আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. মার্থা ন্যুসবাম
খ. জোসেফ স্টিগলিটজ
গ. অমর্ত্য সেন
ঘ. জন রাউলস
ব্যাখ্যাঃ

‘দ্যা আইডিয়া অব জাস্টিস’ (The Idea of Justice) গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন অমর্ত্য সেন

তিনি একজন বিখ্যাত ভারতীয় অর্থনীতিবিদ এবং দার্শনিক। ১৯৯৮ সালে তিনি অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। 'দ্যা আইডিয়া অব জাস্টিস' বইটি ২০০৯ সালে প্রকাশিত হয় এবং এটি ন্যায়বিচার নিয়ে তার একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ।

ক. হিলারি ক্লীন্টন
খ. থেরেসা মে
গ. এঞ্জেলা মার্কেল
ঘ. শেখ হাসিনা
ব্যাখ্যাঃ

জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচির (UNEP - United Nations Environment Programme) সর্বোচ্চ পরিবেশগত সম্মাননা হলো 'চ্যাম্পিয়নস অব দ্য আর্থ' (Champions of the Earth) খেতাব। এটি কোনো একক ব্যক্তিকে দেওয়া হয় না, বরং প্রতি বছর বিভিন্ন ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা সংস্থাকে তাদের অসামান্য পরিবেশগত অবদানের জন্য এই খেতাব দেওয়া হয়।

অতএব, কোন একজন নির্দিষ্ট ব্যক্তি এই খেতাবপ্রাপ্ত নন, বরং বিভিন্ন সময়ে অনেক ব্যক্তি ও সংস্থা এই সম্মাননা পেয়েছেন।

কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা দেশ থেকে কেউ এই খেতাব পেয়েছেন কিনা, তাহলে সেই তথ্য। যেমন:

  • বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৫ সালে "নীতিগত নেতৃত্ব" (Policy Leadership) ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার পেয়েছিলেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় তার নেতৃত্ব এবং পরিবেশ সুরক্ষায় তার অঙ্গীকারের স্বীকৃতিস্বরূপ।
ক. চারজন
খ. পাঁচজন
গ. ছয়জন
ঘ. সাতজন
ব্যাখ্যাঃ

ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে এ পর্যন্ত ১১ জন নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। তাদের তালিকা নিচে দেওয়া হলো:

১. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৯১৩) - সাহিত্য
২. চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রামন (১৯৩০) - পদার্থবিজ্ঞান
৩. আবদুস সালাম (১৯৭৯) - পদার্থবিজ্ঞান
৪. মাদার তেরেসা (১৯৭৯) - শান্তি
৫. অমর্ত্য সেন (১৯৯৮) - অর্থনীতি
৬. মুহাম্মদ ইউনূস (২০০৬) - শান্তি
৭. কৈলাশ সত্যার্থী (২০১৪) - শান্তি
৮. মালালা ইউসুফজাই (২০১৪) - শান্তি
৯. অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় (২০১৯) - অর্থনীতি

এই তালিকায় ভারতীয়, পাকিস্তানি এবং বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত ব্যক্তি অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন যারা এই উপমহাদেশে বসবাস করেছেন বা যাদের কাজ এই অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার সাথে সম্পর্কিত।

ক. অমর্ত্য সেন
খ. গুনার মিরডাল
গ. মাইকেল লিফটন
ঘ. উইলয়াম রস্টো
ব্যাখ্যাঃ

প্রখ্যাত লেখক গুনার মিরডালের একটি বিখ্যাত গ্রন্থ ‘The Asian Drama’। ভারতের প্রখ্যাত নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক অমর্ত্য সেনের বিখ্যাত গ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো ১৯৮১ সালে প্রকাশিত গবেষণা গ্রন্থ ‘Poverty and Famines: An Essay on Entitlement and Deprivation’.

