আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

ক. ILO
খ. SAARC
গ. NATO
ঘ. BIMSTEC
উত্তরঃ NATO
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো গঃ NATO

বাংলাদেশ নিম্নলিখিত সংস্থাগুলোর সদস্য:

  • কঃ ILO (International Labour Organization - আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা)
  • খঃ SAARC (South Asian Association for Regional Cooperation - দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা)
  • ঘঃ BIMSTEC (Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical and Economic Cooperation - বঙ্গোপসাগরীয় বহুমাত্রিক কারিগরি ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা উদ্যোগ)

NATO (North Atlantic Treaty Organization - উত্তর আটলান্টিক চুক্তি সংস্থা) হলো উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের কয়েকটি দেশের সামরিক জোট। বাংলাদেশ এই সামরিক জোটের সদস্য নয়।

ক. ১৯৭৩
খ. ১৯৭৪
গ. ১৯৭৫
ঘ. ১৯৭৬
উত্তরঃ ১৯৭৪
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালে ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থা (OIC - Organisation of Islamic Cooperation)-এর সদস্যপদ লাভ করে।

বিস্তারিত:

  • ১৯৭৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে লাহোরে অনুষ্ঠিত OIC সম্মেলনে বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিকভাবে সদস্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
  • এই সম্মেলনে বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান অংশগ্রহণ করেছিলেন।
  • পাকিস্তানের স্বীকৃতির পর বাংলাদেশকে এই সংগঠনে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
ক. BCIM-EC
খ. OAS
গ. OIC
ঘ. BIMSTEC
উত্তরঃ OAS
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হল খঃ OAS

OAS এর পূর্ণরূপ হলো Organization of American States। এটি আমেরিকার মহাদেশের (উত্তর, মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকা) স্বাধীন রাষ্ট্রগুলোর একটি আঞ্চলিক সংস্থা। বাংলাদেশ এই অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত না হওয়ায় সংস্থাটির সদস্য নয়।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ BCIM-EC (Bangladesh-China-India-Myanmar Economic Corridor), OIC (Organization of Islamic Cooperation) এবং BIMSTEC (Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical and Economic Cooperation)-এর সক্রিয় সদস্য।

ক. ১৯৭২, কায়রো
খ. ১৯৭৪, নয়াদিল্লী
গ. ১৯৭৫, বেলগ্রেড
ঘ. ১৯৭৩, আলজিয়ার্স
উত্তরঃ ১৯৭৩, আলজিয়ার্স
ব্যাখ্যাঃ

জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন (Non-Aligned Movement - NAM) হলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর স্নায়ুযুদ্ধকালীন সময়ে গঠিত একটি আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক জোট। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলোকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পুঁজিবাদী জোট (ন্যাটো) এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বাধীন সমাজতান্ত্রিক জোট (ওয়ারশ প্যাক্ট) - এই দুটি প্রধান সামরিক ও রাজনৈতিক প্রভাব বলয়ের বাইরে রাখা।

প্রতিষ্ঠা ও প্রেক্ষাপট:

  • প্রতিষ্ঠা: ১৯৬১ সালে যুগোস্লাভিয়ার (বর্তমান সার্বিয়ার) বেলগ্রেডে প্রথম জোট নিরপেক্ষ শীর্ষ সম্মেলনের মাধ্যমে এই আন্দোলনের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়।
  • প্রতিষ্ঠাতা: এই আন্দোলনের প্রধান উদ্যোক্তা ছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু, যুগোস্লাভিয়ার রাষ্ট্রপতি জোসিপ ব্রোজ টিটো, মিশরের রাষ্ট্রপতি জামাল আবদেল নাসের, ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি সুকর্ণ এবং ঘানার রাষ্ট্রপতি Kwame Nkrumah।
  • পটভূমি: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর অনেক নতুন স্বাধীন রাষ্ট্র বিশ্ব মঞ্চে নিজেদের স্থান করে নিচ্ছিল। স্নায়ুযুদ্ধের তীব্রতায় এই দেশগুলো দুটি প্রধান শিবিরে যোগদানের চাপ অনুভব করছিল। জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন এই দেশগুলোকে নিজেদের স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি বজায় রাখতে এবং কোনো বৃহৎ শক্তির তাঁবেদারি না করতে একটি প্ল্যাটফর্ম প্রদান করে।

বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক:

বাংলাদেশ ১৯৭৩ সালে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনে যোগদান করে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে আলজেরিয়ায় অনুষ্ঠিত জোট নিরপেক্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশের পক্ষে অংশগ্রহণ করেন। এই জোট বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং বাংলাদেশ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের নীতি ও আদর্শের প্রতি সমর্থন জানিয়ে আসছে।

ক. মার্শাল আইল্যান্ড
খ. মালদ্বীপ
গ. গ্রানাডা
ঘ. বাহামা
উত্তরঃ মার্শাল আইল্যান্ড
ব্যাখ্যাঃ

ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরাম (সিভিএফ) এর বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশ সভাপতি হয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশও ২০২০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত এর সভাপতি ছিল। বাংলাদেশ ২০২০-২০২২ সালের জন্য Climate Vulnerable Forum এর চেয়্যারপারসন হিসেবে মনোনিত হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা CVF এর সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। বাংলাদেশের পূর্বে ইথিওপিয়া এবং মার্শাল আইল্যান্ড CVF এর সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।

ক. ২০মে ১৯৭৩
খ. ২২মে ১৯৭৩
গ. ২১মে ১৯৭৩
ঘ. ২৩মে ১৯৭৩
উত্তরঃ ২৩মে ১৯৭৩
ব্যাখ্যাঃ

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৩ সালের ২৩ মে বিশ্ব শান্তি পরিষদ কর্তৃক জুলিও কুরি শান্তি পুরস্কার প্রদান করা হয়।

পরাধীনতা থেকে মুক্তি এবং বিশ্ব শান্তিতে অসামান্য অবদানের জন্য এই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছিল। এটি ছিল বাংলাদেশের জন্য প্রথম কোনো আন্তর্জাতিক সম্মাননা।

জুলিও কুরি ছিলেন বিখ্যাত ফরাসি বিজ্ঞানী ও শান্তিকর্মী এবং বিশ্ব শান্তি পরিষদের সভাপতি। তার নামানুসারে এই পুরস্কার প্রবর্তিত হয়।

ক. রুয়ান্ডা
খ. সিয়েরালিয়ন
গ. সুদান
ঘ. লাইবেরিয়া
উত্তরঃ সিয়েরালিয়ন
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা ভাষাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দিয়েছে সিয়েরা লিওন

পশ্চিম আফ্রিকার এই দেশটি ১৯৯১-২০০২ সালের গৃহযুদ্ধের সময় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে বাংলা ভাষাকে অন্যতম সরকারি ভাষার মর্যাদা দেয়।

এটি বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত!

ক. Planet 50-50
খ. এমডিজি অ্যাওয়ার্ড ২০১০
গ. জাতিসংঘ শান্তি পুরস্কার
ঘ. সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রী
উত্তরঃ এমডিজি অ্যাওয়ার্ড ২০১০
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশুমৃত্যুর হার কমানোর ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য সাফল্যের জন্য জাতিসংঘের মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল (MDG) পুরস্কার ২০১১ লাভ করেন।

এই পুরস্কারটি তাকে ২০১০ সালে মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোলস (MDG) অর্জনে, বিশেষ করে শিশুমৃত্যু কমানোর (MDG 4) ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাফল্যের জন্য দেওয়া হয়। পুরস্কারটি ২০১১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে তাকে হস্তান্তর করা হয়।

ক. নিউজ উইরুল (উইকস)
খ. দি ইকনমিস্ট
গ. টাইম
ঘ. গার্ডিয়ান
উত্তরঃ নিউজ উইরুল (উইকস)
ব্যাখ্যাঃ

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে 'রাজনীতির কবি' উপাধি দিয়েছিলেন নিউজউইক (Newsweek) ম্যাগাজিন।

