আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. একটি মহাকাশযান
খ. পৃথিবীর মতো একটি গ্রহ
গ. সূর্যের মতো একটি নক্ষত্র
ঘ. NASA-এর অত্যাধুনিক টেলিস্কোপ
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো খঃ পৃথিবীর মতো একটি গ্রহ।

‘কেপলার-৪৫২বি’ (Kepler-452b) হলো একটি এক্সোপ্ল্যানেট বা বহির্গ্রহ, যা আমাদের সৌরজগতের বাইরে অবস্থিত। এটি ২০১৬ সালে নাসার কেপলার স্পেস টেলিস্কোপ আবিষ্কার করে। বিজ্ঞানীরা এটিকে পৃথিবীর মতো বলে মনে করেন, কারণ এটি তার নক্ষত্রের হ্যাবিটেবল জোনে (Habitable Zone) অবস্থিত, যেখানে গ্রহের পৃষ্ঠে তরল পানি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এটি যে নক্ষত্রের চারপাশে ঘোরে, সেটিও আমাদের সূর্যের মতোই একটি জি-টাইপ তারকা।

অন্যান্য বিকল্পগুলো সঠিক নয়:

  • একটি মহাকাশযান (ক): কেপলার-৪৫২বি কোনো মহাকাশযান নয়, এটি একটি গ্রহ।
  • সূর্যের মতো একটি নক্ষত্র (গ): এটি একটি গ্রহ, নক্ষত্র নয়।
  • NASA-এর অত্যাধুনিক টেলিস্কোপ (ঘ): কেপলার স্পেস টেলিস্কোপ ছিল গ্রহ অনুসন্ধানের জন্য ব্যবহৃত নাসার একটি টেলিস্কোপ, কিন্তু কেপলার-৪৫২বি সেই টেলিস্কোপ দ্বারা আবিষ্কৃত একটি গ্রহ।
ক. ভেগা
খ. প্রক্সিমা সেন্টাউরি
গ. আলফা সেন্টউরি A
ঘ. আলফা সেন্টাউরি B
ব্যাখ্যাঃ

সূর্যের নিকটতম নক্ষত্রের নাম হলো প্রক্সিমা সেন্টরাই (Proxima Centauri)।

এটি পৃথিবী থেকে প্রায় ৪.২৪ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত এবং আলফা সেন্টরাই নক্ষত্রপুঞ্জের একটি অংশ।

ক. শুক্র
খ. পৃথিবী
গ. মঙ্গল
ঘ. বুধ
ব্যাখ্যাঃ সঠিক উত্তরটি হলো: কঃ শুক্র (Venus)

যদিও বুধ গ্রহ সূর্যের সবচেয়ে কাছে অবস্থিত, তবুও শুক্র গ্রহের তাপমাত্রা তুলনামূলকভাবে বেশি। এর প্রধান কারণ হলো শুক্র গ্রহের অত্যন্ত ঘন বায়ুমণ্ডল, যা মূলত কার্বন ডাই অক্সাইড দ্বারা গঠিত। এই ঘন বায়ুমণ্ডল একটি তীব্র গ্রিনহাউস প্রভাব সৃষ্টি করে, সূর্যের তাপকে আটকে রাখে এবং গ্রহের পৃষ্ঠকে প্রচণ্ড উত্তপ্ত করে তোলে।

  • শুক্র গ্রহের গড় তাপমাত্রা: প্রায় 462 সেলসিয়াস।
  • বুধ গ্রহের গড় তাপমাত্রা: যদিও সূর্যের দিকে 430 সেলসিয়াস পর্যন্ত হতে পারে, কিন্তু যে পাশ সূর্যের বিপরীত দিকে থাকে, সেখানে তাপমাত্রা 180 সেলসিয়াস পর্যন্ত নেমে যায়। অর্থাৎ, এর তাপমাত্রা চরমভাবে ওঠানামা করে। গড় তাপমাত্রা শুক্রের চেয়ে কম।

