আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

ক. ভিয়েতনাম
খ. উত্তর কোরিয়া
গ. চীন
ঘ. রাশিয়া
উত্তরঃ চীন
ব্যাখ্যাঃ

‘নেকড়েযোদ্ধা কূটনীতি’ চীন দেশের সাথে সংশ্লিষ্ট।

এই শব্দটি চীনের কূটনীতিক-দের একটি নতুন, আরও আক্রমণাত্মক এবং জাতীয়তাবাদী আচরণকে বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়। তারা প্রায়শই পশ্চিমা দেশ এবং অন্যান্য সমালোচকদের বিরুদ্ধে কঠোর ভাষায় প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে থাকেন। এই শব্দটি চীনের জনপ্রিয় অ্যাকশন মুভি "উলফ ওয়ারিয়র" থেকে অনুপ্রাণিত, যেখানে চীনা স্পেশাল ফোর্সের সদস্যরা বিদেশী শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই করে দেশের মর্যাদা রক্ষা করে।

ক. জর্ডান ও মিশর
খ. কুয়েত ও বাহরাইন
গ. লিবিয়া ও ওমান
ঘ. তিউনিশিয়া ও আলজেরিয়া
উত্তরঃ জর্ডান ও মিশর
ব্যাখ্যাঃ

ক্যাম্প ডেভিড (Camp David) চুক্তি স্বাক্ষরের ফলশ্রুতিতে মিশর (Egypt) ইসরাইলের সঙ্গে পূর্ণ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনকারী প্রথম আরব রাষ্ট্র।

পরবর্তীতে, জর্ডান ১৯৯৪ সালে ইসরাইলের সাথে পূর্ণ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে।

ক. ২০ আগস্ট, ২০২০
খ. ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০
গ. ১৮ অক্টোবর, ২০২০
ঘ. ১৫ জুলাই, ২০২০
উত্তরঃ ১৮ অক্টোবর, ২০২০
ব্যাখ্যাঃ

আগস্ট ২০২০ ট্রাম্প প্রশাসন ইরানের উপরে অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা বাড়ানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। ২৫ আগস্ট, ২০২০ জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ ইরানের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের চেষ্টা আটকে দেয়। ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০ আমেরিকা বলে যে জাতিসংঘের আরোপিত নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল হয়েছে কিন্তু তা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং ইরান প্রত্যাখ্যান করে। সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি, মিসাইল এবং অস্ত্রের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। ৮ অক্টোবর ২০২০ আমেরিকা পুনরায় ইরানের ১৮টি ব্যাংকের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২ যুক্তরাষ্ট্র নতুন করে ইরানের উপর নিষেধাজ্ঞা দেয়।

ক. সৌদিআরব
খ. কুয়েত
গ. সংযুক্ত আরব আমিরাত
ঘ. ওমান
উত্তরঃ সংযুক্ত আরব আমিরাত
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর: সংযুক্ত আরব আমিরাত

২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইন ইসরাইলের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষর করে। এই চুক্তি আব্রাহাম অ্যাকর্ডস নামে পরিচিত, যা যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় সম্পন্ন হয়।

ক. কিউবা
খ. ভিয়েতনাম
গ. উজবেকিস্তান
ঘ. সোমালিয়া
উত্তরঃ ভিয়েতনাম
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭৯ সালে ভিয়েতনামে সোভিয়েত ইউনিয়ন Cam Ranh Air Base & Naval Base স্থাপন করে। রাশিয়া ২০১৩ সালে নৌঘাটি এবং ২০১৪ সালে বিমান ঘাটির কার্যক্রম স্থগিত ঘোষণা করলেও সেখানে লজেস্টিক সাপ্লাই এর কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমানে সুদানেও নৌঘাঁটি স্থাপন করেছে রাশিয়া।

ক. রাশিয়া
খ. ডেনমার্ক
গ. সুইডেন
ঘ. ইংল্যান্ড
উত্তরঃ রাশিয়া
ব্যাখ্যাঃ

ফিনল্যান্ড দীর্ঘকাল ধরে দুটি ভিন্ন দেশের অধীনে ছিল। প্রায় ৭০০ বছর ধরে এটি সুইডেনের অংশ ছিল। এরপর ১৮০৯ সালে ফিনল্যান্ড রাশিয়ার অধীনে আসে এবং ১৯১৭ সালে রুশ বিপ্লবের পর একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। তাই, ঐতিহাসিকভাবে ফিনল্যান্ড সুইডেন এবং রাশিয়ার উপনিবেশের মতো ছিল বলা যায়।

ক. এবোটাবাদ
খ. কোয়েটা
গ. বালাকোট
ঘ. গিলগিট
উত্তরঃ বালাকোট
ব্যাখ্যাঃ

২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে, ভারতীয় বিমান বাহিনী পাকিস্তান-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের বালাকোট এলাকায় একটি বিমান হামলা পরিচালনা করে। এই হামলার লক্ষ্য ছিল জইশ-ই-মোহাম্মদ (JeM) সন্ত্রাসী সংগঠনের একটি প্রশিক্ষণ শিবির, যা পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের বালাকোট শহরের জাবা (Jaba) নামক স্থানে অবস্থিত ছিল।

এই হামলা ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে পুলওয়ামায় ভারতীয় আধাসামরিক বাহিনীর ওপর JeM-এর আত্মঘাতী হামলার প্রতিশোধ হিসেবে চালানো হয়, যেখানে ৪০ জন সিআরপিএফ সদস্য নিহত হন।

ভারতীয় কর্তৃপক্ষ দাবি করে যে, এই বিমান হামলায় অনেক সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে এবং JeM-এর বড় প্রশিক্ষণ শিবির ধ্বংস হয়েছে। তবে পাকিস্তান এই দাবি অস্বীকার করে এবং জানায় যে, ভারতীয় বিমান বাহিনী তাদের সীমান্ত লঙ্ঘন করে বালাকোটের একটি নির্জন পাহাড়ি অঞ্চলে বোমা ফেলেছে, যেখানে কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানি ঘটেনি।

এই ঘটনার পরদিন, পাকিস্তান একটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করে এবং এর পাইলটকে আটক করে, যা দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি করে।

ক. ত্রিঙ্কোমালী
খ. হাম্বানটোটা
গ. গল বন্দর
ঘ. পোর্ট অব কলম্বো
উত্তরঃ হাম্বানটোটা
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো হাম্বানটোটা সমুদ্রবন্দর

শ্রীলংকার এই গভীর সমুদ্রবন্দরটি চীনের কাছে ৯৯ বছরের জন্য লীজ দেওয়া হয়েছে। ঋণের ফাঁদে পড়ার কারণে শ্রীলংকা এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছিল বলে মনে করা হয়। চীনের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন China Merchants Port Holdings Company এই বন্দরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে।

ক. চীন, রাশিয়া
খ. উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া
গ. জাপান, থাইল্যান্ড
ঘ. তাইওয়ান, হংকং
উত্তরঃ উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া
ব্যাখ্যাঃ

The Sunshine Policy (সুনশাইন নীতি)-এর সাথে প্রধানত দুটি দেশ জড়িত:

১. দক্ষিণ কোরিয়া (South Korea): এই নীতিটি মূলত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি কিম ডে-জুং (Kim Dae-jung) উত্তর কোরিয়ার সাথে সম্পর্ক উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রণয়ন করেছিলেন। ২. উত্তর কোরিয়া (North Korea): এই নীতির উদ্দেশ্য ছিল উত্তর কোরিয়ার সাথে সহযোগিতা ও আলোচনার মাধ্যমে কোরীয় উপদ্বীপের উত্তেজনা হ্রাস করা এবং শান্তি স্থাপন করা।

যদিও এই নীতির লক্ষ্য ছিল দুটি কোরিয়ার মধ্যে সম্পর্ক উন্নত করা, তবে এর বাস্তবায়ন এবং ফলাফল বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন হয়েছে। অন্যান্য দেশ, যেমন যুক্তরাষ্ট্র এবং জাপানও কোরীয় উপদ্বীপের শান্তি প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত থাকলেও, সানশাইন নীতি বিশেষভাবে দক্ষিণ কোরিয়া এবং উত্তর কোরিয়ার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে কেন্দ্র করে গঠিত হয়েছিল।

ক. বাস্তুববাদ
খ. মার্ফ্রবাদ (মার্ক্সবাদ)
গ. গঠনবাদ
ঘ. উদারতাবাদ
উত্তরঃ বাস্তুববাদ
ব্যাখ্যাঃ

'জিরো-সাম গেম' (Zero-sum game) আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বাস্তববাদ (Realism) তত্ত্বের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।

বাস্তববাদীরা মনে করেন যে, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক মূলত ক্ষমতা ও স্বার্থের সংঘাতের উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে। একটি দেশের লাভ মানেই অন্য দেশের ক্ষতি, অর্থাৎ মোট লাভ ও ক্ষতির পরিমাণ শূন্য। এই ধারণাটিই জিরো-সাম গেম। এখানে কোনো পক্ষই একই সময়ে লাভবান হতে পারে না; একজনের লাভ মানেই অন্যজনের ক্ষতি।

অন্যদিকে, উদারনীতিবাদীরা (Liberalism) মনে করেন যে, পারস্পরিক সহযোগিতা এবং লাভ-লাভের (positive-sum) সম্পর্ক সম্ভব।

ক. ইস্টানা আইল্যান্ড
খ. সেনার আয়ল্যান্ড
গ. ম্যারিনা বে
ঘ. সেন্তোসা
উত্তরঃ সেন্তোসা
ব্যাখ্যাঃ

ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ছিলেন, তখন তিনি উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সাথে ঐতিহাসিক কিছু শীর্ষ বৈঠক করেছিলেন। এই বৈঠকগুলো ছিল উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক কর্মসূচির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনার জন্য একটি অভাবনীয় কূটনৈতিক প্রচেষ্টা।

মূলত দুটি প্রধান শীর্ষ বৈঠক হয়েছিল:

১. প্রথম ট্রাম্প-কিম শীর্ষ বৈঠক (সিঙ্গাপুর, ১২ জুন, ২০১৮):

  • স্থান: সিঙ্গাপুরের সেন্তোসা দ্বীপের ক্যাপেলা হোটেল।
  • গুরুত্ব: এটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রের একজন ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট এবং উত্তর কোরিয়ার একজন সর্বোচ্চ নেতার মধ্যে প্রথম বৈঠক। এর আগে কোনো আমেরিকান প্রেসিডেন্ট উত্তর কোরিয়ার নেতার সাথে সরাসরি সাক্ষাৎ করেননি।
  • আলোচনার বিষয়: উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ, কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি স্থাপন এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক স্বাভাবিককরণ।
  • ফলাফল: বৈঠকের পর একটি যৌথ বিবৃতি স্বাক্ষরিত হয়, যেখানে কিম জং উন কোরীয় উপদ্বীপের "সম্পূর্ণ পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের" প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন। তবে, এর বিস্তারিত রোডম্যাপ বা সময়সীমা স্পষ্ট ছিল না। ট্রাম্প উত্তর কোরিয়াকে নিরাপত্তা গ্যারান্টি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

২. দ্বিতীয় ট্রাম্প-কিম শীর্ষ বৈঠক (হ্যানয়, ভিয়েতনাম, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯):

  • স্থান: ভিয়েতনামের হ্যানয়।
  • গুরুত্ব: প্রথম বৈঠকের পর পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণে তেমন অগ্রগতি না হওয়ায় এই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
  • আলোচনার বিষয়: উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ভেঙে ফেলা এবং এর বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা শিথিল করা।
  • ফলাফল: এই বৈঠকটি কোনো চুক্তি ছাড়াই শেষ হয়। উভয় পক্ষই নিজ নিজ অবস্থানে অনড় থাকে। যুক্তরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়ার সকল পারমাণবিক স্থাপনা ও অস্ত্রশস্ত্র নিরস্ত্রীকরণের দাবি জানায়, আর উত্তর কোরিয়া শুধু তাদের প্রধান পারমাণবিক কমপ্লেক্স ইয়ংবিয়ন (Yongbyon) বন্ধ করার বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্রের কঠোর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবি করে। মতানৈক্যের কারণে কোনো যৌথ বিবৃতিতে স্বাক্ষর হয়নি।

এই বৈঠকগুলো আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে এক নতুন ধারার সূচনা করেছিল, যদিও পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের ক্ষেত্রে এগুলোর দীর্ঘমেয়াদী সাফল্য সীমিত ছিল। এই বৈঠকগুলো উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক হুমকি মোকাবিলায় এক ভিন্ন কূটনৈতিক কৌশল হিসেবে বিবেচিত হয়।

ক. বাহরাইন
খ. সংযুক্ত আরব আমিরাত
গ. মিশর
ঘ. কুয়েত
উত্তরঃ কুয়েত
ব্যাখ্যাঃ

২০১৭ সালের কাতার সংকটের সময় যে দেশগুলো কাতারের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করেনি, তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:

  • কুয়েত
  • ওমান

এই দুটি দেশ পারস্য উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদ (GCC) এর সদস্য হওয়া সত্ত্বেও নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রেখেছিল এবং সংকট সমাধানে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করেছিল।

অন্যদিকে, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, মিশর, ইয়েমেন (আংশিকভাবে), লিবিয়া (পূর্বাঞ্চলীয় সরকার) এবং মালদ্বীপ কাতারের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করেছিল।

ক. স্থলবেষ্টিত রাষ্ট্র
খ. নিরপেক্ষ রাষ্ট্র
গ. বাফার রাষ্ট্র
ঘ. জিরো সাম রাষ্ট্র
উত্তরঃ বাফার রাষ্ট্র
ব্যাখ্যাঃ

ভূ-রাজনীতিতে বাফার রাষ্ট্র (Buffer State) বলতে এমন একটি দেশকে বোঝায় যা দুটি বা তার বেশি প্রতিদ্বন্দ্বী বা সম্ভাব্য প্রতিপক্ষ বৃহৎ শক্তির মাঝে অবস্থিত থাকে। এই রাষ্ট্রগুলো মূলত এই বৃহৎ শক্তিগুলোর মধ্যে সরাসরি সংঘর্ষ প্রতিরোধ করার জন্য একটি 'কুশন' বা 'মধ্যবর্তী অঞ্চল' হিসেবে কাজ করে।

বাফার রাষ্ট্রের বৈশিষ্ট্য:

  • অবস্থান: এটি সাধারণত দুটি বড় ও শক্তিশালী রাষ্ট্রের সীমান্তে অবস্থিত হয়।
  • ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব: এর ভৌগোলিক অবস্থান অত্যন্ত কৌশলগত হয়।
  • স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতা (অনেক সময়): বাফার রাষ্ট্রগুলো প্রায়শই তুলনামূলকভাবে দুর্বল হয় এবং তাদের স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি বজায় রাখার চেষ্টা করে, যাতে তারা কোনো একটি বৃহৎ শক্তির পক্ষ নিয়ে অন্যটির সাথে সংঘাতে জড়িয়ে না পড়ে। তারা নিরপেক্ষতা বজায় রাখার চেষ্টা করে।
  • বৃহৎ শক্তির স্বার্থ: বৃহৎ শক্তিগুলো এই বাফার রাষ্ট্রগুলোকে তাদের নিজেদের মধ্যে সরাসরি সংঘাত এড়াতে ব্যবহার করে থাকে। একটি বাফার রাষ্ট্রের টিকে থাকা উভয় প্রতিদ্বন্দ্বী শক্তির জন্যই স্বার্থগত হতে পারে, কারণ এটি সরাসরি সীমান্ত সংঘর্ষের ঝুঁকি কমায়।
  • দুর্বলতা: বাফার রাষ্ট্রগুলো তুলনামূলকভাবে সামরিক ও অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল হয়, যা তাদের বৃহৎ প্রতিবেশীদের প্রভাব বলয় থেকে পুরোপুরি মুক্ত থাকতে বাধা দেয়।
  • ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট: ঔপনিবেশিক যুগে এবং স্নায়ুযুদ্ধের সময়কালে বাফার রাষ্ট্রের ধারণাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

উদাহরণ:

ঐতিহাসিকভাবে এবং আধুনিক ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাফার রাষ্ট্রের কিছু উদাহরণ হলো:

  • আফগানিস্তান: ১৯শ শতাব্দীর 'গ্রেট গেম'-এ (Great Game) ব্রিটিশ সাম্রাজ্য (ভারত) এবং রাশিয়ান সাম্রাজ্যের মধ্যে আফগানিস্তান একটি বাফার রাষ্ট্র হিসেবে কাজ করেছিল।
  • নেপাল ও ভুটান: ভারত ও চীনের মতো দুটি বৃহৎ শক্তির মাঝে অবস্থিত নেপাল ও ভুটানকে বাফার রাষ্ট্র হিসেবে দেখা হয়।
  • বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস, লুক্সেমবার্গ: ঐতিহাসিকভাবে এই দেশগুলো জার্মানি ও ফ্রান্সের মধ্যে বাফার হিসেবে কাজ করেছে।
  • মঙ্গোলিয়া: চীন ও রাশিয়ার মধ্যে একটি বাফার রাষ্ট্র।

