প্রশ্নঃ “একুশ মানে মাথা নত না করা” – এই অমর পঙ্ক্তির রচয়িতা –
[ বিসিএস ৪৬তম ]
"একুশ মানে মাথা নত না করা" - এই অমর পঙ্ক্তিটি মূলত আবদুল গাফফার চৌধুরী রচিত বিখ্যাত গান "আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি"-এর অংশ। গানটির প্রথম স্তবকের এই লাইনটি ভাষা আন্দোলনের চেতনা ও আত্মত্যাগের তাৎপর্যপূর্ণ প্রতীক হিসেবে আজও গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা হয়।
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নভেল কোনটি?
[ বিসিএস ৪২তম ]
সঠিক উত্তর হলো খঃ জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা।
লেখক জহির রায়হান রচিত "জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা" একটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস। এটি মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে গ্রামীণ জীবনের চিত্র এবং মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা ও সংগ্রামের বাস্তবতাকে তুলে ধরে।
অন্যান্য উপন্যাসগুলোর বিষয়বস্তু ভিন্ন:
- কঃ ক্রীতদাসের হাসি: শওকত ওসমান রচিত এই উপন্যাসটি মূলত পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসনের প্রেক্ষাপটে লেখা, যেখানে ক্ষমতা ও শোষণের চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
- গঃ কান্নাপর্ব: শওকত আলী রচিত এই উপন্যাসটিতে দেশভাগের পরবর্তী সময়ে মানুষের দুঃখ ও বেদনার চিত্র অঙ্কিত হয়েছে।
- ঘঃ প্রদোষে প্রাকৃতজন: শওকত আলী রচিত এই উপন্যাসটি প্রাচীন বাংলার পটভূমিতে লেখা।
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস কোনটি?
[ বিসিএস ৪০তম ]
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস হলো একটি কালো মেয়ের কথা।
এই উপন্যাসটি মুক্তিযুদ্ধের সময় একজন বীরাঙ্গনার জীবন ও আত্মত্যাগের কাহিনী নিয়ে লেখা।
অন্যান্য উপন্যাসগুলোর বিষয়বস্তু ভিন্ন:
- তেইশ নম্বর তৈলচিত্র: আলাউদ্দিন আল আজাদ রচিত এই উপন্যাসটি ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে লেখা।
- আয়নামতির পালা: এটি মাদার বখশ রচিত একটি সামাজিক উপন্যাস।
- ইছামতী: বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত একটি প্রকৃতি ও জীবনভিত্তিক উপন্যাস।
প্রশ্নঃ স্বাধীনতা পদক প্রাপ্ত ব্যক্তিত্ব হলেন-
[ বিসিএস ৩৯তম ]
সৈয়দ শামসুল হককে সাহিত্য ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য ১৯৮৪ সালে স্বাধীনতা পদক প্রদান করা হয়।
অন্যান্য বিকল্পগুলোর মধ্যে:
- কঃ কবি শামসুর রহমান - তিনিও স্বাধীনতা পদক লাভ করেছেন (১৯৭৭ সালে)।
- খঃ যতীন সরকার - তিনিও স্বাধীনতা পদক লাভ করেছেন (২০১০ সালে)।
- গঃ সৈয়দ আলী আহসান - তিনিও স্বাধীনতা পদক লাভ করেছেন (১৯৮৭ সালে)।
সুতরাং, প্রশ্নটি অস্পষ্ট কারণ এখানে উল্লিখিত চারজন ব্যক্তিত্বই স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত। তবে, যদি প্রশ্নটি এমন হয় যে প্রথমে কে স্বাধীনতা পদক লাভ করেন, সেক্ষেত্রে উত্তর হবে কবি শামসুর রহমান। কিন্তু যেহেতু তেমন কোনো নির্দিষ্টতা নেই, এবং সৈয়দ শামসুল হকও একজন স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তিত্ব, তাই তাকেও উত্তর হিসেবে গণ্য করা যায়।
আপনার উত্তরের জন্য সবচেয়ে ভালো হবে যদি আপনি প্রশ্নের প্রেক্ষাপট বা কোন নির্দিষ্ট সময়ের কথা বলা হচ্ছে তা উল্লেখ করেন। তবে সাধারণভাবে, সৈয়দ শামসুল হক স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্তদের একজন।
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে রচিত কাব্যগ্রন্থ কোনটি?
[ বিসিএস ৩৮তম ]
সঠিক উত্তর হলো খঃ বন্দী শিবির থেকে।
ব্যাখ্যা:
- বন্দী শিবির থেকে কাব্যগ্রন্থটি বিখ্যাত কবি শামসুর রাহমান কর্তৃক রচিত। এটি ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে রচিত এবং ১৯৭২ সালে প্রকাশিত হয়। এই কাব্যগ্রন্থের কবিতাগুলোতে মুক্তিযুদ্ধের ভয়াবহতা, অবরুদ্ধ মানুষের যন্ত্রণা, এবং স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা অত্যন্ত স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে।
অন্যান্য বিকল্পগুলো হলো:
- কেনড়ে অরণ্য: এটি শওকত ওসমান রচিত একটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস।
- নিষিদ্ধ লোবান: এটি সৈয়দ শামসুল হক রচিত একটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস।
- প্রিয়যোদ্ধা প্রিয়তম: এটি হারুন হাবীব রচিত একটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গল্পগ্রন্থ বা উপন্যাস।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিকায় নির্মিত ‘ধীরে বহে মেঘনা’ চলচ্চিত্রের নির্মাতা কে?
