আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. গ্লাইসিন (Glycine)
খ. সেরিন (Serine)
গ. সিস্টিন (Cistine)
ঘ. ভ্যালিন (Valine)
ব্যাখ্যাঃ

মানুষের শরীরে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো অ্যাসিড নয়টি রয়েছে। এগুলো হলো:

১. ফেনিল্যালানিন (Phenylalanine)
২. ভ্যালিন (Valine)
৩. থ্রিওনিন (Threonine)
৪. ট্রিপটোফান (Tryptophan)
৫. আইসোলিউসিন (Isoleucine)
৬. লিউসিন (Leucine)
৭. লাইসিন (Lysine)
৮. মেথিওনিন (Methionine)
৯. হিস্টিডিন (Histidine) (কিছু ক্ষেত্রে শিশুদের জন্য অত্যাবশ্যকীয় হিসেবে বিবেচিত)

ক. Vitamin K
খ. Vitamin A
গ. Vitamin B
ঘ. Vitamin C
ব্যাখ্যাঃ

রক্ত জমাট বাঁধার জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিনটি হলো ভিটামিন কে

ভিটামিন কে রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি কিছু প্রোটিন তৈরি করতে সাহায্য করে যা রক্ত জমাট বাঁধার জন্য অপরিহার্য। ভিটামিন কে-এর অভাবে রক্ত জমাট বাঁধতে বেশি সময় লাগতে পারে এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হতে পারে।

ক. ৪ : ১ : ১
খ. ৪ : ২ : ২
গ. ৪ : ২ : ৩
ঘ. ৪ : ৩ : ২
ব্যাখ্যাঃ

সুষম খাদ্যে শর্করা, আমিষ ও চর্বিজাতীয় খাদ্য উপাদানের অনুপাত সাধারণভাবে কঃ ৪ : ১ : ১ ধরা হয়।

এর অর্থ হলো, মোট ক্যালোরির একটি বড় অংশ (প্রায় ৫০-৬০%) শর্করা থেকে আসা উচিত, যেখানে আমিষ এবং চর্বি তুলনামূলকভাবে কম পরিমাণে (প্রত্যেকটি প্রায় ১০-১৫% এবং ২০-৩০% পর্যন্ত) থাকা উচিত। ৪:১:১ অনুপাতটি একটি সাধারণ নির্দেশিকা এবং ব্যক্তিভেদে সামান্য পরিবর্তিত হতে পারে।

ক. প্রোটিন
খ. ক্যালসিয়াম
গ. ভিটামিন
ঘ. লবণ
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো কঃ প্রোটিন।

এনজাইম, অ্যান্টিবডি এবং হরমোন - এই তিনটি জৈব অণুর মৌলিক উপাদান হলো প্রোটিন।

  • এনজাইম (Enzyme): এগুলো প্রোটিন দ্বারা গঠিত জৈব অনুঘটক যা শরীরের বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়াকে দ্রুততর করে।
  • অ্যান্টিবডি (Antibody): এগুলোও প্রোটিন (ইমিউনোগ্লোবিউলিন) যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থায় রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু বা বহিরাগত পদার্থের বিরুদ্ধে লড়াই করে।
  • হরমোন (Hormone): যদিও কিছু হরমোন স্টেরয়েড (যেমন সেক্স হরমোন) বা অ্যামিনো অ্যাসিড ডেরিভেটিভ (যেমন থাইরয়েড হরমোন) হতে পারে, বেশিরভাগ হরমোনই পলিপেপটাইড বা প্রোটিন প্রকৃতির।

অন্যান্য বিকল্পগুলো এই তিনটি জৈব অণুর মৌলিক উপাদান নয়:

  • ক্যালসিয়াম (খ): এটি একটি খনিজ উপাদান যা হাড়ের গঠন, স্নায়ুর কার্যকারিতা এবং অন্যান্য শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • ভিটামিন (গ): এগুলো জৈব যৌগ যা শরীরের স্বাভাবিক কার্যকারিতার জন্য অল্প পরিমাণে প্রয়োজন হয়, কিন্তু এরা এনজাইম, অ্যান্টিবডি বা হরমোনের মৌলিক উপাদান নয়। কিছু ভিটামিন কোএনজাইম হিসেবে কাজ করতে পারে, যা এনজাইমের কার্যকারিতার জন্য অপরিহার্য।
  • লবণ (ঘ): এটি সাধারণত সোডিয়াম ক্লোরাইডকে বোঝায় এবং এটি শরীরের ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে, কিন্তু এটি এনজাইম, অ্যান্টিবডি বা হরমোনের মৌলিক উপাদান নয়।

সুতরাং, এনজাইম, অ্যান্টিবডি এবং হরমোনের মৌলিক উপাদান হলো প্রোটিন।

ক. ০%
খ. ১০ – ১৫%
গ. ৩ – ৬%
ঘ. ১০০%
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হল গঃ ৩ – ৬%

সালােকসংশ্লেষণে সূর্যের আলাের রাসায়নিক শক্তিতে পরিণত করার কর্মদক্ষতা সাধারণত ৩ থেকে ৬ শতাংশ পর্যন্ত হয়ে থাকে। কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে এটি সামান্য বেশি হতে পারে, তবে সাধারণভাবে এই পরিসীমার মধ্যেই থাকে।

ক. ফ্যাটি এসিড দিয়ে
খ. সাইট্রিক এসিড দিয়ে
গ. অ্যামিনাে এসিড দিয়ে
ঘ. অক্সালিক এসিড দিয়ে
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হল গঃ অ্যামিনাে এসিড দিয়ে

প্রোটিন তৈরি হয় অ্যামিনো অ্যাসিড নামক জৈব অণুর পলিমারাইজেশনের মাধ্যমে। একাধিক অ্যামিনো অ্যাসিড পেপটাইড বন্ধনের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে পলিপেপটাইড গঠন করে, যা পরবর্তীতে ভাঁজ হয়ে ত্রিমাত্রিক গঠন তৈরি করে এবং প্রোটিনে পরিণত হয়।

ক. ফ্যাটি এসিড দিয়ে
খ. নিউক্লিক অ্যাসিড দিয়ে
গ. অ্যামিনো এসিড দিয়ে
ঘ. উপরের কোনোটিই নয়
ক. ভিটামিন -এ
খ. ভিটামিন-বি
গ. ভিটামিন-সি
ঘ. ভিটামিন-ডি
ব্যাখ্যাঃ

ডিমে সাধারণত ভিটামিন-সি তেমন পরিমাণে থাকে না।

ডিম ভিটামিন এ, ভিটামিন বি (যেমন বি১২, রাইবোফ্লাভিন, ফোলেট), এবং ভিটামিন ডি-এর একটি ভালো উৎস। তবে, এতে ভিটামিন সি-এর পরিমাণ খুবই কম থাকে বা প্রায় থাকেই না বললেই চলে।

সুতরাং, সঠিক উত্তর হলো গঃ ভিটামিন-সি

ক. হাইপো-থাইরয়ডিজম(HYPOTHYROIDISM)
খ. রাতকানা
গ. এনিমিয়া
ঘ. কোয়াশিয়রকর (KWASHIORKOR)
ব্যাখ্যাঃ

দৈনিক খাদ্য তালিকায় সামুদ্রিক মাছ/শৈবালের অন্তর্ভুক্তি হাইপো-থাইরয়ডিজম (HYPOTHYROIDISM) রোগের প্রাদুর্ভাব কমাতে সাহায্য করবে।

