আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. ১৯৭৪
খ. ২০১১
গ. ২০১৩
ঘ. ২০১৫
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্থল সীমান্ত সম্পর্কিত প্রটোকলটি ২০১১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকায় স্বাক্ষরিত হয়। এই প্রটোকলটি ১৯৭৪ সালের স্থল সীমান্ত চুক্তি (Land Boundary Agreement, LBA) বাস্তবায়নের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে কাজ করে। এর মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে সীমান্ত চিহ্নিতকরণ, বিরোধপূর্ণ এলাকা নির্ধারণ এবং সীমান্তবর্তী জনগণের অধিকার সংরক্ষণ নিশ্চিত করা হয়।

এই প্রটোকলটি বাস্তবায়নের পর, ২০১৫ সালের ৩১ জুলাই রাতে ১১২টি ভারতীয় এনক্লেভ বাংলাদেশে এবং ৫১টি বাংলাদেশি এনক্লেভ ভারতে স্থানান্তরিত হয়, যার ফলে প্রায় ৫০,০০০ মানুষ তাদের নাগরিকত্ব পরিবর্তন করে।

ক. ১০৫
খ. ১১৫
গ. ১২৫
ঘ. ১৩৫
ব্যাখ্যাঃ

জি-৭৭ (Group of 77) হলো উন্নয়নশীল দেশসমূহের একটি বৈশ্বিক জোট, যা ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে এই জোটের সদস্য সংখ্যা ১৩৪টি দেশ। তবে, ঐতিহাসিক গুরুত্বের কারণে এর নাম এখনও জি-৭৭ রাখা হয়েছে।

জি-৭৭-এর সদস্য দেশসমূহের মধ্যে আফ্রিকা, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল, লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয় দেশসমূহ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই জোটের মূল লক্ষ্য হলো দক্ষিণ-দক্ষিণ সহযোগিতা বৃদ্ধি, উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষা এবং আন্তর্জাতিক মঞ্চে তাদের কণ্ঠস্বর শক্তিশালী করা।

উল্লেখযোগ্য যে, চীন আনুষ্ঠানিকভাবে জি-৭৭-এর পূর্ণ সদস্য নয়, তবে এটি জি-৭৭-এর সঙ্গে সহযোগিতা করে এবং অনেক সময় "জি-৭৭ ও চীন" নামে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ক. আফগানিস্তান
খ. মায়ানমার
গ. পেরু
ঘ. মালি
ব্যাখ্যাঃ

২০২৩ সালের বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ সূচক (Global Terrorism Index 2023) অনুযায়ী, আফগানিস্তান** ছিল সবচেয়ে বেশি সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির মধ্যে থাকা দেশ।

এই সূচকে দেশগুলোকে ০ থেকে ১০ পর্যন্ত স্কেলে রেটিং করা হয়, যেখানে ১০ মানে সবচেয়ে বেশি সন্ত্রাসবাদের প্রভাব। আফগানিস্তান ছিল শীর্ষে, যার স্কোর ছিল ৯.৬৩। এটি মূলত তালেবান সরকারের অধীনে দেশটির রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর কার্যক্রম এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে।

ক. কার্টাগেনা প্রটোকল
খ. মন্ট্রিল প্রটোকল
গ. কিয়াটো প্রটোকল
ঘ. প্যারিস চুক্তি
ব্যাখ্যাঃ

জৈব নিরাপত্তা বিষয়ক (Biosafety to the Convention on Biological Diversity) হলো কার্টেজেনা প্রোটোকল (Cartagena Protocol)

কার্টেজেনা প্রোটোকল হলো জীববৈচিত্র্য কনভেনশনের (Convention on Biological Diversity - CBD) একটি অতিরিক্ত চুক্তি। এর মূল উদ্দেশ্য হলো আধুনিক জৈব প্রযুক্তির মাধ্যমে সৃষ্ট জীবন্ত পরিবর্তিত জীবের (Living Modified Organisms - LMOs) নিরাপদ ব্যবহার, পরিবহন এবং পরিচালনা নিশ্চিত করা, যা জীববৈচিত্র্য এবং মানব স্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।

এই প্রোটোকলটি ২৯ জানুয়ারী ২০০০ সালে গৃহীত হয় এবং ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৩ সালে কার্যকর হয়।

