আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

বিসিএস ২৭তম

পরীক্ষারঃ বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট

মোট বহুনির্বাচনি প্রশ্নঃ 100

মোট মার্কঃ 100

পরীক্ষার সময়ঃ 02:00:00

প্রকাশের তারিখঃ 18-11-2005

১. কোনটি উপন্যাস?

[ বিসিএস ২৭তম ]

 নতুন চাঁদ
 কন্যাকুমারী
 গড্ডলিকা
 নেমেসিস
ব্যাখ্যাঃ

‘নতুন চাঁদ’ কাজী নজরুল ইসলাম রচিত কাব্যগ্রন্হ, ‘কন্যাকুমারী’ আবদুর রাজ্জাক কর্তৃক রচিত উপন্যাস, ‘গড্ডলিকা’ রাজশেখর বসুর গল্পগ্রন্হ এবং ‘নেমেসিস’ নুরুল মোমেনের বিখ্যাত নাটক।

 আলাওল
 কোরেশী মগন
 দৌলত কাজী
 সৈয়দ সুলতান
ব্যাখ্যাঃ

মুখে মুখে রচিত লোককাহিনি বা লৌকিক কাহিনির প্রথম রচয়িতা দৌলত কাজী। এর মূল ভিত্তি কল্পনা। স্বর্গ-মর্ত্য পাতাল পর্যন্ত গল্পের আখ্যানের সীমানা বিস্তৃত। দেব-দৈত্য, জীন-পরী, রাক্ষস- খোক্ষস, রাজা-প্রজা, মাধু-সন্নাসী, পীর ইত্যাদি বিষয় নিয়ে লৌকিক কাহিনি রচিত হয়। দৌলত কাজীর উল্লেখযোগ্য গ্রন্হের নাম ‘সতীময়না ও লোর চন্দ্রানী।’ ১৬ শতকের কবি দৌলত কাজী কাব্যটি রচনা শুরু করলেও তাঁর মৃত্যুর পর শেষ করেন আলাওল।

 মুন্সি মোহাম্মদ রিয়াজউদ্দিন আহমদ
 মুন্সি মোহাম্মদ মেহের উল্লাহ
 শেখ আব্দুর রহিম
 ইসমাইল হোসেন সিরাজী
ব্যাখ্যাঃ

সাপ্তাহিক ‘সুধাকর’ (১৮৯৪), মাসিক ‘মিহির’ (১৮৯২), মাসিক ‘হাফেজ’, ‘মোসলেম ভারত’ প্রভৃতি পত্রিকা সম্পাদনা করেন শেখ আবদুর রহিম। ‘মুসলমান’ (১৮৮৪), সাপ্তাহিক ‘নব সুধাকর’ (১৯৮৫), ‘ইসলাম’ (১৮৮৫) ইত্যাদি পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন মুন্সী মোহাম্মদ রেয়াজুদ্দীন আহমদ। মাসিক ‘নূর’ (১৯১৯) ও সাপ্তাহিক ‘সুলতান’ (১৯২৩) পত্রিকা সম্পাদনা করেন ইসমাইল হোসেন সিরাজী এবং মুন্সী মেহেরুল্লাহ ছিলেন ধর্মপ্রচারক । তিনি কোনো পত্রিকা সম্পাদনা করেননি। তিনি ‘খ্রিষ্টান ধর্মের অসারতা’ নামে একটি প্রচার পুস্তিকা প্রকাশ করেন।

 ১৯২৬
 ১৯২৭
 ১৯২৮
 ১৯২৯
ব্যাখ্যাঃ

মাসিক ‘মোহাম্মদী’ পত্রিকা ১৯২৭ সালে প্রকাশিত হয়। এটি উপমহাদেশের মুসলিম জাগরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল।

 কালি কলম
 প্রগতি
 কল্লোল
 সবুজপত্র
ব্যাখ্যাঃ

‘কল্লোল’ পত্রিকাটি ১৯২৩ সালে প্রকাশিত হয়। এটি ছিল বাংলার সাহিত্য আন্দোলনের অন্যতম প্রধান প্রকাশনা, যা কল্লোল যুগের সূচনা করে এবং আধুনিক বাংলা সাহিত্যে নতুন ধারার প্রচলন ঘটায়।

 অরণি
 পরিচয়
 নবশক্তি
 ক্রান্তি
ব্যাখ্যাঃ

চল্লিশের দশকে কিরণ শঙ্কর সেনগুপ্তের সম্পাদনায় ‘ক্রান্তি’ পত্রিকাটি ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয়। ‘পরিচয়’ পত্রিকার সম্পাদক বিষ্ণু দে।

৭. গ্রিক শব্দ কোনটি?

[ বিসিএস ২৭তম ]

 তুফান
 লুঙ্গী
 কুশন
 দাম
ব্যাখ্যাঃ

‘দাম’ হচ্ছে গ্রিক শব্দ। ‘তুফান’, ‘লুঙ্গী’ ও ‘কুশন’ যথাক্রমে আরবি, বর্মি ও ইংরেজি শব্দ।

 উনিশ
 কুড়ি
 একুশ
 বাইশি
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা ভাষায় খাঁটি বাংলা উপসর্গ রয়েছে ২১টি। এগুলো হচ্ছে- অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আব, আন, ইতি, উন, কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা। এবং সংস্কৃত উপসর্গের সংখ্যা ২০টি।

 একরাত্রি
 শুভা
 সমাপ্তি
 পোস্টমাস্টার
ব্যাখ্যাঃ

সংলাপটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'সমাপ্তি' ছোটগল্পের নায়িকা 'মৃন্ময়ী' সম্পর্কে লেখকের উক্তি।

 বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস
 বঙ্গভাষা ও সাহিত্য
 বাংলা সাহিত্যের কথা
 বাংলা সাহিত্যের রূপরেখা
ব্যাখ্যাঃ
গ্রন্থের নাম প্রকাশকাল রচয়িতা
বঙ্গভাষা ও সাহিত্য (বাংলা সাহিত্যের প্রথম ইতিহাস গ্রন্থ) ১৮৬৬ সাল দীনেশচন্দ্র সেন
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস ১৯৪০ সাল ড. সুকুমার সেন
বাংলা সাহিত্যের কথা ১৯৫৩ সাল ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
বাংলা সাহিত্যের রূপরেখা ১ম খণ্ড ১৯৫৯, ২য় খণ্ড ১৯৬৩ ড. গোপাল হালদার
 ১৯১৬
 ১৯২৩
 ১৯৩৩
 ১৯০৩
ব্যাখ্যাঃ

অপরাজেয় কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তার সামগ্রিক সাহিত্যকর্মের জন্য কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯২৩ সালে ‘জগত্তারিণী’ স্বর্ণপদক এবং ১৯৩৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘ডি লিট’ উপাধি লাভ করেন।

 মাগধীয় ব্যাকরণ
 গৌড়ীয় ব্যাকরণ
 মাতৃভাষা ব্যাকরণ
 ভাষা ও ব্যাকরণ
ব্যাখ্যাঃ

রাজা রামমোহন রায় প্রথম বাঙালি হিসেবে ‘গৌড়ীয় ব্যাকরণ’ (১৮৩৩) রচনা করেন। তার অন্যান্য রচনা হচ্ছে ‘বেদান্তসার’ (১৮১৫), ‘ভট্টাচার্যের সহিত বিচার’ (১৮১৭), ‘সহমরণ বিষয়ক প্রবর্তক ও নিবর্তকের সম্বাদ’ (১৮১৮) ইত্যাদি।

 মাছ + ও
 মেছ + ও
 মাছি + উয়া > ও
 মাছ + উয়া > ও
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা ভাষায় ‘মেছো’ শব্দটি গঠিত হয়েছে মূল ধাতু বা প্রকৃতি ‘মাছ’ থেকে, যার সাথে ‘উয়া’ প্রত্যয় যুক্ত হয়ে রূপান্তরের মাধ্যমে ‘মেছো’ (মাছ + উয়া > ও) রূপে ব্যবহার হয়।

 বাক্‌ + দান = বাগদান
 উৎ + ছেদ = উচ্ছেদ
 পর + পর = পরস্পর
 সম + সার = সংসার
ব্যাখ্যাঃ

কোনো নিয়ম অনুসরণ না করে যখন সন্ধি সাধিত হয় তখন তাকে নিপাতনে সিদ্ধ বলে। উপরিউক্ত সন্ধিগুলোর মধ্যে 'পর + পর = পরস্পর' ছাড়া অন্য সন্ধিগুলো ব্যাকরণের সুনির্দিষ্ট নিয়ম মেনে সম্পন্ন হয়েছে।

 মধুসূদন দত্ত
 দীনবন্ধু মিত্র
 জ্যোতিন্দ্রনাথ ঠাকুর
 রামনারায়ণ তর্করত্ন
ব্যাখ্যাঃ

উনিশ শতকের গোড়ার দিকে সংস্কৃত নাটকের অনুবাদ শুরু হলেও তারাচরণ শিকদারের 'ভদ্রার্জুন' (১৮৫২) ও রামনারায়ণ তর্করত্নের 'কুলীনকুল সর্বস্ব' (১৮৫৪) নাটক থেকে প্রকৃতপক্ষে বাংলা মৌলিক নাট্যসাহিত্যের সূত্রপাত হয়।

 উপমিত
 উপমান
 উপমেয়
 রূপক
ব্যাখ্যাঃ

'উপমান' শব্দের অর্থ 'তুলনীয় বস্তু'। অর্থাৎ প্রত্যক্ষ কোনো বস্তুর সাথে অন্য কোনো পরোক্ষ বস্তুর তুলনা করা হলে ঐ প্রত্যক্ষ বস্তুটিকে 'উপমেয়' বলা হয়। পক্ষান্তরে , যার সাথে উপমা দেয়া হয় বা তুলনা করা হয় তাকে 'উপমান' বলে। যেমন - 'পদ্মআঁখি' শব্দটিতে পদ্মের সাথে আঁখির উপমা দেয়া হয়েছে। সুতরাং 'পদ্ম' উপমান এবং আঁখি' উপমেয়। 'উপমান' ও 'উপমেয়' পদের সমাস হলে যদি উপমেয়ের অর্থ প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয় তাকে উপমিত সমাস হলে। যেমন - পুরুষ সিংহের ন্যায় = পুরুষসিংহ এবং যে স্থলে উপমান ও উপমেয় সমাস হয়েছে এবং উভয়ের মধ্যে অভেদ কল্পনা করা হয়েছে তাকে রূপক সমাস বলে। যেমন- ফুল রূপ কুমারী = ফুলকুমারী।

 রামনারায়ণ তর্করত্ন
 বিহারী লাল
 কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
 মদনমোহন তর্কালঙ্কার
ব্যাখ্যাঃ

পঙক্তিটির রচয়িতা মদনমোহন তর্কালঙ্কার (১৮১৭-১৮৫৮)। 'শিশু শিক্ষা' (১ম ও ২য় ভাগ -১৮৪৯ এবং ৩য় ভাগ-১৮৫০) নামক শিশুতোষ গ্রন্থ রচনা করে বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেন। 'পাখি সব করে রব, রাতি পোহাইল, পংক্তিটি এ গ্রন্হের প্রথমভাগের একটি সুপরিচিত ও জনপ্রিয় শিশুতোষ কবিতা।

 সিকানদার আবু জাফর
 আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
 ফররুখ আহমদ
 আহসান হাবীব
ব্যাখ্যাঃ

'আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি'- আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ রচিত কাব্যগ্রন্থ, প্রকাশিত হয় ১৯৮১ সালে। এ লেখকের অন্যান্য কাব্যগ্রন্থ হচ্ছে 'সাতনরী হার', ‘কখনও রং কখনও সুর’, ‘কমলের চোখ’, ‘সহিষ্ণু প্রতিক্ষা’, ‘প্রেমের কবিতা’, ‘নির্বাচিত কবিতা’ ইত্যাদি।

 বঙ্কিমচন্দ্র
 সৈয়দ মুজতবা আলী
 প্রমথ চৌধুরী
 প্রমথনাথ বিশী
ব্যাখ্যাঃ

‘জ্যাঠামি’ শব্দের অর্থ বাচালতা, পাকামি, অকালপক্বতা ইত্যাদি আর ‘ন্যাকামি’ শব্দের অর্থ - সারল্য বা সাধুতার ভানকারী, অজ্ঞতার ভান ইত্যাদি। বাংলা সাহিত্যে চলিত ভাষার প্রবর্তক প্রমথ চৌধুরী ছিলেন মার্জিত রুচির নাগরিক, প্রখর বুদ্ধিদীপ্ত ও অপূর্ব বাক-চাতুর্যের অধিকারী। সাহিত্যের উদ্দেশ্য সম্পর্কে তার মত হলো- ‘সাহিত্যের উদ্দেশ্য হচ্ছে সকলকে আনন্দ দান করা, কারও মনোরঞ্জন নয়। সাহিত্য ছেলের হাতের খেলনাও নয়, গুরুর হাতের বেতও নয়।

 বিশেষণের অতিশায়ন
 রূপবাচক বিশেষণ
 উপাদান বাচক বিশেষণ
 বিধেয় বিশেষণ
ব্যাখ্যাঃ

বিশেষণ পদ যখন দুই বা ততোধিক বিশেষ্য পদের মধ্যে গুণ, অবস্থা, পরিমাণ প্রভৃতি বিষয়ে তুলনায় একের উৎকর্ষ বা অপকর্ষ বুঝিয়ে থাকে তাকে 'বিশেষণের অতিশায়ন' বলে। ‘এ মাটি সোনার বাড়া’ শব্দটি খাঁটি বাংলা শব্দের অতিশায়ন। এখানে মাটিকে সোনার চেয়ে বড় বা মূল্যবান মনে করা হয়েছে।

২১. What would have happened if ___?

[ বিসিএস ২৭তম ]

 The bridge is broken
 The bridge would break
 The bridge had broken
 The bridge had been broken
ব্যাখ্যাঃ

সাধারণত অতীতের কোনো action অথবা event যদি পরস্পর সম্পর্কিতভাবে ঘটে সেক্ষেত্রে model verb হিসেবে 'would have' ব্যবহৃত হয়। এক্ষেত্রে would have..... if ...... structure নিম্নরূপে- sub + would have + past participle form of verb + if + 2nd sub + had + past participle from of verb + .... যেমন --- What would have happend if I had seen the advertisement in time? প্রদত্ত sentence এ ‘What would have happened if the bridge had broken’ দ্বারা বোঝানো হয়েছে তারা ব্রিজটা সহজেই পেরিয়ে এসেছে। কিন্তু যদি ভেঙ্গে পড়ত তাহলে কি ঘটত? হয়তো তারা অনেকেই আহত হতো। কিন্তু কিছুই ঘটেনি।

২২. Explain the meaning of ‘Bring to pass’.

[ বিসিএস ২৭তম ]

 Cause to destroy
 Cause to happen
 Cause to carry out
 Cause to convince
ব্যাখ্যাঃ

'Bring to pass' -অর্থ হচ্ছে কোনো কিছু ঘটা। ' cause to destroy ' দ্বারা 'ধ্বংস হওয়া 'cause to carry out' বলতে কোনো কিছু সম্পাদন করা এবং ‘cause to convince’ দ্বারা কোনো কিছু স্বমতে নিয়ে আসা এবং 'cause to happen' দ্বারা কোনো কিছু ঘটানোকে বোঝায়।

 Paper is made of wood
 Paper is made from wood
 Paper is made by wood
 Paper is made on wood
ব্যাখ্যাঃ

কোন কিছু থেকে directly তৈরী হওয়া বুঝাতে made of এবং কোন কিছু রূপান্তরিত তৈরি হওয়াকে বুঝাতে made from বসে।

২৪. The word bounty is closet in meaning to-

[ বিসিএস ২৭তম ]

 generosity
 familiar
 dividing line
 sympathy
ব্যাখ্যাঃ

bounty 'generous' word টির অর্থ হচ্ছে liberal, bountiful, nobel ইত্যাদি; 'familiar' word -টির অর্থ হচ্ছে well known, intimate, domestic, common ইত্যাদি এবং sympathy শব্দটির অর্থ হচ্ছে community of feeling, compassion, pity ইত্যাদি। সুতরাং সঠিক উত্তর হবে generosity.

