আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক.
খ.
গ.
ঘ.
ব্যাখ্যাঃ

কোন বস্তু সবচেয়ে বেশি দূরে উড়ে যাবে তা মূলত আরম্ভিক বেগ, বস্তুর ভর, বাতাসের প্রতিরোধ এবং আকৃতি নির্ভর করে।

যদি বস্তুর ভর কম হয় এবং আকৃতি এমন হয় যাতে বাতাসের প্রতিরোধ কম হয়, তবে সেটি বেশি দূর যেতে পারে। যদি বস্তুটির আরম্ভিক বেগ বেশি দেওয়া হয়, তবে সেটি আরো দূর যেতে পারবে।

ক. 2 টি
খ. 3 টি
গ. 4 টি
ঘ. 5 টি
ব্যাখ্যাঃ

প্রকৃতিতে মৌলিক বল চারটি:

১. মহাকর্ষ বল (Gravitational Force): এটি দুটি বস্তুর ভরের কারণে সৃষ্ট আকর্ষণ বল। এই বলের পাল্লা অসীম এবং এটি মহাবিশ্বের বৃহৎ কাঠামো (যেমন গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি) গঠনে ভূমিকা রাখে। এটি সবচেয়ে দুর্বল মৌলিক বল।

২. তাড়িতচৌম্বক বল (Electromagnetic Force): এটি চার্জযুক্ত কণার মধ্যে ক্রিয়াশীল বল। এর দুটি অংশ রয়েছে: স্থির চার্জের মধ্যে ক্রিয়াশীল বৈদ্যুতিক বল এবং চলমান চার্জের মধ্যে ক্রিয়াশীল চৌম্বক বল। আলো এই বলের মাধ্যমেই বিকিরিত হয়। এর পাল্লাও অসীম এবং এটি মহাকর্ষ বলের তুলনায় অনেক শক্তিশালী।

৩. সবল নিউক্লিয় বল (Strong Nuclear Force): এটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসের মধ্যে প্রোটন ও নিউট্রনকে একত্রে ধরে রাখে। এটি খুবই শক্তিশালী বল, তবে এর পাল্লা খুবই সীমিত (প্রায় নিউক্লিয়াসের ব্যাসার্ধের সমান)।

৪. দুর্বল নিউক্লিয় বল (Weak Nuclear Force): এটি তেজস্ক্রিয় ক্ষয় (যেমন বিটা ক্ষয়) এবং কিছু মৌলিক কণার মধ্যেকার মিথস্ক্রিয়ার জন্য দায়ী। এটি সবল নিউক্লিয় বলের চেয়ে দুর্বল এবং এর পাল্লাও খুবই সীমিত।

ক. ট্যাকোমিটার
খ. অ্যালটিমিটার
গ. ওডোমিটার
ঘ. অডিওমিটার
ব্যাখ্যাঃ

উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্রের নাম হলো এয়ারস্পিড ইন্ডিকেটর (Airspeed Indicator)

এই যন্ত্রটি পিটট-স্ট্যাটিক সিস্টেমের মাধ্যমে কাজ করে। পিটট টিউব বাতাসের চাপ (গতিশীল চাপ) পরিমাপ করে এবং স্ট্যাটিক পোর্ট স্থির বাতাসের চাপ পরিমাপ করে। এই দুটি চাপের পার্থক্য থেকে এয়ারস্পিড ইন্ডিকেটর উড়োজাহাজের গতি নির্দেশ করে।

কিছু ক্ষেত্রে, বিশেষ করে পুরনো নথিতে অথবা সাধারণভাবে জিজ্ঞাসার ক্ষেত্রে ট্যাকোমিটার (Tachometer) নামটিও ব্যবহার করা হতে পারে, যদিও ট্যাকোমিটার মূলত ঘূর্ণায়মান বস্তুর কৌণিক গতিবেগ পরিমাপের যন্ত্র। উড়োজাহাজের ক্ষেত্রে এয়ারস্পিড ইন্ডিকেটরই বিশেষভাবে বাতাসের সাপেক্ষে গতি নির্ণয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।

ক. ১০০ ফুট
খ. ১১০ ফুট
গ. ৩০০ ফুট
ঘ. কোনোটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ ট্রেনটি সেকেন্ডে চলে ২০ ফুট।