ক. আর্টিকেল ২
খ. আর্টিকেল ৩
গ. আর্টিকেল ৪
ঘ. আর্টিকেল ৫
ব্যাখ্যাঃ

The উত্তর আটলান্টিক চুক্তির ৫ম ধারায় (Article 5) যৌথ নিরাপত্তার ধারণাটি ব্যক্ত হয়েছে।

এই ধারায় বলা হয়েছে যে জোটের কোনো এক বা একাধিক সদস্য রাষ্ট্রের উপর সশস্ত্র আক্রমণকে জোটের সকল সদস্য রাষ্ট্রের উপর আক্রমণ হিসেবে গণ্য করা হবে। এর ফলস্বরূপ, আক্রান্ত সদস্য রাষ্ট্রকে সহায়তা করার জন্য প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্র প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে, যার মধ্যে সশস্ত্র বাহিনী ব্যবহারও অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
ধারা ৫ ন্যাটোর মূল ভিত্তি এবং সম্মিলিত প্রতিরক্ষার নীতিকে তুলে ধরে।

ক. নাইজেরিয়া
খ. গাম্বিয়া
গ. বাংলাদেশ
ঘ. আলজেরিয়া
ব্যাখ্যাঃ

গাম্বিয়া (The Gambia) আন্তর্জাতিক আদালতে মিয়ানমার কর্তৃক রোহিঙ্গা গণহত্যার অভিযোগে মামলা করেছে।

২০১৯ সালের নভেম্বরে ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থা (ওআইসি)-এর পক্ষ থেকে গাম্বিয়া আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (ICJ) এই মামলাটি দায়ের করে। মামলায় মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের উপর গণহত্যা চালানোর অভিযোগ আনা হয়েছে।

বাংলাদেশ গণহত্যা কনভেনশনের ৯ ধারায় আপত্তি জানানো ৫ টি দেশের একটি। যার ফলে নৈতিকভাবে বাংলাদেশ রোহিঙ্গা ইস্যুতে মামলা করতে পারেনা। তাই গাম্বিয়া মামলা করে।

ক. সৌদি আরব
খ. মালয়েশিয়া
গ. পাকিস্তান
ঘ. তুরস্ক
ব্যাখ্যাঃ

As of today, May 12, 2025, the North Atlantic Treaty Organization (NATO) has 32 member states. These countries are:

  1. Albania
  2. Belgium
  3. Bulgaria
  4. Canada
  5. Croatia
  6. Czech Republic
  7. Denmark
  8. Estonia
  9. Finland (joined April 4, 2023)
  10. France
  11. Germany
  12. Greece
  13. Hungary
  14. Iceland
  15. Italy
  16. Latvia
  17. Lithuania
  18. Luxembourg
  19. Montenegro
  20. Netherlands
  21. North Macedonia
  22. Norway
  23. Poland
  24. Portugal
  25. Romania
  26. Slovakia
  27. Slovenia
  28. Spain
  29. Sweden (joined March 7, 2024)
  30. Turkey
  31. United Kingdom
  32. United States
ক. ৩টি
খ. ২টি
গ. ৫টি
ঘ. ৪ টি
ব্যাখ্যাঃ

আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (ICJ) রোহিঙ্গা গণহত্যা বিষয়ক অন্তর্বর্তীকালীন রায়ে মিয়ানমারকে চারটি নির্দিষ্ট ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলেছে। এই ব্যবস্থাগুলো হলো:

১. রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে গণহত্যা সংঘটনের যেকোনো কাজ থেকে মিয়ানমারকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে এবং এ ধরনের কাজ যাতে আর না হয় তার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। ২. জাতিসংঘের গণহত্যা কনভেনশন অনুযায়ী মিয়ানমারের বাধ্যবাধকতা পূরণ করতে হবে এবং গণহত্যায় জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। ৩. মিয়ানমারকে এমন কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে যাতে তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা সামরিক বা বেসামরিক কোনো ব্যক্তি রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে গণহত্যা, ষড়যন্ত্র, গণহত্যার প্ররোচনা, গণহত্যার চেষ্টা অথবা সহযোগীতার মতো কোনো কাজ না করে। ৪. মিয়ানমারকে তাদের গৃহীত পদক্ষেপের বিষয়ে আদালতকে নিয়মিতভাবে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।

ক. ফ্লোরিডা
খ. হাইতি
গ. কিউবা
ঘ. জ্যামাইকা
ব্যাখ্যাঃ

যুক্তরাষ্ট্রের Guantanamo Bay Detention Camp (গুয়ান্তানামো বে ডিটেনশন ক্যাম্প) কিউবার দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে গুয়ান্তানামো বে নৌঘাঁটির ভেতরে অবস্থিত।

এই নৌঘাঁটিটি ১৯০৩ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং ৯/১১ হামলার পর জানুয়ারি ২০০২ সালে বন্দিশিবিরটি স্থাপন করা হয়।

ক. ইথিওপিয়া
খ. জাম্বিয়া
গ. লাইবেরিয়া
ঘ. জিবুতি
ব্যাখ্যাঃ

চীন আফ্রিকার জিবুতিতে একটি সামরিক ঘাঁটি স্থাপন করেছে। এই ঘাঁটিটি বাব-এল-মান্দেব প্রণালীর কাছে অবস্থিত, যা লোহিত সাগর এবং এডেন উপসাগরকে সংযুক্ত করে এবং একটি কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ জলপথ। চীন এটিকে তার প্রথম বিদেশী সামরিক ঘাঁটি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে।

ক. মন্টিনিগ্রো
খ. লিথুনিয়া
গ. আলবেনিয়া
ঘ. ক্রোয়েশিয়া
ব্যাখ্যাঃ

ন্যাটোর (NATO - North Atlantic Treaty Organization) সর্বশেষ সদস্য রাষ্ট্র হলো সুইডেন (Sweden)

সুইডেন ২০২৪ সালের ৭ মার্চ ন্যাটোর ৩১তম সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগদান করে। এর আগে, ২০২৩ সালের ৪ এপ্রিল ফিনল্যান্ড (Finland) ন্যাটোর ৩০তম সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে যোগদান করেছিল।

ক. ৫
খ. ৩
গ. ৪
ঘ. ২
ব্যাখ্যাঃ

ইসলামী সহযোগিতা সংস্থা (OIC - Organization of Islamic Cooperation) এর দাপ্তরিক ভাষা হলো:

১. আরবি ২. ইংরেজি ৩. ফরাসি

ক. Google Earth
খ. Street View
গ. Road Image
ঘ. Google Map
ব্যাখ্যাঃ

ভারত গুগলকে তাদের 'Street View' (স্ট্রিট ভিউ) প্রোগ্রামের জন্য ছবি তোলা থেকে বিরত করেছে।

গুগল স্ট্রিট ভিউ এমন একটি প্রযুক্তি, যেখানে বিশেষ ক্যামেরা লাগানো গাড়ি বিশ্বের বিভিন্ন রাস্তার ৩৬০ ডিগ্রি প্যানোরামিক ছবি তোলে, যা পরে গুগল ম্যাপস এবং গুগল আর্থে ব্যবহারকারীদের জন্য উপলব্ধ করা হয়। ভারত তাদের নিরাপত্তা বাহিনীর রিপোর্টের ভিত্তিতে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কায় এই কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছিল। ভারতের নিরাপত্তা সংস্থাগুলো মনে করেছিল যে, এই সেবা চালু হলে তা স্পর্শকাতর সামরিক প্রতিরক্ষা স্থাপনাগুলোর জন্য হুমকি হতে পারে এবং তা একবার চালু হলে পর্যবেক্ষণ করা কঠিন হবে। এর ফলে, তারা মনে করেছিল যে এটি জাতীয় নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

ক. NATO
খ. SALT
গ. NPT
ঘ. CTBT
ব্যাখ্যাঃ

নিরস্ত্রীকরণের (Disarmament) সঙ্গে সম্পৃক্ত নয় এমন সংস্থা বা চুক্তি হলো: NATO

  • NATO (North Atlantic Treaty Organization): এটি একটি সামরিক জোট যা ১৯৪৯ সালে গঠিত হয়েছিল। এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো এর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সম্মিলিত প্রতিরক্ষা নিশ্চিত করা। এটি অস্ত্র হ্রাস বা নিরস্ত্রীকরণে সরাসরি সম্পৃক্ত নয়, বরং এর উদ্দেশ্য হলো এর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর নিরাপত্তা রক্ষা করা।