ক. দুর্ভিক্ষ ও দারিদ্র্য
খ. উন্নয়নের গতিধারা
গ. মাইক্রোক্রেডিট
ঘ. বৈদেশিক সাহায্য
ব্যাখ্যাঃ

অমর্ত্য সেন (ভারতীয় অর্থনীতিবিদ) ১৯৯৮ সালে নোবেল পুরুস্কার লাভ করেন। যে বইটি অমর্ত্য সেনকে নোবেল পুরস্কারের ভূষিত করেছে তা হলো: Poverty and famines: An Essay in Enlightment and Deprivation. তার গবেষণায় বিষয় ছিল দুর্ভিক্ষ ও দারিদ্র্য।

ক. প্রেসিডেন্ট কিম দায়ে জং
খ. হোমস জে হেকম্যান
গ. গাও সিংজিয়ান
ঘ. এরিক ক্যান্ডেল
ব্যাখ্যাঃ

শান্তিতে ২০২৩ সালে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ইরানের কারাবন্দি মানবাধিকারকর্মী নার্গিস মোহাম্মদী।

ক. আর কে নারায়ণ
খ. অরুন্ধতি রায়
গ. হারমান হেস
ঘ. গুন্টার গ্রাস
ব্যাখ্যাঃ

গুন্টার গ্রাস তার প্রথম উপন্যাস ‘দ্য টিন ড্রাম’ এর জন্য ১৯৯৯ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ২০২০ এ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লুইস গ্লাক। ২০২১ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান তানজানিয়ার আব্দুলরাজাক গুরনাহ। ২০২২ সালে সাহিত্য নোবেল পুরস্কার লাভ করেন ফ্রান্সের অ্যানি অর্ন।

ক. অরুন্ধতি রায়
খ. সালমান রুশদী
গ. ভি এস নাইপল
ঘ. হোসে সারামাগো
ব্যাখ্যাঃ

১৯৯৮ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান পর্তুগিজ লেখক জোসে সারামাগো।

জোসে সারামাগো (১৯২২-২০১০) ছিলেন একজন পর্তুগিজ লেখক এবং সাংবাদিক। তিনি তার রূপক, রূপকথার মতো কাজ এবং জটিল, দীর্ঘ বাক্য ব্যবহারের জন্য পরিচিত ছিলেন। তার রচনা প্রায়শই সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করে।

ক. চার্চিল
খ. কিসিঞ্জার
গ. দ্য গল
ঘ. রুজভেল্ট
ব্যাখ্যাঃ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৪০-৪৫ এবং পরে ১৯৫১-৫৫ পর্যন্ত ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন উইনস্টল চার্চিল। বিশ্বযুদ্ধের সময়কার ঘটনা নিয়ে রচনা করেন ‘History of the Second World War’ । এ গ্রন্হটির জন্য রাজনীতিবিদ চার্চিল সাহিত্যিক হিসেবে ১৯৫৩ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।

ক. নার্গিস মোহাম্মদি
খ. ফ্রেদেরিক পার্সি
গ. জন হিউম
ঘ. লিউ জিয়াওবো
ব্যাখ্যাঃ

২০২৩ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন নার্গিস মোহাম্মদী

তিনি ইরানের একজন মানবাধিকার কর্মী। ইরানে নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে তার সংগ্রাম এবং সকলের জন্য মানবাধিকার ও স্বাধীনতার প্রচারে তার লড়াইয়ের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। তিনি বর্তমানে ইরানে কারাবন্দী।

ক. তাওয়াক্কোল কারমান
খ. নার্গিস মোহাম্মদী
গ. মালালা ইউসুফ জাই
ঘ. শিরিন এবাদী
ব্যাখ্যাঃ

২০২৩ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন ইরানের মানবাধিকার কর্মী নার্গেস মোহাম্মদী

ইরানে নারীদের ওপর দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে তার লড়াই এবং সবার জন্য মানবাধিকার ও স্বাধীনতার প্রচারের জন্য তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।