আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

ক. সিলেট
খ. খুলনা
গ. বরিশাল
ঘ. চট্টগ্রাম
উত্তরঃ বরিশাল
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের বিভাগগুলোর মধ্যে জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম বরিশাল বিভাগে

২০২২ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, বরিশাল বিভাগের জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ৬৬০ জন। অন্যান্য বিভাগের তুলনায় এই ঘনত্ব উল্লেখযোগ্যভাবে কম।

অন্যদিকে, ঢাকা বিভাগে জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি।

ক. বিজু
খ. রাশ
গ. সাংগ্রাই
ঘ. বাইশু
উত্তরঃ সাংগ্রাই
ব্যাখ্যাঃ

মারমাদের সবচেয়ে বড় উৎসবের নাম হলো ওয়াটার ফেষ্টিভাল অথবা সাংগ্রাই

এটি মূলত তাদের নববর্ষ উদযাপন এবং এটি সাধারণত বাংলা নববর্ষের কাছাকাছি সময়ে অনুষ্ঠিত হয়। এই উৎসবে মারমা সম্প্রদায়ের লোকেরা একে অপরের দিকে জল ছিটিয়ে আনন্দ উল্লাস করে। এটি তাদের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উৎসব।

ক. ১০ জুন থেকে ১৬ জুন, ২০২২
খ. ১৫ জুন থেকে ২১ জুন, ২০২২
গ. ১৫ জুলাই থেকে ২১ জুলাই, ২০২২
ঘ. ২০ জুলাই থেকে ২৬ জুলাই, ২০২২
উত্তরঃ ১৫ জুন থেকে ২১ জুন, ২০২২
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের ষষ্ঠ জাতীয় জনশুমারি ও গৃহ গণনা অনুষ্ঠিত হয় ১৫ জুন থেকে ২১ জুন, ২০২২ পর্যন্ত। এটি ছিল দেশের প্রথম ডিজিটাল আদমশুমারি, যা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) কর্তৃক পরিচালিত হয়।

এই শুমারির মাধ্যমে দেশের মোট জনসংখ্যা নির্ধারণ করা হয় ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন

ক. ১৯৭২ সালে
খ. ১৯৭৩ সালে
গ. ১৯৭৪ সালে
ঘ. ১৯৭৫ সালে
উত্তরঃ ১৯৭৪ সালে
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হল ১৯৭৪ সাল

স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে। মুক্তিযুদ্ধ এবং তৎপরবর্তী সময়ে দেশের জনসংখ্যা ও আর্থ-সামাজিক অবস্থা জানার জন্য এই আদমশুমারি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) এই আদমশুমারি পরিচালনা করে।

ক. ১৯৭৭
খ. ২০০৮
গ. ২০১৫
ঘ. ২০১৯
উত্তরঃ ২০১৫
ব্যাখ্যাঃ

পূর্ববর্তী কৃষিশুমারীগুলো অনুষ্ঠিত হয়েছিল:

  • ১৯৬০
  • ১৯৭৭
  • ১৯৮৩–৮৪
  • ১৯৯৬
  • ২০০৮
  • এবং সর্বশেষ ২০১৯ সালে।
ক. ২ ফেব্রুয়ারী
খ. ৮ ফেব্রুয়ারী
গ. ৮ মার্চ
ঘ. ৭ এপ্রিল
উত্তরঃ ২ ফেব্রুয়ারী
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে জাতীয় জনসংখ্যা দিবস প্রতি বছর ২ ফেব্রুয়ারি পালিত হয়।

এই দিবসটি জনসংখ্যা বৃদ্ধি, পরিবার পরিকল্পনা, স্বাস্থ্যসেবা এবং টেকসই উন্নয়ন সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পালন করা হয়।

ক. ১৯৭২ সালে
খ. ১৯৭৩ সালে
গ. ১৯৭৪ সালে
ঘ. ১৯৭৫ সালে
উত্তরঃ ১৯৭৪ সালে
ব্যাখ্যাঃ

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৭৪ সালে

মুক্তিযুদ্ধের কারণে ১৯৭১ সালে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও, তা পিছিয়ে ১৯৭৪ সালে অনুষ্ঠিত হয়। এই আদমশুমারি বাংলাদেশের জনসংখ্যা এবং অন্যান্য আর্থ-সামাজিক তথ্য সংগ্রহের প্রথম জাতীয় উদ্যোগ ছিল।