[ বিসিএস ৩৭তম ]
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিকায় নির্মিত ‘ধীরে বহে মেঘনা’ চলচ্চিত্রের নির্মাতা হলেন আলমগীর কবির
'ধীরে বহে মেঘনা' ১৯৭৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী যুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র। এটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন আলমগীর কবির। এই চলচ্চিত্রটি ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পটভূমিতে নির্মিত এবং এটি আলমগীর কবিরের পরিচালিত প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। এই ছবিতে ববিতা, গোলাম মুস্তাফা, আনোয়ার হোসেন, খলিল উল্লাহ খান প্রমুখ গুণী শিল্পীরা অভিনয় করেছেন। ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট এটিকে দক্ষিণ এশিয়ার সেরা ১০টি চলচ্চিত্রের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করেছে।
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক নাটক–
[ বিসিএস ৩৬তম ]
প্রদত্ত বিকল্পগুলির মধ্যে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক নাটক হলো পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়
ব্যাখ্যা:
- পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়: এটি সৈয়দ শামসুল হকের রচিত একটি কাব্যনাট্য। এটি ১৯৭০-এর দশকের প্রথম দিকে রচিত এবং এটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে কেন্দ্র করে লেখা সবচেয়ে শক্তিশালী ও প্রতীকী নাটকের একটি। এর বিষয়বস্তু সরাসরি মুক্তিযুদ্ধ ও এর ভয়াবহতা নিয়ে।
অন্যান্য নাটকগুলো মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক নয়:
- সুবচন নির্বাসনে: এটি আবদুল্লাহ আল মামুনের বিখ্যাত নাটক। এটি মূলত সামাজিক ও রাজনৈতিক অবক্ষয় নিয়ে রচিত, মুক্তিযুদ্ধ সরাসরি এর বিষয়বস্তু নয়।
- রক্তাক্ত প্রান্তর: এটি মুনীর চৌধুরীর ঐতিহাসিক নাটক, যা পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধকে কেন্দ্র করে রচিত। এটি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক নাটক নয়।
- নূরলদীনের সারা জীবন: এটি সৈয়দ শামসুল হকেরই আরেকটি বিখ্যাত কাব্যনাট্য। এটি ১৭০০-এর দশকের রংপুরের কৃষক বিদ্রোহ এবং এর নেতা নূরলদীনকে নিয়ে রচিত। এটিও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক নাটক নয়।
প্রশ্নঃ ‘মিলির হাতে স্টেনগান’ গল্পটি কার লেখা?
[ বিসিএস ৩৫তম ]
‘মিলির হাতে স্টেনগান’ গল্পটি বিখ্যাত সাহিত্যিক আখতারুজ্জামান ইলিয়াস-এর লেখা। এটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক তাঁর অন্যতম জনপ্রিয় ও শক্তিশালী গল্প।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘পূর্ব-পশ্চিম’
ব্যাখ্যা: সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের 'পূর্ব-পশ্চিম' একটি বিশাল উপন্যাস যা ১৯৪৭ সালের দেশভাগ থেকে শুরু করে পরবর্তী সময়ে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের সামাজিক-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, বিশেষত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং তার পরবর্তী সময়ের চিত্র বিশদভাবে অঙ্কিত হয়েছে। উপন্যাসের বিভিন্ন চরিত্র বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং যুদ্ধোত্তর পরিস্থিতির সঙ্গে সরাসরি জড়িত এবং তাদের জীবনের উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে সেই সময়ের বাস্তবতাকে তুলে ধরা হয়েছে।
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এই মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যে উপন্যাসটি রচনা করেছিলেন এবং যা ১৯৭২ সালে প্রকাশিত হয়, সেই উপন্যাসটির নাম হলো ‘১৯৭১’।
তবে, আরেকটি তথ্য উল্লেখযোগ্য যে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে ‘একটি কালো মেয়ের কথা’ নামে একটি উপন্যাস লেখেন যা মুক্তিযুদ্ধের প্রথম উপন্যাস হিসেবে বিবেচিত হয়। প্রশ্নে উল্লেখিত ১৯৭২ সালে প্রকাশিত উপন্যাসটিই ‘১৯৭১’ নামে পরিচিত।
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক কোনটি?
