আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

বিসিএস ২৪তম

পরীক্ষারঃ বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট

মোট বহুনির্বাচনি প্রশ্নঃ 100

মোট মার্কঃ 100

পরীক্ষার সময়ঃ 02:00:00

প্রকাশের তারিখঃ 08.08.2003

১. কাজী নজরুল ইসলামের উপন্যাস কোনটি?

[ বিসিএস ২৬তম | বিসিএস ২৪তম ]

ক. মৃত্যুক্ষুধা
খ. আলেয়া
গ. ঝিলিমিলি
ঘ. মধুমালা
উত্তরঃ মৃত্যুক্ষুধা
ব্যাখ্যাঃ

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের (১৮৯৯-১৯৭৬ খ্রি) দ্বিতীয় উপন্যাস ‘মৃত্যুক্ষুধা’ ১৯৩০ সালে তিনি রচনা করেন। ব্রিটিশ বিরোধী অসহযোগ আন্দোলনের পটভূমিতে উপন্যাসটি রচিত। অন্যদিকে ঝিলিমিলি (১৯৩০), আলেয়া (১৯৩২) এবং মধুমালা (১৯৫৮) তার রচিত তিনটি নাটক।

ক. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
খ. সুকুমার সেন
গ. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
ঘ. মুহম্মদ এনামুল হক
উত্তরঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
ব্যাখ্যাঃ
লেখক ইতিহাসবিষয়ক গ্রন্থ
ড. দীনেশচন্দ্র সেন
  • বঙ্গভাষা ও সাহিত্য (বাংলা সাহিত্যের প্রথম ইতিহাস গ্রন্থ)
  • History of Bengali Language and Literature (ইংরেজি ভাষায় লেখা)
  • রামায়ণ
  • বৃহৎ বঙ্গ
ড. সুকুমার সেন
  • বাঙ্গালা সাহিত্যের কথা
  • বিচিত্র সাহিত্য
  • বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস (তিন খণ্ডে সমাপ্ত)
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
  • বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত
  • বাংলা সাহিত্যের কথা
সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় Origin and Development of Bengali Language (ODBL)
ক. শেষের কবিতা
খ. বলাকা
গ. ডাকঘর
ঘ. কালান্তর
উত্তরঃ শেষের কবিতা
ব্যাখ্যাঃ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • শেষের কবিতা (উপন্যাস)
  • ডাকঘর (নাটক)
  • বলাকা (কাব্যগ্রন্থ)
  • কালান্তর (প্রবন্ধ)
ক. কবিতা
খ. পত্রিকা
গ. উপন্যাস
ঘ. ছোটগল্প
উত্তরঃ পত্রিকা
ব্যাখ্যাঃ

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬ খ্রি.) সাহিত্যসেবার পাশাপাশি সাংবাদিকতায়ও আত্মনিয়োগ করেছিলেন। তিনি ছিলেন সান্ধ্য ‘দৈনিক নবযুগ’ (১৯২০) পত্রিকার যুগ্ম-সম্পাদক। তার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় অর্ধ সাপ্তাহিক ‘ধূমকেতু’ (১৯২২)। এছাড়া তিনি ‘লাঙ্গল’ (১৯২৫) নামক সাপ্তাহিক পত্রিকাও সম্পাদনা করেছিলেন।

ক. রাখালী
খ. সোজন বাদিয়ার ঘাট
গ. নক্শী কাঁথার মাঠ
ঘ. বালুচর
উত্তরঃ রাখালী
ব্যাখ্যাঃ
জসীম উদ্দীন রচিত কাব্য প্রকাশকাল
রাখালী ১৯২৭
নকশী কাঁথার মাঠ ১৯২৯
বালুচর ১৯৩০
সোজন বাদিয়ার ঘাট ১৯৩৪
ক. হাসান হাফিজুর রহমান
খ. জহির রায়হান
গ. শহীদুল্লাহ কায়সার
ঘ. আনোয়ার পাশা
উত্তরঃ আনোয়ার পাশা
ব্যাখ্যাঃ

বিশিষ্ট কবি, কথাসাহিত্যিক, সমালোচক ও শিক্ষাবিদ আনোয়ার পাশা (১৯২৮-১৯৭১ খ্রি) রচিত মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপন্যাস হলো ‘রাইফেল রোটি আওরাত’ (১৯৭৩)। তার রচিত অন্যান্য উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে ‘নীড় সন্ধানী’ (১৯৬৮) এবং ‘নিষুতি রাতের গাথা’ (১৯৬৯)। বিশিষ্ট কথাশিল্পী ও চলচ্চিত্র পরিচালক জহির রায়হান (১৯৩৫-১৯৭২খ্রি) রচিত উল্লেখযোগ্য উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে ‘হাজার বছর ধরে’ (১৩৭১), ‘আরেক ফাল্গুন’ (১৩৭৫), ‘বরফ গলা নদী’ (১৩৭৬), ‘শেষ বিকেলের মেয়ে’ (১৩৬৭) ইত্যাদি। সাংবাদিক ও সাহিত্যিক শহীদুল্লা কায়সার (১৯২৭-১৯৭১ খ্রি) রচিত উল্লেখযোগ্য উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে ‘সারেং বৌ’ (১৯৬২), ‘সংশপ্তক’ (১৯৬৫) ইত্যাদি।

ক. অরণ্য
খ. পর্বত
গ. স্থাবর
ঘ. সমুদ্র
উত্তরঃ স্থাবর
ব্যাখ্যাঃ

‘জঙ্গম’ বিশেষণ পদটির অর্থ গতিশীল, শক্তিপূর্ণ, অস্থাবর, প্রাণবিশিষ্ট। সুতরাং এর বিপরীতার্থক শব্দ হলো স্থাবর।

ক. সন্ধিজনিত
খ. প্রত্যয়জনিত
গ. উপসর্গজনিত
ঘ. বিভক্তিজনিত
উত্তরঃ প্রত্যয়জনিত
ব্যাখ্যাঃ

‘উৎকর্ষ’ একটি বিশেষ্য পদ, যার অর্থ শ্রেষ্ঠতা, উন্নতি, বৃদ্ধি, আধিক্য ইত্যাদি। কিন্তু এর বিশেষণ করতে ‘উৎকর্ষতা’ বললে তা অশুদ্ধ হবে। কারণ এর বিশেষণ হবে উৎকৃষ্টতা, যা দ্বারা বস্তুর, ভাবের বা রুচির উৎকর্ষ বোঝায়। সুতরাং এখানে ‘উৎকর্ষতা’ শব্দটি প্রত্যয়জনিত কারণে অশুদ্ধ।

ক. না-বাচক
খ. হ্যাঁ-বাচক
গ. প্রশ্নবোধক
ঘ. বিস্ময়সূচক
উত্তরঃ হ্যাঁ-বাচক
ব্যাখ্যাঃ

উপরিউক্ত বাক্যটি দেখতে প্রশ্নবোধক মনে হলেও বাক্যটির অন্তর্নিহিত ভাবটি আগামীকাল আসার কথা (বিবৃতি) বলা হয়েছে। তাই এটি হ্যাঁ-বাচক।

ক. কাব্য
খ. নাটক
গ. উপন্যাস
ঘ. প্রবন্ধ
উত্তরঃ কাব্য
ব্যাখ্যাঃ
কাব্য সম্পর্কিত তথ্য:
রচয়িতা কাব্যগ্রন্থ
জসীমউদ্দীন
  • মা যে জননী কান্দে
  • নকশী কাঁথার মাঠ
  • ধানক্ষেত
  • রাখালী
  • বালুচর
  • মাটির কান্না

১১. কোনটা ঠিক?

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. সোজন বাদিয়ার ঘাট (উপন্যাস)
খ. কাঁদো নদী কাঁদো (কাব্য)
গ. বহিপীর (নাটক)
ঘ. মহাশ্মশান (নাটক)
উত্তরঃ বহিপীর (নাটক)
ব্যাখ্যাঃ
রচয়িতা গ্রন্থের নাম ধরণ
জসীমউদ্দীন সোজন বাদিয়ার ঘাট কাব্যগ্রন্থ
কায়কোবাদ মহাশ্মশান মহাকাব্য
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ কাঁদো নদী কাঁদো উপন্যাস
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ বহিপীর নাটক
ক. স্বভাব নষ্ট করা
খ. স্পর্ধা বাড়া
গ. ফাঁকি দেওয়া
ঘ. কোনো উপায়ে
উত্তরঃ ফাঁকি দেওয়া
ব্যাখ্যাঃ

একই শব্দকে বিভিন্ন বাক্যে বিভিন্ন অর্থে ব্যবহার করা যায়। উপরিউক্ত বাক্যে ‘মাথা’ শব্দটি ‘ফাঁকি দেয়া’ অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে। ‘মাথা’ শব্দটির আরো কিছু ব্যবহার হলো অঙ্গবিশেষ তার মাথার চুল কাল। জ্ঞান-ছাত্রটির অংকে ভালো মাথা আছে। মনের অবস্থা-রাগের মাথায় কোনো কাজ করা ঠিক নয়। দিব্যি দেয়া-মাথা খাও, চিঠি দিতে ভুল করো না। আস্কারা পাওয়া-ছেলেটি আদর পেয়ে একেবারে মাথায় উঠেছে।

ক. পথের দাবী
খ. নিষ্কৃতি
গ. চরিত্রহীন
ঘ. দত্তা
উত্তরঃ পথের দাবী
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ ঔপন্যাসিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৭৬-১৯৮৩ খ্রি) রচিত রাজনৈতিক উপন্যাস ‘পথের দাবী’ বিপ্লববাদীদের প্রতি সমর্থনের অভিযোগে ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক বাজেয়াপ্ত হয়। উপন্যাসটি ১৯২৬ সালে প্রকাশিত হয়। তার রচিত উল্লেখযোগ্য উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে পরিণীতা (১৯১৪), বিরাজ বৌ (১৯১৪), বৈকুণ্ঠের উইল (১৯১৬), দেবদাস (১৯১৭), চরিত্রহীন (১৯১৭), শ্রীকান্ত (১ম পর্ব-১৯১৭, ২য় পর্ব-১৯১৮, ৩য় পর্ব-১৯২৭ ও ৪র্থ পর্ব-১৯৩৩), দত্তা (১৯১৮), গৃহদাহ (১৯২০), দেনাপাওনা (১৯২৩), শেষ প্রশ্ন (১৯৩১), বিপ্রদাস (১৯৩৫), নিষ্কৃতি ইত্যাদি। উন্নত জীবন গ্রন্হটির রচয়িতা ডা. মোহাম্মদ লুৎফর রহমান এবং সভ্যতা গ্রন্হটির রচয়িতা মোতাহের হোসেন চৌধুরী।

ক. আশা-আকাঙ্ক্ষার সমর্থনে
খ. ভবিষ্যতের বাঙালি
গ. উন্নত জীবন
ঘ. সভ্যতা
উত্তরঃ ভবিষ্যতের বাঙালি
ব্যাখ্যাঃ

বিশিষ্ট সাহিত্যিক এস. ওয়াজেদ আলী (১৮৯০-১৯৫১ খ্রি) রচিত ‘ভবিষ্যতের বাঙালী’ (১৯৪৩) একটি প্রবন্ধ গ্রন্হ। তার রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্হের মধ্যে রয়েছে ‍মুসলিম সংস্কৃতির আদর্শ (প্রবন্ধ), গুলদাস্তা (১৯২৭), প্রাচ্য ও প্রতীচ্য (১৯৪৩) ইত্যাদি।

ক. কষ্ট
খ. উপনিষৎ
গ. কল্যাণীয়েষু
ঘ. আষাঢ়
উত্তরঃ আষাঢ়
ব্যাখ্যাঃ

ব্যাকরণের যে নিয়মানুযায়ী দন্ত্য-স মূর্ধন্য-ষ তে রূপান্তরিত হয়, সে নিয়মসমূহকে ষত্ব বিধান বলে। যেমন- সু+সম = সুষম, এখানে ‘সম’ শব্দটি দন্ত্য-স মূর্ধন্য-ষ তে পরিবর্তিত হয়েছে। আবার সংস্কৃত ভাষায় আদিকাল থেকে কিছু শব্দে মূর্ধন্য-ষ চলে আসছে, এসব শব্দের বানানে নিত্য মূর্ধন্য-ষ হয়। সে হিসেবে ‘আষাঢ়’ শব্দটিতে নিত্য মূর্ধন্য-ষ বর্তমান।

ক. রবীন্দ্রনাথ
খ. কাজী নজরুল ইসলাম
গ. বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়
ঘ. প্রমথ চৌধুরী
উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা সাহিত্যের বিশিষ্ট সাহিত্যিক প্রমথ চৌধুরী (১৮৬৮-১৯৪৬ খ্রি) কর্তৃক উপরিউক্ত পঙ্‌ক্তি রচিত। প্রমথ চৌধুরী কর্তৃক আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পঙ্‌ক্তি হলো ‘সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত’।

ক. সমক্ষ
খ. পরোক্ষ
গ. প্রত্যক্ষ
ঘ. নিরপেক্ষ
উত্তরঃ সমক্ষ
ব্যাখ্যাঃ

‘অক্ষির সমীপে’ -এর সংক্ষেপণ হলো সমক্ষ। অন্যদিকে, ‘অক্ষির সম্মুখে’ হলো প্রত্যক্ষ, ‘অক্ষির অগোচরে’ হলো পরোক্ষ এবং ‘পক্ষপাতহীন বা মুখাপেক্ষী নয় এমন’ হলো নিরপেক্ষ।

ক. অব্যয় ও শব্দাংশ
খ. নতুন শব্দ গঠনে
গ. উপসর্গ থাকে সামনে, প্রত্যয় থাকে পিছনে
ঘ. ভিন্ন অর্থ প্রকাশে
উত্তরঃ উপসর্গ থাকে সামনে, প্রত্যয় থাকে পিছনে
ব্যাখ্যাঃ

যেসব অব্যয় শব্দ বা ধাতুর পূর্বে বসে মূল শব্দের অর্থের পরিবর্তন ঘটায় ও নতুন শব্দ গঠন করে তাকে উপসর্গ বলে। যেমন বে + কার = বেকার; এখানে ‘ব’ উপসর্গ। অন্যদিকে যেসব বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি ধাতু বা শব্দের পরে বসে নতুন শব্দ গঠন করে তাকে প্রত্যয় বলে। যেমন কাঁদ্‌ + অন = কাঁদন, এখানে ‘অন’ প্রত্যয়। সুতরাং উপরিউক্ত প্রশ্নে (গ) -ই যথার্থ উত্তর।

ক. বিশেষণ
খ. অব্যয়
গ. সর্বনাম
ঘ. ক্রিয়া
উত্তরঃ সর্বনাম
ব্যাখ্যাঃ

বিশেষণ হলো যা বিশেষ্য ও সর্বনাম পদের দোষ, গুণ ইত্যাদি প্রকাশ করে। যেমন ভালো, ছোট, বড়, পাঁচটি ইত্যাদি। অব্যয় হলো যে পদের কোনো পরিবর্তন নেই। যেমন-এবং, কিংবা, কিন্তু, অথবা ইত্যাদি। সর্বনাম হলো যা বিশেষ্যের পরিবর্তে বসে। যেমন-আমি, তুমি, সে, তাকে, আমার ইত্যাদি। ক্রিয়া হলো যে পদ দ্বারা কার্য সম্পন্ন হয়। যেমন-করা, খাওয়া, যাওয়া ইত্যাদি। সুতরাং উপরিউক্ত বাক্যে ‘তুমি’ ও ‘কী’ উভয়ই সর্বনাম।

ক. কর্তৃকারকের সপ্তমী
খ. কর্মকারকে সপ্তমী
গ. অপাদান কারকে তৃতীয়া
ঘ. অধিকরণ কারকে সপ্তমী
উত্তরঃ অধিকরণ কারকে সপ্তমী
ব্যাখ্যাঃ

যে স্থানে বা যে কালে ক্রিয়া অনুষ্ঠিত হয় তাকে অধিকরণ কারক বলে। যেমন- নদীতে পানি আছে। সুতরাং উপরিউক্ত বাক্যে ‘আকাশে’ শব্দটি অধিকরণ কারক এবং এখানে ‘এ’ বিভক্তি থাকায় এটি সপ্তমী বিভক্তি।

ক. a very lot of
খ. very many of
গ. very much of
ঘ. a lot of
উত্তরঃ a lot of
ব্যাখ্যাঃ

যেহেতু object drivers কাজেই এর পরিমাণ নির্দেশক বসবে (a) verb এবং lot of আছে যা এক সাথে বসে না। (b) very এবং many আছে যা একসাথে বসেনা, (c) very এবং much of আছে যা এক সাথে বসে না। তবে very ও much বসে সে ক্ষেত্রে of থাকবে না শুধু (d) তে a lot of দেয়া আসে যা পরিমাণ নির্দেশক।

২২. I have read the book ___ you lent me.

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. that
খ. whom
গ. whose
ঘ. what
উত্তরঃ that
ব্যাখ্যাঃ

এখানে conjunction বসবে যা the book বা বস্তুর পরিবর্তে বসে what বিষয়ের ক্ষেত্রে এবং that বস্তুর ক্ষেত্রে বসে।

২৩. Water boils ____ you heat it to 100° centigrade.

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. unless
খ. until
গ. if
ঘ. although
উত্তরঃ if
ব্যাখ্যাঃ

বাক্যটি একটি বৈজ্ঞানিক শর্ত প্রকাশ করছে বলে if-ই এখানে যথার্থ।

২৪. Tell me ___ that.

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. whom told you
খ. that told you
গ. who told you
ঘ. told you
উত্তরঃ who told you
ব্যাখ্যাঃ

বাক্যটির শূন্যস্থান পূরণ করলে একটি WH question দাঁড়াবে। এক্ষেত্রে উত্তর 'a' তে whom did you tell থাকলে সঠিক হতো। উত্তর (খ) বসালেও যথাযথ বাক্য গঠিত হয় না। আবার উত্তর (ঘ) তে কোনো conjunction না থাকায় দুটি clause সঠিকভাবে যুক্ত হচ্ছে না এবং বাক্যও গঠিত হচ্ছে না। সেক্ষেত্রে উত্তর (গ)-তে who দিয়ে যদি WH question টি শুরু হয় তাহলে ‘কে বলল’ এরূপ একটি অর্থ প্রকাশ পায় এবং যথাযথ নিয়মে sentence গঠিত হয়।

২৫. I opened the door as soon as I ___ the bell.

[ বিসিএস ২৪তম | ১৫তম শিক্ষক নিবন্ধন -১৯ (স্কুল পর্যায়) ]

ক. have heard
খ. was hearing
গ. am heard
ঘ. heard
উত্তরঃ heard
ব্যাখ্যাঃ

অতীতে কোনো ঘটনা সমসাময়িক সময়ে ঘটলে উভয়ই একই tense-এ হয়। সুতরাং as soon as এর পূর্বে past indefinite থাকায় এর পরেও past indefinite (heard) হবে।

২৬. I am looking for someone who ____ play the piano.

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. able to
খ. is able
গ. can be able to
ঘ. can
উত্তরঃ can
ব্যাখ্যাঃ

কারো কোনো কিছু করার যোগ্যতা, সামর্থ্য বা সুযোগ (Ability or opportunity) রয়েছে বা কেউ কোনো কিছু করতে সক্ষম এরূপ বুঝাতে can ব্যবহৃত হয়। উল্লেখ্য, can শুধু present indefinite tense-এর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। আর present perfect ও future tense-এর ক্ষেত্রে can-এর পরিবর্তে be able to ব্যবহৃত হয়।

২৭. Don't make a noise while your father ____.

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. is being asleep
খ. is sleeping
গ. a sleep
ঘ. has slept
উত্তরঃ is sleeping
ব্যাখ্যাঃ

সাধারণত main clause যদি present tense হয় তাহলে subordinate clause যে কোনো tense-এ হতে পারে। কিন্তু এখানে subordinate clause-এর শুরুতে while থাকায় তা continious tense হবে।

২৮. As the sun ____, I decided to go out.

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. shines
খ. has shone
গ. shine
ঘ. was shining
উত্তরঃ was shining
ব্যাখ্যাঃ

main clause যদি past tense-এ থাকে তাহলে subordinate clause অবশ্যই past tense হবে।

২৯. He gave up ____ football when he got married.

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. to play
খ. playing
গ. play
ঘ. of playing
উত্তরঃ playing
ব্যাখ্যাঃ

gave up verb টি থাকার ফলে শূন্যস্থানে gerund বসবে।

৩০. I have ____ interest in the matter.

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. not
খ. any
গ. none
ঘ. no
উত্তরঃ no
ব্যাখ্যাঃ

কোন sentence এ have মূল verb হিসেবে থাকলে negative করার সময় no ব্যবহার করতে হয়।

ক. A scenery
খ. Sceneries
গ. The sceneries
ঘ. Scenery
উত্তরঃ Scenery
ব্যাখ্যাঃ

সাধারণত abstract noun-এর পূর্বে কোনো article বসে না। scenery একটি abstract noun.

ক. is having
খ. has had
গ. was having
ঘ. had
উত্তরঃ has had
ব্যাখ্যাঃ

Sentence-এ just, yet, already, recently, just now, by this time ইত্যাদি থাকলে present perfect tense হয়। আর present perfet tense-এর গঠন হলো: ‍S + have/has + verb-এর past participle + object. সুতরাং এ structure.

ক. with
খ. for
গ. to
ঘ. at
উত্তরঃ to
ব্যাখ্যাঃ

entrusted with- কোনো ব্যক্তিকে কোনো কিছুর বস্তুর দায়িত্ব প্রদান। entrusted to কাউকে অন্য কারো (ব্যক্তির) দায়িত্ব অর্পন। বাক্যে শিশুদেরকে চাচার দায়িত্বে অর্পণ করার ইঙ্গিত রয়েছে। তাই এখানে to বসবে।

৩৪. He parted ____ his friends in tears.

[ বিসিএস ২৪তম | ১৫তম শিক্ষক নিবন্ধন -১৯ (স্কুল পর্যায়) ]

ক. with
খ. from
গ. against
ঘ. beside
উত্তরঃ from
ব্যাখ্যাঃ

part with- ভিন্ন পথে গমন, কোনো কিছু ত্যাগ করা। part from- বিচ্ছিন্ন হওয়া, ছেড়ে যাওয়া। part against- এ ধরনের ব্যবহার দেখা যায় না। part beside- এ ধরনের ব্যবহার দেখা যায় না।

ক. My father said that he will have a cup of tea because he wasn
খ. My father said that he would have had a cup of tea because he wasn
গ. My father said that he would have a cup of tea because he wasn
ঘ. My father said that he had a cup of tea because he wasn
উত্তরঃ My father said that he would have a cup of tea because he wasn
ব্যাখ্যাঃ

নিয়মানুযায়ী reporting verb যদি past tense-এর হয় তাহলে reported speech-কেও past tense-এ পরিবর্তন করতে হয়। এ নিয়মানুযায়ী reported speech-এর will পরিবর্তিত হয়ে would হবে আবার reported speech-এর 1st person সর্বদা reproting verb-এর number, person ও gender অনুসারে পরিবর্তিত হয়। এখানে My father যেহেতু 1st person এবং singular number তাই I পরিবর্তিত হয়ে he হবে। অন্যদিকে অপর অংশের is পরিবর্তিত হয়ে past form-এ was হবে। (গ)-তে উল্লিখিত নিয়মটি মানা হয়েছে।

৩৬. The expression 'Lingua franca' means ____.

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. The common language
খ. The first language
গ. International language
ঘ. The French language
উত্তরঃ The common language
ব্যাখ্যাঃ

The common language- সাধারণ ভাষা। The first language- প্রথম ভাষা। International language- আন্তর্জাতিক ভাষা। The French language- ফরাসি ভাষা। মূলত Lingua franca হলো এমন ভাষা যা একটি দেশের বিভিন্ন ভাষাভাষি মানুষ তাদের সাধারণ ভাষা হিসেবে ব্যবহার করে।

ক. show surprise or disapproval.
খ. show agreement.
গ. show happiness.
ঘ. show indifference.
উত্তরঃ show surprise or disapproval.
ব্যাখ্যাঃ

Raising one's eyebrow অর্থ হলো চোখ কপালে তোলা; যার অন্য অর্থ হলো আশ্চর্য হওয়া বা বিরাগ প্রকাশ করা।

৩৮. 'Razzmatazz' means -

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. A musical instrument
খ. A well-planned programme
গ. A noisy activity
ঘ. A musical activity.
উত্তরঃ A noisy activity
ব্যাখ্যাঃ

'Razzmatazz'- এর অর্থ হলো - a lot of noisy or exciting activity।

৩৯. The antonym for 'Recalcitrant' ____.

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. Compliant
খ. Passive
গ. Indifferent
ঘ. Careful
উত্তরঃ Compliant
ব্যাখ্যাঃ

Compliant- শিষ্ট, ভদ্র। Passive- নিষ্ক্রিয়। Indifferent- উদাসীন। Careful- সতর্ক। অন্যদিকে Recalcitrant অর্থ হলো অবাধ্য (stubborn). সে হিসেবে-এর বিপরীতার্থক শব্দ compliant হওয়াই যৌক্তিক।

৪০. The synonym for 'Obdurate' ____

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. Deceitful
খ. Stubborn
গ. Sly
ঘ. Swindler
উত্তরঃ Stubborn
ব্যাখ্যাঃ

Deceitful-প্রবঞ্চনাপূর্ণ; Stubborn- অবাধ্য; Sly- চতুর, শঠ, ধুর্ত; Swindler- প্রতারক, জুয়াচোর; আর Obdurate- অর্থ একগুঁয়ে, অবাধ্য।

ক. ২৫৭ জন
খ. ১৬৩ জন
গ. ৪৪ জন
ঘ. ৬৮ জন
উত্তরঃ ৬৮ জন
ব্যাখ্যাঃ

মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ৪টি রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদান করা হয় ৬৭৬ জনকে। তার মধ্যে বীরশ্রেষ্ঠ ৭ জন, বীর উত্তম ৬৮ জন, বীর বিক্রম ১৭৫ জন, বীর প্রতীক ৪২৬ জন। ৬ জুন ২০২১ চারজনের খেতাব বাতিল করা হয়। যার মধ্যে ১ জন বীর উত্তম, ১ জন বীর বিক্রম ও ২ জন বীর প্রতীক।

ক. অ্যামোনিয়া
খ. টিএসপি
গ. ইউরিয়া
ঘ. সুপার ফসফেট
উত্তরঃ ইউরিয়া
ব্যাখ্যাঃ

জিয়া সার কারখানার বর্তমান নাম ‘আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজার অ্যান্ড কেমিক্যাল কোম্পানি লি.’। কারখানাটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে অবস্থিত। এ সার কারখানায় ইউরিয়া সার উৎপাদিত হয়। এছাড়া অন্য যেসব কারখানায় ইউরিয়া উৎপাদিত হয়, তা হলো- চট্টগ্রাম ইউরিয়া, ঘোড়াশাল, পলাশ, যমুনা, কর্ণফুলী ও শাহজালাল সার কারখানা। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় যমুনা সার কারখানা জামালপুরের তারাকান্দিতে অবস্থিত।

ক. জয়নুল আবেদিন
খ. কামরুল হাসান
গ. হামিদুর রহমান
ঘ. হাশেম খান
উত্তরঃ কামরুল হাসান
ব্যাখ্যাঃ

মানচিত্রখচিত প্রথম জাতীয় পতাকার নকশা তৈরি করেন শিবনারায়ণ দাশ। পরবর্তীতে ১৯৭২ সালে বর্তমান জাতীয় পতাকার (মানচিত্রবিহীন) ডিজাইন করেন বালাদেশের প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী কামরুল হাসান (১৯২১-১৯৮৮ খ্রি.)।

ক. আয়কর
খ. আমদানি ও রপ্তানি শুল্ক
গ. ভূমি রাজস্ব
ঘ. মূল্য সংযোজন কর
উত্তরঃ মূল্য সংযোজন কর
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ রাজস্ব আয় হয় মূল্য সংযোজন কর (VAT) থেকে। অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২১-২২ (সাময়িক) অনুযায়ী আমদানি শুল্ক সাথে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২১.৫২% সূচক ১৬.৭৫% সম্পূরক শুল্ক: ৮.৮৮%।

ক. সেন্টমার্টিন
খ. মহেশখালী
গ. হাতিয়া
ঘ. সন্দ্বীপ
উত্তরঃ সেন্টমার্টিন
ব্যাখ্যাঃ

কক্সবাজার জেলায় টেকনাফের সমুদ্র উপকূল থেকে ৪৮ কিমি দক্ষিণে সেন্টমার্টিন দ্বীপ অবস্থিত। এর আয়তন প্রায় ৮ বর্গকিমি। এটি পর্যটন কেন্দ্র, মৎস্য আহরণ, খনিজ পদার্থ ও চুনাপাথরের জন্য বিখ্যাত।