ক. ১৩ হাজার ১২৫ টি
খ. ১৩ হাজার ১৩০ টি
গ. ১৩ হাজার ১৩৬ টি
ঘ. ১৩ হাজার ‌১৪৬ টি
উত্তরঃ ১৩ হাজার ১৩৬ টি
ব্যাখ্যাঃ

তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশে কমিউনিটি ক্লিনিক ১৯৯৮ সালে প্রথম চালু করা হয়। তবে, বিভিন্ন কারণে এটি ২০০০ সালের পর মুখ থুবড়ে পড়ে। পরবর্তীতে, ২০০৯ সাল থেকে কমিউনিটি ক্লিনিক পুনরায় চালু ও জোরদার করা হয় এবং এটি বর্তমানে সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যসেবা উদ্যোগ।

২০১৭ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তর পর্বে তৎকালীন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে দিতে কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করা হয়েছে প্রায় ১৩ হাজার ১৩৬টি। তবে বর্তমানে বাংলাদেশে কমিউনিটি ক্লিনিকের সংখ্যা ১৪,২০০টি। প্রতিটি ক্লিনিকে রয়েছেন তিনজন সেবাকর্মী। মূল দায়িত্বে আছেন কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (CHCP)।

ক. ১৯৭৯ সালে
খ. ১৯৭২ সালে
গ. ১৯৭৩ সালে
ঘ. ১৯৭৪ সালে
উত্তরঃ ১৯৭৪ সালে
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৭৪ সালে

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে 'আদমশুমারি আদেশ' (Census Order) জারির মাধ্যমে আদমশুমারির কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর, ১৯৭৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) দেশের প্রথম আদমশুমারি পরিচালনা করে। এই আদমশুমারির মাধ্যমে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার, লিঙ্গ অনুপাত, সাক্ষরতার হার, পেশা ইত্যাদি সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করা হয়, যা নবগঠিত বাংলাদেশের পরিকল্পনা প্রণয়ন ও উন্নয়নে অত্যন্ত জরুরি ছিল।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) প্রতি দশ বছর পর পর আদমশুমারি (বর্তমানে জনশুমারি ও গৃহগণনা) পরিচালনা করে থাকে।

ক. ২৫
খ. ২৭
গ. ২৯
ঘ. ৩১
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ ইকোনমিক রিভিউ ২০১৬ অনুযায়ী বাংলাদেশের শিশু মৃত্যুর হার (প্রতি হাজার জীবিত জন্মে) ছিল ৩০ জন। আর বাংলাদেশ ইকোনমিক রিভিউ ২০২৩ অনুসারে এ সংখ্যা ২২ জন।

ক. ১০০ : ১০৬
খ. ১০০ : ১০০.৬
গ. ১০০ : ১০০.৩
ঘ. ১০০ : ১০০
উত্তরঃ ১০০ : ১০০.৩
ব্যাখ্যাঃ

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে নারী-পুরুষের অনুপাত ছিল: ১০০ : ১০০.৩

২০১১ সালের পঞ্চম আদমশুমারি অনুযায়ী, বাংলাদেশে প্রতি ১০০ জন নারীর বিপরীতে পুরুষের সংখ্যা ছিল ১০০.৩ জন। অর্থাৎ, এই শুমারিতে পুরুষদের সংখ্যা নারীদের তুলনায় সামান্য বেশি ছিল।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের সর্বশেষ জনশুমারি অনুযায়ী এই অনুপাত পরিবর্তিত হয়ে ৯৮.০৪ হয়েছে (অর্থাৎ প্রতি ১০০ জন নারীর বিপরীতে ৯৮.০৪ জন পুরুষ), যেখানে প্রথমবারের মতো নারীর সংখ্যা পুরুষের চেয়ে বেশি হয়েছে। তবে আপনার প্রশ্নটি ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ছিল।

ক. ৬৫.৪ বছর
খ. ৬৭.৫ বছর
গ. ৭০.৮ বছর
ঘ. ৭৩.৭ বছর
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

সরকারি হিসাব মতে, বাংলাদেশিদের গড় আয়ু বর্তমানে: ৭২.৩ বছর

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ 'বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস-২০২৩' প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩ সালে বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশিত গড় আয়ু ছিল ৭২.৩ বছর। এই হার ২০২২ সালের মতোই স্থিতিশীল রয়েছে। পুরুষদের গড় আয়ু ৭০.৬ বছর এবং নারীদের ৭৪.১ বছর।

