আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

 সিন্ধু
 হিল্লোল
 তটিনী
 নির্ঝর
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো গঃ তটিনী

‘নদী’-র সমার্থক শব্দগুলো হলো: তটিনী, স্রোতস্বিনী, প্রবাহিনী, গাঙ, সরিৎ ইত্যাদি।

অন্যান্য বিকল্পগুলোর অর্থ:

  • সিন্ধু: একটি বৃহৎ নদী এবং সমুদ্র অর্থেও ব্যবহৃত হয়।
  • হিল্লোল: ঢেউ, তরঙ্গ।
  • নির্ঝর: ঝর্ণা।
 পান-ব্যবসায়ী
 পর্ণকার
 তামসিক
 বারুই
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো গঃ তামসিক

‘তাম্বুলিক’ শব্দের সমার্থক শব্দগুলো হলো: পান-ব্যবসায়ী, পর্ণকার এবং বারুই (যারা পান চাষ ও বিক্রি করেন)।

অন্যদিকে, ‘তামসিক’ শব্দের অর্থ হলো অন্ধকারাচ্ছন্ন, তমোগুণযুক্ত, আলস্যপূর্ণ বা জড়তাময়। সুতরাং, এটি ‘তাম্বুলিক’ শব্দের সমার্থক নয়।

 বহ্নি
 আবীর
 বায়ুসখা
 বৈশ্বানর
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো খঃ আবীর

'আবীর' শব্দের অর্থ হলো রং, বিশেষত হোলি উৎসবে ব্যবহৃত রঙিন পাউডার।

অন্যদিকে, 'বহ্নি', 'বায়ুসখা' এবং 'বৈশ্বানর' - এই তিনটি শব্দই 'অগ্নি'র সমার্থক শব্দ। 'বায়ুসখা' অর্থ বায়ু যার বন্ধু, অর্থাৎ বায়ু ছাড়া আগুন জ্বলে না। 'বৈশ্বানর' হলো অগ্নির অপর নাম।

 টিকটিকি
 তেলেপোকা
 উইপোকা
 মাকড়সা
ব্যাখ্যাঃ

‘ঊর্ণনাভ’ শব্দটি দিয়ে মাকড়সা বোঝায়।

সংস্কৃত শব্দ 'ঊর্ণনাভ' মাকড়সার প্রতিশব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

 তামসিক
 বারুই
 পান-ব্যবসায়ী
 পর্ণকার
ব্যাখ্যাঃ

‘তাম্বুলিক’ শব্দের সমার্থক নয় তামসিক

‘তাম্বুলিক’ শব্দের অর্থ হলো পান ব্যবসায়ী বা পান চাষী। এর সমার্থক শব্দগুলো হলো:

  • খঃ বারুই - এটি পানচাষীকে বোঝায়।
  • গঃ পান-ব্যবসায়ী - এটি সরাসরি পানের ব্যবসায়ীকে বোঝায়।
  • ঘঃ পর্ণকার - এটিও পান প্রস্তুতকারক বা ব্যবসায়ীকে বোঝায় (পর্ণ অর্থ পাতা, এখানে পানের পাতা)।

অন্যদিকে, কঃ তামসিক শব্দটি ‘তমঃ’ (অন্ধকার, অজ্ঞানতা) থেকে উৎপন্ন, যার অর্থ অন্ধকারাচ্ছন্ন, অলস, জড়তাময় ইত্যাদি। এর সাথে ‘তাম্বুলিক’ শব্দের কোনো অর্থগত মিল নেই।

 ভাতি
 সর্বশুচি
 অংশ
 জ্যোতি
ব্যাখ্যাঃ

'আগুন'-এর অনেকগুলো সমার্থক শব্দ রয়েছে। এখানে প্রদত্ত বিকল্পগুলোর মধ্যে 'সর্বশুচি' আগুনের একটি বিশেষ অর্থে সমার্থক। আগুন সবকিছু পুড়িয়ে ফেলে এবং পবিত্র করে, তাই একে 'সর্বশুচি' বলা হয়।

অন্যান্য বিকল্পগুলো আগুনের সমার্থক নয়:

  • কঃ ভাতি - এর অর্থ আলো, কিরণ, শোভা ইত্যাদি।
  • গঃ অংশ - এর অর্থ ভাগ, খণ্ড, উপাদান ইত্যাদি।
  • ঘঃ জ্যোতি - এর অর্থ আলো, দীপ্তি, প্রভা ইত্যাদি। এটি আগুনের একটি গুণ হলেও সরাসরি সমার্থক নয়।
 অর্ণব
 অর্ক
 প্রসূন
 পলব
ব্যাখ্যাঃ

