আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

বিসিএস ২৯তম

পরীক্ষারঃ বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট

মোট বহুনির্বাচনি প্রশ্নঃ 100

মোট মার্কঃ 100

পরীক্ষার সময়ঃ 02:00:00

প্রকাশের তারিখঃ 14-08-2009

১. সুষম খাদ্যের উপাদান কয়টি?

[ বিসিএস ৩৪তম | বিসিএস ২৯তম | বিসিএস ২৮তম ]

ক. ৪টি
খ. ৬টি
গ. ৫টি
ঘ. ৮টি
উত্তরঃ ৬টি
ব্যাখ্যাঃ

সুষম খাদ্যের উপাদান ছয়টি

এই উপাদানগুলো হলো:

  • শর্করা (Carbohydrates)
  • আমিষ (Proteins)
  • স্নেহ বা চর্বি (Fats)
  • ভিটামিন (Vitamins)
  • খনিজ লবণ (Minerals)
  • জল (Water)
ক. ১৩টি
খ. ১০টি
গ. ১২টি
ঘ. ১১টি
উত্তরঃ ১১টি
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা বর্ণমালায় মোট ৫০টি বর্ণ আছে। এর মধ্যে স্বরবর্ণ ১১টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯টি। স্বরধ্বনি দ্যোতক সাংকেতিক চিহ্নকে বলা হয় স্বরবর্ণ। যেমন: অ, আ, ই ইত্যাদি। অন্যদিকে ব্যঞ্জনধ্বনি দ্যোতক সাংকেতিক চিহ্নকে বলা হয় ব্যঞ্জনবর্ণ। যেমন: ক, খ, গ ইত্যাদি।

ক. কাহ্নপা
খ. চেণ্ডনপা
গ. লুইপা
ঘ. ভূসুকুপা
উত্তরঃ লুইপা
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নির্ভরযোগ্য নিদর্শন চর্যাপদ। চর্যাপদে ২৩, মতান্তরে ২৪ জন কবি ছিলেন। চর্যাপদের পদসংখ্যা হলো ৫১টি। ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১নং পদের পদকর্তা হিসেবে লুইপার নাম পান। তাই, তার মতে বাংলা সাহিত্যের আদি কবি লুইপা। কিন্তু ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে বাংলা সাহিত্যের আদি কবি হলো শবরপা।

ক. চলিত রীতি
খ. সাধু রীতি
গ. মিশ্র রীতি
ঘ. আঞ্চলিক রীতি
উত্তরঃ সাধু রীতি
ব্যাখ্যাঃ

ক. বাংলাভাষার লৈখিক রীতি দুটির একটি চলিত রীতি। চলিত রীতি পরিবর্তনশীল। এ রীতি তদ্ভব শব্দবহুল। খ. যেসব শব্দ সংস্কৃত ভাষা থেকে সোজাসুজি বাংলায় এসেছে এবং যাদের রূপ অপরিবর্তিত রয়েছে সেসব শব্দকে বলা হয় তৎসম শব্দ। সাধু রীতি গুরুগম্ভীর ও তৎসম শব্দবহুল। গ. বাংলা ভাষায় মিশ্র রীতির ব্যবহার নেই। ঘ. মৌখিক রীতির দুটি ভাগের একটি হলো আঞ্চলিক রীতি। বিভিন্ন অঞ্চলে আঞ্চলিক রীতির বিভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়।

ক. অক্ষয় দত্ত
খ. মার্শম্যান
গ. ব্রাশি হ্যালহেড
ঘ. রাজা রামমোহন
উত্তরঃ রাজা রামমোহন
ব্যাখ্যাঃ

১৮২৬ সালে রাজা রামমোহন রায় ইংরেজিতে বাংলা ব্যাকরণ লেখেন। এরপর তিনি স্কুল বুক সোসাইটির জন্য ঐ গ্রন্থ বাংলায় অনুবাদ করে নাম দেন ‘গৌড়ীয় ব্যাকরণ’ যা প্রকাশ হয় ১৮৩৩ সালে। আর এ গ্রন্থটি বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম বাংলা ব্যাকরণ গ্রন্থ।

ক. সাত সাগরের মাঝি
খ. পাখির বাসা
গ. হাতেমতাই
ঘ. নৌফেল ও হাতেম
উত্তরঃ সাত সাগরের মাঝি
ব্যাখ্যাঃ

ফররুখ আহমদের শ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থের নাম হলো সাত সাগরের মাঝি

এই কাব্যগ্রন্থটি ১৯৪৪ সালে প্রকাশিত হয় এবং এটি তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ। 'সাত সাগরের মাঝি' কাব্যগ্রন্থের কবিতাগুলোতে মুসলিম জাগরণের সুর রয়েছে। এই কাব্যগ্রন্থের বিখ্যাত কবিতাগুলোর মধ্যে 'সাত সাগরের মাঝি' ও 'পাঞ্জেরি' অন্যতম।

ক. আলাওল
খ. সৈয়দ সুলতান
গ. মুহম্মদ খান
ঘ. শাহ মুহম্মদ সগীর
উত্তরঃ শাহ মুহম্মদ সগীর
ব্যাখ্যাঃ

প্রাচীনতম বাঙালি মুসলমান কবি ছিলেন শাহ মুহম্মদ সগীর। তাঁর বিখ্যাত কাব্য “ইউসুফ জুলেখা”। এছাড়া আলাওল ছিলেন মধ্যযুগের শ্রেষ্ঠ কবি, সৈয়দ সুলতানও মধ্যযুগের অন্যতম উল্লেখযোগ্য কবি ছিলেন।

ক. সৈয়দ শামসুল হক
খ. শওকত ওসমান
গ. সৈয়দ মুজতবা আলী
ঘ. ফররুখ আহমদ
উত্তরঃ সৈয়দ মুজতবা আলী
ব্যাখ্যাঃ

সরস, মার্জিত, বুদ্ধিদীপ্ত, সাহিত্য ধারার প্রবর্তক সৈয়দ মুজতবা আলী। ব্যঙ্গ ও রঙ্গ রসিকতায় তার গদ্য রচনা প্রদীপ্ত। সৈয়দ মুজতবা আলী রচিত রম্যগল্প ‘চাচা কাহিনী’। দেশে বিদেশে (ভ্রমণকাহিনী), পঞ্চতন্ত্র (রম্যরচনা), শবনম (উপন্যাস) তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ।

ক. ফজিলাতুন্নেছা
খ. ফয়জুন্নেছা
গ. বেগম রোকেয়া
ঘ. সামসুন্নাহার
উত্তরঃ সামসুন্নাহার
ব্যাখ্যাঃ

সামসুন্নাহার একজন মুসলমান নারী জাগরণের কবি, যিনি তাঁর কবিতা ও সাহিত্যিক কর্মের মাধ্যমে মুসলিম নারী সমাজের অধিকার ও মুক্তির পক্ষে কাজ করেছেন। তাঁর লেখনীতে নারীর অবস্থা, নারীর আত্মমর্যাদা ও সামাজিক অবস্থান তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। ১৯শ শতকের শেষের দিকে ও ২০শ শতকের প্রথম দিকের সময়ে মুসলিম নারী সমাজ নানা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন ছিল। সামসুন্নাহার এই সময়ে নারীর শিক্ষা, স্বাধীনতা, এবং অধিকারের বিষয়গুলো নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করেন।

ক. জ্ঞানদাস
খ. দীন চণ্ডীদাস
গ. বড়ু চণ্ডীদাস
ঘ. দীনহীন চণ্ডীদাস
উত্তরঃ বড়ু চণ্ডীদাস
ব্যাখ্যাঃ

‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ মধ্যযুগের প্রথম কাব্য এবং বড়ু চণ্ডীদাস মধ্যযুগের আদি কবি। তিনি ভগবতের কৃষ্ণলীলা সম্পর্কিত কাহিনি অবলম্বনে ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্য রচনা করেন। ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের প্রধান চরিত্র তিনটি; কৃষ্ণ, রাধা ও বড়াই। এ কাব্যের মোট ১৩টি খণ্ড আছে।

ক. প্রভু যিশুর বাণী
খ. কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ
গ. ফুলমণি ও করুণার বিবরণ
ঘ. মিশনারি জীবন
উত্তরঃ কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ
ব্যাখ্যাঃ

‘কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ’ (১৭৩৫) মনোএল দ্য আসসুম্পসাঁউ নামক পর্তুগিজ খ্রিষ্টান মিশনারি কর্তৃক রচিত বাংলা গদ্যগ্রন্থ। ১৭৪৩ সালে লিসবন শহর থেকে গ্রন্থটি রোমান লিপিতে মুদ্রিত হয়।

ক. ফরিদপুরের সুরেশ্বর
খ. চট্টগ্রামের জোব্রা
গ. বার্মার আরাকান
ঘ. চট্টগ্রামের পটিয়া
উত্তরঃ চট্টগ্রামের জোব্রা
ব্যাখ্যাঃ

