রার চরণ থাকে এবং চরণ শেষে অন্ত্যমিল থাকে না।

ক. মহানন্দা
খ. ভৈরব
গ. কুমার
ঘ. বড়াল
ব্যাখ্যাঃ

পুনর্ভবা, নাগর ও ট্যাঙ্গন নদী মহানন্দার উপনদী। অন্যদিকে ভৈরব, কুমার ও বড়াল নদী পদ্মার শাখা নদী।

ক. ময়নামতি
খ. বিক্রমপুর
গ. মহাস্থানগড়
ঘ. পাহাড়পুর
ব্যাখ্যাঃ

বগুড়ার মহাস্থানগড়ে বাংলাদেশের সর্বপ্রাচীন বৃহৎ নগর পুণ্ড্রনগরের ধ্বংসাবশেষ বিদ্যমান। ১৮৭৯ সালে প্রত্নতত্ত্ববিদ স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম এ নগর সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ শনাক্ত করেন। এখানে প্রাপ্ত ব্রাহ্মী লিপিতে উৎকীর্ণ শিলালিপি থেকে এ সভ্যতার উৎপত্তির সত্যতা প্রমাণিত হয়। অন্যদিকে, কুমিল্লা জেলার অদূরে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক স্থান ময়নামতি। আর ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে বিশালায়তনের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হলো পাহাড়পুর (সোমপুর বিহার)। নওগাঁ জেলায় অবস্থিত এই বৌদ্ধ বিহার রাজা ধর্মপাল এর সময়ে নির্মিত হয়।

ক. ড. রমেশচন্দ্র মজুমদার
খ. ড. মাহমুদ হাসান
গ. ড. সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন
ঘ. স্যার এ এফ রহমান
ব্যাখ্যাঃ

উপমহাদেশীয়দের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর ছিলেন স্যার আহমদ ফজলুর (এ. এফ রহমান, ১৮৮৯-১৯৪৫)। ১৯৩৪ থেকে ১৯৩৬ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন।

ক. ৪ বছর
খ. ৫ বছর
গ. ৩ বছর
ঘ. ৭ বছর
ব্যাখ্যাঃ

প্রধান নির্বাচন কমিশনার একটি সাংবিধানিক পদ। বাংলাদেশ সংবিধানের ১১৮ থেকে ১২৬ অনুচ্ছেদ পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন সংক্রান্ত আলোচনা করা হয়েছে। সংবিধানের ১১৮(৩) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, “এই সংবিধানের বিধানাবলী সাপেক্ষে কোনো নির্বাচন কমিশনারের পদের মেয়াদ তাঁহার কার্যভার গ্রহণের তারিখ হইতে পাঁচ বৎসরকাল হইবে।”

ক. মালদ্বীপ
খ. শ্রীলংকা
গ. নেপাল
ঘ. ভুটান
ব্যাখ্যাঃ

সার্কভুক্ত সকল দেশের দূতাবাস বাংলাদেশে রয়েছে। উল্লেখ্য, ১ এপ্রিল ২০০৮ মালদ্বীপের দূতাবাস বাংলাদেশে চালু হলে ও পরবর্তীতে ২০১৪ সালের ৩১ মার্চ আবার বন্ধ করে দেয়া হয়। পুনরায় ১ জানুয়ারি ২০১৫ মালদ্বীপ তাদের দূতাবাস বাংলাদেশে চালু করে। সার্কভুক্ত দেশগুলো হলো - বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ ও আফগানিস্তান।

ক. মারমা
খ. খাসিয়া
গ. সাঁওতাল
ঘ. গারো
ব্যাখ্যাঃ

অপশনে প্রদত্ত চারটি উপজাতির মধ্যে মারমা ও সাঁওতাল উভয়ই পিতৃতান্ত্রিক। খাসিয়া ও গারো উপজাতির পারিবারিক কাঠামো মাতৃতান্ত্রিক। বাংলাদেশে বসবাসরত ৫০টি উপজাতির মধ্যে গারো ও খাসিয়া ব্যতীত সকল উপজাতির পারিবারিক কাঠামো পিতৃতান্ত্রিক।

ক. ফা-হিয়েন
খ. ইবনে বতুতা
গ. মার্কো পোলো
ঘ. হিউয়েন সাং
ব্যাখ্যাঃ

জগদ্বিখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতা (১৩০৪-১৩৭৮ খ্রি) ছিলেন মরক্কোর অধিবাসী। ইবনে বতুতা সোনারগাঁওয়ে আসেন ১৩৪৬ সালে। মধ্যযুগের আর যেসব বিখ্যাত পরিব্রাজক সোনারগাঁও পরিভ্রমণ করেন, তারা হচ্ছেন চীনের মা হুয়ান ১৪০৬ সালে এবং হৌ হিয়েন ১৪১৫ সালে। অন্যদিকে ফা-হিয়েন (আনুমানিক ৩৫৮-৪৩৫ খ্রি) ভারত পরিভ্রমণকারী চীনদেশীয় বৌদ্ধ ভিক্ষু ও পণ্ডিত। মার্কো পোলো (১২৫৪-১৩২৪ খ্রি.) মধ্যযুগের ইউরোপীয় ভূ-পর্যটকদের একজন। তার বর্ণনাকৃত ভ্রমণবৃত্তান্ত থেকেই ইউরোপবাসী চীন, তিব্বত, ভারত, সিংহল, ব্রহ্মদেশ ও শ্যামদেশসহ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলের জীবনযাপন সম্পর্কে প্রথম জানতে পারে। আর হিউয়েন সাং (৬০২-৬৬৪ খ্রি.) হলেন ভারত পরিভ্রমণকারী প্রাচীন চীন দেশীয় বৌদ্ধ ভিক্ষু ও পণ্ডিত।

ক. ৩
খ. ৪
গ. ৫
ঘ. ৬
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে বর্তমানে গ্রামাঞ্চলে তিন স্তরবিশিষ্ট স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা চালু আছে- প্রথম স্তর: ইউনিয়ন পরিষদ, দ্বিতীয় স্তর: উপজেলা পরিষদ ও তৃতীয় স্তর: জেলা পরিষদ। আর শহরাঞ্চলে রয়েছে দুই স্তরবিশিষ্ট স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা- প্রথম স্তর: পৌরসভা, দ্বিতীয় স্তর: সিটি কর্পোরেশন।

ক. বেগম খালেদা জিয়া
খ. শেখ হাসিনা
গ. জমির উদ্দীন সরককার
ঘ. আবদুল হামিদ
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সদস্যদের শপথনামা সংবিধানের ‘তৃতীয় তফসিল’-এ লিপিবদ্ধ রয়েছে। সে অনুযায়ী প্রত্যেক নির্বাচিত ব্যক্তি বিদায়ী স্পিকার বা তার অনুপস্থিতিতে ডেপুটি স্পিকারের সামনে শপথ গ্রহণ এবং শপথ নামায় স্বাক্ষর করেন। অষ্টম সংসদে নির্বাচিত সংসদ সদস্য আবদুল হামিদ এডভোকেট নিজেই নিজের কাছে শপথ গ্রহণ করেন, যেহেতু তিনি নিজেই বিদায়ী স্পিকার ছিলেন।

ক. ১৯৯৯
খ. ২০০০
গ. ২০০১
ঘ. ২০০২
ব্যাখ্যাঃ

CTBT- Comprehensive Test Ban Treaty বা পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা নিষিদ্ধকরণ চুক্তি। এ চুক্তির মাধ্যমে পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। সিটিবিটি স্বাক্ষরের জন্য উন্মুক্ত করা হয় ১৯৯৬ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর। বাংলাদেশে ১৯৯৬ সালের ২৪ অক্টোবর ১২৯তম দেশ হিসেবে সিটিবিটিতে স্বাক্ষর করে। স্বাক্ষরের পর এটি র‌্যাটিফাই বা অনুসমর্থনের প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশ ২০০০ সালের ৮ মার্চ ২৮তম ও দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে এটি অনুমোদন করে।

ক. নোয়াখালী
খ. কুমিল্লা
গ. রংপুর
ঘ. সিলেট
ব্যাখ্যাঃ

তিতাস দেশের ৪৭০তম উপজেলা। এটি কুমিল্লা জেলার অন্তর্ভুক্ত। বর্তমানে দেশে মোট উপজেলার সংখ্যা ৪৯৫টি। সর্বশেষ উপজেলা মাদারীপুরের ডাসার, সুনামগঞ্জের মধ্য নগর এবং কক্সবাজারের ঈদগাওঁ।

ক. ৫৭ জন
খ. ৬০ জন
গ. ৬২ জন
ঘ. ৬৫ জন
ব্যাখ্যাঃ

সংবিধানের ৭৫(২) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, “সংসদের বৈঠক চলাকালে কোনো সময়ে উপস্থিত সদস্য সংখ্যা ষাটের কম বলিয়া যদি সভাপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়, তাহা হইলে তিনি অন্যূন ষাট জন সদস্য উপস্থিত না হওয়া পর্যন্ত বৈঠক স্থগিত রাখিবেন কিংবা মুলতবী করিবেন ।” সুতরাং বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে কোরাম হয় ন্যূনতম ৬০ জন সংসদ সদস্যের উপস্থিতিতে।

ক. টঙ্গি
খ. কোনাবাড়ি
গ. যশোর
ঘ. গাজীপুর
ব্যাখ্যাঃ

১০ ডিসেম্বর, ২০০২ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া গাজীপুরের কোনাবাড়িতে কিশোরী সংশোধন কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন। বাংলাদেশে কিশোর ও কিশোরী উন্নয়ন কেন্দ্র রয়েছে ৩ টি । এর মধ্যে ২ টি কিশোর ও ১ টি কিশোরীদের জন্য। কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র দুটি গাজীপুরের টঙ্গী ও যশোরের পুলেরহাটে অবস্থিত।

ক. রাজশাহী
খ. পাবনা
গ. বগুড়া
ঘ. সিরাজগঞ্জ
ব্যাখ্যাঃ

রংপুর জেলার ঘাঘট নদীর অব্যাহত প্রবাহটি বগুড়ায় এসে বাঙ্গালী নাম ধারণ করেছে। এরপর নদীটি দক্ষিণে প্রবাহিত হওয়ার সময় যমুনার শাখানদী বাউলাই নদীকে উপনদী হিসেবে গ্রহণ করার মাধ্যমে যমুনার সাথে মিলিত হয়েছে।

ক. অর্থ
খ. ডাক ও টেলিযোগাযোগ
গ. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
ঘ. পররাষ্ট্র
ব্যাখ্যাঃ

২০০১ সালের ১৬ আগস্ট বাংলাদেশ টেলিগ্রাফ ও টেলিফোন বোর্ড সাবমেরিন ক্যাবলের ওপর একটি খসড়া রিপোর্ট ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে উপস্থাপন করে। সে আলোকে ২০০২ সালে ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক অর্থায়নে সম্মত হয়। ২০০৫ সালে প্রকল্প বাস্তবায়িত হয় এবং ৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে মধ্যপ্রাচ্যের সাথে ইউরোপভুক্ত ১৪টি দেশ এবং ১৬টি সংস্থা SEA-ME-WE-4 নামের ২২ হাজার কিলোমিটার বিস্তৃত অপটিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত হয় বাংলাদেশ। ১ জুলাই, ২০০৮ গঠিত হয় বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লি. (BSCCL)। আর বাংলাদেশ SEA-ME-WE5 প্রকল্পের মাধ্যমে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হয় ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭। ২০২৪ সালে বাংলাদেশ SEA-ME-WE6 প্রকল্পে যুক্ত হবে।

ক. থাইল্যান্ড
খ. মিয়ানমার
গ. ভিয়েতনাম
ঘ. ভুটান
ব্যাখ্যাঃ

ভিয়েতনামের তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রধান ট্রান দুক লুয়ং ২০০৪ সালে প্রথম (২২-২৪ মার্চ) বাংলাদেশ সফর করেন।

ক. ১ জুলাই, ১৯৯১
খ. ১ জুলাই, ১৯৯৩
গ. ১ জুলাই, ১৯৯৫
ঘ. ১ জানুয়ারি, ১৯৯৬
ব্যাখ্যাঃ

ভ্যাট বা Value Added Tax-এর বাংলারূপ হলো মূল্য সংযোজন কর। ১৯৯১ সালের অর্থ আইন দ্বারা বাংলাদেশে মূল্য সংযোজন কর ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। ১ জুলাই, ১৯৯১ থেকে এ কর ব্যবস্থা কার্যকর হয়।

ক. জাইকা
খ. ইউএনডিপি
গ. বিশ্বব্যাংক
ঘ. আইএমএফ
ব্যাখ্যাঃ

২০১৮ সালের ১৭-১৮ জানুয়ারি বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরামের সর্বশেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় ঢাকায়। এ সম্মেলনে বিশ্বব্যাংক, জাইকা, ইউএনডিপি ও আইএমএফসহ কতিপয় উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা অংশগ্রহণ করে। তবে প্রধান সমন্বয়কারী বিশ্বব্যাংক।

ক. ত্রিপুরা
খ. মিজোরাম
গ. মনিপুর
ঘ. মেঘালয়
ব্যাখ্যাঃ

কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তিস্থল ভারতের মিজোরাম রাজ্যের লুসাই পাহাড়ের লংলেহতে। এটি রাঙ্গামাটি এবং বন্দরনগরী চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পতেঙ্গার সন্নিকটে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে।

ক. ২০০০
খ. ২০০১
গ. ১৯৯৯
ঘ. ১৯৯৮
ব্যাখ্যাঃ

২০০০ সালের জুন মাসে অনুষ্ঠিত আইসিসির সভায় বাংলাদেশকে টেস্ট সদস্যপদ প্রদানের ব্যাপারে আলোচনা করা হয় এবং ২৬ জুন ইংল্যান্ডের লর্ডসে অনুষ্ঠিত সভায় সর্বসম্মতিক্রমে বাংলাদেশকে পূর্ণ সদস্যপদ প্রদান করা হয়। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার মর্যাদা লাভ করে ১৯৯৭ সালের ১৫ জুন। বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশের অভিষেক- ১৯৯৯ সালে ভারতের বিপক্ষে।

ক. একটি স্বাভাবিক সংখ্যা
খ. একটি পূর্ণ সংখ্যা
গ. একটি মূলদ সংখ্যা
ঘ. একটি অমূলদ সংখ্যা
ব্যাখ্যাঃ 2 একটি অমূলদ সংখ্যা (Irrational Number)। এটি প্রমাণ করার জন্য আমরা একটি সহজ প্রমাণ দেখব। ### প্রমাণ: 2 অমূলদ সংখ্যা ধরি, 2 একটি মূলদ সংখ্যা (Rational Number)। তাহলে একে pq আকারে লেখা যাবে, যেখানে p এবং q পরস্পর সহমৌলিক (অর্থাৎ তাদের গরিষ্ঠ সাধারণ গুণনীয়ক 1) এবং q02=pq উভয় পক্ষকে বর্গ করে পাই: 2=p2q2 অর্থাৎ, p2=2q2 এখানে p2 একটি জোড় সংখ্যা, কারণ এটি 2 দ্বারা বিভাজ্য। সুতরাং p অবশ্যই জোড় সংখ্যা হবে (যেহেতু বিজোড় সংখ্যার বর্গ কখনো জোড় হয় না)। ধরি, p=2k, যেখানে k একটি পূর্ণসংখ্যা। তাহলে: (2k)2=2q2 4k2=2q2 q2=2k2 এখানে q2 একটি জোড় সংখ্যা, কারণ এটি 2 দ্বারা বিভাজ্য। সুতরাং q অবশ্যই জোড় সংখ্যা হবে। কিন্তু এখানে p এবং q উভয়ই জোড় সংখ্যা, যা আমাদের প্রাথমিক শর্ত p এবং q পরস্পর সহমৌলিকের বিরোধী। অর্থাৎ, আমাদের ধারণা ভুল। সুতরাং, 2 কে pq আকারে প্রকাশ করা সম্ভব নয়, অর্থাৎ 2 একটি অমূলদ সংখ্যা। উত্তর: 2 একটি অমূলদ সংখ্যা।
ক. ৩৯.৪৭
খ. ৩৭.৩৯
গ. ৩৯.৩৭
ঘ. ৩৭.৪৯
ব্যাখ্যাঃ ১ মিটার সমান ৩৯.৩৭ ইঞ্চি। ### ব্যাখ্যা: - ১ মিটার = ১০০ সেন্টিমিটার - ১ ইঞ্চি = ২.৫৪ সেন্টিমিটার সুতরাং,  মিটার= সেন্টিমিটার. সেন্টিমিটার/ইঞ্চি=. ইঞ্চি উত্তর: . ইঞ্চি

৪৩. x+1x=3 হলে, x2+1x3 -এর মান-

[ বিসিএস ২৫তম ]

ক. 2
খ. 4
গ. 0
ঘ. 6
ব্যাখ্যাঃ x3+1x3=(x+1x)33x.1x(x+1x) (3)333=3333=0
ক. ৮১ দিন
খ. ৯ দিন
গ. ২৪৩ দিন
ঘ. ২৭ দিন
ব্যাখ্যাঃ প্রথমে আমরা নির্ণয় করি যে, সম্পূর্ণ কাজটি করতে কতদিন সময় লাগবে। যদি ৩ দিনে কাজের অংশ শেষ হয়, তাহলে সম্পূর্ণ কাজটি শেষ করতে সময় লাগবে: ×= দিন এখন, ৩ গুন কাজের জন্য সময় হিসাব করতে: ×= দিন সুতরাং, ঐ কাজের ৩ গুন কাজ করতে ২৪৩ দিন লাগবে।
ক. x5
খ. x6
গ. x3+x+3
ঘ. x3x+3
ব্যাখ্যাঃ প্রথমে আমরা উভয় বহুপদীর (polynomials) গুণনীয়ক বিচ্ছেদ (factorization) করতে পারি। প্রথম বহুপদী: x211x+30 এর গুণনীয়ক বিচ্ছেদ করে পাই: (x5)(x6) দ্বিতীয় বহুপদী: x34x22x15 এখন, উপযুক্ত পদ্ধতি ব্যবহার করে গুণনীয়ক বিচ্ছেদ করতে পারি: x34x22x15=(x5)(x2+x3) আমরা দেখতে পাচ্ছি যে উভয় বহুপদীতে সাধারণ গুণনীয়ক হল (x5)। তাহলে, x211x+30 এবং x34x22x15 এর গ.সা.গু. হল (x5)

৪৬. 1+2+3+4+..+99= কত?

[ বিসিএস ২৫তম ]

ক. 4650
খ. 4750
গ. 4850
ঘ. 4950
ব্যাখ্যাঃ আমরা এখানে গাণিতিক ধারার একটি সাধারণ সূত্র ব্যবহার করতে পারি: 1+2+3+...+n এর যোগফল নির্ণয়ের সূত্র হল: Sn=n(n+1)2 এই ক্ষেত্রে, n=99, তাই আমরা এটি সূত্রে স্থাপন করতে পারি: S99=99(99+1)2=99×1002=4950 সুতরাং, 1+2+3+...+99=4950
ক. 45 log2
খ. 55 log2
গ. 65 log2
ঘ. 75 log2
ব্যাখ্যাঃ আমরা প্রদত্ত ধারাটি লক্ষ্য করলে দেখতে পারি যে এটি লগারিদমিক সমষ্টি। ধারাটির সাধারণ পদের রূপ হলো: log(2)+log(4)+log(8)+ যদি আমরা লগারিদমিক সূত্র ব্যবহার করি: log(a×b)=log(a)+log(b) এই সূত্রটি ব্যবহার করে, ধারাটির প্রথম দশটি পদের সমষ্টি হলো: log(2)+log(22)+log(23)++log(210) এখন, এই লগারিদমিক সমষ্টিটিকে একটি লগারিদম হিসেবে রূপান্তরিত করতে পারি: log(21×22×23××210) আমরা দেখতে পাচ্ছি যে এটি আসলে একটি গুণন সমীকরণ: log(21+2+3++10) প্রথম দশটি পদ গণনা করে: 1+2+3++10=10(10+1)2=55 অতএব, ধারাটির প্রথম দশটি পদের সমষ্টি হলো: log(255) এবং শেষ পর্যন্ত আমরা পাই: 55log(2) ধারণাটি আরও স্পষ্ট করার জন্য: log(21)+log(22)+log(23)++log(210)=55log(2)
ক. 14 মিটার
খ. 16 মিটার
গ. 18 মিটার
ঘ. 20 মিটার
ব্যাখ্যাঃ সমস্যাটি সমাধান করার জন্য আমরা ত্রিকোণমিতি ব্যবহার করব। প্রদত্ত: - খুঁটির মোট দৈর্ঘ্য = 48 মিটার - খুঁটিটি ভেঙ্গে গিয়ে ভূমির সাথে 30° কোণ উৎপন্ন করে ধরি: - খুঁটিটি x মিটার উঁচুতে ভেঙ্গেছে - ভাঙ্গার পর খুঁটির উপরের অংশের দৈর্ঘ্য = 48x মিটার সমাধান: খুঁটিটি ভেঙ্গে গিয়ে ভূমির সাথে 30° কোণ উৎপন্ন করে, তাই আমরা একটি সমকোণী ত্রিভুজ পাই যেখানে: - লম্ব = x মিটার (খুঁটির ভাঙ্গা অংশের উচ্চতা) - অতিভুজ = 48x মিটার (ভাঙ্গার পর খুঁটির উপরের অংশের দৈর্ঘ্য) - কোণ = 30° ত্রিকোণমিতি অনুযায়ী, sin(30°)=লম্বঅতিভুজ sin(30°)=x48x আমরা জানি, sin(30°)=12 সুতরাং, 12=x48x এই সমীকরণটি সমাধান করলে: 2x=48x 2x+x=48 3x=48 x=483=16 উত্তর: 16 মিটার
ক. 98 মিটার
খ. 96 মিটার
গ. 94 মিটার
ঘ. 92 মিটার
ব্যাখ্যাঃ ধরি, বিস্তার x মিটার এবং দৈর্ঘ্য 2x মিটার। ঘরের ক্ষেত্রফল: x×2x=2x2 আমাদের জানা আছে, ক্ষেত্রফল 512 বর্গমিটার: 2x2=512 এখন, x2 বের করতে পারি: x2=5122=256 এখন x এর মান নির্ণয় করতে পারি: x=256=16 তাহলে, বিস্তার x=16 মিটার এবং দৈর্ঘ্য 2x=32 মিটার। পরিসীমা নির্ণয়ের সূত্র: 2×(দৈর্ঘ্য+বিস্তার) পরিসীমা হবে: 2×(32+16)=2×48=96 মিটার তাহলে ঘরের পরিসীমা হল 96 মিটার।
ক. একটি সমকোণী ত্রিভুজ
খ. একটি সমবাহু ত্রিভুজ
গ. একটি সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ
ঘ. একটি বিষমবাহু ত্রিভুজ
ব্যাখ্যাঃ

দুটি সরলরেখার ঢালের পরমমান সমান এবং তৃতীয় সরলরেখাটি কোনো একটি অক্ষের সমান্তরাল হলে, উক্ত রেখা দুইটি তৃতীয় রেখা দ্বারা সমানভাবে বিভক্ত হবে। এই কারণে (y=3x+2) এবং (y=-3x+2) রেখা দুইটির ঢাল যথাক্রমে 3 এবং -3, যাদের পরমমান সমান। সুতরাং, রেখা দুইটি তৃতীয় রেখা দ্বারা সমান অংশে বিভক্ত হবে

এখানে তৃতীয় রেখাটি হলো (y=-2)। তৃতীয় রেখাটি x অক্ষের সমান্তরাল। সুতরাং, (y=3x+2) এবং (y=-3x+2) সরলরেখা দুটি (y=-2) রেখা দ্বারা সমানভাবে বিভক্ত হবে। অতএব, (y=3x+2), (y=-3x+2) এবং (y=-2) দ্বারা গঠিত জ্যামিতিক চিত্রটি একটি সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ হবে।
যদি তৃতীয় রেখাটি (x=0) বা (y=2) হয়, অর্থাৎ মূলবিন্দু দিয়ে যায়, তাহলে কোনো ত্রিভুজ তৈরি হবে না।
অতএব, উত্তর হলো: (y=3x+2), (y=-3x+2) এবং (y=-2) দ্বারা গঠিত জ্যামিতিক চিত্রটি একটি সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ।

ক. দিল্লি
খ. কায়রো
গ. বেলগ্রেড
ঘ. জাকার্তা
ব্যাখ্যাঃ

জোট নিরপেক্ষ দেশসমূহের সংগঠন NAM (Non Aligned Movement) বা জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন গঠিত হয় ১৯৫৫ সালে ইন্দোনেশিয়ার বান্দুং-এ অনুষ্ঠিত সম্মেলনের মাধ্যমে। এ সংগঠনের প্রথম শীর্ষ সম্মেলন ১৯৬১ সালে তৎকালীন যুগোশ্লাভিয়ার রাজধানী বেলগ্রেডে অনুষ্ঠিত হয়। ১৮তম শীর্ষ সম্মেলন ২৫-২৬ অক্টোবর ২০১৯ আজারবা ইজানের বাকুতে অনুষ্ঠিত হয়। ১৯তম NAM সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে ২০২৩ সালে উগান্ডার কাম্পালা তে।

ক. আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগর
খ. আটলান্টিক ও ভূমধ্যসাগর
গ. ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগর
ঘ. প্রশান্ত ও ভূমধ্যসাগর
ব্যাখ্যাঃ

১৯১৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র পানামা সরকারের সাথে এক চু্ক্তি বলে পানামার সংকীর্ণ স্থলভাগ কেটে প্রশান্ত মহাসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগরকে সংযুক্ত করে যা ‘পানামা খাল’ নামে পরিচিত। এ খালের দৈর্ঘ্য ৮১ কি.মি.। চুক্তি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্র ১৯৯৯ সালের ১৫ ডিসেম্বর এ খালের নিয়ন্ত্রণ পানামার কাছে হস্তান্তর করে।

ক. ইন্দিরা গান্ধী
খ. বেগম খালেদা জিয়া
গ. অংসান সুচি
ঘ. মার্গারেট থ্যাচার
ব্যাখ্যাঃ

মার্গারেট থ্যাচার কনজারভেটিভ পার্টি থেকে ১৯৭৯ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত একটানা তিন মেয়াদে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি ইউরোপের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী এবং ব্রিটেনের সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদি প্রধানমন্ত্রী। পররাষ্ট্র ও অর্থনৈতিক নীতিতে তিনি অত্যন্ত কঠোর উন্নয়নমূলক নীতিমালা প্রয়োগ করেছিলেন, যা ‘Thatcher Revolution’ নামে খ্যাত। তার এরূপ গঠনমূলক কাজের জন্য বিশ্বে তিনি ‘Iron Lady’ বা ‘লৌহমানবী’ বলে পরিচিত। মার্গারেট থ্যাচার ৮ এপ্রিল, ২০১৩ মারা যান।

