আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

ক. ১৯৮০ সালে
খ. ১৯৮১ সালে
গ. ১৯৮৫ সালে
ঘ. ১৯৯১ সালে
উত্তরঃ ১৯৮৫ সালে
ব্যাখ্যাঃ

পারিবারিক আদালত অধ্যাদেশ ১৯৮৫ সালে জারি হয়।

এই অধ্যাদেশটি পারিবারিক বিষয়াবলী যেমন বিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদ, দেনমোহর, ভরণপোষণ, সন্তানের অভিভাবকত্ব এবং সম্পত্তির উত্তরাধিকার সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য বিশেষ আদালত প্রতিষ্ঠার বিধান করে।

ক. আইনমন্ত্রী
খ. আইন সচিব
গ. অ্যাটর্নি জেনারেল
ঘ. প্রধান বিচারপতি
উত্তরঃ অ্যাটর্নি জেনারেল
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হল গঃ অ্যাটর্নি জেনারেল

অ্যাটর্নি জেনারেল বাংলাদেশের প্রধান আইন কর্মকর্তা। তিনি রাষ্ট্রপক্ষে আইনি বিষয়ে সরকারকে পরামর্শ দেন এবং আদালতে সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেন।

ক. রাষ্ট্রপতি
খ. জাতীয় সংসদ
গ. প্রধানমন্ত্রী
ঘ. স্পীকার
উত্তরঃ রাষ্ট্রপতি
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি নিয়োগ প্রক্রিয়াটি বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী পরিচালিত হয়। এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক পদ।

নিয়োগ প্রক্রিয়া:

বাংলাদেশের সংবিধানের ৪৮(৩) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, "প্রধানমন্ত্রী ব্যতীত রাষ্ট্রপতি তাহার অন্যান্য সকল দায়িত্ব পালনে প্রধানমন্ত্রীর সহিত পরামর্শ করিবেন।" তবে, সংবিধানের ৯৪(২) অনুচ্ছেদ এ বলা হয়েছে, "প্রধান বিচারপতি এবং অন্যান্য বিচারকগণ রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হইবেন।" এই দুটি অনুচ্ছেদের সম্মিলিত ব্যাখ্যায় দেখা যায় যে, প্রধান বিচারপতি নিয়োগের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতিকে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ নিতে হয় না। রাষ্ট্রপতি নিজ ক্ষমতাবলে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেন।

তবে, অন্যান্য বিচারকদের নিয়োগের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতির পরামর্শ নিতে পারেন, যদিও এটি বাধ্যতামূলক নয়।

সারসংক্ষেপ:

  • নিয়োগকারী: বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি
  • পরামর্শের বাধ্যবাধকতা: প্রধান বিচারপতি নিয়োগের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ নিতে বাধ্য নন। এটি রাষ্ট্রপতির স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা (discretionary power)।
  • যোগ্যতা: বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হতে হলে সুপ্রিম কোর্টের একজন বিচারক (হাইকোর্ট বিভাগ বা আপিল বিভাগ) হিসেবে ন্যূনতম কিছু সময় কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হয়। তবে, সংবিধান নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা উল্লেখ করেনি। সাধারণত, আপিল বিভাগের সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ বিচারপতিকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার একটি প্রথা (seniority convention) রয়েছে, যদিও এটি কঠোরভাবে অনুসরণ করা হয় না এবং রাষ্ট্রপতি এই প্রথা ভঙ্গ করে অন্য কোনো বিচারপতিকেও নিয়োগ দিতে পারেন।

এই নিয়োগ প্রক্রিয়া বিচার বিভাগের স্বাধীনতা এবং কার্যকারিতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ক. ১১০
খ. ১১৫
গ. ১১৭
ঘ. ১২০
উত্তরঃ ১১৭
ব্যাখ্যাঃ

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল সংক্রান্ত বিষয়টি একশত সতেরো (১১৭) নং অনুচ্ছেদে সন্নিবেশিত হয়েছে।

এই অনুচ্ছেদে সংসদকে আইন দ্বারা এক বা একাধিক প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, যা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত ব্যক্তিদের চাকরির শর্তাবলী এবং অন্যান্য নির্দিষ্ট বিষয়াদি সম্পর্কে এখতিয়ার প্রয়োগ করবে।

ক. ১১
খ. ২১
গ. ৯
ঘ. ১৫
উত্তরঃ ১১
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার সর্বোচ্চ স্তর হলো বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট। এই সুপ্রিম কোর্টের দুটি বিভাগ আছে: হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপিল বিভাগ। আপিল বিভাগ হলো সুপ্রিম কোর্টের সর্বোচ্চ আপিল আদালত।

আপিল বিভাগের গঠন ও কাজ

আপিল বিভাগ প্রধান বিচারপতি এবং অন্যান্য বিচারকদের নিয়ে গঠিত হয়। হাইকোর্ট বিভাগের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনতে ও নিষ্পত্তি করতে পারে আপিল বিভাগ। এটি বাংলাদেশের সকল আদালত ও ট্রাইব্যুনালের উপর তত্ত্বাবধান করে এবং ন্যায়বিচারের স্বার্থে প্রয়োজনীয় নির্দেশ জারি করার ক্ষমতা রাখে। এই বিভাগটিই দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক কর্তৃপক্ষ হিসেবে কাজ করে।

ক. ৩১-১০-০৭
খ. ১-১১-০৭
গ. ৩-১১-০৭
ঘ. ১-১০-০৭
উত্তরঃ ১-১১-০৭
ব্যাখ্যাঃ

১৯৯৫ সালের ১৯ নভেম্বর বিসিএস (বিচার) অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক মহাসচিব ও সাবজজ মোহাম্মদ মাজদার হোসেন ও ৪৪০ জন বিচারক বাংলাদেশ সরকারকে বিবাদী করে একটি রিট মামলা করলে নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথক করার দাবি নতুন মাত্রা পায়। ১৯৯৭ সালের ৭ মে হাইকোর্ট দরখাস্তকারীর পক্ষে রায় দেয়। পরবর্তীতে ১৯৯৯ সালে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় বহাল রেখে সরকারকে ১২ দফা দিকনির্দেশনা দেয়। এ দিক-নির্দেশনা কার্যকরের জন্য সরকার বার বার সময় নেয় আদালতের কাছ থেকে। পরবর্তীতে ১ নভেম্বর, ২০০৭ বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক করা হয়।