  • SALT (Strategic Arms Limitation Talks): এটি ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে অনুষ্ঠিত আলোচনা ও চুক্তি যা কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্রের উৎপাদন সীমিত করার লক্ষ্যে পরিচালিত হয়েছিল। এটি নিরস্ত্রীকরণ প্রক্রিয়ার একটি অংশ ছিল।

  • NPT (Treaty on the Non-Proliferation of Nuclear Weapons): এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক চুক্তি যার উদ্দেশ্য হলো পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার রোধ করা এবং পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের লক্ষ্য অর্জন করা।

  • CTBT (Comprehensive Nuclear-Test-Ban Treaty): এটি একটি বহুপাক্ষিক চুক্তি যা পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা বিস্ফোরণ সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করার লক্ষ্যে গঠিত হয়েছিল। এটিও নিরস্ত্রীকরণ প্রক্রিয়ার একটি অংশ।

সুতরাং, NATO একটি সামরিক জোট হওয়ায় এটি নিরস্ত্রীকরণের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত নয়, বরং বাকিগুলো অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ বা নিরস্ত্রীকরণের উদ্দেশ্যে গঠিত চুক্তি বা আলোচনা।

ক. সিরিয়া
খ. সুদান
গ. ইরাক
ঘ. সোমালিয়া
ব্যাখ্যাঃ

গ্লোবাল টেরোরিজম ইনডেক্স (GTI) ২০১৪ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বে সর্বাপেক্ষা ঝুঁকিপূর্ণ রাষ্ট্র ছিল ইরাক

২০১৩ সালের তথ্য-উপাত্তের ওপর ভিত্তি করে এই প্রতিবেদনটি তৈরি হয়েছিল, যেখানে ইরাকে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক সন্ত্রাসী হামলা এবং তাতে সবচেয়ে বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটেছিল। ঐ বছর সন্ত্রাসী হামলায় যত মানুষ নিহত হয়েছিল, তার ৮২% ই ঘটেছিল মাত্র ৫টি দেশে, যার মধ্যে ইরাক শীর্ষে ছিল।

ক. বোমারু বিমান চালিত
খ. মিগ চালিত
গ. হেলিকপ্টার চালিত
ঘ. শক্তিশালী রকেট চালিত
ক. কলাম্বিয়া
খ. নিকারাগুয়া
গ. কোস্টারিকা
ঘ. এল সালভাদর
ব্যাখ্যাঃ

মধ্য আমেরিকার দেশ কোস্টারিকায় কোনো সেনাবাহিনী নেই। এছাড়া অন্যান্য যেসব দেশে সেনাবাহিনী নেই সেগুলো হলো: এন্ডোরা, ডোমিনিকা, গ্রানাডা, হাইতি, কিরিবাতি, লিচটেনস্টাইন, মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ, মরিশাস, মাইক্রোনেশিয়া, নাউরু, পালাউ, সেন্ট লুসিয়া, সেন্ট ভিনসেন্ট এন্ড গ্রানাডাইন্স, সামোয়া, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ, টুভ্যালু, ভ্যাটিকান সিটি।

ক. সংবাদ সংস্থা
খ. পরিবেশ সংস্থা
গ. গোয়েন্দা সংস্থা
ঘ. মানবাধিকার সংস্থা
ব্যাখ্যাঃ

ফেয়ার ফ্যাক্স (Fairfax) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি বেসরকারি অর্থনৈতিক গোয়েন্দা সংস্থা। এছাড়া ফেয়ার ফ্যাক্স নামে অস্ট্রেলিয়ায় একটি বহুমুখী মিডিয়া কোম্পানি রয়েছে। এ গ্রুপ অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে খবরের কাগজ, ম্যাগাজিন, রেডিও, ইন্টারনেট ও ডিজিটাল মিডিয়া পরিচালনা করে থাকে। এর সদর দপ্তর অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে অবস্থিত।

ক. ডেনমার্ক
খ. ফিনল্যান্ড
গ. নেদারল্যান্ডস
ঘ. যুক্তরাষ্ট্র
ব্যাখ্যাঃ

'স্ক্যান্ডিনেভিয়া' হচ্ছে ইউরোপ মহাদেশের উত্তরাঞ্চলের একটি এলাকার নাম। স্ক্যান্ডিনেভিয়া বলতে ৫ টি দেশ বুঝায়। এগুলো হচ্ছে: ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, নরওয়ে এবং সুইডেন।