১৯৭১ সালের ৫ এপ্রিল, অর্থাৎ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়, যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত নিউজউইক ম্যাগাজিনের একটি সংখ্যায় বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা হয়েছিল "Poet of Politics" বা 'রাজনীতির কবি'। এই লেখায় সাংবাদিক লরেন্স ফস্টার (Lawrence F. Lifschultz - যার অন্য পরিচিতি লরেন্স লিফসুল্জ) এই উপাধি ব্যবহার করেন, যেখানে তিনি বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ এবং তাঁর নেতৃত্বকে কবিতার সাথে তুলনা করেন। এই উপাধিটি বিশ্বজুড়ে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে।

ক. UNDP
খ. UNESCO
গ. UNICEF
ঘ. UNCTAD
উত্তরঃ UNESCO
ব্যাখ্যাঃ

২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয় ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর

জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো (UNESCO) তাদের ৩০তম সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রস্তাবকে সর্বসম্মতিক্রমে গ্রহণ করে এবং ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। ২০০০ সাল থেকে সারা বিশ্বে এই দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।

ক. ১৯৮২
খ. ১৯৮৫
গ. ১৯৭৫
ঘ. ১৯৭৯
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

জাতিসংঘ তথ্য কেন্দ্র প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ: সহযোগিতার তিন দশক’ সাময়িকী এবং বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী প্রকাশিত ক্রোড়পত্র অনুসারে বাংলাদেশ ১৯৮৮ সালে UNIIMOG ও UNTAG-এ যোগদানের মধ্য দিয়ে শান্তিরক্ষা বাহিনীতে কাজ শুরু করে।

ক. ১৩৬ তম
খ. ১৩৭ তম
গ. ১৩৮ তম
ঘ. ১৩৯ তম
উত্তরঃ ১৩৬ তম
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্য। ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ জাতিসংঘের ২৯তম অধিবেশনে ৩টি দেশ সদস্যপদ লাভ করে। এগুলো হচ্ছে – ‘বাংলাদেশ’, ‘গ্রানাডা’ এবং ‘গিনি বিসাউ’। এর পূর্বে জাতিসংঘের সদস্য দেশ ছিল ১৩৫টি। ১৯৭৪ সালের সদস্যপদ লাভকারী দেশ ৩টি নিয়ে জাতিসংঘের সদস্য সংখ্যা দাড়ায় ১৩৮টিতে। তবে বর্ণক্রমানুসারে নাম আসায় বাংলাদেশ ১৩৬তম, গ্রানাডা ১৩৭ তম এবং গিনি বিসাউ ১৩৮তম সদস্যপদ লাভ করে।

ক. বি এ সিদ্দিকী
খ. খাজা ওয়াসিউদ্দিন
গ. হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী
ঘ. শমসের মবিন চৌধুরী
উত্তরঃ হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী
ব্যাখ্যাঃ

হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৩৯তম অধিবেশনে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। এ সময় সাধারণ পরিষদের বেশ কটি অধিবেশনে তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে সভাপতিত্ব করেন। ১৯৮৬ সালের ১৬ ডিসেম্বর তিনি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৪১তম অধিবেশনের সভাপতির দায়িত্ব লাভ করেন।

ক. ৫ম
খ. ৭ম
গ. ৮ম
ঘ. ১০ম
উত্তরঃ ৮ম
ব্যাখ্যাঃ

UNFPA-এর জনসংখ্যা বিষয়ক রিপোর্ট ২০০৪ অনুযায়ী বাংলাদেশ বিশ্বের ৭ম জনসংখ্যার দেশ এবং UNFPA- এর জনসংখ্যা রিপোর্ট ২০০৫- এ বাংলাদেশের অবস্থান দাঁড়ায় অষ্টমে। সর্বশেষ ২০২৩ সালের UNFPA রিপোর্ট মতে বাংলাদেশ বিশ্বের অষ্টম জনসংখ্যার দেশ।

ক. ১৯৯৮
খ. ১৯৯৯
গ. ২০০০
ঘ. ২০০১
উত্তরঃ ১৯৯৯
ব্যাখ্যাঃ

বাঙালি জাতির ১৯৫২ সালের আত্মত্যাগের দীর্ঘ ৪৭ বছর পর ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর UNESCO ২১ ফেব্রুয়ারিকে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে। ২০০০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি UNESCO-র ১৮৮ টি সদস্য রাষ্ট্রে এটি প্রথমবারের মতো পালিত হয়।

ক. ১৯৭৩
খ. ১৯৭৪
গ. ১৯৭৫
ঘ. ১৯৭৬
উত্তরঃ ১৯৭৪
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ অর্গানাইজেশন অফ ইসলামিক কোঅপারেশন (OIC) এর সদস্য হয় ১৯৭৪ সালে। বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালের ১৫ই আগস্ট OIC-এর সদস্যপদ লাভ করে, যখন এটি ইসলামিক সম্মেলন ঐতিহাসিক সম্মেলনে যোগদান করে।

ক. ১৯৯১
খ. ১৯৯৪
গ. ১৯৯২
ঘ. ১৯৯৫
উত্তরঃ ১৯৯৫
ব্যাখ্যাঃ

WTO-এর পূর্ণরূপ World Trade Organization । এর পূর্ব নাম GATT প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৮ সালের ১ জানুয়ারি। ১৯৯৫ সালের ১ জানুয়ারি এর নামকরণ করা হয় WTO। WTO এর সদর দপ্তর অবস্থিত সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় । ১ জানুয়ারি ১৯৯৫ বাংলাদেশ এ সংস্থার ২৮তম সদস্যপদ লাভ করে।

ক. ১৯৯৯
খ. ২০০০
গ. ২০০১
ঘ. ২০০২
উত্তরঃ ২০০০
ব্যাখ্যাঃ

CTBT- Comprehensive Test Ban Treaty বা পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা নিষিদ্ধকরণ চুক্তি। এ চুক্তির মাধ্যমে পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। সিটিবিটি স্বাক্ষরের জন্য উন্মুক্ত করা হয় ১৯৯৬ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর। বাংলাদেশে ১৯৯৬ সালের ২৪ অক্টোবর ১২৯তম দেশ হিসেবে সিটিবিটিতে স্বাক্ষর করে। স্বাক্ষরের পর এটি র‌্যাটিফাই বা অনুসমর্থনের প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশ ২০০০ সালের ৮ মার্চ ২৮তম ও দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে এটি অনুমোদন করে।

ক. ২ বার
খ. ৩ বার
গ. ১ বার
ঘ. ৪ বার
উত্তরঃ ২ বার
ব্যাখ্যাঃ

স্বস্তি পরিষদ বা নিরাপত্তা পরিষদে বাংলাদেশ এ পর্যন্ত দুবার সদস্যপদ লাভ করে। প্রথমবার সদস্যপদ লাভ করে ১০ নভেম্বর, ১৯৭৮ (১৯৭৯-৮০ মেয়াদে) এবং দ্বিতীয়বার ১৪ অক্টোবর, ১৯৯৯ সালে (২০০০-২০০১ মেয়াদে)।

ক. স্বস্তি পরিষদে
খ. সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে
গ. ইকোসোকে (ECOSOC)
ঘ. ইউনেসকোতে (UNESCO)
উত্তরঃ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম বাংলাদেশী রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ২৯তম অধিবেশনে বাংলা ভাষায় বক্তৃতা প্রদান করেন।

ক. ১৯৭২ সালে
খ. ১৯৭৩ সালে
গ. ১৯৭৪ সালে
ঘ. ১৯৭৫ সালে
উত্তরঃ ১৯৭২ সালে
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ ১৯৭২ সালের ১৮ এপ্রিল প্রথম আন্তর্জাতিক সংস্থা হিসেবে কমনওয়েলথের সদস্যপদ লাভ করে। বাংলাদেশ কমনওয়েলথের ৩২তম সদস্য এবং ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সদস্য হয় জাতিসংঘের।

