আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. পানির উপরিভাগে
খ. পানির মধ্যভাগে
গ. পানির আন্তঃআণবিক স্থানে
ঘ. পানির তলদেশে
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো গঃ পানির আন্তঃআণবিক স্থানে

পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন পানির অণুগুলোর মধ্যে যে ফাঁকা স্থান বা আন্তঃআণবিক স্থান থাকে, সেখানেই অবস্থান করে।

ক. পুকুরের পানিতে
খ. লেকের পানিতে
গ. নদীর পানিতে
ঘ. সাগরের পানিতে
ব্যাখ্যাঃ

নদীর পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ বেশি থাকে।

এছাড়াও সকালে পুকুরের পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ খুব কমে যায়, বিকেলে অপেক্ষাকৃত বেশি থাকে।

ক. COD > BOD
খ. COD < BOD
গ. COD = BOD
ঘ. উপরের কোনটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

নদীর পানির ক্ষেত্রে সাধারণত কঃ COD > BOD - এই উক্তিটি সত্য।

এর কারণ হলো:

  • BOD (Biochemical Oxygen Demand): এটি পানিতে বিদ্যমান জৈব পদার্থকে জীবাণু দ্বারা জারিত করতে প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের পরিমাণ নির্দেশ করে। এটি মূলত সহজে পচনযোগ্য জৈব পদার্থের পরিমাপ করে।

  • COD (Chemical Oxygen Demand): এটি পানিতে বিদ্যমান জৈব ও অজৈব উভয় প্রকার জারনযোগ্য পদার্থকে রাসায়নিকভাবে জারিত করতে প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের পরিমাণ নির্দেশ করে। COD পরীক্ষায় শক্তিশালী জারক পদার্থ ব্যবহার করা হয়, যা BOD পরীক্ষায় জীবাণু দ্বারা জারিত হতে পারে না এমন অনেক পদার্থকেও জারিত করতে পারে।

নদীর পানিতে শুধুমাত্র সহজে পচনযোগ্য জৈব পদার্থই থাকে না, বরং অনেক জটিল জৈব যৌগ এবং কিছু অজৈব জারনযোগ্য পদার্থও থাকতে পারে। এই কারণে, নদীর পানির COD মান সাধারণত BOD মানের চেয়ে বেশি হয়।

ক. ক্লোরোপিক্রিন
খ. মিথেন
গ. নাইট্রোজেন
ঘ. ইথেন
ব্যাখ্যাঃ

কাঁদুনে গ্যাসের অপর নাম হলো ক্লোরোপিক্রিন

এছাড়াও এটিকে টিয়ার গ্যাসও বলা হয়। এটি মূলত একটি রাসায়নিক যৌগ যা চোখে জ্বালা সৃষ্টি করে এবং অশ্রু নির্গমণ ঘটায়। দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণ বা বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করার জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এটি ব্যবহার করে থাকে।

ক. পুকুরে
খ. খালে
গ. নদীতে
ঘ. সাগরে
ব্যাখ্যাঃ

সাঁতার কাটা সবচেয়ে সহজ সাগরে

এর প্রধান কারণ হলো সাগরের পানিতে লবণের পরিমাণ বেশি থাকে। লবণাক্ততা বৃদ্ধির কারণে পানির ঘনত্ব বাড়ে। ঘনত্ব বেশি হওয়ার ফলে প্লবতা (Buoyancy) বৃদ্ধি পায়, অর্থাৎ পানিতে শরীর কম ডুবে এবং ভেসে থাকা সহজ হয়। পুকুর, খাল বা নদীর পানিতে লবণের পরিমাণ কম থাকায় ঘনত্বও কম থাকে, ফলে সাঁতার কাটার সময় শরীরকে বেশি effort দিতে হয় ভেসে থাকার জন্য।

ক. গায়ের ঘাম বের হতে দেয় না
খ. বাষ্পায়ন শীতলতার সৃষ্টি করে
গ. পাখার বাতাস শীতল জলীয়বাষ্প ধারণ করে
ঘ. পাখার বাতাস সরাসরি লোমকূপ দিয়ে শরীরে ঢুকে যায়
ব্যাখ্যাঃ

