আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. Na₃O
খ. ZnO
গ. Al₃O₃
ঘ. CuO
ব্যাখ্যাঃ

সানস্ক্রিন লোশন তৈরিতে প্রধানত দুটি ন্যানো পার্টিকেল ব্যবহৃত হয়:

১. টাইটানিয়াম ডাই অক্সাইড (TiO₂): এই ন্যানো পার্টিকেল অতিবেগুনী রশ্মি (UV rays) বিশেষত UVB রশ্মি শোষণ এবং প্রতিফলিত করতে অত্যন্ত কার্যকর। এর ছোট আকারের জন্য এটি ত্বকে লাগানোর পর সাদা আস্তরণ তৈরি করে না, যা বড় আকারের টাইটানিয়াম ডাই অক্সাইডের ক্ষেত্রে দেখা যায়।

২. জিঙ্ক অক্সাইড (ZnO): জিঙ্ক অক্সাইড ন্যানো পার্টিকেল UVA এবং UVB উভয় প্রকার অতিবেগুনী রশ্মির বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করে। এটিও ছোট আকারের হওয়ায় ত্বকে স্বচ্ছভাবে মিশে যায়।

এই দুটি ন্যানো পার্টিকেল তাদের উন্নত UV ব্লকিং ক্ষমতা এবং ত্বকে স্বচ্ছ থাকার কারণে সানস্ক্রিন লোশনে বহুল ব্যবহৃত হয়। ন্যানো আকারের হওয়ার কারণে এদের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায় এবং সানস্ক্রিন আরও কার্যকর হয়।

ক. ১: ১ : ২
খ. ১ : ২ : ১
গ. ১ : ৩ : ২
ঘ. ১ : ৩ : ১
ব্যাখ্যাঃ কার্বোহাইড্রেটে কার্বন (C), হাইড্রোজেন (H) এবং অক্সিজেনের (O) অনুপাত সাধারণত 1:2:1 হয়ে থাকে।

এর সাধারণ রাসায়নিক সূত্র হলো: Cn(H2O)n অথবা CnH2nOn, যেখানে 'n' হলো কার্বন পরমাণুর সংখ্যা।

উদাহরণস্বরূপ:

  • গ্লুকোজ (Glucose): C6H12O6 - এখানে C:H:O এর অনুপাত 6:12:6, যা সরল করলে 1:2:1 হয়।
  • ফ্রুক্টোজ (Fructose): C6H12O6 - এখানেও C:H:O এর অনুপাত 1:2:1।
  • স্যাকারোজ (Sucrose): C12H22O11 - এটি দুটি সরল শর্করার সমন্বয়ে গঠিত এবং এর সরাসরি 1:2:1 অনুপাত নেই। তবে, সরল শর্করাগুলোর মূল কাঠামোয় এই অনুপাত বিদ্যমান।

সুতরাং, সাধারণভাবে কার্বোহাইড্রেটে কার্বন, হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেনের অনুপাত 1:2:1 ধরা হয়।
ক. অসম্পৃক্ত এলকোহল
খ. জৈব এসিড
গ. পলিমার
ঘ. এমিনো এসিড
ব্যাখ্যাঃ

কোলেস্টেরল হলো একধরনের প্রাণীজ স্টেরল। স্টেরল হলো উদ্ভিজ্জ তেল ও প্রাণীজ চর্বি। এগুলো দানাদার যৌগ এবং কাঠামোতে একটি হাইড্রোক্সিল গ্রুপ আছে। স্টেরলগুলোকে কঠিন/ অসম্পৃক্ত অ্যালকোহল বলা হয়। রক্তে এর পরিমাণ বেড়ে গেলে রক্তনালীতে রক্ত সঞ্চালনে বাধাপ্রাপ্ত হয়, ফলে হৃদরোগ দেখা দেয়। গরুর মাংস, খাসির মাংস, কলিজা ডিমের কুসুম ইত্যাদি খাবারে প্রচুর কোলেস্টেরল থাকে। রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে এসব খাবার খাওয়া উচিত নয়।

ক. টিএসপি
খ. সবুজ সার
গ. পটাশ
ঘ. ইউরিয়া
ব্যাখ্যাঃ

নাইট্রোজেন গ্যাসকে একটি বিশেষ প্রক্রিয়ায় অ্যামোনিয়ায় রূপান্তরিত করা হয় এবং অ্যামোনিয়া থেকে ইউরিয়া সার উৎপন্ন হয়। এতে নাইট্রোজেনের পরিমাণ ৪৬%।