মহাকবি আলাওলের জন্মস্থান নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, কবি আলাওলের জন্ম ফরিদপুরের ফতেহাবাদ পরগনায়। অধিকাংশ পণ্ডিত এ মত গ্রহণ করেছেন। ড. মুহম্মদ এনামুল হকের মতে কবি আলাওল আনুমানিক ১৬০৭ সালে চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলার জোবরা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

ক. সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজি
খ. মোজাম্মেল হক
গ. এয়াকুব আলী চৌধুরী
ঘ. মুনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী
উত্তরঃ সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজি
ব্যাখ্যাঃ

মুসলিম পুনর্জাগরণবাদী কবি ও রাজনীতিবিদ সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী। অনলস্রাবী সাহিত্য সৃষ্টি তার বৈশিষ্ট্য। জাতীয় জাগরণমূলক কাব্য সৃষ্টিতে তিনি ছিলেন স্বতঃস্ফূর্ত এবং কাজী নজরুল ইসলামের পূর্বসূরি। ‘অনল প্রবাহ’ (১৯০০) তার বিখ্যাত গ্রন্থ। গ্রন্থটি ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দে ফেব্রুয়ারি মাসে ইংরেজ সরকার কর্তৃক বাজেয়াপ্ত হয়।

ক. ধূমকেতু
খ. বিদ্রোহী
গ. প্রলয়োল্লাস
ঘ. অগ্রপথিক
উত্তরঃ প্রলয়োল্লাস
ব্যাখ্যাঃ

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘অগ্নিবীণা’ (১৯২২)। এ কাব্যগ্রন্থের প্রথম কবিতা ‘প্রলয়োল্লাস’ এ কাব্যগ্রন্থের অন্যান্য কবিতাগুলো হলো ‘বিদ্রোহী’ রক্তাম্বরধারিণী মা, আগমনী, ধূমকেতু, কামাল পাশা, আনোয়ার, রণভেরী, সাত-ইল আরব, খেয়াপারের তরণী, কোরবানী, মোহররম’ মোট ১২টি কবিতা এ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত। অন্যদিকে অগ্রপথিক, কবিতাটি নজরুল ইসলামের ‘জিঞ্জীর’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।

ক. কল্লোল
খ. সবুজপত্র
গ. বঙ্গদর্শন
ঘ. কালিকলম
উত্তরঃ সবুজপত্র
ব্যাখ্যাঃ

প্রমথ চৌধুরী সম্পাদিত ‘সবুজ পত্র’ বাংলা সাময়িক পত্র হিসেবে প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯১৪ সালে। প্রমথ চৌধুরী বীরবলী রীতি নামে যে কথ্য ভাষারীতির সাহিত্য প্রচলন করে যুগান্তর এনেছিলেন তা প্রচারের মাধ্যম ছিল এই ‘সবুজপত্র’। পত্রিকাটি বৈশাখ ১৩২১ বঙ্গাদ্বে প্রথম প্রকাশিত হয় এবং তের বছর চলে। এই পত্রিকাকে কেন্দ্র করে এক নুতন সাহিত্যগোষ্ঠী এবং সাহিত্যিক আদর্শ গড়ে ওঠে। বাংলাগদ্যে চলিতরীতি প্রতিষ্ঠা লাভ করে সবুজপত্র পত্রিকার হাত ধরেই। এই পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথ ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন।

ক. জন + ইক
খ. জন + এক
গ. জনৈ + এক
ঘ. জন + ঈক
উত্তরঃ জন + এক
ব্যাখ্যাঃ

স্বরসন্ধির নিয়মানুসারে অ-কার কিংবা আ-কারের পর এ-কার থাকলে উভয়ে মিলে ঐ-কার হয়; ঐ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সাথে যুক্ত হয়। অর্থাৎ: অ + এ = ঐ (জন + এক = জনৈক)।

ক. আকাঙ্ক্ষা, আসক্তি ও বিধেয়
খ. আকাঙ্ক্ষা, আসত্তি ও যোগ্যতা
গ. যোগ্যতা, উদ্দেশ্য ও বিধেয়
ঘ. কোনোটিই নয়
উত্তরঃ আকাঙ্ক্ষা, আসত্তি ও যোগ্যতা
ব্যাখ্যাঃ

ভাষার বিচারে বাক্যের ৩টি গুণ থাকা আবশ্যক- ১. আকাঙ্ক্ষা, ২. আসত্তি ও ৩. যোগ্যতা। বাক্যের অর্থ পরিষ্কারভাবে বোঝার জন্য এক পদের পর অন্য পদ শোনার যে ইচ্ছা তা-ই আকাঙ্ক্ষা। বাক্যের অর্থসঙ্গতি রক্ষার জন্য সুশৃঙ্খল পদবিন্যাসই আসত্তি। আর বাক্যস্থিত পদসমূহের অন্তর্গত এবং ভাবগত মেলবন্ধনের নাম যোগ্যতা।

ক. মুক্তিযুদ্ধের বিবরণ
খ. মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস
গ. মুক্তিযোদ্ধাদের পত্র সংকলন
ঘ. ভিন্নধর্মী ডায়েরি
উত্তরঃ মুক্তিযোদ্ধাদের পত্র সংকলন
ব্যাখ্যাঃ

বেসরকারি মোবাইল ফোন কোম্পানি গ্রামীনফোন ও জাতীয় দৈনিক ‘প্রথম আলো’ যৌথ উদ্যোগে একাত্তরের চিঠি নামের মুক্তিযোদ্ধাদের এ পত্র সংকলনটি প্রকাশ করেছে। এতে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার স্বজনদের কাছে লিখিত ৮২টি পত্র স্থান পেয়েছে। ২৭ মার্চ, ২০০৯ বইটির প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।

ক. ১৯৫৫ খ্রি.
খ. ১৩৫৫ বঙ্গাব্দ
গ. ১৯৫২ খ্রি.
ঘ. ১৩৫২ বঙ্গাব্দ
উত্তরঃ ১৯৫৫ খ্রি.
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের চর্চা, গবেষণা, প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে বাংলাদেশের জাতীয় প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় তৎকালীন পূর্ববাংলার মুখ্যমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন বর্ধমান হাউসে। বাংলা একাডেমির প্রথম পরিচালক ড. মুহম্মদ এনামুল হক এবং প্রথম মহাপরিচালক ড. মাযহারুল ইসলাম। ১৯৬০ সাল থেকে কবিতা, শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বাংলা একাডেমী পুরস্কার প্রদান করা হয়।

ক. দ্বিজেন্দ্র লাল রায়
খ. রজনীকান্ত সেন
গ. মাইকেল মধুসূদন দত্ত
ঘ. অতুলপ্রসাদ সেন
উত্তরঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা সাহিত্যের প্রথম আধুনিক কবি ও নাট্যকার মাইকেল মধুসূদন দত্ত। তিনিই বাংলায় প্রথম সনেট রচনা করেন এবং তার নাম দেন ‘চতুর্দশপদী’। বাংলা সনেটের আদি গ্রন্থ ‘চতুর্দশপদী কবিতা’ (১৮৬৬)।

২১. সমাস ভাষাকে কি করে?

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. সংক্ষেপ করে
খ. বিস্তৃত করে
গ. অর্থপূর্ণ করে
ঘ. অর্থের রূপান্তর ঘটায়
উত্তরঃ সংক্ষেপ করে
ব্যাখ্যাঃ

সমাস শব্দের অর্থ সংক্ষেপণ, মিলন, একাধিক পদের একপদীকরণ। পরস্পর সম্পর্কযুক্ত একাধিক পদের এক পদে মিলিত হওয়াকে সমাস বলে।

২২. I have not heard from him -

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. long since
খ. for a long time
গ. since long
ঘ. for long
উত্তরঃ for a long time
ব্যাখ্যাঃ

সাধারণত Positive sentence এ ‘for a long time’ ব্যবহার করা হয় এবং Negative sentence এ ‘for long’ ব্যবহার করা হয়। কিন্তু কখনো কখনো ‘for a long time’ ও Negative sentence এ ব্যবহার করা যায়। অর্থাৎ ‘for a long time’ ও ‘for long’ দুটোই সঠিক হিসেবে বিবেচনা করা যায়। তবে এক্ষেত্রে ‘for a long time’ ও ‘for long’ এর মধ্যে সুক্ষ্ম পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। এ পার্থক্য অনুযায়ী ‘for ‍a long time’ দ্বারা সময়ের ব্যপ্তি বেশি প্রকাশ পায়। সুতরাং এ যুক্তি অনুযায়ী ‘for a long time’ ই সঠিক। [ সূত্র: Oxford Advanced Learner’s Dictionary]

২৩. Honey is _____ sweet.

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. very
খ. too much
গ. much too
ঘ. excessive
উত্তরঃ very
ব্যাখ্যাঃ

