প্রশ্নঃ কপ ২৮ সম্মেলনটি কী সম্পর্কিত?
[ বিসিএস ৪৬তম ]
কপ ২৮ সম্মেলনটি মূলত জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত।
জাতিসংঘের উদ্যোগে আয়োজিত এই বার্ষিক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে (Conference of the Parties - COP) জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা এবং এর বিরূপ পরিণতি হ্রাস করার জন্য বিভিন্ন দেশের সরকার, বিজ্ঞানী, পরিবেশবাদী এবং অন্যান্য অংশীজন একত্রিত হন।
প্রশ্নঃ ২০২২ সালে G-20 শীর্ষ বৈঠক কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
[ বিসিএস ৪৫তম ]
২০২২ সালে G-20 শীর্ষ বৈঠক ইন্দোনেশিয়ার বালিতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
প্রশ্নঃ COP 26-এ COP মানে কী?
[ বিসিএস ৪৪তম ]
COP 26-এ COP মানে হল Conference of the Parties।
এটি জাতিসংঘের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (UNFCCC)-এর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর বার্ষিক সম্মেলন। এই সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিভিন্ন সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
বিগত COP 26 ২০২১ সালের ৩১ অক্টোবর থেকে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের গ্লাসগো শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
United Nations Framework Convention on Climate Change (UNFCCC)-এর মূল আলোচ্য বিষয় হলো গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস করে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা করা।
এই কনভেনশনের প্রধান উদ্দেশ্যগুলো হলো:
- বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের ঘনত্ব এমন একটি স্তরে স্থিতিশীল করা যা জলবায়ু ব্যবস্থার সাথে বিপজ্জনক মানবসৃষ্ট হস্তক্ষেপ প্রতিরোধ করতে পারে।
- একটি নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমানোর জন্য সদস্য রাষ্ট্রগুলোর বাধ্যবাধকতা নির্ধারণ করা।
- জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোকে সহায়তা করা।
- জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় প্রযুক্তি হস্তান্তর ও আর্থিক সহায়তা প্রদানের ব্যবস্থা করা।
UNFCCC কোনো নির্দিষ্ট নিঃসরণ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ না করলেও, এটি একটি কাঠামো প্রদান করে যার অধীনে পরবর্তীতে বিভিন্ন প্রোটোকল (যেমন কিয়োটো প্রোটোকল, প্যারিস চুক্তি) প্রণীত হয়েছে এবং যেখানে সদস্য রাষ্ট্রগুলো নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ ও বাস্তবায়নের জন্য সম্মত হয়েছে।
প্রশ্নঃ ২০১৫ সালের প্যারিস চুক্তির সাথে সম্পর্কিত বিষয়বস্তু হলো:
[ বিসিএস ৪১তম ]
২০১৫ সালের প্যারিস চুক্তি (Paris Agreement) হলো একটি ঐতিহাসিক আন্তর্জাতিক চুক্তি যা জলবায়ু পরিবর্তনের মোকাবিলা এবং এর বিরূপ প্রভাব মোকাবিলার লক্ষ্যে গৃহীত হয়েছে। এটি ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে প্যারিসে অনুষ্ঠিত জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত রাষ্ট্রপুঞ্জের ২১তম সম্মেলনে (COP21) ১৯৫টি সদস্য রাষ্ট্রের সম্মতিতে গৃহীত হয় এবং ২০১৬ সালের ৪ নভেম্বর থেকে কার্যকর হয়।
প্যারিস চুক্তির মূল লক্ষ্য:
- বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি প্রাক-শিল্প স্তরের তুলনায় ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের অনেক নিচে রাখা এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার প্রচেষ্টা চালানো। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, এই লক্ষ্য অর্জন করা গেলে জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে ভয়াবহ পরিণতি এড়ানো সম্ভব হবে।
- জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য দেশগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি করা এবং স্থিতিশীলতা জোরদার করা।
- গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যে দেশগুলোকে তাদের জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান (Nationally Determined Contributions - NDCs) তৈরি ও বাস্তবায়ন করতে উৎসাহিত করা।
- উন্নত দেশগুলো কর্তৃক উন্নয়নশীল দেশগুলোকে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় আর্থিক, প্রযুক্তিগত ও সক্ষমতা বৃদ্ধির সহায়তা প্রদান করা।
প্রশ্নঃ সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত?
[ বিসিএস ৪০তম ]
সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বলতে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক)-এর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস, দুর্যোগ প্রস্তুতি, দুর্যোগ মোকাবিলা এবং দুর্যোগ পরবর্তী পুনরুদ্ধার কার্যক্রমের সমন্বয় ও সহযোগিতা বোঝায়। এই অঞ্চলের দেশগুলো ভূমিকম্প, বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, খরা, ভূমিধসের মতো বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকিতে থাকে। তাই, সম্মিলিতভাবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনা এবং জনগণের জীবন ও জীবিকা রক্ষা করা সার্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য।
সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক নিচে তুলে ধরা হলো:
প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো:
- সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র (SDMC): ভারতের গুজরাটের গান্ধীনগরে অবস্থিত এই কেন্দ্রটি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে নীতি নির্ধারণ, গবেষণা, প্রশিক্ষণ এবং তথ্য আদান-প্রদানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি পূর্বে চারটি ভিন্ন সার্ক কেন্দ্রের (দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র, আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র, বন কেন্দ্র ও উপকূলীয় অঞ্চল ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র) সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে।
- সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কাঠামো (SAARC Comprehensive Framework on Disaster Management): ২০০৬ সালে প্রণীত এই কাঠামোটি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন ক্ষেত্রে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির একটি দিকনির্দেশনা। এটি ঝুঁকি হ্রাস, প্রস্তুতি, সাড়া দান এবং পুনরুদ্ধারের মতো বিষয়গুলোতে গুরুত্ব দেয়।
- সার্ক দ্রুত সাড়া দান চুক্তি (SAARC Agreement on Rapid Response to Natural Disasters - SARRND): ২০১১ সালে স্বাক্ষরিত এই চুক্তিটি দুর্যোগের সময় দ্রুত আঞ্চলিক সহযোগিতা এবং ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য একটি আইনি কাঠামো প্রদান করে। ২০১৬ সালে এটি কার্যকর হয়।
বিশ্বের সর্বশেষ জলবায়ু সম্মেলন (ডিসেম্বর, ২০১৮ ) পোল্যান্ডের ক্যাটোভিসে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ছিল COP24, যা জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত জাতিসংঘের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশনের (UNFCCC) ২৪তম কনফারেন্স অফ দ্য পার্টিস। সম্মেলনটি ২ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৮ পর্যন্ত চলেছিল।
প্রশ্নঃ ক্রমহ্রাসমান হারে ওজোনস্তর ক্ষয়কারী উপাদান বিলীনের বিষয়টি কোন চুক্তিতে বলা হয়েছে?
[ বিসিএস ৩৮তম ]
ক্রমহ্রাসমান হারে ওজোনস্তর ক্ষয়কারী উপাদান বিলীনের বিষয়টি মন্ট্রিল প্রটোকল চুক্তিতে বলা হয়েছে।
মন্ট্রিল প্রটোকল (Montreal Protocol on Substances that Deplete the Ozone Layer) হলো একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি যা ১৯৮৭ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো ওজোনস্তর ক্ষয়কারী রাসায়নিক পদার্থগুলোর (যেমন ক্লোরোফ্লোরোকার্বন - CFCs, হ্যালন, কার্বন টেট্রাক্লোরাইড, মিথাইল ব্রোমাইড ইত্যাদি) উৎপাদন ও ব্যবহার পর্যায়ক্রমে বন্ধ করে দেওয়া। এই চুক্তিকে পরিবেশ রক্ষায় অন্যতম সফল আন্তর্জাতিক চুক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
প্রশ্নঃ ‘গ্রিনপিস’ যাত্রা শুরু করে-
[ বিসিএস ৩৭তম ]
'গ্রিনপিস' (Greenpeace) হলো একটি আন্তর্জাতিক বেসরকারি পরিবেশবাদী সংস্থা। এটি ১৯৭১ সালে কানাডায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এর সদর দপ্তর বর্তমানে নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামে অবস্থিত।
গ্রিনপিসের প্রধান উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম:
- পরিবেশ সংরক্ষণ: গ্রিনপিসের মূল লক্ষ্য হলো পৃথিবী নামক গ্রহের সব ধরনের জীববৈচিত্র্য রক্ষা করা এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করা।
- সরাসরি পদক্ষেপ ও অহিংস প্রতিরোধ: তারা পরিবেশগত সমস্যাগুলির বিরুদ্ধে সচেতনতা বাড়াতে এবং পরিবর্তন আনতে অহিংস পদ্ধতিতে সরাসরি প্রতিরোধ ও প্রচারণা চালায়।
- প্রচারণার ক্ষেত্র: তাদের প্রধান কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে:
- পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা বন্ধ: প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই তারা পারমাণবিক বোমার পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে আসছে।
- জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা: বৈশ্বিক উষ্ণতা হ্রাস এবং নবায়নযোগ্য শক্তির প্রচারে তারা কাজ করে।
- সমুদ্র ও বনাঞ্চল সংরক্ষণ: সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য রক্ষা, অতিরিক্ত মাছ ধরা প্রতিরোধ এবং বন উজাড়ের বিরুদ্ধে তারা সক্রিয়।
- বিষাক্ত বর্জ্য ও রাসায়নিক দূষণ প্রতিরোধ: বিপজ্জনক রাসায়নিক এবং পারমাণবিক বর্জ্য নিক্ষেপের বিরুদ্ধে তাদের অভিযান রয়েছে।
- প্রাণী সুরক্ষা: বিপন্ন প্রজাতির প্রাণী রক্ষা এবং তাদের প্রাকৃতিক আবাসস্থল সংরক্ষণেও তারা কাজ করে।
- অর্থায়ন: নিরপেক্ষতা ও স্বাধীনতা বজায় রাখার জন্য গ্রিনপিস কোনো সরকার, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা রাজনৈতিক সংগঠনের কাছ থেকে তহবিল গ্রহণ করে না। তারা শুধুমাত্র ব্যক্তি এবং স্বাধীন অনুদানকারীদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করে।
গ্রিনপিস তাদের সাহসী এবং প্রায়শই বিতর্কিত সরাসরি অ্যাকশনের জন্য পরিচিত, যা বিশ্বজুড়ে পরিবেশ আন্দোলনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রশ্নঃ সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত?
[ বিসিএস ৩৭তম ]
সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র (SAARC Disaster Management Centre - SDMC) ভারতের নতুন দিল্লিতে অবস্থিত।
পূর্বে এটি গুজরাটের গান্ধীনগরে অবস্থিত থাকলেও, বর্তমানে এটি নয়াদিল্লিতে স্থানান্তরিত হয়েছে।
প্রশ্নঃ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় Green Climate Fund বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলোর জন্য কি পরিমাণ অর্থ মঞ্জুর করেছে?
[ বিসিএস ৩৬তম ]
৭-১৮ ডিসেম্বর ২০০৯ ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত হয় COP-15 সম্মেলন। এ সম্মেলনেই প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক তাপমাত্রা ২° সেলসিয়াসে সীমিত রাখার ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছে বিশ্ব নেতৃবৃন্দ। আর উক্ত সম্মেলনে Green Climate Fund বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলোকে ১০০ বিলিয়ন ডলার দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়।
প্রশ্নঃ জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির ব্যাপকতা তুলে ধরার জন্য কোন দেশটি সমুদ্রের গভীরে মন্ত্রীসভার বৈঠক করেছে?
[ বিসিএস ৩৫তম ]
জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির ব্যাপকতা তুলে ধরার জন্য মালদ্বীপ সমুদ্রের গভীরে মন্ত্রীসভার বৈঠক করেছে।
২০০৯ সালের ১৭ই অক্টোবর মালদ্বীপের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ নাশিদের নেতৃত্বে এই অভিনব বৈঠকটি সাগরের নিচে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে মালদ্বীপের মতো নিচু দ্বীপরাষ্ট্রগুলোর অস্তিত্ব সংকটের বিষয়টি বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরা এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানানো।
প্রশ্নঃ গ্রিনপিস (Green Peace) কোন দেশের পরিবেশবাদী গ্রুপ?
[ বিসিএস ২৬তম ]
গ্রিনপিস হল্যান্ড বা নেদারল্যান্ডসভিত্তিক একটি বেসরকারি পরিবেশবাদী সংস্থা। ১৯৭১ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংস্থা (International Union for the Conservation of Nature and Natural Resources – IUCN) ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর সদর দপ্তর সুইজারল্যান্ডের গ্লান্ডে অবস্থিত। আশখাবাদ বর্তমানে তুর্কমেনিস্তানের রাজধানী।
প্রশ্নঃ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDGS) কয়টি?
[ 18th ntrca (স্কুল সমপর্যায়-২) (15-03-2024) ]
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (Sustainable Development Goals - SDGs) ১৭টি।
এই লক্ষ্যমাত্রাগুলো জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলো দ্বারা ২০১৫ সালে গৃহীত হয়েছিল এবং ২০৩০ সালের মধ্যে অর্জনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এগুলোর উদ্দেশ্য হলো দারিদ্র্য দূরীকরণ, পৃথিবীর সুরক্ষা এবং সকল মানুষের জন্য শান্তি ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করা।