ক. ৪.৪ জন
খ. ৫.০ জন
গ. ৫.৪ জন
ঘ. ৫.৫ জন
উত্তরঃ ৪.৪ জন
ব্যাখ্যাঃ

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে Household প্রতি জনসংখ্যা বা খানা প্রতি জনসংখ্যা ছিল ৪.৪ জন

'খানা' বা 'Household' বলতে এক বা একাধিক ব্যক্তির সমষ্টিকে বোঝায় যারা একই রান্নাঘর থেকে খাবার খায় এবং একই আবাসন ইউনিটে বসবাস করে। ২০১১ সালের পঞ্চম আদমশুমারিতে এই গড় সদস্য সংখ্যা নির্ণয় করা হয়েছিল।

ক. ১৯৭২ সালে
খ. ১৯৭৩ সালে
গ. ১৯৭৪ সালে
ঘ. ১৯৭৭ সালে
উত্তরঃ ১৯৭৪ সালে
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে

স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর ধানমন্ডিস্থ বাসভবনে একজন গণনাকারীকে সাক্ষাৎকার প্রদানের মাধ্যমে এই আদমশুমারির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছিলেন।

এরপর থেকে সাধারণত প্রতি দশ বছর অন্তর আদমশুমারি (বর্তমানে 'জনশুমারি' নামে পরিচিত) পরিচালিত হয়ে আসছে।

ক. ৭ম
খ. ৮ম
গ. ৯ম
ঘ. কোনটিই নয়
উত্তরঃ ৭ম
ব্যাখ্যাঃ

বিশ্ব জনসংখ্যা প্রতিবেদন ২০০৯ (UNFPA's State of World Population 2009) অনুযায়ী জনসংখ্যার দিক থেকে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৭ম (সপ্তম)

তবে, উল্লেখ্য যে, বর্তমান সময়ে (২০২৪ সাল অনুযায়ী) বাংলাদেশের অবস্থান ৮ম।

ক. সপ্তম
খ. নবম
গ. একাদশ
ঘ. ত্রয়োদশ
উত্তরঃ নবম
ব্যাখ্যাঃ

জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (UNFPA) প্রতিবছরের মতো ২০২২ সালেও “বাংলাদেশের জনসংখ্যা ২০২২ ও বিশ্ব প্রতিবেদন” প্রকাশ করে। নিম্নে বাংলাদেশের জনসংখ্যার তথ্য দেওয়া হলো: ● মোট জনসংখ্যা: ১৬ কোটি ৭৯ লাখ। ● বৃদ্ধির হার: ০.৯%। ● গড় আয়ু: পুরুষ- ৭২ বছর, নারী-৭৫ বছর। ● জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদশের অবস্থান অষ্টম। ● জনসংখ্যায় মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ। (এশিয়ায়-তৃতীয়)।

ক. সপ্তম
খ. অষ্টম
গ. নবম
ঘ. দশম
উত্তরঃ নবম
ব্যাখ্যাঃ

UNFPA- এর জনসংখ্যা বিষয়ক রিপোর্ট ১৯৯৪ অনুযায়ী বাংলাদেশ বিশ্বের নবম জনসংখ্যার দেশ ছিল। UNFPA- এর জনসংখ্যা রিপোর্টে ২০২২ অনুযায়ী বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম।

ক. ১,৮২৪ কোটি টাকা
খ. ১,৮৪২ কোটি টাকা
গ. ১,৮৭৬ কোটি টাকা
ঘ. ১,৮৬৭ কোটি টাকা
উত্তরঃ ১,৮৭৬ কোটি টাকা
ব্যাখ্যাঃ

২০২২-২৩ অর্থবছরে শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে বরাদ্দ দেয়া হয় ৮১,৪৪৯ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ১২.১ শতাংশ।

ক. অষ্টম
খ. নবম
গ. দ্বাদশ
ঘ. চতুর্দশ
উত্তরঃ অষ্টম
ব্যাখ্যাঃ

UNFPA -এর বিশ্ব জনসংখ্যা রিপোর্ট ২০২২ অনুযায়ী বাংলাদেশ বিশ্বের ৮ম জনসংখ্যার দেশ। জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৭৯ লাখ।

ক. ২০০ মিলিয়ন
খ. ১২০ মিলিয়ন
গ. ১০০ মিলিয়ন
ঘ. ২৩০ মিলিয়ন
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারির অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে। সর্বশেষ ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী দেশে মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখের উপরে।

