আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. পরিকল্পনা
খ. শিল্প
গ. বাণিজ্য
ঘ. অর্থ
ব্যাখ্যাঃ

ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত একটি সরকারি সংস্থা।

টিসিবি মূলত নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখা এবং সরবরাহ ব্যবস্থাপনার উন্নতি সাধনের লক্ষ্যে কাজ করে। এটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নীতি ও নির্দেশনা অনুযায়ী পরিচালিত হয়।

ক. যুক্তরাষ্ট্র
খ. যুক্তরাজ্য
গ. জার্মানী
ঘ. স্পেন
ব্যাখ্যাঃ

২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ পণ্য রপ্তানি বাবদ সবচেয়ে বেশি আয় করেছে যুক্তরাষ্ট্র (USA) থেকে।

বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (EPB) তথ্য অনুযায়ী, এই অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রায় ৮.৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছে। তৈরি পোশাক এক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা রেখেছে।

যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশের বৃহত্তম রপ্তানি বাজার হিসেবে অবস্থান করছে।

ক. Bangladesh Salt Testing Institute
খ. Bangladesh Strategic Training Institute
গ. Bangladesh Standards and Testing Institution
ঘ. Bangladesh Society for Telecommunication and Information
ব্যাখ্যাঃ

BSTI-এর পূর্ণ অভিব্যক্তি হল:

Bangladesh Standards and Testing Institution

বাংলায় এর অর্থ বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন। এটি শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি সরকারি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, যা মূলত সেবা ও পণ্যের গুণমান নিয়ন্ত্রণ করে।

ক. শ্রম বাজার
খ. চাকুরি বাজার
গ. স্টক মার্কেট
ঘ. কৃষি বাজার
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হল গঃ স্টক মার্কেট

সেকেন্ডারি মার্কেট স্টক মার্কেটের একটি অংশ। এখানে পূর্বে ইস্যু করা শেয়ার ও অন্যান্য সিকিউরিটিজ কেনা বেচা হয়। প্রাথমিক বাজারে (Primary Market) যখন কোনো কোম্পানি প্রথমবার শেয়ার বিক্রি করে, তখন সেটি সেকেন্ডারি মার্কেটে লেনদেনের জন্য আসে।

ক. বেক্সিমকো
খ. স্কয়ার
গ. ইনসেপটা
ঘ. এক্‌মি
ব্যাখ্যাঃ

কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন উৎপাদনে সম্প্রতি চীনের সাথে বাংলাদেশের ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড-এর চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তির আওতায় ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস চীনের সিনোভ্যাক বায়োটেক লিমিটেডের তৈরি কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বাংলাদেশে উৎপাদন করবে।

ক. ৩টি
খ. ৫টি
গ. ৭টি
ঘ. ৯টি
ব্যাখ্যাঃ

ডিসেম্বর ২০২০ সালে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ভার্চুয়াল শীর্ষ সম্মেলনে সাতটি (৭) সমঝোতা স্মারক (Memorandum of Understanding - MoU) স্বাক্ষরিত হয়েছিল।

এই সমঝোতা স্মারকগুলো বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদার করার লক্ষ্যে স্বাক্ষরিত হয়। ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে ছিল-

  1. বিদ্যুৎ
  2. জ্বালানি
  3. কৃষি
  4. পরিবেশ
  5. সামাজিক
  6. উন্নয়ন
  7. সাংস্কৃতিক বিনিময়
ক. IDA credit- এর মাধ্যমে
খ. IMF এর bailout package- এর মাধ্যমে
গ. প্রবাসীদের পাঠানো remittance- এর মাধ্যমে
ঘ. বিশ্বব্যাংকের bughetary support- এর মাধ্যমে
ব্যাখ্যাঃ

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফ এর প্রধান কাজ হচ্ছে বিভিন্ন দেশের মুদ্রামানের হ্রাস-বৃদ্ধি করে বাণিজ্যে ভারসাম্য রক্ষা করে। এছাড়া আন্তর্জাতিক আর্থিক সহযোগিতা ও বাণিজ্য প্রচার করা, সদস্য দেশগুলোর আর্থিক ও আর্থিক নীতিসমূহের সমন্বয় সাধন করা। তাদেরকে ঋণ প্রদানের ভারসাম্য নিষ্পিত্তির জন্য exchange সরবরাহ করা এবং বিনিময় হার প্রদান করা। IMF এর bailout package- এর মাধ্যমে বাংলাদেশের বাণিজ্য ভারসাম্য রক্ষা করে।