ক. ২৭
খ. ২৮
গ. ৩০
ঘ. ৪৭
উত্তরঃ ২৭
ব্যাখ্যাঃ

এটি বাংলাদেশ সংবিধানের তৃতীয় ভাগ মৌলিক অধিকার-এর ‘আইনের দৃষ্টিতে সমতা’ অংশে ২৭ অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে। অন্যদিকে ২৮নং অনুচ্ছেদে ধর্ম-বর্ণ ইত্যাদি বিষয়ে বৈষম্য, ৩০নং অনুচ্ছেদে বিদেশী খেতাব ইত্যাদি গ্রহণ, নিষিদ্ধকরণ এবং ৪৭নং অনুচ্ছেদে কতিপয় আইনের হেফাজত বিষয়ে আইন বর্ণিত হয়েছে।

ক. ১৯৭২ সালে
খ. ১৯৭৬ সালে
গ. ১৯৭৭ সালে
ঘ. ১৯৭৮ সালে
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭৪ সালে সর্বপ্রথম সাদা পোশাকে স্পেশাল ব্রাঞ্চে ১২ জন মহিলা পুলিশ নিয়োগ করা হয়। ইউনিফর্মধারী নারী পুলিশের যাত্রা শুরু হয় ১৯৭৬ সালে। অতঃপর ১৯৭৮ সালে ঢাকা মহানগর পুলিশে মহিলা নিয়োগ করা হয়। বাংলাদেশ পুলিশের প্রথম নারী ডিআইজি ফাতেমা বেগম ও প্রথম নারী ওসি হোসনে আরা বেগম (নিয়োগ ১৭ মে ২০০৯, ক্যান্টনমেন্ট থানা, ঢাকা)। ১৯৮৬ সালে চারজন মহিলা পুলিশ অফিসার বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে এএসপি হিসেবে যোগদান করেন। নারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন-১১ (APBn-11)-এর যাত্রা শুরু হয় ২২ জুন ২০১১।

ক. যুক্তরাষ্ট্র
খ. কানাডা
গ. জাপান
ঘ. চীন
উত্তরঃ কানাডা
ব্যাখ্যাঃ

তথ্যটি পরিবর্তনশীল। সেই সময় কানাডায় এই সুবিধা পেয়েছে। (২০০৩ সালের তথ্য)। ২০২১ সালে চীন বাংলাদেশকে ৯৭% পণ্যে শুল্ক মু্ক্ত সুবিধা দিয়েছে।

ক. জাতীয় স্মৃতিসৌধ
খ. লালবাগের কেল্লা
গ. সোনা মসজিদ
ঘ. শহীদ মিনার
উত্তরঃ শহীদ মিনার
ব্যাখ্যাঃ

স্বাধীনতার পর প্রকাশিত (২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২) প্রথম ডাকটিকিটে শহীদ মিনারের ছবি ছিল। ২০ পয়সা মূল্যমানের এ ডাকটিকিটের ডিজাইনার ছিলেন বি পি চিতনিশ (BP Chitonish)। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশিত হয় ১৯৭১ সালের ২৯ জুলাই। মুজিবনগর সরকার কর্তৃক প্রকাশিত ৮ প্রকার এ ডাকটিকিটের ডিজাইনার ছিলেন বিমান মল্লিক।

ক. জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর
খ. জাতীয় জাদুঘর
গ. বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর
ঘ. ঢাকা নগর জাদুঘর
উত্তরঃ বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের সর্বপ্রথম জাদুঘর বরেন্দ্র জাদুঘর। এটি এপ্রিল ১৯১০ সালে রাজশাহীতে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের বর্তমান জাতীয় জাদুঘর ৭ আগস্ট ১৯১৩ সালে ঢাকার শাহবাগে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাকালীন এর নাম ছিল ঢাকা জাদুঘর যা ১৯৮৩ সালে জাতীয় জাদুঘর নামকরণ করা হয়।

ক. ২০,৩০০ কোটি টাকা
খ. ১৯,২০০ কোটি টাকা
গ. ১৭,১০০ কোটি টাকা
ঘ. ১৯,৫০০ কোটি টাকা
উত্তরঃ ২০,৩০০ কোটি টাকা
ব্যাখ্যাঃ

২০০৩-০৪ সালের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির মোট ব্যয় ২০, ৩০০ কোটি টাকা। সরকার ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য ২৪৬০৬৬ কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (ADP) অনুমোদন করেছে।

ক. সোনা মসজিদ
খ. চট্টগ্রাম
গ. বেনাপোল
ঘ. হিলি
উত্তরঃ বেনাপোল
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমানে দেশের স্থল বন্দরের সংখ্যা ২৫টি। সর্বশেষ ঘোষিত ২৫তম স্থলবন্দর হলো মুজিবনগর স্থল ও কাস্টমস স্টেশন। অবস্থান মাঝপাড়া মুজিবনগর, মেহেরপুর ঘোষিত হয়- ২৭ মে, ২০২১।

ক. নাটোর
খ. চাঁপাইনবাবগঞ্জ
গ. জয়পুরহাট
ঘ. নওগাঁ
উত্তরঃ চাঁপাইনবাবগঞ্জ
ব্যাখ্যাঃ

বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর ১৯৪৮ সালে বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার রহিমগঞ্জ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাত নম্বর সেক্টরে মুক্তিবাহিনী সাব সেক্টর কমান্ডার হিসেবে তিনি দায়িত্বরত ছিলেন। ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১ তিনি পাকবাহিনীর সাথে সরাসরি যুদ্ধে শহীদ হলে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহাসিক গৌড়ের ছোট সোনা মসজিদ প্রাঙ্গণে তাকে সমাহিত করা হয়।

ক. ৮ বিলিয়ন
খ. ৬ বিলিয়ন
গ. ৫ বিলিয়ন
ঘ. ৭ বিলিয়ন
উত্তরঃ ৬ বিলিয়ন
ব্যাখ্যাঃ

২০০১-০২ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় প্রায় ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে মোট রপ্তানী আয় ৫২.০৮ বিলিয়ন ডলার।

ক. মালদ্বীপ
খ. ভারত
গ. পাকিস্তান
ঘ. নেপাল
উত্তরঃ মালদ্বীপ
ব্যাখ্যাঃ

২০ জানুয়ারি, ২০০৩ বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত তৃতীয় সাফ ফুটবলে বাংলাদেশ টাইব্রেকারে ১(৫)-১(৪) গোলে মালদ্বীপকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। সাফ সর্বশেষ চ্যাম্পিয়ন হয় ভারত ২০২১ সালে। ২০২৩ সালের আয়োজক দেশ ভারত। ২০২৩ সালে সাফ অনুর্ধ্ব-২০ মহিলা ফুটবল চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ।

ক. পঞ্চগড়
খ. দিনাজপুর
গ. কুড়িগ্রাম
ঘ. বান্দরবান
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

পঞ্চগড় জেলায় ২০০০ সালে একটি চায়ের বাগানে চারা লাগানো হয়েছে। দেশের উত্তরাঞ্চলে পরীক্ষামূলকভাবে প্রথম এ বাগানে চা রোপণ করা হয়। উল্লেখ্য, বাংলাদেশে ১৮৪০ সালে প্রথম চট্টগ্রামে চা বাগান তৈরির কাজ শুরু হয়। এর অব্যবহিত পরে ১৮৫৭ সালে সিলেটের মালিনীছড়ায় দেশের প্রথম বাণিজ্যিক চা বাগান প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২৪ মার্চ, ২০১৫ প্রথমবারের মতো নীলফামারীতে চা চাষ শুরু হয়। বর্তমানে বাংলাদেশ চা বোর্ডের নিবন্ধনকৃত চা বাগানের সংখ্যা ১৬৭টি।

ক. ময়মনসিংহ
খ. টাঙ্গাইল
গ. বরিশাল
ঘ. সিরাজগঞ্জ
উত্তরঃ টাঙ্গাইল
ব্যাখ্যাঃ

যমুনা সেতুর উপর দিয়ে রেলসংযোগ চালুর মাধ্যমে ঢাকার সাথে উত্তরবঙ্গের সরাসরি রেল যোগাযোগ প্রতিষ্ঠার জন্য টাঙ্গাইলে রেল সংযোগ স্থাপিত হয়। বাংলাদেশে প্রথম রেললাইন (ব্রডগেজ) স্থাপিত হয় ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৮৬৪। প্রথম রেললাইন বসানো হয় দর্শনা থেকে কুষ্টিয়ার জগতি পর্যন্ত। উপমহাদেশে প্রথম রেলগাড়ি চালু হয় ১৮৫৩ সালে। উপমহাদেশে প্রথম রেলগাড়ি চালু করেন লর্ড ডালহৌসী।

ক. ১৭ এপ্রিল, ২০০২
খ. ৯ এপ্রিল, ২০০২
গ. ১৮ মার্চ, ২০০২
ঘ. ৩ এপ্রিল, ২০০২
উত্তরঃ ৯ এপ্রিল, ২০০২
ব্যাখ্যাঃ

রাস্তাঘাটে বিশৃঙ্খলা, যানবাহন চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি, ছিনতাই, চাঁদাবাজিসহ নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নকারী অপরাধের দ্রুত বিচার সম্পন্ন করার জন্য জাতীয় সংসদে ২০০২ সালের ৭ এপ্রিল ‘আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নকারী অপরাধ (দ্রুত বিচার) বিল ২০০২’ উত্থাপন করা হয়। ৪ এপ্রিল এ আইনের খসড়া মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হয় এবং ৯ এপ্রিল তা পাস হয়। এ আইনে অপরাধীদের ২ থেকে ৫ বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও অতিরিক্ত অর্থদণ্ডের বিধান প্রণয়ন করা হয়েছে।

ক. কুতুবদিয়া
খ. সোনাদিয়া
গ. সন্দ্বীপ
ঘ. পূর্বাশা
উত্তরঃ পূর্বাশা
ব্যাখ্যাঃ

সাতক্ষীরা জেলার হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ অবস্থিত। ভারতের নিকট এটি পূর্বাশা বা নিউমুর নামে পরিচিত। দ্বীপটি ২০১০ সালে পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ার বর্তমানে এর কোনো অস্তিত্ব নেই।

ক. রাঙ্গামাটি
খ. খাগড়াছড়ি
গ. বান্দরবান
ঘ. সন্দ্বীপ
উত্তরঃ খাগড়াছড়ি
ব্যাখ্যাঃ

হালদা ভ্যালি খাগড়াছড়ি জেলায় অবস্থিত একটি উপত্যকা। এছাড়া কাপ্তাই থেকে প্লাবিত রাঙ্গামাটির উপত্যকাকে বলা হয় ভেঙ্গিভ্যালি। শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার এলাকায় বালিশিরা ভ্যালি অবস্থিত। এছাড়াও চট্টগ্রামে অবস্থিত সাঙ্গু ভ্যালি।

ক. ১৯২৭ সালের ১২ আগস্ট
খ. ১৯২৮ সালের ২৭ আগস্ট
গ. ১৯২৮ সালের ৩ নভেম্বর
ঘ. ১৯২৯ সালের ৫ জানুয়ারি
উত্তরঃ ১৯২৮ সালের ২৭ আগস্ট
ব্যাখ্যাঃ

১৯২৮ সালের ২৭ আগস্ট ফ্রান্সের প্যারিসে ‘প্যারিস প্যাক্ট’ স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিটি ‘ক্যালগ-ব্রিয়ান্ড’ বলেও পরিচিত। কার্যকর হয় ২৪ জুলাই, ১৯২৯। বহুপাক্ষিক এ চুক্তিটির মাধ্যমে জাতীয় নীতি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যুদ্ধ পরিহারের কথা বলা হয়।

ক. ‘দুটি রেডক্রস কনভেনশন’ নামে
খ. ‘তিনটি রেডক্রস কনভেনশন’ নামে
গ. ‘চারটি রেডক্রস কনভেনশন’ নামে
ঘ. ‘পাঁচটি রেডক্রস কনভেনশন’ নামে
উত্তরঃ ‘চারটি রেডক্রস কনভেনশন’ নামে
ব্যাখ্যাঃ

যুদ্ধ ও সশস্ত্র সংঘর্ষ সংক্রান্ত আইন প্রণয়ন বিষয়ে ১৯৪৯ সালের ১২ আগস্টের ‘জেনেভা কনভেনশন’- এ যুদ্ধাহত ও যুদ্ধবন্দিদের সাথে আচরণবিধির ওপর বিশ্বের ৫৮টি দেশের মধ্যে ৪টি আন্তর্জাতিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। উল্লেখ্য, ১৯৫৪ সালের ২০ জুলাই সুইজারল্যান্ডের জেনেভা শহরে ফ্রান্স ও ভিয়েতনামের মধ্যে চলমান বিক্ষিপ্ত যুদ্ধ বন্ধে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যা ‘জেনেভা চুক্তি’ নামে পরিচিত। বাংলাদেশ ১৩২তম দেশ হিসেবে জেনেভা কনভেনশনে নিবন্ধিত হয়।

ক. জেনেভায়
খ. লন্ডনে
গ. প্যারিসে
ঘ. হেগে
উত্তরঃ হেগে
ব্যাখ্যাঃ

স্থায়ী সালিসী আদালত নেদারল্যান্ডের দ্য হেগ শহরে অবস্থিত বিভিন্ন দেশের মধ্যকার অমীমাংসিত বিষয় নিষ্পত্তিকারী বিশেষ সংস্থা। এটি ‘ফার্স্ট হেগ পিচ কনফারেন্স’-এর একটি অ্যাক্টের অধীন ১৮৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

ক. ১৯৫০ সালে
খ. ১৯৫৫ সালে
গ. ১৯৬৫ সালে
ঘ. ১৯৬৬ সালে
উত্তরঃ ১৯৬৬ সালে
ব্যাখ্যাঃ

বিশ্বের প্রতিটি মানুষের অধিকার সংরক্ষণ তথা মানবাধিকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ১৯৬৬ সালে দুটি আন্তর্জাতিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। যথা: আন্তর্জাতিক নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক আর্থ-সামাজিক সাংস্কৃতিক অধিকার চুক্তি। উল্লেখ্য, ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর মানুষের সহজাত মর্যাদা, সততা ও সমানাধিকার রক্ষায় একটি চুক্তি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গৃহীত হয়, যা ‘মানবাধিকার চুক্তি’ নামে পরিচিত।

ক. আদ্দিস আবাবা
খ. নাইরোবি
গ. ডাকার
ঘ. কায়রো
উত্তরঃ আদ্দিস আবাবা
ব্যাখ্যাঃ

ECA (Economic Commission for Africa)- এর সদর দপ্তর ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবায়। এটি ১৯৫৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এ সংস্থার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য আফ্রিকার দেশসমূহের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা। আফ্রিকায় ৫৪টি দেশ বর্তমানে সদস্য সংখ্যা।

ক. ১৯৯০ সালে
খ. ১৯৯১ সালে
গ. ১৯৯২ সালে
ঘ. ১৯৯৩ সালে
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

বসনিয়া-হার্জেগোভিনায় শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ওহিও অঙ্গরাজ্যের ডেটন শহরের রাইট-পেটারসন বিমানবাহিনী ঘাঁটিতে ১৯৯৫ সালের নভেম্বরে এক শান্তি চুক্তিতে উপনীত হওয়ার পর ১৪ ডিসেম্বর ১৯৯৫ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে প্যারিসে যে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় তাই ডেটন শান্তি চুক্তি নামে পরিচিত।

ক. রোম চুক্তি
খ. ম্যাসট্রিক্ট চুক্তি
গ. ভিয়েনা কনভেনশন
ঘ. ব্রাসেলস্ কনভেনশন
উত্তরঃ রোম চুক্তি
ব্যাখ্যাঃ

১৯৫৭ সালের ২৫ মার্চ রোম চুক্তির মাধ্যমে European Economic Community (EEC) গঠনের প্রস্তাব করা হলেও ১৯৫৮ সালের ১ জানুয়ারি European Community (EC) প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৯২ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি ম্যাসট্রিক্ট চুক্তির মাধ্যমে EC-এর নাম পরিবর্তন করে European Union (EU) প্রতিষ্ঠা করা হয়, যা ১৯৯৩ সালের ১ জানুয়ারি যাত্রা শুরু করে।

৬৮. MIGA কখন গঠিত হয়?

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. ১৯৮০ সালে
খ. ১৯৮২ সালে
গ. ১৯৮৫ সালে
ঘ. ১৯৮৬ সালে
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

MIGA-এর পূর্ণরূপ Multilateral Investment Guarantee Agency. এটি বিশ্বব্যাংক গ্রুপের অঙ্গসংস্থা হিসেবে ১৯৮৮ সালের ১২ এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত হয়। এর সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসি। উন্নয়নশীল দেশসমূহে বৈদেশিক বিনিয়োগ উৎসাহিত করাই এ অঙ্গসংস্থার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।

ক. নিউইয়র্কে
খ. শিকাগোতে
গ. টোকিওতে
ঘ. লন্ডনে
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

জাপানের ইয়োকোহামা শহরে অবস্থিত ল্যান্ডমার্ক টাওয়ার ১৯৯৩ সালে নির্মিত হয়। ভূমিকম্প সহনীয় এই ভবনটির উচ্চতা ২৯৬.৩ মিটার বা ৯৭২ ফুট। এটা ৭৩ তলাবিশিষ্ট।

৭০. ‘হ্যারিপটার’ কি?

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. এক জাতীয় ধাতব পাত্র
খ. সাম্প্রতিককালে সর্বাধিক বিক্রিত একটি শিশুতোষ বই
গ. একজাতীয় গুচ্ছবোমা
ঘ. এক ধরনের খেলনা
উত্তরঃ সাম্প্রতিককালে সর্বাধিক বিক্রিত একটি শিশুতোষ বই
ব্যাখ্যাঃ

‘হ্যারিপটার’ হলো সাম্প্রতিককালে সর্বাধিক বিক্রিত ও আলোচিত একটি শিশুতোষ সিরিজ বই। এর লেখিকা ইংল্যান্ডের জোয়ান ক্যাথরিন রোলিং।

ক. গ্রিসে
খ. মেসোপটেমিয়ায়
গ. রোমে
ঘ. ভারতে
উত্তরঃ মেসোপটেমিয়ায়
ব্যাখ্যাঃ

খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ অব্দে টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস (বর্তমান দজলা ও ফোরাত) নদীর তীরে বর্তমান সময়ের ইরাক, সিরিয়া, তুরস্ক ও ইরানে গড়ে ওঠা সভ্যতাকে মেসোপটেমীয় সভ্যতা নামে অভিহিত করা হয়। মেসোপটেমীয় সভ্যতার চারটি পর্যায় ছিল। এগুলো হলো সুমেরীয় সভ্যতা, ব্যবিলনীয় সভ্যতা, অ্যাশিরীয় সভ্যতা ও ক্যালডীয় সভ্যতা। গ্রিসে গড়ে ওঠে গ্রিক সভ্যতা ও রোমে গড়ে ওঠে রোমান সভ্যতা এবং ভারতে সিন্ধু সভ্যতা।

ক. বাংলাদেশ
খ. তুরস্ক
গ. মালয়েশিয়া
ঘ. মরক্কো
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

OIC এর বর্তমান মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন হুসেইন ইব্রাহিম তাহা। তিনি আফ্রিকার দেশ চাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ সংস্থাটি ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর সদর দপ্তর সৌদি আরবের জেদ্দায় অবস্থিত। এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৫৭ (প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য ২৫)। বাংলাদেশ যোগদান করে ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪ (৩২ তম সদস্য)।

ক. নভেম্বর ২০০৩ ভারতের ব্যাঙ্গালোর
খ. ডিসেম্বর ২০০৩ কানাডার অটোয়া
গ. জানুয়ারি ২০০৪ পাকিস্তানের ইসলামাবাদ
ঘ. সেপ্টেম্বর ২০০৩ মেক্সিকোর কানকুন
উত্তরঃ সেপ্টেম্বর ২০০৩ মেক্সিকোর কানকুন
ব্যাখ্যাঃ

বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (WTO) পঞ্চম মিনিস্টারিয়াল কনফারেন্স মেক্সিকোর পর্যটন নগরী কানকুনে ২০০৩ সালের ১০-১৪ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। ধনী ও দরিদ্র দেশগুলোর ব্যবধান হ্রাসকল্পে কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই সম্মেলনের সমাপ্তি ঘটে। ১২তম MC ২০২১ সালের ৩০ নভেম্বর জেনেভায় হওয়ার কথা থাকলেও তা আবার পেছানো হয়েছে।

ক. যুক্তরাজ্য
খ. যুক্তরাষ্ট্র
গ. কোরিয়া
ঘ. কিউবা
উত্তরঃ যুক্তরাষ্ট্র
ব্যাখ্যাঃ

কন্ট্রা নিকারাগুয়ার বিদ্রোহী গ্রুপ। দীর্ঘদিন ধরে এ গ্রুপটি দেশের সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ চালিয়ে আসছিল। ১৯৮৫ সালের আগস্টে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরানের নিকট অস্ত্র বিক্রয়লব্ধ অর্থ দ্বারা কন্ট্রা বিদ্রোহীদের সাহায্য প্রদান করে। যদিও কালক্রমে ঘটনাটি ফাঁস হয়ে যায়।

ক. সহিংসতা বন্ধ করে ২০০৫ সালের মধ্যে স্বাধীন প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা
খ. দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন
গ. দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে অবাধ বাণিজ্য স্থাপন
ঘ. দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে সীমানা চিহ্নিতকরণ
উত্তরঃ সহিংসতা বন্ধ করে ২০০৫ সালের মধ্যে স্বাধীন প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা
ব্যাখ্যাঃ

ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাত অবসানের লক্ষ্যে প্রণীত একটি শান্তি পরিকল্পনা ‘রোডম্যাপ’। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৩০ এপ্রিল, ২০০৩ আনুষ্ঠানিকভাবে বহু প্রতীক্ষিত এই শান্তি পরিকল্পনা পেশ করে। জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং রাশিয়া সমন্বিতভাবে প্রস্তাবিত এ রোডম্যাপের খসড়া প্রস্তুত ও অনুমোদন করে। কিন্তু ইসরাইল এই প্রস্তাব প্রত্যাখান করে।

ক. ফ্রান্স
খ. যুক্তরাজ্য
গ. রাশিয়া
ঘ. দি নেদারল্যান্ডস
উত্তরঃ দি নেদারল্যান্ডস
ব্যাখ্যাঃ

জি-৮ (G-8) ভুক্ত দেশগুলো হলো:

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (United States)
যুক্তরাজ্য (United Kingdom)
জার্মানি (Germany)
ফ্রান্স (France)
জাপান (Japan)
ইতালি (Italy)
কানাডা (Canada)
রাশিয়া (Russia)

উল্লেখ্য, রাশিয়া ২০১৪ সালে এই গ্রুপ থেকে বাদ পড়ে, তবে এর আগে এটি জি-৮ নামে পরিচিত ছিল। বর্তমানে এটি জি-৭ নামে পরিচিত।

ক. আইএমএফ
খ. বিশ্বব্যাংক
গ. এডিবি
ঘ. আইডিবি
উত্তরঃ আইএমএফ
ব্যাখ্যাঃ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যাপকভাবে ধ্বংসপ্রাপ্ত ইউরোপের পুনর্গঠন এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীল অবস্থা বজায় রাখার জন্য ১৯৪৪ সালের ১-২২ জুলাই ব্রেটন উডসের জাতিসংঘ মনিটারি এন্ড ফিনান্সিয়াল কনফারেন্সে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ গঠিত হয়। তাই আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংক এ দুটি সংস্থাকেই ব্রেটন ‍উডস ইনস্টিটিউট বলা হয়। বিশ্বব্যাংক আন্তর্জাতিক পুনর্গঠন ও উন্নয়নে এবং আইএমএফ প্রতিকূল বাণিজ্যিক অবস্থা মোকাবেলায় ঋণ প্রদান করে।

ক. নভেম্বর ২০, ২০০২
খ. ডিসেম্বর ২৬, ২০০২
গ. জানুয়ারি ৭, ২০০৩
ঘ. মার্চ ২৩, ২০০৩
উত্তরঃ ডিসেম্বর ২৬, ২০০২
ব্যাখ্যাঃ

২০০২ সালের ২৬ ডিসেম্বর ড. ব্রিজিত বোইসেলিয়ার পৃথিবীর প্রথম ক্লোন মানব শিশু ‘ইভ’-এর জন্ম ঘটান। ৭ পাউন্ড ওজনের এই কন্যাশিশুটি সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ হয়।

ক. হোসে গুসামাও
খ. রবার্ট মুগাবে
গ. নেলসন ম্যান্ডেলা
ঘ. অং সান সুচি
উত্তরঃ নেলসন ম্যান্ডেলা
ব্যাখ্যাঃ

বইটির প্রকৃত নাম ‘Long Walk to Freedom’। এটি আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ নেলসন ম্যান্ডেলার (১৯১৮-২০১৩) আত্মজীবনীমূলক বই। নেলসন ম্যান্ডেলা এই বইয়ে তার ১৯৬৩ হতে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ২৭ বছরের কারাজীবনসহ নানা ঘটনা বর্ণনা করেছেন।

ক. ইসরাইল ও জর্ডান
খ. দক্ষিণ কোরিয়া ও উত্তর কোরিয়
গ. চীন ও তাইওয়ান
ঘ. ভারত ও পাকিস্তান
উত্তরঃ ভারত ও পাকিস্তান
ব্যাখ্যাঃ

এটি কাশ্মীরের পাকিস্তান ও ভারতের সীমান্ত বরাবর কাশ্মীর নিয়ন্ত্রণ রেখা। কারগিল ও দ্রাস এ নিয়ন্ত্রণ রেখার দুটি শহর। ১৯৯৯ সালের মে মাসে একদল জঙ্গী কাশ্মীরী এ রেখা অতিক্রম করে কারগিল পাহাড়ে আশ্রয় নিয়ে ভারতীয় সেনাদের ওপর আক্রমণ চালালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ বেঁধে যায়। পরে বিশ্ব নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপে এ যুদ্ধের অবসান ঘটে।

ক. এক-চতুর্থাংশ ধ্বংস হয়ে গেলে
খ. অর্ধেক ধ্বংস হয়ে গেলে
গ. এক-তৃতীয়াংশ বেড়ে গেলে
ঘ. এক-চতুর্থাংশ বেড়ে গেলে
উত্তরঃ এক-চতুর্থাংশ ধ্বংস হয়ে গেলে
ব্যাখ্যাঃ

মানুষের মস্তিষ্ক ‘Cerebrum’, ‘Cerebellum’ এবং ‘Brain Stem’ নিয়ে গঠিত এবং মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন কার্য সম্পাদন করে। স্নায়ু কোষের মাধ্যমেই মস্তিষ্ক উদ্দীপনা গ্রহণ করে ও উপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে যথাস্থানে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করে। তাই মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষ এক চতুর্থাংশ ধ্বংস হয়ে গেলে এর ক্ষমতা ক্ষয় পেতে থাকে।

ক. প্রচুর পরিমাণ অক্সিজেন সরবরাহ করে
খ. অক্সিজেন সরবরাহে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে
গ. নাইট্রোজেন সরবরাহ করে
ঘ. হাইড্রোজেন সরবরাহ করে
উত্তরঃ অক্সিজেন সরবরাহে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে
ব্যাখ্যাঃ

রাসায়নিক অগ্নিনির্বাপক জ্বলন্ত অগ্নিতে প্রচুর পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইডের সংমিশ্রণ ঘটিয়ে অক্সিজেন সরবরাহের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির মাধ্যমে আগুনকে নিয়ন্ত্রণে আনে।

ক. বিদ্যুৎ খরচ কমানোর উদ্দেশ্যে
খ. অতিমাত্রায় বিদ্যুৎ প্রবাহজনিত দুর্ঘটনা রোধের উদ্দেশ্যে
গ. বৈদ্যুতিক বাল্ব থেকে বেশি আলো পাওয়ার জন্য
ঘ. বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি যাতে সুষ্ঠুভাবে কাজ করে
উত্তরঃ অতিমাত্রায় বিদ্যুৎ প্রবাহজনিত দুর্ঘটনা রোধের উদ্দেশ্যে
ব্যাখ্যাঃ

বর্তনীতে সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয় অতিমাত্রায় বিদ্যুৎ প্রবাহজনিত বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনার হাত থেকে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি রক্ষার জন্য। সার্কিট ব্রেকারে টিন ও সিসার তৈরি একটি কম গলনাঙ্কের সঙ্কর ধাতুর তৈরি ‘ফিউজ’ বা তার ব্যবহার করা হয়। এর মধ্য দিয়ে একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় অতিরিক্ত বিদ্যুৎ প্রবাহিত হলে এটি গলে গিয়ে বিদ্যুৎ বর্তনী বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনার হাত থেকে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি রক্ষা পায়।

ক. নিউট্রন ও প্রোটনের সংখ্যা সমান
খ. প্রোটন ও নিউট্রনের ওজন সমান
গ. নিউট্রন ও প্রোটন নিউক্লিয়াস থাকে
ঘ. ইলেকট্রন ও প্রোটনের সংখ্যা সমান
উত্তরঃ ইলেকট্রন ও প্রোটনের সংখ্যা সমান
ব্যাখ্যাঃ

ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রনের সমন্বয়ে একটি পরমাণু গঠিত। নিউট্রন ও প্রোটনের সমন্বয়ে গঠিত হয় পরমাণুর নিউক্লিয়াস এবং ইলেকট্রন নিউক্লিয়াসের চারদিকে পরিভ্রমণ করতে থাকে। নিউক্লিয়াসের প্রোটন ধনাত্মক চার্জযুক্ত, নিউট্রন চার্জ নিরপেক্ষ এবং ইলেকট্রন ঋণাত্মক চার্জযুক্ত। একটি পরমাণুতে স্বাভাবিক অবস্থায় সর্বদা যতটা ইলেকট্রন থাকে ঠিক ততটা প্রোটন থাকে। তাই ঋণাত্মক ও ধনাত্মক চার্জ সমান থাকায় পরমাণু চার্জ নিরপেক্ষ হয়।

ক. ৭০%
খ. ৭২%
গ. ৭৩%
ঘ. ৮০%
উত্তরঃ ৭৩%
ব্যাখ্যাঃ

কোষের সাইটোপ্লাজমের মাঝে বিক্ষিপ্তভাবে অবস্থিত ধূসর বর্ণের ও শক্তি উৎপাদনের বিশেষ ধরনের অঙ্গগুলোকে মাইটোকন্ড্রিয়া বলা হয়। একে কোষের পাওয়ার হাউজও বলে। এটি গঠিত হয় DNA, RNA, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের সমন্বয়ে। এতে ৭৩% প্রোটিন, ২৫-৩০% লিপিড এবং সামান্য পরিমাণে RNA, DNA, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে।

ক. ফণিমনসা
খ. বীরুৎ
গ. গুল্ম
ঘ. সাইকাস
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

উপরিউক্ত সকল উদ্ভিদেরই মূল রয়েছে। ফণিমনসা টেরিডোফাইটা গ্রুপের উদ্ভিদ। এ জাতীয় উদ্ভিদের মূল, কাণ্ড ও পাতা থাকে কিন্তু ফুল ও ফল হয় না। কোমল কাণ্ডযুক্ত ছোট ছোট উদ্ভিদকে বীরুৎ বলে। যেমন- ধান, ছোলা, আদা ইত্যাদি। সাইকাস হচ্ছে ফ্যানেরোগ্যামিয়া (Phanerogamia) গ্রুপের উদ্ভিদ, যাদের ফুল হয় ও মূল, কাণ্ড প্রভৃতি থাকে এবং যেসব উদ্ভিদ আকারে ছোট ও কাষ্ঠল কিন্তু গুড়ি নেই তাদেরকে গুল্ম বলে। যেমন গোলাপ, জবা ইত্যাদি। পৃথিবীতে কিছু শৈবাল ও ছত্রাক রয়েছে, যাদের মূল নেই। যেমনমিউকর, সারগামাস, ঈস্ট ইত্যাদি।

ক. মৃদু রঞ্জন রশ্মি
খ. বিটা রশ্মি
গ. গামা রশ্মি
ঘ. কসমিক রশ্মি
উত্তরঃ মৃদু রঞ্জন রশ্মি
ব্যাখ্যাঃ

পুরনো মডেলের টেলিভিশন বা কম্পিউটার মনিটরে ক্যাথোড রে টিউব (CRT) ব্যবহার করা হয়। ইলেক্ট্রনসমূহ অতিউচ্চ বিভবে থাকার কারণে এ CRT থেকে খুব সামান্য পরিমাণ এক্স-রে নির্গত হয়। এ এক্স-রে বা রঞ্জন রশ্মি জীব কোষ ধ্বংস করতে সক্ষম। তবে আধুনিক টেলিভিশন থেকে এরূপ এক্স-রে নির্গমন ঘটে না।

৮৮. ‘ল্যাপটপ’ কি?

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. ছোট কুকুর
খ. পর্বতারোহণ সামগ্রী
গ. বাদ্যযন্ত্র
ঘ. ছোট কম্পিউটার
উত্তরঃ ছোট কম্পিউটার
ব্যাখ্যাঃ

ল্যাপটপ হলো ব্রিফকেস আকৃতির সঙ্গে বহনযোগ্য এক ধরনের ছোট কম্পিউটার। যে কোনো স্থানে তাৎক্ষণিকভাবে রেখে এর দ্বারা কাজ করা সম্ভব। ‘এপসন’ কোম্পানি ১৯৮১ সালে এটি প্রথম তৈরি করে।

৮৯. অ্যাসবেসটস কি?

[ বিসিএস ২৪তম ]

ক. অগ্নি নিরোধক খনিজ পদার্থ
খ. কম ঘনত্ববিশিষ্ট তরল পদার্থ
গ. বেশি ঘনত্ববিশিষ্ট তরল পদার্থ
ঘ. এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ
উত্তরঃ অগ্নি নিরোধক খনিজ পদার্থ
ব্যাখ্যাঃ

আঁশযুক্ত অগ্নিরোধক কঠিন পদার্থ বিশেষ। ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম সিলিকেট এর প্রধান উপাদান। অ্যাসবেসটস তাপসহ ও তাপ নিরোধক। এ বৈশিষ্ট্যের জন্য ‘অ্যাসবেসটস’ দমকল বাহিনীর পোশাক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

ক. বায়ুর চাপ বেশি থাকার কারণে
খ. বায়ুর চাপ কম থাকার কারণে
গ. পাহাড়ের উপর বাতাস কম থাকায়
ঘ. পাহাড়ের উপর তাপমাত্রা বেশি থাকায়
উত্তরঃ বায়ুর চাপ কম থাকার কারণে
ব্যাখ্যাঃ

উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে সাথে বায়ুর চাপ কমে যায় এবং পানির স্ফুটনাঙ্কও কমতে থাকে। কম তাপমাত্রায় পানি ফুটতে শুরু করে বলে এরূপ অবস্থায় মাছ, মাংসসহ বিভিন্ন রান্নার বস্তু কম তাপে সিদ্ধ হয় না। এ জন্য স্বাভাবিক অবস্থার চেয়ে পাহাড়-পর্বতে রান্না করতে সময় বেশি লাগে।

ক. ২৫৮
খ. ২৫৬
গ. ২৫৪
ঘ. ২৫২
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ প্রদত্ত ধারাটি হলো: \[ 1^2 + 3^2 + 5^2 + \dots + 31^2 \] এটি একটি বর্গ ধারা যেখানে প্রতিটি পদ বিজোড় সংখ্যার বর্গ। প্রথম \(n\) বিজোড় সংখ্যার বর্গের যোগফলের সূত্র হলো: \[ \sum_{k=1}^{n} (2k-1)^2 = \frac{n(2n-1)(2n+1)}{3} \] প্রথমে আমরা \(n\) এর মান নির্ণয় করব। ধারাটির শেষ পদ \(31\) হলে: \[ 2n - 1 = 31 \implies 2n = 32 \implies n = 16 \] এখন সূত্রে \(n = 16\) বসালে: \[ \sum_{k=1}^{16} (2k-1)^2 = \frac{16 \times 31 \times 33}{3} \] গুণফল নির্ণয়: \[ 16 \times 31 = 496 \] \[ 496 \times 33 = 16,368 \] \[ \frac{16,368}{3} = 5,456 \] ### উত্তর: \[ \boxed{5,456} \]
ক. ১২৮০
খ. ১২৮১
গ. ১৩১০
ঘ. ১৩১১
উত্তরঃ ১৩১১
ব্যাখ্যাঃ প্রথমে প্রথম বিক্রেতার লাভ নির্ণয় করি: \[ \text{লাভ} = \text{ক্রয়মূল্য} \times \frac{\text{লাভের হার}}{১০০} \] \[ \text{লাভ} = ১২০০ \times \frac{১৫}{১০০} = ১৮০ \text{ টাকা} \] তাহলে, প্রথম বিক্রেতার বিক্রয়মূল্য: \[ ১২০০ + ১৮০ = ১৩৮০ \text{ টাকা} \] এখন ক্রেতা এই দ্রব্যটি তৃতীয় ব্যক্তির কাছে ৫% ক্ষতিতে বিক্রয় করল: \[ \text{ক্ষতি} = \text{বিক্রয়মূল্য} \times \frac{\text{ক্ষতির হার}}{১০০} \] \[ \text{ক্ষতি} = ১৩৮০ \times \frac{৫}{১০০} = ৬৯ \text{ টাকা} \] তাহলে, শেষ বিক্রয়মূল্য: \[ ১৩৮০ - ৬৯ = ১৩১১ \text{ টাকা} \] সুতরাং, শেষ বিক্রয়মূল্য ছিল ১৩১১ টাকা।
ক. ২০%
খ. ১৬%
গ. ১৮%
ঘ. ১৫%
উত্তরঃ ২০%
ব্যাখ্যাঃ চালের দাম ২৫% বেড়ে গেলে এবং সাংসারিক ব্যয় অপরিবর্তিত রাখতে হলে চালের ব্যবহার কত শতাংশ কমাতে হবে তা নির্ণয় করতে হবে। ধরি: - চালের প্রাথমিক দাম = \(P\) টাকা - চালের প্রাথমিক ব্যবহার = \(Q\) একক - সাংসারিক ব্যয় = \(E = P \times Q\) দাম বৃদ্ধির পর: - নতুন দাম = \(P + 0.25P = 1.25P\) টাকা - নতুন ব্যবহার = \(Q'\) একক - সাংসারিক ব্যয় অপরিবর্তিত থাকলে: \[ 1.25P \times Q' = P \times Q \] \[ Q' = \frac{P \times Q}{1.25P} = \frac{Q}{1.25} = 0.8Q \] ব্যবহার কমার পরিমাণ: \[ Q - Q' = Q - 0.8Q = 0.2Q \] শতকরা ব্যবহার কমার পরিমাণ: \[ \frac{0.2Q}{Q} \times 100\% = 20\% \] উত্তর: \[ \boxed{২০\%} \]
ক. \(\mathrm{৭৭ \over ১৪৩}\)
খ. \(\mathrm{১০২ \over ২৮৯}\)
গ. \(\mathrm{১১৩\over ৩৫৫}\)
ঘ. \(\mathrm{৩৪৩\over ১০০১}\)
উত্তরঃ \(\mathrm{১১৩\over ৩৫৫}\)
ব্যাখ্যাঃ প্রদত্ত ভগ্নাংশটি হলো: \[ \frac{113}{355} \] এই ভগ্নাংশটি লঘিষ্ঠ আকারে প্রকাশিত কিনা তা নির্ণয় করতে হলে, আমাদের লব (113) এবং হর (355) এর গরিষ্ঠ সাধারণ গুণনীয়ক (গ.সা.গু.) নির্ণয় করতে হবে। ### ধাপ ১: গ.সা.গু. নির্ণয় 113 একটি মৌলিক সংখ্যা (Prime Number), কারণ এটি শুধুমাত্র 1 এবং 113 দ্বারা বিভাজ্য। 355 কে 113 দ্বারা ভাগ করলে: \[ 355 \div 113 = 3 \text{ এবং অবশিষ্ট } 16 \] যেহেতু অবশিষ্ট 0 নয়, তাই 113 এবং 355 পরস্পর সহমৌলিক (Co-prime)। অর্থাৎ, তাদের গ.সা.গু. 1। ### ধাপ ২: ভগ্নাংশটি লঘিষ্ঠ আকারে যেহেতু লব এবং হরের গ.সা.গু. 1, তাই ভগ্নাংশটি ইতিমধ্যেই লঘিষ্ঠ আকারে রয়েছে। ### উত্তর: \[ \boxed{\frac{113}{355}} \]
ক. ২০০০ টাকা
খ. ২৩০০ টাকা
গ. ২৫০০ টাকা
ঘ. ৩০০০ টাকা
উত্তরঃ ৩০০০ টাকা
ব্যাখ্যাঃ ধরি, ব্যক্তির মোট সম্পত্তির মূল্য \(x\) টাকা। ১. প্রথম ব্যয়: \[ \text{ব্যয়} = \frac{3}{7}x \] \[ \text{অবশিষ্ট} = x - \frac{3}{7}x = \frac{4}{7}x \] ২. দ্বিতীয় ব্যয়: \[ \text{ব্যয়} = \frac{5}{12} \times \frac{4}{7}x = \frac{5}{21}x \] \[ \text{অবশিষ্ট} = \frac{4}{7}x - \frac{5}{21}x = \frac{12}{21}x - \frac{5}{21}x = \frac{7}{21}x = \frac{1}{3}x \] ৩. অবশিষ্ট টাকা: \[ \frac{1}{3}x = 1000 \] \[ x = 1000 \times 3 = 3000 \] উত্তর: \[ \boxed{3000 \text{ টাকা}} \]
ক. ১৬ বর্গমিটার
খ. ১৫ বর্গমিটার
গ. ১৭ বর্গমিটার
ঘ. ১৪ বর্গমিটার
উত্তরঃ ১৫ বর্গমিটার
ব্যাখ্যাঃ আমরা হেরনের সূত্র (Heron's formula) ব্যবহার করে এই ত্রিভুজটির ক্ষেত্রফল নির্ণয় করতে পারি। প্রথমে, ত্রিভুজটির পরিসীমার অর্ধেক \(s\) নির্ণয় করি: \[ s = \frac{a + b + c}{2} \] যেখানে \( a = 5 \) মিটার, \( b = 6 \) মিটার এবং \( c = 7 \) মিটার। \[ s = \frac{5 + 6 + 7}{2} = \frac{18}{2} = 9 \] এখন হেরনের সূত্র প্রয়োগ করি: \[ \text{ক্ষেত্রফল} = \sqrt{s(s-a)(s-b)(s-c)} \] \[ \text{ক্ষেত্রফল} = \sqrt{9(9-5)(9-6)(9-7)} \] \[ \text{ক্ষেত্রফল} = \sqrt{9 \times 4 \times 3 \times 2} \] \[ \text{ক্ষেত্রফল} = \sqrt{216} \] \[ \text{ক্ষেত্রফল} \approx 14.7 \] নিকটতম বর্গমিটারে ত্রিভুজটির ক্ষেত্রফল হল ১৫ বর্গমিটার।
ক. ১৬৯
খ. ২২৫
গ. ২৫৬
ঘ. ২৭২
উত্তরঃ ২২৫
ব্যাখ্যাঃ প্রদত্ত সংখ্যাগুলি হল: ৯, ৩৬, ৮১, ১৪৪, ... এই সংখ্যাগুলি পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় যে এগুলি পূর্ণবর্গ সংখ্যা: \[ 9 = 3^2 \] \[ 36 = 6^2 \] \[ 81 = 9^2 \] \[ 144 = 12^2 \] এখানে বর্গের ভিত্তি সংখ্যাগুলি হল: ৩, ৬, ৯, ১২, ... এই ভিত্তি সংখ্যাগুলি প্রতিবার ৩ করে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই পরবর্তী ভিত্তি সংখ্যা হবে: \[ 12 + 3 = 15 \] পরবর্তী সংখ্যাটি হবে: \[ 15^2 = 225 \] উত্তর: \[ \boxed{225} \]
ক. ৭০ মিটার
খ. ৭৫ মিটার
গ. ৮০ মিটার
ঘ. ৯০ মিটার
উত্তরঃ ৮০ মিটার
ব্যাখ্যাঃ ধরি, আয়তক্ষেত্রের প্রস্থ \(x\) মিটার। তাহলে দৈর্ঘ্য হবে \(3x\) মিটার। ক্ষেত্রফল: \[ \text{ক্ষেত্রফল} = \text{দৈর্ঘ্য} \times \text{প্রস্থ} = 3x \times x = 3x^2 \] প্রদত্ত ক্ষেত্রফল ৩০০ বর্গমিটার: \[ 3x^2 = 300 \] \[ x^2 = \frac{300}{3} = 100 \] \[ x = \sqrt{100} = 10 \text{ মিটার} \] দৈর্ঘ্য: \[ 3x = 3 \times 10 = 30 \text{ মিটার} \] পরিসীমা: \[ \text{পরিসীমা} = 2(\text{দৈর্ঘ্য} + \text{প্রস্থ}) = 2(30 + 10) = 2 \times 40 = 80 \text{ মিটার} \] উত্তর: \[ \boxed{80 \text{ মিটার}} \]
ক. 3
খ. 6
গ. 9
ঘ. 12
উত্তরঃ 9
ব্যাখ্যাঃ আমরা \( (x-y)^2 \) এর মান নির্ণয় করতে পারি। প্রথমে, \( (x-y)^2 \) এর সম্প্রসারণ করি: \[ (x-y)^2 = x^2 - 2xy + y^2 \] এখন, \( x^2 + y^2 \) এর মান নির্ণয় করার জন্য \( (x+y)^2 \) ব্যবহার করি: \[ (x+y)^2 = x^2 + 2xy + y^2 \] আমাদের জানা আছে \( x + y = 7 \) এবং \( xy = 10 \), তাই: \[ (x+y)^2 = 7^2 = 49 \] \[ 49 = x^2 + 2xy + y^2 \] এখন, \( x^2 + y^2 \) নির্ণয় করি: \[ x^2 + y^2 = 49 - 2xy \] যেহেতু \( xy = 10 \): \[ x^2 + y^2 = 49 - 2 \times 10 = 49 - 20 = 29 \] এখন, \( (x-y)^2 \) নির্ণয় করি: \[ (x-y)^2 = x^2 - 2xy + y^2 \] \[ (x-y)^2 = 29 - 20 = 9 \] তাহলে, \( (x-y)^2 \) এর মান হল ৯।
ক. \((\mathrm {x+3)(2x}-5)\)
খ. \((\mathrm {x-3)(2x}-5)\)
গ. \((\mathrm {x-3)(2x}+5)\)
ঘ. \((\mathrm {x+3)(2x}+5)\)
উত্তরঃ \((\mathrm {x+3)(2x}-5)\)
ব্যাখ্যাঃ আমরা \(2x^2 + x - 15\) এর উৎপাদন (factorization) করতে পারি। প্রথমে, আমরা \(2x^2 + x - 15\) কে এমনভাবে বিভক্ত করতে পারি যা দুটি গুণফল থেকে সমীকরণ তৈরি হয়। ধরি, \(2x^2 + x - 15 = (ax + b)(cx + d)\) এখন, \(a \times c = 2\) এবং \(b \times d = -15\) হওয়া প্রয়োজন। ধরি, \( (2x + 5)(x - 3) \): \[ (2x + 5)(x - 3) \] \[ = 2x^2 - 6x + 5x - 15 \] \[ = 2x^2 - x - 15 \] এখন, আমরা ধরা হয়েছে \(2x^2 + x - 15\) এর উৎপাদন \( (2x + 5)(x - 3) \)। সুতরাং, \(2x^2 + x - 15\) এর উৎপাদন (factors) হল \( (2x + 5)(x - 3) \)।