আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক
খ. সোনালী ব্যাংক
গ. অগ্রণী ব্যাংক
ঘ. রূপালী ব্যাংক
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি বিশেষায়িত ব্যাংক রয়েছে, যা নির্দিষ্ট কিছু খাত বা জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের জন্য কাজ করে। এদের মধ্যে প্রধান ও উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো:

১. বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক (Bangladesh Krishi Bank - BKB):

  • লক্ষ্য: কৃষকদের ঋণ প্রদান এবং কৃষি খাতের উন্নয়নে সহায়তা করা। এটি গ্রামীণ অর্থনীতিতে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • প্রতিষ্ঠা: ১৯৭৩ সালে রাষ্ট্রপতি আদেশ নং-২৭ দ্বারা গঠিত।

২. রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (Rajshahi Krishi Unnayan Bank - RAKUB):

  • লক্ষ্য: রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের কৃষকদের জন্য কৃষি ঋণ এবং অন্যান্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করা। এটি আঞ্চলিক কৃষি উন্নয়নে বিশেষায়িত।
  • প্রতিষ্ঠা: ১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত।

৩. প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক (Probashi Kallyan Bank):

  • লক্ষ্য: বিদেশে গমনিচ্ছু শ্রমিকদের অভিবাসন ব্যয় নির্বাহে ঋণ প্রদান, প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স ব্যবস্থাপনায় সহায়তা এবং ফেরত আসা প্রবাসীদের পুনর্বাসনে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা।
  • প্রতিষ্ঠা: ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত।

৪. কর্মসংস্থান ব্যাংক (Karmasangsthan Bank):

  • লক্ষ্য: বেকার যুবক-যুবতীদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করা, বিশেষ করে উদ্যোক্তা তৈরি এবং দারিদ্র্য বিমোচনে সহায়তা করা।
  • প্রতিষ্ঠা: ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত।

৫. পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক (Palli Sanchay Bank):

  • লক্ষ্য: 'আমার বাড়ি, আমার খামার' প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের জন্য সঞ্চয় সৃষ্টি, ক্ষুদ্রঋণ প্রদান এবং দারিদ্র্য বিমোচনে সহায়তা করা। এটি মূলত গ্রামীণ সঞ্চয় ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা তৈরিতে কাজ করে।
  • প্রতিষ্ঠা: ২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত।

এই ব্যাংকগুলো নিজ নিজ বিশেষায়িত ক্ষেত্রে আর্থিক সেবা প্রদানের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে, বিশেষ করে কৃষি, গ্রামীণ উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।

ক. ব্র্যাক ব্যাংক
খ. ডাচ-বাংলা ব্যাংক
গ. এবি ব্যাংক
ঘ. সোনালী ব্যাংক
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং সেবা শুরু করে ডাচ-বাংলা ব্যাংক (Dutch-Bangla Bank Ltd.)

ডাচ-বাংলা ব্যাংক ২০১১ সালের ৩১শে মার্চ 'রকেট' (Rocket) নামে তাদের মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করে। এটি ছিল বাংলাদেশে প্রথম কোনো ব্যাংকের পূর্ণাঙ্গ মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস (MFS) বা মোবাইল ব্যাংকিং সেবা। এরপর ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিকাশ (bKash) এবং পরে অন্যান্য ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠান এই সেবায় যুক্ত হয়।

ক. ন্যাশনাল ব্যাংক
খ. আরব-বাংলাদেশ ব্যাংক
গ. আইএফআইসি ব্যাংক
ঘ. দি সিটি ব্যাংক
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি ব্যাংক আরব- বাংলাদেশ ব্যাংক। এটি ১৯৮২ সালের ১২ এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত হয়। অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২১ অনুসারে, তফশিলভুক্ত ব্যাংক সংখ্যা ৬১টি।

ক. চার্টার্ড ব্যাংক
খ. ন্যাশনাল ব্যাংক
গ. গ্রামীণ ব্যাংক
ঘ. এবি ব্যাংক
ব্যাখ্যাঃ

১৯৯৭ সালের ২-৪ ফেব্রুয়ারি প্রথম মাইক্রোক্রেডিট সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের গ্রামীণ ব্যাংকের উদ্যোগে প্রবর্তিত ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচি বিশ্বের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য সর্বপ্রথম এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। উল্লেখ্য, গ্রামীণ ব্যাংক এবং গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ২০০৬ সালে যৌথভাবে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করে।

ক. ২৬ মার্চ, ১৯৭২
খ. ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
গ. ৪ মার্চ, ১৯৭২
ঘ. ৪ জানুয়ারী, ১৯৭৩
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে প্রথম নোট চালু হয় ৪ মার্চ, ১৯৭২। এ সময় প্রথম ১ টাকা ও ১০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়া হয়।

ক. কৃষি ব্যাংক
খ. গ্রামীণ ব্যাংক
গ. সমবায় ব্যাংক
ঘ. ইসলামী ব্যাংক
ব্যাখ্যাঃ

গ্রামীণ ব্যাংক ১৯৭৬ সালের প্রকল্প হিসেবে যাত্রা শুরু করে এবং ১৯৮৩ সালের ২ অক্টোবর ব্যাংক হিসেবে চালু হয়। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনুস।

ক. স্বাভাবিক সুদে
খ. বিনা সুদে
গ. অল্প সুদে
ঘ. অতি সামান্য সুদে
ব্যাখ্যাঃ

ইসলামী ব্যাংক পরিচালনার কয়েকটি মূলনীতি হলো বিনা সুদে ঋণ প্রদান, মুনাফায় অংশগ্রহণ কর্মসূচি, অংশীদারী বিনিয়োগ, ইক্যুইটি লাইন প্রভৃতি। এটি ইসলামী শরীয়াহ্ মোতাবেক পরিচালিত। ২০ অক্টোবর, ১৯৭৫ IsDB -এর কার্যক্রম শুরু হলেও এর লেনদেন শুরু হয় ১৯৭৬ সালের জানুয়ারি মাসে।