 All the good qualities are embodied by my teacher.
 All the good qualities are embodied in my teacher.
 All the good qualities are embodied to my teacher.
 All the good qualities are embodied on my teacher.
ব্যাখ্যাঃ

এ Sentence দ্বারা বুঝানো হয়েছে যে তার teacher সকল প্রকার ভালো গুণাবলী বাস্তব রূপদান করে বা নিজের মধ্যে ধারণ করে স্পষ্টভাবে প্রকাশ করে। তাই passive করার সময় 'embodied in ' ব্যবহার করা হয়েছে।

 She asked me if I was happy in my new job
 She asked me if I have been happy in my new job
 She asked me whether I am happy in my new job
 She asked me if I had been happy in my new job
ব্যাখ্যাঃ

Direct Narration -এ Reported Speech যদি Interrogative sentence হয় তাহলে- Reporting verb -কে ask, demand , enquire wonder ইত্যাদিতে পরিবর্তন করে নিতে হয় ; -Question -এর উত্তর যদি 'yes' 'No' দিয়ে দেয়া সম্ভব হয় তাহলে Reported Speech -এর আগে conjunction if এবং ক্ষেত্র বিশেষে 'whether' বসে। - Reported Speech কে Indirect করার সময় Assertive করে নিতে হবে।

২৭. The meaning of the word ‘Obese’ is–

[ বিসিএস ২৭তম ]

 very fat
 ugly
 tardy
 obnoxious
ব্যাখ্যাঃ

'Obese' বলতে বোঝায় 'very fat' বা, ‘abnormally fat'; ‘ugly’ -শব্দটির অর্থ হচ্ছে – ‘unpleasant to look at’ or other senses, ill-natured ইত্যাদি। ‘trady’ এর অর্থ হচ্ছে ‘slow’, ‘sluggish’, ‘late’ ইত্যাদি। এবং 'obnoxious'-এর অর্থ হচ্ছে objectionable, offensive ইত্যাদি।

২৮. A person who writes about his own life writes–

[ বিসিএস ২৭তম ]

 a diary
 a biography
 an autobiography
 a chronicle
ব্যাখ্যাঃ

'autobigraphy', বলতে বোঝায় the story of a person's life written by that person; ‘diary’ বলতে বোঝায় a book in which one writes about one's daily experiences, records one's private thoughts etc; 'biography' বলতে বোঝায় the story of a person's life written by somebody else; এবং 'chronicle' বলতে বোঝায় a record of historical events in the order in which they happended. সুতরাং উপরের ৪টি word -এর অর্থ বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, ‘biography’ এবং 'autobigraphy' দ্বারা জীবনকাহিনি লেখাকে বোঝায়। তবে 'biography' দ্বারা বোঝায় অন্য লোকের দ্বারা জীবনকাহিনি লেখানো এবং 'autobiography' দ্বারা নিজেই নিজের জীবনকাহিনি লেখাকে বোঝায়।

২৯. Which of the following sentences is correct?

[ বিসিএস ২৭তম ]

 Why have you done this?
 Why you had done this?
 Why you have done this?
 Why did you done this?
ব্যাখ্যাঃ

Sentence টি প্রশ্নবোধক না হলে হতো ‘You have done this’। এসব sentence কে why দ্বারা interrogative করতে হলে নিচের sentence অনুযায়ী করতে হবে। Why + auxiliary verb + subject + principle verb + objective or others. সুতরাং why have you done this sentence টি সঠিক।

 in
 about
 with
 at
ব্যাখ্যাঃ

'Good' -এর পরে সাধারণত 'at' preposition ব্যবহৃত হলে বোঝায় 'able to do something well'. with preposition বসলে বোঝায় capable when using dealing with etc. যেমন- She is very good with children. সুতরাং উপরিউক্ত sentence এর জন্য 'at' appropriate preposition.

৩১. Which is the noun of the word ‘beautiful’.

[ বিসিএস ২৭তম ]

 Beauty
 Beautify
 Beauteous
 Beautifully
ব্যাখ্যাঃ

'Beauty' word টি noun; ‘Beautify’ word টি verb ; 'Beauteous ' হচ্ছে adjective এবং 'Beautifully ' হচ্ছে adverb.

 in
 on
 by
 for
ব্যাখ্যাঃ

Sentence টিতে বলা হয়েছে ৫ মিনিট সময় আছে, এর মধ্যে বা ৫ মিনিটের পূর্বে অবশ্য পৌঁছতে হবে। এক্ষেত্রে 'in' appropriate হবে না, কেননা নির্দিষ্ট কোনো সময় বা কোনো সময়ের মধ্যে বোঝাতে সাধারণত 'in' হয়। যেমন - I will come in an hour. তারিখ বা সময় বোঝাতে 'on' ব্যবহৃত হয়। যেমন- Meet me on Monday. 'by' দ্বারা নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে বোঝায়, যেমন - I will come by 5 pm. এ Sentence দ্বারা বোঝাচ্ছে আমি বিকেল ৫টার আগেই আসব।

৩৩. Identify the imperative sentence.

[ বিসিএস ২৭তম ]

 I shall go to college
 Matin is singing a song
 Stand up
 It has been raining since morning
ব্যাখ্যাঃ
প্রদত্ত বাক্য শ্রেণি বিভাগ
I shall go to college assertive sentence
Matin is singing a song assertive sentence
Stand up imperative sentence
It has been raining since morning assertive sentence
 diet
 food
 drink
 environment
ব্যাখ্যাঃ

উপরিউক্ত Sentence -এ balanced adjective টির সাথে diet হওয়াই সম্ভব; কারণ স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য শুধু খাদ্য (food) , পানীয় (drink), বা পরিবেশ (environment) নয়, প্রয়োজন সুষম খাদ্যাভ্যাস বা ডায়েট।

 at
 for
 towards
 upon
ব্যাখ্যাঃ

'look at' অর্থাৎ তাকানো, look towards অর্থ- মুখোমুখি অবস্থায় বা বিপরীতে অবস্থান করা। 'look down upon' অর্থ ঘৃণা করা।

 loose
 lose
 lost
 loss
ব্যাখ্যাঃ

উপরিউক্ত sentence টি infinitive হওয়ায় এর structure হবে to + base form of verb অর্থাৎ verb -এর present form -এর পূর্বে to infinitive গঠিত হয়। generally decide, refuse, plan hope, deserve, promise etc verb এর পর to + verb বা infinitive বসে।

৩৭. Every driver must be held ___ his own actions.

[ বিসিএস ২৭তম ]

 responsible for
 responsible to
 liable to
 blamed for
ব্যাখ্যাঃ

অধস্তন ঊর্ধ্বতন কোনো কর্তৃপক্ষের নিকট কাজের জন্য দায়ী বা কোনো লোক অন্য কোনো লোকের কাছে কাজের জন্য দায়ী থাকলে সাধারণত 'responsible to' ব্যবহার করা হয়। যেমন- The Director is directly responsible to the president. অপরপক্ষে কোনো কাজের দায়ভার যখন যে কাজ করে তার ওপরই বর্তায়, তখন 'be held responsible for' ব্যবহৃত হয়। যেমন - Sumi is mentally ill and can't be held responsible for her actions. 'liable to' দ্বারা কোনো দায়-দায়িত্বকে বোঝায়।

৩৮. ‘Through thick and thin’ means–

[ বিসিএস ২৭তম ]

 under all conditions
 to make thick and thin
 not clear in understanding
 of great density
ব্যাখ্যাঃ

'Through thick and thin' - এর অর্থ in spite of all the difficulties বা যা কিছুই ঘটুক না কেন। এখানে Under all conditions বলতে ‘যে কোন অবস্থার মধ্যে বোঝায়’। সুতরাং এটাই সঠিক।

৩৯. ‘Prior to’ means–

[ বিসিএস ২৭তম ]

 after
 before
 immediately
 during the period of
ব্যাখ্যাঃ

'Prior to' -এর অর্থ হচ্ছে পূর্ববর্তী, পূর্বতন, পূর্বে, আগে ইত্যাদি।

৪০. Nobody knocked him down; it was an–

[ বিসিএস ২৭তম ]

 incident
 occurrence
 accident
 event
ব্যাখ্যাঃ

knock down→ আঘাতে কোন কিছুর বা কোন ব্যক্তি পড়ে যাওয়া। এখানে বাক্যটির অর্থ কেউ তাকে ফেলেনি। এটা একটা দুর্ঘটনা। সাধারণত ঘটনা বোঝাতে incident আর দুর্ঘটনা বা mishap বলতে accident ব্যবহৃত হয়।

 ৩৫৭২৫
 ৪২৯২৫
 ৪৫৫০০
 ৪৭২২৫
ব্যাখ্যাঃ এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য, আমরা প্রথমে ১ থেকে ৫০ পর্যন্ত সংখ্যাগুলির বর্গের সমষ্টি বের করার চেষ্টা করব। আমরা জানি যে, +++...+n=n(n+)(n+) এখানে, n = ৫০। সুতরাং, +++...+=(+)(×+) =×× = =
অতএব, +++...+=
 ৪৫%
 ৪৮.৫০%
 ৫২.৭৫%
 ৫৬.২৫%
ব্যাখ্যাঃ

আপনার প্রশ্নটি হলো: ৪ টাকায় ৫টি করে কিনে ৫ টাকায় ৪টি করে বিক্রয় করলে শতকরা কত লাভ হবে? এই সমস্যাটি সমাধান করতে হলে প্রথমে আমাদের প্রতিটি জিনিসের ক্রয় মূল্য এবং বিক্রয় মূল্য বের করতে হবে। ক্রয় মূল্য: ৫টি জিনিসের ক্রয় মূল্য ৪ টাকা। অতএব, ১টি জিনিসের ক্রয় মূল্য = ৪/৫ = ০.৮ টাকা। বিক্রয় মূল্য: ৪টি জিনিসের বিক্রয় মূল্য ৫ টাকা। অতএব, ১টি জিনিসের বিক্রয় মূল্য = ৫/৪ = ১.২৫ টাকা। এখন আমরা লাভ বের করব: লাভ = বিক্রয় মূল্য - ক্রয় মূল্য লাভ = ১.২৫ - ০.৮ = ০.৪৫ টাকা। শতকরা লাভ বের করার জন্য, আমরা নিম্নলিখিত সূত্রটি ব্যবহার করব: শতকরা লাভ = (লাভ / ক্রয় মূল্য) ১০০ শতকরা লাভ = (০.৪৫ / ০.৮) ১০০ * শতকরা লাভ = ৫৬.২৫% অতএব, শতকরা লাভ হবে ৫৬.২৫%।

 ৪৫% কমানো হয়েছে
 ৬.২৫% কমানো হয়েছে
 ৬.২৫% বাড়ানো হয়েছে
 ৫% বাড়ানো হয়েছে
ব্যাখ্যাঃ

ধরি, পন্যটির শুরুমুল্য ছিল ১০০ টাকা।
২৫% বাড়ানোর পর মূল্য হয় = ১০০ + (২৫/১০০) ১০০ = ১২৫ টাকা।
এখন, এই বর্ধিত মূল্য থেকে ২৫% কমানো হলো। অর্থাৎ, ১২৫ টাকার ২৫% কমালে নতুন মূল্য হবে:
১২৫ - (২৫/১০০)
১২৫ = ১২৫ - ৩১.২৫ = ৯৩.৭৫ টাকা।
সুতরাং, সর্বশেষ মূল্য হলো ৯৩.৭৫ টাকা।
এখন, শুরুমূল্য ছিল ১০০ টাকা এবং সর্বশেষ মূল্য হলো ৯৩.৭৫ টাকা। অতএব, মূল্য কমেছে:
১০০ - ৯৩.৭৫ = ৬.২৫ টাকা।
যেহেতু শুরুমুল্য ছিল ১০০ টাকা, তাই শতকরা হিসেবে মূল্য কমেছে ৬.২৫%।
অতএব, সর্বশেষ মূল্য সর্বপ্রথম মূল্যের তুলনায় ৬.২৫% কম।

 ৭
 ৯
 ১০
 ১২
ব্যাখ্যাঃ

৯ জন লোক একটি কাজ ১২ দিনে করতে পারে। এর মানে হলো, মোট কাজের পরিমাণ = ৯ জন * ১২ দিন = ১০৮ একক কাজ।

এখন, অতিরিক্ত ৩ জন লোক নিয়োগ করা হয়েছে। সুতরাং, মোট লোকসংখ্যা = ৯ + ৩ = ১২ জন।

এখন, ১২ জন লোক কত দিনে কাজটি শেষ করতে পারবে, তা বের করতে হবে।

ধরি, ১২ জন লোক কাজটি শেষ করতে x দিন সময় নেয়।

সুতরাং, মোট কাজের পরিমাণ = ১২ জন * x দিন = ১২x একক কাজ।

যেহেতু মোট কাজের পরিমাণ একই থাকবে, তাই আমরা লিখতে পারি:

১২x = ১০৮

বা, x = ১০৮ / ১২

বা, x = ৯

অতএব, অতিরিক্ত ৩ জন লোক নিয়োগ করলে কাজটি ৯ দিনে শেষ হবে।

 ৪০
 ৪৮
 ৫০
 ৬০
ব্যাখ্যাঃ

আপনাকে সাহায্য করতে পেরে আমি আনন্দিত। এখানে, শিক্ষা সফরে কতজন ছাত্র/ছাত্রী গিয়েছিল, তা বের করার জন্য একটি পদ্ধতি অনুসরণ করা হলো: ধাপ ১: চলক ধরা মনে করি, প্রথমে বাসে x জন ছাত্র/ছাত্রী ছিল। ধাপ ২: মাথাপিছু ভাড়া নির্ণয় ২৪০০ টাকায় বাস ভাড়া করা হলে, জন প্রতি ভাড়া হবে ২৪০০/x টাকা। ধাপ ৩: নতুন সংখ্যা ও ভাড়ার সম্পর্ক তৈরি ১০ জন ছাত্র/ছাত্রী বেশি যাওয়ায়, মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা দাঁড়ায় x + ১০ জন। এখন, জন প্রতি ভাড়া হয় ২৪০০/(x + ১০) টাকা। ধাপ ৪: সমীকরণ গঠন প্রশ্নমতে, পূর্বের ভাড়া থেকে বর্তমান ভাড়া ৮ টাকা কম হওয়ায়, আমরা নিম্নলিখিত সমীকরণটি পাই: ২৪০০/x - ২৪০০/(x + ১০) = ৮ ধাপ ৫: সমীকরণ সমাধান উভয় পক্ষকে ৮ দিয়ে ভাগ করে পাই: ৩০০/x - ৩০০/(x + ১০) = ১ উভয় পক্ষকে x(x + ১০) দিয়ে গুণ করে পাই: ৩০০(x + ১০) - ৩০০x = x(x + ১০) সরলীকরণ করে পাই: x^২ + ১০x - ৩০০০ = ০ এটি একটি দ্বিঘাত সমীকরণ। এটিকে সমাধান করে পাই: x = -৬০ অথবা x = ৫০ যেহেতু ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা ঋণাত্মক হতে পারে না, তাই x = ৫০। ধাপ ৬: মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা নির্ণয় অতএব, প্রথমে বাসে ৫০ জন ছাত্র/ছাত্রী ছিল। মোট ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা = ৫০ + ১০ = ৬০ জন। উত্তর: শিক্ষা সফরে মোট ৬০ জন ছাত্র/ছাত্রী গিয়েছিল। যদি কোথাও বুঝতে অসুবিধা হয়, তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

 ৩৮ বছর
 ৪১ বছর
 ৪৫ বছর
 ৪৮ বছর
ব্যাখ্যাঃ

পিতা, মাতা ও পুত্রের বয়সের গড় ৩৭ বছর। এর থেকে আমরা তাদের মোট বয়স বের করতে পারি: মোট বয়স = গড় বয়স × সদস্য সংখ্যা মোট বয়স = ৩৭ বছর × ৩ = ১১১ বছর
আবার, পিতা ও পুত্রের বয়সের গড় ৩৫ বছর। তাদের মোট বয়স হবে: পিতা ও পুত্রের মোট বয়স = ৩৫ বছর × ২ = ৭০ বছর
এখন, মাতার বয়স বের করতে হলে পিতা, মাতা ও পুত্রের মোট বয়স থেকে পিতা ও পুত্রের মোট বয়স বিয়োগ করতে হবে:
মাতার বয়স = ১১১ বছর - ৭০ বছর = ৪১ বছর
অতএব, মাতার বয়স ৪১ বছর।

 12
 14
 16
 18
ব্যাখ্যাঃ

এই সমস্যাটি সমাধান করার জন্য, আমরা প্রথমে (x - y)² এর সূত্রটি ব্যবহার করব এবং তারপর প্রদত্ত মানগুলি ব্যবহার করে x² + y² এর মান বের করব।
আমরা জানি যে,
(x - y)² = x² - 2xy + y²
প্রশ্নমতে, (x - y)² = 14 এবং xy = 2।
সুতরাং,
14 = x² - 2(2) + y²
বা, 14 = x² - 4 + y²
বা, 14 + 4 = x² + y²
বা, 18 = x² + y²
অতএব, x² + y² = 18।
সুতরাং, নির্ণেয় উত্তর হলো 18।

 ৪
 ৯
 ১২
 ১৬
ব্যাখ্যাঃ বৃত্তের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র হলো: A=πr2 যেখানে r হলো বৃত্তের ব্যাসার্ধ। এখন, যদি ব্যাস তিনগুণ বৃদ্ধি করা হয়, তাহলে ব্যাসার্ধও তিনগুণ বৃদ্ধি পাবে। অর্থাৎ, নতুন ব্যাসার্ধ হবে 3r। নতুন ক্ষেত্রফল: A=π(3r)2=π×9r2=9πr2 অর্থাৎ, নতুন ক্ষেত্রফল পুরোনো ক্ষেত্রফলের ৯ গুণ হবে। ### উত্তর: বৃত্তের ব্যাস তিনগুণ বৃদ্ধি করলে এর ক্ষেত্রফল ৯ গুণ বৃদ্ধি পাবে।
 ৩৬
 ৪৮
 ৫৬
 ৭২
ব্যাখ্যাঃ একটি সমদ্বিবাহু সমকোণী ত্রিভুজে, দুইটি বাহু সমান এবং 90° কোণে অবস্থান করে। যদি এই ত্রিভুজের অতিভুজ 12 সেমি হয়, তবে আমরা প্রথমে প্রতিটি সমান বাহুর দৈর্ঘ্য নির্ণয় করব। ### ধাপ ১: বাহুর দৈর্ঘ্য নির্ণয় পাইথাগোরাসের উপপাদ্য অনুযায়ী: h2=a2+a2 যেখানে, - h=12 সেমি (অতিভুজ) - a = প্রতিটি সমান বাহুর দৈর্ঘ্য 122=2a2 144=2a2 a2=72 a=72=62 সেমি ### ধাপ ২: ক্ষেত্রফল নির্ণয় ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল, A=12×ভূমি×উচ্চতা A=12×(62)×(62) A=12×72 A=36 বর্গ সেমি ### চূড়ান্ত উত্তর: ত্রিভুজটির ক্ষেত্রফল ৩৬ বর্গ সেমি।
 ৮
 ১২
 ১৮
 ১৪০
ব্যাখ্যাঃ