বাফার রাষ্ট্রের কার্যকারিতা: একটি বাফার রাষ্ট্র বৃহৎ শক্তিগুলোর মধ্যে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে, কারণ এটি সরাসরি সীমান্ত বিরোধ এবং আকস্মিক সামরিক সংঘর্ষের সম্ভাবনা হ্রাস করে। তবে, বাফার রাষ্ট্রের অবস্থান প্রায়শই ভঙ্গুর হয় এবং বৃহৎ শক্তিগুলোর স্বার্থের সংঘাতে এটি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বা এর নিরপেক্ষতা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে।

ক. ভারত ও নেপাল
খ. পাকিস্তান ও চীন
গ. ভুটান ও ভারত
ঘ. বাংলাদেশ ও ভারত
উত্তরঃ ভারত ও নেপাল
ব্যাখ্যাঃ

'কালাপানি' হলো ভারত ও নেপাল - এই দুই রাষ্ট্রের মধ্যে একটি অমীমাংসিত ভূখণ্ড।

কালাপানি অঞ্চলটি ভারত, নেপাল এবং চীনের ত্রিদেশীয় সীমান্ত সংযোগস্থলে অবস্থিত। এটি ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের পিথোরাগড় জেলায় অবস্থিত বলে ভারত দাবি করে, আর নেপাল এটিকে তার সুদূর পশ্চিমের ধারচুলা জেলার অংশ বলে দাবি করে। মূলত, মহাকালী (নেপালে কালী) নদীর উৎস এবং ১৮১৬ সালের সুগৌলি চুক্তির ব্যাখ্যা নিয়ে এই বিতর্ক। ১৯৬২ সালের ভারত-চীন যুদ্ধের পর থেকে ভারত এই অঞ্চলটি নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নেপাল এই অঞ্চলকে তাদের নিজেদের নতুন মানচিত্রে অন্তর্ভুক্ত করে বিতর্ক আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

ক. ১৬২টি
খ. ১১১টি
গ. ৫১টি
ঘ. ১০১টি
উত্তরঃ ১১১টি
ব্যাখ্যাঃ

২০১৫ সালের ৩১ জুলাই মধ্যরাতে ভারত-বাংলাদেশ স্থলসীমান্ত চুক্তি কার্যকরের মাধ্যমে ভারতের ১১১টি ছিটমহল বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। একই সাথে বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহল ভারতের ভূখণ্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়।

ক. জাতিপুঞ্জ সৃষ্টি করা
খ. অটোমানদের জায়গা দখল করা
গ. ইহুদিদের জন্য একটি জাতিরাষ্ট্র গঠন
ঘ. জার্মানির বিরুদ্ধে মিত্র শক্তির নতুন কৌশল অবলম্বন
উত্তরঃ ইহুদিদের জন্য একটি জাতিরাষ্ট্র গঠন
ব্যাখ্যাঃ

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন ১৯১৭ সালের ২রা নভেম্বর জারি করা বেলফোর ঘোষণার মূল প্রতিপাদ্য ছিল ফিলিস্তিনে ইহুদিদের জন্য একটি জাতীয় আবাসভূমি (national home for the Jewish people) প্রতিষ্ঠার প্রতি ব্রিটিশ সরকারের সমর্থন

এই ঘোষণাপত্রটি তৎকালীন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী আর্থার বেলফোর একটি চিঠির মাধ্যমে ব্রিটিশ ইহুদি নেতা লর্ড রথসচাইল্ডকে পাঠিয়েছিলেন, যা জায়নবাদী ফেডারেশনকে অবহিত করা হয়। এতে বলা হয় যে, "মহামান্য সরকারেরা ফিলিস্তিনে ইহুদি জনগণের জন্য একটি জাতীয় আবাসভূমি প্রতিষ্ঠাকে অনুকূল দৃষ্টিতে দেখে..."। তবে এতে ফিলিস্তিনের বিদ্যমান অ-ইহুদি জনগোষ্ঠীর নাগরিক ও ধর্মীয় অধিকারের প্রতিও সম্মান প্রদর্শনের কথা বলা হয়েছিল।

ক. ইরাক
খ. ইরান
গ. সৌদি আরব
ঘ. আলজেরিয়া
উত্তরঃ আলজেরিয়া
ব্যাখ্যাঃ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশ আলজেরিয়া। ১৯৮৮ সালের ১৫ নভেম্বর Palestine Liberation Organization আলজেরিয়ার রাজধানী আলজিয়ার্সের এক অধিবেশনে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ঘোষণা দেয়।

ক. হ্যারি এস ট্রুম্যান
খ. ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্ট
গ. জেমস মনরো
ঘ. তথ্যটি সঠিক নয়
উত্তরঃ ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্ট
ব্যাখ্যাঃ

যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি সময় ক্ষমতায় ছিলেন ডেমোক্র্যাট দল থেকে নির্বাচিত ৩২তম প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট। তিনি তিন মেয়াদে ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ পর্যন্ত ১২ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। তার সময়েই শুরু হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। হ্যারি এস ট্রুম্যান ডেমোক্র্যাট দল থেকে নির্বাচিত যুক্তরাষ্ট্রের ৩৩তম প্রেসিডেন্ট। তিনি ক্ষমতায় ছিলেন ১৯৪৫ -১৯৫৩ সাল পর্যন্ত ২ মেয়াদে ৮ বছর। তার আদেশেই হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক হামলা চালানো হয়।

ক. হংকং
খ. শ্রীলংকা
গ. ম্যাকাউ
ঘ. বাংলাদেশ
উত্তরঃ ম্যাকাউ
ব্যাখ্যাঃ

ব্যাখ্যাঃ বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে পর্তুগাল তাঁর উপনিবেশ 'ম্যাকাউ' ১৯৯৯ সালের ১৯ ডিসেম্বর মধ্য রাতে চীনের কাছে হস্তান্তর করে এবং ২০ ডিসেম্বর থেকে ম্যাকাউর ওপর চীনের পূর্ণ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়। ব্রিটিশ উপনিবেশ হংকং চীনের কাছে হস্তান্তর করা হয় ১৯৯৭ সালের ৩০ জুন মধ্যরাতে।

