আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. ইন্ডিয়ান ও ইউরেশিয়ান
খ. ইন্ডিয়ান ও বার্মিজ
গ. ইন্ডিয়ান ও আফ্রিকান
ঘ. বার্মিজ ও ইউরেশিয়ান
ব্যাখ্যাঃ

মাউন্ট এভারেস্ট ভারতীয় (Indian Plate) এবং ইউরেশীয় (Eurasian Plate) এই দুটি টেকটোনিক প্লেটের সংযোগস্থল বরাবর অবস্থিত। এই দুটি প্লেটের সংঘর্ষের ফলেই হিমালয় পর্বতমালা এবং মাউন্ট এভারেস্টের সৃষ্টি হয়েছে। ভারতীয় প্লেটটি ইউরেশীয় প্লেটের দিকে ধীরে ধীরে অগ্রসর হওয়ার কারণে আজও মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতা সামান্য পরিমাণে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ক. রূপান্তরিত শিলা
খ. আগ্নেয় শিলা
গ. পাললিক শিলা
ঘ. মিশ্র শিলা
ব্যাখ্যাঃ

মার্বেল হলো এক প্রকার রূপান্তরিত শিলা (Metamorphic rock)। এটি মূলত চুনাপাথর (Limestone) বা ডলোমাইট (Dolomite) নামক পাললিক শিলা (Sedimentary rock) তাপ ও চাপের প্রভাবে পরিবর্তিত হয়ে মার্বেলে রূপান্তরিত হয়। এই পরিবর্তনের সময় চুনাপাথরের প্রধান খনিজ ক্যালসাইট (Calcite) পুনর্বিন্যাসিত হয়ে একটি স্ফটিকাকার গঠন তৈরি করে, যা মার্বেলকে তার বৈশিষ্ট্যপূর্ণ চেহারা ও মসৃণতা দান করে।

রূপান্তরের সময় অন্যান্য খনিজ পদার্থও মার্বেলের সাথে মিশে বিভিন্ন রঙের ও নকশার সৃষ্টি করতে পারে। সাদা মার্বেলের পাশাপাশি গোলাপী, ধূসর, কালো এবং বিভিন্ন রঙের শিরাযুক্ত মার্বেলও দেখা যায়।

ক. মধুপুর গড়ে
খ. বঙ্গোপসাগরে
গ. হাওর অঞ্চলে
ঘ. টারশিয়ারি পাহাড়ে
ব্যাখ্যাঃ

‘বেঙ্গল ফ্যান’ (Bengal Fan) হলো পৃথিবীর বৃহত্তম submarine fan বা underwater delta (অন্তঃসাগরীয় পলল শঙ্কু)। এটি বঙ্গোপসাগরের তলদেশে অবস্থিত একটি বিশাল আকৃতির ভূমিরূপ।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য:

  • আয়তন: এটি প্রায় ৩,০০০ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ১,০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত চওড়া। এর পুরুত্ব কোথাও কোথাও ১৬.৫ কিলোমিটার পর্যন্ত। এটি পুরো বঙ্গোপসাগরের তলদেশ জুড়ে বিস্তৃত।
  • উৎপত্তি: হিমালয় পর্বতমালা এবং তিব্বত মালভূমির উত্থান ও ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট পলিমাটি গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্র নদীবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়। এই নদীবাহিত পলি ধীরে ধীরে জমা হয়ে এই বিশাল পলল শঙ্কুটি তৈরি করেছে। এছাড়াও ভারতের অন্যান্য নদী যেমন গোদাবরী, কৃষ্ণা এবং মায়ানমারের ইরাবতী নদীর পলিও এর গঠনে কিছু অবদান রেখেছে।
  • গঠন: বেঙ্গল ফ্যান অসংখ্য ডুবো খাদ (submarine canyon) এবং পললবাহী নদীখাত (fan valley system) দ্বারা গঠিত। এই খাদগুলোর মাধ্যমে পলি দূরবর্তী অঞ্চলে পরিবাহিত ও জমা হয়। বর্তমানে এর একটি প্রধান সক্রিয় খাদ এবং একটি সক্রিয় পললবাহী নদীখাত রয়েছে।
  • গুরুত্ব: বেঙ্গল ফ্যান হিমালয়ের উত্থান, ক্ষয় এবং ভারতীয় বর্ষাকালের ইতিহাস জানার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর প্রাচীনতম শিলাস্তর প্রায় ২ কোটি বছর আগের। এই পলল শঙ্কুতে সঞ্চিত পলি ভূতাত্ত্বিক ও জলবায়ু পরিবর্তনের বহু তথ্য ধারণ করে।
  • অবস্থান: এটি বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্ব অংশে অবস্থিত, পশ্চিমে ভারতের পূর্ব উপকূল, উত্তরে বাংলাদেশ এবং পূর্বে মায়ানমার ও আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের কাছাকাছি পর্যন্ত বিস্তৃত।

সংক্ষেপে, ‘বেঙ্গল ফ্যান’ হলো একটি বিশাল подводный পলল শঙ্কু যা হিমালয় পর্বতমালা থেকে আসা নদীবাহিত পলি দ্বারা বঙ্গোপসাগরের তলদেশে গঠিত হয়েছে এবং এটি পৃথিবীর বৃহত্তম এই ধরনের ভূমিরূপ।

ক. জিপসাম
খ. সালফার
গ. সোডিয়াম
ঘ. খনিজ লবণ
ক. শাজিমাটি
খ. চুনাপাথর
গ. জিপসাম
ঘ. বালি
ব্যাখ্যাঃ

কাচ হলো সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম প্রভৃতি ধাতুর সিলিকেট দিয়ে তৈরি শক্ত, স্বচ্ছ অথবা ঈষৎ স্বচ্ছ অনিয়তাকার ভঙ্গুর পদার্থ। সাধারণত কাচ বালি, সোডিয়াম কার্বনেট ও চুনাপাথর দিয়ে তৈরি করা হয়। তবে কাচ তৈরির প্রধান কাঁচামাল হলো বালি।

ক. ১ মিটার
খ. ১০ মিটার
গ. ১৫ মিটার
ঘ. ৩০ মিটার
ব্যাখ্যাঃ

বায়ুমণ্ডলের স্বাভাবিক চাপ ১০ মিটারের অধিক বায়ুস্তরকে ধরে রাখতে পারে না। লিফট পাম্প স্বাভাবিক বায়ুর চাপের দ্বারা পানি ওঠায়, তাই ১০ মিটারের উপরে উঠাতে পারে না।