[ বিসিএস ৪১তম ]
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক হলো কী চাহ হে শঙ্খচিল।
মমতাজউদদীন আহমদ রচিত এই নাটকটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে রচিত একটি উল্লেখযোগ্য সৃষ্টি।
অন্যান্য নাটকগুলো ভিন্ন প্রেক্ষাপটের:
- কঃ ছেঁড়াতার: এটি একটি সামাজিক নাটক।
- খঃ চাকা: এটি একটি প্রতীকী নাটক।
- গঃ বাকী ইতিহাস: এটি একটি ঐতিহাসিক ও দার্শনিক নাটক।
প্রশ্নঃ ‘তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা’- কার কবিতা?
[ বিসিএস ৩৪তম ]
‘তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা’ কবিতাটি শামসুর রাহমান-এর লেখা।
এটি তাঁর অন্যতম বিখ্যাত কবিতা, যা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছে।
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস কোনটি?
[ বিসিএস ৩৪তম ]
প্রশ্নঃ ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি।’ এ গানের প্রথম সুরকার কে?
[ বিসিএস ৩৪তম ]
‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি’ – এই গানের প্রথম সুরকার ছিলেন আবদুল লতিফ।
পরবর্তীতে, শহীদ সুরকার আলতাফ মাহমুদ এই গানটিতে নতুন করে সুরারোপ করেন এবং তাঁর সুরটিই বর্তমানে অধিক জনপ্রিয় ও প্রচলিত। গানের রচয়িতা হলেন আবদুল গাফফার চৌধুরী।
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধনির্ভর রচনা কোনটি?
[ বিসিএস ৩২তম ]
প্রশ্নঃ ‘একাত্তরের চিঠি’ কোন জাতীয় রচনা?
[ বিসিএস ২৯তম ]
বেসরকারি মোবাইল ফোন কোম্পানি গ্রামীনফোন ও জাতীয় দৈনিক ‘প্রথম আলো’ যৌথ উদ্যোগে একাত্তরের চিঠি নামের মুক্তিযোদ্ধাদের এ পত্র সংকলনটি প্রকাশ করেছে। এতে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার স্বজনদের কাছে লিখিত ৮২টি পত্র স্থান পেয়েছে। ২৭ মার্চ, ২০০৯ বইটির প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস কোনটি?
[ বিসিএস ২৮তম ]
"জাহান্নম হইতে বিদায়" একটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস, যা সেলিনা হোসেন রচিত। এই উপন্যাসে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বাস্তব চিত্র, মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগ, যুদ্ধের ভয়াবহতা ও মানবিক সংকট গভীরভাবে ফুটে উঠেছে। এটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রচনা হিসেবে বিবেচিত হয়।
প্রশ্নঃ কোনটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস?
[ বিসিএস ২০তম ]
সাহিত্যিক | উপন্যাস |
---|---|
আনোয়ার পাশা | রাইফেল রোটি আওরাত (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম উপন্যাস) |
শওকত ওসমান | জাহান্নম হতে বিদায়, নেকড়ে অরণ্য, দুই সৈনিক, জলাঙ্গী |
সৈয়দ শামসুল হক | নিষিদ্ধ লোবান |
আল মাহমুদ | উপমহাদেশ |
সেলিনা হোসেন | হাঙর নদী গ্রেনেড |
হুমায়ূন আহমেদ | আগুনের পরশমণি, শ্যামল ছায়া, অনিল বাগচীর একদিন, জোছনা ও জননীর গল্প |
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় | একটি কালো মেয়ের কথা |
প্রশ্নঃ ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ গ্রন্হের সম্পাদক কে ছিলেন?
[ বিসিএস ১৬তম ]
হাসান হাফিজুর রহমানের সম্পাদনায় একুশের প্রথম সাহিত্য সংকলন ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ ১৯৫৩ সালে প্রকাশিত হয়। ১৬ খণ্ডে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ: দলিল পত্র’ টিও তার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়। তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্হগুলো হলো- আর্ত শব্দাবলী, অন্তিম শরের মতো, যখন উদ্যত সঙ্গীন, শোকার্ত তরবারী, বিমুখ প্রান্তর ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে রচিত কাব্যগ্রন্থ কোনটি?
[ প্রা.বি.স.শি. 08-12-2023 ]
মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে রচিত কাব্যগ্রন্থ হলো বন্দী শিবির থেকে।
এটি প্রখ্যাত কবি শামসুর রাহমান কর্তৃক রচিত। এই কাব্যগ্রন্থে মুক্তিযুদ্ধের সময়কার আবেগ, অনুভূতি এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
অন্যান্য বিকল্পগুলো:
- কঃ প্রিয়যোদ্ধা প্রিয়তম: এটিও মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে রচিত, তবে এটি একটি উপন্যাস, লিখেছেন আবদুল গাফফার চৌধুরী।
- খঃ নেকড়ে অরণ্য: এটি একটি উপন্যাস, লিখেছেন শওকত ওসমান। এর প্রেক্ষাপট কিছুটা ভিন্ন।
- ঘঃ নিষিদ্ধ লোবান: এটি একটি উপন্যাস, লিখেছেন আনিসুল হক, যার প্রেক্ষাপটও মুক্তিযুদ্ধ।
সুতরাং, কাব্যগ্রন্থের মধ্যে বন্দী শিবির থেকে মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে রচিত।