ব্যাখ্যা: সামুদ্রিক মাছ ও শৈবাল আয়োডিনের একটি চমৎকার উৎস। আয়োডিন থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতার জন্য অপরিহার্য। থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে থাইরয়েড হরমোন নিঃসৃত হয়, যা শরীরের বিপাক ক্রিয়া (metabolism) নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আয়োডিনের অভাবে থাইরয়েড গ্রন্থি পর্যাপ্ত পরিমাণে হরমোন তৈরি করতে পারে না, যার ফলে হাইপো-থাইরয়ডিজম (থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি) এবং গয়টার (গলগণ্ড) রোগ হতে পারে। তাই, আয়োডিন সমৃদ্ধ সামুদ্রিক মাছ ও শৈবাল গ্রহণ এই রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।

অন্যান্য বিকল্পগুলো:

  • রাতকানা: ভিটামিন A এর অভাবে হয়।
  • এনিমিয়া (রক্তস্বল্পতা): আয়রনের অভাবে হয়।
  • কোয়াশিয়রকর: প্রোটিনের অভাবে হয়।

প্রশ্নঃ চা পাতায় কোন ভিটামিন থাকে?

[ বিসিএস ৩৭তম | বিসিএস ২৮তম ]

ক. ভিটামিন ‘ই’
খ. ভিটামিন ‘কে’
গ. ভিটামিন বি কমপ্লেক্স
ঘ. ভিটামিন ‘এ’
ব্যাখ্যাঃ

চা পাতায় ভিটামিন বি কমপ্লেক্স থাকে।

এছাড়াও, চা পাতায় ভিটামিন কে (K), ভিটামিন সি (C) এবং কিছু পরিমাণে অন্যান্য ভিটামিনও পাওয়া যায়, তবে ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের উপাদানগুলো (যেমন রাইবোফ্ল্যাভিন, ফলিক অ্যাসিড) উল্লেখযোগ্য পরিমাণে থাকে।

প্রশ্নঃ সুষম খাদ্যের উপাদান কয়টি?

[ বিসিএস ৩৪তম | বিসিএস ২৯তম | বিসিএস ২৮তম ]

ক. ৪টি
খ. ৬টি
গ. ৫টি
ঘ. ৮টি
ব্যাখ্যাঃ

মানবদেহের পুষ্টির চাহিদা সঠিকভাবে পূরণের জন্য সুষম খাদ্য গ্রহণ করা অপরিহার্য। সুষম খাদ্যের উপাদান ৬টি। এগুলো হলো: শর্করা বা শ্বেতসার, আমিষ বা প্রোটিন, ভিটামিন বা খাদ্যপ্রাণ, খনিজ লবণ, ফ্যাট বা চর্বি ও পানি।

ক. গ্লাইকোজেন
খ. গ্লুকোজ
গ. ফ্রুক্টোজ (Fructose)
ঘ. সুক্রোজ
ক. ভাত
খ. গরুর মাংস
গ. মসুর ডাল
ঘ. ময়দা
ক. আয়োডিন
খ. আয়রন
গ. ম্যাগনেসিয়াম
ঘ. ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস
ক. এ রোগে মানবদেহের কিডনি নষ্ট করে
খ. চিনি জাতীয় খাবার খেলে এ রোগ হয়
গ. এ রোগ হলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়
ঘ. ইনসুলিনের অভাবে এ রোগ হয়
ক. পরিপাক
খ. খাদ্য গ্রহণ
গ. শ্বসন
ঘ. রক্ত সংবহন

প্রশ্নঃ দুধে থাকে–

[ বিসিএস ৩২তম ]

ক. সাইট্রিক এসিড
খ. ল্যাকটিক এসিড
গ. নাইট্রিক এসিড
ঘ. এসিটিক এসিড
ক. নাইট্রিক এসিড
খ. হাইড্রোক্লোরিক এসিড
গ. এসিটিক এসিড
ঘ. সালফিউরিক এসিড
ক. অপুষ্পক উদ্ভিদ
খ. পরজীবী উদ্ভিদ
গ. ফাঙ্গাস
ঘ. অর্কিড
ক. ভিটামিন সি
খ. ভিটামিন বি
গ. ভিটামিন B2
ঘ. ভিটামিন কে
ব্যাখ্যাঃ
ভিটামিন
  • ভিটামিন C স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধ করে।
  • ভিটামিন B বেরিবেরি রোগ প্রতিরোধ করে।
  • ভিটামিন B2 মুখে ঘা ও দৈহিক বৃদ্ধি বাঁধা প্রাপ্ত হয়।
  • ভিটামিন K রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে।

