প্রশ্নঃ ‘শিরশ্ছেদ’ শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ –
[ বিসিএস ৪৬তম ]
শিরঃ + ছেদ = শিরশ্ছেদ
এটি বিসর্গ সন্ধির উদাহরণ। বিসর্গের পরে চ বা ছ থাকলে বিসর্গ স্থানে শ হয়।
প্রশ্নঃ নিপাতনে সিদ্ধ স্বরসন্ধির দৃষ্টান্ত কোনটি?
[ বিসিএস ৪৪তম ]
সঠিক উত্তর হলো কঃ গো + অক্ষ = গবাক্ষ।
নিপাতনে সিদ্ধ স্বরসন্ধি সেই স্বরসন্ধিকে বোঝায় যা ব্যাকরণের সাধারণ নিয়ম অনুসরণ করে না, বরং বিশেষভাবে গঠিত হয়। 'গবাক্ষ' শব্দটি 'গো' + 'অক্ষ' - এই দুটি স্বরের সন্ধিতে গঠিত হয়েছে, কিন্তু এখানে স্বরসন্ধির সাধারণ নিয়ম (যেমন অ + অ = আ, ও + অ = অব) খাটে না। এটি ব্যতিক্রমভাবে গঠিত হয়েছে।
অন্যান্য উদাহরণগুলো স্বরসন্ধির সাধারণ নিয়ম অনুসরণ করে গঠিত:
- খঃ পৌ + অক = পাবক (ও + অ = আব) - এটি অয়াদি স্বরসন্ধির উদাহরণ।
- গঃ বি + অঙ্গ = বঙ্গ (ই + অ = য) - এখানে ব্যঞ্জনসন্ধি হয়েছে।
- ঘঃ যতি + ইন্দ্র = যতীন্দ্র (ই + ই = ঈ) - এটি দীর্ঘ স্বরসন্ধির উদাহরণ।
'দুরবস্থা' শব্দটি বিসর্গ সন্ধির নিয়মে গঠিত। এর সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ হলো:
দুঃ + অবস্থা = দুরবস্থা
বিসর্গ (ঃ) এর পরে অ, আ থাকলে বিসর্গ স্থানে 'র' হয়। এখানে 'দুঃ'-এর পরের 'অ'-এর কারণে বিসর্গ 'র'-এ রূপান্তরিত হয়েছে।
প্রশ্নঃ ‘সদ্যোজাত’ শব্দের শুদ্ধ সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
[ বিসিএস ৩৮তম ]
'সদ্যোজাত' শব্দের শুদ্ধ সন্ধিবিচ্ছেদ হলো:
সদ্যঃ + জাত
এটি একটি বিসর্গ সন্ধির উদাহরণ। এখানে বিসর্গ (ঃ) এর পর 'জ' থাকায় বিসর্গটি 'ও' কারে রূপান্তরিত হয়েছে।
প্রশ্নঃ ‘রবীন্দ্র’-এর সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
[ বিসিএস ৩৬তম ]
'রবীন্দ্র' শব্দের সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ হলো:
রবি + ইন্দ্র
এটি স্বরসন্ধির একটি উদাহরণ, যেখানে 'ই' (রবি-এর 'ই') + 'ই' (ইন্দ্র-এর 'ই') = দীর্ঘ 'ঈ' (বীন্দ্র-এর 'ঈ') হয়েছে।
প্রশ্নঃ ‘দ্বৈপায়ন’ শব্দের শুদ্ধ সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
[ বিসিএস ৩৫তম ]
'দ্বৈপায়ন' শব্দের শুদ্ধ সন্ধিবিচ্ছেদ হলো দ্বীপ + অয়ন
ব্যাখ্যা: 'দ্বৈপায়ন' শব্দটি 'দ্বীপ' (অর্থাৎ দ্বীপ) এবং 'অয়ন' (একটি প্রত্যয়, যা বংশধর বা স্থানবাচক অর্থে ব্যবহৃত হয়) এর সমন্বয়ে গঠিত। এখানে 'দ্বীপ' শব্দের 'ঈ' স্বরটি 'অয়ন' প্রত্যয়ের প্রভাবে 'ঐ' তে পরিবর্তিত হয়েছে। এটি সংস্কৃত ব্যাকরণের 'বৃদ্ধিসন্ধি'র একটি বিশেষ নিয়ম বা তদ্ধিত প্রত্যয় যোগের ফলে সৃষ্ট একটি রূপ। 'দ্বৈপায়ন' বলতে বোঝায় 'দ্বীপজাত' বা 'দ্বীপবাসী', এবং এই নামে বেদব্যাস পরিচিত, কারণ তিনি একটি দ্বীপে জন্মেছিলেন।
প্রশ্নঃ সন্ধি-সাধিত শব্দ ‘পরস্পর’ কোন ধরনের সন্ধির দৃষ্টান্ত?
[ বিসিএস ৩১তম ]
নিয়ম বহির্ভূত অথচ প্রচিলত এরকম কিছুকেই নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি বলা হয়। যেমন: আ + চর্য = আশ্চর্য, মনস্ + ঈষা = মনীষা, ষট্ + দশ = ষোড়শ, পর + পর = পরস্পর।
প্রশ্নঃ বাগাড়ম্বর শব্দের সন্ধি-বিচ্ছেদ–
[ বিসিএস ৩১তম ]
ব্যঞ্জন সন্ধির অন্যতম একটি ভাগ ব্যঞ্জনে-স্বরে সন্ধির অন্তর্গত ‘বাগাড়ম্বর’। সন্ধির নিয়ম অনুযায়ী পূর্বপদের শেষে বর্গের প্রথম ব্যঞ্জনধ্বনি (ক/চ/ট/ত/প) থাকলে এবং পর পদের প্রথমে স্বরধ্বনি হলে ব্যঞ্জনধ্বনিটি ঐ বর্গের তৃতীয় ধ্বনিতে পরিণত হয়। এরূপ ব্যঞ্জন সন্ধির উদাহরণ হলো: দিগন্ত, ষড়যন্ত্র, সদ্ভাব, উদ্যোগ প্রভৃতি।
প্রশ্নঃ ‘জনৈক’ শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ -
[ বিসিএস ২৯তম ]
স্বরসন্ধির নিয়মানুসারে অ-কার কিংবা আ-কারের পর এ-কার থাকলে উভয়ে মিলে ঐ-কার হয়; ঐ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সাথে যুক্ত হয়। অর্থাৎ: অ + এ = ঐ (জন + এক = জনৈক)।
প্রশ্নঃ কোন সন্ধিটি নিপাতনে সিদ্ধ?
[ বিসিএস ২৭তম ]
কোনো নিয়ম অনুসরণ না করে যখন সন্ধি সাধিত হয় তখন তাকে নিপাতনে সিদ্ধ বলে। উপরিউক্ত সন্ধিগুলোর মধ্যে 'পর + পর = পরস্পর' ছাড়া অন্য সন্ধিগুলো ব্যাকরণের সুনির্দিষ্ট নিয়ম মেনে সম্পন্ন হয়েছে।
প্রশ্নঃ ‘নবান্ন’ শব্দটি কোন প্রক্রিয়ায় গঠিত?
[ বিসিএস ২৬তম ]
নবান্ন এর সন্ধি বিচ্ছেদ = নব + অন্ন।
প্রশ্নঃ ‘প্রাতরাশ’- এর সন্ধি-
[ বিসিএস ২৩তম ]
‘প্রাতরাশ’ শব্দটির অর্থ প্রাতর্ভোজন বা সকালের নাশতা। সংস্কৃত ‘প্রাতঃ (=র)’ এর সাথে ‘আশ’ যুক্ত হয়ে প্রাতরাশ শব্দটি গঠিত।
প্রশ্নঃ সন্ধির প্রধান সুবিধা কি?
[ বিসিএস ১৮তম ]
সন্ধি হলো পাশাপাশি দুই বর্ণের মিলন। এর মাধ্যমে স্বাভাবিক উচ্চারণে সহজ প্রবণতা ও ধ্বনিগত মাধুর্য সম্পাদন করা যায়।
প্রশ্নঃ ষড়ঋতু শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ-
[ বিসিএস ১৭তম ]
ষড়ঋতু শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ হলো: ষট্ + ঋতু = ষড়ঋতু।
এটি ব্যঞ্জন সন্ধির নিয়ম অনুসারে গঠিত হয়েছে।
প্রশ্নঃ ‘দ্যুলোক’ শব্দের যথার্থ সন্ধি –বিচ্ছেদ কোনটি?
[ বিসিএস ১৫তম ]
দ্যুলোক= দিব্ + লোক; এটি একটি নিপাতনে সিদ্ধ ব্যঞ্জনসন্ধি। নিপাতনে সিদ্ধ আরও কয়েকটি ব্যঞ্জনসন্ধি হলো- আশ্চর্য=আ+চর্য; ষোড়শ= ষট্+দশ; পতঞ্জলি= পতৎ+অঞ্জলি; একাদশ= এক+দশ; বৃহস্পতি=বৃহৎ+পতি; গোষ্পদ= গো+পদ; বনস্পতি=বন+পতি; পরস্পর=পর+পর; তষ্কর= তৎ+কর; মনীষা= মনস্+ঈষা।
প্রশ্নঃ ‘রত্নাকর’ শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ-
[ বিসিএস ১০তম ]
সন্ধির নিয়মানুসারে অ-কার কিংবা আ-কারের পর অ-কার কিংবা আ-কার থাকলে উভয়ে মিলে আ-কার হয়, আ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সাথে যুক্ত হয় অর্থাৎ অ/আ+অ/আ=আ। এখানে, অ + আ = আ হয়েছে। এরূপ আরো কয়েকটি সন্ধির উদাহরণ হলো- হিমালয়, দেবালয়, সিংহাসন ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ মনোহর শব্দটির সন্ধিবিচ্ছেদ-
[ প্রা.বি.স.শি. 29-03-2024 ]
মনোহর শব্দটির সঠিক সন্ধিবিচ্ছেদ হলো মনঃ+হর।
এটি বিসর্গ সন্ধির একটি উদাহরণ। বিসর্গ (ঃ) এর পরে স্বরবর্ণ বা ব্যঞ্জনবর্ণ থাকলে বিসর্গের পরিবর্তন ঘটে। এই ক্ষেত্রে, বিসর্গের পরে 'হ' ব্যঞ্জনবর্ণ থাকায় বিসর্গ 'ও'-কারে রূপান্তরিত হয়েছে।
অতএব, মনঃ + হর = মনোহর।
প্রশ্নঃ বাগাড়ম্বর শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ -
[ প্রা.বি.স.শি. 08-12-2023 ]
সঠিক সন্ধিবিচ্ছেদ হলো বাক্ + আড়ম্বর।
ব্যঞ্জনসন্ধির নিয়ম অনুযায়ী, ক্, চ্, ট্, ত্, প্ এই পাঁচটি স্পর্শধ্বনির পরে স্বরধ্বনি থাকলে সেই স্পর্শধ্বনিগুলো যথাক্রমে গ্, জ্, ড্, দ্, ব্ হয়। এখানে 'ক্'-এর পরে 'আ' স্বরধ্বনি থাকায় 'ক্' 'গ্'-এ পরিবর্তিত হয়েছে।
প্রশ্নঃ ‘শীতার্ত’ শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
[ প্রা.বি.স.শি. (৩য় ধাপ) 03-06-2022 ]
"শীতার্ত" শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ হলো: শীত + ঋত।
এটি স্বরসন্ধির একটি উদাহরণ। অ/আ এর পরে ঋত থাকলে অ/আ ও ঋত মিলে আর হয় এবং আর অ/আ এর আগের ব্যঞ্জনের সঙ্গে যুক্ত হয়।
প্রশ্নঃ ‘অহরহ’ শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ -
[ প্রা.বি.স.শি. 22-04-2022 ]
'অহরহ' শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ হলো: অহঃ + অহ = অহরহ। এটি বিসর্গ সন্ধির উদাহরণ।
প্রশ্নঃ 'সংবিধান" শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
[ প্রা.বি.স.শি. 27-06-2019 ]
"সংবিধান" শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ হলো: সম্ + বিধান।
এটি ব্যঞ্জন সন্ধির উদাহরণ। এখানে ‘ম্’ এর পরে ‘ব’ থাকায় ‘ম্’ এর স্থানে অনুস্বার (ং) হয়েছে।
প্রশ্নঃ "গায়ক" এর সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
[ প্রা.বি.স.শি. 21-06-2019 ]
"গায়ক" এর সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ হলো গৈ + অক।
এটি অয়াদি স্বরসন্ধির নিয়মে গঠিত হয়েছে। নিয়মটি হলো:
ঐ + অন্য স্বর = আয় + অন্য স্বর
এখানে, "গৈ" এর "ঐ" এবং "অক" এর "অ" মিলে "আয়" হয়েছে এবং "গ" এর সাথে যুক্ত হয়ে "গায়" তৈরি করেছে। এরপর "ক" যুক্ত হয়ে "গায়ক" শব্দটি গঠিত হয়েছে।
প্রশ্নঃ 'রবীন্দ্র' এর সন্ধি বিচ্ছদ কোনটি?
[ প্রা.বি.স.শি. 31-05-2019 ]
এখানে 'রবীন্দ্র' শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ 'রবি + ইন্দ্র' এর ব্যাখ্যা দেওয়া হলো:
এটি একটি স্বরসন্ধি। এখানে দুটি স্বরবর্ণের মিলন ঘটেছে।
- রবি (রবি + ই): 'রবি' শব্দের শেষে 'ই' স্বরবর্ণটি রয়েছে।
- ইন্দ্র (ই + ন্দ্র): 'ইন্দ্র' শব্দের শুরুতে 'ই' স্বরবর্ণটি রয়েছে।
সন্ধির নিয়ম অনুযায়ী, যখন 'ই' + 'ই' মিলিত হয়, তখন তারা উভয় মিলে 'ঈ' (দীর্ঘ-ঈ) হয়।
সুতরাং, রবি (ই) + ইন্দ্র (ই) = রবীন্দ্র (ঈ)। এই নিয়মে 'রবীন্দ্র' শব্দটি গঠিত হয়েছে।
প্রশ্নঃ 'ষোড়শ' এর সন্ধি বিচ্ছদ কোনটি?
[ প্রা.বি.স.শি. 31-05-2019 ]
'ষোড়শ' এর সন্ধি বিচ্ছেদ 'ষট্ + দশ' কেন হয়, তার ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো:
এটি একটি ব্যঞ্জন সন্ধির উদাহরণ। এখানে কিছু বিশেষ ধ্বনিগত পরিবর্তন ঘটে।
- ষট্ : এই অংশটি 'ছয়' বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
- দশ : এই অংশটি 'দশ' বোঝায়।
যখন 'ষট্' এবং 'দশ' একত্রিত হয়, তখন নিম্নলিখিত পরিবর্তনগুলো ঘটে:
- ট > ড় পরিবর্তন: 'ষট্' এর শেষের 'ট্' ব্যঞ্জনধ্বনিটি পরিবর্তিত হয়ে 'ড়' ব্যঞ্জনধ্বনিতে পরিণত হয়।
- দ > ড় পরিবর্তন: 'দশ' এর শুরুর 'দ' ব্যঞ্জনধ্বনিটিও পরিবর্তিত হয়ে 'ড়' ব্যঞ্জনধ্বনিতে পরিণত হয়।
- স্বরধ্বনি পরিবর্তন: 'দশ'-এর 'অ' স্বরধ্বনিটি পরিবর্তিত হয়ে 'ও' স্বরধ্বনিতে পরিণত হয়।
এই নিয়মগুলো একত্রিত হয়ে ষট্ + দশ থেকে ষোড়শ শব্দটি গঠিত হয়। এটি সংস্কৃতে প্রচলিত কিছু ধ্বনি পরিবর্তনের নিয়ম অনুসরণ করে।
প্রশ্নঃ 'সন্ধি' শব্দের অর্থ কী?
[ 18th ntrca (স্কুল সমপর্যায়-২) (15-03-2024) ]
'সন্ধি' শব্দের অর্থ হলো মিলন বা যোগ।
ব্যাকরণের পরিভাষায়, দুটি ধ্বনির পরস্পর মিলনকে সন্ধি বলে।
প্রশ্নঃ 'সতীশ' শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ কী হবে?
[ 18th ntrca (স্কুল সমপর্যায়-২) (15-03-2024) ]
'সতীশ' শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ হলো:
সতী + ঈশ = সতীশ
এটি দীর্ঘ সন্ধির উদাহরণ, যেখানে ই + ঈ = ঈ (ী) হয়েছে।
প্রশ্নঃ 'চলচিত্র' শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
[ 18th ntrca (স্কুল পর্যায়) (15-03-2024) ]
'চলৎ + চিত্র' হলো 'চলচ্চিত্র' শব্দের সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ। এটি ব্যঞ্জনসন্ধির একটি উদাহরণ।
প্রশ্নঃ সন্ধির প্রধান সুবিধা কী?
[ 18th ntrca (স্কুল পর্যায়) (15-03-2024) ]
সন্ধির প্রধান সুবিধা হলো:
উচ্চারণের সহজতা ও শ্রুতিমাধুর্য বৃদ্ধি: সন্ধি দুটি কাছাকাছি থাকা ধ্বনিকে এমনভাবে মিশিয়ে দেয়, যাতে উচ্চারণ করা সহজ হয় এবং শুনতে মধুর লাগে। এর ফলে ভাষার প্রবাহ সাবলীল হয়।
উদাহরণস্বরূপ, 'বিদ্যা + আলয়' বলার চেয়ে 'বিদ্যালয়' বলা অনেক সহজ এবং শ্রুতিমধুর।