৬০ ও ৮০ এর মধ্যে সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ মৌলিক সংখ্যা হচ্ছে যথাক্রমে ৬১ ও ৭৯। ∴ এ দুটি সংখ্যার অন্তর হবে (৭৯ - ৬১) = ১৮।

৫১. NIPORT কি?

[ বিসিএস ২৭তম ]

 জনসংখ্যা বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান
 পোলট্রি ফার্ম বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান
 নদীবন্দর বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান
 বন্দর বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ব্যাখ্যাঃ

NIPORT জনসংখ্যা বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান। ১৯৭৭ সালে মধ্যম পর্যায়ে প্রোগ্রাম ম্যানেজার বা কর্মসূচি ব্যবস্থাপকদের প্রশিক্ষণদানের জন্য ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব পপুলেশন ট্রেনিং’ (NIPOT) স্থাপন করা হয়। পরে এ সংস্থাটিকে আরও সম্প্রসারণ করা হয় এবং এর নতুন নাম করা হয় ‘National Institute of Population Rescarch and Training’ (NIPORT)। নদী বন্দর বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট’ River Research Institute (RRI).

 ১০ নং অনুচ্ছেদে
 ২১ (২) নং অনুচ্ছেদে
 ২৭ নং অনুচ্ছেদে
 ২৮ (২) নং অনুচ্ছেদে
ব্যাখ্যাঃ

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগের ১০নং অনুচ্ছেদে ‘সমাজতন্ত্র ও শোষণমুক্তি’ ২১(২) নং অনুচ্ছেদে প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত ব্যক্তির কর্তব্য সম্পর্কে বলা হয়েছে। তৃতীয় ভাগের ২৭নং অনুচ্ছেদে ‘আইনের দৃষ্টিতে সমতা’ এবং ২৮(২)নং অনুচ্ছেদে রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারীপুরুষের সমান অধিকার বিষয়ে বলা হয়েছে।

 ৪৪৪ ডলার
 ৭৭০ ডলার
 ১০৭০ ডলার
 ১৭৭০ ডলার
ব্যাখ্যাঃ

UNDP-এর সেপ্টেম্বর ২০০৫ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ছিল ১৭৭০ মার্কিন ডলার (GDP per capita, nominal)।
তবে, সময়ের সাথে সাথে এই পরিসংখ্যান পরিবর্তিত হয়েছে।

 দিনাজপুর
 গোপালপুর
 পাকশী
 ঈশ্বরদী
ব্যাখ্যাঃ

পাবনা জেলার ঈশ্বরদীতে 'বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট' অবস্থিত। ১৯৩১ সালে ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল 'ইক্ষু চারা পরীক্ষা কেন্দ্র' নামে একটি প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে একটি জাতীয় স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়ে নাম ধারণ করেছে ‘বাংলাদেশ সুগারক্রপ রিসার্চ ইনস্টিটিউট’। যা বর্তমান নামে পরিবর্তন করা হয় ১ নভেম্বর, ২০১৫ সালে।

 ২০১০ সালে
 ২০১৫ সালে
 ২০২০ সালে
 ২০২৫ সালে
ব্যাখ্যাঃ

মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল (MDG) ২০০০ সালে অনুষ্ঠিত সহস্রাব্দ উন্নয়ন সম্মেলনে গৃহীত ঐতিহাসিক 'সহস্রাব্দ উন্নয়ন ঘোষণা' । যাতে বিশ্ববাসীর জন্য ২০১৫ সালের মধ্যে অর্জনযোগ্য আটটি লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। এ লক্ষ্যগুলো হলো ১. চরম দারিদ্র্য ও ক্ষুধা নির্মূলকরণ, ২. সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা- অর্জন, ৩. নারী -পুরুষ সমতা অর্জন ও নারীর ক্ষমতায়নে উৎসাহ দান, ৪. শিশু মৃত্যুর হার হ্রাসকরণ, ৫. মাতৃস্বাস্থ্যের উন্নয়ন, ৬. এইচআইভি/ এইডস, ম্যালেরিয়া ও অন্যান্য রোগ নির্মূল, ৭. পরিবেশগত স্থিতিশীলতা নিশ্চিতকরণ, ৮. সার্বিক উন্নয়নের জন্য বিশ্বব্যাপী অংশীদারিত্ব গড়ে তোলা।

 হামিদুর রহমান
 মৃণাল হক
 শামিম শিকদার
 নভেরা আহমেদ
ব্যাখ্যাঃ

'দুর্জয়' ভাস্কর্যটির শিল্পী মৃণাল হক। তার অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ শিল্পকর্ম হচ্ছে মতিঝিল বিমান অফিসের সামনের 'বলাকা' এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের 'গোল্ডেন জুবিলি টাওয়ার'।

 ৭০০ কিমি
 ৫৭০ কিমি
 ৩০০ কিমি
 ১৭০ কিমি
ব্যাখ্যাঃ

২৭ মার্চ ২০০৪ দুবাইয়ে বাংলাদেশ সরকার সাবমেরিন ক্যাবলের নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। ১৪টি দেশের ১৬টি টেলিকম প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গঠিত কনসোর্টিয়াম দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য পশ্চিম ইউরোপ -৪ (SEA-ME-WE-4) এর সাথে এ চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রবেশ করে তথ্যপ্রযুক্তির সুপার হাইওয়েতে । ফ্রান্সের মার্সাই থেকে সিঙ্গাপুর পর্যন্ত ২২ হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ এ সংযোগ লাইনে বাংলাদেশ অংশের দৈর্ঘ্য ১ হাজার ২৪০ কিলোমিটার। বাংলাদেশ কক্সবাজারে এ নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হয়। ঢাকা ও চট্টগ্রামের মধ্যে ফাইবার অপটিক ক্যাবল সংযোগ রয়েছে। তাই চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত অপটিক্যাল ফাইবার স্থাপনের জন্য ১৭০ কিমি দূরত্বের ব্যয় সরকারকে বহন করতে হয়। ২১ মে ২০০৬ সাবমেরিন ক্যাবল উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ তথ্যপ্রযুক্তির এ মহাসরকে যুক্ত হয়।

 বিজয়স্তম্ভ
 বিজয়কেতন
 স্বাধীনতা সোপান
 রক্ত সোপান
ব্যাখ্যাঃ

রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের নাম রক্ত সোপান। এটি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে। স্মৃতিস্তম্ভটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এখানে প্রতি বছর স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসে বিভিন্ন কর্মসূচি আয়োজন করা হয়।

 রাজশাহী
 ঢাকা
 চট্টগ্রাম
 খুলনা
ব্যাখ্যাঃ

ডাক বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দানের লক্ষ্যে ১৯৮৬ সালে রাজশাহীতে একটি পোস্টাল একাডেমি স্থাপন করা হয়েছে। ডাক বিভাগের পুরনো ঐতিহ্য এবং নিদর্শনসমূহ সংরক্ষণের লক্ষ্যে ৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৬ সালে ঢাকা জিপিওতে একটি পোস্টাল মিউজিয়াম চালু হয়, যা ১৯৮০ সালের ৩০ জানুয়ারি পূর্ণাঙ্গ পোস্টাল মিউজিয়াম হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

 পারভীন ফাতেমা
 ফিরোজা বেগম
 রওশন জাহান
 কানিজ ফাতেমা
ব্যাখ্যাঃ

৩০ মে ২০০১ ধানমণ্ডির সেন্ট্রাল হসপিটালে জন্মলাভ করে হীরা, মণি ও মুক্তা নামে ৩টি টেস্ট টিউব শিশু। এদের বাবা-মা ছিলেন আবু হানিফ ও ফিরোজা বেগম এবং এ প্রকল্পের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন ডা. পারভীন ফাতেমা।

 ১৩৬ তম
 ১৩৭ তম
 ১৩৮ তম
 ১৩৯ তম
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্য। ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ জাতিসংঘের ২৯তম অধিবেশনে ৩টি দেশ সদস্যপদ লাভ করে। এগুলো হচ্ছে – ‘বাংলাদেশ’, ‘গ্রানাডা’ এবং ‘গিনি বিসাউ’। এর পূর্বে জাতিসংঘের সদস্য দেশ ছিল ১৩৫টি। ১৯৭৪ সালের সদস্যপদ লাভকারী দেশ ৩টি নিয়ে জাতিসংঘের সদস্য সংখ্যা দাড়ায় ১৩৮টিতে। তবে বর্ণক্রমানুসারে নাম আসায় বাংলাদেশ ১৩৬তম, গ্রানাডা ১৩৭ তম এবং গিনি বিসাউ ১৩৮তম সদস্যপদ লাভ করে।