ক. $ ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
খ. $ ৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
গ. $ ৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
ঘ. $ ৪৩ মার্কিন ডলার
ব্যাখ্যাঃ

সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ প্রদত্ত জাতীয় সংসদের তারকা চিহ্নিত প্রশ্নের জবাব অনুযায়ী ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয় ৪১বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৯ অনুযায়ী ২০১৭-১৮ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৩৬.৬৬৮১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

ক. ২৯.৬৬%
খ. ৩০.৬৬%
গ. ৩২.৬৬%
ঘ. ৩৩.৬৬%
ব্যাখ্যাঃ

২০১৮ সালে বাংলাদেশের জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান ছিল ৩৩.৬৬ শতাংশ

(তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৮ এবং মেট্রোপলিটন চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, ঢাকা (MCCI)-এর প্রতিবেদন)

ক. সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা
খ. সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা
গ. সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা
ঘ. সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা
ব্যাখ্যাঃ

২০১৮ - ২০১৯ অর্থ বছরে রপ্তানি প্রনোদনা রাখা হয়েছে ৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।

২০১৮-১৯ অর্থ বছরে রপ্তানি পণ্যের বিপরীতে বিভিন্ন হারে নগদ প্রণোদনা রাখা হয়েছিল। এই প্রণোদনার হার পণ্য ভেদে ২% থেকে ২০% পর্যন্ত ছিল।

কিছু খাতের জন্য প্রণোদনার হার ছিল:

  • তৈরি পোশাক (কিছু ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ১% প্রণোদনা সহ): ৪% পর্যন্ত
  • পাটজাত পণ্য: ৭% থেকে ২০% পর্যন্ত
  • চামড়াজাত পণ্য: বিভিন্ন হারে
  • মৎস্যজাত পণ্য: বিভিন্ন হারে
  • কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য: বিভিন্ন হারে

এই প্রণোদনার মূল উদ্দেশ্য ছিল রপ্তানি বৃদ্ধি করা এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা।

ক. ভারত থেকে
খ. চীন থেকে
গ. জাপান থেকে
ঘ. সিঙ্গাপুর থেকে
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমানে (এবং গত বেশ কয়েক বছর ধরে), বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করে চীন থেকে। চীনের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি অনেক বেশি, কারণ চীন থেকে বিপুল পরিমাণ কাঁচামাল, মধ্যবর্তী পণ্য এবং ভোগ্যপণ্য আমদানি করা হয়।

ক. ফিনল্যান্ডে
খ. ডেনমার্কে
গ. নরওয়েতে
ঘ. সুইডেনে
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের তৈরি জাহাজ ‘স্টেলা মেরিস’ ডেনমার্কে রপ্তানি হয়েছিল।

এটি ছিল বাংলাদেশের জাহাজ রপ্তানি খাতের একটি মাইলফলক। আনন্দ শিপইয়ার্ড লিমিটেড নামক প্রতিষ্ঠানটি ২০০৮ সালের ১৫ই মে ডেনমার্কের স্টেলা শিপিং (Stella Shipping) কোম্পানির কাছে এই অত্যাধুনিক কন্টেইনার জাহাজটি হস্তান্তর করেছিল। এটিই ছিল বাংলাদেশ থেকে প্রথম রপ্তানিকৃত সমুদ্রগামী জাহাজ।

ক. চীন
খ. ভারত
গ. যুক্তরাজ্য
ঘ. থাইল্যান্ড
ব্যাখ্যাঃ

২০২১-২২ অর্থবছরে চীন বাংলাদেশে রপ্তানি করেছে ১৬১৩৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ভারত রপ্তানি করে ১০০২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

ক. প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
খ. অর্থ মন্ত্রণালয়
গ. বাংলাদেশ ব্যাংক
ঘ. সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে শেয়ারবাজার কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (BSEC)

বিএসইসি (BSEC) হলো বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের প্রধান নিয়ন্ত্রক সংস্থা, যা সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ আইন, ১৯৯৩ দ্বারা গঠিত। এর প্রধান কাজ হলো শেয়ারবাজারের কার্যক্রম তদারকি করা, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা করা এবং একটি স্বচ্ছ ও স্থিতিশীল বাজার নিশ্চিত করা।

