আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. ঘন ঘন বন্যা
খ. সমুদ্র দূষণ
গ. ত্রুটিপূর্ণ সমুদ্র শাসন
ঘ. উপরের কোনটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হল কঃ ঘন ঘন বন্যা

বাংলাদেশের ব্লু-ইকোনমির (সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি) উন্নয়নে কিছু চ্যালেঞ্জ বিদ্যমান। নিচে সেগুলো আলোচনা করা হলো:

  • সমুদ্র দূষণ: শিল্পবর্জ্য, প্লাস্টিক দূষণ এবং জাহাজ থেকে নির্গত তেল সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশের জন্য বড় হুমকি। এটি ব্লু-ইকোনমির বিভিন্ন খাত, যেমন মৎস্য সম্পদ ও পর্যটনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

  • ত্রুটিপূর্ণ সমুদ্র শাসন: সমুদ্র অঞ্চলের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার অভাব, আইনের দুর্বল প্রয়োগ এবং বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয়হীনতা ব্লু-ইকোনমির সম্ভাবনাকে ব্যাহত করে। অবৈধ মৎস্য শিকার এবং অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডও এর অন্তর্ভুক্ত।

অন্যদিকে, ঘন ঘন বন্যা একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ যা মূলত বাংলাদেশের স্থলভাগকে প্রভাবিত করে। যদিও বন্যার কারণে উপকূলীয় অঞ্চলের জীবন ও জীবিকার ক্ষতি হতে পারে, তবে এটি সরাসরি ব্লু-ইকোনমির প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচিত হয় না। সমুদ্র অর্থনীতির প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো মূলত সমুদ্র ও সমুদ্র সম্পদকেন্দ্রিক।

সুতরাং, "ঘন ঘন বন্যা" বাংলাদেশের ব্লু-ইকোনমির চ্যালেঞ্জ নয়।

ক. কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি
খ. সাভার, ঢাকা
গ. সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম
ঘ. বড়পুকুরিয়া, দিনাজপুর
ব্যাখ্যাঃ

বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বাংলাদেশের প্রথম কয়লানির্ভর বিদ্যুৎ কেন্দ্র।

এটি দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলার হামিদপুর ইউনিয়নে অবস্থিত এবং ২০০৬ সালে এটি গড়ে ওঠে। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কয়লা সরবরাহ করা হয় নিকটবর্তী বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি থেকে।

ক. বন্যা নিয়ন্ত্রণ
খ. পানি নিষ্কাশন
গ. পানি সেচ
ঘ. উপরের তিনটি (ক, খ, গ)
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের এফ. সি. ডি. আই. প্রকল্পের পূর্ণরূপ হলো Flood Control, Drainage, and Irrigation Projects। অর্থাৎ, বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নিষ্কাশন এবং সেচ প্রকল্প

তাই, এই প্রকল্পের উদ্দেশ্যগুলো হলো:

  • বন্যা নিয়ন্ত্রণ (Flood Control)
  • পানি নিষ্কাশন (Drainage)
  • পানি সেচ (Irrigation)

এই তিনটি উদ্দেশ্যই বাংলাদেশের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বন্যা ও জলাবদ্ধতা প্রতিরোধে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ক. সড়ক দুর্ঘটনা
খ. তামাক ও মাদকদ্রব্য গ্রহণ
গ. বায়ু দূষণ
ঘ. ক্যান্সার
ব্যাখ্যাঃ

বায়ু দূষণ (গঃ) হলো পৃথিবীতে মানুষের মৃত্যুর অন্যতম প্রধান এবং নীরব কারণ।

  • বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-এর তথ্য অনুযায়ী, প্রতি বছর প্রায় ৭০ লাখ মানুষ বায়ু দূষণের কারণে মারা যায়।
  • এটি হৃদরোগ, স্ট্রোক, ক্যান্সার, শ্বাসযন্ত্রের রোগসহ নানা জটিল রোগের মাধ্যমে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।
  • যদিও অন্যান্য কারণগুলিও গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু বৈশ্বিক পর্যায়ে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয় বায়ু দূষণজনিত রোগে

সড়ক দুর্ঘটনা, তামাক গ্রহণ, ক্যান্সার – এদেরও মৃত্যুতে বড় ভূমিকা রয়েছে, তবে তুলনামূলকভাবে বায়ু দূষণ সবচেয়ে বড় কারণ হিসেবে পরিচিত।

ক. ৩০%
খ. ৪০%
গ. ৫০%
ঘ. ৬০%
ব্যাখ্যাঃ

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশে একাধারে সমুদ্রস্তরের উচ্চতা বৃদ্ধি, লবণাক্ততা সমস্যা, হিমালয়ের বরফ গলার কারণে নদীর দিক পরিবর্তন, বন্যা ইত্যাদি সবগুলো দিক দিয়েই ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং হচ্ছে। তাই এই ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবেলায় বিশ্ব সাহায্যের ৩০% বাংলাদেশকে প্রদান করবে।