 তানভীর কবীর
 হামিদুর রহমান
 হামিদুজ্জামান
 অস্কার বাদল
ব্যাখ্যাঃ

১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষা শহিদদের স্মরণে ১৯৫২ -এর ২৩ ফেব্রুয়ারি প্রথম শহিদ মিনার স্থাপিত হলেও এর স্থায়িত্ব ছিল কম। তারপর হামিদুর রহমানের নকশা ও পরিকল্পনায় ১৯৫৭ সালের নভেম্বর মাসে দ্বিতীয় বারের মতো শহিদ মিনারের নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ১৯৫৮ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি উদ্ধোধন করা হয়। এরপর বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর পূর্বের নকশা অনুযায়ী শিল্পী হামিদুর রহমান স্থপতি এম এস জাফরের সঙ্গে মিলিতভাবে স্বাধীন বাংলাদেশে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার পুননির্মাণ করেন।

 বি এ সিদ্দিকী
 খাজা ওয়াসিউদ্দিন
 হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী
 শমসের মবিন চৌধুরী
ব্যাখ্যাঃ

হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৩৯তম অধিবেশনে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। এ সময় সাধারণ পরিষদের বেশ কটি অধিবেশনে তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে সভাপতিত্ব করেন। ১৯৮৬ সালের ১৬ ডিসেম্বর তিনি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৪১তম অধিবেশনের সভাপতির দায়িত্ব লাভ করেন।

 ৫ জন
 ৭ জন
 ২ জন
 ৬ জন
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান রাখার জন্য ২ জন নারীকে "বীর প্রতীক" উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছে। তারা হলেন:
1. ক্যাপ্টেন সিতারা বেগম (সেনাবাহিনী, ২ নম্বর সেক্টর) 2. মোসাম্মৎ তারামন বেগম (গণবাহিনী, ১১ নম্বর সেক্টর)

তারা মুক্তিযুদ্ধের সময় অসাধারণ সাহস ও অবদানের জন্য এই বীরত্বসূচক খেতাবে ভূষিত হন।

 ১৯৯৫
 ১৯৯৬
 ১৯৯৮
 ২০০১
ব্যাখ্যাঃ

শিক্ষিত বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ১৯৯৮ সালের ৩০ জুন প্রতিষ্ঠিত হয় কর্মসংস্থান ব্যাংক। এর সদর দপ্তর ঢাকার মতিঝিলে অবস্থিত। এটি রাষ্ট্র পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। এতে রয়েছে ১৫ সদস্যবিশিষ্ট একটি পরিচালনা পরিষদ। চেয়ারম্যান সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত থাকবেন। শেয়ার মালিকরা ৫ জন পরিচালক নির্বাচন করতে পারবেন। ৪০০ কোটি টাকা মূলধন নিয়ে এ ব্যাংক যাত্রা শুরু করে।

 ৫ম
 ৭ম
 ৮ম
 ১০ম
ব্যাখ্যাঃ

UNFPA-এর জনসংখ্যা বিষয়ক রিপোর্ট ২০০৪ অনুযায়ী বাংলাদেশ বিশ্বের ৭ম জনসংখ্যার দেশ এবং UNFPA- এর জনসংখ্যা রিপোর্ট ২০০৫- এ বাংলাদেশের অবস্থান দাঁড়ায় অষ্টমে। সর্বশেষ ২০২৩ সালের UNFPA রিপোর্ট মতে বাংলাদেশ বিশ্বের অষ্টম জনসংখ্যার দেশ।

 ৮
 ১০
 ১২
 ১৪
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনের আয়তন ৮ বর্গকিলোমিটার। দ্বীপটির স্থানীয় নাম ‘নারিকেল জিঞ্জিরা’। এর অবস্থান-টেকনাফ, কক্সবাজার (নাফ নদীর মোহনায়)।

 ১৯৭২
 ১৯৭৩
 ১৯৭৫
 ১৯৯৭
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের একমাত্র পরমাণু শক্তি গবেষণা ও উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান ১৯৭৩ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয়।

 পেট্রোল ইঞ্জিনে
 ডিজেল ইঞ্জিনে
 রকেট ইঞ্জিনে
 বিমান ইঞ্জিনে
ব্যাখ্যাঃ

মোটর গাড়ির যে প্রকোষ্ঠে বায়ু ও পেট্রোল মিশ্রিত করা হয় তাই হলো কার্বুরেটর। বায়ু ও পেট্রোলের মিশ্রণ তৈরি হওয়ার পরে এটিকে দহন প্রকোষ্ঠে পাঠিয়ে দেয়া হয়। সব ইঞ্জিনে কার্বুরেটর থাকে না। শুধু পেট্রোল ইঞ্জিনে এটি থাকে।

 আলফা রশ্মি
 বিটা রশ্মি
 গামা রশ্মি
 রঞ্জন রশ্মি
ব্যাখ্যাঃ

তরঙ্গের মধ্যে সমদশায় কম্পনশীল দুটি কণিকার ন্যূনতম দূরত্ব হলো তরঙ্গদৈর্ঘ্য। তেজস্ক্রিয় পদার্থ থেকে উচ্চভেদন ক্ষমতাসম্পন্ন আলফা, বিটা ও গামা রশ্মি বিকিরিত হয়। এদের মধ্যে আলফা ও বিটা রশ্মি হচ্ছে মূলত যথাক্রমে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক চার্জযুক্ত কণা, কোনো তরঙ্গ নয়; ফলে এদের কোনো তরঙ্গ দৈর্ঘ্য নেই। গামা ও রঞ্জন রশ্মি হলো তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ যেখানে গামা রশ্মির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য 10^(-11) মি. এর কম এবং রঞ্জন রশ্মির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য 10^11 থেকে 10^8 মি. এর মধ্যে। তাই এখানে সবচেয়ে ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ হচ্ছে গামা রশ্মি।

 দুটি
 চারটি
 ছয়টি
 আটটি
ব্যাখ্যাঃ

মানুষের হৃৎপিণ্ড সম্পূর্ণভাবে চারটি প্রকোষ্ঠে বিভক্ত। উপরের দুটি পাতলা প্রাচীরযুক্ত ডান ও বাম অলিন্দ এবং নিচের দুটি পুরু প্রাচীরযুক্ত ডান ও বাম নিলয়। অন্যদিকে ব্যাঙের হৃদপিণ্ডে প্রকোষ্ঠ থাকে-৩টি।

 রান্নার জন্য শুধু তাপ নয় চাপও কাজে লাগে
 বদ্ধ পাত্রে তাপ সংরক্ষিত হয়
 উচ্চচাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায়
 সঞ্চিত বাষ্পের তাপ রান্নার সহায়ক
ব্যাখ্যাঃ

প্রেসার কুকারে রান্না তাড়াতাড়ি হওয়ার কারণ উচ্চচাপ প্রয়োগে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায়। প্রেসার কুকারে বাষ্পের বহির্গমন নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ চাপ বৃদ্ধির ফলে পানির স্ফুটনাঙ্ক বৃদ্ধি পেয়ে ১৩০০ সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত পৌঁছে । এ কারণে প্রেসার কুকারে রান্না তাড়াতাড়ি হয়।

৭৩. বিলিরুবিন তৈরি হয়-

[ বিসিএস ২৭তম ]

 পিত্তথলিতে
 কিডনীতে
 প্লীহায়
 যকৃতে
ব্যাখ্যাঃ

বিলিরুবিন হচ্ছে পিত্তরসের কমলা রঙের প্রধান রঞ্জক পদার্থ। হিমোগ্লোবিনের প্রধান দুটি উপাদান- প্রোটিন অংশ গ্লোবিন ও লৌহযুক্ত অংশ হিম (heme)। হিম ভেঙে শেষ পর্যন্ত বিলিরুবিনের পরিণত হয়। পিত্তের বর্ণের জন্য দায়ী বিলিরুবিন। বিলিরুবিন তৈরি হয় প্লীহায়। রক্তে বিলিরুবিনের স্বাভাবিক মাত্রা ০.২-০.৮ মিগ্রাম/ডেসিলিটার। রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়াকে জন্ডিস বা পাণ্ডুরোগ বলে।

