আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. ১৯৯০
খ. ১৯৯২
গ. ১৯৯৪
ঘ. ১৯৯৬
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা একাডেমি ১৯৯২ সালের ডিসেম্বরে প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম প্রণয়ন করে। পরবর্তীতে ২০০০ সালে কিছু নিয়ম সংশোধন করা হয় এবং ২০১২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে নিয়মগুলোর পরিমার্জন করা হয়।

ক. মুলো
খ. মুলা
গ. ধুলি
ঘ. ধূলো
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক বানানটি হলো খঃ মুলা এবং গঃ ধুলি।

বাংলা একাডেমি প্রণীত প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম অনুযায়ী, এই দুটি বানানই শুদ্ধ।

মুলা (মূল + আ) - এটি একটি ফল বা সবজির নাম। ধুলি (ধূলা + ই) - এর অর্থ হলো ক্ষুদ্র ধূলিকণা। "মুলো" এবং "ধূলো" এই বানান দুটি প্রমিত নয়।

ক. শিরশ্ছেদ, দরিদ্রতা, সমীচীন
খ. শিরোশ্ছেদ, দারিদ্র্য, সমীচিন
গ. শিরঃশ্ছেদ, দরিদ্রতা, সমিচীন
ঘ. শিরচ্ছেদ, দরিদ্রতা, সমীচীন
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক বানানের গুচ্ছ হলো কঃ শিরশ্ছেদ, দরিদ্রতা, সমীচীন

আসুন, প্রতিটি শব্দের সঠিক বানান এবং তার কারণ জেনে নেওয়া যাক:

  • শিরশ্ছেদ: বিসর্গ সন্ধির নিয়মানুসারে, শিরঃ + ছেদ = শিরশ্ছেদ। বিসর্গের পরে চ বা ছ থাকলে বিসর্গ স্থানে শ হয়।
  • দরিদ্রতা: দরিদ্র শব্দের সাথে '-তা' প্রত্যয় যুক্ত হয়ে দরিদ্রতা শব্দটি গঠিত হয়েছে। এখানে 'য' ফলা হবে না।
  • সমীচীন: এই বানানটি সঠিক। 'সমীচিন' বা 'সমিচীন' নয়।

সুতরাং, বিকল্প -এর সবগুলো বানানই শুদ্ধ।

ক. একটি
খ. দুটি
গ. তিনটি
ঘ. ভুল নেই
ব্যাখ্যাঃ

‘সুনামীর তান্ডবে অনেকেই সর্বশান্ত হয়েছে।’- বাক্যটিতে তিনটি ভুল আছে।

সঠিক বাক্যটি হবে: ‘সুনামির তাণ্ডবে অনেকেই সর্বস্বান্ত হয়েছে।’

ভুলগুলো হলো:

১. সুনামীর: সঠিক বানান হবে সুনামির (হ্রস্ব ই-কার)। ২. তান্ডবে: সঠিক বানান হবে তাণ্ডবে (ণ-এর জায়গায় ণ)। ৩. সর্বশান্ত: সঠিক শব্দ হবে সর্বস্বান্ত (তালব্য শ-এর জায়গায় দন্ত্য স এবং ত-এর সাথে ব ফলা)।

ক. রতন
খ. কবাট
গ. পিচাশ
ঘ. মুলুক
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো গঃ পিচাশ

এখানে বর্ণ-বিপর্যয়ের নিয়ম অনুসারে "পিশাচ" শব্দটি "পিচাশ"-এ পরিবর্তিত হয়েছে। বর্ণ-বিপর্যয় হলো যখন শব্দের মধ্যে দুটি ব্যঞ্জনবর্ণ নিজেদের স্থান পরিবর্তন করে।

অন্যান্য উদাহরণগুলো বর্ণ-বিপর্যয়ের দৃষ্টান্ত নয়:

  • কঃ রতন: এটি একটি স্বাভাবিক শব্দ।
  • খঃ কবাট: এটিও একটি স্বাভাবিক শব্দ।
  • ঘঃ মুলুক: এটিও একটি স্বাভাবিক শব্দ।
ক. মুমুর্ষু
খ. মূমুর্ষূ
গ. মুমূর্ষু
ঘ. মূমূর্ষ
ব্যাখ্যাঃ