ক. প্রায় ৪৭৯৭ জন
খ. প্রায় ৪৫৭২ জন
গ. প্রায় ৯৭৯১ জন
ঘ. প্রায় ৮২১২ জন
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩-এর তথ্য মতে, বর্তমানে বাংলাদেশে রেজিস্টার্ড চিকিৎসক প্রতি জনসংখ্যা ১৪৯৬ জন।

ক. ১৩৭
খ. ১২১
গ. ১১৭
ঘ. ১১০
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২২ অনুসারে বর্তমানে বাংলাদেশে শিশুমৃত্যুর হার প্রতি হাজারে ২১ জন।

ক. ময়মনসিংহ
খ. বরিশাল
গ. ঢাকা
ঘ. সিলেট
উত্তরঃ ঢাকা
ব্যাখ্যাঃ

তথ্য অনুসন্ধানের ভিত্তিতে, বর্তমানে (২০২২ সালের জনশুমারি ও গৃহগণনার প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী) দেশের ঢাকা বিভাগে স্বাক্ষরতার হার সবচেয়ে বেশি।

ঢাকা বিভাগের স্বাক্ষরতার হার প্রায় ৭৮.০৯%

এরপরের অবস্থানে রয়েছে বরিশাল বিভাগ, যার স্বাক্ষরতার হার ৭৭.৫৭ শতাংশ।

ক. ১৬,৯৮,১৭৯২১
খ. ১৬,৯৮,২৫,৯২১
গ. ১৬,৯৮,২৮,৯১১
ঘ. ১৬,৯৬,১৮,৯২১
উত্তরঃ ১৬,৯৮,২৮,৯১১
ব্যাখ্যাঃ

২০২২ সালের জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী, প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুসারে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ছিল ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন

তবে, পরবর্তীতে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)-এর পোস্ট ইনুমারেশন চেক (পিইসি) প্রতিবেদনে এই সংখ্যা কিছুটা সংশোধিত হয়েছে। বিভিন্ন সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, প্রবাসী বাংলাদেশিদের বাদ দিয়ে মোট জনসংখ্যা প্রায় ১৬ কোটি ৯৮ লাখের বেশি

চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পর সঠিক সংখ্যাটি আরও নিশ্চিতভাবে জানা যাবে। তবে এই মুহূর্তে, প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন এবং পোস্ট ইনুমারেশন চেকের তথ্য অনুযায়ী প্রায় ১৬ কোটি ৯৮ লাখের বেশি জনসংখ্যা রয়েছে।

ক. ৮মার্চ
খ. ২ ফেব্রুয়ারি
গ. ২১ ফেব্রুয়ারি
ঘ. ১ মে
উত্তরঃ ২ ফেব্রুয়ারি
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে প্রতি বছর ২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় জনসংখ্যা দিবস উদযাপন করা হয়। এই দিবসটি পালনের উদ্দেশ্য হলো দেশের জনসংখ্যা পরিস্থিতি সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং পরিবার পরিকল্পনা ও প্রজনন স্বাস্থ্য সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা।

ক. পটুয়াখালী
খ. খাগরাছড়ি
গ. রাঙামাটি
ঘ. বান্দরবান
উত্তরঃ রাঙামাটি
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের জনসংখ্যা ঘনত্বের তথ্যানুযায়ী, পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের জেলাগুলোতে জনসংখ্যার ঘনত্ব তুলনামূলকভাবে কম।

উপলব্ধ তথ্য থেকে দেখা যায়:

  • রাঙামাটি জেলায় জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম, প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় ১০৬ জন।
  • বান্দরবান জেলাতেও জনসংখ্যার ঘনত্ব কম, প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় ১০৭ জন (কিছু সূত্র অনুযায়ী ৮৭ জন/কিমি)।
  • খাগড়াছড়িও একটি পার্বত্য জেলা, তবে রাঙামাটি এবং বান্দরবানের চেয়ে এর ঘনত্ব কিছুটা বেশি।
ক. ১৬১৫২
খ. ১৬১০৬
গ. ৯৯৯
ঘ. ৩৩৩
উত্তরঃ ১৬১৫২
ব্যাখ্যাঃ

জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের শর্টকোড হলো ১৬১৫২। রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় এই নম্বরে কল করে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সংক্রান্ত যে কোনো তথ্য জানা যেতে পারে।

ক. ১৯৭২ সালে
খ. ১৯৭৩ সালে
গ. ১৯৭৪ সালে
ঘ. ১৯৮১ সালে
উত্তরঃ ১৯৭৪ সালে
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে। এটি ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর প্রথম পূর্ণাঙ্গ জন গণনা।