 মেলানিন
 থায়ামিন
 ক্যারোটিন
 হিমোগ্লোবিন
ব্যাখ্যাঃ

মানুষের ত্বকে দুটি স্তর আছে। এর বাইরেরটি বহিঃত্বক বা 'এপিডারমিস' এবং ভেতরেরটিকে বলে অন্তঃত্বক বা 'ডারমিস'। বহিঃত্বককে আবার কয়েকটি স্তরে ভাগ করা যায়। এর মধ্যে সবচেয়ে ভেতরেরটির নাম 'স্ট্র্যাটাম বেসাল' (Stratum basale)। এই স্তরে কতগুলো বিশেষ ধরনের কোষ আছে- এদের বলে 'মেলানোসাইট' (Melanocyte)। মেলানোসাইটগুলোর মধ্যে আছে রঞ্জক কণা ‘মেলানিন’। গাঢ় রঙের এই কণাগুলোই ত্বকের কালো রঙের জন্য দায়ী। যাদের ত্বকে মেলানিনের পরিমাণ খুব বেশি তাদের গায়ের রঙ কালো। ত্বকে মেলানিনের পরিমাণ কম থাকলে গায়ের রঙ ফর্সা হয়। ভিটামিন B_1 এর অপর নাম থায়ামিন। ক্যারোটিন এর ধরনের আনস্যাচুরেটেড হাইড্রোকার্বন যা শুধু উদ্ভিত দেহে তৈরি হয়। হিমোগ্লোবিন এক ধরনের প্রোটিন যা প্রায় সকল মেরুদণ্ডী প্রাণির লোহিত রক্ত কণিকায় পাওয়া যায়।

 তীক্ষ্ম দৃষ্টিসম্পন্ন চোখের সাহায্যে
 ক্রমাগত শব্দ উৎপন্নের মাধ্যমে অবস্থান নির্ণয় করে
 সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে
 অলৌকিকভাবে
ব্যাখ্যাঃ

উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দোত্তর তরঙ্গ সৃষ্টি করে তার প্রতিধ্বনির মাধ্যমে বাদুড় পথ চলে। বাদুড় চলার সময় ক্রমাগত উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দোত্তর তরঙ্গ সৃষ্টি করে এবং সেই শব্দ এটির সামনের বস্তু থেকে প্রতিফলিত হয়ে বাদুড়ের কানে ফিরে আসে। সৃষ্ট শব্দোত্তর তরঙ্গ ও প্রতিধ্বনি শোনার মধ্যবর্তী সময়ের ব্যবধান এবং প্রতিফলিত শব্দের প্রকৃতি থেকে বাদুড় সহজেই প্রতিবন্ধকের অবস্থান ও আকৃতি সম্বন্ধে ধারণা করতে পারে। ফলে পথ চলার সময় বাদুড় সেই প্রতিবন্ধকতা পরিহার করে।

 N,P,K,SZn
 Na,P,K,SZn
 N,B,K,SAl
 N,P,K,SAl
ব্যাখ্যাঃ

উদ্ভিদের সার্বিক বৃদ্ধির প্রয়োজনে দশটি খনিজ উপাদান বিশেষ দরকারি। এগুলো হচ্ছে -কার্বন (C), হাইড্রোজেন (H), অক্সিজেন (O), নাইট্রোজেন (N), ফসফরাস (P), পটাশিয়াম (K), ক্যালসিয়াম (Ca), সালফার (S), ম্যাগনেসিয়াম (Mg) এবং লোহা (Fe)। উপরোক্ত প্রশ্নের (ক) তালিকায় সবগুলোই এই দশ প্রকার খনিজের মধ্যে রয়েছে। সুতরাং সঠিক উত্তর (ক)।

 ইউরাসিল
 গোয়ানিন
 পিরিডক্সিন
 অ্যাসপারাজিন
ব্যাখ্যাঃ

DNA-এর নাইট্রোজেন বেসগুলোর মধ্যে রয়েছে চারটি প্রধান বেস:
1. অ্যাডেনিন (Adenine - A) 2. গুয়ানিন (Guanine - G) 3. থাইমিন (Thymine - T) 4. সাইটোসিন (Cytosine - C)
এগুলো দুটি গ্রুপে বিভক্ত:
- পিউরিন (Purine): অ্যাডেনিন (A) ও গুয়ানিন (G) - পাইরিমিডিন (Pyrimidine): থাইমিন (T) ও সাইটোসিন (C)
RNA-তে থাইমিনের (T) পরিবর্তে ইউরাসিল (Uracil - U) থাকে।

 meson
 neutron
 proton
 electron
ব্যাখ্যাঃ

পদার্থের পরমাণুর কেন্দ্রে রয়েছে নিউক্লিয়াস। নিউক্লিয়াস গঠিত হয় প্রোটন (proton) এবং নিউট্রনের (Netron) সমন্বয়ে। ইলেকট্রন, নিউট্রন ও প্রোটনকে কেন্দ্র করে ঘুরতে থাকে। প্রোটনের চার্জ পজেটিভ এবং ইলেকট্রনের চার্জ নেগেটিভ। একটি পরমাণুতে ইলেকট্রন ও প্রোটন সংখ্যা সমান থাকে এবং এজন্য পরমাণু চার্জ নিরপেক্ষ হয়। অপরপক্ষে মেসন (Meson) এক ধরনের অস্থিত মৌলিক কণিকা যা কসমিক রশ্মিতে এবং পরমাণু কেন্দ্রের বিভাজনে পাওয়া যায়।

 ডেনিস
 ক্যাটরিনা
 আইভান
 রিটা
ব্যাখ্যাঃ

২০০৫ সালের ২৯ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রের সমুদ্র উপকূলবর্তী অঙ্গরাজ্য লুইজিয়ানার 'গ্র্যান্ড ইল' এলাকায় প্রথম আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় 'ক্যাটরিনা'।

 ডেনমার্ক
 ফিনল্যান্ড
 নেদারল্যান্ডস
 যুক্তরাষ্ট্র
ব্যাখ্যাঃ

'স্ক্যান্ডিনেভিয়া' হচ্ছে ইউরোপ মহাদেশের উত্তরাঞ্চলের একটি এলাকার নাম। স্ক্যান্ডিনেভিয়া বলতে ৫ টি দেশ বুঝায়। এগুলো হচ্ছে: ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, নরওয়ে এবং সুইডেন।

 নাইজেরিয়া
 লেবানন
 নাইজার
 উগান্ডা
ব্যাখ্যাঃ

ওআইসি (Organisation of Islamic Cooperation) মূলত মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের সংগঠন। উপরিউক্ত দেশগুলোর মধ্যে মুসলমানদের সংখ্যা নাইজেরিয়ায় ৬৪%, লেবাননে ৫৭%, নাইজারে ৯৭% এবং উগান্ডায় ৩৬% ।

 রিচার্ড এম নিক্সন
 জন এফ কেনেডি
 লিন্ডন বেইনস জনসন
 হ্যারি এস ট্রুম্যান
ব্যাখ্যাঃ

জন এফ কেনেডি ডেমোক্র্যাট দল থেকে নির্বাচিত যুক্তরাষ্ট্রের ৩৫তম প্রেসিডেন্ট। তিনি আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সঙ্কট মোকাবিলা করেন ১৯৬২ সালের কিউবার ক্ষেপনাস্ত্র সংকট। কিউবায় সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করলে এই সঙ্কটের সৃষ্টি হয়।

 হ্যারি এস ট্রুম্যান
 ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্ট
 জেমস মনরো
 তথ্যটি সঠিক নয়
ব্যাখ্যাঃ

যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি সময় ক্ষমতায় ছিলেন ডেমোক্র্যাট দল থেকে নির্বাচিত ৩২তম প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট। তিনি তিন মেয়াদে ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ পর্যন্ত ১২ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। তার সময়েই শুরু হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। হ্যারি এস ট্রুম্যান ডেমোক্র্যাট দল থেকে নির্বাচিত যুক্তরাষ্ট্রের ৩৩তম প্রেসিডেন্ট। তিনি ক্ষমতায় ছিলেন ১৯৪৫ -১৯৫৩ সাল পর্যন্ত ২ মেয়াদে ৮ বছর। তার আদেশেই হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক হামলা চালানো হয়।

 ৫৪৩
 ৫৪৫
 ৪১৪
 ৫৪০
ব্যাখ্যাঃ

দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট ভারতীয় কেন্দ্রীয় পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের নাম লোকসভা। ভারতের সংবিধান অনুযায়ী লোকসভার আসন সংখ্যা হতে পারবে সর্বোচ্চ ৫৫২। তবে বর্তমান লোকসভার সদস্য সংখ্যা ৫৪৫। এর মধ্যে নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা ৫৪৩ এবং অ্যাংলো-ইন্ডিয়ানদের জন্য সংরক্ষিত ২টি আসনে রাষ্ট্রপতির মনোনীত অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান প্রার্থী প্রতিনিধিত্ব করেন।

 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
 নিউজিল্যান্ড
 বাহামা
 সুইজারল্যান্ড
ব্যাখ্যাঃ

বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে ১৮৯৩ সালে নিউজিল্যান্ডে নারীর ভোটাধিকার স্বীকৃত হয়। ভোটাধিকার প্রাপ্তির শতবর্ষ উদযাপন উপলক্ষে এ দেশে ১৯৯৩ সালে রাজনৈতিক দলে নেতৃত্বের আনুপাতিক আইন পাস হয়। এই আইনে নিউজিল্যান্ডে পার্লামেন্টে নারীর ৩০ ভাগ আসন নিশ্চিত করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রে মহিলারা ভোটাধিকার লাভ করে ১৯২০ সালে।

 ১৯৯০
 ১৯৯৩
 ১৯৯৬
 ১৯৯৯
ব্যাখ্যাঃ

১৯৯৩ সালে রাসায়নিক অস্ত্র কনভেনশন (Chemical Weapons Convention) স্বাক্ষরিত হয়। এ চুক্তিতে রাসায়নিক অস্ত্রের উন্নয়ন, উৎপাদন, মজুদ ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করা ও এসব ধ্বংস করার ব্যবস্থা রয়েছে। এই চুক্তি ১৯৯৭ সালে থেকে কার্যকর করা হয়েছে।

 অছি পরিষদ
 সাধারণ পরিষদ
 নিরাপত্তা পরিষদ
 অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ
ব্যাখ্যাঃ

জাতিসংঘের নতুন সদস্য গ্রহণ করা হয় সাধারণ পরিষদের সদস্যদের ভোটের মাধ্যমে। তবে চূড়ান্তভাবে সদস্য গ্রহণের পূর্বে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সুপারিশের প্রয়োজন হয়।

 ইয়াসির আরাফাত
 নাগীব মাহফুজ
 আনোয়ার সাদাত
 প্রফেসর আব্দুস সালাম
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭৮ সালে মিশরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাত প্রথম মুসলিম হিসেবে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। পাকিস্তানের প্রফেসর আবদুস সালাম পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান ১৯৭৯ সালে। মিসরের নাগীব মাহফুজ সাহিত্যে ১৯৮৮ সালে এবং ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আরাফাত ১৯৯৪ সালে শান্তিতে এই পুরস্কার লাভ করেন।

 খালেদ
 ফয়সাল
 আব্দুল আজিজ
 আবদুল্লাহ
ব্যাখ্যাঃ

১ আগস্ট, ২০০৫ বাদশা ফাহাদ বিন আবদুল আজিজের মৃত্যুর পর নতুন বাদশা হন তার বৈমাত্রেয় ভাই যুবরাজ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ এবং নতুন ক্রাউন প্রিন্স মনোনীত হন প্রয়াত বাদশার আপন ভাই ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী সুলতান বিন আবদুল আজিজ। উল্লেখ্য, বাদশাহ আবদুল্লাহ (২৩ জানুয়ারি, ২০১৫ ) মারা যাওয়ার পর নতুন বাদশাহ হিসেবে সিংহাসনে বসেন সালমান বিন আবদুল আজিজ।

 নিউইয়র্ক
 ক্যামেনিক্স
 লন্ডন
 হেগ
ব্যাখ্যাঃ

অক্সফাম (Oxfam) একটি আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা। সংস্থাটির সদর দপ্তর কেনিয়ার নাইরোবিতে অবস্থিত। অক্সফাম বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দারিদ্র্য বিমোচন এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে।
অক্সফাম মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ১৯৪২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। সে সময় এর নাম ছিল অক্সফোর্ড কমিটি ফর ফেমিন রিলিফ। তবে পরবর্তীতে এর নামটি পরিবর্তন করে অক্সফাম রাখা হয়। এটি বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ত্রাণ ও উন্নয়নমূলক কাজ পরিচালনা করে।
অক্সফামের প্রধান কাজগুলোর মধ্যে রয়েছে খাদ্য নিরাপত্তা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, জলবায়ু পরিবর্তন, লিঙ্গ সমতা এবং দুর্যোগকালীন সহায়তা প্রদান। সংস্থাটি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে দরিদ্র ও অসহায় মানুষের অধিকারের জন্য সোচ্চার ভূমিকা রাখে।
অক্সফাম বিশ্বের প্রায় ৯০টি দেশে কাজ করে। এই সংস্থাটি জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

 হংকং
 শ্রীলংকা
 ম্যাকাউ
 বাংলাদেশ
ব্যাখ্যাঃ

ব্যাখ্যাঃ বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে পর্তুগাল তাঁর উপনিবেশ 'ম্যাকাউ' ১৯৯৯ সালের ১৯ ডিসেম্বর মধ্য রাতে চীনের কাছে হস্তান্তর করে এবং ২০ ডিসেম্বর থেকে ম্যাকাউর ওপর চীনের পূর্ণ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়। ব্রিটিশ উপনিবেশ হংকং চীনের কাছে হস্তান্তর করা হয় ১৯৯৭ সালের ৩০ জুন মধ্যরাতে।

 এবিএম চুক্তি (ABM)
 সল্ট-১ চুক্তি (SALT-1)
 সল্ট-২ চুক্তি (SALT-2)
 স্টার্ট-২ চুক্তি (START-2)
ব্যাখ্যাঃ

ABM Treaty (Anti Ballistic Missile) ১৯৭২ সালের ৩ আগস্ট মার্কিন সিনেটে অনুমোদিত হয়। SALT-1 (Strategic Arms Limitation Talks) ৩০ সেপ্টেম্বর, ১৯৭২ মার্কিন সিনেটে অনুমোদন লাভ করে। ১৮ জুন, ১৯৭৯ মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার ও সোভিয়েত প্রেসিডেন্ট লিওনিদ ব্রেজনভের মধ্যে স্বাক্ষরিত SALT-2 চুক্তিটি মার্কিন সিনেটে অনুমোদন লাভ করেনি। START-2 (Strategic Arms Reduction Treaty) চুক্তি মার্কিন সিনেটে অনুমোদিত হয় ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৭।

 ১৯৭৭
 ১৯৭৮
 ১৯৭৯
 ১৯৮১
ব্যাখ্যাঃ

আন্তর্জাতিক সেবাধর্মী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন 'অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল' ২৮ মে, ১৯৬১ সালে ব্রিটিশ আইনজ্ঞ পিটার বেনেনসন প্রতিষ্ঠা করেন। এর সদর দপ্তর যুক্তরাজ্যের লন্ডনে। এ সংস্থা সেবাধর্মী কার্যক্রমের জন্য ১৯৭৭ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করে। বর্তমানে এই সংস্থার মহাসচিব ফ্রান্সের Agnes Callamard.

৯৪. START-2 কি?

[ বিসিএস ২৭তম ]

 টিভিতে সম্প্রচারিত একটি সিরিয়াল
 বাণিজ্য সংক্রান্ত একটি চুক্তি
 কৌশলগত অস্ত্র হ্রাস সংক্রান্ত চুক্তি
 এর কোনোটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

১৯৯৩ সালের ৩ জানুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র বিশেষত দূর পাল্লার পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র আগামী ১০ বছরের মধ্যে (১৯৯৩-২০০২) দুই-তৃতীয়াংশ হ্রাস করার লক্ষ্যে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। রাশিয়ার মস্কোতে এ চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে স্বাক্ষর করেন যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ (সিনিয়র) এবং রাশিয়ার পক্ষে স্বাক্ষর করেন সে দেশের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বরিস ইয়েলেৎসিন।

 ২১ বছর
 ২২ বছর
 ২৪ বছর
 ২৫ বছর
ব্যাখ্যাঃ

১৯৮১ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ২২ বছর ক্ষমতায় থাকার পর স্বেচ্ছায় পদত্যাগের পর বিশ্বে তিনি মহান নেতা হিসেবে সম্মানিত হচ্ছেন । তিনি তার মেধা, প্রজ্ঞাকে কাজে লাগিয়ে ৭০ দশকের কৃষিপ্রধান দরিদ্র মালয়েশিয়াকে শিল্পভিত্তিক মধ্য আয়ের দেশে পরিণত করে বিশ্বে ঈর্ষণীয় সাফল্য দেখিয়েছেন। উল্লেখ্য, ১০ মে, ২০১৮ তিনি পুনরায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সালে তিনি পদত্যাগ করেন। অর্থাৎ মোট ২৪ বছর ক্ষমতায়।

 ১৯৭২ সালে
 ১৯৭৩ সালে
 ১৯৭৪ সালে
 ১৯৭৫ সালে
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের লাহোরে অনুষ্ঠিত ওআইসির দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশ সদস্যপদ লাভ করে। কমনওয়েলথ, NAM, আইএমএফ, আইএলও, ইউনেস্কো প্রভৃতি সংস্থার সদস্যপদ বাংলাদেশ লাভ করে ১৯৭২ সালে। ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ FAO, WMO, UPU -এর সদস্যপদ লাভ করে। উল্লেখ্য, ২৮ জুন, ২০১১ ইসলামী সম্মেলন সংস্থার নাম পরিবর্তন করে ইসলামী সহযোগিতা সংস্থা রাখা হয়।