ঘর্মাক্ত দেহে পাখার বাতাস আরাম দেওয়ার প্রধান কারণ হলো বাষ্পীভবন (Evaporation)

এর প্রক্রিয়াটি নিচে ব্যাখ্যা করা হলো:

  1. ঘাম সৃষ্টি: গরম লাগলে শরীর ঘর্মগ্রন্থি থেকে ঘাম নিঃসরণ করে। এই ঘাম ত্বকের উপরিভাগে থাকে।
  2. বাষ্পীভবন: ঘাম হলো মূলত পানি, যা ত্বকের তাপ শোষণ করে বাষ্পে পরিণত হতে চায়। এই প্রক্রিয়াকে বাষ্পীভবন বলে। বাষ্পীভবনের জন্য তাপের প্রয়োজন হয়, যা সুপ্ততাপ (Latent heat of vaporization) নামে পরিচিত।
  3. তাপ শোষণ ও শীতলীকরণ: ঘামের এই বাষ্পীভবনের জন্য প্রয়োজনীয় সুপ্ততাপ শরীর ত্বক থেকেই শোষণ করে। যখন ঘাম বাষ্পীভূত হয়, তখন এটি ত্বক থেকে তাপ নিয়ে যায়, ফলে ত্বক শীতল হয় এবং আমরা আরাম অনুভব করি।
  4. পাখার ভূমিকা: পাখার বাতাস এই বাষ্পীভবনের প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে।
    • পাখা ত্বকের কাছাকাছি থাকা আর্দ্র বাতাসকে সরিয়ে দেয় এবং তার জায়গায় শুষ্ক বাতাস নিয়ে আসে।
    • শুষ্ক বাতাস দ্রুত আরও ঘামকে বাষ্পীভূত করতে পারে, কারণ শুষ্ক বাতাসে জলীয় বাষ্প ধারণ করার ক্ষমতা বেশি থাকে।
    • বাতাস প্রবাহের কারণে ঘামের কণাগুলো দ্রুত ত্বক থেকে উড়ে যায়, যা বাষ্পীভবনের হার বাড়িয়ে দেয়।

সুতরাং, পাখার বাতাস ঘামকে দ্রুত বাষ্পীভূত হতে সাহায্য করে, আর বাষ্পীভবনের সময় শরীর থেকে তাপ অপসারিত হয়, যার ফলে আমাদের আরাম লাগে।

উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি গরম চা ফুঁ দিয়ে ঠান্ডা করেন, তবে একই নীতি কাজ করে। ফুঁ দিলে গরম চায়ের উপর থেকে বাষ্পীভূত পানি দ্রুত সরে যায় এবং নতুন ঠান্ডা বাতাস এসে বাষ্পীভবন বাড়িয়ে দেয়, ফলে চা দ্রুত ঠান্ডা হয়।

ক. ঘনত্ব কম
খ. ঘনত্ব বেশি
গ. তাপমাত্রা বেশি
ঘ. দ্রবণীয়তা বেশি
ক. 2H2O2
খ. H2O
গ. D2O
ঘ. HD2O2
ক. ফ্রেয়নকে ঘনীভূত করা
খ. ফ্রেয়নকে বাষ্পে পরিণত করা
গ. ফ্রেয়নকে সংকুচিত করে এর তাপ ও তাপমাত্রা বাড়ানো
ঘ. ফ্রেয়নকে ঠাণ্ডা করা
ব্যাখ্যাঃ রেফ্রিজারেটরের মধ্যে একটি শীতলীকরণ প্রকোষ্ঠ থাকে, যাকে ঘিরে থাকে ফাঁপা নলের তৈরি বাষ্পীভবন কুণ্ডলী। এই কুণ্ডলীর মধ্যে উদ্বায়ী পদার্থ ফ্রেয়ন থাকে এবং একে একটি সংকোচন পাম্প বা কমপ্রেসরের (Compressor) সাথে যুক্ত করা হয়। এই সংকোচন পাম্প বা কমপ্রেসর চালু করা হলে নলের ভিতরের চাপ কমে যাওয়ায় ফ্রেয়ন দ্রুত বাষ্পীভূত হয়। ফ্রেয়ন বাষ্পীভূত হওয়ার সময় বাষ্পীভবনের জন্য প্রয়োজনীয় সুপ্ততাপ শীতলীকরণ প্রকোষ্ঠ থেকে নেয় বলে এখানে শীতলীকরণ ঘটে। পরবর্তীকালে বাষ্পীভূত ফ্রেয়নকে ঘনীভূবন কুণ্ডলীর মধ্যে এনে কমপ্রেসরের সাহায্যে সঙ্কুচিত বা ঘনীভূত করে পুনরায় তরলে পরিণত করা হয়। কাজেই বলা যায় যে, ফ্রেয়নকে বাষ্পে পরিণত করা এবং ফ্রেয়নকে ঘনীভূত করা এই উভয় কাজই কমপ্রেসর করে থাকে। তবে কমপ্রেসরের প্রধান কাজ হলো ফ্রেয়নকে ঘনীভূত করা। ফ্রেয়নের রাসায়নিক নাম ডাইক্লোরো ডাইফ্লোরো মিথেন (Cl2CF2)
ক. রান্নার জন্য শুধু তাপ নয় চাপও কাজে লাগে
খ. বদ্ধ পাত্রে তাপ সংরক্ষিত হয়
গ. উচ্চচাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায়
ঘ. সঞ্চিত বাষ্পের তাপ রান্নার সহায়ক
ব্যাখ্যাঃ