শুদ্ধ বানান হলো গঃ মুমূর্ষু।

ক. ভূবন
খ. অন্তঃসার
গ. মুহূর্ত
ঘ. অদ্ভুত
ব্যাখ্যাঃ

ভুল বানান হল কঃ ভূবন

সঠিক বানান হবে ভূবন (ভ দীর্ঘ ঊকার)।

অন্যান্য বানানগুলো সঠিক:

  • অন্তঃসার
  • মুহূর্ত
  • অদ্ভুত
ক. ধরণি
খ. মূর্ছা
গ. গুণ
ঘ. প্রানী
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক বানান নয় ঘঃ প্রানী

এর সঠিক বানান হলো প্রাণী

অন্যান্য বানানগুলো সঠিক:

  • ধরণি
  • মূর্ছা
  • গুণ
ক. যন্ত্রনা
খ. শূভ্র
গ. সহযোগিতা
ঘ. স্বতঃ স্ফূর্ত
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো কঃ যন্ত্রনা

"যন্ত্রনা" শব্দটি অশুদ্ধ। এর শুদ্ধ বানান হলো যন্ত্রণা

অন্যান্য বানানগুলো শুদ্ধ:

  • শূভ্র
  • সহযোগিতা
  • স্বতঃস্ফূর্ত
ক. মনোকষ্ট
খ. মনঃকষ্ট
গ. মণকষ্ট
ঘ. মনকস্ট
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক বানান: খঃ মনঃকষ্ট

ব্যাখ্যা: "মনঃকষ্ট" শব্দটি দুটি অংশ নিয়ে গঠিত—"মনঃ" এবং "কষ্ট"। এখানে "মনঃ" হলো "মন" শব্দের পরে বিশর্গ যুক্ত একটি রূপ, যা ব্যঞ্জনবর্ণ দিয়ে শুরু হওয়া শব্দের আগে বসে। তাই "মন" + "কষ্ট" = "মনঃকষ্ট"।

ভুল অপশন বিশ্লেষণ:

  • কঃ মনোকষ্ট → ভুল; এখানে বিশর্গ নেই।
  • গঃ মণকষ্ট → ভুল; "মণ" মানে ওজনের একক, এখানে প্রাসঙ্গিক নয়।
  • ঘঃ মনকস্ট → ভুল; বানান অশুদ্ধ ও ইংরেজি উচ্চারণে বিভ্রান্তিকর।
ক. প্রজ্বল
খ. প্রোজ্জল
গ. প্রোজ্বল
ঘ. প্রোজ্জ্বল
ব্যাখ্যাঃ

শুদ্ধ বানান হলো প্রোজ্জ্বল

এই বানানে দুটি 'জ্' এবং 'ব' এর পরে একটি 'ল' যুক্ত হয়।

ক. অধোগতি
খ. অধঃগতি
গ. অধগতি
ঘ. অধোঃগতি
ব্যাখ্যাঃ

অধোগতি শব্দের অর্থ অবনতি। সন্ধিতে গঠিত। যেমন- অধঃ + গতি = অধোগতি, মনঃ + গত = মনোগত, বয়ঃ + জ্যেষ্ঠ = বয়োজ্যেষ্ঠ , সদ্যঃ + জাত = সদ্যোজাত

ক. শূণ্য
খ. ত্রিভুজ
গ. পূন্য
ঘ. ভূবন
ব্যাখ্যাঃ

শুদ্ধ বানান শব্দটি হলো ত্রিভুজ

ব্যাখ্যা:

  • কঃ শূণ্য - ভুল। শুদ্ধ বানান হলো শূন্য
  • গঃ পূন্য - ভুল। শুদ্ধ বানান হলো পুণ্য
  • ঘঃ ভূবন - ভুল। শুদ্ধ বানান হলো ভুবন
ক. স্বায়ত্তশাসন
খ. সায়ত্তশাসন
গ. সায়ত্ত্বশাসন
ঘ. স্বায়ত্বশাসন
ব্যাখ্যাঃ

এখানে সঠিক বানান হলো স্বায়ত্তশাসন। এর ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো:

  • স্বায়ত্তশাসন (Self-governance / Autonomy) শব্দটি এসেছে 'স্বয়ং' এবং 'শাসন' শব্দ দুটি থেকে।
  • 'স্বয়ং' শব্দের অর্থ 'নিজ' বা 'নিজের'।
  • বাংলা বানানের নিয়ম অনুযায়ী, 'স্বয়ং' শব্দের সঙ্গে অন্য শব্দ যুক্ত হলে 'য়' এর পরে 'ত্ত' (দ্বিত্ব ত) আসে।