ক. একজন বিখ্যাত দার্শনিক
খ. একটি জাদুঘর
গ. একটি জেলখানা
ঘ. একজন বৈজ্ঞানিক
ব্যাখ্যাঃ

আবু গারিব ইরাকের রাজধানী বাগদাদে অবস্থিত একটি কারাগার। মার্কিন বাহিনী ইরাকি যুদ্ধবন্দিদের এই কারাগারে বন্দি করে রাখে ও তাদের ওপর অমানবিক নির্যাতন চালায়।

ক. পেলে
খ. জিদান
গ. বেকেনবাওয়ার
ঘ. ম্যারাডোনা
ব্যাখ্যাঃ

বিশ্বের সর্বকালের সেরা ফুটবলার ব্রাজিলের পেলে। তবে ইউরোপের একটি স্পোর্টস ম্যাগাজিন আয়োজিত এক জরিপে ৫০ বছরের সেরা খেলোয়াড় হিসেবে ফান্সের জিনেদিন জিদানকে স্বীকৃতি দেয়া হয়। এছাড়া ইন্টারনেট জরিপে ম্যারাডোনা সেরা খেলোয়ার।

ক. নিউইয়র্ক
খ. প্যারিস
গ. রোম
ঘ. জেনেভা
ব্যাখ্যাঃ

UNESCO-এর পূর্ণরূপ United Nations Educational, Scientific and Cultural Organization. এটি জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক অঙ্গ সংগঠন। এর সনদ সাক্ষরিত হয় ১৬ নভেম্বর, ১৯৪৫ সাল এবং সেটি কার্যকর হয় ৪ নভেম্বর, ১৯৪৬ সালে এর সদর দপ্তর ফ্রান্সের প্যারিসে অবস্থিত।

ক. ইয়াসির আরাফাত
খ. কফি আনান
গ. ওসামা বিন লাদেন
ঘ. অ্যারিয়েল শ্যারন
ব্যাখ্যাঃ

ইয়াসির আরাফাত ষাটের দশকে ইসরাইলের দখল থেকে মাতৃভূমির আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সশস্ত্র গেরিলা সংগ্রাম শুরু করেন। বৃহত্তর গেরিলা আক্রমণ পরিচালনার জন্য ১৯৬৪ সালে কয়েকটি গেরিলা গ্রুপকে একত্রিত করে গঠন করেন পিএলও। ১৯৮০ সালে জাতিসংঘ পিএলও প্রধান ইয়াসির আরাফাতকে ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রধান হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে। তখন থেকে মৃত্যুর (১১ নভেম্বর, ২০০৪) আগ পর্যন্ত ইয়াসির আরাফাত রাষ্ট্রপ্রধানের মর্যাদা ভোগ করেন।

ক. সালমান রুশদী
খ. কুলদ্বীপ নায়ার
গ. হ্যান্স ব্লিক্স
ঘ. হিলারি ক্লিনটন
ব্যাখ্যাঃ

সুইডেনের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হ্যান্স ব্লিক্স ইরাকে তদন্ত কমিশন পরিচালনা এবং এতদসম্পর্কিত আন্তর্জাতিক সংগঠন ও পরাশক্তি রাষ্ট্রের কূটনৈতিক তৎপরতার অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে লিখেন ‘ডিজ আর্মিং ইরাক’ নামক বইটি। উল্লেখ্য, সালমান রুশদীর ‘স্যাটানিক ভার্সেস’ এবং হিলারী ক্লিনটনের ‘লিভিং হিস্ট্রি’ আলোচিত দুটি বই।

ক. চারজন
খ. পাঁচজন
গ. ছয়জন
ঘ. সাতজন
ব্যাখ্যাঃ

ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে এ পর্যন্ত ১১ জন নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। তাদের তালিকা নিচে দেওয়া হলো:

১. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৯১৩) - সাহিত্য
২. চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রামন (১৯৩০) - পদার্থবিজ্ঞান
৩. আবদুস সালাম (১৯৭৯) - পদার্থবিজ্ঞান
৪. মাদার তেরেসা (১৯৭৯) - শান্তি
৫. অমর্ত্য সেন (১৯৯৮) - অর্থনীতি
৬. মুহাম্মদ ইউনূস (২০০৬) - শান্তি
৭. কৈলাশ সত্যার্থী (২০১৪) - শান্তি
৮. মালালা ইউসুফজাই (২০১৪) - শান্তি
৯. অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় (২০১৯) - অর্থনীতি

এই তালিকায় ভারতীয়, পাকিস্তানি এবং বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত ব্যক্তি অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন যারা এই উপমহাদেশে বসবাস করেছেন বা যাদের কাজ এই অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার সাথে সম্পর্কিত।

ক. মি.কইরালা
খ. মি. থাপা
গ. মি. রানা
ঘ. মি. দেউবা
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হলেন সিপিএন (ইউএমএল) এর কেপি শর্মা অলি , 15 জুলাই 2024 সাল থেকে অফিসে রয়েছেন। নেপালের সংবিধানের 76(2) অনুচ্ছেদ অনুসারে রাষ্ট্রপতি রাম চন্দ্র পাউডেল তাকে নিযুক্ত করেছিলেন।

ক. ২০০৩ সালের ১৮ মার্চ
খ. ২০০৩ সালের ২০ মার্চ
গ. ২০০৩ সালের ২২ মার্চ
ঘ. ২০০৩ সালের ২৪ মার্চ
ব্যাখ্যাঃ

ইরাকে ২০০৩ সালের ২০ মার্চ স্থানীয় সময় ভোর সাড়ে পাঁচটায় মার্কিন-ব্রিটিশ বাহিনী কর্তৃক যৌথ সামরিক অভিযান শুরু হয়।

ক. গিনি
খ. ঘানা
গ. সেনেগাল
ঘ. মরক্কো
ব্যাখ্যাঃ

জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস একজন পর্তুগিজ নাগরিক। তিনি ৩০ এপ্রিল, ১৯৪৯ সালে পর্তুগালের লিসবনে জন্মগ্রহণ করেন। ১ জানুয়ারি, ২০১৭ সালে তিনি জাতিসংঘের মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং বর্তমানে এই পদে বহাল আছেন। এর আগে তিনি ১৯৯৫ সাল থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত পর্তুগালের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

ক. লাইবেরিয়া
খ. হংকং
গ. পূর্ব তিমুর
ঘ. তাইওয়ান
ব্যাখ্যাঃ

বিশ্বের সবচেয়ে নতুন রাষ্ট্র হলো দক্ষিণ সুদান। এটি ২০১১ সালের ৯ জুলাই স্বাধীনতা লাভ করে এবং বিশ্বের ১৯৩তম স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এর আগে এটি সুদানের অংশ ছিল। দক্ষিণ সুদানের রাজধানী জুবা। দেশটি জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করেছে এবং আফ্রিকান ইউনিয়নেরও সদস্য।

ক. সংযুক্ত আরব আমিরাত
খ. মিশর
গ. লেবানন
ঘ. ইয়েমেন
ব্যাখ্যাঃ

১৯৪৫ সালের ২২ মার্চ মিশরের রাজধানী কায়রোতে আরব লীগ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ৭টি। এগুলো হচ্ছে- মিশর, সিরিয়া, লেবানন, ইরাক, জর্ডান, সৌদি আরব এবং ইয়েমেন। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত আরব লীগের সদস্যপদ লাভ করে।

ক. ব্রাজিল
খ. আর্জেটিনা
গ. পেরু
ঘ. পানামা
ব্যাখ্যাঃ

যদি ভৌগোলিকভাবে ল্যাটিন আমেরিকা বলতে পুরো দক্ষিণ আমেরিকা থেকে উত্তর আমেরিকার মেক্সিকোর উত্তর সীমান্ত পর্যন্ত অঞ্চলকে বোঝায়। সে হিসেবে, প্রশ্নে উল্লিখিত চারটি দেশই ল্যাটিন আমেরিকার অন্তর্ভুক্ত। এ অঞ্চলে মোট ২০টি স্বাধীন দেশ রয়েছে। দেশগুলো হলো- ইকুয়েডর, আর্জেন্টিনা, উরুগুয়ে, কিউবা, কোস্টারিকা, কলম্বিয়া, এল সালভেদর, গুয়াতেমালা, ডোমিনিকান রিপাবলিক, চিলি, নিকারাগুয়া, পানামা, প্যারাগুয়ে, পেরু, বলিভিয়া, ভেনিজুয়েলা, ব্রাজিল, মেক্সিকো, হন্ডুরাস ও হাইতি। বর্তমানে ক্যারিবিয়ান এলাকার জ্যামাইকা এবং ত্রিনিদাদ ও টোবাগোকেও ল্যাটিন আমেরিকার দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

ক. প্যারিস
খ. লিঁও
গ. ভার্সাই
ঘ. মাসাই
ব্যাখ্যাঃ

ইন্টারপোল শব্দটি পূর্ণরূপ International Police Organization। অপরাধীদের শনাক্তকরণ এবং গ্রেফতার করতে বিশ্বের দেশগুলো পরস্পরকে সহযোগিতার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এ আন্তর্জাতিক সংস্থা। ১৯২৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এ সংস্থাটির সদর দপ্তর ফ্রান্সের লিঁও শহরে অবস্থিত। এর প্রতিষ্ঠাকালীন সদর দপ্তর ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া বর্তমান সদস্য সংখ্যা ১৯৫টি। বাংলাদেশ সদস্যপদ লাভ করে ১৪ অক্টোবর, ১৯৭৬ সালে।

ক. ১৯৭৩ সালে
খ. ১৯৮১ সালে
গ. ১৯৯১ সালে
ঘ. ২০০৩ সালে
ব্যাখ্যাঃ

মধ্যপ্রাচ্যে সর্বপ্রথম তেল অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছিল ১৯৭৩ সালে। আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময় ওপেক (OPEC) তেল উৎপাদনকারী আরব দেশগুলো ইসরাইলের পশ্চিমা মিত্রদের উপর তেল নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এর ফলে বিশ্ববাজারে তেলের দাম অনেক বেড়ে যায় এবং পশ্চিমা দেশগুলোতে তেল সংকট দেখা দেয়। এই ঘটনাটিই ছিল তেল অস্ত্র ব্যবহারের প্রথম উদাহরণ।

এই নিষেধাজ্ঞার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল পশ্চিমা দেশগুলোকে ইসরাইলের সমর্থন থেকে দূরে রাখা এবং আরব দেশগুলোর রাজনৈতিক লক্ষ্য অর্জন করা। তেল নিষেধাজ্ঞা পশ্চিমা দেশগুলোর অর্থনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছিল এবং তারা আরব দেশগুলোর দাবি মেনে নিতে বাধ্য হয়েছিল।

ক. চীন
খ. ইন্দোনেশিয়া
গ. যুগোস্লাভিয়া
ঘ. মালয়েশিয়া
ব্যাখ্যাঃ

‘বান্দুং’ শহরটি ইন্দোনেশিয়ার জাভা বারাত প্রদেশের রাজধানী। ইন্দোনেশিয়ার এই বিখ্যাত শহরটি জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের সাথে জড়িত।

ক. জাতিসংঘের জৈব নিরাপত্তা বিষয়ক চুক্তি
খ. ইরাক পুনর্গঠন চুক্তি
গ. যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো বৈধ চুক্তি
ঘ. শিশু অধিকার চুক্তি
ব্যাখ্যাঃ

জাতিসংঘের জৈব নিরাপত্তা বিষয়ক একটি চুক্তি কার্টাগেনা প্রটোকল। ১৯৯৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে কলম্বিয়ার কার্টাগেনা শহরে জৈব নিরাপত্তা বিষয়ক চুক্তিটির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরবর্তীতে ২০০০ সালের ২৪ থেকে ২৯ জানুয়ারি চুক্তিটির খসড়া চূড়ান্ত করা হয় এবং ২৯ জানুয়ারিই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়।

ক. বাংলাদেশ
খ. ভারত
গ. পাকিস্তান
ঘ. সুইজারল্যান্ড
ব্যাখ্যাঃ

প্রশ্নে উল্লিখিত এ বছর বলতে ২০০৪ সালকে বোঝানো হয়েছে। ২০০৪ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ৫৭তম সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন পাকিস্তানের স্বাস্থ্য মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসের খান। ২০০৩ সালে ৫৬তম সম্মেলনের সভাপতি ছিলেন বাংলাদেশের তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। ২০১৬ সালে ৬৯তম সভাপতি ছিলেন ওমানের স্বাস্থমন্ত্রী ড. আহমেদ মোহাম্মদ আল সাইদি। বর্তমানে সম্মেলনটি বন্ধ রয়েছে। Choose the correct alternative and mark its letter on your answer sheet.

৭১. Stockings are ___ socks.

[ বিসিএস ২৫তম ]

ক. long
খ. small
গ. big
ঘ. short
ব্যাখ্যাঃ

Stockings অর্থ হাঁটু পর্যন্ত বা তার ওপর পর্যন্ত লম্বা মোজা। যেহেতু মোজা হাঁটুর ওপর পর্যন্ত বিস্তৃত বোঝাচ্ছে তাই এটি Short বা small হওয়া বাঞ্ছনীয় নয়। তাই সঠিক উত্তর long অর্থাৎ ‘ক’।

ক. worry
খ. reflect
গ. inquire
ঘ. comment
ব্যাখ্যাঃ

Worry - উদ্বিগ্ন হওয়া। Reflect –প্রতিফলিত। Inquire - খোঁজখবর নেয়া। Comment - মন্তব্য করা। সাধারণত পরীক্ষার পর ফলাফল সম্পর্কে মন্তব্য করা বা খোঁজখবর নেয়ার চেয়ে উদ্বিগ্ন থাকাই স্বাভাবিক।

৭৩. She told me his name after he ___.

[ বিসিএস ২৫তম ]

ক. leftleft
খ. had left
গ. has left
ঘ. has been leaving
ব্যাখ্যাঃ

কোনো sentence-এ After-এর পূর্ববর্তী Clause টি Past Indifinite tense-এর হলে After-এর পরবর্তী Clause টি Past Perfect tense-এ হবে।

৭৪. Climate is a ___ of the environment.

[ বিসিএস ২৫তম ]

ক. state
খ. situation
গ. rank
ঘ. size
ব্যাখ্যাঃ

Climate অর্থ হলো জলবায়ু, যা একটি নির্দিষ্ট এলাকার কয়েক বছরের আবহাওয়ার গড় অবস্থাকে নির্দেশ করে। এখানে, ক. state - মানে অবস্থা। খ. situation -অবস্থা। তবে এটি গ্রাম, শহরের অবস্থান বুঝাতে ব্যবহৃত হয়। গ. rank- সারি বা ক্রম। ঘ. Size - আকার। এখানে state দিয়ে জলবায়ুর অবস্থা বুঝায়।

ক. by
খ. with
গ. through
ঘ. from
ব্যাখ্যাঃ

with এবং by preposition দুটোর ব্যবহার সামান্য পার্থক্য আছে। by বোঝায় সাধারণত কোন ঘটনা বুঝাতে আর with বসে কোন tool বা বস্তু বুঝাতে।

৭৬. We must look pleased or else he’ll be ___.

[ বিসিএস ২৫তম ]

ক. dissatisfied
খ. cross
গ. happy
ঘ. delighted
ব্যাখ্যাঃ

এখানে, dissatisfied -অসন্তুষ্ট। cross – কাটাকাটি। happy – সুখী। Delight - আনন্দ । বাক্যটি বোঝাচ্ছে যে, আমরা অবশ্যই আনন্দিত থাকব নতুবা সে অসন্তুট হবে।। এখানে ‘নতুবা’ শব্দটি ‘আনন্দিত’ এর বিপরীত কিছু বোঝাচ্ছে।

৭৭. The man died ___ over eating.

[ বিসিএস ২৫তম ]

ক. by
খ. of
গ. for
ঘ. from
ব্যাখ্যাঃ

Die by-কোনো আঘাতে বা দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া। Die of - রোগে মারা যাওয়া। Die for -আত্মত্যাগ করা। Die from - কোনো কারণে মারা যাওয়া। এখানে অতিভোজনের (Over eating) কারণে মারা যাওয়া বুঝাচ্ছে বলে die from হবে। die in- কাজ করতে করতে মারা যাওয়া।

৭৮. He advised me ___ smoking.

[ বিসিএস ২৫তম ]

ক. giving up
খ. to give up
গ. in giving up
ঘ. from giving up
ব্যাখ্যাঃ

Advise verb-এর পরে object না থাকলে Infinitive না বসে verb-এর সাথে ing যুক্ত হয়। কিন্তু object থাকলে infinitive ব্যবহৃত হয়। এ নিয়মানুযায়ী যেহেতু- advise-এর পর me আছে, তাই সঠিক উত্তর ‘খ’।

ক. To be in low spirit
খ. With complete devotion
গ. To ones’s own liking
ঘ. To be in high spirit
ব্যাখ্যাঃ

After one's own heart অর্থাৎ কারো সর্বোত্তম পছন্দের অনুরূপ কিছু (of exactly the type one likes best).

ক. adjective
খ. verb
গ. preposition
ঘ. adverb
ব্যাখ্যাঃ

Near এখানে adverb। কারণ এটি drawing verb কে modify করেছে। সাধারণত Noun, Pronoun বা Interjection ছাড়া অন্য যে কোনো word কে modify করলেই তা adverb।

ক. My father was in hospital during six weeks in summer
খ. In summer during six weeks my father was in hospital
গ. My father was in a hospital during six weeks in summer
ঘ. My father was in hospital for six weeks during the summer
ব্যাখ্যাঃ

বাক্যের অর্থ অনুসারে সঠিক উত্তর ‘ঘ’। কারণ এখানে Period of time বুঝাতে for six weeks এবং গ্রীষ্মকালে বুঝাতে during শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে।

৮২. He intends to ___ in the country for two months.

[ বিসিএস ২৫তম ]

ক. live
খ. stay
গ. stop
ঘ. halt
ব্যাখ্যাঃ
live স্থায়ীভাবে বাস করা halt সাময়িক নিবৃত্তি (সৈন্য সম্পর্কে)
stay সাময়িক সময়ের জন্য অবস্থান করা Stop থামা

৮৩. What are you so angry ___?

[ বিসিএস ২৫তম ]

ক. about
খ. at
গ. with
ঘ. for
ব্যাখ্যাঃ

কোনো ব্যক্তির (somebody) ওপর রাগান্বিত হলে angry-এর সাথে with/at বসে। কিন্তু কোনো কিছু নিয়ে রাগান্বিত হলে angry-এর সাথে about বসে।

ক. angry
খ. annoyed
গ. disturbed
ঘ. anxious
ব্যাখ্যাঃ

এখানে, angry – রাগান্বিত। annoy - বিরক্ত করা। disturb - বিরক্ত করা। anxious- উদ্বিগ্ন।

ক. ever
খ. hardly
গ. usually
ঘ. always
ব্যাখ্যাঃ

এখানে, sentence টি positive অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে। যেমন-তোমার বাড়িতে কাটানোর স্মৃতি আমার সবসময় মনে পড়ে। ever এবং hardly সাধারণত negative অর্থে ব্যবহৃত হয়। তাছাড়া usually এখানে অপ্রাসঙ্গিক। সুতরাং সঠিক উত্তর ‘ঘ’।

ক. difficult
খ. dangerous
গ. risky
ঘ. troublesome
ব্যাখ্যাঃ
Difficult কঠিন Risky ঝুঁকিপূর্ণ
Dangerous বিপজ্জনক Troublesome কঠিন

৮৭. Misanthropist means ___ .

[ বিসিএস ২৫তম ]

ক. One who flirts with ladies
খ. A person of narrow views
গ. A hater of mankind
ঘ. One who believe that God is in everything
ব্যাখ্যাঃ
Misanthropist মানব বিদ্বেষী Philanthropist মানব প্রেমী

৮৮. First language means the ___ language.

[ বিসিএস ২৫তম ]

ক. important
খ. main
গ. natural
ঘ. official
ব্যাখ্যাঃ

এখানে, First Language বলতে মানব শিশু জন্মের পর যে ভাষা তার পরিবেশ ও পারিপার্শ্বিকতা থেকে শিখে তা-ই বুঝায়।

ক. he knew
খ. he had been knowing
গ. he had known
ঘ. he was knowing
ব্যাখ্যাঃ

Conditional sentence এ যদি if যুক্ত অংশটি past perfect tense এ হয়, তাহলে অপর অংশটিতে would/could/might have বসে।

৯০. She has ___ her hair a beautiful shade of brown.

[ বিসিএস ২৫তম ]

ক. colored
খ. given
গ. dried
ঘ. dyed
ব্যাখ্যাঃ
Colored রঙিন dry শুকানো
given (give) দেওয়া dye রাঙানো/রঙ করা
ক. 4
খ. 6
গ. 8
ঘ. 12
ব্যাখ্যাঃ প্রদত্ত সমীকরণ: x+y=6 xy=8 আমরা (xy)2 এর মান নির্ণয় করতে চাই। ### সমাধান: আমরা জানি, (xy)2=(x+y)24xy প্রদত্ত মানগুলি বসালে: (xy)2=(6)24×8 (xy)2=3632 (xy)2=4 ### উত্তর: 4
ক. ৫০০ টাকা
খ. ৬০০ টাকা
গ. ৪৫০ টাকা
ঘ. ৬৫০ টাকা
ব্যাখ্যাঃ সরল সুদ নির্ণয়ের সূত্র হলো: সুদ=P×r×t100 যেখানে: - P = মূলধন = ১০,০০০ টাকা - r = সুদের হার = ৬% - t = সময় = ৯ মাস = 912 বছর = 34 বছর এখন মানগুলি বসালে: সুদ=10,000×6×34100 সুদ=10,000×6×3100×4 সুদ=180,000400 সুদ=450 ### উত্তর: 450 টাকা
ক. ৬
খ. ৯
গ. ১২
ঘ. ১০
ব্যাখ্যাঃ প্রথমে আমরা শতকরা ৪০ ভাগ শার্ট সংখ্যা নির্ণয় করব: শার্টের সংখ্যা=×= তাহলে, ১৫টি পোশাকের মধ্যে ৬টি শার্ট আছে।

অতএব, শার্ট নয় এমন পোশাকের সংখ্যা হবে: = তাহলে, ১৫টি পোশাকের মধ্যে ৯টি পোশাক শার্ট নয়।
ক. কম হয়
খ. বেশি হয়
গ. ঠিক থাকে
ঘ. কোনোটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

বায়ুর চাপ যতো বৃদ্ধি পায় পানি বা তরলের স্ফুটনাঙ্ক ততো বৃদ্ধি পায়। প্রেসার কুকারে বাষ্পের বহির্গমন নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ চাপ বৃদ্ধির ফলে পানির স্ফুটনাঙ্ক বৃদ্ধি পেয়ে ১০৩° সে. পর্যন্ত পৌঁছে। এ কারণে প্রেসার কুকারে রান্না তাড়াতাড়ি হয়।

ক. ০° সেন্টিগ্রেড
খ. ১০° সেন্টিগ্রেড
গ. ৪° সেন্টিগ্রেড
ঘ. ১১০° সেন্টিগ্রেড

৯৬. CNG-এর অর্থ –

[ বিসিএস ২৫তম ]

ক. কার্বনমুক্ত নতুন পরিবেশ-বান্ধব তেল
খ. নতুন ধরনের ট্রাক্সি ক্যাব
গ. সীসামুক্ত পেট্রোল
ঘ. কমপ্রেস করা প্রাকৃতিক গ্যাস
ব্যাখ্যাঃ

CNG- এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Compressed Natural Gas। উচ্চ চাপে প্রাকৃতিক গ্যাসকে তরলে রূপান্তরিত করে যানবাহনের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এ ধরনের জ্বালানি থেকে অব্যবহৃত কার্বন কম নির্গত হয় বলে এটি পরিবেশবান্ধব।

ক. নেফ্রোন
খ. নিউরন
গ. থাইমাস
ঘ. মাস্ট সেল
ব্যাখ্যাঃ

প্রতিটি কিডনি অনেকগুলো ক্ষুদ্র কার্যকরী এককের সমন্বয়ে গঠিত, যা নেফ্রোন নামে পরিচিত। নিউরন হলো স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকরী উপাদান, যা দিয়ে নার্ভ বা স্নায়ু গঠিত। থাইমাস হচ্ছে একটি গ্রন্থি এবং মাস্টসেল বিভিন্ন কলাতে পাওয়া যায়।

ক. শূন্যতায়
খ. লোহা
গ. পানি
ঘ. বাতাস
ব্যাখ্যাঃ

মাধ্যম ছাড়া শব্দ চলাচল করতে পারে না বিধায় শূন্য মাধ্যমে শব্দ গতিহীন। মাধ্যমের ঘনত্বের ওপর শব্দের গতি নির্ভরশীল। অর্থাৎ মাধ্যম যতো ঘন হবে শব্দের গতি ততো বেশি হবে। তাই লোহার ঘনত্ব বেশি হওয়ায় পানি বা বাতাসের চেয়ে লোহায় শব্দের গতি বেশি হবে। স্বাভাবিক অবস্থায় বাতাসে শব্দের গতি ৩৩২ মি/সে. পানিতে ১৪৫০ মি/সে এবং লোহায় ৫২২১ মি/সে.।

ক. ৩৮০০
খ. ৪১০০
গ. ৫৫৭৫
ঘ. ৬৯০০
ব্যাখ্যাঃ

সুন্দরবনের মোট আয়তন প্রায় ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটার, যা যৌথভাবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অবস্থিত। এর মধ্যে বাংলাদেশের অংশে রয়েছে প্রায় ৬,৫১৭ বর্গ কিলোমিটার।

সুতরাং, সুন্দরবনের আয়তন প্রায় ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটার

ক. অক্সিজেন পরিবহন করা
খ. রোগ প্রতিরোধ করা
গ. রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে
ঘ. উল্লিখিত সব কয়টিই
ব্যাখ্যাঃ

রক্তে হিমোগ্লোবিনের কাজ অক্সিজেন পরিবহন করে প্রতিটি কোষে পৌঁছে দেয়া এবং কোষ থেকে কার্বন ডাই- অক্সাইড পরিবহন করে ফুসফুসে নিয়ে আসা। রোগ প্রতিরোধের কাজে নিয়োজিত আছে শ্বেত কণিকা এবং রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে অণুচক্রিকা।