Very ও too much বাক্যে উভয়টির প্রয়োগ পরিলক্ষিত হয়। বহুল প্রচলন এর কথা very সঠিক। Much too এর একীভূত ব্যবহার নেই। Excessive হল adjective যার অর্থ অত্যধিক যা sentence এর context এর সাথে সামঞ্জস্য নয়।

২৪. Your conduct admits ____ no excuse.

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. to
খ. for
গ. of
ঘ. at
উত্তরঃ of
ব্যাখ্যাঃ

এটি একটি preposition এর ব্যবহার। ‘Admit to’ অর্থ স্বীকার করা বা স্বীকারোক্তি দেয়া। এ জাতীয় কোনো অর্থ মূল sentence দ্বারা প্রকাশ পায় না। তাই আমরা to ব্যবহার করতে পারি না। ‘Admit of’ অর্থ হলো ‘অবকাশ থাকা’। তাই আমরা যদি ‘of’ ব্যবহার করি, তাহলে Sentence টি যথার্থ অর্থ প্রকাশ করে। Sentence এর অর্থ দাঁড়ায় ‘তোমার আচরণে অজুহাত/কৈফিয়তের অবকাশ নেই।’ এবং admit-এর সঙ্গে ‘for’ এবং ‘at’ ব্যবহার করা যায় না। তাহলে (গ)-ই সঠিক answer.

২৫. He had a ____ headache.

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. strong
খ. acute
গ. serious
ঘ. bad
উত্তরঃ bad
ব্যাখ্যাঃ

এটি একটি ‘collocation’ সমস্যা। সংক্ষেপে collocation হলো ভাষার শব্দ চয়নের যথার্থতা ও এক শব্দের সাথে অন্য শব্দের মানানসই ব্যবস্থা। এ কারণেই আমরা ইচ্ছেমতো একটি শব্দের পাশে আরেকটি শব্দ ব্যবহার করতে পারি না। যেমন: ‘weather permitting’ এর পরিবর্তে ‘weather allowing’ বললে ভুল হবে, যদিও allow এবং permit এর অর্থ প্রায় এক। কারণ এটা ভাষার internal melody কে নষ্ট করে। ঠিক এভাবে headache এর সাথে ‘bad’ adjective-ই বেশি খাপ খায় এবং natural মনে হয়। ‘strong’ ও ‘serious’ natural হয় না। সুতরাং option (ঘ)-ই সঠিক answer.

২৬. I shall no ____ the examination this year.

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. give
খ. appear at
গ. sit
ঘ. go for
উত্তরঃ appear at
ব্যাখ্যাঃ

পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার ক্ষেত্রে Appear at বসে।

২৭. They travelled to Savar-

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. on foot
খ. by walking
গ. on their feet
ঘ. by foot
উত্তরঃ on foot
ব্যাখ্যাঃ

On foot হলো একটি phrase যার অর্থ হলো ‘পায়ে হেঁটে’। এ অর্থে ‘on foot’ ছাড়া অন্য কোনো expression ব্যবহার করা যাবে না।

২৮. He said that he ____ be unable to come.

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. will
খ. shall
গ. should
ঘ. would
উত্তরঃ would
ব্যাখ্যাঃ

এটি sequence tense জনিত সমস্যা। Reporting verb past tense এ থাকলে Indirect speech এর Reported অংশকেও একইভাবে Past tense এ পরিবর্তন করতে হবে। এখানে shall/will কে tense এর পরিবর্তনের আওতায় কর্তানুসারে would করা হয়েছে।

২৯. Neither Rini nor Simi ____ qualified for the job.

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. are
খ. is
গ. were
ঘ. had
উত্তরঃ is
ব্যাখ্যাঃ

দুটোর ‘কোনটাই না’ এমন বোঝাতে neither .... nor বসে। এক্ষেত্রে verb বসবে ২য় subject অনুসারে।

৩০. He said that he ____ the previous day.

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. has come
খ. had come
গ. came
ঘ. arrived
উত্তরঃ came
ব্যাখ্যাঃ

Reported speech present perfect, past perfect হয়েছে। Simple past, past perfect এ পরিণত হয়েছে। এ জন্য has come পরিবর্তিত হয়ে had come হয়েছে।

৩১. He watched the boat ____ down the river.

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. to float
খ. floating
গ. was floating
ঘ. had floated
উত্তরঃ floating
ব্যাখ্যাঃ

কোনো simple sentence এ দুটি main verb ব্যবহার করা যায় না। তাই একটি verb এর সাথে ing যোগ করতে হয় অথবা verb-টির পূর্বে to বসাতে হয়। উল্লেখ্য, উদ্দেশ্য বোঝাতে verbটির পূর্বে to বসাতে হয়। অর্থাৎ infinitive ব্যবহার করা হয়। উপরিউক্ত sentence এ কোনো উদ্দেশ্য বোঝায় না। এছাড়া ‘watch’ verb এর পর ‘to’ ব্যবহার করা হয় না। এরূপ আরো কিছু verb হলো make, let, see প্রভৃতি। to float ভুল, floating ঠিক। কারণ এখানে verb এর সাথে ing যোগ করা হয়েছে।

৩২. 'Sky' is to 'bird' as 'water' is to-

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. feather
খ. fish
গ. boat
ঘ. lotus
উত্তরঃ fish
ব্যাখ্যাঃ

Sky এ যেমন bird, water এ তেমন fish বিচরণ করে।

৩৩. 'Good' is to 'bad' as 'white' is to-

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. dark
খ. black
গ. grey
ঘ. ebony
উত্তরঃ black
ব্যাখ্যাঃ

এটিও একটি Analogy. এখানে Good (ভালো) এর বিপরীত শব্দ bad (খারাপ)। ঠিক তেমনিভাবে ‘white’ (সাদা) এর বিপরীত শব্দ ‘black’ (কালো)। তাহলে, option black-ই সঠিক।

৩৪. 'Botany' is to 'plants' as 'Zoology' is to-

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. flowers
খ. trees
গ. dear
ঘ. animals
উত্তরঃ animals
ব্যাখ্যাঃ

Botany (উদ্ভিদবিদ্যা) plants (উদ্ভিদ) নিয়ে আলোচনা করে। তদ্রূপ, Zoology (প্রাণিবিদ্যা) animals বা প্রাণিদের নিয়ে আলোচনা করে। তাহলে option animals ঠিক।

৩৫. The bad news struck him like a bolt from the-

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. sky
খ. heavens
গ. firmament
ঘ. blue
উত্তরঃ blue
ব্যাখ্যাঃ

‘Bolt from the blue’ একটা idiom, যার অর্থ বিনা মেঘে বজ্রপাত। প্রদত্ত Sentence এর অর্থ হচ্ছে দুঃসংবাদটি (bad news) তাকে বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতোই আঘাত (Struck) করলো।

৩৬. When one is 'pragmatic' he is being-

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. wasteful
খ. productive
গ. practical
ঘ. fussy
উত্তরঃ practical
ব্যাখ্যাঃ

Pragmatic- ব্যবহারিক; wasteful- অপচয় ঘটায় এমন productive- উৎপাদন শীল, practical- ব্যবহারিক, fussy- অস্থির/অতিব্যস্ত।

৩৭. "Into the ____ of death rode the six hundred".

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. city
খ. tunnel
গ. road
ঘ. valley
উত্তরঃ valley
ব্যাখ্যাঃ

এটি ইংরেজ কবি Alfred Tennyson এর ‘The Charge of the Light Brigade’ কবিতার দুটি লাইন।

৩৮. "To be or not to be, that is the ____."

[ বিসিএস ২৯তম ]

ক. meaning
খ. question
গ. answer
ঘ. issue
উত্তরঃ question
ব্যাখ্যাঃ

এই quotation টি ইংরেজ নাট্যকার William Shakespeare এর Hamlet নাটকের অন্তর্গত। এটি Hamlet এর একটি বিখ্যাত Soliloquy. Soliloquy হচ্ছে মঞ্চে কথা বলার জন্য অভিনেতার একটি dramatic technique।

ক. desire
খ. hope
গ. dream
ঘ. wish
উত্তরঃ dream
ব্যাখ্যাঃ

উক্তিটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কৃষ্ণাঙ্গদের অধিকার আদায়ের আন্দোলনের নেতা মার্টিন লুথার কিং এর। তিনি ২৮ আগস্ট ১৯৬৩ সালে ওয়াশিংটন ডিসির লিংকন মেমোরিয়ালে ২ লাখ ৫০ হাজার লোকের সামনে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা প্রদানকালে এ উক্তিটি করেন। যেহেতু এটি একটি উক্তি, অতএব এখানে Option (গ) dream-কেই আমাদের ব্যবহার করতে হবে। Question এর ক্ষেত্রে শব্দ change করার কোনো অবকাশ নেই।

ক. Thomas Hardy
খ. Jane Austen
গ. George Eliot
ঘ. Charles Dickens
উত্তরঃ Charles Dickens
ব্যাখ্যাঃ

এ বিখ্যাত উপন্যাসদ্বয় Charles Dickens-এর লেখা। তার লেখা মোট উপন্যাস ২১টি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ‘Oliver Twist’ এবং ‘Great Expectations’. Thomas Hardy ছিলেন ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম উপন্যাসিক। তার সেরা উপন্যাস Tess of the d'Urbervilles. Jane Austen ছিলেন একজন মহিলা Writer; তার অন্যতম উপন্যাস Pride and Prejudice. George Eliot এর অন্যতম উপন্যাস Silas Marner.