তাই, 'নিজের দ্বারা শাসন' বা 'নিজেকে শাসন' বোঝাতে স্বায়ত্তশাসন শব্দটি সঠিক বানানে লেখা হয়।

ক. নিক্কণ, সূচগ্র, অনুর্ধ্ব
খ. অনূর্বর, ঊর্ধ্বগামী, শুদ্ধ্যশুদ্ধি
গ. ভূরিভূরি, ভূঁড়িওয়ালা, মাতৃষ্বসা
ঘ. রানি, বিকিরণ, দুরতিক্রম্য
ব্যাখ্যাঃ

নিক্কণ, সূচগ্র, অনুর্ধ্ব অপশনের সবগুলো বানানই অশুদ্ধ। শুদ্ধরূপ : নিক্বণ, সূচ্যগ্র ও অনূর্ধ্ব। অন্যদিকে অপশনের অনূর্বর ও শুদ্যশুদ্ধি এবং অপশনের ভূঁড়িওয়ালা শব্দের শুদ্ধরূপ যথাক্রমে– অনুর্বর শুদ্ধাশুদ্ধি ও ভুঁড়িওয়ালা। বাকি অপশনের সবগুলো বানানই শুদ্ধ।

ক. মনীষী
খ. মনিষি
গ. মনীষি
ঘ. মনিষী
ব্যাখ্যাঃ

'মনীষী' বানানটি একটি তৎসম শব্দ (সংস্কৃত থেকে সরাসরি আগত) এবং এর সঠিক বানানের জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে:

১. মূর্ধন্য 'ষ' (ষ) এর ব্যবহার: 'মনীষী' শব্দটি 'মনীষা' থেকে এসেছে, যার অর্থ প্রজ্ঞা বা জ্ঞান। 'মনীষা' শব্দটি 'মনস্' এবং 'ঈষ্' ধাতু বা প্রত্যয়ের সমন্বয়ে গঠিত। সংস্কৃত ব্যাকরণ অনুযায়ী, 'ই' বা 'উ'-কারের পর যদি 'স' আসে এবং তা কোনো প্রত্যয় বা উপসর্গের অংশ হয়, তবে তা অনেক সময় 'ষ' তে পরিবর্তিত হয়। 'মনীষা' এবং 'মনীষী' শব্দে এই নিয়মটি প্রযোজ্য।

২. দীর্ঘ ঈ-কার (ী) এর ব্যবহার: 'মনীষী' একটি কর্তৃবাচক শব্দ (যে ব্যক্তি কোনো কাজ করেন বা কোনো গুণ ধারণ করেন)। সংস্কৃত ব্যাকরণে, যেসকল কর্তৃবাচক বিশেষ্য পদ 'ইন্' প্রত্যয় যোগে গঠিত হয় (যেমন: জ্ঞানিन्, গুণিन्), তাদের বাংলাতে সাধারণত দীর্ঘ ঈ-কার (ী) দিয়ে শেষ করা হয় (যেমন: জ্ঞানী, গুণী)। 'মনীষী' শব্দটিও এই নিয়মের অধীন।

সুতরাং, 'মনীষী' বানানে দুটি দীর্ঘ ঈ-কার (ী) এবং একটি মূর্ধন্য 'ষ' (ষ) ব্যবহৃত হয়।

বানান বিশ্লেষণ: ম + ন + ঈ (দীর্ঘ ঈ-কার) + ষ + ঈ (দীর্ঘ ঈ-কার) = মনীষী

ক. পুরষ্কার
খ. আবিস্কার
গ. সময়পোযোগী
ঘ. স্বত্ব
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক বানানটি হলো স্বত্ব

অন্য বানানগুলো ভুল:

  • কঃ পুরষ্কার - শুদ্ধ বানান পুরস্কার
  • খঃ আবিস্কার - শুদ্ধ বানান আবিষ্কার
  • গঃ সময়পোযোগী - শুদ্ধ বানান সময়োপযোগী
ক. দরিদ্রতা
খ. উপযোগিতা
গ. শ্রদ্ধাঞ্জলি
ঘ. উর্দ্ধ
ক. নিশিথিনী
খ. নীশিথিনী
গ. নিশীথিনী
ঘ. নিশিথিনি
ক. পিপিলিকা
খ. পিপীলিকা
গ. পীপিলিকা
ঘ. রোহিনী
ক. আকাংখা
খ. আকাঙ্ক্ষা
গ. আকাঙ্খা
ঘ. আকাংক্ষা
ক. নিশিথিনী
খ. নিশীথীনি
গ. নিশিথীনী
ঘ. নিশীথিনী
ব্যাখ্যাঃ

কতিপয় বানান- ঘূর্ণমান, নিঃশেষ, কিংবদন্তি, কিংকর্তব্যবিমূঢ়, বীণাপাণি, মনঃকষ্ট, নূপুর, ন্যূনতম, নৈবেদ্য, নৈমিত্তিক।

ক. দন্দ
খ. দ্বন্দ
গ. দ্বন্দ্ব
ঘ. দন্ব
ব্যাখ্যাঃ

‘দ্বন্দ্ব’ শব্দটি একটি বিশেষ্য পদ, যার অর্থ ঝগড়া, বিবাদ, যুদ্ধ ইত্যাদি। শব্দটির বিশ্লেষণকৃত রূপ হলো - দ্বি+দ্বি।

ক. ভবিষ্যত, ভৌগলিক, যক্ষ্মা
খ. যশলাভ, সদ্যোজাত, সম্বর্ধনা
গ. স্বায়ত্তশাসন, আভ্যন্তর, জন্মবার্ষিক
ঘ. ঐক্যতান, কেবলমাত্র, উপরোক্ত
ব্যাখ্যাঃ

উল্লিখিত শব্দ গুলোর মধ্যে অশুদ্ধ শব্দের শুদ্ধ বানান ভবিষ্যত = ভবিষ্যৎ, ভৌগলিক = ভৌগোলিক এবং যক্ষ্মা যশলাভ = যশোলাভ, সদ্যোজাত এবং সম্বর্ধনা = সংবর্ধনা; স্বায়ত্তশাসন, অভ্যন্তর এবং জন্মবার্ষিক; ঐক্যতান = ঐকতান, কেবলমাত্র = কেবল/মাত্র এবং উপরোক্ত = উপযুক্ত।

ক. সূচিষ্মিতা
খ. সূচিস্মিতা
গ. সুচীস্মিতা
ঘ. শুচিস্মিতা
ব্যাখ্যাঃ

শুদ্ধ বানান ‘শুচিস্মিতা’, যার অর্থ মৃদু ও নির্মল হাসিযুক্ত। যে নারীর হাসি সুন্দর।

ক. মুমুর্ষু
খ. মুমূর্ষু
গ. মূমুর্ষু
ঘ. মূমূর্ষূ
ব্যাখ্যাঃ

শুদ্ধ বানান ‘মুমূর্ষু’ শব্দটির অর্থ মরণাপন্ন বা মরণোন্মুখ (মুমূর্ষু অবস্থা)।

ক. শুশ্রুষা
খ. সুশ্রুষা
গ. শুশ্রূষা
ঘ. সুশ্রুসা
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক বানানটি হলো শুশ্রূষা

অন্যান্য বানানগুলো ভুল।

শুশ্রূষা শব্দের অর্থ হলো: সেবা, পরিচর্যা, যত্ন, সে শুশ্রূষা করে।

উদাহরণ:

রোগীদের শুশ্রূষা করা নার্সদের দায়িত্ব।
মা তার অসুস্থ সন্তানের শুশ্রূষা করছেন।

ক. সমীচীন
খ. সমিচীন
গ. সমীচিন
ঘ. সমিচিন
ব্যাখ্যাঃ

শুদ্ধ বানানটি হলো সমীচীন

অন্যান্য অপশনগুলো (সমিচীন, সমীচিন, সমিচিন) ভুল বানান।

ক. মুহুর্মুহু
খ. মূহুর্মুহু
গ. মুর্হমূহু
ঘ. মুর্হুর্মূহু
ব্যাখ্যাঃ

শুদ্ধ বানানটি হলো মুহুর্মুহু।

ক. বিভিসীকা
খ. বিভীষিকা
গ. বীভিষিকা
ঘ. বীভিষীকা
ক. হাতি/হাতী
খ. নারি/নারী
গ. জাতি/জাতী
ঘ. দাদি/দাদী
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা একাডেমির বাংলা বানান রীতি অনুযায়ী একই শব্দের দুটি বানানই শুদ্ধ; এমন কিছু শব্দ: অন্তঃস্থ/অন্তস্থ; পাখি/পাখী; বাড়ি/বাড়ী; বাঁশি/বাঁশী; রজনি/রজনী; শ্রেণি/শ্রেণী; সূচী/সূচি; হাতি/হাতী; স্বামি/স্বামী; কলস/কলশ; কুটির/কুটীর; কুমির/কুমীর; গাড়ি/গাড়ী; তরণি/তরণী; দীঘি/দিঘী; দাদি/দাদী। সতুরাং ক ও ঘ দুটি উত্তরই সঠিক।

প্রশ্নঃ কোনটি শুদ্ধ?

[ বিসিএস ১১তম ]

ক. সৌজন্নতা
খ. সৌজন্যতা
গ. সৌজনতা
ঘ. সৌজন্য
ক. মূমুর্ষু
খ. মুমূর্ষু
গ. মূমূর্ষ
ঘ. মুমূর্ষ
ক. নিশীথিনি
খ. নিশীথীনি
গ. নিশীথিনী
ঘ. নিশিথীনী
ব্যাখ্যাঃ

নিশীথিনী বানানটি শুদ্ধ

প্রশ্নঃ কোন বানানটি শুদ্ধ?

[ প্রা.বি.স.শি. 20-05-2022 ]

ক. আদ্যক্ষর
খ. আধ্যক্ষর
গ. আদ্যাক্ষর
ঘ. আদ্যোক্ষর

প্রশ্নঃ কোন বানানটি শুদ্ধ?

[ প্রা.বি.স.শি. 20-05-2022 ]

ক. বিকেন্দ্রিকরণ
খ. বীকেন্দ্রিকরণ
গ. বীকেন্দ্রীকরণ
ঘ. বিকেন্দ্রীকরণ
ক. ভূবন
খ. শূণ্য
গ. ত্রিভুজ
ঘ. পূন্য
ব্যাখ্যাঃ

প্রদত্ত অপশনে শুদ্ধ বানান ত্রিভুজ। শূণ্য, পূণ্য ও ভূবন বানান তিনটি অশুদ্ধ। এদের শুদ্ধরুপ যথাক্রমে √ শ্বন + য = শূন্য, √ পূ + উন্য = পুণ্য ও √ √ ও √ ভূ + অন = ভুবন । এই তিনটি শব্দই সংস্কুত কৃৎ প্রত্যয় যোগে গঠিত।

ক. পূন্য
খ. ত্রিভুজ
গ. শূণ্য
ঘ. ভূবন
ব্যাখ্যাঃ

শুদ্ধ বানানটি হলো: খ) ত্রিভুজ

অন্যান্য বিকল্পগুলির বিশ্লেষণ:
ক) পূন্য ❌ (শুদ্ধ বানান: পুণ্য)
গ) শূণ্য ❌ (শুদ্ধ বানান: শূন্য)
ঘ) ভূবন ❌ (শুদ্ধ বানান: ভুবন)

প্রশ্নঃ কোনটি শুদ্ধ বানান?

[ প্রা.বি.স.শি. 26-06-2019 ]

ক. দূষণ
খ. দূশন
গ. দুশন
ঘ. দুষণ
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক বানান হলো কঃ দূষণ।

বাংলা বানানের নিয়ম অনুযায়ী, দীর্ঘ ঊ-কার এবং মূর্ধন্য ণ ব্যবহৃত হয়। "দূষণ" শব্দটিতে এই নিয়ম অনুসরণ করা হয়েছে।

প্রশ্নঃ শুদ্ধ বানান কোনটি?

[ প্রা.বি.স.শি. 26-06-2019 ]

ক. গৃহস্ত
খ. গ্রীহস্ত
গ. গৃহস্থ
ঘ. গ্রীহস্থ
ব্যাখ্যাঃ

শুদ্ধ বানান গৃহস্থ। এরূপ আরো কয়েকটি সঠিক বানান হলো মুহুর্মুহু, স্বায়ত্তশাসন, উন্মীলন, মধ্যাহ্ন, গবেষণা, মুমূর্ষু, বাল্মীকি, উদীচী, সমীচীন, নিশীথিনী, আদ্যক্ষর, অভ্যন্তরীণ, পাষাণ, পিপীলিকা, প্রত্যুদগমন ইত্যাদি।

প্রশ্নঃ কোন বানানটি শুদ্ধ?

[ প্রা.বি.স.শি. 21-06-2019 ]

ক. অথিতি
খ. অতীথি
গ. অতিথি
ঘ. অতিথী

প্রশ্নঃ শুদ্ধ বানান কোনটি?

[ প্রা.বি.স.শি. 31-05-2019 ]

ক. সমিচীন
খ. সমীচীন
গ. সমিচিন
ঘ. সমীচিন
ব্যাখ্যাঃ

"সমীচীন" শব্দটির অর্থ হলো উপযুক্ত, যুক্তিযুক্ত, সঠিক বা সঙ্গত

এর বানানটি হলো স-ম দীর্ঘ ঈ-চ রস ই-ন (স+ম্+ঈ+চ+ই+ন)। এখানে 'ম' এর পরে দীর্ঘ ঈ-কার এবং 'চ' এর পরে রস ই-কার ব্যবহৃত হয়।

অন্যান্য বিকল্পগুলিতে বানানের ভুল রয়েছে, যেমন:

  • সমিচীন (ক ও গ): এখানে 'ম' এর পরে রস ই-কার ব্যবহার করা হয়েছে, যা ভুল।
  • সমীচিন (ঘ): এখানে 'চ' এর পরে দীর্ঘ ঈ-কার ব্যবহার করা হয়েছে, যা ভুল।

অতএব, সঠিক বানানটি হলো সমীচীন

প্রশ্নঃ শুদ্ধ বানান কোনটি?

[ প্রা.বি.স.শি. 31-05-2019 ]

ক. আশক্তি
খ. আষক্তি
গ. আসক্তী
ঘ. আসক্তি
ব্যাখ্যাঃ

শুদ্ধ বানানটি হলো: ঘঃ আসক্তি

এখানে 'আসক্তি' বানানটির ব্যাখ্যা দেওয়া হলো:

'আসক্তি' শব্দটির অর্থ হলো কোনো কিছুর প্রতি অতিরিক্ত আকর্ষণ, টান, নেশা বা মোহ।

এর সঠিক বানান হলো: আ + স + ক্ + ত + ই

  • এখানে 'স' ব্যবহৃত হয়। 'শ' বা 'ষ' ব্যবহৃত হয় না।
  • শব্দের শেষে রস্ব ই-কার (ি) ব্যবহৃত হয়, দীর্ঘ ঈ-কার (ী) নয়।

তাই, 'আশক্তি', 'আষক্তি', 'আসক্তী'—এই বানানগুলো ভুল। একমাত্র 'আসক্তি' বানানটিই সঠিক।

প্রশ্নঃ কোন বানানটি শুদ্ধ?

[ 18th ntrca (স্কুল সমপর্যায়-২) (15-03-2024) ]

ক. আশীষ
খ. শিরচ্ছেদ
গ. দ্বন্দ্ব
ঘ. মুমুর্ষু
ব্যাখ্যাঃ

'দ্বন্দ্ব' শব্দটি একটি বিশেষ্য পদ, যার অর্থ ঝগড়া, বিবাদ, যুদ্ধ ইত্যাদি। শব্দটির বিশ্লেষণকৃত রুপ হলো - দ্বি + দ্বি।

প্রশ্নঃ কোন বানানটি শুদ্ধ?

[ 18th ntrca (স্কুল পর্যায়) (15-03-2024) ]

ক. শ্রদ্ধাঞ্ছলী
খ. দারিদ্রতা
গ. বৈশিষ্ট
ঘ. উপর্যুক্ত
ব্যাখ্যাঃ

আপনার দেওয়া বিকল্পগুলোর মধ্যে শুদ্ধ বানানটি হলো: উপর্যুক্ত

অন্য বানানগুলোর শুদ্ধ রূপ:

  • শ্রদ্ধাঞ্জলি (শ্রদ্ধাঞ্ছলী নয়)
  • দারিদ্র্য বা দরিদ্রতা (দারিদ্রতা নয়)
  • বৈশিষ্ট্য (বৈশিষ্ট নয়)