অতএব, গড় তাপমাত্রার দিক থেকে শুক্র গ্রহ সৌরজগতের উষ্ণতম গ্রহ।
ক. হেস
খ. আইনস্টাইন
গ. টলেমি
ঘ. হাবল
ক. ৬০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
খ. ৮০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
গ. ১০০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
ঘ. ১২০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
ব্যাখ্যাঃ সূর্য পৃষ্ঠের উত্তাপ প্রায় ৬,০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (সেলসিয়াস) এবং সূর্যের কেন্দ্রভাগের তাপমাত্রা প্রায় ১৫,০০০,০০০ ডিগ্রি কেলভিন। সূর্যের ভর প্রায় .× কিলোগ্রাম। আমাদের পৃথিবীসহ সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহ ও উপগ্রহের তাপ ও আলোর মূল উৎস হলো সূর্য।
ক. সৌর বছর
খ. কসমিক ইয়ার
গ. আলোক বর্ষ
ঘ. পলিসার
ব্যাখ্যাঃ

ছায়াপথ তার নিজ অক্ষকে কেন্দ্র করে ঘুরে আসতে যে সময় লাগে তাকে গ্যালাকটিক বছর (Galactic Year) বা কসমিক বছর (Cosmic Year) বলে। আমাদের মিল্কি ওয়ে (Milky Way) ছায়াপথ তার কেন্দ্রকে একবার ঘুরে আসতে প্রায় ২২৫ থেকে ২৫০ মিলিয়ন বছর সময় নেয়।

ক. চন্দ্রগ্রহণ
খ. সূর্যগ্রহণ
গ. অমাবস্যা
ঘ. পূর্ণিমা
ব্যাখ্যাঃ

পূর্ণিমার তিথিতে পৃথিবী, চাঁদ ও সূর্য একই সরলরেখায় আসে তখন পৃথিবীর ছায়ার জন্য চাঁদে সূর্যের আলো পৌঁছায় না ফলে চাঁদকে তখন কিছু সময়ের জন্য দেখা যায় না। তখন পৃথিবী পৃষ্ঠের কোন দর্শকের কাছে চাঁদ অংশিক বা সম্পূর্ণরূপে কিছু সময়ের জন্য অদৃশ্য হয়ে যায়। একে চন্দ্রগ্রহণ বলে। অন্যদিকে চাঁদ যখন পরিভ্রমণরত অবস্থায় কিছু সময়ের জন্য পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে এসে পড়ে, তখন পৃথিবীর কোন দর্শকের কাছে সূর্য আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যায়। এই ঘটনাকে সূর্যগ্রহণ বলে।

ক. হেলির ধূমকেতু
খ. হেলবপ ধূমকেতু
গ. শুমেকার-লেভী ধূমকেতু
ঘ. কোনটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ
ধূমকেতু তথ্য
হেলবপ আবিষ্কারক: মার্কিন জ্যোতির্বিদ এলান হেল ও টমাস বপ (১৯৯৫)। ১৯৯৫ সালের মার্চ-এপ্রিল মাসে বাংলাদেশ হতে এ ধূমকেতুটি দেখা গিয়েছিল।
ক. মঙ্গল গ্রহের একটি উপগ্রহ
খ. বৃহস্পতি গ্রহের একটি উপগ্রহ
গ. শনি গ্রহের একটি উপগ্রহ
ঘ. পৃথিবী থেকে পাঠানো বৃহস্পতির একটি কৃত্রিম উপগ্রহ
ব্যাখ্যাঃ

গ্যালিলিও হলো একটি ইউরোপীয় গ্লোবাল স্যাটেলাইট নেভিগেশন সিস্টেম (GNSS)। এটি মূলত একটি অত্যাধুনিক এবং স্বাধীন নেভিগেশন সিস্টেম, যা জিপিএস (GPS) এবং গ্লোনাস (GLONASS) এর মতো অন্যান্য সিস্টেমের পরিপূরক হিসেবে কাজ করে।

ক. ছায়াবৃত্ত
খ. গুরুবৃত্ত
গ. ঊষা
ঘ. গোধূলি
ব্যাখ্যাঃ

কোনো নির্দিষ্ট সময়ে পৃথিবীর একদিকে রাত এবং অপর দিকে দিন হয়। অর্থাৎ পৃথিবীর একদিক আলোকিত থাকে এবং অপর দিক অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকে। পৃথিবীর এ আলোকিত ও অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশের সীমারেখাকে ছায়াবৃত্ত বলে। প্রভাতের কিছুক্ষণ পূর্বে যে ক্ষীণ আলো দেখতে পাওয়া যায় তাকে ঊষা বলে এবং সন্ধ্যার কিছুক্ষণ পূর্বে যে সময় ক্ষীণ আলো থাকে সে সময়কে বলা হয় গোধূলি।

ক. ধ্রুবতারা
খ. প্রক্সিমা সেন্টারাই
গ. লুব্ধক
ঘ. পুলহ
ব্যাখ্যাঃ

আকাশের উজ্জ্বলতম নক্ষত্র হচ্ছে ‘লুব্ধক’। ‘ধ্রুবতারা’ হচ্ছে উত্তর গোলার্ধের আকাশের আপাত স্থির উজ্জ্বল নক্ষত্র। ‘প্রক্সিমা সেন্টারাই’ পৃথিবীর (সূর্য ছাড়া) নিকটতম নক্ষত্র এবং পুলহ হচ্ছে সপ্তর্ষিমণ্ডলের একটি নক্ষত্র।

ক. Endeavour
খ. Challanger
গ. Pathfinder
ঘ. Apollo
ব্যাখ্যাঃ

হাবল টেলিস্কোপের ত্রুটি সংশোধনকল্পে মহাশূন্যে এন্ডেভার নভোযানে নভোচারীদের প্রেরণ করা হয়েছিল।

ক. ১৫ জুলাই, ১৯৯৪
খ. ১৬ জুলাই, ১৯৯৪
গ. ১৭ জুলাই, ১৯৯৪
ঘ. ১৮ জুলাই, ১৯৯৪
ব্যাখ্যাঃ

ধুমকেতু শুমেকার লেভী-৯ (Shoemaker-Levy 9) এর ভাঙা টুকরোগুলো ১৯৯৪ সালের ১৬ থেকে ২২ জুলাই এর মধ্যে বৃহস্পতি গ্রহে আঘাত হানে। এই ঘটনাটি প্রথমবারের মতো ছিল যখন মহাকাশ গবেষকরা আমাদের সৌরজগতের কোনো গ্রহে ধুমকেতুর সরাসরি প্রভাব প্রত্যক্ষ করেন।

ক. সয়ুজ
খ. এপোলো
গ. ভয়েজার
ঘ. ভাইকিং
ব্যাখ্যাঃ

১৯৮৬ সালের ১৩ মার্চ ‘সয়ুজ’ উৎক্ষেপণ করা হয়। এপোলো ১১-এর মাধ্যমে নীল আর্মস্ট্রং চন্দ্রপৃষ্ঠে প্রথম পা রাখেন। ১৯৭৭ সালে যুক্তরাষ্ট্র মহাশূন্যের অন্যান্য গ্রহের দিকে ভয়েজার-১ ও ভয়েজার -২ নভোযানদ্বয় প্রেরণ করেন। ১৯৭৬ সালের জুলাই মাসে যুক্তরাষ্ট্র প্রেরিত নভোযান ভাইকিং-১ প্রথমবারের মতো মঙ্গলে অবতরণ করে।

ক. রেডিও ট্রান্সমিটার সহযোগ দূর থেকে তথ্য সংগ্রহ
খ. রাডারের সাহায্যে চারদিকের পরিবেশের অবলোকন
গ. কোয়াসার প্রভৃতি মহাজাতিক উৎস থেকে সংকেত অনুধাবন
ঘ. উপগ্রহের সাহায্যে দূর থেকে ভূমণ্ডলের অবলোকন
ব্যাখ্যাঃ

উপগ্রহের সাহায্যে অতিশাব্দিক তরঙ্গ বা আল্ট্রা সাউন্ড ওয়েভের মাধ্যমে কোনো বস্তুকে স্ক্যান করে যে সংকেত পাওয়া যায় তা ব্যবহার বস্তুর অবস্থান তথ্য ও অন্যান্য উপাত্ত বস্তুর সংস্পর্শ ছাড়াই সংগ্রহ করার প্রক্রিয়া কে রিমোট সেন্সিং বলে। এই প্রক্রিয়ায় উপগ্রহের সাহায্যে দূর থেকে ভূমণ্ডল অবলোকন করা হয়।

ক. ৮
খ. ৭
গ. ৬
ঘ. ১০
ব্যাখ্যাঃ

সৌরজগতে গ্রহের সংখ্যা ৮টি। গ্রহগুলো হলো:
1. বুধ (Mercury)
2. শুক্র (Venus)
3. পৃথিবী (Earth)
4. মঙ্গল (Mars)
5. বৃহস্পতি (Jupiter)
5. শনি (Saturn)
6. ইউরেনাস (Uranus)
7. নেপচুন (Neptune)