ক. Ben Johnson
খ. Christopher Marlowe
গ. John Dryden
ঘ. William Shakespeare
উত্তরঃ William Shakespeare
ব্যাখ্যাঃ

উল্লিখিত নাটকদ্বয় (Plays) William Shakespeare এর লেখা। তার অন্যান্য নাটকের মধ্যে রয়েছে The Comedy of Errors, Twelfth Night, As You Like It, Hamlet, Julius Caesar, King Lear, Macbeth, Othelo, Romeo and Juliet, The Merchant of Venice.

ক. ১৯১১ সালে
খ. ১৯২১ সালে
গ. ১৯৩১ সালে
ঘ. ১৯৪১ সালে
উত্তরঃ ১৯২১ সালে
ব্যাখ্যাঃ

১৯২০ সালে ভারতীয় বিধান পরিষদে গৃহীত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে ১৯২১ সালের ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম চ্যান্সেলর লর্ড ডানডাস (জেসিআই) এবং প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর পি জে (ফিলিপ জোসেফ) হার্টজ।

ক. ১৪টি
খ. ২৪টি
গ. ৩৪টি
ঘ. ৫০টি
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা সময়ের সঙ্গে পরিবর্তিত হতে পারে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বর্তমানে বাংলাদেশে ৫৩টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। তবে, অন্যান্য সূত্রে ৫৪টি বা ৫৮টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লেখও পাওয়া যায়। এছাড়া, কিছু সংবাদমাধ্যমে ৫৬টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যও পাওয়া গেছে। এ কারণে, সঠিক সংখ্যা নির্ধারণের জন্য বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সর্বশেষ তথ্যের উপর নির্ভর করা উচিত।

ক. লর্ড কার্জন
খ. লর্ড ওয়েলেসলি
গ. লর্ড ডালহৌসি
ঘ. লর্ড মাউন্টব্যাটেন
উত্তরঃ লর্ড কার্জন
ব্যাখ্যাঃ

বঙ্গভঙ্গের সময় ভারতের গভর্নর জেনারেল ছিলেন লর্ড কার্জন। তিনি ১৯০৩ থেকে ১৯০৫ সাল পর্যন্ত ভারতের গভর্নর জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯০৫ সালে, তিনি বঙ্গভঙ্গ ঘোষণা করেন, যা বাংলার পূর্ব ও পশ্চিম অংশকে আলাদা করে দেয়। এই সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য ছিল হিন্দু-মুসলিম ঐক্য ভাঙা এবং ব্রিটিশ শাসনের প্রতি মুসলিমদের সমর্থন লাভ করা। তবে, বঙ্গভঙ্গের ফলস্বরূপ ভারতে ব্যাপক প্রতিবাদ ও বিরোধিতা সৃষ্টি হয়েছিল, বিশেষ করে ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকারীদের মধ্যে।

ক. সেন্টমার্টিন
খ. সাতগ্রাম
গ. মুজিবনগর
ঘ. চৌদ্দগ্রাম
উত্তরঃ সেন্টমার্টিন
ব্যাখ্যাঃ

প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে সেন্টমার্টিন বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট ইউনিয়ন। টেকনাফ থেকে ৪৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সেন্টমার্টিন বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ।

ক. লন্ডন
খ. জেনেভা
গ. নিউইয়র্ক
ঘ. দিল্লী
উত্তরঃ জেনেভা
ব্যাখ্যাঃ

জেনেভা সুইজারল্যান্ডে অবস্থিত একটি বিখ্যাত শহর। ILO ছাড়াও জেনেভায় WHO, WTO, ITU, WMO, WIPO, UNHCR, UNCTAD, ITC, OHCHR, UNITAR, UNRISD, জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিল, রেডক্রস, বিশ্ব স্কাউট সংস্থা, ISO, IAS, IPU; লন্ডনে IMO, EBRD, Amnesty International এবং নিউইয়র্কে UNICEF, UNDP, UNFPA, UNIFEM, United Nations এর সদর দপ্তর অবস্থিত। দিল্লিতে অবস্থিত SAARC Documentation Centre ও সার্ক বিশ্ববিদ্যালয়।

ক. ব্যাংকক
খ. সিঙ্গাপুর
গ. দিল্লী
ঘ. কলম্বো
উত্তরঃ ব্যাংকক
ব্যাখ্যাঃ

Economic and Social Commission for Asia and the Pacific (ESCAP) এর সদর দপ্তর ১৯৪৭ সালে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে প্রতিষ্ঠা করা হয়।

ক. লন্ডন
খ. ব্রাসেলস
গ. বন
ঘ. প্যারিস
উত্তরঃ ব্রাসেলস
ব্যাখ্যাঃ

বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসকে ইউরোপের রাজধানী বলা হয়। এছাড়াও ব্রাসেলসে রয়েছে ইউরোপিয়ান পার্লামেন্ট, কাউন্সিল অব মিনিস্টারস্‌, ইউরোপিয়ান কমিশন এর সদর দপ্তর।

ক. ভারত
খ. শ্রীলংকা
গ. মায়ানমার
ঘ. রাশিয়া
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতিদানকারী দেশ ছিল ভুটান। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের পর ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভুটান বাংলাদেশকে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রথম স্বীকৃতি দেয়। এর পরেই অন্যান্য দেশগুলো বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দিতে শুরু করে।

ক. সৈয়দ নজরুল ইসলাম
খ. তাজউদ্দীন আহমদ
গ. শেখ মুজিবুর রহমান
ঘ. ক্যাপটেন মনসুর আলী
উত্তরঃ শেখ মুজিবুর রহমান
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল বঙ্গবন্ধু শেখ ‍মুজিবুর রহমানকে তার অবর্তমানে রাষ্ট্রপতি এবং সশস্ত্র বাহিনী ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক করে সরকার গঠন করা হয়। সৈয়দ নজরুল ইসলাম ছিলেন মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি। তাজউদ্দীন আহমদ ছিলেন মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী। ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ছিলেন মুজিবনগর সরকারের অর্থমন্ত্রী।

ক. সোনারগাঁ
খ. জাহাঙ্গীরনগর
গ. ঢাকা
ঘ. গৌড়
উত্তরঃ সোনারগাঁ
ব্যাখ্যাঃ

সুলতানী আমলে (১৩৩৮-১৩৫২) খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বাংলার রাজধানী ছিল সোনারাগাঁও আর (১৪১৮-১৫৬৫) খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বাংলার রাজধানী ছিল গৌড়।

ক. শেখ মুজিবুর রহমান
খ. জেনারেল আতাউল গনি ওসমানি
গ. তাজউদ্দিন আহমদ
ঘ. ক্যাপটেন মনসুর আলী
উত্তরঃ জেনারেল আতাউল গনি ওসমানি
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিবনগরে গঠিত বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্তক্রমে ১১ এপ্রিল ১৯৭১ জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীকে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি ‍নিযুক্ত করা হয়।

ক. ৩টি
খ. ৫টি
গ. ৭টি
ঘ. ৯টি
উত্তরঃ ৩টি
ব্যাখ্যাঃ

আশির দশকের প্রথমদিকে দেশব্যাপী প্রশাসনিক সংস্কারের অংশ হিসেবে পার্বত্য চট্টগ্রামকে ৩টি স্বতন্ত্র জেলায় বিভক্ত করা হয়। জেলাগুলো হচ্ছে- ১. রাঙামাটি, ২. খাগড়াছড়ি, ৩. বান্দরবান।

ক. ইংল্যান্ডে
খ. জার্মানিতে
গ. আমেরিকায়
ঘ. দক্ষিণ আফ্রিকায়
উত্তরঃ দক্ষিণ আফ্রিকায়
ব্যাখ্যাঃ

দক্ষিণ আফ্রিকায় অবস্থিত বাফেলো (Buffalo) নদীর তীরবর্তী শহর East London. ইংল্যান্ডের স্যার হ্যারি স্মিথ (Sir Harry Smith) এ নামকরণ করেন।

ক. লর্ড কার্জন
খ. লর্ড মাউন্টব্যাটেন
গ. লর্ড বেন্টিঙ্ক
ঘ. লর্ড ওয়াভেল
উত্তরঃ লর্ড মাউন্টব্যাটেন
ব্যাখ্যাঃ

