আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. টার্গেট ১.১
খ. টার্গেট ১.২
গ. টার্গেট ১.৩
ঘ. টার্গেট ১.৪
ব্যাখ্যাঃ

“২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের দরিদ্র নারী, পুরুষ ও শিশুর সংখ্যা অর্ধেক নামিয়ে আনতে হবে” -এটি টেকসই উন্নয়ন লক্ষমাত্রার ১ম অভীষ্ট লক্ষ্য: দারিদ্র্য বিলোপ (End poverty in all its forms everywhere)-এর উপ-লক্ষ্য ১.২

লক্ষ্য ১: সর্বস্তরে সকল প্রকার দারিদ্র্যের অবসান।

অভীষ্ট লক্ষ্য ১.২: ২০৩০ সালের মধ্যে জাতীয় সংজ্ঞা অনুযায়ী সকল বয়সী নারী, পুরুষ ও শিশুদের মধ্যে অন্তত অর্ধেক দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষের অনুপাত কমিয়ে আনা।

ক. তুর্কমেন
খ. উইঘুর
গ. তাজিক
ঘ. কাজাখ
ব্যাখ্যাঃ

চীনের জিনজিয়াং (Xinjiang) প্রদেশে বসবাসকারী প্রধান মুসলিম গোষ্ঠীগুলো হলো:

  • উইঘুর (Uyghur): এটি জিনজিয়াং প্রদেশের বৃহত্তম মুসলিম গোষ্ঠী। তারা তুর্কি বংশোদ্ভূত এবং তাদের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি রয়েছে।
  • কাজাখ (Kazakh): উইঘুরদের পর এটি জিনজিয়াংয়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম তুর্কিভাষী মুসলিম গোষ্ঠী।
  • হুই (Hui): যদিও চীনের অন্যান্য প্রদেশেও এদের দেখা যায়, জিনজিয়াংয়েও একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হুই মুসলিম বাস করে। তারা মূলত চীনাভাষী মুসলিম।

এছাড়াও জিনজিয়াংয়ে কিরগিজ (Kyrgyz) এবং তাজিক (Tajik) সহ আরও ছোট ছোট মুসলিম গোষ্ঠী বাস করে। তবে উইঘুর এবং কাজাখরাই এই প্রদেশের প্রধান মুসলিম জনগোষ্ঠী।

ক. ৫ মে, ২০২০
খ. ৪ জুন, ২০২০
গ. ৬ জুলাই, ২০২০
ঘ. ৮ আগস্ট, ২০২০
ব্যাখ্যাঃ

"গ্লোবাল ভ্যাকসিন সামিট" বলতে টিকাদান এবং ভ্যাকসিন-সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অনুষ্ঠিত বেশ কয়েকটি উচ্চ-পর্যায়ের সভাকে বোঝায়। এখানে কিছু উল্লেখযোগ্য উদাহরণ দেওয়া হলো:

১. গ্লোবাল ভ্যাকসিন সামিট ২০২০:

  • তারিখ: ৪ জুন, ২০২০
  • আয়োজক: যুক্তরাজ্য
  • প্রধান ফলাফল: এই শীর্ষ সম্মেলনটির লক্ষ্য ছিল ২০২১-২০২৫ সালের জন্য ভ্যাকসিন জোট গ্যাভির জন্য তহবিল সংগ্রহ করা। এটি সফলভাবে ৮.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রতিশ্রুতি আদায় করে, যা ৭.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যায়।
  • লক্ষ্য: এই তহবিল আগামী পাঁচ বছরে অতিরিক্ত ৩০০ মিলিয়ন শিশুকে সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য রাখে, যা সম্ভাব্যভাবে ৮ মিলিয়ন পর্যন্ত জীবন বাঁচাতে পারে। শীর্ষ সম্মেলনটি নিম্ন-আয়ের দেশগুলোতে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের দ্রুত অ্যাক্সেসের জন্য কোভ্যাক্স অ্যাডভান্স মার্কেট কমিটমেন্ট (এএমসি) চালু করে।
ক. ডেনমার্ক
খ. নরওয়ে
গ. জার্মানি
ঘ. সিঙ্গাপুর
ব্যাখ্যাঃ

২০২০ সালে প্রকাশিত ‘আইনের শাসন’ সূচকে (Rule of Law Index) ডেনমার্ক শীর্ষস্থান অর্জন করেছিল।

ওয়ার্ল্ড জাস্টিস প্রজেক্ট (World Justice Project) এই সূচকটি প্রকাশ করে থাকে। ২০২০ সালের সূচকে ১২৮টি দেশের মধ্যে ডেনমার্ক আইনের শাসনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো অবস্থানে ছিল।