'সূর্য' শব্দের সমার্থক শব্দ হলো অর্ক

ব্যাখ্যা:

  • কঃ অর্ণব: এর অর্থ সমুদ্র বা সাগর।
  • খঃ অর্ক: এটি সূর্যের একটি প্রতিশব্দ।
  • গঃ প্রসূন: এর অর্থ ফুল।
  • ঘঃ পলব: এর অর্থ পাতা বা নতুন পাতা।
 পৃথিবী
 জল
 সমুদ্র
 আকাশ
ব্যাখ্যাঃ

অম্বর শব্দের প্রতিশব্দ হলো আকাশ, নভ, গগন, ব্যোম, অন্তরীক্ষ, ইত্যাদি।

 পাবক
 বহ্নি
 হুতাশন
 প্রজ্বলিত
ব্যাখ্যাঃ

'অগ্নি'র সমার্থক শব্দ নয় এমন বিকল্পটি হলো প্রজ্বলিত

ব্যাখ্যা:

  • পাবক: অগ্নির একটি প্রচলিত সমার্থক শব্দ।
  • বহ্নি: এটিও অগ্নির একটি সমার্থক শব্দ।
  • হুতাশন: এটিও অগ্নির একটি সমার্থক শব্দ, যা বিশেষ করে যজ্ঞের আগুন অর্থে ব্যবহৃত হয়।
  • প্রজ্বলিত: এটি একটি বিশেষণ পদ, যার অর্থ হলো 'জ্বলে উঠেছে' বা 'দীপ্তিমান'। এটি আগুনের অবস্থা বোঝায়, কিন্তু সরাসরি আগুনের নাম বা সমার্থক শব্দ নয়।
 সুবিদিত
 সুগঠিত
 সুবিনীত
 বিধিত
ব্যাখ্যাঃ

এখানে যে সম্পর্কটি স্থাপন করা হয়েছে তা হলো সমার্থক শব্দ (Synonym)

  • বিভা শব্দের অর্থ হলো কিরণ (আলো বা রশ্মি)।
  • একইভাবে, সুবলিত শব্দের অর্থ হলো সুগঠিত বা ভালোভাবে গঠিত।

অতএব, সঠিক উত্তরটি হলো:

খঃ সুগঠিত

 উৎকর্ষতা
 অপকর্ষ
 উৎকর্ষ
 অপকর্ষতা
ব্যাখ্যাঃ

'প্রকর্ষ' শব্দের সমার্থক শব্দ হলো উৎকর্ষ

ব্যাখ্যা:

  • প্রকর্ষ অর্থ হলো উন্নতি, শ্রেষ্ঠতা, চরম উৎকর্ষ, বা উৎকৃষ্টতা।
  • উৎকর্ষ অর্থও হলো উন্নতি, শ্রেষ্ঠতা, বা উৎকৃষ্টতা। এই দুটি শব্দ প্রায়শই একই অর্থে ব্যবহৃত হয়।

অন্যান্য বিকল্পগুলো হলো:

  • কঃ উৎকর্ষতা: এটি 'উৎকর্ষ' শব্দের একটি বিশেষ্য রূপ, যার অর্থ 'উৎকর্ষের অবস্থা'। যদিও অর্থের দিক থেকে কাছাকাছি, 'উৎকর্ষ' সরাসরি 'প্রকর্ষ'-এর সমার্থক।
  • খঃ অপকর্ষ: এর অর্থ হলো অবনতি, অধোগতি বা নিকৃষ্টতা। এটি 'প্রকর্ষ' বা 'উৎকর্ষ'-এর বিপরীত শব্দ।
  • ঘঃ অপকর্ষতা: এটি 'অপকর্ষ' শব্দের একটি বিশেষ্য রূপ, যার অর্থ 'অপকর্ষের অবস্থা'। এটিও বিপরীতার্থক।

সুতরাং, সবচেয়ে সঠিক সমার্থক শব্দটি হলো গঃ উৎকর্ষ

 সলিল
 উদক
 জলধি
 নীর
ব্যাখ্যাঃ

‘জল’ শব্দের সমার্থক নয় জলধি

ব্যাখ্যা:

  • সলিল, উদক, এবং নীর — এই তিনটিই 'জল' শব্দের সমার্থক শব্দ।
  • জলধি শব্দের অর্থ হলো 'জল ধারণ করে যা', অর্থাৎ সাগর বা সমুদ্র। এটি কেবল 'জল' শব্দের সমার্থক নয়।
 পাবক
 বৈশ্বানর
 সর্বশুচি
 প্রজ্বলিত
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো প্রজ্বলিত

