আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

ক. সংযুক্ত আরব আমিরাত
খ. সৌদিআরব
গ. কুয়েত
ঘ. মালয়েশিয়া
উত্তরঃ সৌদিআরব
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমানে (এপ্রিল ২০২৫), বাংলাদেশ সর্বাধিক জনশক্তি রপ্তানি করে সৌদি আরবে

দীর্ঘদিন ধরে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানির প্রধান কেন্দ্র। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সৌদি আরব একক দেশ হিসেবে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক বাংলাদেশী কর্মীর গন্তব্য হয়ে উঠেছে। এর পরেই সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান, কাতার এবং মালয়েশিয়ার অবস্থান।

ক. সৌদি আরব
খ. কুয়েত
গ. ওমান
ঘ. জর্দান
উত্তরঃ সৌদি আরব
ব্যাখ্যাঃ

The Daily Star Bangla এবং অন্যান্য নির্ভরযোগ্য সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বাংলাদেশের শ্রমিকদের সর্বাধিক গন্তব্যস্থল হলো মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো, বিশেষ করে সৌদি আরব

নারী শ্রমিকদের ক্ষেত্রেও সৌদি আরব প্রধান গন্তব্যস্থল। তবে, পুরুষ শ্রমিকদের পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী শ্রমিক জর্ডান, ওমান এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতেও কাজ করতে যান।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মালয়েশিয়াও বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গন্তব্য হিসেবে পুনরায় আত্মপ্রকাশ করছে।

ক. ১৯৯৫
খ. ১৯৯৬
গ. ১৯৯৭
ঘ. ১৯৯৮
উত্তরঃ ১৯৯৮
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে ১৯৯৮ সালে বয়স্ক ভাতা চালু হয়। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর কর্মসূচিটি উদ্বোধন করেন।

ক. ২০০২
খ. ২০০৬
গ. ২০০৯
ঘ. ২০১১
উত্তরঃ ২০০৯
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ (Right to Information Act, 2009) জনগণের তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রণীত একটি গুরুত্বপূর্ণ আইন। এই আইনের মাধ্যমে বাংলাদেশের নাগরিকগণ সরকারি ও বেসরকারি কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তথ্য জানার এবং তা পাওয়ার অধিকার লাভ করেছেন।

এই আইনের মূল উদ্দেশ্যগুলো হলো:

  • নাগরিকদের তথ্য জানার অধিকার নিশ্চিত করা।
  • সরকারি ও বেসরকারি কর্তৃপক্ষের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি করা।
  • দুর্নীতি হ্রাস করা।
  • সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।
  • গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটানো।
ক. জনসংখ্যা গবেষণা
খ. নদী গবেষণা
গ. মিঠাপানি গবেষণা
ঘ. বন্দর গবেষণা
উত্তরঃ জনসংখ্যা গবেষণা
ব্যাখ্যাঃ

নিপোর্ট (NIPORT) একটি জনসংখ্যা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান। এর পূর্ণরূপ হলো ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ পপুলেশন রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং (National Institute of Population Research and Training)।

এই প্রতিষ্ঠানটি মূলত জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, পরিবার পরিকল্পনা, প্রজনন স্বাস্থ্য এবং পুষ্টি সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা পরিচালনা করে এবং সংশ্লিষ্ট কর্মীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে।

ক. রাস্তায় ট্রাফিক আইন মেনে চলা
খ. শিল্প কারখানায় অধিক শ্রমিক নিয়োগ দেয়া
গ. দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা
ঘ. রাজনৈতিক সংগঠনে অন্তর্ভুক্ত হওয়া
উত্তরঃ রাস্তায় ট্রাফিক আইন মেনে চলা
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো রাস্তায় ট্রাফিক আইন মেনে চলা

ব্যাখ্যা:

  • নাগরিকের দায়িত্ব: নাগরিকের দায়িত্ব হলো দেশের আইন-কানুন ও নিয়মশৃঙ্খলা মেনে চলা, সমাজের প্রতি কর্তব্য পালন করা এবং দেশের উন্নয়নে অংশ নেওয়া।

  • কঃ রাস্তায় ট্রাফিক আইন মেনে চলা: এটি সরাসরি একটি আইন মেনে চলার উদাহরণ যা সমাজের শৃঙ্খলা এবং নিরাপত্তা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি প্রত্যেক নাগরিকের প্রাথমিক দায়িত্বের অন্তর্ভুক্ত।

  • খঃ শিল্প কারখানায় অধিক শ্রমিক নিয়োগ দেয়া: এটি শিল্পোদ্যোক্তাদের একটি অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত, যা দেশের কর্মসংস্থানে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। এটি সরাসরি নাগরিকের দায়িত্বের আওতায় পড়ে না।

  • গঃ দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা: এটি রাষ্ট্র বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একটি দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য এবং নীতি-নির্ধারকদের কাজ। فرد হিসেবে এটি একজন নাগরিকের প্রত্যক্ষ দায়িত্ব নয়, যদিও প্রত্যেকে নিজের দক্ষতা বাড়ানোর চেষ্টা করতে পারে।

  • ঘঃ রাজনৈতিক সংগঠনে অন্তর্ভুক্ত হওয়া: এটি একজন নাগরিকের অধিকার, কিন্তু বাধ্যতামূলক দায়িত্ব নয়। একজন নাগরিক রাজনৈতিক সংগঠনে অন্তর্ভুক্ত না হয়েও তার সব দায়িত্ব পালন করতে পারে।

ক. ৬টি
খ. ৮টি
গ. ১০টি
ঘ. ১২টি
উত্তরঃ ৮টি
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে বর্তমানে সরকারি EPZ (Export Processing Zone) এর সংখ্যা ৮টি

এগুলো হলো: ১. চট্টগ্রাম ইপিজেড (চট্টগ্রাম) - দেশের প্রথম সরকারি ইপিজেড (১৯৮৩) ২. ঢাকা ইপিজেড (সাভার, ঢাকা) ৩. মংলা ইপিজেড (মংলা, বাগেরহাট) ৪. কুমিল্লা ইপিজেড (কুমিল্লা) ৫. ঈশ্বরদী ইপিজেড (পাবনা) ৬. উত্তরা ইপিজেড (সৈয়দপুর, নীলফামারী) - একমাত্র কৃষিভিত্তিক ইপিজেড ৭. আদমজী ইপিজেড (নারায়ণগঞ্জ) ৮. কর্ণফুলী ইপিজেড (চট্টগ্রাম)

এছাড়াও, বেসরকারি পর্যায়ে আরও ২টি ইপিজেড রয়েছে। নতুন কিছু ইপিজেড প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে, যেমন গাইবান্ধা, যশোর ও পটুয়াখালীতে।

ক. National Information Legal Guide
খ. National Institute of Local Government
গ. National Identity Licence Guide
ঘ. National Industrial League Group
উত্তরঃ National Institute of Local Government
ব্যাখ্যাঃ

National Institute of Local Government (জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউট - NILG) হলো বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় কর্মরত নির্বাচিত প্রতিনিধি এবং কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ও গবেষণার জন্য একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান

পরিচিতি ও অবস্থান

  • প্রতিষ্ঠা: ১৯৬৯ সালে 'লোকাল গভর্নমেন্ট ইনস্টিটিউট' নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮০ সালে এটিকে 'ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ লোকাল গভর্নমেন্ট' (NILG) হিসেবে পুনর্গঠন করা হয়।
  • অবস্থান: এটি ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত।
  • মন্ত্রণালয়: এটি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে পরিচালিত হয়।

প্রধান কাজ ও উদ্দেশ্য

NILG এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করা এবং তাদের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করা। এর মূল কাজগুলো নিম্নরূপ:

  • প্রশিক্ষণ: স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি (যেমন: ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদস্য, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান, পৌরসভা মেয়র ও কাউন্সিলর, সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও কাউন্সিলর) এবং সরকারি কর্মকর্তাদের (যেমন: উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সহকারী কমিশনার (ভূমি), স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী) জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করা। এই প্রশিক্ষণগুলো তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি, আধুনিক জ্ঞান অর্জন এবং স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করে।
  • গবেষণা: স্থানীয় সরকার সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা পরিচালনা করা। এই গবেষণাগুলো স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার সমস্যা, সম্ভাবনা, নতুন নীতি প্রণয়ন এবং সংস্কারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ করে।
  • পরামর্শ: স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে পরামর্শ প্রদান করা।
  • প্রকাশনা: স্থানীয় সরকার সম্পর্কিত গবেষণা, প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল, জার্নাল এবং অন্যান্য প্রকাশনা তৈরি ও বিতরণ করা।
  • সেমিনার ও কর্মশালা: স্থানীয় সরকার সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে সেমিনার, কর্মশালা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা।