আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

প্রশ্নঃ কোনটি ‘কোলন’?

[ বিসিএস ৩৩তম ]

ক. ;
খ. :
গ. =
ঘ. “ ”
ক. ডিসেম্বর ১৬, ১৯৭১
খ. ২৬ মার্চ, ১৯৭১
গ. ঢাকা, ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২
ঘ. পয়লা বৈশাখ, চৌদ্দশো সাত
ব্যাখ্যাঃ

বাক্যের অর্থ সুস্পষ্টভাবে বোঝানোর জন্য বাক্যের মধ্যে বা শেষে বিভিন্ন বিরাম বা যতিচিহ্ন ব্যবহৃত হয়। এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ চিহ্ন হলো ‘কমা’ বা ‘পাদচ্ছেদ’ (,)। বাক্যে ‘কমা’ বসানোর বিভিন্ন নিয়মের মধ্যে একটি নিয়ম হলো মাসের তারিখ লিখতে বার ও মাসের পর ‘কমা’ বসাতে হয়। ঢাকা, ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২।

ক. কোলন
খ. কমা
গ. দাঁড়ি
ঘ. সেমিকোলন
ব্যাখ্যাঃ

জটিল বাক্যের অন্তর্গত প্রত্যেক খন্ড বাক্যের পর কমা (,) বসে।

তবে, যদি খন্ড বাক্যগুলো এবং, ও, আর ইত্যাদি অব্যয় দ্বারা যুক্ত হয়, তবে কমা বসে না।

উদাহরণ:

  • যে পরিশ্রম করে, সে সফল হয়। (এখানে 'যে পরিশ্রম করে' এবং 'সে সফল হয়' দুটি খন্ড বাক্য এবং এদের মাঝে কমা বসেছে।)
  • যদি তুমি আসো এবং সেও আসে, তবে আমরা একসাথে যাব। (এখানে 'যদি তুমি আসো' এবং 'সেও আসে' 'এবং' দ্বারা যুক্ত হওয়ায় কমা বসেনি।)

সুতরাং, সাধারণভাবে জটিল বাক্যের অন্তর্গত প্রত্যেক খন্ড বাক্যের পর কমা বসে, তবে সংযোজক অব্যয় থাকলে বসে না।

ক. কোলন
খ. হাইফেন
গ. কমা
ঘ. সেমিকোলন
ব্যাখ্যাঃ

দুটি বাক্যের মধ্যে অর্থের সমন্ধ থাকলে সেমিকোলন ( ; ) বসে।

সেমিকোলন এমন দুটি বাক্যকে যুক্ত করে যাদের মধ্যে একটি ঘনিষ্ঠ অর্থগত সম্পর্ক বিদ্যমান, কিন্তু তারা কোনো সংযোজক অব্যয় (যেমন - এবং, ও, কিন্তু) দ্বারা যুক্ত নয়।

অন্যান্য বিরাম চিহ্নগুলোর ব্যবহার:

  • কঃ কোলন ( : ): একটি বাক্যের পরে অন্য একটি বাক্যকে তার দৃষ্টান্ত, ব্যাখ্যা বা সম্প্রসারণ হিসেবে ব্যবহার করতে কোলন ব্যবহৃত হয়।
  • খঃ হাইফেন ( - ): দুটি শব্দকে একটি শব্দ হিসেবে যুক্ত করতে বা শব্দের অংশ আলাদা করতে হাইফেন ব্যবহৃত হয়।
  • গঃ কমা ( , ): বাক্যে অল্প বিরতি বোঝাতে, একাধিক পদ বা বাক্যকে আলাদা করতে কমা ব্যবহৃত হয়।
ক. ছেদ চিহ্ন
খ. স্থির চিহ্ন
গ. বিশ্রাম চিহ্ন
ঘ. বিভাজন চিহ্ন
ব্যাখ্যাঃ

বিরাম চিহ্নের অপর নাম যতিচিহ্ন বা ছেদচিহ্ন

ক. কমা
খ. কোলন
গ. সেমিকোলন
ঘ. ত্রিবিন্দু
ব্যাখ্যাঃ

কোনো লেখার অংশ বাদ দিতে চাইলে বর্জন চিহ্ন (ellipsis) বা লোপ চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। এটি সাধারণত তিনটি ফোঁটা (...) দিয়ে বোঝানো হয়।

প্রশ্নঃ হাইফেন কোথায় বসে?

[ 18th ntrca (স্কুল সমপর্যায়-২) (15-03-2024) ]

ক. দুই বাক্যের সংযোগ দেখাতে।
খ. দুই শব্দের সংযোগ দেখাতে।
গ. বাক্যে উদ্ধৃতি প্রয়োগ করতে।
ঘ. উক্তি বা প্রত্যুক্তি বোঝাতে।
ব্যাখ্যাঃ

হাইফেনের ব্যবহার

১. সমাসবদ্ধ বা যৌগিক শব্দের অংশগুলোকে যুক্ত করতে: যে সকল শব্দ জোড়ায় জোড়ায় ব্যবহৃত হয় বা একাধিক শব্দ মিলে একটি নতুন অর্থ তৈরি করে, সেখানে হাইফেন ব্যবহৃত হয়।

  • উদাহরণ: মা-বাবা, ভাই-বোন, ভালো-মন্দ, সুখ-দুঃখ, লাল-নীল, দিন-রাত, দশ-বারো, আনাচে-কানাচে।

২. একই ধরনের দুটি শব্দকে একসাথে যুক্ত করতে: যখন দুটি একই ধরনের শব্দ পাশাপাশি বসে একটি একক ধারণা প্রকাশ করে।

  • উদাহরণ: লেনদেন, দেখাদেখি, বলাবলি।

৩. সংখ্যাবাচক শব্দ এবং তা থেকে গঠিত শব্দে: যখন সংখ্যা বা তারিখ বোঝাতে একাধিক শব্দ একসাথে বসে।

  • উদাহরণ: উনিশ-শ' একাত্তর (১৯৭১), পাঁচ-সাত (৫-৭)।

৪. পুনরাবৃত্ত শব্দে: যখন একটি শব্দকে জোর দেওয়ার জন্য পুনরাবৃত্তি করা হয়।

  • উদাহরণ: টপাটপ, ধরাধরি, বারবার।

৫. অসমাপ্ত শব্দ বা লাইন বোঝাতে (বিশেষ ক্ষেত্রে): কবিতা বা ছড়ায় যদি কোনো লাইন সম্পূর্ণ না হয় বা পরের লাইনে চলে যায়, তবে হাইফেন ব্যবহার করা হতে পারে।

৬. যৌগিক বিশেষণ বা ক্রিয়াবিশেষণে: একাধিক শব্দ মিলে যখন একটি বিশেষণ বা ক্রিয়াবিশেষণ তৈরি করে।

  • উদাহরণ: স্বল্প-পরিসর, দ্রুত-গতি, সদ্য-প্রয়াত।
ক. ৯ টি
খ. ১০ টি
গ. ১১ টি
ঘ. ১২ টি
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা ভাষায় প্রচলিত যতি বা ছেদ চিহ্ন মোট ১২টি

এগুলো হলো: ১. কমা ( , ) ২. সেমিকোলন ( ; ) ৩. দাঁড়ি বা পূর্ণচ্ছেদ ( । ) ৪. প্রশ্নবোধক চিহ্ন ( ? ) ৫. বিস্ময় বা আশ্চর্যবোধক চিহ্ন ( ! ) ৬. কোলন ( : ) ৭. ড্যাশ ( — ) ৮. হাইফেন ( - ) ৯. উদ্ধরণ চিহ্ন ( “ ” ) ১০. বন্ধনী চিহ্ন ( ) ১১. ellipsis বা লোপ চিহ্ন ( ... ) ১২. কোলন ড্যাশ ( :- )