ক. ১৯৬২ সনে
খ. ১৯৮৬ সনে
গ. ১৯৭৮ সনে
ঘ. ১৯৮২ সনে
ব্যাখ্যাঃ

মায়ানমারে রোহিঙ্গারা তাদের নাগরিকত্ব হারায় ১৯৮২ সালের নাগরিকত্ব আইন দ্বারা।

এই আইনটি বর্মিজ নাগরিকত্বের জন্য কঠোর শর্ত আরোপ করে এবং ১৩৫টি "জাতীয় জাতিসত্তা" (National Races) তালিকাভুক্ত করে। রোহিঙ্গারা এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ছিল না, যার ফলস্বরূপ তারা রাষ্ট্রবিহীন জনগোষ্ঠীতে পরিণত হয় এবং তাদের নাগরিক অধিকার, যেমন - চলাচলের স্বাধীনতা, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়। এটিই রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে বৈষম্য ও নির্যাতনের মূল ভিত্তি স্থাপন করে।

ক. তুর্কমেন
খ. উইঘুর
গ. তাজিক
ঘ. কাজাখ
ব্যাখ্যাঃ

চীনের জিনজিয়াং প্রদেশে বসবাসকারী প্রধান মুসলিম সম্প্রদায়ের নাম হলো উইঘুর (Uyghur)

উইঘুররা মূলত তুর্কি বংশোদ্ভূত একটি জাতিগোষ্ঠী, যারা উইঘুর ভাষায় কথা বলে এবং প্রধানত সুন্নি ইসলাম ধর্মাবলম্বী। জিনজিয়াং প্রদেশকে তারা 'পূর্ব তুর্কিস্তান' নামেও অভিহিত করে থাকে। এই অঞ্চলের উইঘুর মুসলিমদের ওপর চীন সরকারের মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে, যা আন্তর্জাতিক মহলে ব্যাপক সমালোচিত।

প্রশ্নঃ ‘উইঘুর’ হলো-

[ বিসিএস ৩৫তম ]

ক. চীনের একটি খাবারের নাম
খ. চীনের একটি ধর্মীয় স্থানের নাম
গ. চীনের একটি শহরের নাম
ঘ. চীনের একটি সম্প্রদায়ের নাম
ব্যাখ্যাঃ

‘উইঘুর’ হলো চীনের একটি জাতিগোষ্ঠী

এরা প্রধানত চীনের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের স্বায়ত্তশাসিত উইঘুর প্রদেশ (শিনজিয়াং উইঘুর স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল)-এর বাসিন্দা। উইঘুররা মূলত তুর্কি বংশোদ্ভূত এবং সুন্নি মুসলিম ধর্মাবলম্বী। তাদের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি রয়েছে, যা চীনা হান সংস্কৃতি থেকে ভিন্ন।

ক. নেপাল
খ. ভারত
গ. ভূটান
ঘ. মালদ্বীপ
ব্যাখ্যাঃ

নেপালকে সাংবিধানিকভাবে হিন্দু রাষ্ট্র ঘোষণা করা হয় ১৯৬২ সালের সংবিধানের মাধ্যমে। তৎকালীন রাজা মহেন্দ্র সংবিধানে এটি যুক্ত করেন। ২০০৬ সালের ১৮ মে তৎকালীন আইনসভা ‘সংসদ’ (ইংরেজিতে Parliament) এর নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি সভায় (ইংরেজিতে House of Representatives) আইন পাসের মাধ্যমে নেপালকে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রে পরিণত করেন

ক. পাকিস্তান
খ. সৌদি আরব
গ. মিশর
ঘ. ইন্দোনেশিয়া
ক. পোল্যান্ড
খ. লিথুয়ানিয়া
গ. কাজাকিস্তান
ঘ. স্লোভাকিয়া
ব্যাখ্যাঃ

World Population review অনুসারে পৃথিবীর যে সকল দেশের সাক্ষরতার হার ১০০% এর কাছাকাছি সে দেশগুলো হলো: ইউক্রেন, উজবেকিস্তান, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, এস্তোনিয়া, চেকরিপাব্লিক ইত্যাদি।

ক. ভারতে
খ. বাংলাদেশে
গ. শ্রীলংকায়
ঘ. নেপালে
ব্যাখ্যাঃ

সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শিক্ষিতের হার মালদ্বীপে। মালদ্বীপের সাক্ষরতার হার ৯৮% এর বেশি। এরপর রয়েছে শ্রীলঙ্কা, যেখানে সাক্ষরতার হার প্রায় ৯২%। তৃতীয় স্থানে আছে ভারত, যেখানে প্রায় ৭৭.৭% মানুষ শিক্ষিত।