প্রেসার কুকারে রান্না তাড়াতাড়ি হওয়ার কারণ উচ্চচাপ প্রয়োগে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায়। প্রেসার কুকারে বাষ্পের বহির্গমন নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ চাপ বৃদ্ধির ফলে পানির স্ফুটনাঙ্ক বৃদ্ধি পেয়ে ১৩০০ সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত পৌঁছে । এ কারণে প্রেসার কুকারে রান্না তাড়াতাড়ি হয়।

ক. হিমায়িত অক্সিজেনকে
খ. হিমায়িত কার্বন মনোক্সাইডকে
গ. হিমায়িত কার্বন-ডাই-অক্সাইডকে
ঘ. ক্যালসিয়াম অক্সাইডকে
ব্যাখ্যাঃ

‘শুষ্ক বরফ’ বা ‘ড্রাই আইস’ জমাট কার্বন-ডাই-অক্সাইড। এ কঠিনীকৃত কার্বন-ডাই-অক্সাইড -78.5℃ উষ্ণতায় কঠিন অবস্থা থেকে তরল না হয়ে সরাসরি গ্যাসে পরিণত হয়, তাই এর নাম ‘শুষ্ক বরফ’ বা ‘ড্রাই আইস’।

ক. কম হয়
খ. বেশি হয়
গ. ঠিক থাকে
ঘ. কোনোটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

বায়ুর চাপ যতো বৃদ্ধি পায় পানি বা তরলের স্ফুটনাঙ্ক ততো বৃদ্ধি পায়। প্রেসার কুকারে বাষ্পের বহির্গমন নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ চাপ বৃদ্ধির ফলে পানির স্ফুটনাঙ্ক বৃদ্ধি পেয়ে ১০৩° সে. পর্যন্ত পৌঁছে। এ কারণে প্রেসার কুকারে রান্না তাড়াতাড়ি হয়।

ক. ০° সেন্টিগ্রেড
খ. ১০° সেন্টিগ্রেড
গ. ৪° সেন্টিগ্রেড
ঘ. ১১০° সেন্টিগ্রেড
ক. বায়ুর চাপ বেশি থাকার কারণে
খ. বায়ুর চাপ কম থাকার কারণে
গ. পাহাড়ের উপর বাতাস কম থাকায়
ঘ. পাহাড়ের উপর তাপমাত্রা বেশি থাকায়
ব্যাখ্যাঃ

উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে সাথে বায়ুর চাপ কমে যায় এবং পানির স্ফুটনাঙ্কও কমতে থাকে। কম তাপমাত্রায় পানি ফুটতে শুরু করে বলে এরূপ অবস্থায় মাছ, মাংসসহ বিভিন্ন রান্নার বস্তু কম তাপে সিদ্ধ হয় না। এ জন্য স্বাভাবিক অবস্থার চেয়ে পাহাড়-পর্বতে রান্না করতে সময় বেশি লাগে।