ক. অর্থ মন্ত্রণালয়
খ. প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
গ. বাংলাদেশ ব্যাংক
ঘ. সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে শেয়ারবাজার কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (BSEC)

বিএসইসি (BSEC) হলো বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের প্রধান নিয়ন্ত্রক সংস্থা, যা সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ আইন, ১৯৯৩ দ্বারা গঠিত। এর প্রধান কাজ হলো শেয়ারবাজারের কার্যক্রম তদারকি করা, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা করা এবং একটি স্বচ্ছ ও স্থিতিশীল বাজার নিশ্চিত করা।

ক. প্রবাসী শ্রমিক
খ. পাট
গ. রেডিমেড গার্মেন্টস
ঘ. চামড়া
ক. ৭০০ কিমি
খ. ৫৭০ কিমি
গ. ৩০০ কিমি
ঘ. ১৭০ কিমি
ব্যাখ্যাঃ

২৭ মার্চ ২০০৪ দুবাইয়ে বাংলাদেশ সরকার সাবমেরিন ক্যাবলের নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। ১৪টি দেশের ১৬টি টেলিকম প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গঠিত কনসোর্টিয়াম দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য পশ্চিম ইউরোপ -৪ (SEA-ME-WE-4) এর সাথে এ চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রবেশ করে তথ্যপ্রযুক্তির সুপার হাইওয়েতে । ফ্রান্সের মার্সাই থেকে সিঙ্গাপুর পর্যন্ত ২২ হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ এ সংযোগ লাইনে বাংলাদেশ অংশের দৈর্ঘ্য ১ হাজার ২৪০ কিলোমিটার। বাংলাদেশ কক্সবাজারে এ নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হয়। ঢাকা ও চট্টগ্রামের মধ্যে ফাইবার অপটিক ক্যাবল সংযোগ রয়েছে। তাই চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত অপটিক্যাল ফাইবার স্থাপনের জন্য ১৭০ কিমি দূরত্বের ব্যয় সরকারকে বহন করতে হয়। ২১ মে ২০০৬ সাবমেরিন ক্যাবল উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ তথ্যপ্রযুক্তির এ মহাসরকে যুক্ত হয়।

ক. ১৯৯৫
খ. ১৯৯৬
গ. ১৯৯৮
ঘ. ২০০১
ব্যাখ্যাঃ

শিক্ষিত বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ১৯৯৮ সালের ৩০ জুন প্রতিষ্ঠিত হয় কর্মসংস্থান ব্যাংক। এর সদর দপ্তর ঢাকার মতিঝিলে অবস্থিত। এটি রাষ্ট্র পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। এতে রয়েছে ১৫ সদস্যবিশিষ্ট একটি পরিচালনা পরিষদ। চেয়ারম্যান সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত থাকবেন। শেয়ার মালিকরা ৫ জন পরিচালক নির্বাচন করতে পারবেন। ৪০০ কোটি টাকা মূলধন নিয়ে এ ব্যাংক যাত্রা শুরু করে।

ক. ডিভিডেন্ড
খ. ডিভ্যালু
গ. ডিম্যাট
ঘ. ডিসকাউন্ট
ব্যাখ্যাঃ

১৯৫৪ সালের ২৮ এপ্রিল পূর্ব পাকিস্তান স্টক এক্সচেঞ্জ অ্যাসোসিয়েশন স্থাপিত হয়। এরপর ১৯৬২ সালের ২৩ জুন এর নাম পরিবর্তন করে পূর্ব পাকিস্তান স্টক এক্সচেঞ্জ লি. এবং ১৯৬৪ সালের ১৪ মে আবার পরিবর্তন করে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লি. (DSE) রাখা হয়। ১৯৯৫ সালে সিকিউরিটি ও এক্সচেঞ্জ কমিশন চট্টগ্রামে দেশের দ্বিতীয় স্টক এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠার অনুমোদন দেয়। এ কমিশন স্টক শেয়ারের ক্ষেত্রে বেশ কিছু উন্নয়নমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করে, যেমন - ডিম্যাট (demat) ব্যবস্থার শেয়ার লেনদেনে ডিপজিটরি পদ্ধতি চালু, আন্তর্জাতিক মান ও পদ্ধতি প্রবর্তন, প্রয়োজনীয় অবকাঠামো গড়ে তোলা ইত্যাদি।