লর্ড মাউন্টব্যাটেন (মেয়াদকাল ১৯৪৫-১৯৪৭) ভারতবর্ষকে ভেঙে ১৪ আগস্ট, ১৯৪৭ পাকিস্তান এবং ১৫ আগস্ট, ১৯৪৭ ভারত নামে ‍দুটি রাষ্ট্র গঠন করেন। ভারতবর্ষের স্বাধীনতার পর তার ভাইসরয় উপাধি বিলুপ্ত হয়ে গভর্নর জেনারেল উপাধিতে রূপান্তরিত হয়। ফলে তিনি ভারতের শেষ ভাইসরয় ও প্রথম গভর্নর জেনারেলে পরিণত হন।

ক. ৪টি
খ. ৭টি
গ. ১১টি
ঘ. ১৪টি
উত্তরঃ ১১টি
ব্যাখ্যাঃ

জেনারেল এম. এ. জি ওসমানী আনুষ্ঠানিকভাবে সশস্ত্র বাহিনী এবং মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার সামরিক কৌশল হিসেবে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সমগ্র ভৌগোলিক এলাকাকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করেন।

ক. জর্জ বুশ
খ. হিলারী ক্লিনটন
গ. রবার্ট গেইট
ঘ. কন্ডালিসা রাইস
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী হলেন অ্যান্টনি জে. ব্লিঙ্কেন। তিনি ২০২১ সালের ২৬ জানুয়ারি এই পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তবে, সাম্প্রতিক নির্বাচনের পর ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায়, ফ্লোরিডার সিনেটর মার্কো রুবিওকে নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত করেছেন। তিনি ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।

ক. সোনিয়া গান্ধী
খ. ড. মনমোহন সিং
গ. মমতা ব্যানার্জী
ঘ. রাহুল গান্ধী
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হলেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি ২০১৪ সালের ২৬ মে প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন এবং পরবর্তীতে ২০১৯ সালে পুনরায় নির্বাচিত হন। সর্বশেষ ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে জয়ের পর, তিনি ২০২৪ সালের ৯ জুন তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন।

ক. লন্ডন
খ. নিউইয়র্ক
গ. প্যারিস
ঘ. মস্কো
উত্তরঃ নিউইয়র্ক
ব্যাখ্যাঃ

জাতিসংঘের সদর দপ্তর নিউইয়র্কে অবস্থিত। এছাড়াও নিউইয়র্কে ইউনিসেফ (UNICEF), ইউএনডিপি (UNDP), ইউএনএফপিএ (UNFPA), ইউনিফেম (UNIFEM) এর সদর দপ্তর রয়েছে। রাশিয়ার মস্কোয় রয়েছে CSTO (Collective Security Treaty Organization) এর সদর দপ্তর।

ক. দিল্লী
খ. ইসলামাবাদ
গ. কাঠমান্ডু
ঘ. ঢাকা
উত্তরঃ কাঠমান্ডু
ব্যাখ্যাঃ

১৬ জানুয়ারি, ১৯৮৭ নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে সার্ক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়। এছাড়া কাঠমান্ডুতে রয়েছে সার্ক যক্ষ্মা কেন্দ্র। দিল্লিতে রয়েছে SAARC Documentation Centre ও সার্ক বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামাবাদে রয়েছে। SAARC Human Resource Development Centre আর ঢাকায় অবস্থিত SAARC Agricultural Information Centre.

ক. পদ্মা
খ. যমুনা
গ. নাফ
ঘ. কর্ণফুলী
উত্তরঃ নাফ
ব্যাখ্যাঃ

নাফ নদীর তীরে অবস্থিত টেকনাফ কক্সবাজার জেলার একটি উপজেলা। বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে এ উপজেলাটির অবস্থান। মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশকে (কক্সবাজার) পৃথক করেছে এ নদীটি। এ নদীর দৈর্ঘ্য ৫৬ কিমি।

ক. RAM
খ. ROM
গ. হার্ডওয়্যার
ঘ. সফ্টওয়্যার
উত্তরঃ ROM
ব্যাখ্যাঃ

ROM (Read Only Memory) হচ্ছে কম্পিউটারের স্থায়ী স্মৃতি। কারণ সরবরাহ বন্ধ করলেও ROM-এ সংরক্ষিত ডেটা মুছে যায় না। ROM-এ রক্ষিত ডেটা সাধারণত অপরিবর্তনীয়। তবে বর্তমানে এমন অনেক ধরনের ROM উদ্ভাবিত হয়েছে যাতে বিশেষ ব্যবস্থায় সংরক্ষিত ডেটা মুছে আবার নতুন ডেটা সংরক্ষণ করা যায়। অপরদিকে RAM (Random Access Memory) হচ্ছে কম্পিউটারের অস্থায়ী স্মৃতি। কারণ বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করলে RAM-এ সংরক্ষিত ডেটা মুছে যায়। RAM-এ সংরক্ষিত ডেটা খুব সহজেই পরিবর্তনীয়।

ক. যুক্তরাষ্ট্র
খ. ভারত
গ. জাপান
ঘ. নেপাল
উত্তরঃ ভারত
ব্যাখ্যাঃ

বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও শক্তিশালী সৌরচুল্লী বর্তমানে ভারতের ভাদলা সোলার পার্ক। প্রায় ১৪ হাজার একর জমির উপর নির্মিত এই সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মোট উৎপাদন ক্ষমতা ২২৪৫ মেগাওয়াট। এটি ২০২০ সালের ২০ মার্চ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করে।

ক. বিদ্যুৎ
খ. তাপ
গ. চুম্বক
ঘ. কিছুই হয় না
উত্তরঃ বিদ্যুৎ
ব্যাখ্যাঃ

ফটোইলেকট্রিক কোষ হলো বিশেষ এক ধরনের ডায়োড, যার ওপর আলোক পড়লে আলোক শক্তি বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। গতিশীল চার্জের কারণে চৌম্বক ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়।

ক. আইসোটোপ
খ. আইসোটোন
গ. আইসোমার
ঘ. আইসোবার
উত্তরঃ আইসোটোন
ব্যাখ্যাঃ

যেসব নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা সমান, কিন্তু ভর সংখ্যা সমান নয় তাদেরকে আইসোটোন বলে। যেসব নিউক্লিয়াসের প্রোটন সংখ্যা (পারমাণবিক সংখ্যা) একই, কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন তাদেরকে আইসোটোপ বলে। যেসব নিউক্লিয়াসের ভর সংখ্যা একই, কিন্তু প্রোটন সংখ্যা (পারমাণবিক সংখ্যা) ভিন্ন তাদেরকে আইসোবার বলে। যেসব নিউক্লিয়াসের পারমাণবিক সংখ্যা ও ভর সংখ্যা একই, কিন্তু শক্তি অবস্থা (Energy state) ভিন্ন তাদেরকে আইসোমার বলা হয়।

ক. বায়ুমণ্ডলীয় প্রতিসরণে
খ. আলোর বিচ্ছুরণে
গ. অপাবর্তনে
ঘ. দৃষ্টিভ্রমে
উত্তরঃ বায়ুমণ্ডলীয় প্রতিসরণে
ব্যাখ্যাঃ

চাঁদ থেকে আলোক রশ্মি পৃথিবীপৃষ্ঠে আসার সময় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে আলোর প্রতিসরণ ঘটে অর্থাৎ আলোক রশ্মি বেঁকে যায়। চাঁদ যখন দিগন্তের কাছে থাকে তখন আলোক রশ্মি তুলনামূলকভাবে অধিক পরিমাণে বেঁকে যায়। এ কারণে দিগন্তের নিকটে চাঁদ ও সূর্যকে ডিম্বাকৃতি এবং তুলনামূলকভাবে বড় দেখা যায়।

ক. বেগুনী
খ. সবুজ
গ. হলুদ
ঘ. কালো
উত্তরঃ কালো
ব্যাখ্যাঃ

কোনো নির্দিষ্ট রঙের বস্তু শুধু ঐ নির্দিষ্ট রঙের আলোক রশ্মিই প্রতিফলিত করে এবং বাকি সব রঙের আলোক রশ্মিই শোষণ করে নেয়। আমরা জানি সাদা আলো হচ্ছে সাতটি ভিন্ন ভিন্ন রঙের আলোক রশ্মির সমষ্টি। নীল রঙের বস্তুর ওপর সাদা আলোক রশ্মি আপতিত হলে বস্তুটি সাতটি ভিন্ন রঙের আলোক রশ্মির মধ্য থেকে শুধু নীল আলোক রশ্মিই প্রতিফলিত করে এবং বাকি ছয়টি রঙের আলোক রশ্মিকে শোষণ করে নেয়। ফলে আমরা একে নীল দেখি। কিন্তু নীল রঙের বস্তুর ওপর লাল আলোক রশ্মি আপতিত হলে বস্তুটি আলোই আর প্রতিফলিত করে না। এজন্য লাল আলোতে নীল রঙের বস্তু কালো দেখায়।

ক. সংকর ধাতু
খ. সীসা
গ. টাংস্টেন
ঘ. তামা
উত্তরঃ টাংস্টেন
ব্যাখ্যাঃ

বৈদ্যুতিক বাল্বের (Electric bulb) ভিতরে ফিলামেন্ট নামক বিশেষ এক ধরনের তারের কুণ্ডলী থাকে যার মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হলে তাপ ও আলো উৎপন্ন হয়। এ ফিলামেন্টটি টাংস্টেন নামক এক প্রকার ধাতুর তৈরি।

ক. ইলেক্ট্রন গ্রহণ
খ. ইলেক্ট্রন আদান-প্রদান
গ. ইলেক্ট্রন বর্জন
ঘ. শুধু তাপ উৎপন্ন হয়
উত্তরঃ ইলেক্ট্রন বর্জন
ব্যাখ্যাঃ

যে বিক্রিয়ায় কোনো রাসায়নিক সত্তা ইলেকট্রন বর্জন করে তাকে জারণ বলে এবং যে বিক্রিয়ায় কোনো রাসায়নিক সত্তা ইলেকট্রন গ্রহণ করে তাকে বিজারণ বলে। অর্থাৎ জারণ বিক্রিয়ায় ইলেকট্রনের বর্জন এবং বিজারণ বিক্রিয়ায় ইলেকট্রনের গ্রহণ ঘটে।

ক. $$P_4O_{10}$$
খ. $$MgO$$
গ. $$CO$$
ঘ. $$ZnO$$
উত্তরঃ $$MgO$$
ব্যাখ্যাঃ ক্ষার ধাতু $$(Na, K, Rb, Cs)$$ ও মৃৎক্ষার ধাতুর $$(Ca, Mg)$$ অক্সাইডসমূহ ক্ষারকীয় অক্সাইড। তাই, একটি ক্ষারকীয় অক্সাইড। ক্ষারকীয় অক্সাইড এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে।
ক. ম্যাগনেসিয়াম
খ. ক্যালসিয়াম
গ. সোডিয়াম
ঘ. পটাসিয়াম
উত্তরঃ সোডিয়াম
ব্যাখ্যাঃ

সোডিয়াম (Na), ম্যাগনেসিয়াম (Mg), পটাসিয়াম (K) ও ক্যালসিয়াম (Ca) এর পারমাণবিক সংখ্যা যথাক্রমে 11, 12, 19 ও 20 এবং এদের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর যথাক্রমে 23.0, 24.3, 39.1 ও 40.1। উল্লিখিত ধাতুসমূহের মধ্যে সোডিয়ামের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর সবচেয়ে কম হওয়ায় এটি অন্য তিনটি ধাতু অপেক্ষা হালকা এবং সোডিয়াম পানি অপেক্ষাও হালকা।

ক. সোডিয়াম
খ. পটাসিয়াম
গ. ম্যাগনেসিয়াম
ঘ. জিংক
উত্তরঃ সোডিয়াম
ব্যাখ্যাঃ

পারমাণবিক চুল্লীর জন্য অতি উপযোগী তাপ স্থানান্তরকারী বা তাপ পরিবাহক পদার্থ হলো ক্ষার ধাতুসমূহ। আবার ক্ষার ধাতুসমূহ যেমন: লিথিয়াম (Li), সোডিয়াম (Na), পটাসিয়াম (K) প্রভৃতির মধ্যে সোডিয়াম হলো সর্বাপেক্ষা আকর্ষণীয়। কারণ এর রয়েছে অপেক্ষাকৃত নিম্ন গলন বিন্দু এবং অতি উচ্চ তাপ-স্থানান্তর সহগ (Heat transfer coefficient)। তাছাড়া সোডিয়াম সহজলভ্য এবং তুলনামূলকভাবে এর মূল্য কম। এজন্য পারমাণবিক চুল্লীতে সাধারণত তাপ পরিবাহক হিসেবে সোডিয়াম ধাতু ব্যবহৃত হয়।

ক. ডারউইন
খ. লুইপাস্তুর
গ. প্রিস্টলী
ঘ. ল্যাভয়সিয়ে
উত্তরঃ লুইপাস্তুর
ব্যাখ্যাঃ

Girolamo Fracastoro, Agostino Bassi, Friedrich Henle প্রমুখ বিজ্ঞানী লুই পাস্তুরের অনেক পূর্বেই রোগ জীবাণু তত্ত্বের (Germ theory of disease) প্রস্তাব করেন। তবে ফরাসি বিজ্ঞানী লুই পাস্তুরই (Louis Pasteur) সর্বপ্রথম পরীক্ষার সাহায্যে রোগজীবাণু তত্ত্ব প্রমাণ করেন।

ক. উষ্ণতা থেকে রক্ষার জন্য
খ. অত্যধিক ঠাণ্ডা থেকে রক্ষার জন্য
গ. আলো থেকে রক্ষার জন্য
ঘ. ঝড়-বৃষ্টি থেকে রক্ষার জন্য
উত্তরঃ অত্যধিক ঠাণ্ডা থেকে রক্ষার জন্য
ব্যাখ্যাঃ

শীত প্রধান দেশে অত্যধিক ঠাণ্ডার কারণে গাছপালা জন্মাতে পারে না। তাই শীতপ্রধান দেশে অত্যধিক ঠাণ্ডা থেকে রক্ষা করার জন্য গ্রীন হাউজে গাছ লাগানো হয়। গ্রীন হাউজ হচ্ছে কাঁচের তৈরি বিশেষ এক ধরনের ঘর। সূর্য থেকে আগত ক্ষুদ্র তরঙ্গদৈর্ঘ্যের বিকীর্ণ তাপ কাঁচের মধ্য দিয়ে গ্রীন হাউসের ভিতরে প্রবেশ করতে পারলেও ভিতর থেকে বের হতে চাওয়া তাপের তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি থাকায় তা বাইরে যেতে পারে না। ফলে কাচের তৈরি গ্রীন হাউজটি বেশ গরম থাকে এবং এর ভিতরে লাগানো গাছপালাকে সব সময়ই প্রয়োজনীয় তাপমাত্রায় রাখে।

ক. আর্লিবার্ড হল
খ. এস্ট্রোলার হল
গ. ওবেরী হল
ঘ. কসমস
উত্তরঃ আর্লিবার্ড হল
ব্যাখ্যাঃ

পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগ কৃত্রিম উপগ্রহ হলো ইনটেলসেট-1, যার আরেক নাম আর্লি বার্ড (Early Bird)। এই কৃত্রিম উপগ্রহটি ৬ এপ্রিল, ১৯৬৫ সালে মহাশূন্যে উৎক্ষেপণ করা হয়। এটি বর্তমানে কক্ষপথে অবস্থান করলেও নিষ্ক্রিয় (inactive) অবস্থায় আছে।

ক. ৬০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
খ. ৮০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
গ. ১০০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
ঘ. ১২০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
উত্তরঃ ৬০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
ব্যাখ্যাঃ সূর্য পৃষ্ঠের উত্তাপ প্রায় ৬,০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (সেলসিয়াস) এবং সূর্যের কেন্দ্রভাগের তাপমাত্রা প্রায় ১৫,০০০,০০০ ডিগ্রি কেলভিন। সূর্যের ভর প্রায় $$ ১.৯৯× ১০^{৩০}$$ কিলোগ্রাম। আমাদের পৃথিবীসহ সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহ ও উপগ্রহের তাপ ও আলোর মূল উৎস হলো সূর্য।
ক. ৬ ঘণ্টা ১৩ মি.
খ. ৮ ঘণ্টা
গ. ১২ ঘণ্টা
ঘ. ১৩ ঘণ্টা ১৫ মি.
উত্তরঃ ৬ ঘণ্টা ১৩ মি.
ব্যাখ্যাঃ

কোনো স্থানে একবার মুখ্য জোয়ার হওয়ার পর প্রায় ২৪ ঘণ্টা ৫২ মিনিট সময় অতিক্রম করলে পুনরায় সেখানে মুখ্য জোয়ার সৃষ্টি হয়। আবার কোনো স্থানে একবার মুখ্য জোয়ারের প্রায় ১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট পরে একবার গৌণ জোয়ার সংঘটিত হয়। জোয়ারের প্রায় ৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট পরে ভাঁটা সংঘটিত হয়।