সার্কভুক্ত অন্যান্য দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান বেশ ভালো। বর্তমানে বাংলাদেশে সাক্ষরতার হার প্রায় ৭৫.৬%। তবে, এই হার এখনো মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা ও ভারতের চেয়ে কম।

শিক্ষার হার একটি দেশের উন্নয়নের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক। যে দেশে শিক্ষার হার যত বেশি, সেই দেশ তত বেশি উন্নত। শিক্ষা মানুষের জ্ঞান বৃদ্ধি করে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সাহায্য করে।

এখানে সার্কভুক্ত দেশগুলোর সাক্ষরতার হারের একটি তালিকা দেওয়া হলো (সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী):

মালদ্বীপ: ৯৮% এর বেশি
শ্রীলঙ্কা: প্রায় ৯২%
ভারত: প্রায় ৭৭.৭%
বাংলাদেশ: প্রায় ৭৫.৬%
পাকিস্তান: প্রায় ৬২.৩%
নেপাল: প্রায় ৭০.২%
ভুটান: প্রায় ৭৩.৪%
আফগানিস্তান: প্রায় ৪৩%

এই তালিকা থেকে দেখা যায়, মালদ্বীপ সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শিক্ষিতের হার রয়েছে।

ক. বাংলাদেশে
খ. জাপানে
গ. সুইডেনে
ঘ. সিঙ্গাপুরে
ব্যাখ্যাঃ

বৈশ্বিকভাবে নারীরা সাধারণত পুরুষদের চেয়ে বেশি সময় বাঁচে। তবে কিছু ব্যতিক্রমী দেশ রয়েছে, যেখানে পুরুষদের গড় আয়ু নারীদের চেয়ে বেশি বা প্রায় সমান।

### যেসব দেশে নারীরা পুরুষদের চেয়ে কম সময় বাঁচে বা প্রায় সমান:
1. ভুটান – কিছু পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ভুটানে পুরুষ ও নারীদের গড় আয়ু প্রায় সমান হতে পারে।
2. বাংলাদেশের কিছু অঞ্চল – কিছু প্রত্যন্ত অঞ্চলে নারীদের জীবনযাত্রার মান ও স্বাস্থ্যসেবার অভাবের কারণে গড় আয়ু পুরুষদের তুলনায় কম হতে পারে।
3. দক্ষিণ এশিয়ার কিছু অংশ – পুষ্টিহীনতা, মাতৃমৃত্যুর হার বেশি হওয়ার কারণে কিছু অঞ্চলে নারীদের গড় আয়ু পুরুষদের তুলনায় কম হতে পারে।

তবে বেশিরভাগ দেশের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, নারীরা সাধারণত ৪-৬ বছর বেশি সময় বেঁচে থাকে। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো দেশের সাম্প্রতিক তথ্য জানতে চান, তাহলে আমি দেখে দিতে পারি।

ক. আলবার্টা
খ. কুইবেক
গ. মেনিটোবা
ঘ. নোভাস্কোশিয়া
ব্যাখ্যাঃ

কানাডার ফরাসি ভাষী জনগোষ্ঠী সর্বাধিক সংখ্যায় বাস করে কানাডার পূর্বাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্য কুইবেক –এ।

ক. এর রণকৌশলগত গুরুত্ব
খ. এর ধর্মীয় ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক স্মৃতি
গ. মুসলিম বিদ্বেষের প্রবণতা
ঘ. আলবেনীয়দের ঔদ্ধত্য
ব্যাখ্যাঃ

কট্টরপন্হী সার্বগণ কসোভোতে মুসলিম নিধন করে নগরীটিতে সংখ্যাগরিষ্ঠ খ্রিস্টান অধ্যুষিত অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করে। অন্যদিকে মুসলমানরা তাদের ধর্মীয় ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক স্মৃতি রক্ষায় সদা সচেষ্ট। ফলে ইউরোপের অন্যতম মুসলিম প্রধান এ নগরীটির সাথে সার্বীয়দের স্পর্শকাতর সম্পর্কের সৃষ্টি হয়। অবশেষে ২০০৭ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি কসোভো বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশের সমর্থনে সার্বিয়া থেকে নিজেকে স্বাধীন ঘোষণা করে।