ক. অর্থ
খ. ডাক ও টেলিযোগাযোগ
গ. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
ঘ. পররাষ্ট্র
ব্যাখ্যাঃ

২০০১ সালের ১৬ আগস্ট বাংলাদেশ টেলিগ্রাফ ও টেলিফোন বোর্ড সাবমেরিন ক্যাবলের ওপর একটি খসড়া রিপোর্ট ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে উপস্থাপন করে। সে আলোকে ২০০২ সালে ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক অর্থায়নে সম্মত হয়। ২০০৫ সালে প্রকল্প বাস্তবায়িত হয় এবং ৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে মধ্যপ্রাচ্যের সাথে ইউরোপভুক্ত ১৪টি দেশ এবং ১৬টি সংস্থা SEA-ME-WE-4 নামের ২২ হাজার কিলোমিটার বিস্তৃত অপটিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত হয় বাংলাদেশ। ১ জুলাই, ২০০৮ গঠিত হয় বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লি. (BSCCL)। আর বাংলাদেশ SEA-ME-WE5 প্রকল্পের মাধ্যমে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হয় ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭। ২০২৪ সালে বাংলাদেশ SEA-ME-WE6 প্রকল্পে যুক্ত হবে।

ক. ১ জুলাই, ১৯৯১
খ. ১ জুলাই, ১৯৯৩
গ. ১ জুলাই, ১৯৯৫
ঘ. ১ জানুয়ারি, ১৯৯৬
ব্যাখ্যাঃ

ভ্যাট বা Value Added Tax-এর বাংলারূপ হলো মূল্য সংযোজন কর। ১৯৯১ সালের অর্থ আইন দ্বারা বাংলাদেশে মূল্য সংযোজন কর ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। ১ জুলাই, ১৯৯১ থেকে এ কর ব্যবস্থা কার্যকর হয়।

ক. অ্যামোনিয়া
খ. টিএসপি
গ. ইউরিয়া
ঘ. সুপার ফসফেট
ব্যাখ্যাঃ

জিয়া সার কারখানার বর্তমান নাম ‘আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজার অ্যান্ড কেমিক্যাল কোম্পানি লি.’। কারখানাটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে অবস্থিত। এ সার কারখানায় ইউরিয়া সার উৎপাদিত হয়। এছাড়া অন্য যেসব কারখানায় ইউরিয়া উৎপাদিত হয়, তা হলো- চট্টগ্রাম ইউরিয়া, ঘোড়াশাল, পলাশ, যমুনা, কর্ণফুলী ও শাহজালাল সার কারখানা। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় যমুনা সার কারখানা জামালপুরের তারাকান্দিতে অবস্থিত।

ক. যুক্তরাষ্ট্র
খ. কানাডা
গ. জাপান
ঘ. চীন
ব্যাখ্যাঃ

তথ্যটি পরিবর্তনশীল। সেই সময় কানাডায় এই সুবিধা পেয়েছে। (২০০৩ সালের তথ্য)। ২০২১ সালে চীন বাংলাদেশকে ৯৭% পণ্যে শুল্ক মু্ক্ত সুবিধা দিয়েছে।

ক. সোনা মসজিদ
খ. চট্টগ্রাম
গ. বেনাপোল
ঘ. হিলি
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমানে দেশের স্থল বন্দরের সংখ্যা ২৫টি। সর্বশেষ ঘোষিত ২৫তম স্থলবন্দর হলো মুজিবনগর স্থল ও কাস্টমস স্টেশন। অবস্থান মাঝপাড়া মুজিবনগর, মেহেরপুর ঘোষিত হয়- ২৭ মে, ২০২১।

ক. ৮ বিলিয়ন
খ. ৬ বিলিয়ন
গ. ৫ বিলিয়ন
ঘ. ৭ বিলিয়ন
ব্যাখ্যাঃ

২০০১-০২ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় প্রায় ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে মোট রপ্তানী আয় ৫২.০৮ বিলিয়ন ডলার।

ক. চা
খ. পাট ও পাট জাত দ্রব্য
গ. তৈরি পোশাক
ঘ. চিংড়ি মাছ
ব্যাখ্যাঃ

তৈরি পোশাক খাতে ২০২১-২২ অর্থবছরে রপ্তানি আয় হয়েছে ৫ হাজার ২০৮ কোটি ৭ লাখ মার্কিন ডলার।

ক. পাট
খ. তৈরি পোশাক
গ. চা
ঘ. মাছ
ব্যাখ্যাঃ

ইপিবি এর বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২২-২৩ অনুসারে, তৈরি পোশাক খাতে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পরিমাণ ৪৬,৯৯১.৬১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা মোট রপ্তানির ৮৪.৫৭%।

ক. চা
খ. পাট ও পাটজাত দ্রব্য
গ. তৈরি পোশাক
ঘ. চিংড়ি মাছ
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা- ২০২২ অনুসারে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয় অর্থাৎ বাংলাদেশের সর্বাধিক রপ্তানি আয় আসে তৈরি পোশাক ও নীটওয়্যার থেকে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০২২ শিল্পজাত পণ্যের রপ্তানি আয় ৩২৪৩৭ (মিলিয়ন মার্কিন ডলার) যা মোট রপ্তানির ৯৫.৮৫%। শিল্পজাত পণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয় নীটওয়্যার ও তৈরিপোশাক (ওভেন) হতে। এই দুটি শিল্পখাত হতে ২০২১-২২ অর্থবছরে রপ্তানি আয় ২৭৪৯৭ মার্কিন ডলার) যা মোট রপ্তানি আয়ের ৮২.২৫%।

ক. ৫০০ কোটি টাকা
খ. ৪০০ কোটি টাকা
গ. ৩০০ কোটি টাকা
ঘ. ১২৫ কোটি টাকা
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে গুঁড়োদুধের আমদানি খরচ প্রতি বছর ওঠানামা করে। এর পেছনে মূলত আন্তর্জাতিক বাজারে গুঁড়োদুধের দাম, ডলারের বিপরীতে টাকার মান, এবং দেশে গুঁড়োদুধের চাহিদার মতো বিষয়গুলো কাজ করে।

সাম্প্রতিক কিছু তথ্য অনুযায়ী:

গত অর্থবছরে বাংলাদেশ প্রায় চার হাজার কোটি টাকার গুঁড়োদুধ ও দুগ্ধজাত পণ্য আমদানি করেছে।
আমদানির পরিমাণ কমলেও, ডলারের বিপরীতে টাকার মূল্য কমে যাওয়ায় সামগ্রিকভাবে আমদানি ব্যয় বেড়েছে।
আড়াই কেজি পর্যন্ত প্যাকেটে গুঁড়োদুধ আমদানিতে বর্তমানে মোট করভার ৮৯ দশমিক ৩২ শতাংশ।
বাল্ক আকারে আমদানির ক্ষেত্রে আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ এবং মোট করভার ৩৭ শতাংশ।

গুঁড়োদুধের আমদানি খরচ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে, আপনি বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইট বা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেখতে পারেন।

ক. ৮ ভাগ
খ. ১০ ভাগ
গ. ১২ ভাগ
ঘ. ১৩ ভাগ
ব্যাখ্যাঃ

২০২৩ সালের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ে প্রাণিসম্পদের অবদান প্রায় ১.৫% থেকে ২% এর মধ্যে রয়েছে। প্রাণিসম্পদ খাতের মধ্যে রয়েছে মাংস, ডিম, দুধ, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য ইত্যাদি। তবে এই শতাংশ সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হতে পারে, কারণ এটি রপ্তানি পরিস্থিতি, চাহিদা এবং সরকারি নীতির উপর নির্ভরশীল।

সঠিক এবং হালনাগাদ তথ্যের জন্য বাংলাদেশের রপ্তানি সংস্থা বা সংশ্লিষ্ট সরকারি বিভাগের ওয়েবসাইট চেক করা যেতে পারে।

ক. ১ম
খ. ২য়
গ. ৩য়
ঘ. ৪র্থ
ব্যাখ্যাঃ

চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৫২ কোটি ৩০ লাখ। রপ্তানিতে চামড়া খাতের অবস্থান দ্বিতীয় (চলতি অর্থবছর ২০২৩-২৪)।