সুতরাং, ট্রেনটি ১ সেকেন্ডে চলে = ২০ ÷ ফুট = ২০ × ৫ ফুট = ১০০ ফুট।

যেহেতু ট্রেনটি একই দ্রুততায় চলে, তাই ৩ সেকেন্ডে ট্রেনটি চলবে = ১০০ ফুট/সেকেন্ড × ৩ সেকেন্ড = ৩০০ ফুট।

অতএব, ট্রেনটি ৩ সেকেন্ডে ৩০০ ফুট চলবে।

সারাংশ: ট্রেনটি সেকেন্ডে ২০ ফুট গেলে, ১ সেকেন্ডে ১০০ ফুট যায়। একই গতিতে ৩ সেকেন্ডে এটি ৩০০ ফুট দূরত্ব অতিক্রম করবে।
ছবিটি দেখে নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও:
mcq image
ক. ৪ কেজি
খ. ৬ কেজি
গ. ৮ কেজি
ঘ. ১০ কেজি
ব্যাখ্যাঃ ভারসাম্য রক্ষার নীতি অনুসারে, একদিকে প্রযুক্ত বল এবং দূরত্বের গুণফল অন্যদিকের প্রযুক্ত বল এবং দূরত্বের গুণফলের সমান হবে।

ধরি, অপর প্রান্তে 'ক' কেজি ওজন চাপানো হয়েছে।

তাহলে, ×=×

=

=

=

সুতরাং, অপর প্রান্তে ৮ কেজি ওজন চাপাতে হবে।
ক. মাইকোমিটার
খ. হাইগ্রোমিটার
গ. ব্যারোমিটার
ঘ. গ্রাভিমিটার
ব্যাখ্যাঃ

বাতাসের আর্দ্রতা মাপার যন্ত্রের নাম হলো হাইগ্রোমিটার (Hygrometer)

হাইগ্রোমিটার বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বা আপেক্ষিক আর্দ্রতা পরিমাপ করতে ব্যবহৃত হয়।

অন্যান্য বিকল্পগুলো:

  • মাইকোমিটার (Micrometer): এটি খুব ছোট দৈর্ঘ্য বা পুরুত্ব মাপার জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • ব্যারোমিটার (Barometer): এটি বায়ুমণ্ডলীয় চাপ মাপার জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • গ্রাভিমিটার (Gravimeter): এটি মহাকর্ষীয় ক্ষেত্র পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হয়।
ক. তাপ পরিমাপক যন্ত্র
খ. উষ্ণতা পরিমাপক যন্ত্র
গ. গ্যাসের চাপ পরিমাপক যন্ত্র
ঘ. উচ্চতা পরিমাপক যন্ত্র
ক. কিলোগ্রাম
খ. পাউন্ড
গ. গ্রাম
ঘ. আউন্স
ক. নিউটন ও মিটার
খ. জুল ও ডাইন
গ. ওয়াট ও পাউন্ড
ঘ. প্যাসকেল ও কিলোগ্রাম
ক. it has no engine
খ. space has too much dust
গ. it has no engine
ঘ. space has too much dust
ব্যাখ্যাঃ

রকেট চলে নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্র দ্বারা। সূত্রটি হলো ‘প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে’। সূত্র অনুযায়ী রকেটের জ্বালানি হিসেবে তরল গ্যাসোলিন ও তরল অক্সিজেন দহন কক্ষে পাম্পের সাহায্যে প্রবেশ করিয়ে জ্বালানো হয়। মিশ্রণটি জ্বললেই অতি উচ্চচাপে গ্যাস উৎপন্ন হয়ে রকেটের নিচের দিকে মুখ দিয়ে বের হতে থাকে। তখন প্রতিক্রিয়া বলের দরুন রকেটটি ভরবেগের সংরক্ষণ সূত্রানুযায়ী গ্যাস নিষ্ক্রমণের অভিমুখের বিপরীত দিকে একটি সমান ভরবেগ লাভ করে। ফলে রকেটের ওপর ঊর্ধ্বমুখী বল প্রযুক্ত হয় এবং রকেট দ্রুততার সাথে ওপরে উঠতে থাকে। এ কারণে রকেটের পাখা প্রয়োজন হয় না।

ক. ৩৯.৪৭
খ. ৩৭.৩৯
গ. ৩৯.৩৭
ঘ. ৩৭.৪৯
ব্যাখ্যাঃ ১ মিটার সমান ৩৯.৩৭ ইঞ্চি। ### ব্যাখ্যা: - ১ মিটার = ১০০ সেন্টিমিটার - ১ ইঞ্চি = ২.৫৪ সেন্টিমিটার সুতরাং,  মিটার= সেন্টিমিটার. সেন্টিমিটার/ইঞ্চি=. ইঞ্চি উত্তর: . ইঞ্চি
ক. ০°
খ. ১০০°
গ. ৪°
ঘ. -৪০°
ব্যাখ্যাঃ

ফারেনহাইট ও সেলসিয়াস স্কেলে -৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় সমান তাপমাত্রা নির্দেশ করে।

অর্থাৎ, -৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস = -৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইট।

এই তাপমাত্রাটি উভয় স্কেলের জন্যই একই মান নির্দেশ করে। এটি উভয় স্কেলের একটি বিশেষ বিন্দু, যেখানে তারা পরস্পরকে ছেদ করে।

ক. ক্রনোমিটার
খ. ওডোমিটার
গ. ট্যাকোমিটার
ঘ. ক্রোসকোগ্রাফ
ব্যাখ্যাঃ

ক্রনোমিটার সূক্ষ্মভাবে সময় নির্ণায়ক যন্ত্র, ওডোমিটার মোটরগাড়ির গতি নির্ণায়ক যন্ত্র, ট্যাকোমিটার উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র এবং ক্রোসকোগ্রাফ উদ্ভিদের বৃদ্ধি নির্ণায়ক যন্ত্র।

ক. ক্রনোমিটার
খ. ট্যাকোমিটার
গ. হাইড্রোমিটার
ঘ. ওডোমিটার
ব্যাখ্যাঃ

সূক্ষ্মভাবে সময় নির্ণায়ক যন্ত্র ক্রনোমিটার, উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র ট্যাকোমিটার, তরলের আপেক্ষিক গুরুত্ব নির্ণায়ক যন্ত্র হাইড্রোমিটার এবং মোটর গাড়ির গতি নির্ণায়ক যন্ত্র হচ্ছে ওডোমিটার ।

ক. ব্যারোমিটার
খ. সেক্সট্যান্ট
গ. সিসমোগ্রাফ
ঘ. ম্যানোমিটার
ব্যাখ্যাঃ

বায়ুর চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র ‘ব্যারোমিটার’, গ্রহ-নক্ষত্রের উন্নতি পরিমাপক যন্ত্র ‘সেক্সট্যান্ট’, ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র ‘সিসমোগ্রাফ’ এবং গ্যাসের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র হচ্ছে ‘ম্যানোমিটার’।

ক. ফ্যাদোমিটার
খ. জাইরো কম্পাস
গ. সাবমেরিন
ঘ. এনিওমিটার
ব্যাখ্যাঃ

পানির গভীরতা মাপার যান্ত্রিক সরঞ্জাম ফ্যাদোমিটার। এ যন্ত্রের কার্যকারিতা শব্দের প্রতিধ্বনির ওপর নির্ভরশীল। ধ্বনির উৎপত্তি থেকে ফিরে আসা প্রতিধ্বনির সময়ের পার্থক্য থেকে গভীরতা নির্ণয় করা হয়।

ক. N
খ. N
গ. N
ঘ. N
ব্যাখ্যাঃ ধরুন দুটি লম্বালম্বি শক্তির পরিমাণ যথাক্রমে F1= N এবং F2= N

তাহলে, তাদের লব্ধি পরিমাণ R হবে: R=F12+F22 অতএব, R=2+2 R=+ R= অতএব, দুটি লম্বালম্বি শক্তির লব্ধি পরিমাণ হলো  N
ক. ৭১
খ. ৪১
গ. ৩১
ঘ. ৩৯
ব্যাখ্যাঃ আমরা প্রথমে ৩, ৫ ও ৬ এর লব্ধিবল বের করি, অর্থাৎ লসাগু (LCM) নির্ণয় করি।

৩, ৫ ও ৬ এর লসাগু: LCM(3,5,6)=30 এখন, ক্ষুদ্রতম সংখ্যাটি খুঁজে বের করতে যা ৩০ দ্বারা বিভাজ্য এবং ৩, ৫ ও ৬ দ্বারা ভাগ করলে ভাগশেষ হবে ১: সংখ্যাটি=30k+1 ক্ষুদ্রতম সংখ্যার ক্ষেত্রে k=1: সংখ্যাটি=30×1+1=31 অতএব, ৩১ হলো ক্ষুদ্রতম সংখ্যা যা ৩, ৫ ও ৬ দ্বারা ভাগ করলে ভাগশেষ হবে ১।
ক. ৩ গুণ
খ. ৪ গুণ
গ. ৫ গুণ
ঘ. ৮ গুণ
ব্যাখ্যাঃ ধরুন ছোট টুকরোটির দৈর্ঘ্য x

তাহলে, বড় টুকরোটির দৈর্ঘ্য 3x

টুকরো দুটি সংযুক্ত করা হলে সংযুক্ত টুকরোটির মোট দৈর্ঘ্য হবে: x+3x=4x অতএব, সংযুক্ত টুকরোটির দৈর্ঘ্য ছোট টুকরোর x চেয়ে 4x বড়,
অর্থাৎ সংযুক্ত টুকরোটি ছোট টুকরোর ৪ গুণ বড় হবে।
ক. ০.০৯২৯
খ. ৭.৩২
গ. ৬.৪৫
ঘ. ৬৪.৫০
ব্যাখ্যাঃ

১ ইঞ্চি = ২.৫৪ সে.মি. ∴ ১ বর্গ ইঞ্চি = (২.৫৪ × ২,৫৪) বর্গ সে.মি. = ৬.৪৫ বর্গ সে.মি.

ক. ১ কিলোগ্রাম
খ. ১০ কিলোগ্রাম
গ. ১০০ কিলোগ্রাম
ঘ. ১০০০ কিলোগ্রাম
ব্যাখ্যাঃ

১ কুইন্টাল = ১০০ কিলোগ্রাম।

ক. ২.০৫৭৩৪
খ. ০.২০৫৭৩৪
গ. ০.০২০৫৭৩৪
ঘ. ২০.৫৭৩৪০
ব্যাখ্যাঃ  কিলোগ্রাম=,, মিলিগ্রাম ধরি আমাদের ২০৫৭৩.৪ মিলিগ্রাম আছে: . মিলিগ্রাম=.,, কিলোগ্রাম =. কিলোগ্রাম অতএব, ২০৫৭৩.৪ মিলিগ্রাম হলে ০.০২০৫৭৩৪ কিলোগ্রাম।
ক. ৩৭.৩৯ ইঞ্চি
খ. ৩৯.৩৭ ইঞ্চি
গ. ৩৯.৪৭ ইঞ্চি
ঘ. ৩৮.৫৫ ইঞ্চি
ক. ৩৬.৮৭
খ. ৩৭.৮৭
গ. ৩৬.৭৮
ঘ. ৩৭.৭৮
ব্যাখ্যাঃ ফারেনহাইট থেকে সেলসিয়াসে রূপান্তরের সূত্র হলো: C=59×(F32) এখানে F=100, তাই: C=59×(10032)=59×68 C=340937.78 উত্তর: 100ডিগ্রি ফারেনহাইট37.78ডিগ্রি সেলসিয়াস
ক. ৫০০
খ. ৫০,০০০
গ. কোনটিই নয়
ঘ. ৫০
ব্যাখ্যাঃ আমরা জানি, ১ গ্রাম = ১০০০ মিলিগ্রাম।

তাহলে, ৫ গ্রাম = 5×1000=5000মিলিগ্রাম

উত্তর: পেনসিলটির ওজন 5000মিলিগ্রাম

প্রশ্নঃ ১ মিলিয়ন = কত বিলিয়ন?

[ প্রা.বি.স.শি. 02-02-2024 ]

ক. ০.০০১ বিলিয়ন
খ. ০.১ বিলিয়ন
গ. ০.০০০১ বিলিয়ন
ঘ. ০.০১ বিলিয়ন
ব্যাখ্যাঃ 1মিলিয়ন=0.001বিলিয়ন

কথায় বললে, ১ মিলিয়ন হলো ১ বিলিয়নের এক-হাজার ভাগের এক ভাগ।
ক. ২.২৫৮
খ. ১.৮৫৫
গ. ১.৮৫২
ঘ. ২.৮৭১
ব্যাখ্যাঃ

১ নটিক্যাল মাইল সমান ১.৮৫২ কিলোমিটার

আন্তর্জাতিকভাবে এই মান স্বীকৃত।

প্রশ্নঃ কত মিলিয়নে ১০ কোটি?

[ প্রা.বি.স.শি. 08-12-2023 ]

ক. ১০০০
খ. ৫০
গ. ১০
ঘ. ১০০
ব্যাখ্যাঃ

১০ কোটি হলো ১০০ মিলিয়ন।

এর ব্যাখ্যা হলো, ১ কোটিতে থাকে ১০ মিলিয়ন। সুতরাং, ১০ কোটি × ১০ মিলিয়ন = ১০০ মিলিয়ন।