আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. কহ্
খ. কথ্‌
গ. বুধ্‌
ঘ. গঠ্‌
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা ধাতুগুলো হচ্ছে: আঁক্‌, কহ্‌, কাট্‌, কর্‌, কাঁদ্, কিন্, খা, গড়্, ঘষ্, দেখ্, ধর্, পড়, বাঁধ্, বুঝ্, রাখ্, শুন্, থাক্, হাস্।

সংস্কৃত ধাতু হলো: অঙ্ক্, কথ্, কৃৎ, কৃ, ক্রন্দ্, ক্রী, খাদ্, গঠ্, ঘৃষ্, দৃশ্, ধৃ, পঠ্, বন্ধ্, বুধ্, র্‌ক্ষ, শ্রু, স্থা, হস্‌।

ক. চল্
খ. কর্
গ. বেতা
ঘ. পড়ু
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হল গঃ বেতা

নামধাতু হলো সেইসব ধাতু বা ক্রিয়ামূল, যা বিশেষ্য, বিশেষণ বা ধ্বন্যাত্মক শব্দের পরে '-আ' প্রত্যয় যোগ করে গঠিত হয় এবং ক্রিয়ার ভাব প্রকাশ করে।

এখানে বিকল্পগুলো বিশ্লেষণ করা হলো:

  • কঃ চল্: এটি একটি মৌলিক ধাতু, যা কোনো নামশব্দ থেকে গঠিত হয়নি।
  • খঃ কর্: এটিও একটি মৌলিক ধাতু।
  • গঃ বেতা: 'বেত' একটি বিশেষ্য (লাঠি)। 'বেত'-এর সাথে '-আ' প্রত্যয় যোগ করে 'বেতা' (মারধর করা অর্থে) নামধাতু গঠিত হয়েছে।
  • ঘঃ পড়ু: এটিও একটি মৌলিক ধাতু।

সুতরাং, 'বেতা' শব্দটি একটি বিশেষ্য পদ ('বেত') থেকে '-আ' প্রত্যয় যোগ করে গঠিত হয়েছে এবং এটি মারধর করা অর্থে ক্রিয়ার ভাব প্রকাশ করছে। তাই এটি নামধাতুর উদাহরণ।

ক. প্রযোজ্য ধাতু
খ. ভাববাচ্যের ধাতু
গ. সংযোগমূলক ধাতু
ঘ. নাম ধাতু
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক হবে প্রযোজক ধাতু। মৌলিক ধাতুর পরে প্রেরণার্থ (অপরকে নিয়োজিত করা অর্থে) ‘আ’ প্রত্যয় যোগ করে যে ধাতু গঠিত হয় তাকেই প্রযোজক বা ণিজন্ত ধাতু বা কখনও কখনও কর্মবাচ্যের ধাতু বলা হয়। অন্যদিকে নাম ধাতু হলো বিশেষ্য, বিশেষণ ও অনুকার অব্যয়ের পরে ‘আ’ প্রত্যয় যোগে গঠিত ধাতু এবং সংযোগমূলক ধাতু হলো বিশেষ্য, বিশেষণ বা ধ্বন্যাত্মক অব্যয়ের সাথে কর, দে, পা, খা, ছাড় ইত্যাদি মৌলিক ধাতুর সংযোগে গঠিত ধাতু। যেমন-ঘুম (বিশেষ্য) + আ + ক্রিয়া বিভক্তি = ঘুমাচ্ছে (নাম ধাতু) যোগ (বিশেষ্য) + কর (ধাতু) = যোগ কর (সংযোগমূলক ধাতু)

প্রশ্নঃ ক্রিয়া পদের মূল অংশকে বলা হয়?

[ বিসিএস ১২তম | বিসিএস ১০তম ]

ক. বিভক্তি
খ. ধাতু
গ. প্রত্যয়
ঘ. কৃৎ
ব্যাখ্যাঃ

ক্রিয়াপদের মূল অংশকে বলা হয় ধাতু বা ক্রিয়ামূল। ক্রিয়াপদকে বিশ্লেষণ করলে দুটি অংশ পাওয়া যায়: ধাতু বা ক্রিয়ামূল এবং ক্রিয়া বিভক্তি। ধাতু তিন প্রকারের: মৌলিক ধাতু, সাধিত ধাতু এবং যৌগিক বা সংযোগমূলক ধাতু। বাক্যস্থিত একটি শব্দের সঙ্গে অন্য শব্দের অন্বয় সাধনের জন্য শব্দের সঙ্গে যে সকল বর্ণ যুক্ত হয়, তাদের বিভক্তি বলে। যে বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি ধাতু বা প্রাতিপদিকের পর যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে, তাকে প্রত্যয় বলে।