আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. সরোবরে
খ. চশমা
গ. সরোজ
ঘ. চম্পক
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো কঃ সরোবরে

"সরোবরে" শব্দটিতে "" বিভক্তি যুক্ত হয়েছে। এর মূল শব্দ হলো "সরোবর"। "এ" বিভক্তি অধিকরণে (স্থান, কাল, বিষয়) ব্যবহৃত হয়। এখানে "সরোবরে" অর্থ "সরোবরে"।

অন্যান্য বিকল্পগুলোর ব্যাখ্যা:

  • চশমা: এটি একটি মৌলিক শব্দ, কোনো বিভক্তি যুক্ত হয়নি।
  • সরোজ: এটি একটি মৌলিক শব্দ, কোনো বিভক্তি যুক্ত হয়নি।
  • চম্পক: এটি একটি মৌলিক শব্দ, কোনো বিভক্তি যুক্ত হয়নি।
ক. তৃতীয়া বিভক্তি
খ. প্রথমা বিভক্তি
গ. দ্বিতীয়া বিভক্তি
ঘ. শূন্য বিভক্তি
ব্যাখ্যাঃ

"দ্বারা", "দিয়া" এবং "কর্তৃক" - এই অনুসর্গগুলো বাংলা ব্যাকরণ অনুযায়ী তৃতীয়া বিভক্তি নির্দেশ করে।

তৃতীয়া বিভক্তি সাধারণত করণ কারকে ব্যবহৃত হয়। করণ কারক হলো সেই কর্তা যার সহায়তায় ক্রিয়া সম্পন্ন হয়। "দ্বারা", "দিয়া" এবং "কর্তৃক" এই অনুসর্গগুলো বাক্যে কোনো কাজ সম্পন্ন করার উপকরণ, সহায়ক বা পদ্ধতি বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।

উদাহরণ:

  • দ্বারা: সে কলম দ্বারা লেখে। (এখানে 'কলম' লেখার উপকরণ)
  • দিয়া: শিকারী তীর দিয়া পাখি মারিল। (এখানে 'তীর' শিকারের সহায়ক)
  • কর্তৃক: কাজটি শ্রমিকদের কর্তৃক সম্পন্ন হয়েছে। (এখানে 'শ্রমিকদের' কাজটি করার পদ্ধতি বা মাধ্যম)
ক. প্রাতিপদিক
খ. নাম -পদ
গ. মৌলিক শব্দ
ঘ. কৃদন্ত শব্দ
ব্যাখ্যাঃ

বিভক্তিহীন নাম শব্দকে প্রাতিপদিক বলে।

ব্যাকরণে, শব্দ যখন বাক্যে ব্যবহৃত হওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়, তখন তার সাথে কিছু বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি যুক্ত হয়। এই যুক্ত হওয়া বর্ণ বা বর্ণসমষ্টিকে বিভক্তি বলে। বিভক্তি যুক্ত হওয়ার আগে শব্দের যে মূল রূপ থাকে, তাকেই প্রাতিপদিক বলা হয়।

ক. নামপদ
খ. উপপদ
গ. প্রাতিপদিক
ঘ. উপমিত
ব্যাখ্যাঃ

প্রাতিপদিক হলো বিভক্তিহীন নামশব্দ। নামপদ হলো যে পদ দ্বারা নাম বুঝায়; উপপদ হলো যে পদের পরবর্তী ক্রিয়ামূলের সঙ্গে কৃৎ প্রত্যয় যুক্ত হয়; উপমিত পদ হচ্ছে সাধারণ গুণের উল্লেখবিহীন উপমেয় পদের সাথে উপমান পদের মিলন।

ক. ঘোড়াকে চাবুক মার
খ. ডাক্তার ডাক
গ. গাড়ি স্টেশন ছেড়েছে
ঘ. মুষলধারে বৃষ্টি পড়ছে
ব্যাখ্যাঃ

ক্রিয়া সম্পাদনের যন্ত্র, উপকরণ বা সহায়ককেই করণ কারক বলা হয়। বাক্যস্থিত ক্রিয়াপদের সঙ্গে ‘কিসের দ্বারা’ ‘কি উপায়ে’ প্রশ্ন করলে যে উত্তরটি পাওয়া যায় তা-ই করণ কারক। যেমন: ঘোড়াকে চাবুক মার (করণে শূন্য)। জগতে কীর্তিমান হয় সাধনায় (উপায়-সাধনা), ফুলে ফুলে ঘর ভরেছে (উপকরণ → ফুল) ডাক্তার ডাক (কর্মে শূন্য)। গাড়ি স্টেশন ছেড়েছে (অপাদানে শূন্য)।

ক. শব্দ
খ. কারক
গ. পদ
ঘ. ক্রিয়াপদ
ব্যাখ্যাঃ

বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতুকে পদ বলে। বাক্যের অন্তর্গত প্রত্যেকটি শব্দকেও পদ বলে। বাক্যস্থিত ক্রিয়াপদের সাথে নাম পদের যে সম্পর্ক তাকে কারক বলে। যে পদ দ্বারা কোনো কার্য সম্পাদন করা বোঝায় তাকে ক্রিয়াপদ বলে।

ক. কর্তৃ কারকে শূন্য বিভক্তি
খ. কর্ম কারকে শূন্য বিভক্তি
গ. করণ কারকে শূন্য বিভক্তি
ঘ. কোনোটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

'ডাক্তার ডাক' এই বাক্যে ডাক্তার হলো কর্ম কারকে শূন্য বিভক্তি

ব্যাখ্যা:

  • কারক: যাকে আশ্রয় করে ক্রিয়া সম্পন্ন হয়, তাই কর্ম কারক। এখানে 'ডাকা' ক্রিয়াটি 'ডাক্তার'কে আশ্রয় করে সম্পন্ন হচ্ছে।
  • বিভক্তি: 'ডাক্তার' শব্দের সাথে কোনো বিভক্তি চিহ্ন (যেমন: -কে, -রে, -এর) যুক্ত নেই। তাই এটি শূন্য বিভক্তি।