ক. জাপান
খ. যুক্তরাজ্য
গ. দক্ষিণ কোরিয়া
ঘ. মালয়েশিয়া
ব্যাখ্যাঃ

প্রশ্নপত্র প্রণয়নের সময় চট্টগ্রামে কোরিয়ান ইপিজেডে প্রচুর কোরিয়ান বিনিয়োগ হয় এবং তখন কোরিয়া ছিল বাংলাদেশে সর্বাধিক বিনিয়োগকারী দেশ। বিশ্ব বিনিয়োগ রিপোর্ট ২০২২ অনুযায়ী বাংলাদেশে সরাসরি বিনিয়োগে শীর্ষ দেশ যুক্তরাষ্ট্র।

ক. প্রায় ৫০ ভাগ
খ. প্রায় ৫৪ ভাগ
গ. প্রায় ৫৬ ভাগ
ঘ. প্রায় ৬০ ভাগ
ব্যাখ্যাঃ

ইপিবি এর প্রতিবেদন ২০২২ অনুসারে বাংলাদেশে সবচেয়ে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয় অর্থাৎ বাংলাদেশের সর্বাধিক রপ্তানি আয় (২০২১-২০২২) আসে তৈরি পোশাক থেকে ৪২, ৬১৩.১৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে ওভেন গার্মেন্টস থেকে ১৯, ৩৯৮.৮৪ মিলিয়ন মার্কি ডলার, যা মোট রপ্তানির ৩৭.২৫% এবং নীটওয়্যার থেকে ২৩,২১৪.৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা মোট রপ্তানির ৪৪.৫৭%।

ক. অ্যামোনিয়া
খ. সুপার ফসফেট
গ. টিএসপি
ঘ. ইউরিয়া
ব্যাখ্যাঃ

জিয়া সার কারখানা (বর্তমান নাম আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজার অ্যান্ড কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লি.) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে অবস্থিত। তিতাস গ্যাস ব্যবহার করে পরিচালিত এ কারখানাতে ইউরিয়াসহ প্যাকিং -এর লাইনিং এবং পলিথিন পেপার উৎপাদন করা হয়।

ক. চট্টগ্রাম
খ. ঢাকা
গ. মংলা
ঘ. খুলনা
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের প্রথম ও বৃহত্তম অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার ডিপো (Inland Container Depot) চট্টগ্রামে অবস্থিত। ১৯৮৭ সালে ঢাকার কমলাপুরে দ্বিতীয় ICD প্রতিষ্ঠা করা হয়। সে হিসেবে চট্টগ্রাম ও ঢাকা দুটি উত্তরই সঠিক।

ক. ৭৫%
খ. ৫৬%
গ. ৩৫%
ঘ. ৬০%
ব্যাখ্যাঃ

ইপিবি এর বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২২-২৩ অনুসারে, তৈরি পোশাক খাতে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পরিমাণ ৪৬,৯৯১.৬১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা মোট রপ্তানির ৮৪.৫৭%।

ক. টিএসপি
খ. ইউরিয়া
গ. পটাশ
ঘ. এমোনিয়াম সালফেট
ব্যাখ্যাঃ

ঘোড়াশাল সার কারখানা নরসিংদীতে অবস্থিত। এ সার কারখানায় প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহার করে ইউরিয়া সার উৎপন্ন করা হয়।

ক. নারায়ণগঞ্জ
খ. কক্সবাজার
গ. চট্টগ্রাম
ঘ. খুলনা
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে জাহাজ নিমার্ণ ও মেরামত কারখানা ৩টি। এগুলো হলো খুলনা শিপইয়ার্ড, চট্টগ্রাম ডকইয়ার্ড এবং নারায়ণগঞ্জ ডকইয়ার্ড।

ক. আখের ছোবড়া
খ. বাঁশ
গ. জারুল গাছ
ঘ. নল-খাগড়া
ব্যাখ্যাঃ

রাঙামাটির চন্দ্রঘোনা কাগজ কলের নাম কর্ণফুলী পেপার মিলস। ১৯৫৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এ কাগজ কলটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম কাগজ কল। পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলে প্রচুর বাঁশ জন্মে এবং বাঁশ ব্যবহার করে কর্ণফুলী পেপার মিলে কাগজ তৈরি হয়।