ক. সালমা সোবহান
খ. সালমা খান
গ. নাজমা চৌধুরী
ঘ. হামিদা হোসেন
উত্তরঃ সালমা খান
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশী সালমা খান ১৯৯৭-১৯৯৮ সালে CEDAW– এর চেয়ারপার্সন ছিলেন। CEDAW – তে বাংলাদেশের প্রতিনিধি-১. সালমা খান (মেয়াদ ১৯৯৩-২০০০ ও ২০০৩ - ২০০৬), ২.ফেরদৌস আরা (মেয়াদ ১ জানুয়ারি ২০০৭ - ৩১ ডিসেম্বর ২০১০) ও ৩. ইসমাত জাহান (মেয়াদ ১ জানুয়ারি ২০১১ – ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ ও ২০১৫-২০১৮) ।

ক. IJO
খ. APEC
গ. SAARC
ঘ. ADB
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

IJO–এর সদর দপ্তর বাংলাদেশে অবস্থিত ছিল। বর্তমানে এ সংস্থাটি বিলুপ্ত। এর পরিবর্তে আইজেএসজি (IJSG- International Jute Study Group) নামক সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে (২৭ এপ্রিল ২০২০) এবং এর সদর দপ্তর ঢাকায়। উল্লেখ্য, সিরডাপ (CIRDAP) –এর সদর দপ্তরও বাংলাদেশে অবস্থিত। (APEC) –এর সদর দপ্তর সিঙ্গাপুরের আলেকজান্দ্রা পয়েন্টে, (SAARC)-এর সদর দপ্তর নেপালের কাঠ কাঠমান্ডুতে অবস্থিত। আর ADB –এর সদর দপ্তর ফিলিপাইনের ম্যানিলায়।

ক. ১৯৭৮ – ৭৯
খ. ১৯৭৯ – ৮০
গ. ১৯৮০ – ৮১
ঘ. ১৯৮২ – ৮৩
উত্তরঃ ১৯৭৯ – ৮০
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ এ পর্যন্ত দুবার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য নির্বাচিত হয়। প্রথমবার নির্বাচিত হয় ১০ নভেম্বর, ১৯৭৮ (মেয়াদকাল ১৯৭৯-৮০) এবং দ্বিতীয়বার নির্বাচিত হয় ১৪ অক্টোবর, ১৯৯৯ (মেয়াদকাল ২০০০-২০০১)।

ক. শামীম সিকদার
খ. সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ
গ. হামিদুজ্জামান খান
ঘ. আবদুস সুলতান
উত্তরঃ হামিদুজ্জামান খান
ব্যাখ্যাঃ

১৯৮৮ সালের সিউল অলিম্পিকের পার্কে হামিদুজ্জামান খানের ‘স্টেপস্’ ভাস্কর্যটি স্থান পেয়েছিল। হামিদুজ্জামান খানের উল্লেখযোগ্য স্থাপত্য হলো ‘সংশপ্তক’ (জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়), ‘স্বাধীনতা’ (কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, ঢাকা) এবং ‘ক্যাম্পাস’ (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)।

ক. ইউনেস্কো
খ. ইউনিসেফ
গ. ইউএনডিপি
ঘ. ইউএনএফপিএ
উত্তরঃ ইউনেস্কো
ব্যাখ্যাঃ

ইউনেস্কো (UNESCO) বাউল গানকে "হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি" বা "মানবতার অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য" হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

বাউল গান বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী লোকসংগীত যা আধ্যাত্মিক এবং দার্শনিক ভাবধারার প্রকাশ ঘটায়। বাউল গান মূলত মৌখিক ঐতিহ্যের মাধ্যমে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে চলে এসেছে। এই গানের মধ্যে মানবপ্রেম, অসাম্প্রদায়িকতা, এবং আধ্যাত্মিকতার গভীর অনুভূতি প্রকাশ পায়। ২০০৫ সালে ইউনেস্কো বাউল গানকে "মানবতার অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য" হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

প্রশ্নঃ বাংলাদেশ স্কয়ার কোথায় অবস্থিত?

[ 18th ntrca (স্কুল সমপর্যায়-২) (15-03-2024) ]

ক. সিয়েরালিওন
খ. সুদান
গ. লাইবেরিয়া
ঘ. নাইজেরিয়া
উত্তরঃ লাইবেরিয়া
ব্যাখ্যাঃ

'বাংলাদেশ স্কয়ার' লাইবেরিয়ায় অবস্থিত। এটি বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা ২০০৮ সালে নির্মাণ করে।