ক. লন্ডন
খ. লিঁও
গ. রোম
ঘ. প্যারিস
ব্যাখ্যাঃ

ইন্টারপোলের সাবেক সদর দপ্তর প্যারিসে হলেও বর্তমানে ফ্রান্সের লিঁও শহরে ইন্টারপোলের সদর দপ্তর অবস্থিত। অন্যদিকে, লন্ডনে (যুক্তরাজ্য) কমনওয়েলথ ও অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, রোমে (ইতালি) FAO, IFAD ও WFP এবং প্যারিসে (ফ্রান্স) OECD- এর সদর দপ্তর অবস্থিত।

ক. ইরাক
খ. ফিলিপাইন
গ. ইন্দোনেশিয়া
ঘ. থাইল্যান্ড
ব্যাখ্যাঃ

১৯৯১ সালে প্রতিষ্ঠিত স্বাধীনতাকামী আবু সায়েফ গ্রুপ (ASG) ফিলিপাইনের মুসলিম অধ্যুষিত মিন্দানাও প্রদেশে তৎপর। তারা দীর্ঘদিন ধরে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ মিন্দানাও প্রদেশে একটি স্বাধীন মুসলিম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে রত।

ক. প্যারিস
খ. লিঁও
গ. ভার্সাই
ঘ. মাসাই
ব্যাখ্যাঃ

ইন্টারপোল শব্দটি পূর্ণরূপ International Police Organization। অপরাধীদের শনাক্তকরণ এবং গ্রেফতার করতে বিশ্বের দেশগুলো পরস্পরকে সহযোগিতার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এ আন্তর্জাতিক সংস্থা। ১৯২৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এ সংস্থাটির সদর দপ্তর ফ্রান্সের লিঁও শহরে অবস্থিত। এর প্রতিষ্ঠাকালীন সদর দপ্তর ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া বর্তমান সদস্য সংখ্যা ১৯৫টি। বাংলাদেশ সদস্যপদ লাভ করে ১৪ অক্টোবর, ১৯৭৬ সালে।

ক. ‘দুটি রেডক্রস কনভেনশন’ নামে
খ. ‘তিনটি রেডক্রস কনভেনশন’ নামে
গ. ‘চারটি রেডক্রস কনভেনশন’ নামে
ঘ. ‘পাঁচটি রেডক্রস কনভেনশন’ নামে
ব্যাখ্যাঃ

যুদ্ধ ও সশস্ত্র সংঘর্ষ সংক্রান্ত আইন প্রণয়ন বিষয়ে ১৯৪৯ সালের ১২ আগস্টের ‘জেনেভা কনভেনশন’- এ যুদ্ধাহত ও যুদ্ধবন্দিদের সাথে আচরণবিধির ওপর বিশ্বের ৫৮টি দেশের মধ্যে ৪টি আন্তর্জাতিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। উল্লেখ্য, ১৯৫৪ সালের ২০ জুলাই সুইজারল্যান্ডের জেনেভা শহরে ফ্রান্স ও ভিয়েতনামের মধ্যে চলমান বিক্ষিপ্ত যুদ্ধ বন্ধে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যা ‘জেনেভা চুক্তি’ নামে পরিচিত। বাংলাদেশ ১৩২তম দেশ হিসেবে জেনেভা কনভেনশনে নিবন্ধিত হয়।

ক. ১৯৪৫ সালে
খ. ১৯৪৮ সালে
গ. ১৯৪৯ সালে
ঘ. ১৯৫১ সালে
ব্যাখ্যাঃ

কমিউনিজম তথা ওয়ারশ জোট রোধকল্পে ধনতান্ত্রিক দেশসমূহের সামরিক জোট NATO ১৯৪৯ সালের ৪ এপ্রিল গঠিত হয়। বর্তমানে এর সদস্য সংখ্যা ৩০। সর্বশেষ সদস্য নর্থ মেসেডোনিয়া, ২৭ মার্চ, ২০২০।

ক. ইতালি
খ. জার্মানি
গ. জাপান
ঘ. চীন
ব্যাখ্যাঃ

বিশ্বের প্রথম আণবিক বোমা (পারমাণবিক বোমা বা এটম বোমা) ফেলা হয় জাপানের হিরোশিমা নগরীতে। ‘লিটল বয়’ নামক এ বোমাটি ১৯৪৫ সালের ৬ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্র ‘এ নোলা গে’ নামক বোমারু বিমানের মাধ্যমে নিক্ষেপ করে। উল্লেখ্য, বিশ্বের দ্বিতীয় এবং সর্বশেষ আণবিক বোমা ‘ফ্যাটম্যান’ ১৯৪৫ সালের ৯ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক জাপানের নাগাসাকি নগরীতে নিক্ষিপ্ত হয়।