ক. বাংলাদেশ
খ. পাকিস্তান
গ. সৌদি আরব
ঘ. ইন্দোনেশিয়া
ব্যাখ্যাঃ

জনসংখ্যার ভিত্তিতে বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম দেশ ইন্দোনেশিয়া। ধর্মবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ সেন্টারের তথ্যমতে, ইন্দোনেশিয়ার মোট জনসংখ্যার ২৪ কোটি মুসলিম। পাকিস্তান দ্বিতীয়, মুসলিম জনসংখ্যা জনসংখ্যা ২১ কোটি ৪০ লাখ। ভারত তৃতীয়, মুসলিম জনসংখ্যা প্রায় ২১ কোটি এবং বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ মুসলিম জনসংখ্যা প্রায় ১৫ কোটি।

ক. সুইজারল্যান্ড
খ. পোল্যান্ড
গ. অস্ট্রিয়া
ঘ. ডেনমার্ক
ব্যাখ্যাঃ

অস্ট্রিয়ার অফিসিয়াল ভাষা জার্মান। এ দেশের প্রায় সব লোক জার্মান ভাষায় কথা বলে।

ক. স্পেন
খ. বেলজিয়াম
গ. নাইজেরিয়া
ঘ. মঙ্গোলিয়া
ব্যাখ্যাঃ

ক্যাটোলনিয়া স্পেনের একটি প্রদেশ। স্পেনের সরকারি ভাষা স্প্যানিশ হলেও বার্সেলোনাসহ দেশের ৩০ শতাংশ মানুষ ক্যাটালন ভাষায় কথা বলে।

ক. টোকিওতে
খ. নিউইয়র্কে
গ. তেহরানে
ঘ. আবিদজানে
ব্যাখ্যাঃ

ডিসেম্বর ২০২২ ইকোনমিস্ট ইনটেলিজেন ইউনিট (ই আই ইউ) এর বার্ষিক জরিপে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যায়বহুল শহরে তালিকায় যৌথভাবে স্থান পেয়েছে সিঙ্গাপুর ও যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক। তৃতীয় স্থানে রয়েছে ইসরায়েলের শহর তেল আবিব এবং চতুর্থ স্থানে রয়েছে হংকং শহর।

ক. ইউরোপে
খ. উত্তর আমেরিকায়
গ. অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে
ঘ. মধ্য এশিয়ায়
ব্যাখ্যাঃ

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (UNDP) এর প্রকাশিত মানব উন্নযন রিপোর্ট ২০২২ অনুসারে গড় আয়ুতে শীর্ষ দেশ হংকং (৮৫.৫ বছর)।

ক. ভারতে
খ. পাকিস্তানে
গ. শ্রীলংকায়
ঘ. বাংলাদেশে
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমানে জনপ্রতি বিদ্যুৎ খরচ সবচেয়ে বেশি চীনে (২০২১)।

ক. ফিলিপাইন
খ. জাপান
গ. চীন
ঘ. ভারত
ব্যাখ্যাঃ

১৯৯০ সালের সমীক্ষায় এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভারত থেকে আগত যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারীদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ছিল।

ক. ৪,০০,০০০
খ. ৪০,০০০
গ. ৪৪,০০০
ঘ. ৫৪,০০০
ব্যাখ্যাঃ

জেমস গ্রান্টের মতে, প্রতিরোধযোগ্য পীড়ায় বিশ্বে প্রতিদিন প্রায় ৪০,০০০ শিশু মারা যায়।

ক. ৪০৫
খ. ৪০৫৪
গ. ৪০
ঘ. ৪০,৫৪০
ব্যাখ্যাঃ মাথাপিছু জিডিপি নির্ণয়ের জন্য আমরা নিচের সূত্র ব্যবহার করব: মাথাপিছু জিডিপি=মোট জিডিপিমোট জনসংখ্যা প্রদত্ত:
  • মোট জিডিপি = 7.5বিলিয়ন ডলার=7,500,000,000ডলার
  • মোট জনসংখ্যা = 1.85মিলিয়ন=1,850,000

এখন সূত্রে মান বসাই: মাথাপিছু জিডিপি=7,500,000,0001,850,0004054ডলার উত্তর: মাথাপিছু জিডিপি নিকটতম 4,054মার্কিন ডলার
ক. কানাডা
খ. ফিনল্যান্ড
গ. ইংল্যান্ড
ঘ. যুক্তরাষ্ট্র
ব্যাখ্যাঃ

পৃথিবীর প্রাথমিক শিক্ষার মান সবচেয়ে উন্নত দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো খঃ ফিনল্যান্ড

ফিনল্যান্ড তার উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা, শিক্ষক প্রশিক্ষণ এবং শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক বিকাশের উপর জোর দেওয়ার জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত।