আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

বিসিএস ৩৩তম

পরীক্ষারঃ বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট

মোট বহুনির্বাচনি প্রশ্নঃ 100

মোট মার্কঃ 200

পরীক্ষার সময়ঃ 02:00:00

প্রকাশের তারিখঃ 01.08.2016

 অক্ষরবৃত্ত
 মাত্রাবৃত্ত
 স্বরবৃত্ত
 অমিত্রাক্ষর ছন্দ
ব্যাখ্যাঃ

চর্যাপদ লেখা হয়েছে মূলত পদ্য আকারে, এবং এটি প্রধানত মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।

বিস্তারিত ব্যাখ্যা:

  • চর্যাপদের ভাষা প্রাচীন ও মিশ্র (প্রাচীন বাংলা, প্রাকৃত, অপভ্রংশের সংমিশ্রণ)।
  • পদগুলোতে নির্দিষ্ট মাত্রা ও ছন্দের বিন্যাস লক্ষ্য করা যায়, যার মূল বৈশিষ্ট্য মাত্রাবৃত্ত ছন্দের মতো।
  • তবে চর্যাপদের ভাষা এবং ছন্দ রীতিমত অপরিণত ও প্রাচীন, তাই একে একেবারে আধুনিক মাত্রাবৃত্তের সংজ্ঞায় ফেলা কঠিন — কিন্তু ছন্দের গঠন মূলত মাত্রাবৃত্ত ঘরানার
 আঠারো শতকের শেষার্ধে ও উনিশ শতকের প্রথমার্ধে
 ষোড়শ শতকের শেষার্ধে ও সপ্তদশ শতকের প্রথমার্ধে
 সপ্তদশ শতকের শেষার্ধে ও আঠারো শতকের প্রথমার্ধে
 উনিশ শতকের শেষার্ধে ও বিংশ শতকের প্রথমার্ধে
ব্যাখ্যাঃ

কবিওয়ালা এবং শায়ের—এই দুই ধরনের লোককবির উদ্ভব হয়েছে মূলত মধ্যযুগে, তবে তারা জনপ্রিয়তা লাভ করে ঊনবিংশ শতাব্দীর (১৯শ শতক) দিকে এসে।

কবিওয়ালা:

  • কবিগান বাংলার এক জনপ্রিয় লোকসংগীতধর্মী নাট্যরূপ, যা মূলত প্রতিযোগিতামূলক কবিতা পাঠ বা গান
  • কবিগানের সূচনা হয় ১৮শ শতকের শেষভাগে, তবে সর্বাধিক জনপ্রিয়তা পায় ১৯শ শতকে
  • প্রধান কবি যিনি গান করেন তাকে বলা হতো কবিওয়ালা
  • বিখ্যাত কবিওয়ালাদের মধ্যে আছেন: রাম বসু, নিত্যানন্দ পাল, ভূতেরাম, ইত্যাদি।

শায়ের:

  • “শায়ের” শব্দটি মূলত উর্দু ভাষার “শায়েরি” বা কবিতার সঙ্গে যুক্ত।
  • বাংলায় শায়ের বা শায়েরি চর্চা শুরু হয় মুসলিম নবজাগরণের সময়, বিশেষত ১৮শ–১৯শ শতকে
  • উর্দু ও ফারসি কবিতার ছায়ায় বাংলার মুসলিম কবিরা শায়েরি রচনায় মনোনিবেশ করেন।
  • শায়ের বলতে সাধারণত সেই কবিকে বোঝায়, যিনি ছোট, তীব্র অনুভূতিময় কবিতা বা গজল লেখেন।
 গোঁজলা পুট [গুই]
 হরু ঠাকুর
 ভবানী ঘোষ
 নিতাই বৈরাগী
ব্যাখ্যাঃ

কবি গানের প্রথম কবি হলেন গোঁজলা গুঁই

 কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
 ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
 কামিনী রায়
 যতীন্দ্রমোহন বাগচী
ব্যাখ্যাঃ

‘কেন পান্থ ক্ষান্ত হও হেরি দীর্ঘ পথ?’ – এই বিখ্যাত চরণটি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার-এর লেখা। এটি তাঁর লেখা ‘সদ্ভাব শতক’ কাব্যগ্রন্থের 'চতুর্দশপদী কবিতা' থেকে নেওয়া।

৫. কোন চরণটি সঠিক?

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 ধন ধান্য পুষ্পে ভরা
 ধন্য ধান্যে পুষ্পে ভরা
 ধণ্যে ধান্যে পুষ্প ভরা
 ধন্যে ধান্য পুষ্পে ভরা
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক চরণটি হলো 'ধন ধান্য পুষ্পে ভরা'

এটি দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত এবং বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা’ গানেরও একটি অংশ।

 দরিদ্রতা
 উপযোগিতা
 শ্রদ্ধাঞ্জলি
 উর্দ্ধ
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো ঘঃ উর্দ্ধ। এটি শুদ্ধ বানান নয়।

এর শুদ্ধ বানান হলো উর্ধ বা ঊর্ধ্ব

 সংসারী
 সঞ্চয়ী
 সংস্থিতি
 সন্ন্যাসী
ব্যাখ্যাঃ

‘গৃহী’ শব্দের বিপরীতার্থক শব্দ হলো সন্ন্যাসী

 অতিরিক্ত কর
 আবগারি শুল্ক
 অর্পিত দায়িত্ব
 অতিরিক্ত কর্তব্য
ব্যাখ্যাঃ

এক্সাইজ ডিউটি (Excise duty) - এর পরিভাষা হলো আবগারি শুল্ক

৯. কোন বাক্যটি শুদ্ধ?

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 তোমার গোপন কথা শোনা আমার পক্ষে সম্ভব নয়।
 দরিদ্রতা আমাদের প্রধান সমস্যা।
 সলজ্জিত হাসি হেসে মেয়েটি উত্তর দিল।
 সর্ব বিষয়ে বাহুল্যতা বর্জন করা উচিত।
 সরল
 মিশ্র বা জটিল
 যৌগিক
 সংযুক্ত
ব্যাখ্যাঃ

এটি একটি জটিল বাক্য

কারণ এই বাক্যে দুটি খণ্ডবাক্য রয়েছে: ১. ‘তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা’ (অসমাপিকা খণ্ডবাক্য) ২. ‘সখিনা বিবির কপাল ভাঙল’ (সমাপিকা খণ্ডবাক্য)

একটি প্রধান খণ্ডবাক্যের সাথে এক বা একাধিক অপ্রধান খণ্ডবাক্য যখন সংযোজিত হয়, তখন তাকে জটিল বাক্য বলে।

 পাবক
 বৈশ্বানর
 সর্বশুচি
 প্রজ্বলিত
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো প্রজ্বলিত

প্রজ্বলিত শব্দের অর্থ হলো 'যা জ্বলছে বা জ্বলন্ত অবস্থায় আছে'। এটি একটি বিশেষণ পদ।

অন্যদিকে, পাবক, বৈশ্বানর এবং সর্বশুচি – এই শব্দগুলো 'অগ্নি'-র সমার্থক শব্দ। এগুলো সবই বিশেষ্য পদ।

১২. কোনটি সঠিক বানান?

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 নিশিথিনী
 নীশিথিনী
 নিশীথিনী
 নিশিথিনি
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক বানানটি হলো নিশীথিনী

শব্দটির অর্থ হলো গভীর রাত্রি বা নিশি।

১৩. কোনটি ‘কোলন’?

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 ;
 :
 =
 “ ”
ব্যাখ্যাঃ

কোলন চিহ্ন ( : ) হলো একটি যতিচিহ্ন যা সাধারণত বাক্যের সমাপ্তি না বুঝিয়ে বিরতি বোঝাতে ব্যবহার করা হয়। এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, যেমন:

  • উদাহরণ বা তালিকা শুরুর আগে: যেমন, "তিনটি প্রধান রং হলো: লাল, নীল ও হলুদ।"
  • উদ্ধৃতির আগে: যেমন, "তিনি বললেন: 'আমি কাল আসব।'"
  • নাটকের সংলাপে: যেমন, "রতন: তোমরা কোথায় যাচ্ছ?"
  • সময় বোঝাতে: যেমন, ৫:৩০ (সাড়ে পাঁচটা)।
  • গণিত ও অনুপাতের ক্ষেত্রে: যেমন, ৫:২ (পাঁচের সাথে দুইয়ের অনুপাত)।
  • শিরোনামের পরে: যেমন, "ভূগোল: একটি পর্যালোচনা"।
 ১৯২৩ সালে
 ১৯২৪ সালে
 ১৯২৫ সালে
 ১৯২৭ সালে
ব্যাখ্যাঃ

'কল্লোল' ছিল বাংলা সাহিত্যের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পত্রিকা, যা ১৯২৩ সালে প্রকাশিত হয়। এটি 'কল্লোল যুগ' নামে পরিচিত একটি সাহিত্য আন্দোলনের জন্ম দিয়েছিল। এই পত্রিকার মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রভাবের বাইরে এসে একদল তরুণ সাহিত্যিক নতুন ধরনের সাহিত্য চর্চা শুরু করেন।

'কল্লোল' পত্রিকার কয়েকজন উল্লেখযোগ্য লেখক:

  • কাজী নজরুল ইসলাম
  • প্রেমেন্দ্র মিত্র
  • অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত
  • বুদ্ধদেব বসু
  • জগদীশ গুপ্ত
  • জীবনানন্দ দাশ

এই পত্রিকার মাধ্যমে আধুনিক বাংলা সাহিত্যে নতুন ধারা, যেমন মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ এবং বাস্তব জীবনের বিভিন্ন দিক, বিশেষ করে সমাজের অবহেলিত অংশের জীবনযাপন উঠে আসে।

 হরতাল
 পালাবদল
 উত্তীর্ণ পঞ্চাশে
 অন্বিষ্ট স্বদেশ
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো কঃ হরতাল

সুকান্ত ভট্টাচার্য রচিত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থগুলো হলো:

  • ছাড়পত্র
  • ঘুম নেই
  • পূর্বাভাস
  • অভিযান
  • মিঠেকড়া
  • হে মহাজীবন
  • নতুন চাঁদ
 কপট ব্যক্তি
 ঘনিষ্ঠ সস্পর্ক
 হতভাগ্য
 মোসাহেব
ব্যাখ্যাঃ

‘ঢাকের কাঠি’ বাগধারার অর্থ হলো যে ব্যক্তি তোষামোদ করে বা মোসাহেবি করে।

 কুন্দনন্দিনী
 শ্যামাসুন্দরী
 বিমলা
 রোহিনি
ব্যাখ্যাঃ

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের 'বিষবৃক্ষ' উপন্যাসের প্রধান চরিত্রগুলো হলো:

  • নগেন্দ্রনাথ দত্ত: উপন্যাসের নায়ক।
  • সূর্যমুখী: নগেন্দ্রনাথের প্রথম স্ত্রী।
  • কুন্দনন্দিনী: নগেন্দ্রনাথের দ্বিতীয় স্ত্রী।
  • কমলমণি: নগেন্দ্রনাথের বোন।
  • হীরা: নগেন্দ্রনাথের বাড়ির এক দাসী, যার চরিত্রে জটিলতা ও প্রতিশোধস্পৃহা দেখা যায়।
  • দেবেন্দ্র: উপন্যাসের একটি নেতিবাচক চরিত্র।
  • তারাসুন্দরী: কমলমণির বান্ধবী।

১৮. কোন বানানটি শুদ্ধ?

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 পিপিলিকা
 পিপীলিকা
 পীপিলিকা
 রোহিনী
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো পিপীলিকা

‘পিপীলিকা’ অর্থ হলো পিঁপড়া। এটি একটি স্ত্রীলিঙ্গ শব্দ।

 এজরা পাউন্ড
 টি.এস. এলিয়ট
 ডবলিউ.বি. ইয়েটস
 কীটস
ব্যাখ্যাঃ

গীতাঞ্জলির ইংরেজি অনুবাদ ডব্লিউ. বি. ইয়েটস (W. B. Yeats) সম্পাদনা করেছেন। এই অনুবাদের জন্য রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।

 ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
 ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
 হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
 স্যার জর্জ গ্রিয়ারসন
ব্যাখ্যাঃ

‘The Origin and Development of Bengali Language’ গ্রন্থটি রচনা করেছেন সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়

 in
 over
 by
 on
ব্যাখ্যাঃ

সম্পূর্ণ বাক্যটি হবে: Noureen will discuss the issue with Nasir over phone।

ব্যাখ্যা: যখন যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ফোন, রেডিও বা এ ধরনের কোনো ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করা হয়, তখন সাধারণত 'over' preposition-টি ব্যবহৃত হয়। যেমন: 'talk over the phone', 'listen over the radio'।

 on
 from
 under
 into
ব্যাখ্যাঃ

সম্পূর্ণ বাক্যটি হবে: Some writers sink into oblivion in course of time.

ব্যাখ্যা: 'Sink into oblivion' একটি প্রচলিত idiom বা বাগধারা, যার অর্থ সময়ের সাথে সাথে বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে যাওয়া বা ভুলে যাওয়া। এখানে 'into' preposition-টি অবস্থার পরিবর্তন (সক্রিয় অবস্থা থেকে বিস্মৃতির অবস্থায়) বোঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে।

২৩. ‘Call to mind’ means–

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 fantasize
 attend
 remember
 request
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো গঃ remember

‘Call to mind’ একটি phrasal verb, যার অর্থ হলো কোনো কিছু স্মরণ করা বা মনে করা

২৪. ‘Pass away’ means–

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 disappear
 die
 erase
 fall
ব্যাখ্যাঃ

'Pass away' একটি euphemism (শ্রুতিকটু শব্দের পরিবর্তে কোমল শব্দ ব্যবহার) যার অর্থ মারা যাওয়া বা মৃত্যুবরণ করা

 autocratic
 senior
 elderly
 potential
ব্যাখ্যাঃ

'Authoritarian' এবং 'autocratic' উভয় শব্দেরই অর্থ হলো এমন শাসন বা ক্ষমতা, যা জনগণের মতামত বা অধিকারকে উপেক্ষা করে।

অন্যান্য শব্দের অর্থ:

  • senior: জ্যেষ্ঠ বা ঊর্ধ্বতন।
  • elderly: বয়স্ক।
  • potential: সম্ভাব্য।

২৬. The word ‘permissive’ implies –

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 humble
 law-abiding
 liberal
 submissive
ব্যাখ্যাঃ

'Permissive' শব্দের অর্থ হলো উদার, অনুমতিপূর্ণ বা অতিরিক্ত স্বাধীনতা দেওয়া। 'Liberal' শব্দেরও একই ধরনের অর্থ রয়েছে।

অন্যান্য শব্দের অর্থ:

  • humble: বিনয়ী।
  • law-abiding: আইন মেনে চলে এমন।
  • submissive: বাধ্য বা বশংবদ।

২৭. ‘Subject-Verb Agreement’ refers to –

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 person only
 number, person and gender
 number and person
 number only
ব্যাখ্যাঃ

'Subject-Verb Agreement' অনুযায়ী, একটি বাক্যের কর্তা (subject) এবং ক্রিয়া (verb) অবশ্যই বচনের (number) এবং পুরুষ (person) এর দিক থেকে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। যেমন, কর্তা যদি একবচন হয় তবে ক্রিয়াও একবচন হবে এবং কর্তা যদি বহুবচন হয় তবে ক্রিয়াও বহুবচন হবে।

 recommendation
 was
 accepted by
 committee
ব্যাখ্যাঃ

বাক্যটির শুদ্ধ রূপ হবে: "One of the recommendations made by the committee was accepted by the authorities."

কারণ, "one of the" এর পরে যে noun বা বিশেষ্যটি আসে, সেটি সবসময় বহুবচন হয়।

২৯. ‘The French’ refers to–

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 the French people
 the French language
 the French manners
 the French society
ব্যাখ্যাঃ

যখন কোনো জাতির নামের আগে 'the' বসানো হয়, তখন তা সেই জাতির সকল মানুষকে বোঝায়। যেমন:

  • The English = ইংরেজ জাতি
  • The Japanese = জাপানি জাতি
  • The French = ফরাসি জাতি
 attached to them
 committed to them
 addicted to them
 devoted to them
ব্যাখ্যাঃ

যখন কোনো ব্যক্তি কোনো কিছুর (যেমন ড্রাগ) প্রতি এমনভাবে আসক্ত হয়ে পড়ে যে তা আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, তখন সেই অবস্থাকে 'addiction' এবং সেই ব্যক্তিকে 'addicted' বলা হয়।

৩১. The word ‘officialese’ means–

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 plural number of official
 language used in offices
 plural number of office
 vague expressions
ব্যাখ্যাঃ

'Officialese' শব্দটি দ্বারা এমন ভাষা বোঝানো হয় যা সাধারণত অফিসিয়াল বা দাপ্তরিক কাজে ব্যবহৃত হয় এবং যা জটিল, আনুষ্ঠানিক ও সাধারণ মানুষের কাছে সহজে বোধগম্য নয়।

৩২. The verb ‘succumb’ means–

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 achieve
 submit
 win
 conquer
ব্যাখ্যাঃ

'Succumb' শব্দের অর্থ হলো কোনো চাপ, রোগ বা প্রলোভনের কাছে নতি স্বীকার করা বা বশ্যতা স্বীকার করা। 'Submit' শব্দেরও একই ধরনের অর্থ রয়েছে।

অন্যান্য শব্দের অর্থ:

  • achieve: অর্জন করা।
  • win: জয়লাভ করা।
  • conquer: জয় করা বা জয়লাভ করা।
 pomposity
 digression
 exaggeration
 anti-climax
ব্যাখ্যাঃ

'Digression' শব্দের অর্থ হলো মূল বিষয় বা আলোচনার ধারা থেকে সরে গিয়ে অপ্রাসঙ্গিক কোনো বিষয়ে চলে যাওয়া।

৩৪. The expression ‘take into account’ means–

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 count numbers
 consider
 think seriously
 asses
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো খঃ consider

'Take into account' একটি বাগধারা, যার অর্থ হলো বিবেচনা করা বা গণনায় ধরা

  • কঃ count numbers (গণনা করা): কোনো কিছু সংখ্যায় গোনা বা গণনা করা।
  • খঃ consider (বিবেচনা করা): কোনো বিষয় নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করা বা গুরুত্ব দেওয়া। এটি 'take into account' এর সঠিক অর্থ।
  • গঃ think seriously (গুরুত্ব সহকারে ভাবা): কোনো বিষয় নিয়ে খুব গুরুত্বের সঙ্গে চিন্তা করা। এটি 'consider'-এর সমার্থক।
  • ঘঃ asses (মূল্যায়ন করা): কোনো কিছুর গুণগত মান বা মূল্য নির্ণয় করা।
 The authorities criticised him.
 The authorities took him to book.
 The authorities gave reins to him.
 The authorities took him to task.
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক অনুবাদটি হলো ঘঃ The authorities took him to task.

'Take someone to task' হলো একটি বাগধারা (idiom), যার অর্থ কাউকে তার কোনো ভুলের জন্য তিরস্কার করা বা বকাঝকা করা।

অন্যান্য বিকল্পগুলোর অর্থ:

  • কঃ The authorities criticised him. - এর অর্থ "কর্তৃপক্ষ তার সমালোচনা করলো।" এটি তিরস্কারের চেয়ে তুলনামূলকভাবে নরম বা মৃদু অর্থ প্রকাশ করে।
  • খঃ The authorities took him to book. - এটিও একটি বাগধারা যার অর্থ তিরস্কার করা, তবে এটি 'take to task' এর চেয়ে কম ব্যবহৃত হয়।
  • গঃ The authorities gave reins to him. - এর অর্থ "কর্তৃপক্ষ তাকে লাগাম দিল" বা "ক্ষমতা হস্তান্তর করলো।" এটি মূল বাক্যের অর্থের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
 The test should be based on assumption.
 The test should be based on idea.
 The test should be based on experience.
 The test should be based on calculation.
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো গঃ The test should be based on experience.

'Empirically' শব্দের অর্থ হলো বাস্তব অভিজ্ঞতা, পর্যবেক্ষণ বা পরীক্ষার মাধ্যমে। তাই, 'empirically' কোনো দাবি পরীক্ষা করার অর্থ হলো সেই পরীক্ষাটি বাস্তব অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে করা উচিত।

৩৭. The idiom “put up with” means –

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 stay together
 tolerate
 keep trust
 protect
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো খঃ tolerate

‘Put up with’ একটি phrasal verb, যার অর্থ হলো সহ্য করা বা মেনে নেওয়া

  • কঃ stay together (একসাথে থাকা): কোনো নির্দিষ্ট স্থানে একসঙ্গে অবস্থান করা।
  • খঃ tolerate (সহ্য করা): কোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি, ব্যক্তি বা আচরণ সহ্য করা বা মেনে নেওয়া। এটি 'put up with'-এর সঠিক অর্থ।
  • গঃ keep trust (বিশ্বাস রাখা): কারো প্রতি আস্থা বা বিশ্বাস বজায় রাখা।
  • ঘঃ protect (রক্ষা করা): কোনো ব্যক্তি বা বস্তুকে বিপদ থেকে বাঁচানো।

৩৮. In many ways, riding a bicycle is similar to-

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 driving a car
 when one drives a car
 the driving of a car
 when we drive a car
ব্যাখ্যাঃ
  • যখন কোনো বাক্যে ধারাবাহিক কোনো তথ্য দেওয়া হয়, তখন প্রত্যেক তথ্য গঠনের জন্য একই গঠনরূপ ব্যবহার করতে হয়।
  • অর্থাৎ প্রথম অংশে riding a bicycle থাকায় পরবর্তী অংশে driving a car বসবে।
  • In many ways, riding a bicycle is similar to driving a car- সাইকেল চালানো অনেক ক্ষেত্রেই গাড়ি চালানোর অনুরূপ।
 ১৭
 ১৫
 ২০
 ১৯
ব্যাখ্যাঃ

১৭টি সংশোধনীগুলো হলো:

১. ১৯৭৩ সালের প্রথম সংশোধনী: যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করার জন্য সংবিধানের ৪৭ অনুচ্ছেদে পরিবর্তন আনা হয়।
২. ১৯৭৩ সালের দ্বিতীয় সংশোধনী: জরুরি অবস্থা জারির বিধান যুক্ত করা হয়।
৩. ১৯৭৪ সালের তৃতীয় সংশোধনী: বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত চুক্তি কার্যকর করা হয়।
৪. ১৯৭৫ সালের চতুর্থ সংশোধনী: সংসদীয় সরকার পদ্ধতির পরিবর্তে রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়।
৫. ১৯৭৯ সালের পঞ্চম সংশোধনী: ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর থেকে সামরিক সরকারের জারি করা বিধি-বিধানগুলোকে বৈধতা দেওয়া হয়।
৬. ১৯৮১ সালের ষষ্ঠ সংশোধনী: রাষ্ট্রপতি ও উপ-রাষ্ট্রপতির পদে কোনো ব্যক্তি নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি যদি এই পদে না থাকেন, তবে পরবর্তী নির্বাচনের জন্য তিনি প্রার্থী হতে পারবেন না।
৭. ১৯৮৬ সালের সপ্তম সংশোধনী: সামরিক সরকারের কর্মকাণ্ডকে বৈধতা দেওয়া হয়।
৮. ১৯৮৮ সালের অষ্টম সংশোধনী: ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং ঢাকার বাইরে হাইকোর্টের ছয়টি স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপন করা হয়।
৯. ১৯৮৯ সালের নবম সংশোধনী: রাষ্ট্রপতি পদের মেয়াদ শেষ হওয়ার ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচনের ব্যবস্থা করার বিধান যুক্ত করা হয়।
১০. ১৯৯০ সালের দশম সংশোধনী: জাতীয় সংসদে নারী আসন ১০ বছরের জন্য সংরক্ষিত করা হয়।
১১. ১৯৯১ সালের একাদশ সংশোধনী: বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমদের প্রধান বিচারপতি পদে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়।
১২. ১৯৯১ সালের দ্বাদশ সংশোধনী: রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকার পদ্ধতির পরিবর্তে আবার সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়।
১৩. ১৯৯৬ সালের ত্রয়োদশ সংশোধনী: তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়।
১৪. ২০০৪ সালের চতুর্দশ সংশোধনী: সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের অবসরের বয়স বাড়ানো হয় এবং সংরক্ষিত নারী আসনের সংখ্যা ৪৫-এ উন্নীত করা হয়।
১৫. ২০১১ সালের পঞ্চদশ সংশোধনী: তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হয়।
১৬. ২০১৪ সালের ষোড়শ সংশোধনী: উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
১৭. ২০১৮ সালের সপ্তদশ সংশোধনী: জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের মেয়াদ ২৫ বছর থেকে বাড়িয়ে ৫০ বছর করা হয়।

 নিঝুম দ্বীপ
 সন্দ্বীপ
 দক্ষিণ তালপট্টি
 কুতুবদিয়া
ব্যাখ্যাঃ

পূর্বাশা দ্বীপ হলো বঙ্গোপসাগরের একটি ছোট দ্বীপ। এটি দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ নামেও পরিচিত। এর অবস্থান ছিল ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্তে, সাতক্ষীরা জেলার হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায়।

তবে, বর্তমানে এই দ্বীপটির কোনো অস্তিত্ব নেই। ১৯৯৬ সালের ঘূর্ণিঝড়ে এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে এটি পুরোপুরি পানিতে তলিয়ে গেছে।

 যশোর
 কুষ্টিয়া
 মেহেরপুর
 চুয়াডাঙ্গা
ব্যাখ্যাঃ

মুজিবনগর মেহেরপুর জেলায় অবস্থিত।

 ভোলা
 নোয়াখালী
 চট্টগ্রাম
 কক্সবাজার
ব্যাখ্যাঃ

সেন্টমার্টিন দ্বীপ বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ। এটি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলা থেকে প্রায় ৯ কিলোমিটার দক্ষিণে নাফ নদীর মোহনায় অবস্থিত। স্থানীয়ভাবে এটি নারিকেল জিঞ্জিরা নামেও পরিচিত।

এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্রগুলোর মধ্যে অন্যতম। এর প্রধান আকর্ষণ হলো এখানকার স্বচ্ছ নীল জল, চারপাশের প্রবাল পাথরের সারি, এবং নারকেল গাছের বন।

সেন্টমার্টিন দ্বীপের মোট আয়তন প্রায় ৮ বর্গ কিলোমিটার। এই দ্বীপটি তিনটি অংশে বিভক্ত:

  • উত্তর অংশ: যাকে বলা হয় উত্তর পাড়া।
  • দক্ষিণ অংশ: যাকে বলা হয় দক্ষিণ পাড়া বা ছেঁড়াদ্বীপ।
  • মধ্যভাগ: যেখানে স্থানীয়রা বসবাস করে এবং পর্যটকদের জন্য বিভিন্ন হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে।

এখানে জীববৈচিত্র্য অনেক সমৃদ্ধ। বিভিন্ন ধরনের মাছ, সামুদ্রিক শৈবাল, এবং কচ্ছপের দেখা মেলে। এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং জীববৈচিত্র্যের কারণে এটি বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশগত এলাকা হিসেবে বিবেচিত।

 প্রবাসী শ্রমিক
 পাট
 রেডিমেড গার্মেন্টস
 চামড়া
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের সর্বাধিক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী খাত হলো তৈরি পোশাক শিল্প। এই খাতটি রপ্তানি আয়ের সিংহভাগ জোগান দেয়। ২০২২-২৩ অর্থবছরে পোশাক শিল্প থেকে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ছিল ৪৬,৯৯১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। রপ্তানি পণ্যের মধ্যে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়।


অন্যদিকে, বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস হলো প্রবাসী আয় (Remittance)। প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিদেশে কাজ করে যে অর্থ দেশে পাঠান, তা দেশের অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখে। এই আয়ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে শক্তিশালী করে।

 গাজীপুর
 মধুপুর
 রাজবাড়ী
 কুমিল্লার ময়নামতি পাহাড়ের পাশে
ব্যাখ্যাঃ

শালবন বিহার বাংলাদেশের কুমিল্লার ময়নামতিতে অবস্থিত একটি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার। এটি অষ্টম শতকে দেববংশীয় রাজা ভবদেবের সময়ে নির্মিত হয়েছিল। এর নামকরণ হয়েছে এই কারণে যে এটি একটি বিশাল শালবনের ভেতরে অবস্থিত। এটি একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান, যা বাংলাদেশের প্রাচীন ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

শালবন বিহারের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

  • অবস্থান: কুমিল্লা জেলার কোটবাড়ি, ময়নামতি।
  • প্রতিষ্ঠাতা: দেববংশের রাজা ভবদেব।
  • সময়কাল: ৮ম শতক।
  • গঠন: বিহারটির কেন্দ্রীয় অংশে একটি সুবিশাল মন্দির এবং তার চারপাশে ভিক্ষুদের থাকার জন্য কক্ষ রয়েছে। এটি বর্গাকার আকৃতির।

এই বিহারটি বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্র এবং প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণা ক্ষেত্র হিসেবে পরিচিত। এখানে খনন করে প্রাচীন মুদ্রা, মূর্তি ও বিভিন্ন ধরনের মৃৎশিল্পের নিদর্শন পাওয়া গেছে।

 টিএসসি মোড়ে
 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
 রেসকোর্স ময়দানে
 রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে
ব্যাখ্যাঃ

‘সাবাস বাংলাদেশ’ ভাস্কর্যটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক। এটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের কাছে অবস্থিত। এটি দেশের সবচেয়ে বড় ভাস্কর্যগুলোর মধ্যে একটি।

এই ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেন প্রখ্যাত ভাস্কর নিতুন কুণ্ডু। এটি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের মানুষের বিজয়কে স্মরণ করে নির্মিত হয়েছে।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

  • ভাস্কর: নিতুন কুণ্ডু
  • অবস্থান: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
  • উদ্বোধন: ১৯৯২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি।
  • বিষয়বস্তু: এটি দুইজন মুক্তিযোদ্ধার প্রতিকৃতি, যারা যুদ্ধের সময় সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করছেন। তাদের একজন রাইফেল হাতে ও অন্যজন বিজয়ের পতাকা ধরে আছেন।

এই ভাস্কর্যটি বাংলাদেশের জনগণের স্বাধীনতা ও দেশপ্রেমের এক শক্তিশালী প্রতীক।

 বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম
 শেরে বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম
 বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়াম
 রাজশাহী স্টেডিয়াম
ব্যাখ্যাঃ

২০১২ সালের এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্টটি বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচে পাকিস্তান, বাংলাদেশকে মাত্র ২ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। এটি ছিল বাংলাদেশের প্রথম এশিয়া কাপের ফাইনাল এবং দেশের ক্রিকেট ইতিহাসে একটি স্মরণীয় মুহূর্ত।

টুর্নামেন্টের সংক্ষিপ্ত বিবরণ

  • আয়োজক: বাংলাদেশ
  • অংশগ্রহণকারী দল: বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা
  • ফাইনাল: পাকিস্তান বনাম বাংলাদেশ
  • ফলাফল: পাকিস্তান ২ রানে জয়ী
  • টুর্নামেন্ট সেরা খেলোয়াড়: সাকিব আল-হাসান (বাংলাদেশ)
  • সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক: বিরাট কোহলি (ভারত)
  • সর্বোচ্চ উইকেট সংগ্রাহক: উমর গুল (পাকিস্তান)
 ১৬ ডিসেম্বর
 ৭ মার্চ
 ২৬ মার্চ
 ১৭ এপ্রিল
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের জাতীয় দিবস ২৬শে মার্চ। এটি স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালিত হয়। ১৯৭১ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।

 ডলার
 পাউন্ড
 টাকা
 রূপী
ব্যাখ্যাঃ

শ্রীলঙ্কার মুদ্রার নাম শ্রীলঙ্কান রুপি (Sri Lankan Rupee)। এর আইএসও কোড হলো LKR। শ্রীলঙ্কার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই মুদ্রা প্রচলন ও নিয়ন্ত্রণ করে। শ্রীলঙ্কান রুপিকে সংক্ষেপে Re (একবচন) এবং Rs (বহুবচন) হিসেবে লেখা হয়।

 ৬
 ৭
 ৮
 ৯
ব্যাখ্যাঃ

সার্ক (SAARC)-এর বর্তমান সদস্য দেশ ৮টি। এই দেশগুলো হলো:

  • বাংলাদেশ
  • ভারত
  • পাকিস্তান
  • শ্রীলঙ্কা
  • মালদ্বীপ
  • নেপাল
  • ভুটান
  • আফগানিস্তান

উল্লেখ্য, সার্কের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিল ৭টি দেশ। ২০০৭ সালে আফগানিস্তান সার্কের অষ্টম সদস্য হিসেবে যুক্ত হয়।

 মে. জে. জিয়াউর রহমান
 মে. জে. সফিউল্লাহ
 লে. জে. এইচ. এম এরশাদ
 জে. আতাউল গনি ওসমানী
ব্যাখ্যাঃ

মুক্তিযুদ্ধের সময় অর্থাৎ ১৯৭১ সালে তিনি মুক্তিযুদ্ধ ও সেনাবাহিনীর প্রধান সেনাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

 ঢাকা উত্তর
 ঢাকা দক্ষিণ
 ঢাকা
 শেরে বাংলা নগর
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের রাজধানী হলো ঢাকা

 ভারত
 আটলান্টিক
 প্রশান্ত
 উত্তর
ব্যাখ্যাঃ

পৃথিবীর গভীরতম স্থানের নাম হলো মারিয়ানা ট্রেঞ্চ (Mariana Trench), যা পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জের পূর্বে অবস্থিত। এর গভীরতম অংশের নাম চ্যালেঞ্জার ডিপ (Challenger Deep)। এই খাতের গভীরতা প্রায় ১১,০০০ মিটার, যা মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতার চেয়েও বেশি।

 কাস্পিয়ান
 বৈকাল
 মানস সরোবর
 ডেড সী (Dead Sea)
ব্যাখ্যাঃ

পৃথিবীর গভীরতম হ্রদ হলো বৈকাল হ্রদ। এটি রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় অবস্থিত। এটি কেবল গভীরতমই নয়, পৃথিবীর সবচেয়ে পুরাতন এবং আয়তনের দিক থেকে বৃহত্তম স্বাদু জলের হ্রদও বটে। এর সর্বোচ্চ গভীরতা প্রায় ১,৬৪২ মিটার (৫,৩৮৭ ফুট)। বৈকাল হ্রদে পৃথিবীর সমস্ত স্বাদু জলের প্রায় ২০% বিদ্যমান।

এই ভিডিওটিতে পৃথিবীর সবচেয়ে গভীরতম হ্রদ বৈকাল হ্রদ সম্পর্কে আরও তথ্য দেওয়া আছে।

 লন্ডন
 বার্লিন
 ব্রাজিল
 আর্জেন্টিনা
ব্যাখ্যাঃ

২০১৪ সালের বিশ্বকাপ ফুটবল ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

 ঢাকায়
 ময়মনসিংহে
 চট্টগ্রামে
 নড়াইলে
ব্যাখ্যাঃ

শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের সংগ্রহশালাটি বাংলাদেশের ময়মনসিংহ শহরে অবস্থিত। এটি শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা নামে পরিচিত।

এটি পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে অবস্থিত একটি দোতলা ভবনে স্থাপিত। এখানে জয়নুল আবেদিনের আঁকা বিভিন্ন চিত্রকর্ম, যেমন তাঁর বিখ্যাত দুর্ভিক্ষ সিরিজের ছবি, 'গুণটানা' এবং 'নদী পারাপারের অপেক্ষায় পিতা-পুত্র' - এর মতো উল্লেখযোগ্য কাজগুলো সংরক্ষিত আছে। এছাড়াও তাঁর ব্যবহৃত জিনিসপত্র এবং কিছু স্থিরচিত্রও এখানে দেখা যায়।

এই সংগ্রহশালাটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর দ্বারা পরিচালিত হয়।

 ওরা এগার জন
 গেরিলা
 আবার তোরা মানুষ হ
 স্টপ জেনোসাইড
ব্যাখ্যাঃ

গেরিলা হলো ২০১১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র, যা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে নির্মিত।

পরিচালক: চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন নাসির উদ্দীন ইউসুফ

কাহিনি: সৈয়দ শামসুল হকের বিখ্যাত উপন্যাস 'নিষিদ্ধ লোবান' অবলম্বনে এই চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছে। ছবির প্রধান চরিত্র বিলকিস বানু (জয়া আহসান) একজন গৃহবধূ, যার সাংবাদিক স্বামী ২৫শে মার্চের রাতে নিখোঁজ হয়ে যায়। এরপর তিনি ধীরে ধীরে একজন গেরিলা যোদ্ধা হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন এবং বিভিন্ন সাহসী অপারেশনে অংশ নেন।

পুরস্কার: 'গেরিলা' চলচ্চিত্রটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বেশ কয়েকটি পুরস্কার লাভ করে। ২০১১ সালে এটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের সেরা চলচ্চিত্রসহ মোট ১০টি বিভাগে পুরস্কার জেতে। এছাড়াও, এটি মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারে চারটি বিভাগে পুরস্কৃত হয়।

 ১১
 ২১
 ৯
 ১৫
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার সর্বোচ্চ স্তর হলো বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট। এই সুপ্রিম কোর্টের দুটি বিভাগ আছে: হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপিল বিভাগ। আপিল বিভাগ হলো সুপ্রিম কোর্টের সর্বোচ্চ আপিল আদালত।

আপিল বিভাগের গঠন ও কাজ

আপিল বিভাগ প্রধান বিচারপতি এবং অন্যান্য বিচারকদের নিয়ে গঠিত হয়। হাইকোর্ট বিভাগের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনতে ও নিষ্পত্তি করতে পারে আপিল বিভাগ। এটি বাংলাদেশের সকল আদালত ও ট্রাইব্যুনালের উপর তত্ত্বাবধান করে এবং ন্যায়বিচারের স্বার্থে প্রয়োজনীয় নির্দেশ জারি করার ক্ষমতা রাখে। এই বিভাগটিই দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক কর্তৃপক্ষ হিসেবে কাজ করে।

 ইনসুলিন
 পেপসিন
 পেনিসিলিন
 ইথিলিন
ব্যাখ্যাঃ

অ্যান্টিবায়োটিক হলো এক ধরনের ওষুধ, যা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ প্রতিরোধ ও চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। এরা ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে অথবা তাদের বৃদ্ধি ও বংশবিস্তারকে থামিয়ে দেয়।

অ্যান্টিবায়োটিকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিচে উল্লেখ করা হলো:

  • কার্যকারিতা: অ্যান্টিবায়োটিক শুধুমাত্র ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগের বিরুদ্ধে কার্যকর। এটি ভাইরাস, যেমন ঠান্ডা, ফ্লু বা কোভিড-১৯-এর বিরুদ্ধে কাজ করে না।
  • আবিষ্কার: ১৯২৮ সালে স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক, পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন।
  • প্রকারভেদ: অ্যান্টিবায়োটিক বিভিন্ন ধরনের হয়, যেমন পেনিসিলিন, সেফালোস্পোরিন, টেট্রাসাইক্লিন ইত্যাদি। প্রতিটি প্রকারের অ্যান্টিবায়োটিক নির্দিষ্ট ধরনের ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে।
  • অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধ: অ্যান্টিবায়োটিকের ভুল বা অতিরিক্ত ব্যবহার করলে ব্যাকটেরিয়া তাদের প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করতে পারে। এর ফলে ভবিষ্যতে সেই অ্যান্টিবায়োটিক আর কাজ করে না। এটি একটি বড় জনস্বাস্থ্য সমস্যা।
  • ব্যবহারের নিয়ম: চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা উচিত নয়। পুরো কোর্স সম্পন্ন করা জরুরি, এমনকি যদি আপনি সুস্থ বোধ করেন তবুও।
 যকৃত
 কিডনি
 পাকস্থলী
 হৃৎপিণ্ড
ব্যাখ্যাঃ

জন্ডিস কোনো রোগ নয়, বরং রোগের একটি লক্ষণ। যখন শরীরের রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে যায়, তখন জন্ডিস দেখা দেয়। এর ফলে ত্বক, চোখ এবং শ্লেষ্মা ঝিল্লি হলুদ হয়ে যায়।

জন্ডিসের কারণ

জন্ডিসের প্রধান কারণগুলো হলো:

  • লিভারের রোগ: হেপাটাইটিস, লিভার সিরোসিস বা লিভার ক্যান্সারের কারণে লিভার ঠিকমতো কাজ করতে পারে না, ফলে বিলিরুবিন প্রসেস করতে ব্যর্থ হয়।
  • পিত্তনালীর বাধা: পিত্তনালীতে পাথর, টিউমার বা অন্য কোনো কারণে বাধা সৃষ্টি হলে বিলিরুবিন শরীর থেকে বের হতে পারে না।
  • রক্তের রোগ: থ্যালাসেমিয়া বা সিকেল সেল অ্যানিমিয়ার মতো কিছু রোগ হলে লাল রক্তকণিকা দ্রুত ভাঙতে থাকে, ফলে বিলিরুবিন উৎপাদন বেড়ে যায়।

জন্ডিসের লক্ষণ

জন্ডিসের সাধারণ লক্ষণগুলো হলো:

  • ত্বক এবং চোখ হলুদ হয়ে যাওয়া।
  • প্রস্রাবের রং গাঢ় হলুদ বা কমলা হয়ে যাওয়া।
  • মলের রং ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া।
  • ক্লান্তি, দুর্বলতা, এবং বমি বমি ভাব।
  • পেটে ব্যথা।
  • চুলকানি।

চিকিৎসা

জন্ডিসের চিকিৎসা তার মূল কারণের ওপর নির্ভর করে। তাই লক্ষণ দেখা গেলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। চিকিৎসক প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে কারণ নির্ণয় করে সঠিক চিকিৎসা দিতে পারেন।

 তামা
 লোহা
 রূপা
 রাবার
ব্যাখ্যাঃ

বিদ্যুৎ পরিবাহী নয় এমন পদার্থকে অপরিবাহী বা ইনসুলেটর বলা হয়। এই পদার্থগুলোর মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে না।

অপরিবাহী পদার্থের উদাহরণ:

  • কাঠ
  • প্লাস্টিক
  • রাবার
  • কাচ
  • শুষ্ক বাতাস
  • চিনি

এই পদার্থগুলোতে মুক্ত ইলেকট্রনের সংখ্যা খুবই কম বা একেবারেই থাকে না, তাই এরা বিদ্যুৎ পরিবহন করতে পারে না। বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থের মধ্যে মুক্ত ইলেকট্রন থাকায় বিদ্যুৎ সহজেই এক স্থান থেকে অন্য স্থানে চলাচল করতে পারে।

 সূর্যরশ্মি
 পীট কয়লা
 পেট্রোল
 প্রাকৃতিক গ্যাস
ব্যাখ্যাঃ

নবায়নযোগ্য শক্তি হলো এমন ধরনের শক্তি যা প্রকৃতি থেকে বারবার পাওয়া যায় এবং যার উৎস সহজে ফুরিয়ে যায় না। এই শক্তি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয় এবং এর কারণে গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমনও কম হয়।

নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস:

  • সৌরশক্তি: সূর্যের আলো থেকে প্রাপ্ত শক্তি, যা সৌর প্যানেলের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।
  • বায়ুশক্তি: বায়ুপ্রবাহকে কাজে লাগিয়ে টারবাইনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ তৈরি করা হয়।
  • জলবিদ্যুৎ: বাঁধের সাহায্যে নদীর জলপ্রবাহকে কাজে লাগিয়ে টারবাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
  • ভূ-তাপীয় শক্তি: পৃথিবীর অভ্যন্তরের তাপকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
  • বায়োম্যাস: জীবন্ত উদ্ভিদ ও প্রাণীর বর্জ্য থেকে প্রাপ্ত শক্তি।
  • জোয়ার-ভাটা শক্তি: সমুদ্রের জোয়ার-ভাটাকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ তৈরি করা হয়।

নবায়নযোগ্য শক্তি পরিবেশবান্ধব হওয়ায় বর্তমানে এর ব্যবহার ক্রমশ বাড়ছে।

 ১৯৫৯
 ১৯৬৫
 ১৯৬৯
 ১৯৮১
ব্যাখ্যাঃ

ইন্টারনেটের ইতিহাস বেশ পুরনো এবং এর যাত্রা শুরু হয়েছিল স্নায়ুযুদ্ধের সময়। নিচে ইন্টারনেটের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস তুলে ধরা হলো:

শুরুর দিকের ধাপ (ষাটের দশক):

  • ১৯৬৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের একটি প্রকল্প হিসেবে ইন্টারনেটের পূর্বসূরি আরপানেট (ARPANET - Advanced Research Projects Agency Network) চালু হয়।
  • এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল, এমনকি পারমাণবিক হামলার পরেও যেন বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা সচল থাকে।
  • এই নেটওয়ার্কটি প্যাকেট-সুইচিং নামক একটি নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে ডেটা আদান-প্রদান করত। ১৯৬৯ সালের ২৯শে অক্টোবর, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় লস অ্যাঞ্জেলেস (UCLA) এবং স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (SRI) মধ্যে প্রথম সফলভাবে ডেটা পাঠানো হয়।
 to receiving
 to receive
 in receiving
 for receiving
ব্যাখ্যাঃ

We look forward to receiving a response from you.

'Look forward to' একটি ফ্রেজাল ভার্ব, যার পরে সাধারণত কোনো ভার্বের সঙ্গে -ing যুক্ত হয়।

 their
 her
 whose
 his
ব্যাখ্যাঃ

Each of the sons followed his father's trade.

এখানে 'Each of the sons' বলতে প্রত্যেকটি ছেলেকে আলাদাভাবে বোঝানো হচ্ছে, তাই এর পরে একবচন সর্বনাম (singular pronoun) ব্যবহার করতে হবে। 'sons' বহুবচন হলেও 'Each' এর কারণে এখানে একবচন হিসেবে ধরা হয়, আর 'son' পুরুষ হওয়ায় 'his' ব্যবহৃত হবে।

 তামা
 ইস্পাত
 পিতল
 স্বর্ণ
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো ইস্পাত

লোহা, নিকেল, কোবাল্ট এবং তাদের সংকর ধাতু, যেমন ইস্পাত, সহজে চুম্বকে পরিণত করা যায়। এগুলিকে ফেরোচুম্বকীয় পদার্থ বলা হয়। যখন এদের ওপর একটি শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্র প্রয়োগ করা হয়, তখন এদের ভেতরের ক্ষুদ্র চৌম্বকীয় অঞ্চলগুলো একই দিকে সারিবদ্ধ হয়, ফলে পদার্থটি নিজেই একটি স্থায়ী চুম্বকে পরিণত হয়।

তামা, পিতল বা স্বর্ণকে সহজে চুম্বকে পরিণত করা যায় না।

 তাপ পরিমাপক যন্ত্র
 উষ্ণতা পরিমাপক যন্ত্র
 গ্যাসের চাপ পরিমাপক যন্ত্র
 উচ্চতা পরিমাপক যন্ত্র
ব্যাখ্যাঃ

অ্যালটিমিটার হলো একটি যন্ত্র, যা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে কোনো বস্তুর উচ্চতা পরিমাপ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি সাধারণত বিমান, মহাকাশযান, পর্বতারোহণ, এবং ড্রোনের মতো ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, যেখানে নির্দিষ্ট উচ্চতা পরিমাপ করা জরুরি।

কার্যকারিতা

অ্যালটিমিটার মূলত বায়ুমণ্ডলের চাপের ওপর ভিত্তি করে কাজ করে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে যত উপরে ওঠা যায়, বায়ুমণ্ডলের চাপ তত কমতে থাকে। অ্যালটিমিটার এই বায়ুচাপের পরিবর্তনকে উচ্চতায় রূপান্তর করে।

এর দুটি প্রধান প্রকারভেদ রয়েছে: ১. ব্যারোমেট্রিক অ্যালটিমিটার: এটি বায়ুচাপের ওপর ভিত্তি করে কাজ করে। ২. রেডিও অ্যালটিমিটার: এটি বিমান থেকে ভূমিতে রেডিও সংকেত পাঠিয়ে এবং ফিরে আসা সংকেত পরিমাপ করে সরাসরি ভূমির ওপর থেকে উচ্চতা নির্ণয় করে।

 লোহা
 ব্রোঞ্জ
 পানি
 ইস্পাত
ব্যাখ্যাঃ মৌলিক পদার্থ হলো সেইসব পদার্থ যা শুধুমাত্র এক ধরনের পরমাণু দিয়ে গঠিত। এদেরকে রাসায়নিকভাবে ভাঙলে অন্য কোনো পদার্থ পাওয়া যায় না।

  • লোহা একটি মৌলিক পদার্থ, কারণ এটি শুধু লোহার পরমাণু দিয়েই গঠিত। এর প্রতীক Fe।
  • ব্রোঞ্জ একটি সংকর ধাতু, যা তামা ও টিনের মিশ্রণে তৈরি হয়।
  • পানি একটি যৌগিক পদার্থ, যা হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন পরমাণুর সমন্বয়ে গঠিত। এর রাসায়নিক সংকেত $H_2O$।
  • ইস্পাত একটি সংকর ধাতু, যা লোহা ও কার্বনের মিশ্রণে তৈরি হয়।
 পারদ
 লিথিয়াম
 জার্মেনিয়াম
 ইউরেনিয়াম
ব্যাখ্যাঃ

পারদ (Mercury) একমাত্র ধাতু যা কক্ষ তাপমাত্রায় (সাধারণ তাপমাত্রা) তরল অবস্থায় থাকে। এর প্রতীক Hg। এটি থার্মোমিটার, ব্যারোমিটার এবং কিছু বৈদ্যুতিক সুইচ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

 তামা
 দস্তা
 ক্রোমিয়াম
 এলুমিনিয়াম
ব্যাখ্যাঃ

স্টেইনলেস স্টিল হলো একটি সংকর ধাতু, যা প্রধানত লোহা, ক্রোমিয়াম, এবং কার্বন দিয়ে তৈরি হয়। এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এটি সহজে মরিচা পড়ে না বা ক্ষয় হয় না। এর কারণ হলো এতে থাকা ক্রোমিয়াম, যা বাতাসের অক্সিজেনের সাথে মিশে একটি পাতলা ও অদৃশ্য স্তর তৈরি করে, যা মরিচা পড়া প্রতিরোধ করে।

উপাদান

  • লোহা (Iron): প্রধান উপাদান।
  • ক্রোমিয়াম (Chromium): কমপক্ষে ১০.৫% থেকে শুরু করে এটি স্টেইনলেস স্টিলকে মরিচা প্রতিরোধী করে তোলে।
  • কার্বন (Carbon): কার্বনের পরিমাণ স্টেইলেস স্টিলের কাঠিন্য ও শক্তি নির্ধারণ করে।
  • অন্যান্য উপাদান: নিকেল, মলিবডেনাম, ম্যাঙ্গানিজ এবং অন্যান্য উপাদান বিভিন্ন ধরনের স্টেইনলেস স্টিল তৈরিতে ব্যবহৃত হয়, যা এর কার্যকারিতা বাড়ায়।

ব্যবহার

এর মরিচারোধী বৈশিষ্ট্যের কারণে এটি বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়, যেমন:

  • গৃহস্থালী পণ্য: রান্নার সরঞ্জাম, সিঙ্ক, ছুরি ও কাঁটাচামচ।
  • শিল্প: রাসায়নিক প্ল্যান্ট, পেট্রোলিয়াম শোধনাগার এবং খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প।
  • স্থাপত্য: ভবন নির্মাণ এবং রেলিং তৈরিতে।
  • চিকিৎসা: অস্ত্রোপচারের যন্ত্রপাতি ও মেডিকেল সরঞ্জাম তৈরিতে।
 অক্সিজেন
 হাইড্রোজেন
 রেডন
 নাইট্রোজেন
ব্যাখ্যাঃ

হাইড্রোজেন হলো পর্যায় সারণির প্রথম মৌল এবং এটি সবচেয়ে হালকা গ্যাস। এর পারমাণবিক ভর প্রায় ১.০০৮, যা অন্য সব গ্যাসের তুলনায় অনেক কম।

 তামা
 দস্তা
 রূপা
 এলুমিনিয়াম
ব্যাখ্যাঃ

লোহাকে মরিচার হাত থেকে বাঁচানোর জন্য তার উপর দস্তার (জিঙ্ক) একটি পাতলা স্তর লাগানোর প্রক্রিয়াকে গ্যালভানাইজিং বলে। এটি একটি রাসায়নিক প্রক্রিয়া।

পদ্ধতি

এই প্রক্রিয়ায় লোহা বা ইস্পাতকে প্রথমে পরিষ্কার করে গলিত দস্তার মধ্যে ডুবিয়ে রাখা হয়। দস্তা ঠান্ডা হওয়ার পর লোহার উপর একটি শক্ত এবং প্রতিরোধী আবরণ তৈরি করে।

উদ্দেশ্য

  • মরিচা প্রতিরোধ: দস্তার স্তরটি লোহাকে সরাসরি বায়ু, জল এবং আর্দ্রতার সংস্পর্শে আসতে দেয় না, ফলে লোহা মরিচা পড়া থেকে সুরক্ষিত থাকে।
  • স্যাক্রিফিশিয়াল সুরক্ষা: যদি দস্তার স্তরটি কোথাও ভেঙেও যায়, তবুও দস্তা লোহার চেয়ে বেশি সক্রিয় হওয়ায় তা নিজেই ক্ষয় হতে থাকে, আর লোহাকে রক্ষা করে। এই প্রক্রিয়াকে স্যাক্রিফিশিয়াল প্রোটেকশন বলে।
  • স্থায়িত্ব বৃদ্ধি: গ্যালভানাইজিং লোহা এবং ইস্পাতের স্থায়িত্ব ও আয়ুষ্কাল অনেক বাড়িয়ে দেয়।
 তামা ও টিন
 তামা ও দস্তা
 তামা ও সীসা
 তামা ও নিকেল
ব্যাখ্যাঃ

পিতল হলো একটি সংকর ধাতু যা তামা (Copper) এবং দস্তা (Zinc) দিয়ে তৈরি হয়। পিতলের গঠন এবং বৈশিষ্ট্য নির্ভর করে এই দুটি ধাতুর অনুপাতের ওপর। সাধারণত, পিতলে ৫৫% থেকে ৯৫% পর্যন্ত তামা এবং ৫% থেকে ৪৫% পর্যন্ত দস্তা থাকে। তামার পরিমাণ বেশি হলে এটি আরও বেশি শক্তিশালী ও টেকসই হয়।

পিতল মরিচারোধী এবং সহজে বিভিন্ন আকার দেওয়া যায়। এই কারণে এটি বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

পিতলের ব্যবহার

  • বাদ্যযন্ত্র: ট্রাম্পেট, হর্ন, স্যাক্সোফোনের মতো বাদ্যযন্ত্র তৈরিতে পিতল ব্যবহৃত হয়।
  • গৃহস্থালী সামগ্রী: তালা, কপাট, আলংকারিক সামগ্রী, এবং বাসনপত্র তৈরিতে পিতল ব্যবহার করা হয়।
  • বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম: বিভিন্ন বৈদ্যুতিক সংযোগকারী ও যন্ত্রাংশ তৈরিতেও পিতল ব্যবহৃত হয়।
 জিপসাম
 সালফার
 সোডিয়াম
 খনিজ লবণ
ব্যাখ্যাঃ

সিমেন্ট তৈরির অন্যতম প্রধান কাঁচামাল হলো চুনাপাথর (Limestone)। এটি সিমেন্টের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা ক্যালসিয়াম অক্সাইড (quicklime) সরবরাহ করে। চুনাপাথরের পাশাপাশি আরও কিছু কাঁচামাল ব্যবহার করা হয়, যেমন:

  • কাদামাটি বা শেল (Clay or Shale): এগুলো থেকে সিলিকা, অ্যালুমিনা এবং আয়রন অক্সাইড পাওয়া যায়।
  • জিপসাম: এটি সিমেন্ট জমাট বাঁধতে দেরি করতে সাহায্য করে, যাতে নির্মাণকর্মীরা কাজ করার জন্য পর্যাপ্ত সময় পান।
  • ক্লিংকার: চুনাপাথর এবং কাদামাটির মিশ্রণকে উচ্চ তাপমাত্রায় পোড়ানোর পর যে দানা তৈরি হয়, তাকে ক্লিংকার বলে। এই ক্লিংকারের সঙ্গেই জিপসাম মিশিয়ে সিমেন্ট তৈরি করা হয়।
 আইনস্টাইন
 জি. ল্যামেটার
 স্টিফেন হকিং
 গ্যালিলিও
ব্যাখ্যাঃ

বিগ ব্যাং হলো একটি বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব, যা মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও বিবর্তন ব্যাখ্যা করে। এই তত্ত্ব অনুযায়ী, প্রায় ১৩.৮ বিলিয়ন বছর আগে একটি অতি ঘন এবং উত্তপ্ত বিন্দু থেকে মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয়েছিল। এরপর এটি দ্রুত সম্প্রসারিত হতে শুরু করে, যা বর্তমানেও চলমান।

মূল ধারণা

  • মহা-বিস্ফোরণ: বিগ ব্যাং তত্ত্ব কোনো প্রচলিত বিস্ফোরণ নয়, বরং এটি স্থান ও কালের সম্প্রসারণ। অতি ক্ষুদ্র একটি বিন্দু থেকে স্থান-কাল নিজেই প্রসারিত হতে শুরু করে।
  • সম্প্রসারণ: মহাবিশ্ব প্রসারিত হওয়ার সাথে সাথে এটি ঠান্ডা হতে থাকে। এর ফলে মৌলিক কণা, যেমন ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন তৈরি হয়।
  • পরবর্তী গঠন: কয়েক লক্ষ বছর পর, এই কণাগুলো একত্রিত হয়ে প্রথম পরমাণু গঠন করে। এরপর মহাকর্ষের প্রভাবে এই পরমাণুগুলো এক হয়ে নক্ষত্র, গ্যালাক্সি এবং অন্যান্য মহাজাগতিক বস্তু তৈরি করে।

বিগ ব্যাং তত্ত্বের প্রমাণ

  • হাবলের সূত্র: এডউইন হাবল পর্যবেক্ষণ করেন যে গ্যালাক্সিগুলো একে অপরের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। এটি মহাবিশ্বের সম্প্রসারণের ধারণাকে সমর্থন করে।
  • মহাজাগতিক মাইক্রোওয়েভ পটভূমি বিকিরণ (Cosmic Microwave Background Radiation - CMB): এটি হলো বিগ ব্যাং-এর সময়কার অবশিষ্টাংশ তাপ বিকিরণ, যা পুরো মহাবিশ্বে ছড়িয়ে আছে।
  • মৌলিক পদার্থের প্রাচুর্য: হাইড্রোজেন ও হিলিয়ামের মতো হালকা মৌলিক পদার্থের পরিমাণ বিগ ব্যাং তত্ত্বের ভবিষ্যদ্বাণীর সাথে মিলে যায়।
 হেস
 আইনস্টাইন
 টলেমি
 হাবল
ব্যাখ্যাঃ

মহাজাগতিক রশ্মি (Cosmic rays) আবিষ্কার করেন অস্ট্রিয়ান-মার্কিন বিজ্ঞানী ভিক্টর ফ্রান্সিস হেস (Victor Francis Hess)।

১৯১২ সালে বেলুনে চড়ে বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন উচ্চতায় পরীক্ষা চালানোর সময় তিনি দেখতে পান যে, ভূপৃষ্ঠ থেকে যত উপরে যাওয়া হয়, বিকিরণের মাত্রা ততই বাড়তে থাকে। এই পর্যবেক্ষণ থেকে তিনি এই সিদ্ধান্তে পৌঁছান যে, এই বিকিরণ পৃথিবীর বাইরে মহাকাশ থেকে আসছে। এই আবিষ্কারের জন্য তিনি ১৯৩৬ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।

 ১৯৫৬ সালে
 ১৯৬১ সালে
 ১৯৬৪ সালে
 ১৯৬৯ সালে
ব্যাখ্যাঃ

ইউরি গ্যাগারিন ১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল প্রথম ব্যক্তি হিসেবে মহাকাশে যান। তিনি তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের একজন নভোচারী ছিলেন। তাঁর মহাকাশযানের নাম ছিল ভস্টক ১