ক. স্কটল্যান্ড
খ. আয়ারল্যান্ড
গ. নেদারল্যান্ড
ঘ. সুইজারল্যান্ড
ব্যাখ্যাঃ

গ্রেট ব্রিটেনের অন্যতম অঙ্গরাজ্য আয়ার‌ল্যান্ডের গৃহযুদ্ধ অবসানে ১০ এপ্রিল, ১৯৯৮ ব্রিটিশ সরকার ও আয়ারল্যান্ডের ৭টি গেরিলা গোষ্ঠীর মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় ‘Good Friday Treaty’ নামক শান্তি চুক্তি। এর মাধ্যমে আয়ারল্যান্ডে দীর্ঘস্থায়ী রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের অবসান ঘটে।

ক. ৪ এপ্রিল, ১৯৪৯
খ. ৩ জানুয়ারী, ১৯৫৪
গ. ২৬ মে, ১৯৫৫
ঘ. ১ ফেব্রুয়ারী, ১৯৫৬
ব্যাখ্যাঃ

কমিউনিজম তথা ওয়ারশ জোট রোধকল্পে ধনতান্ত্রিক দেশসমূহের সামরিক জোট NATO ১৯৪৯ সালের ৪ এপ্রিল গঠিত হয়। বর্তমানে এর সদস্য সংখ্যা ৩১। এর প্রতিষ্ঠাকালীন সদর দপ্তর ছিল ব্রিটেনের লন্ডনে, ১৬ এপ্রিল ১৯৫২ সালে সদর দপ্তর ফ্রান্সের প্যারিসে স্থানান্তর করা হয়। সর্বশেষ ১৯৬৭ সালে ব্রাসেলসে সদর দপ্তর স্থানান্তর করা হয়।

ক. ১৯৪৭ সালের ৪ আগস্ট
খ. ১৯৪৯ সালের ৪ এপ্রিল
গ. ১৯৫০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি
ঘ. ১৯৫১ সালের ৪ মে
ব্যাখ্যাঃ

কমিউনিজম তথা ওয়ারশ জোট রোধকল্পে ধনতান্ত্রিক দেশসমূহের সামরিক জোট NATO ১৯৪৯ সালের ৪ এপ্রিল গঠিত হয়। বর্তমানে এর সদস্য সংখ্যা ৩১। এর প্রতিষ্ঠাকালীন সদর দপ্তর ছিল যুক্তরাজ্যের লন্ডনে। NATO-এর বর্তমান সদর দপ্তর ব্রাসেলস (বেলজিয়াম)।

ক. মজিবুল্লাহ
খ. আহমেদ শাহ মাসুদ
গ. আবদুর রশীদ দোস্তাম
ঘ. গুলবুদ্দীন হেকমতিয়ার
ক. আইএসআই
খ. মোসাদ
গ. র
ঘ. কেজিবি
ব্যাখ্যাঃ

মোসাদ (הַמוֹסָד‎), যার পূর্ণরূপ হলো HaMossad LeModi'in U'LeTafkidim Meyuchadim (হিব্রু: המוסד למודיעין ולתפקידים מיוחדים, যার অর্থ "গুপ্তচরবৃত্তি এবং বিশেষ কার্যক্রমের জন্য ইনস্টিটিউট"), ইসরাইলের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা।

এটি ইসরাইলের তিনটি প্রধান গোয়েন্দা সংস্থার মধ্যে একটি, অন্য দুটি হলো আমান (সামরিক গোয়েন্দা) এবং শিন বেট (অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা)। মোসাদ মূলত ইসরাইলের সীমান্তের বাইরে গুপ্তচরবৃত্তি, গোপন অভিযান এবং সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধের জন্য দায়ী।

মোসাদ বিশ্বের অন্যতম বিখ্যাত এবং বিতর্কিত গোয়েন্দা সংস্থা হিসেবে পরিচিত। তাদের অনেক সফল ও দুঃসাহসিক অভিযান রয়েছে।