ক. মাটির পাত্র পানি থেকে তাপ শোষণ করে
খ. মাটির পাত্র ভালো তাপ পরিবাহী
গ. মাটির পাত্র পানির বাষ্পীভবনে সাহায্য করে
ঘ. মাটির পাত্র তাপ কুপরিবাহী
ব্যাখ্যাঃ

মাটির পাত্রে অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছিদ্র থাকে। এসব ছিদ্র দিয়ে পানি কলসির উপরিতলে এসে পৌঁছে এবং বাষ্পীভূত হয়। বাষ্পায়নের সময়ে প্রয়োজনীয় সুপ্ততাপ কলসির পানি থেকে গ্রহণ করে। ফলে পানি ঠাণ্ডা থাকে।

ক. সাগর
খ. হ্রদ
গ. নদী
ঘ. বৃষ্টি
ব্যাখ্যাঃ

সাগরের পানি লবণাক্ত। হ্রদ ও নদীর পানি মৃদু হলেও তুলনামূলকভাবে বৃষ্টির পানি অধিকতর মৃদু। কারণ সাগর, নদী প্রভৃতির পানি সূর্যতাপে বাষ্পীভূত হয়ে মেঘ সৃষ্টি হয়, যার ফলে বৃষ্টির পানিতে বিভিন্ন প্রকার লবণের উপস্থিতি একেবারেই থাকে না।

ক. ০° সেন্টিগ্রেড
খ. ১০০° সেন্টিগ্রেড
গ. ৪° সেন্টিগ্রেড
ঘ. ২৩৬° সেন্টিগ্রেড
ব্যাখ্যাঃ

পানির ব্যতিক্রমী ধর্ম হচ্ছে 4°C তাপমাত্রায় এর ঘনত্ব সবচেয়ে বৃদ্ধি পায় এবং এরপর তাপমাত্রা কমালে ঘনত্ব হ্রাস পায়। 0°C তাপমাত্রায় পানি বরফ এবং 100°C এ বাষ্পে পরিণত হয়।

ক. সান্দ্রতা
খ. স্থিতিস্থাপকতা
গ. প্লবতা
ঘ. পৃষ্ঠটান
ব্যাখ্যাঃ

তরলের পৃষ্ঠটানের জন্য পানির ছোট ফোঁটা গোলাকৃতি হয়ে থাকে।

ক. পুকুরে
খ. বিলে
গ. নদীতে
ঘ. সাগরে
ব্যাখ্যাঃ

যে পানির ঘনত্ব বেশি সে পানিতে সাঁতার কাটা সহজ। সমুদ্রের পানিতে ২.৫% থেকে ৩.৫% লবণ দ্রবীভূত অবস্থায় থাকে যার ফলে পুকুর, নদী বা বিলের পানির চেয়ে সমুদ্রের পানির ঘনত্ব বেশি। তাই সমুদ্রের পানিতে সাঁতার কাটা সহজ হয়।

ক. নাইট্রোজেন
খ. হিলিয়াম
গ. নিয়ন
ঘ. অক্সিজেন
ব্যাখ্যাঃ

বৈদ্যুতিক বাল্বের ভেতরে নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহারের ফলে ফিলামেন্টের তাপমাত্রা ২৭০০° C এর বেশি উঠতে পারে না। ফলে ফিলামেন্ট গলে যায় না।

ক. বস্তুর ঘনত্ব পানি ঘনত্বের চেয়ে বেশি
খ. বস্তুর ঘনত্ব পানির ঘনত্বের চেয়ে কম
গ. বস্তুর ঘনত্ব পানির ঘনত্বের সমান
ঘ. বস্তু ও পানির ঘনত্বের মধ্যে নিবিড় সম্পর্ক বিদ্যমান
ব্যাখ্যাঃ

কোনো বস্তু দ্বারা অপসারিত পানি যদি ঐ বস্তুর ওজনের চেয়ে বেশি হয় তাহলে সেই বস্তু পানিতে নিমজ্জিত হবে এবং বস্তুর ঘনত্ব পানির ঘনত্বের সমান হলে বস্তুটিকে পানিতে যেখানে রাখা যায় সেখানেই থাকবে।

ক. বায়ু একটি যৌগিক পদার্থ
খ. বায়ু একটি মৌলিক পদার্থ
গ. বায়ু একটি মিশ্র পদার্থ
ঘ. বায়ু বলতে অক্সিজেন ও নাইট্রোজেনকেই বুঝায়
ব্যাখ্যাঃ

বায়ুর মধ্যে নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, কার্বন-ডাই-অক্সাইড, ধূলিকণা, জলীয়বাষ্প ও নিষ্ক্রিয় গ্যাস রয়েছে। এজন্য বায়ুকে মিশ্র পদার্থ বলা হয়।

ক. রান্নার জন্য তাপ নয় চাপও কাজে লাগে
খ. বদ্ধ পাত্রে তাপ সংরক্ষিত হয়
গ. উচ্চচাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায়
ঘ. সঞ্চিত বাষ্পের তাপ রান্নায় সহায়ক
ব্যাখ্যাঃ

বায়ুর চাপ যতো বৃদ্ধি পায় পানি বা তরলের স্ফুটনাঙ্ক ততো বৃদ্ধি পায়। প্রেসার কুকারে বাষ্পের বহির্গমন নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ চাপ বৃদ্ধির ফলে পানির স্ফুটনাঙ্ক বৃদ্ধি পায়। এ কারণে প্রেসার কুকারে রান্না তাড়াতাড়ি হয়।

ক. মাঝে মাঝে পানির উপর নাক তুলে
খ. পানিতে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন বিশ্লিষ্ট করে
গ. পটকার মধ্যে জমানো বাতাস হতে
ঘ. পানির মধ্যে দ্রবীভূত বাতাস হতে
ব্যাখ্যাঃ

সাধারণত মাছ ফুলকার সাহায্যে পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের মাধ্যমে শ্বাসকার্য চালায়।

ক. 2H2O2
খ. H2O
গ. D2O
ঘ. HD2O2
ব্যাখ্যাঃ ভারী পানি হচ্ছে পানির একটি রূপ যেখানে পারমাণবিক ভর ১ সংবলিত হাইড্রোজেন পরমাণুসমূহ পারমাণবিক ভর ২ সংবলিত হাইড্রোজেনের আইসোটোপ, ডিউটোরিয়াম দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। ভারী পানির আণবিক সংকেত D2O
ক. পাতা হালকা বলে
খ. পানির ঘনত্ব বেশি বলে
গ. শিকড় শক্ত বলে
ঘ. কাণ্ড ফাপা বলে
ব্যাখ্যাঃ

কচুরীপানা পানিতে ভাসে, কারণ এর কাণ্ডে বায়ুকুঠুরি থাকে। কচুরীপানার কাণ্ড ফোলা থাকে এবং বায়ুপূর্ণ কোষ থাকে। এই কোষগুলো কচুরীপানাকে ভাসতে সাহায্য করে।

প্রশ্নঃ পানির স্ফুটনাকং কত?

[ প্রা.বি.স.শি. 31-05-2019 ]

ক. ১৮০ ডিগ্রী সেলসিয়াস
খ. ১০০ ডিগ্রী ফারেনহাইট
গ. ৮০ ডিগ্রী সেলসিয়াস
ঘ. ১০০ ডিগ্রী সেলসিয়াস
ব্যাখ্যাঃ

সাধারণভাবে, প্রমাণ বায়ুমণ্ডলীয় চাপে (সমুদ্রপৃষ্ঠে) পানির স্ফুটনাঙ্ক হলো:

  • ১০০° সেলসিয়াস (100°C)
  • ২১২° ফারেনহাইট (212°F)

তবে, এটি মনে রাখা জরুরি যে পানির স্ফুটনাঙ্ক বায়ুমণ্ডলীয় চাপের উপর নির্ভরশীল। চাপ বাড়লে স্ফুটনাঙ্ক বাড়ে, এবং চাপ কমলে স্ফুটনাঙ্ক কমে। উদাহরণস্বরূপ, পাহাড় বা উঁচু স্থানে বায়ুর চাপ কম হওয়ায় সেখানে পানি ১০০° সেলসিয়াস তাপমাত্রার আগেই ফুটতে শুরু করে।