এই মিশনে তিনি পৃথিবীর কক্ষপথে একবার ঘুরে আসেন এবং এটি ছিল মানবজাতির মহাকাশযাত্রার ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী ঘটনা। তাঁর এই ভ্রমণটি মোট ১০৮ মিনিট স্থায়ী হয়েছিল।

এই ভিডিওটিতে ইউরি গ্যাগারিনের মহাকাশযাত্রা এবং ভস্টক ১ মিশন সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে।

 যুক্তরাজ্যে
 যুক্তরাষ্ট্রে
 ফ্রান্সে
 জার্মানিতে
ব্যাখ্যাঃ

গ্রিনিচ মানমন্দির হলো একটি ঐতিহাসিক জ্যোতির্বিদ্যা পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র, যা ইংল্যান্ডের লন্ডনে অবস্থিত। এটি ১৬৭৫ সালে রাজা দ্বিতীয় চার্লস দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল নৌচালকদের জন্য নেভিগেশন ও সঠিক সময় নির্ধারণের জন্য প্রয়োজনীয় জ্যোতির্বিদ্যা সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ করা।

গ্রিনিচ মানমন্দিরের গুরুত্ব

  • মূল মধ্যরেখা (Prime Meridian): গ্রিনিচ মানমন্দিরের ওপর দিয়ে যে দ্রাঘিমা রেখাটি চলে গেছে, তাকেই পৃথিবীর মূল মধ্যরেখা বা মূল দ্রাঘিমা রেখা (0° দ্রাঘিমা) হিসেবে ধরা হয়। এই রেখাটি পৃথিবীর পূর্ব ও পশ্চিম গোলার্ধকে ভাগ করেছে।
  • গ্রিনিচ মান সময় (GMT): এই মানমন্দির থেকে গ্রিনিচ মান সময় বা জিএমটি (GMT - Greenwich Mean Time) নির্ধারণ করা হয়, যা একসময় আন্তর্জাতিক সময় মান হিসেবে ব্যবহৃত হতো। বর্তমানে এটি সমন্বিত বিশ্বজনীন সময় বা ইউটিসি (UTC - Coordinated Universal Time) দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে, তবে জিএমটি এখনও বিভিন্ন দেশে এবং কাজে ব্যবহৃত হয়।

বর্তমানে এই মানমন্দিরটি একটি জাদুঘর হিসেবে পরিচালিত হয় এবং এটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র।

 ২৫ বছর
 ৩০ বছর
 ২৮ বছর
 ৩২ বছর
ব্যাখ্যাঃ
তিন সদস্যের মোট বয়স: $২৪ \times ৩ = ৭২$ বছর।
অন্য দুজন সদস্যের সর্বনিম্ন বয়স হতে পারে ২১ বছর করে।
অন্য দুজন সদস্যের বয়সের সমষ্টি: $২১ + ২১ = ৪২$ বছর।
সুতরাং, তৃতীয় সদস্যের সর্বোচ্চ বয়স হবে: $৭২ - ৪২ = ৩০$ বছর।
 ১০ সে. মি.
 ৮ সে. মি.
 ৪ সে. মি.
 ৬ সে. মি
ব্যাখ্যাঃ ধরা যাক, সমকোণী ত্রিভুজের ভূমি হলো $x$ সে.মি.।
প্রশ্ন অনুযায়ী,
লম্ব = $(x-২)$ সে.মি.
অতিভুজ = $(x+২)$ সে.মি.

পিথাগোরাসের সূত্র অনুযায়ী,
$(লম্ব)^২ + (ভূমি)^২ = (অতিভুজ)^২$
$\implies (x-২)^২ + x^২ = (x+২)^২$
$\implies x^২ - ৪x + ৪ + x^২ = x^২ + ৪x + ৪$
$\implies ২x^২ - ৪x + ৪ = x^২ + ৪x + ৪$
$\implies ২x^২ - x^২ - ৪x - ৪x + ৪ - ৪ = ০$
$\implies x^২ - ৮x = ০$
$\implies x(x-৮) = ০$

এখানে, $x = ০$ হতে পারে না, কারণ ভূমির দৈর্ঘ্য শূন্য হতে পারে না।
তাহলে, $x-৮ = ০$
$\implies x = ৮$

সুতরাং, ভূমির দৈর্ঘ্য হলো ৮ সে.মি.।

এখন অতিভুজের দৈর্ঘ্য:
অতিভুজ = $(x+২)$ সে.মি.
$= (৮+২)$ সে.মি.
$= ১০$ সে.মি.
 ২৬৪০টি
 ১৩২০টি
 ৩৬০০টি
 ৫২৪০টি
ব্যাখ্যাঃ

বাক্সের আয়তন/সাবানের আয়তন

=(৫৫ সে:মি: x৪৮ সে:মি:x৩০ সে:মি:)/(৫ সে:মি:× ৪সে:মি:× ১.৫ সে:মি:)

=২৬৪০

 {3, 18, 30}
 {3, 5, 15, 18, 20, 30}
 {5, 15, 20}
 কোনটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ
$A = \{৫, ১৫, ২০, ৩০\}$
$B = \{৩, ৫, ১৫, ১৮, ২০\}$

$A \cap B$ (A এবং B এর ছেদ) বলতে A এবং B উভয় সেটে থাকা সাধারণ উপাদানগুলো বোঝানো হয়।

* $A$ এবং $B$ উভয় সেটে আছে এমন সংখ্যাগুলো হলো: ৫, ১৫ এবং ২০

সুতরাং, $A \cap B = \{৫, ১৫, ২০\}$।
 ৩৪
 ৫৫
 ৪৮
 ৬৪
ব্যাখ্যাঃ
এটি একটি ফিবোনাচ্চি ধারা, যেখানে পরের পদটি আগের দুটি পদের যোগফল।

১ম পদ: ১
২য় পদ: ১
৩য় পদ: $১+১=২$
৪র্থ পদ: $১+২=৩$
৫ম পদ: $২+৩=৫$
৬ষ্ঠ পদ: $৩+৫=৮$
৭ম পদ: $৫+৮=১৩$
৮ম পদ: $৮+১৩=২১$
৯ম পদ: $১৩+২১=৩৪$
১০ম পদ: $২১+৩৪=৫৫$
 কিলোগ্রাম
 পাউন্ড
 গ্রাম
 আউন্স
ব্যাখ্যাঃ

MKS পদ্ধতি হলো পরিমাপের একটি একক পদ্ধতি, যেখানে তিনটি মৌলিক রাশিকে মূল একক হিসেবে ধরা হয়। এই পদ্ধতির নাম এসেছে ইংরেজি তিনটি শব্দের আদ্যক্ষর থেকে: M (Meter), K (Kilogram), এবং S (Second)।

MKS পদ্ধতির মৌলিক এককসমূহ

  • দৈর্ঘ্যের একক: মিটার (m)
  • ভরের একক: কিলোগ্রাম (kg)
  • সময়ের একক: সেকেন্ড (s)

এই পদ্ধতিটি মূলত বলবিদ্যার পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হতো এবং এটি SI (Systeme International d' Unites) বা আন্তর্জাতিক একক পদ্ধতির ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। ১৯৬০ সালে SI পদ্ধতি চালু হওয়ার পর MKS পদ্ধতি আরও সম্প্রসারিত হয়ে আধুনিক আন্তর্জাতিক একক ব্যবস্থায় পরিণত হয়।

 $$2H_2O_2$$
 $$H_2O$$
 $$D_2O$$
 $$HD_2O_2$$
ব্যাখ্যাঃ ভারী পানি (Heavy water) হলো এমন এক ধরনের পানি, যা সাধারণ পানির চেয়ে ঘন। এর রাসায়নিক সংকেত হলো $D\_2O$। সাধারণ পানিতে হাইড্রোজেন পরমাণু হিসেবে থাকে প্রোটিয়াম ($^1H$), কিন্তু ভারী পানিতে হাইড্রোজেন পরমাণু হিসেবে থাকে তার আইসোটোপ ডিউটেরিয়াম ($^2H$ বা D)। ডিউটেরিয়ামের নিউক্লিয়াসে একটি প্রোটন এবং একটি নিউট্রন থাকে, যা প্রোটিয়ামের চেয়ে দ্বিগুণ ভারী।

৮৫. $$(\sqrt[3]{3}×\sqrt[3]{4})^6$$ = কত?

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 12
 48
 36
 144
ব্যাখ্যাঃ $\implies (\sqrt[3]{3} \times \sqrt[3]{4})^৬$

$\implies (\sqrt[৩]{৩ \times ৪})^৬$

$\implies (\sqrt[৩]{১২})^৬$

$\implies (১২^{\frac{১}{৩}})^৬$

$\implies ১২^{(\frac{১}{৩} \times ৬)}$

$\implies ১২^২$

$\implies ১২ \times ১২ = ১৪৪$

অতএব, প্রদত্ত রাশিটির মান হলো ১৪৪
 $$\frac{x+y}{mn}$$
 $$\frac{x+y}{m+n}$$
 $$\frac{mx+ny}{m+n}$$
 $$\frac{mx+ny}{mn}$$
ব্যাখ্যাঃ
$m$ সংখ্যক সংখ্যার মোট যোগফল $= m \times x = mx$
$n$ সংখ্যক সংখ্যার মোট যোগফল $= n \times y = ny$

সব সংখ্যার মোট যোগফল $= (mx + ny)$
মোট সংখ্যা $= (m + n)$

সুতরাং, সব সংখ্যার গড়
$= \frac{সব সংখ্যার মোট যোগফল}{মোট সংখ্যা}$
$= \frac{mx + ny}{m+n}$

৮৭. যদি $$(\frac{a}{b})^{x-3}=(\frac{b}{a})^{x-5}$$ হয় তবে $$x$$ এর মান কত?

[ বিসিএস ৩৩তম | 17th ntrca (স্কুল সমপর্যায়-২) (30-12-2022) ]

 8
 3
 5
 4
ব্যাখ্যাঃ
$(\frac{a}{b})^{x-3}=(\frac{b}{a})^{x-5}$

আমরা জানি যে, $(\frac{b}{a})^{-1} = \frac{a}{b}$
সুতরাং, $(\frac{b}{a})^{x-5}$ কে লেখা যায় $(\frac{a}{b})^{-(x-5)}$

$\implies (\frac{a}{b})^{x-3} = (\frac{a}{b})^{-(x-5)}$

উভয় পাশে ভিত্তি $(\frac{a}{b})$ সমান হওয়ায়, আমরা সূচকগুলোকে সমান লিখতে পারি:
$x-3 = -(x-5)$
$x-3 = -x+5$
$x+x = 5+3$
$2x = 8$
$x = \frac{8}{2}$
$x=4$

৮৮. $$\sqrt[3]{\sqrt[3]{a^3}} = $$ কত?