প্রজ্বলিত শব্দের অর্থ হলো 'যা জ্বলছে বা জ্বলন্ত অবস্থায় আছে'। এটি একটি বিশেষণ পদ।

অন্যদিকে, পাবক, বৈশ্বানর এবং সর্বশুচি – এই শব্দগুলো 'অগ্নি'-র সমার্থক শব্দ। এগুলো সবই বিশেষ্য পদ।

 কলাপী
 নীরধি
 বিটপী
 অবনি
ব্যাখ্যাঃ

'বৃক্ষ' শব্দের কয়েকটি সমার্থক শব্দ হলো:

  • বিটপী
  • তরু
  • মহীরূহ
  • শাখী
  • পাদপ
  • অগ
  • দ্রুম
 পাবক
 মারুত
 পবন
 অনিল
ব্যাখ্যাঃ

‘বাতাস’ শব্দের সমার্থক নয় কঃ পাবক

'পাবক' শব্দের অর্থ হলো আগুন

বাকি শব্দগুলো, যেমন মারুত, পবন এবং অনিল, সবই বাতাস শব্দের সমার্থক।

 পৃথ্বী
 নীর
 ক্ষিতি
 অবনী
ব্যাখ্যাঃ

‘অদিতি’ শব্দের অর্থ পৃথিবী। পৃথিবীর অন্যান্য সমার্থক শব্দগুলো হলো: ধরা, ধরণী, ধরিত্রী, মহী, মেদিনী, ক্ষিতি, অবনী, বসুন্ধরা, বসুমতী, দুনিয়া, বসুধা, ভূ, ভূমণ্ডল, জগৎ, মর্ত্য, ব্রহ্মাণ্ড, বিশ্ব, ভুবন, অখিল, ভূলোক, সংসার প্রভৃতি। অন্যদিকে নীর শব্দের সমার্থক: পানি, জল, বারি।

 অর্ণব
 রাতুল
 অর্ক
 জলধি
ব্যাখ্যাঃ

‘আফতাব’ শব্দের সমার্থক শব্দগুলো হলো: অর্ক, সূর্য, দিবাকর, রবি, ভানু, তপন, সবিতা, ভাস্কর, আদিত্য, মার্তণ্ড, প্রভাকর, মিহির প্রভৃতি। ‘রাতুল’ এর সমার্থক শব্দ হলো: লাল, রক্তবর্ণ। ‘অর্ণব’ ও ‘জলধি’র সমার্থক শব্দগুলো হলো: সমুদ্র, জলনিধি, পারাবার, রত্নাকর, সাগর, সিন্ধু, বারিধি, উদধি, বারীশ প্রভৃতি।

 দীর্ঘিকা, নদী, প্রণালী
 শৈবলিনী, তরঙ্গিনী, সরিৎ
 গাঙ, তটিনী, অর্ণব
 স্রোতস্বিনী, নির্ঝরিণী, সিন্ধু
ব্যাখ্যাঃ

কোনো শব্দের সম অর্থপূর্ণ অন্য শব্দেই হলো প্রতিশব্দ বা সমার্থক শব্দ। এরূপ ‘নদী’র সমার্থক শব্দ স্রোতস্বিনী, তটিনী, তরঙ্গিনী, প্রবাহিনী, শৈবালিনী, কল্লোলিনী, গাঙ, সরিৎ।

 সুধাংশু
 শশাঙ্ক
 বিধু
 আদিত্য
ব্যাখ্যাঃ

সূর্য-এর প্রতিশব্দ হলো রবি, ভানু, আফতাব, ভাস্কর, আদিত্য, দিবাকর, তপন, দিনমণি, মার্তণ্ড, অর্ঘমা, অর্ক, পুষা, সবিতা, প্রভাকর, মিহির, অরুণ, দিনেশ, বিভাকর, বালার্ক ইত্যাদি। চন্দ্র এর প্রতিশব্দ হলো চাঁদ, সুধাংশু, সুধাকর, শশাঙ্ক, শশধর, শশী, হিমাংশু, বিধু, নিশাকর, সোম, শীতাংশু, ইন্দু, নিশাপতি, মৃগাঙ্ক ইত্যাদি।

 নিষ্ঠা
 সদাচার
 সততা
 সংযম
ব্যাখ্যাঃ

‘নিষ্ঠা’ অর্থ একাগ্রতা, অনন্যচিত্ততা। ‘সততা’ অর্থ সত্যপরায়ণতা, সত্যনিষ্ঠা। ‘সংযম’ অর্থ নিয়ন্ত্রণ, দমন। ‘শিষ্টাচার’ অর্থ ভদ্রতা, সৌজন্য, সদাচার।