ক. ব্রিটেন
খ. ফ্রান্স
গ. তুরস্ক
ঘ. স্পেন
উত্তরঃ ফ্রান্স
ব্যাখ্যাঃ

১৯৪৩ সালের ২২ নভেম্বর লেবানন ফ্রান্সের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। লীগ অব নেশন্স -এর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরাজিত শক্তি জার্মানি ও তুরস্কের উপনিবেশগুলোকে ম্যান্ডেট ব্যবস্থার মাধ্যমে মিত্রশক্তির নিকট হস্তান্তর করা হয়।

ক. ২০০৩ সালের ১৮ মার্চ
খ. ২০০৩ সালের ২০ মার্চ
গ. ২০০৩ সালের ২২ মার্চ
ঘ. ২০০৩ সালের ২৪ মার্চ
উত্তরঃ ২০০৩ সালের ২০ মার্চ
ব্যাখ্যাঃ

ইরাকে ২০০৩ সালের ২০ মার্চ স্থানীয় সময় ভোর সাড়ে পাঁচটায় মার্কিন-ব্রিটিশ বাহিনী কর্তৃক যৌথ সামরিক অভিযান শুরু হয়।

ক. সংযুক্ত আরব আমিরাত
খ. মিশর
গ. লেবানন
ঘ. ইয়েমেন
উত্তরঃ সংযুক্ত আরব আমিরাত
ব্যাখ্যাঃ

১৯৪৫ সালের ২২ মার্চ মিশরের রাজধানী কায়রোতে আরব লীগ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ৭টি। এগুলো হচ্ছে- মিশর, সিরিয়া, লেবানন, ইরাক, জর্ডান, সৌদি আরব এবং ইয়েমেন। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত আরব লীগের সদস্যপদ লাভ করে।

ক. ১৯৭৩ সালে
খ. ১৯৮১ সালে
গ. ১৯৯১ সালে
ঘ. ২০০৩ সালে
উত্তরঃ ১৯৭৩ সালে
ব্যাখ্যাঃ

মধ্যপ্রাচ্যে সর্বপ্রথম তেল অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছিল ১৯৭৩ সালে। আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময় ওপেক (OPEC) তেল উৎপাদনকারী আরব দেশগুলো ইসরাইলের পশ্চিমা মিত্রদের উপর তেল নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এর ফলে বিশ্ববাজারে তেলের দাম অনেক বেড়ে যায় এবং পশ্চিমা দেশগুলোতে তেল সংকট দেখা দেয়। এই ঘটনাটিই ছিল তেল অস্ত্র ব্যবহারের প্রথম উদাহরণ।

এই নিষেধাজ্ঞার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল পশ্চিমা দেশগুলোকে ইসরাইলের সমর্থন থেকে দূরে রাখা এবং আরব দেশগুলোর রাজনৈতিক লক্ষ্য অর্জন করা। তেল নিষেধাজ্ঞা পশ্চিমা দেশগুলোর অর্থনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছিল এবং তারা আরব দেশগুলোর দাবি মেনে নিতে বাধ্য হয়েছিল।

ক. যুক্তরাজ্য
খ. যুক্তরাষ্ট্র
গ. কোরিয়া
ঘ. কিউবা
উত্তরঃ যুক্তরাষ্ট্র
ব্যাখ্যাঃ

কন্ট্রা নিকারাগুয়ার বিদ্রোহী গ্রুপ। দীর্ঘদিন ধরে এ গ্রুপটি দেশের সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ চালিয়ে আসছিল। ১৯৮৫ সালের আগস্টে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরানের নিকট অস্ত্র বিক্রয়লব্ধ অর্থ দ্বারা কন্ট্রা বিদ্রোহীদের সাহায্য প্রদান করে। যদিও কালক্রমে ঘটনাটি ফাঁস হয়ে যায়।

ক. সহিংসতা বন্ধ করে ২০০৫ সালের মধ্যে স্বাধীন প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা
খ. দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন
গ. দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে অবাধ বাণিজ্য স্থাপন
ঘ. দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে সীমানা চিহ্নিতকরণ
উত্তরঃ সহিংসতা বন্ধ করে ২০০৫ সালের মধ্যে স্বাধীন প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা
ব্যাখ্যাঃ

ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাত অবসানের লক্ষ্যে প্রণীত একটি শান্তি পরিকল্পনা ‘রোডম্যাপ’। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৩০ এপ্রিল, ২০০৩ আনুষ্ঠানিকভাবে বহু প্রতীক্ষিত এই শান্তি পরিকল্পনা পেশ করে। জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং রাশিয়া সমন্বিতভাবে প্রস্তাবিত এ রোডম্যাপের খসড়া প্রস্তুত ও অনুমোদন করে। কিন্তু ইসরাইল এই প্রস্তাব প্রত্যাখান করে।

ক. ১৯৪৮ সালে
খ. ১৯৬০ সালে
গ. ১৯৬৭ সালে
ঘ. ১৯৭৩ সালে
উত্তরঃ ১৯৬৭ সালে
ব্যাখ্যাঃ

১৯৬৭ সালে তৃতীয় আরব-ইসরাইল যুদ্ধে ইসরাইল প্রতিপক্ষ- মিশর, সিরিয়া ও জর্ডানসহ আরব বিশ্বকে পরাজিত করে গাজা, সিনাই উপদ্বীপ, পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেম দখল করে রাখে।

ক. থাইল্যান্ড
খ. মিয়ানমার
গ. ইন্দোনেশিয়া
ঘ. মালয়েশিয়া
উত্তরঃ থাইল্যান্ড
ব্যাখ্যাঃ

পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ড কোনো দেশের উপনিবেশে পরিণত হয়নি। পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে মিয়ানমার, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর ব্রিটিশ উপনিবেশে এবং ইন্দোনেশিয়া ডাচ উপনিবেশে পরিণত হয়।

ক. মাজার-ই-শরীফ
খ. হেরাট
গ. জালালাবাদ
ঘ. কান্দাহার
উত্তরঃ মাজার-ই-শরীফ
ব্যাখ্যাঃ

আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলীয় শহর মাজার-ই-শরীফে তালেবানদের ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে এ হত্যাযজ্ঞ ঘটে। যদিও সুদক্ষ ইরানি নেতৃত্বের মাধ্যমে ইরান দুদেশের মধ্যে সৃষ্ট উত্তেজনা প্রশমনে সক্ষম হয়। বর্তমানে আফগানিস্তান এর ক্ষমতা তালেবানদের হাতে রয়েছে।

ক. নেদারল্যান্ড
খ. স্পেন
গ. পর্তুগাল
ঘ. ইউকে
উত্তরঃ পর্তুগাল
ব্যাখ্যাঃ

১৫৫৭ সালে ম্যাকাও পর্তুগিজদের দখলে আসে। দীর্ঘ সাড়ে ৪০০ বছর পর ১৯৯৯ সালে ম্যাকাও চীনের নিকট হস্তান্তর করা হয়।

ক. ১২ শতাংশ
খ. ১০ শতাংশ
গ. ১৩ শতাংশ
ঘ. ১১ শতাংশ
উত্তরঃ ১৩ শতাংশ
ব্যাখ্যাঃ

ওয়েই রিভার চুক্তি অনুসারে যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলি দখলকৃত ভূমির ১৩.৫ শতাংশ ফিলিস্তিনিদের কাছে হস্তান্তরের প্রচেষ্টা নিয়েছিল। অবশ্য পরবর্তীতে ঘটনাক্রমের প্রতিক্রিয়ায় এ চুক্তি এবং দখলকৃত ভূমি ফেরতদান কোনোটিই সম্ভব হয়নি।

ক. ব্রিটেন
খ. ফ্রান্স
গ. অস্ট্রেলিয়া
ঘ. নিউজিল্যান্ড
উত্তরঃ অস্ট্রেলিয়া
ব্যাখ্যাঃ

মেলানেশিয়া অঞ্চলের দ্বীপদেশ পাপুয়া নিউগিনি ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৫ সালে অস্ট্রেলিয়া থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।

ক. ১৯৭০ সলে
খ. ১৯৭৩ সালে
গ. ১৯৭৪ সালে
ঘ. ১৯৭৮ সালে
উত্তরঃ ১৯৭৩ সালে
ব্যাখ্যাঃ

আরব দেশসমূহ ১৯৭৩ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময় পাশ্চাত্যের ওপর তেল অবরোধ করে। এর মূল কারণ ছিল, পশ্চিমা দেশগুলো ইসরায়েলকে সমর্থন করছিল।

তেল অবরোধের পেছনের কারণ:

আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ (১৯৭৩): এই যুদ্ধের সময়, পশ্চিমা দেশগুলো, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েলকে সামরিক ও অর্থনৈতিক সহায়তা প্রদান করে। এতে আরব দেশগুলো ক্ষুব্ধ হয়।
ইসরায়েলের প্রতি পশ্চিমা সমর্থন: আরব দেশগুলো মনে করে, ইসরায়েলের প্রতি পশ্চিমা দেশগুলোর অব্যাহত সমর্থন ফিলিস্তিনিদের অধিকার ক্ষুণ্ণ করছে এবং এই অঞ্চলে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে।
* রাজনৈতিক চাপ: আরব দেশগুলো তেলকে একটি রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে পশ্চিমা দেশগুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি করতে চেয়েছিল, যাতে তারা ইসরায়েলের প্রতি তাদের সমর্থন কমিয়ে আনে।

ক. Budennovsk
খ. Keldavisk
গ. Dasanova
ঘ. Gariev
উত্তরঃ Budennovsk
ব্যাখ্যাঃ

রাশিয়ার বুদিওনোভস্ক (Budyonnovsk) শহরে হাসপাতালে আক্রমণের পর রাশিয়া চেচনিয়ার সাথে শান্তি বৈঠকে বসতে রাজি হয়েছিল। ১৯৯৫ সালে চেচেন যোদ্ধারা এই হাসপাতালে আক্রমণ করে এবং কয়েকশ মানুষকে জিম্মি করে। এই ঘটনার পর রাশিয়া বাধ্য হয় চেচনিয়ার সাথে শান্তি আলোচনায় বসতে।

ক. ২৪ জুলাই, ১৯৯৪
খ. ২৫ জুলাই, ১৯৯৪
গ. ২৬ জুলাই, ১৯৯৪
ঘ. ২৭ জুলাই, ১৯৯৪
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

১৯৯৪ সালের ২৬ অক্টোবর আকাবা মরু এলাকায় জর্ডান ও ইসরাইলের মধ্যে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তির মাধ্যমে মূলত ৪৬ বছর ধরে চলা যুদ্ধাবস্থার অবসান ঘটানো হয়।

ক. ১০ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৩
খ. ১১ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৩
গ. ১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৩
ঘ. ২০ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৩
উত্তরঃ ১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৩
ব্যাখ্যাঃ

পিএলও এবং ইসরাইল পারস্পরিক চুক্তি স্বাক্ষর করে ১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৩। চুক্তির স্থান ওয়াশিংটন ডিসি, যুক্তরাষ্ট্র। পক্ষসমূহ ইসরাইল ও ফিলিস্তিন মু্ক্তির সংস্থা। এ চুক্তির মাধ্যমে ইসরাইল ও ফিলিস্তিন পরস্পরকে স্বীকৃতি দান করে।