[ বিসিএস ৩৩তম ]

 a
 1
 $$a^{\frac{1}{3}}$$
 $$a^3$$
ব্যাখ্যাঃ
প্রথমে ভিতরের বর্গমূলটি সমাধান করা যাক:
$\sqrt[3]{a^3} = a^{\frac{৩}{৩}} = a^১ = a$

এবার এই ফলাফলটিকে বাইরের বর্গমূলের মধ্যে বসানো যাক:
$\sqrt[3]{a}$

যেহেতু $\sqrt[3]{a}$ এর মান কোনো পূর্ণসংখ্যা নয়, তাই এটিকেই আমরা এভাবে লিখতে পারি:
$a^{\frac{১}{৩}}$
 $$16^x$$
 $$4^{4x}$$
 $$2^{2x+2}$$
 $$2^{8x}$$
ব্যাখ্যাঃ
$৪^x+৪^x+৪^x+৪^x$

$= ৪ \times ৪^x$
$= ৪^1 \times ৪^x$
$= ৪^{1+x}$
 ২৪ সে.মি
 ১৮ সে.মি
 ৩৬ সে.মি
 ১২ সে.মি
ব্যাখ্যাঃ
১. রম্বসের ক্ষেত্রফল নির্ণয়:
রম্বসের কর্ণদ্বয়ের দৈর্ঘ্য = ৮ সে.মি. ও ৯ সে.মি.
রম্বসের ক্ষেত্রফল = $\frac{১}{২}$ × কর্ণদ্বয়ের গুণফল
= $\frac{১}{২}$ × ৮ × ৯
= ৪ × ৯
= ৩৬ বর্গ সে.মি.

২. বর্গক্ষেত্রের বাহুর দৈর্ঘ্য নির্ণয়:
প্রশ্ন অনুযায়ী, বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল রম্বসের ক্ষেত্রফলের সমান।
সুতরাং, বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = ৩৬ বর্গ সে.মি.
বর্গক্ষেত্রের বাহুর দৈর্ঘ্য = $\sqrt{৩৬}$ = ৬ সে.মি.

৩. বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা নির্ণয়:
বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = ৪ × বাহুর দৈর্ঘ্য
= ৪ × ৬
= ২৪ সে.মি.
 \(\sqrt{2}\)
 \(\frac{1}{2(\sqrt{5}-\sqrt{3})}\)
 \(\frac{1}{\sqrt{5}} + \frac{1}{\sqrt{3}}\)
 \(\frac{2}{\sqrt{3}+\sqrt{5}}\)
ব্যাখ্যাঃ ধাপে ধাপে আমরা দেখতে পাই: \[ \sqrt{5} - \sqrt{3} = \frac{(\sqrt{5} - \sqrt{3})(\sqrt{5} + \sqrt{3})}{\sqrt{5} + \sqrt{3}} \] এখন উপরের অংশ সরলীকরণ করা হলে: \[ (\sqrt{5})^2 - (\sqrt{3})^2 = 5 - 3 = 2 \] তাহলে: \[ \sqrt{5} - \sqrt{3} = \frac{2}{\sqrt{5} + \sqrt{3}} \]
 ৫ দিন
 \(\frac{২৫}{৪৯ }\) দিন
 \(\frac{৪৯}{২৫ }\) দিন
 ৭ দিন
ব্যাখ্যাঃ ১. প্রথমে শ্রমিক এবং কাজের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করি:

৫ জন শ্রমিক ৫ দিনে ৫টি কাপড় তৈরি করতে পারে।
অর্থাৎ, ৫ জন শ্রমিক প্রতিদিন তৈরি করতে পারে \( \frac{৫}{৫} = ১ \) কাপড়।
তাহলে ১ জন শ্রমিক প্রতিদিন তৈরি করতে পারে: \[ \frac{১}{৫} \text{ কাপড়।} \] ২. ৭টি কাপড় তৈরি করতে ৭ জন শ্রমিকের দৈনিক কাজের ক্ষমতা বের করি:

৭ জন শ্রমিক একদিনে তৈরি করতে পারে: \[ ৭ \times \frac{১}{৫} = \frac{৭}{৫} \text{ কাপড়।} \] ৩. ৭টি কাপড় তৈরি করতে সময় বের করি:

যদি ৭ জন শ্রমিক প্রতিদিন \( \frac{৭}{৫} \) কাপড় তৈরি করে, তাহলে ৭টি কাপড় তৈরি করতে সময় লাগবে: \[ \frac{৭}{\frac{৭}{৫}} = ৫ \text{ দিন।} \]
 \(\frac{7}{3}\)
 3
 \(\frac{8}{3}\)
 2
ব্যাখ্যাঃ \[ 36.2^{3x-8} = 3^2 \] \[\Rightarrow 2^{3x-8} = \frac{9}{36} \] \[\Rightarrow \frac{2^{3x}}{2^8} = \frac{1}{4} \] \[\Rightarrow 2^{3x} = \frac{2^8}{4} \] \[\Rightarrow 2^{3x} = \frac{2^8}{2^2} \] \[\Rightarrow 2^{3x} = 2^{8-2} \] \[\Rightarrow 2^{3x} = 2^6 \] \[\Rightarrow 3x = 6\] \[\therefore x = 2 \]
 সমকোণী
 সমবাহু
 সমদ্বিবাহু
 স্থূলকোণী
ব্যাখ্যাঃ

ত্রিভুজের তিন কোণের সমষ্টি দুই সমকোণ।

∴ ত্রিভুজটির তৃতীয় কোণের পরিমাণ = ১৮০° - (৫৫° + ৩৫°) = ৯০°

∴ ত্রিভুজটি সমকোণী।

 \(1, ~1\)
 \(1, ~3\)
 \(-1, ~-1\)
 \(-3, ~1\)
ব্যাখ্যাঃ প্রদত্ত সমীকরণটি হলো:

\((x-y, 3) = (0, x+2y)\)

এখন দুই পৃষ্ঠার সমান উপাদান তুলনা করে সমাধান করি।
১. প্রথম উপাদান থেকে পাই: \[ x - y = 0 \] তাহলে, \[ x = y \] ২. দ্বিতীয় উপাদান থেকে পাই: \[ 3 = x + 2y \] \(x = y\) হলে, সমীকরণে \(x\)-এর পরিবর্তে \(y\) বসাই: \[ 3 = y + 2y \] \[ 3 = 3y \] \[ y = 1 \] ৩. \(y = 1\) হলে, \(x = y\) থেকে: \[ x = 1 \] চূড়ান্ত উত্তর: \((x, y) = (1, 1)\)
 \(\frac{x^2-y^2}{xy}\)
 \(\frac{2x^2-y^2}{xy}\)
 \(\frac{y^2-x^2}{xy}\)
 \(\frac{x^2-2y^2}{xy}\)
ব্যাখ্যাঃ আমরা \(\frac{x}{y}\)-এর সাথে একটি সংখ্যা যোগ করে যোগফল \(\frac{y}{x}\) করতে চাই। ধরে নিই, যোগ করা সংখ্যাটি হল \(k\)।

তাহলে, সমীকরণটি হবে: \[ \frac{x}{y} + k = \frac{y}{x} \] এখন \(k\)-এর মান নির্ণয় করি। \[ k = \frac{y}{x} - \frac{x}{y} \] লসাগু \(xy\)-এর সাহায্যে ভগ্নাংশগুলোর বিয়োগ করি: \[ k = \frac{y^2 - x^2}{xy} \]
 ৬০ বর্গমিটার
 ৯৬ বর্গমিটার
 ৭২ বর্গমিটার
 ৬৪ বর্গমিটার
ব্যাখ্যাঃ ধরি, আয়তাকার ঘরের দৈর্ঘ্য \(l\) এবং প্রস্থ \(b\)।
প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী,
\[ b = \frac{2}{3}l \] এবং পরিসীমা \(P = 40\)।

পরিসীমার সূত্র হলো: \[ P = 2(l + b) \] এখন মানগুলো বসাই: \[ 40 = 2\left(l + \frac{2}{3}l\right) \] \[ 40 = 2\left(\frac{3l + 2l}{3}\right) \] \[ 40 = 2 \cdot \frac{5l}{3} \] \[ 40 = \frac{10l}{3} \] \[ l = \frac{40 \cdot 3}{10} = 12 \] এখন, প্রস্থ বের করি: \[ b = \frac{2}{3}l = \frac{2}{3} \cdot 12 = 8 \] অতএব, ক্ষেত্রফল: \[ \text{ক্ষেত্রফল} = l \cdot b = 12 \cdot 8 = 96 \, \text{মিটার}^2 \] ঘরটির ক্ষেত্রফল \(96 \, \text{মিটার}^2\)।
 ৭.৫ সে.মি.
 ৬.৫ সে.মি.
 ৬ সে.মি.
 ৭ সে.মি.
ব্যাখ্যাঃ
১ম ঘনকের আয়তন: $৩^৩ = ২৭$ ঘন সে.মি.
২য় ঘনকের আয়তন: $৪^৩ = ৬৪$ ঘন সে.মি.
৩য় ঘনকের আয়তন: $৫^৩ = ১২৫$ ঘন সে.মি.

তিনটি ঘনকের মোট আয়তন: $২৭+৬৪+১২৫ = ২১৬$ ঘন সে.মি.

নতুন ঘনকের আয়তন তিনটি ঘনকের মোট আয়তনের সমান হবে।
নতুন ঘনকের আয়তন = $২১৬$ ঘন সে.মি.

যদি নতুন ঘনকের বাহুর দৈর্ঘ্য $a$ হয়, তাহলে তার আয়তন হবে $a^৩$।
$a^৩ = ২১৬$
$a = \sqrt[৩]{২১৬}$
$a = ৬$

সুতরাং, নতুন ঘনকের বাহুর দৈর্ঘ্য হবে ৬ সে.মি.।