প্রশ্নঃ ম্যালিক এসিড-

[ বিসিএস ২৬তম ]

ক. আমলকিতে পাওয়া যায়
খ. কমলালেবুতে পাওয়া যায়
গ. আঙ্গুরে পাওয়া যায়
ঘ. টমেটোতে পাওয়া যায়
ব্যাখ্যাঃ

আমলকিতে অক্সালিক এসিড, কমলালেবুতে অ্যাসকরবিক এসিড, আঙ্গুরে টারটারিক এসিড এবং টমেটোতে ম্যালিক অ্যাসিড পাওয়া যায়।

ক. আয়োডিন
খ. আয়রন
গ. ম্যাগনেসিয়াম
ঘ. ফসফরাস
ব্যাখ্যাঃ

ফসফরাস দাঁত ও অস্থি গঠন, রক্ততঞ্চন, পেশী সংকোচন ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। আয়োডিনের অভাবে থাইরয়েড গ্লান্ডের কর্মকাণ্ড ব্যাহত হয় এবং গলগণ্ড, বামনত্ব প্রভৃতি দেখা দেয়। আয়রন রক্তের হিমোগ্লোবিনের অন্যতম প্রধান উৎস। ম্যাগনেসিয়াম শরীর গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ক. protein-P 53
খ. protein-P 51
গ. protein-P 49
ঘ. protein-P 54
ব্যাখ্যাঃ

কার্বন, হাইড্রোজেন, নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন দ্বারা গঠিত জটিল জৈব পদার্থ হচ্ছে প্রোটিন। এটি দেহকোষ গঠনসহ এনজাইম ও হরমোন তৈরিতে অংশগ্রহণ করে।

ক. ভিটামিন-‘এ’
খ. ভিটামিন-‘সি’
গ. লৌহ
ঘ. ক্যালসিয়াম
ব্যাখ্যাঃ

কচুশাকের উল্লেখযোগ্য উপাদান লৌহ। তাছাড়া একে ভিটামিন-এ, ক্যালসিয়াম অক্সালেট এবং অন্যান্য ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ রয়েছে।

ক. অক্সিজেন ও গ্লুকোজ
খ. অক্সিজেন ও রক্তের আমিষ
গ. ইউরিয়া ও গ্লুকোজ
ঘ. এমাইনো এসিড ও কার্বন ডাইঅক্সাইড
ব্যাখ্যাঃ

রক্তের মাধ্যমে অক্সিজেন, গ্লুকোজ এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান দেহের সকল কোষে স্থানান্তরিত হয়। লোহিত রক্ত কণিকার হিমোগ্লোবিন অক্সিজেন ও কার্বন-ডাই-অক্সাইড পরিবহন হরে।

ক. ভিটামিন -এ
খ. ভিটামিন ডি
গ. ভিটামিন ই
ঘ. ভিটামিন সি ও বি
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হল ঘঃ ভিটামিন সি ও বি

ভিটামিন সি এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্স (যেমন বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি৬, বি৭, বি৯, বি১২) পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন। ভিটামিন এ, ডি এবং ই চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিন।

ক. ডিপথেরিয়া
খ. কোয়াশিয়রকর
গ. বেরিবেরি
ঘ. রিকেট
ব্যাখ্যাঃ

প্রোটিনের অভাবে মানুষের শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে এর প্রভাব সবচেয়ে মারাত্মক হতে পারে। প্রোটিনের অভাবজনিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ রোগ নিচে উল্লেখ করা হলো:

শিশুদের ক্ষেত্রে:
কোয়াশিওরকর (Kwashiorkor), ম্যারাসমাস (Marasmus), ম্যারাসমিক কোয়াশিওরকর (Marasmic Kwashiorkor)