ক. নাইট্রোজেন
খ. হাইড্রোজেন
গ. কার্বন
ঘ. ফসফরাস
উত্তরঃ ফসফরাস
ব্যাখ্যাঃ

বায়ুতে নাইট্রোজেন (৭৮.০২%), অক্সিজেন (২০.৭১%), আর্গন (০.৮০%), কার্বন ডাই-অক্সাইড হিসেবে কার্বন (০.০৩%), নিয়ন (০.০০১৮%), হিলিয়াম (০.০০০৫%), ক্রিপ্‌টন (০.০০০১২%), জেনন (০.০০০০৯%), হাইড্রোজেন (০.০০০০৫%), মিথেন (০.০০০০২%) এবং আরো নানাবিধ গ্যাসীয় উপাদান বিদ্যমান। কিন্তু ফসফরাস বায়ুর উপাদান নয়।

ক. চুন
খ. সেভিং সোপ
গ. ফিটকিরি
ঘ. কস্টিক সোডা
উত্তরঃ ফিটকিরি
ব্যাখ্যাঃ পটাসিয়াম অ্যালুমিনিয়াম সালফেটের কেলাসকে পটাস এলাম বলা হয়। বাংলা ভাষায় এর নাম ফিটকিরি এবং এর রাসায়নিক সংকেত হচ্ছে, \(Al_2(SO_4).K_2SO_4.24H_2O\) । চুন হচ্ছে মূলত ক্যালসিয়াম হাইড্রোক্সাইড, যার রাসায়নিক সংকেত \(Ca(OH)_2\)। শেভিং সোপের মূল উপাদান পটাসিয়াম স্টিয়ারেট। সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড \((NaOH)\) হচ্ছে একটি ক্ষার, যা কস্টিক সোডা নামে পরিচিত।
ক. পায়খানা, প্রস্রাবখানায়
খ. গোসলখানায়
গ. পুকুরে
ঘ. নালায়
উত্তরঃ পায়খানা, প্রস্রাবখানায়
ব্যাখ্যাঃ

জীবণুনাশক ও পরিষ্কারক হিসেবে সাধারণত পায়খানা-প্রস্রাবখানায় সলিড ফিনাইল ব্যবহার করা হয়।

ক. ১৪৬
খ. ৯৯
গ. ১০৫
ঘ. ১০৭
উত্তরঃ ১০৭
ব্যাখ্যাঃ প্রথমে ১০ থেকে ৬০ এর মধ্যে মৌলিক সংখ্যা নির্ণয় করতে হবে এবং তারপর যেসব সংখ্যার একই স্থানীয় অংক (একক স্থান) ৯, সেগুলোর যোগফল বের করতে হবে।
১০ থেকে ৬০ এর মধ্যে মৌলিক সংখ্যা: \[ 11, 13, 17, 19, 23, 29, 31, 37, 41, 43, 47, 53, 59 \] এখন, যেসব সংখ্যার একক স্থান ৯:
19
29
59
এদের যোগফল:
\[ 19 + 29 + 59 = 107 \]
সুতরাং, উত্তর: ১০৭ ✅
ক. a + ১১ = ৪০
খ. a + ৪০ = ১১
গ. a = ৪০ + ১১
ঘ. a = ৪০ + ১
উত্তরঃ a = ৪০ + ১১
ব্যাখ্যাঃ সমীকরণটি হলো: \[ a - 11 = 40 \] এখন, উভয় পাশে \( 11 \) যোগ করি: \[ a - 11 + 11 = 40 + 11 \] \[ a = 51 \] সুতরাং, \( a = 51 \)
ক. ৯
খ. ১০
গ. ১
ঘ. -১
উত্তরঃ ১
ব্যাখ্যাঃ - পাঁচ অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা হলো 10000 - চার অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যা হলো 9999 এদের অন্তর: \[ 10000 - 9999 = 1 \] সুতরাং, উত্তর: 1
ক. $$০.০১১১১$$
খ. $$১.১১১১$$
গ. $$১১.১১০১$$
ঘ. $$১.১০১১১$$
উত্তরঃ $$১.১১১১$$
ব্যাখ্যাঃ প্রদত্ত সংখ্যাগুলো যোগ করি: \[ 1.1 + 0.01 + 0.0011 \] ধাপে ধাপে যোগ করলে, \[ 1.1 + 0.01 = 1.11 \] \[ 1.11 + 0.0011 = 1.1111 \] সুতরাং, উত্তর: 1.1111
ক. $$১\frac{১}{৬}$$
খ. $$১\frac{৮}{৪৫}$$
গ. $$১\frac{১৬}{১৯}$$
ঘ. $$১\frac{৪}{২৫}$$
উত্তরঃ $$১\frac{৪}{২৫}$$
ব্যাখ্যাঃ \( 1.16 \) সংখ্যাটিকে মিশ্র ভগ্নাংশে প্রকাশ করলে হবে: প্রথমে, একে পূর্ণসংখ্যা + ভগ্নাংশ আকারে লিখি: \[ 1.16 = 1 + 0.16 \] এখন, \( 0.16 \) কে ভগ্নাংশে রূপান্তর করি: \[ 0.16 = \frac{16}{100} \] এখন, সরলীকরণ করি: \[ \frac{16}{100} = \frac{4}{25} \] অতএব, \( 1.16 \) এর মিশ্র ভগ্নাংশ হলো \[ 1\frac{4}{25} \] ✅ উত্তর: \( 1\frac{4}{25} \)
ক. $$\frac{১}{৪}$$
খ. $$\frac{১}{২}$$
গ. $$\frac{১}{৮}$$
ঘ. $$\frac{১}{১৬}$$
উত্তরঃ $$\frac{১}{২}$$
ব্যাখ্যাঃ প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী: - ৪টি ১ টাকার নোটের মোট মূল্য = \( 4 \times 1 = 4 \) টাকা - ৮টি ২ টাকার নোটের মোট মূল্য = \( 8 \times 2 = 16 \) টাকা - ৮টি ৫ টাকার নোটের মোট মূল্য = \( 8 \times 5 = 40 \) টাকা এখন, প্রথম দুটি মান যোগ করি: \[ 4 + 16 = 20 \text{ টাকা} \] এটি ৮টি ৫ টাকার নোটের মোট টাকার কত অংশ তা নির্ণয় করতে, \[ \frac{20}{40} = \frac{1}{2} \] ✅ উত্তর: \( \frac{1}{2} \)
ক. ৯
খ. ১২
গ. ১৪
ঘ. ১৫
উত্তরঃ ১৫
ব্যাখ্যাঃ ধরি, পরপর তিনটি সংখ্যা হলো \( x-1, x, x+1 \)। তাহলে তাদের গুণফল দেওয়া আছে, \[ (x-1) \times x \times (x+1) = 120 \] ### ধাপ ১: সমীকরণ গঠন \[ x(x^2 - 1) = 120 \] \[ x^3 - x = 120 \] \[ x^3 = 121 \] ### ধাপ ২: যথাযথ মান বের করা আমরা 3, 4, 5 সংখ্যাগুলো পরীক্ষা করি: \[ (3-1) \times 3 \times (3+1) = 2 \times 3 \times 4 = 24 \neq 120 \] \[ (4-1) \times 4 \times (4+1) = 3 \times 4 \times 5 = 60 \neq 120 \] \[ (5-1) \times 5 \times (5+1) = 4 \times 5 \times 6 = 120 \] ### ধাপ ৩: যোগফল বের করা \[ 4 + 5 + 6 = 15 \] ✅ উত্তর: ১৫
ক. 88
খ. 91
গ. 95
ঘ. 99
উত্তরঃ 88
ব্যাখ্যাঃ $$1 × 88 = 88$$ $$2 × 44 = 88$$ $$4 × 22 = 88$$ $$8 × 11 = 88$$ $$∴ Divisors of 88 = 1, 2, 4, 8, 11, 22, 44, 88$$ $$1 × 91 = 91$$ $$7 × 13 = 91$$ $$∴Divisors of 91 1, 7, 13,91$$ $$1 × 95 = 95$$ $$5 × 19 = 95$$ $$∴Divisors of 95 = 1, 5, 19, 95$$ $$1 × 99 = 99$$ $$3 × 33 = 99$$ $$9 × 11 = 99$$ $$∴ Divisors of 99 1,3, 9, 11, 33, 99$$ $$∴88 has the most divisors$$
ক. 30%
খ. 32%
গ. 34%
ঘ. 35%
উত্তরঃ 32%
ব্যাখ্যাঃ যদি কোনো পণ্যের উপর পরপর দুটি ডিসকাউন্ট দেওয়া হয়, তাহলে সমতুল্য একক ডিসকাউন্ট বের করার সূত্র হলো: \[ \text{Equivalent Discount} = A + B - \left(\frac{A \times B}{100}\right) \] যেখানে, - \( A = 20\% \) (প্রথম ডিসকাউন্ট) - \( B = 15\% \) (দ্বিতীয় ডিসকাউন্ট) ### ধাপে ধাপে সমাধান: \[ = 20 + 15 - \left(\frac{20 \times 15}{100}\right) \] \[ = 20 + 15 - \frac{300}{100} \] \[ = 20 + 15 - 3 \] \[ = 32\% \] ✅ উত্তর: 32% (একক ডিসকাউন্ট)
ক. 11 miles
খ. 12 miles
গ. 13 miles
ঘ. 14 miles
উত্তরঃ 14 miles
ব্যাখ্যাঃ ধরা যাক, শহর A কে আমরা (0, 0) পয়েন্টে রাখব। 1. শহর A এর অবস্থান: শহর A এর অবস্থান হল (0, 0)। 2. শহর B এর অবস্থান: শহর B, শহর A থেকে 5 মাইল পূর্ব দিকে, তাই শহর B এর অবস্থান হবে (5, 0)। 3. শহর C এর অবস্থান: শহর C, শহর B থেকে 10 মাইল দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থান করছে। দক্ষিণ-পূর্বের দিকের কোণ 45 ডিগ্রি, তাই আমরা পিথাগোরাসের সূত্র ব্যবহার করতে পারি। দক্ষিণ-পূর্বে 45 ডিগ্রির কোণ থেকে, শহর C এর স্থানাঙ্ক হবে: - x-উপাদান (পূর্ব-পশ্চিম দিক) = \( 10 \times \cos(45^\circ) \approx 7.07 \) - y-উপাদান (উত্তর-দক্ষিণ দিক) = \( 10 \times \sin(45^\circ) \approx 7.07 \) তাহলে, শহর C এর অবস্থান হবে \( (5 + 7.07, -7.07) \), অর্থাৎ \( (12.07, -7.07) \)। 4. শহর A থেকে শহর C পর্যন্ত দূরত্ব: দুইটি পয়েন্টের মধ্যে দূরত্ব বের করতে আমরা নিচের সূত্র ব্যবহার করি: \[ d = \sqrt{(x_2 - x_1)^2 + (y_2 - y_1)^2} \] এখানে \( (x_1, y_1) \) হচ্ছে শহর A এর অবস্থান (0, 0) এবং \( (x_2, y_2) \) হচ্ছে শহর C এর অবস্থান (12.07, -7.07): \[ d = \sqrt{(12.07 - 0)^2 + (-7.07 - 0)^2} \] \[ d = \sqrt{12.07^2 + (-7.07)^2} \] \[ d = \sqrt{145.68 + 49.98} = \sqrt{195.66} \approx 14.0 \text{ মাইল} \] অতএব, শহর A থেকে শহর C পর্যন্ত দূরত্ব প্রায় 14 মাইল
ক. মোহাম্মদ নজীবর রহমান
খ. কাজী ইমদাদুল হক
গ. শেক ফজলুল করিম
ঘ. মমতাজ উদ্দিন আহম্মেদ
উত্তরঃ কাজী ইমদাদুল হক
ব্যাখ্যাঃ

মুসলিম মধ্যবিত্ত সমাজের নানা দোষত্রুটি কাজী ইমদাদুল হক তার ‘আবদুল্লাহ’ (১৯৩৩) উপন্যাসে দক্ষতার সাথে তুলে ধরেন। তবে তিনি উপন্যাসটির ৩০টি পরিচ্ছেদ সমাপ্ত করেছিলেন। বাকি ১১টি পরিচ্ছেদ তার মৃত্যুর পর শিক্ষাবিদ আনোয়ারুল কাদির তার খসড়া অনুসরণ করে রচনা করেন।

ক. দুর্গেশনন্দিনী
খ. কপালকুণ্ডলা
গ. কৃষ্ণকান্তের উইল
ঘ. রজনী
উত্তরঃ দুর্গেশনন্দিনী
ব্যাখ্যাঃ

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রথম উপন্যাসের নাম "দুর্গেশনন্দিনী"। এটি ১৮৬৫ সালে প্রকাশিত হয়। "দুর্গেশনন্দিনী" ছিল বঙ্কিমচন্দ্রের প্রথম রচনামূলক উপন্যাস এবং বাংলা সাহিত্যে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক।

ক. নাফ
খ. তেতুলিয়া
গ. আড়িয়াল খাঁ
ঘ. হাড়িয়াভাঙ্গা
উত্তরঃ হাড়িয়াভাঙ্গা
ব্যাখ্যাঃ

দক্ষিণ তালপট্টি একটি দ্বীপ। এ দ্বীপটি হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় অবস্থিত। দ্বীপটি বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার অন্তর্ভুক্ত বঙ্গোপসাগরের অগভীর সামুদ্রিক মহীসোপান এলাকায় অবস্থিত। বর্তমানে এটি বিলুপ্ত।

ক. নিউইয়র্কে
খ. রোমে
গ. জেনেভায়
ঘ. অটোয়ায়
উত্তরঃ রোমে
ব্যাখ্যাঃ

খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) এর প্রধান কার্যালয় ইতালির রোমে অবস্থিত। এছাড়া রোমে IFAD ও WFP এর সদর দপ্তর অবস্থিত। FAO প্রতিষ্ঠিত হয় ১৬ অক্টোবর, ১৯৪৫।

ক. ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ
খ. হোসেন শাহ্
গ. শায়েস্তা খাঁ
ঘ. ঈশা খাঁ
উত্তরঃ হোসেন শাহ্
ব্যাখ্যাঃ

গৌড়ের সোনা মসজিদ নির্মিত হয় হোসেন শাহ-এর আমলে। তার পুরো নাম আলাউদ্দিন হোসেন শাহ। তিনি হোসেন শাহী বংশের শাসক ছিলেন।

ক. ব্যাডমিন্টন
খ. লন টেনিস
গ. টেবিল টেনিস
ঘ. ক্রিকেট
উত্তরঃ লন টেনিস
ব্যাখ্যাঃ

ডেভিস কাপ লন টেনিস খেলার প্রতিযোগিতা। ১৯০০ সালে Dwight Devis এই কাপের প্রচলন করেন। লন টেনিসের অন্যান্য কাপগুলো হলো উইম্বলডন, অস্ট্রেলিয়ান ওপেন, ফ্রেঞ্চ ওপেন, ইউএস ওপেন ইত্যাদি।

ক. লোহা
খ. সিলিকন
গ. পারদ
ঘ. তামা
উত্তরঃ লোহা
ব্যাখ্যাঃ

প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত মৌলসমূহের মধ্যে লোহা, পারদ ও তামা হচ্ছে ধাতু, কিন্তু সিলিকন কোনো ধাতু নয়। সিলিকন হলো এক ধরনের অর্ধপরিবাহী। ভূত্বকে যে সকল ধাতু পাওয়া যায় তাদের মধ্যে প্রাচুর্যের দিক থেকে অ্যালুমিনিয়ামের অবস্থান প্রথম (প্রায় ৮%) এবং লৌহের অবস্থান দ্বিতীয় (প্রায় ৫%)। প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত ধাতুসমূহের মধ্যে পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় লোহা এবং লোহার ব্যবহারও সবচেয়ে বেশি।

ক. ব্রেইল
খ. কপার্নিকাস
গ. ডেভিটবোর
ঘ. টমাস আলভা এডিসন
উত্তরঃ ব্রেইল
ব্যাখ্যাঃ

ফ্রান্সের নাগরিক লুইস ব্রেইল (Louis Braille) অন্ধ লোকদের লেখা-পড়ার সুবিধার জন্য ব্রেইল (Braille) নামক বিশ্বব্যাপী ব্যবহৃত একটি পদ্ধতি উদ্ভাবন করেন। লুইস ব্রেইল নিজেও একজন অন্ধ ব্যক্তি ছিলেন। তিনি তিন বছর বয়সে একটি দুর্ঘটনার কারণে অন্ধ হয়ে যান এবং অন্ধ হিসেবে সারা জীবন অতিবাহিত করেন।

ক. পেট্রোলিয়াম
খ. ইউরেনিয়াম-২৩৫
গ. অক্সিজেন
ঘ. হাইড্রোজেন
উত্তরঃ ইউরেনিয়াম-২৩৫
ব্যাখ্যাঃ

পারমাণবিক চুল্লিতে জ্বালানি হিসেবে যে ইউরেনিয়াম ব্যবহার করা হয়, তা দুই ধরনের ইউরেনিয়াম আইসোটোপের সংমিশ্রণ। এদের মধ্যে ইউরেনিয়াম-২৩৫ খুব গুরুত্বপূর্ণ।

ক. তামা
খ. নাইক্রোম
গ. স্টেনিয়াম
ঘ. প্লাটিনাম
উত্তরঃ নাইক্রোম
ব্যাখ্যাঃ

বৈদ্যুতিক হিটার ও বৈদ্যুতিক ইস্ত্রিতে তাপ উৎপাদনের জন্য উচ্চ গলনাংক ও উচ্চ আপেক্ষিক রোধ বিশিষ্ট নাইক্রোমের তার ব্যবহৃত হয়। তামা দিয়ে বিদ্যুৎবাহী তার, বৈদ্যুতিক কয়েল, বিভিন্ন সংকর ধাতু ইত্যাদি তৈরি করা হয়।