ক. জাপানকে সাহায্য করা
খ. ভিয়েতনামকে দমন করা
গ. ‘আসিয়ান’ জোটকে সমর্থন করা
ঘ. দক্ষিণ কোরিয়াকে রক্ষা করা
উত্তরঃ ‘আসিয়ান’ জোটকে সমর্থন করা
ব্যাখ্যাঃ

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতিতে অঞ্চলকেন্দ্রিক পশ্চিম ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্যের পরই পূর্ব এশিয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পূর্ব এশিয়ার অন্যতম প্রধান অর্থনৈতিক সংগঠন হচ্ছে আসিয়ান। যুক্তরাষ্ট্র আসিয়ানকে সমর্থনের মাধ্যমে এর সাথে সংশ্লিষ্ট হতে এবং নিজস্ব মুক্তবাজার অর্থনীতির বিস্তারে প্রয়াসী।

ক. অস্ট্রেলিয়া
খ. কানাডা
গ. সাইপ্রাস
ঘ. মরিসাস
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

যুক্তরাজ্য এবং সাবেক ব্রিটিশ উপনিবেশভুক্ত ১৭ টি দেশ ব্রিটেনের রাজা/রানিকে তাদের প্রতীকী রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে মান্য করে। দেশগুলো হলো- অ্যান্টিগুয়া অ্যান্ড বারমুডা, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, বাহামাস, বার্বাডোস, বেলিজ, গ্রানাডা, জ্যামাইকা, নিউজিল্যান্ড, পাপুয়া নিউগিনি, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, সেন্ট লুসিয়া, সেন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড গ্রানাডাইন্স, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ এবং টুভ্যালু।

ক. সমাজতন্ত্রের সংগঠন
খ. সমাজতন্ত্র ও গণতন্ত্রের মধ্যে সামঞ্জস্য বিধান
গ. খোলামেলা আলোচনা
ঘ. সমাজতন্ত্রের পরিবর্তে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা
উত্তরঃ খোলামেলা আলোচনা
ব্যাখ্যাঃ

রুশ শব্দ ‘গ্লাসনস্ত’ মানে খোলানীতি। ১৯৮৭ সালে সোভিয়েত প্রেসিডেন্ট মিখাইল গর্বাচেভ এ নীতি প্রবর্তন করেন। অনেকটা এ নীতির কারণেই ১৯৯১ এ সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙ্গে যায়।

ক. জাতিসংঘের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গণভোট অনুষ্ঠান
খ. সিমলা চুক্তি অনুযায়ী সমস্যার সমাধান করা
গ. পাকিস্তানের সাথে যোগ দিতে না দিয়ে স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিণত করা
ঘ. সংবিধান থেকে কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করা
উত্তরঃ সংবিধান থেকে কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করা
ব্যাখ্যাঃ

৫ আগস্ট, ২০১৯ ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ সাংবিধানিক মর্যাদা তুলে নেয় দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার। রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এ সংক্রান্ত রাষ্ট্রপতির নির্দেশনামা পড়ে শোনান। এতে প্রায় ৭০ বছর আগে ভারতীয় সংবিধানে কাশ্মীরকে দেয়া বিশেষ মর্যাদা ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলের নির্দেশনা দেয়া হয়। বিশেষ মর্যাদা বাতিল করার পাশাপাশি জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যকে দ্বিখণ্ডিত করে কেড়ে নেয়া হয় তার পৃথক রাজ্যের মর্যাদাও।

ক. ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর
খ. ১৯৬৫ সালের ১০ সেপ্টেম্বর
গ. ১৯৬৬ সালের ১০ জানুয়ারি
ঘ. ১৯৬৭ সালের ৩০ জানুয়ারি
উত্তরঃ ১৯৬৬ সালের ১০ জানুয়ারি
ব্যাখ্যাঃ

১০ জানুয়ারি, ১৯৬৬ তৎকালীন সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র উজবেকিস্তানের তাসখন্দ শহরে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে সংঘটিত ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার যুদ্ধ বন্ধ করার উদ্দেশ্যে এ চুক্তি হয়। চুক্তি স্বাক্ষরকারী ভারতের প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রী, পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান এবং সোভিয়েত প্রধানমন্ত্রী কোসিগান।

ক. ধর্ম
খ. জাতি
গ. সংস্কৃতি
ঘ. ভাষা
উত্তরঃ সংস্কৃতি
ব্যাখ্যাঃ

দক্ষিণ এশিয়াতে বিভিন্ন ভাষা, ধর্ম, জাতির মানুষের সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে পার্থক্য কম এবং এ অঞ্চলের মানুষের সাংস্কৃতিক সহিষ্ণুতা বেশি হওয়ায় এটি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সবচেয়ে কম সংশ্লিষ্ট বিষয়।

ক. জুন ১৯৮৯ সালে তিয়ানমেন স্কোয়ারে সংঘটিত ট্রাজেডি
খ. জেলখানার কয়েদীদের শ্রমে উৎপাদিত দ্রব্য রপ্তানি
গ. পাকিস্তানের কাছে মিসাইল বিক্রি
ঘ. আলজিরিয়ার কাছে পারমাণবিক যুদ্ধাস্ত্রের প্রযুক্তি বিক্রয়
উত্তরঃ জুন ১৯৮৯ সালে তিয়ানমেন স্কোয়ারে সংঘটিত ট্রাজেডি
ব্যাখ্যাঃ

‘এশিয়া ওয়াচ’ কর্তৃক সম্প্রতি উৎঘাটিত চীনের শ্রমশিবিরে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অপরাধের জন্য চীনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্ Special 301 প্রয়োগ করার বিবেচনা করে।

যুক্তরাষ্ট্রের ‘স্পেশাল ৩০১’ বিধানটি ট্রেড অ্যাক্ট ১৯৭৪-এর অংশ, যা মূলত মেধাস্বত্ব অধিকার রক্ষার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এই আইনের অধীনে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অন্য দেশগুলোর মেধাস্বত্ব সুরক্ষা এবং প্রয়োগের মূল্যায়ন করে। যেসব দেশ মেধাস্বত্ব অধিকার রক্ষায় ব্যর্থ হয়, তাদের বিরুদ্ধে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপের ক্ষমতা রাখে।

ক. ২ অক্টোবর (সকালে)
খ. ২ অক্টোবর (মাঝরাতে)
গ. ১ অক্টোবর (দুপুরে)
ঘ. ৩ অক্টোবর (মাঝরাতে)
উত্তরঃ ৩ অক্টোবর (মাঝরাতে)
ব্যাখ্যাঃ

দ্বিতীয় ব্শ্বিযুদ্ধের পর জার্মানি বিভক্ত হয়ে যায়। ১৯৫৪ সালে পূর্ব জার্মানি সার্বভৌম রাষ্ট্রে পরিণত হয়। স্নায়ুযুদ্ধের শেষে ১৯৮৯ সালে দুই জার্মানিকে বিভক্তকারী দেয়াল ভেঙ্গে ফেলা হয় এবং ১৯৯০ সালের ৩ অক্টোবর মাঝরাতে দুই জার্মানি একত্রিত হয়।

ক. নিউইয়র্ক
খ. প্যারিস
গ. জেনেভা
ঘ. ভিয়েনা
উত্তরঃ নিউইয়র্ক
ব্যাখ্যাঃ

১৯৮৮ সালের ১৫ ডিসেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রেজুলেশন ৪৩/১৭৬ গৃহীত হয়েছিল, যেখানে মধ্যপ্রাচ্যে একটি আন্তর্জাতিক শান্তি সম্মেলন আহ্বানের প্রস্তাব করা হয়েছিল। এই রেজুলেশনটি "Question of Palestine" নামে পরিচিত ছিল এবং এটি পিএলও-এর ন্যাশনাল কাউন্সিলের প্রস্তাবের ভিত্তিতে গৃহীত হয়েছিল।

ক. ৭ ডিসেম্বর, ১৯৪১
খ. ২৩ জুন, ১৪৪২
গ. ৩ নভেম্বর, ১৯৪২
ঘ. ২৬ জুলাই, ১৯৪৩
উত্তরঃ ৭ ডিসেম্বর, ১৯৪১
ব্যাখ্যাঃ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন অক্ষশক্তির অন্যতম জাপান নিজস্ব প্রভাব বলয় সম্প্রসারণের জন্য মার্কিন নৌ ঘাঁটি পার্ল হারবারে ৭ ডিসেম্বর, ১৯৪১ বোমা বর্ষণ করে। প্রতিক্রিয়ায় ৮ ডিসেম্বর, ১৯৪১ যুক্তরাষ্ট্র সক্রিয়ভাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেয়।

ক. ‘ওয়ারশ’ জোট ভেঙ্গে দেয়ার প্রকল্প সম্পন্ন করা
খ. রুমানিয়াতে গণতান্ত্রিক প্রথা প্রচলন সম্পন্ন করা
গ. সোভিয়েত ইউনিয়নে প্রস্তাবিত বাজার অর্থনীতি প্রচলন সম্পন্ন করা
ঘ. পূর্ব জার্মানি হতে সোভিয়েত সৈন্য প্রত্যাহার সম্পন্ন করা
উত্তরঃ সোভিয়েত ইউনিয়নে প্রস্তাবিত বাজার অর্থনীতি প্রচলন সম্পন্ন করা
ব্যাখ্যাঃ

কমিউনিস্ট অর্থনীতিকে বাজার অর্থনীতিতে রূপান্তরের জন্য সোভিয়েত ইউনিয়নে যে প্রকল্প হাতে নেয়া হয় তা হলো ৫০০ দিনের প্লান।

ক. কাশাভুবু
খ. প্যাট্রিক লুমুম্বা
গ. শোম্বে
ঘ. মবুতু
উত্তরঃ প্যাট্রিক লুমুম্বা
ব্যাখ্যাঃ

কঙ্গোতে দখলদার ঔপনিবেশিক শক্তির বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদ আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন প্যাট্রিক লুমুম্বা। তিনি জয়লাভ করলে কঙ্গো স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিণত হয়।

ক. ইউনিটা
খ. সান্ডিনিস্টা
গ. কন্ট্রা
ঘ. সোয়াপো
উত্তরঃ কন্ট্রা
ব্যাখ্যাঃ

মধ্য আমেরিকার হ্রদ ও আগ্নেয়গিরির দেশ নিকারাগুয়ার বিদ্রোহী গ্রুপ কন্ট্রা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনপুষ্ট। ১৯৯০ সালে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ এ অঞ্চলে শান্তি আনয়নে গঠন করে মধ্য আমেরিকায় জাতিসংঘ পর্যবেক্ষক দল (ONUCA) এবং পর্যবেক্ষক দলটি কন্ট্রা বিদ্রোহীদের স্বেচ্ছা তদারক করে। ফলশ্রুতিতে হন্ডুরাস ও নিকারাগুয়ায় প্রায় ২২ হাজার কন্ট্রা বিদ্রোহী জাতিসংঘ পর্যবেক্ষকদের কাছে অস্ত্র সমর্পণ করে।

ক. সৌদি আরব
খ. ইরাক
গ. আলজেরিয়া
ঘ. ইরান
উত্তরঃ আলজেরিয়া
ব্যাখ্যাঃ

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে সর্বপ্রথম স্বীকৃতি প্রদানকারী দেশ হলো আলজেরিয়া

১৯৮৮ সালের ১৫ নভেম্বর ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থা (PLO) আলজেরিয়ার রাজধানী আলজিয়ার্সে এক অধিবেশনে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বাধীনতা ঘোষণা করে। এই ঘোষণার পরপরই আলজেরিয়া সর্বপ্রথম ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।