আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

ক. ২০০০ সাল
খ. ২০০১ সাল
গ. ২০১৩ সাল
ঘ. ২০১৬ সাল
উত্তরঃ ২০১৩ সাল
ব্যাখ্যাঃ

‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ কার্যক্রম ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে চীনের রাষ্ট্রপতি সি জিনপিং কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়।

তিনি প্রথমে কাজাখস্তানে "সিল্ক রোড ইকোনমিক বেল্ট" এবং পরবর্তীতে ইন্দোনেশিয়ায় "২১ শতকের মেরিটাইম সিল্ক রোড" প্রতিষ্ঠার প্রস্তাবনার মাধ্যমে এই বিশাল উদ্যোগের সূচনা করেন।

ক. চীন
খ. জাপান
গ. ভারত
ঘ. আসিয়ান
উত্তরঃ চীন
ব্যাখ্যাঃ

বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিসিয়েটিভ (BRI) হলো চীন সরকারের একটি বিশাল বৈশ্বিক অবকাঠামো উন্নয়ন এবং বিনিয়োগ কৌশল। এটি মূলত আধুনিক 'সিল্ক রোড' তৈরির একটি মহাপরিকল্পনা, যা সড়ক, রেল, সমুদ্রপথ এবং অন্যান্য অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে এশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকা এবং তার বাইরের দেশগুলোকে চীনের সাথে সংযুক্ত করতে চায়।

প্রতিষ্ঠা ও উদ্দেশ্য

চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ২০১৩ সালে এই উদ্যোগের সূচনা করেন। এর মূল উদ্দেশ্যগুলো হলো:

  • অর্থনৈতিক সংযোগ বৃদ্ধি: অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবাহ বৃদ্ধি করা।
  • অবকাঠামোগত উন্নয়ন: বন্দর, রেললাইন, সড়ক, বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণ ও উন্নয়নে বিনিয়োগ করা।
  • আঞ্চলিক সংহতি: চীনকে বিশ্ব অর্থনীতির কেন্দ্রে স্থাপন করে এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকার মধ্যে অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিনিময় জোরদার করা।
  • চীনের ভূ-রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার: চীনের অর্থনৈতিক ও ভূ-রাজনৈতিক প্রভাবকে বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত করা।
ক. জাপান
খ. ভারত
গ. আফগানিস্তান
ঘ. চীন
উত্তরঃ চীন
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমান বিশ্বে 'নিউ সিল্ক রোড' বা 'নতুন সিল্ক রোড' ধারণার প্রধান প্রবক্তা হলো গণপ্রজাতন্ত্রী চীন

২০১৩ সালে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এই উচ্চাভিলাষী বৈশ্বিক অবকাঠামো উন্নয়ন কৌশলের সূচনা করেন, যা বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (Belt and Road Initiative - BRI) নামে পরিচিত। এটিকে প্রায়শই 'এক অঞ্চল, এক পথ' (One Belt, One Road - OBOR) উদ্যোগও বলা হয়।

এই উদ্যোগের লক্ষ্য হলো প্রাচীন সিল্ক রোড বাণিজ্য পথের পুনরুজ্জীবনের মাধ্যমে এশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকা এবং এমনকি লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশের মধ্যে সড়ক, রেল, সমুদ্রপথ এবং অন্যান্য অবকাঠামোর মাধ্যমে বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সংযোগ স্থাপন করা।