আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

ক. পদ্মা
খ. যমুনা
গ. জিঞ্জিরাম
ঘ. মেঘনা
উত্তরঃ যমুনা
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের নবীনতম নদী যমুনা। ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পের ফলে ব্রহ্মপুত্র নদীর একটি নতুন স্রোতধারা সৃষ্টি হয়, যা পরবর্তীতে যমুনা নদী নামে পরিচিত হয়। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ২৪০ কিলোমিটার এবং এটি গোয়ালন্দের কাছে পদ্মা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে।

ক. কর্ণফুলি
খ. নাফ
গ. মেঘনা
ঘ. হালদা
উত্তরঃ হালদা
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো ঘঃ হালদা

হালদা নদীর উৎপত্তিস্থল বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে অবস্থিত। এটি খাগড়াছড়ি জেলার বাদনাতলী পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে।

অন্যান্য নদীগুলোর উৎপত্তিস্থল বাংলাদেশে নয়:

  • কঃ কর্ণফুলি: এর উৎপত্তিস্থল ভারতের মিজোরাম রাজ্যে।
  • খঃ নাফ: এটি বাংলাদেশ ও মায়ানমারের সীমান্ত নদী, এর উৎপত্তিস্থল মায়ানমারে।
  • গঃ মেঘনা: এটি মূলত সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর মিলিত প্রবাহের ফল, এই নদীগুলোর উৎপত্তিস্থল ভারতে।
ক. তিস্তা
খ. ধলেশ্বরী
গ. ধোলাই
ঘ. বংশী
উত্তরঃ তিস্তা
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর: তিস্তা

যমুনা নদীর প্রধান উপনদীগুলোর মধ্যে তিস্তা, ধরলা, করতোয়া, আত্রাই, সুবর্ণশ্রী

এছাড়া, ধলেশ্বরী যমুনার শাখানদী এবং বংশী ব্রহ্মপুত্রের শাখানদী।

ক. মেঘনা
খ. যমুনা
গ. পদ্মা
ঘ. কর্ণফুলী
উত্তরঃ মেঘনা
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী হলো পদ্মা

জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের ২০২৩ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে পদ্মা নদীর দৈর্ঘ্য ৩৪১ কিলোমিটার।

ক. ভৈরব
খ. চাঁদপুর
গ. দেওয়ানগঞ্জ
ঘ. আজমিরীগঞ্জ
উত্তরঃ ভৈরব
ব্যাখ্যাঃ

সুরমা ও কুশিয়ারা হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জে মিলিত হয়ে কালনি নাম ধারণ করে এবং ভৈরববাজারের নিকট মেঘনা নাম ধারণ করে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে।

ক. মহানন্দা
খ. ভৈরব
গ. কুমার
ঘ. বড়াল
উত্তরঃ মহানন্দা
ব্যাখ্যাঃ

পুনর্ভবা, নাগর ও ট্যাঙ্গন নদী মহানন্দার উপনদী। অন্যদিকে ভৈরব, কুমার ও বড়াল নদী পদ্মার শাখা নদী।

ক. রাজশাহী
খ. পাবনা
গ. বগুড়া
ঘ. সিরাজগঞ্জ
উত্তরঃ বগুড়া
ব্যাখ্যাঃ

রংপুর জেলার ঘাঘট নদীর অব্যাহত প্রবাহটি বগুড়ায় এসে বাঙ্গালী নাম ধারণ করেছে। এরপর নদীটি দক্ষিণে প্রবাহিত হওয়ার সময় যমুনার শাখানদী বাউলাই নদীকে উপনদী হিসেবে গ্রহণ করার মাধ্যমে যমুনার সাথে মিলিত হয়েছে।

ক. ত্রিপুরা
খ. মিজোরাম
গ. মনিপুর
ঘ. মেঘালয়
উত্তরঃ মিজোরাম
ব্যাখ্যাঃ

কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তিস্থল ভারতের মিজোরাম রাজ্যের লুসাই পাহাড়ের লংলেহতে। এটি রাঙ্গামাটি এবং বন্দরনগরী চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পতেঙ্গার সন্নিকটে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে।

ক. ১০ বছর
খ. ২০ বছর
গ. ২৫ বছর
ঘ. ৩০ বছর
উত্তরঃ ৩০ বছর
ব্যাখ্যাঃ

৩০ বছর (১৯৯৬ – ২০২৬) মেয়াদি পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউসে ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬। চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়া।

ক. দার্জিলিং
খ. কোলকাতা
গ. নয়াদিল্লি
ঘ. ঢাকা
উত্তরঃ নয়াদিল্লি
ব্যাখ্যাঃ

৩০ (১৯৯৬-২০২৬) বছর মেয়াদি পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউসে ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬। চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়।

ক. চাঁদপুর
খ. সিরাজগঞ্জ
গ. গোয়ালন্দ
ঘ. ভোলা
উত্তরঃ গোয়ালন্দ
ব্যাখ্যাঃ

পদ্মা ও মেঘনা নদীর মিলনস্থল - চাঁদপুর। পদ্মা ও যমুনা নদীর মিলনস্থল - গোয়ালন্দ।

ক. শীতলক্ষ্যা
খ. বুড়িগঙ্গা
গ. ধরলা
ঘ. বংশী
উত্তরঃ বুড়িগঙ্গা
ব্যাখ্যাঃ

ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীর উপনদী ধরলা এবং প্রধান শাখানদী পুরানো ব্রহ্মপুত্র ও ধলেশ্বরী। আবার ধলেশ্বরী নদীর প্রশাখা হচ্ছে বুড়িগঙ্গা এবং পুরানো ব্রহ্মপুত্র নদীর প্রশাখা হচ্ছে শীতলক্ষ্যা।

ক. গোয়ালন্দ
খ. বাহাদুরাবাদ
গ. ভৈরববাজার
ঘ. নারায়ণগঞ্জ
উত্তরঃ গোয়ালন্দ
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের রাজশাহী সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করে পদ্মা নদী (ভারতীয় নাম ‘গঙ্গা’)। ব্রহ্মপুত্র-যমুনার সাথে রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দে মিশেছে। মিলিত প্রবাহ পদ্মা নামে চাঁদপুরে মেঘনা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে এবং এরপর মেঘনা নামে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে।

ক. ৪
খ. ১৪
গ. ৭
ঘ. ৩৩
উত্তরঃ ৩৩
ব্যাখ্যাঃ

ভারতের আসামের দুটি প্রধান স্রোতধারা দিবাং ও লোহিত ‘ব্রহ্মপুত্র’ নামে ৭২৫ কি.মি. ভেতর দিয়ে পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হয়ে কুড়িগ্রামের মাজহিয়ালীতে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে ও আরো অগ্রসর হয়ে যমুনা নামে গোয়ালন্দের নিকট পদ্মা (গঙ্গা) নদীর সাথে মিশেছে। তবে ব্রহ্মপুত্রের মূল স্রোতধারাটি দেওয়ানগঞ্জের কাছে দিক পরিবর্তন করে ভৈরববাজারের নিকট মেঘনা নদীর সাথে মিশেছে। ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা এ সম্মিলিত নদী অববাহিকার প্রায় ৩৩ শতাংশ বাংলাদেশে অবস্থিত।

ক. ৮,০০০ কিমি.
খ. ৫,২০০ কিমি.
গ. ১১,০০০ কিমি.
ঘ. ৮,৫০০ কিমি.
উত্তরঃ ৫,২০০ কিমি.
ব্যাখ্যাঃ

বর্ষাকালে বাংলাদেশের নদীপথের দৈর্ঘ্য ৬,০০০ কিমি.। তবে দেশের নদীগুলোতে পলি পড়ে যাওয়ায় শুকনো মৌসুমে নদীপথ কমে আসছে। উল্লেখ্য, উপনদী ও শাখানদীসহ বাংলাদেশে নদীর মোট দৈর্ঘ্য ২৪,১৪০ কি.মি.। নাব্য নদীপথের দৈর্ঘ্য ৫,২০০ কি.মি.।

ক. নাফ
খ. কর্ণফুলী
গ. নবগঙ্গা
ঘ. ভাগীরথী
উত্তরঃ নাফ
ব্যাখ্যাঃ

এটি বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে ৫৬ কিলোমিটার সীমানা নির্ধারণ করছে। ভাগীরথী ভারতের নদী, কর্ণফুলী পার্বত্য চট্টগ্রামের ওপর আসামের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপত্তির পর রাঙামাটির উজানে বরকলের কিছু উত্তরে পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রবেশ করে পরবর্তীতে পাবর্ত্য চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রাম জেলার ভেতর দিয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে এবং নবগঙ্গা কুষ্টিয়া ও ঝিনাইদহ জেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।

ক. বালেশ্বর
খ. হাড়িয়াভাঙ্গা
গ. রূপসা
ঘ. ভৈরব
উত্তরঃ হাড়িয়াভাঙ্গা
ব্যাখ্যাঃ

দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপটি সাতক্ষীরা জেলার দক্ষিণে সীমান্ত নদী হাড়িয়াভাঙ্গা ও রায়মঙ্গল নদীর মোহনায় অবস্থিত। এ দ্বীপটি বাংলাদেশের সীমানায় অবস্থিত হলেও ভারত এ দ্বীপের মালিকানা দাবি করে। ভারত এ দ্বীপের নাম দিয়েছে পূর্বাশা বা নিউমুর। ১৯৭৮ সালে ভাটার সময় এ দ্বীপের আয়তন ছিল প্রায় ৫ কিলোমিটার। বর্তমানে এ দ্বীপের কোনো অস্তিত্ব নেই।

ক. মহানন্দা
খ. ব্রহ্মপুত্র
গ. কুমার
ঘ. যমুনা
উত্তরঃ মহানন্দা
ব্যাখ্যাঃ
নদী উপনদী
মহানন্দা পুনর্ভবা, নাগর, কুলিখ, পাগলা ও টাঙ্গন প্রভৃতি।
মেঘনা শীতলক্ষ্যা, গোমতী, ডাকাতিয়া, ধলেশ্বরী, ব্রহ্মপুত্র প্রভৃতি।
ক. পদ্মায়
খ. বঙ্গোপসাগরে
গ. ব্রহ্মপুত্রে
ঘ. মেঘনায়
উত্তরঃ পদ্মায়
ব্যাখ্যাঃ

হিমালয়ের কৈলাশ শৃঙ্গের মানস সরোবর থেকে উৎপত্তি লাভ করে যমুনা নদী বাংলাদেশের উত্তর অংশ দিয়ে প্রবেশ করে রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ নামক স্থানে পদ্মার সাথে মিলিত হয়েছে। পদ্মা পরে চাঁদপুরের নিকট মেঘনার সাথে মিলিত হয়ে মেঘনা নামে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে।

ক. বরাইল
খ. কৈলাস
গ. কাঞ্চনজঙ্গা
ঘ. গডউইন অস্টিন
উত্তরঃ কৈলাস
ব্যাখ্যাঃ

ব্রহ্মপুত্র নদ হিমালয়ের কৈলাশ শৃঙ্গের মানস সরোবর হ্রদ থেকে উৎপন্ন হয়ে তিব্বতে সানপো ও আসামে ব্রহ্মপুত্র ও ডিহং নামে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।

ক. শীতলক্ষ্যা
খ. বুড়িগঙ্গা
গ. মেঘনা
ঘ. তুরাগ
উত্তরঃ বুড়িগঙ্গা
ব্যাখ্যাঃ

ঢাকা শহরকে রক্ষা করার জন্য সদরঘাট এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে যে বাঁধ নির্মাণ করা হয় তাই ‘বাকল্যান্ড বাঁধ’ নামে পরিচিত।

ক. নেপালে জলাধার নির্মাণ
খ. গঙ্গ-ব্রহ্মপুত্রের মধ্যে সংযোগ খাল খনন
গ. বাংলাদেশের অভ্যন্তরে গঙ্গা বাঁধ নির্মাণ
ঘ. গঙ্গার শাখা নদীসমূহের পানি প্রবাহ বৃদ্ধি
উত্তরঃ নেপালে জলাধার নির্মাণ
ব্যাখ্যাঃ

গঙ্গা ভারত ও বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত একটি অভিন্ন নদী। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জঙ্গিপুর এলাকায় ফারাক্কা বাঁধ চালু করার পর এ নদীর পানি নিয়ে উভয় দেশের মধ্যে টানাপোড়েন শুরু হয়। এ সমস্যা নিরসনকল্পে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে দু’একটি স্বল্পমেয়াদি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় এবং তারপর সমঝোতার অভাবে কয়েক বছর চুক্তিহীনভাবে চলতে থাকে। অবশেষে ১৯৯৬ সালে ১২ ডিসেম্বর নয়াদিল্লির হায়দ্রাবাদ ভবনে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এইচ.ডি দেবগৌড়া বাংলাদেশ-ভারত ৩০ বছর মেয়াদি পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষর করেন।

ক. দু’দেশের নদীগুলোর নাব্যতা বৃদ্ধি
খ. দু’দেশের নদীগুলোর পলিমাটি অপসারণ
গ. বন্যা নিয়ন্ত্রণে দু’দেশের মধ্যে সহযোগিতা
ঘ. দু’দেশের নৌ-পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়ন
উত্তরঃ দু’দেশের নদীগুলোর নাব্যতা বৃদ্ধি
ব্যাখ্যাঃ

মূলত ভারত ও বাংলাদেশের নদীগুলোর নাব্যতা বৃদ্ধি ও নদী সংক্রান্ত নানা সমস্যা দূরীকরণের লক্ষ্যে ভারত-বাংলাদেশ যৌথ নদী কমিশন গঠিত। যৌথ নদী কমিশনের প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে ১৯৭২ সালের ২৫-২৬ জুন।

ক. মেঘনা
খ. পদ্মা
গ. ব্রহ্মপুত্র
ঘ. যমুনা
উত্তরঃ মেঘনা
ব্যাখ্যাঃ

দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও গভীরতায় দেশের বৃহত্তম নদী মেঘনা।

ক. করতোয়া
খ. গঙ্গা
গ. ব্রহ্মপুত্র
ঘ. মহানন্দা
উত্তরঃ করতোয়া
ব্যাখ্যাঃ

বাংলার প্রাচীনতম জনপদ হলো বগুড়া জেলায় অবস্থিত মহাস্থানগড়, যা একসময় মৌর্য ও গুপ্ত বংশের রাজাদের রাজধানী ছিল। তখন এর নাম ছিল পুণ্ড্রনগর।