আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

প্রশ্নঃ কোনটি ন্যায়পরায়ণতার নৈতিক মূলনীতি নয়?

[ বিসিএস ৩৭তম ]

ক. পুরস্কার ও শাস্তির ক্ষেত্রে সমতার নীতি প্রয়োগ
খ. আইনের শাসন
গ. সুশাসনের জন্য উচ্চ শিক্ষিত কর্মকর্তা নিয়োগ
ঘ. অধিকার ও সুযোগের ক্ষেত্রে সমতার নিশ্চিতকরণ
উত্তরঃ সুশাসনের জন্য উচ্চ শিক্ষিত কর্মকর্তা নিয়োগ
ব্যাখ্যাঃ

নৈতিক মূলনীতি নয় এমন বিকল্পটি হলো সুশাসনের জন্য উচ্চ শিক্ষিত কর্মকর্তা নিয়োগ

ব্যাখ্যা:

  • কঃ পুরস্কার ও শাস্তির ক্ষেত্রে সমতার নীতি প্রয়োগ: এটি ন্যায়পরায়ণতার একটি মৌলিক নীতি। এর অর্থ হলো, যোগ্যতা ও অপরাধ নির্বিশেষে সকল ক্ষেত্রে সমানভাবে আইন প্রয়োগ করা।

  • খঃ আইনের শাসন: ন্যায়পরায়ণতার অন্যতম ভিত্তি হলো আইনের শাসন। এর মানে হলো সকল নাগরিক আইনের অধীন এবং আইন সবার জন্য সমান।

  • ঘঃ অধিকার ও সুযোগের ক্ষেত্রে সমতার নিশ্চিতকরণ: এটিও ন্যায়পরায়ণতার একটি মূলনীতি, যা নিশ্চিত করে যে সমাজের সকল সদস্যের মৌলিক অধিকার এবং সুযোগের ক্ষেত্রে কোনো বৈষম্য থাকবে না।

  • গঃ সুশাসনের জন্য উচ্চ শিক্ষিত কর্মকর্তা নিয়োগ: উচ্চ শিক্ষিত কর্মকর্তা নিয়োগ সুশাসনের জন্য সহায়ক হতে পারে এবং এটি একটি বাস্তবসম্মত প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত। তবে, এটি সরাসরি ন্যায়পরায়ণতার নৈতিক মূলনীতি নয়। ন্যায়পরায়ণতার মূলনীতিগুলো আদর্শগত এবং সর্বজনীন ধারণার ওপর প্রতিষ্ঠিত (যেমন সমতা, আইনের প্রতি শ্রদ্ধা, নিরপেক্ষতা), যেখানে উচ্চ শিক্ষা একটি গুণগত যোগ্যতা মাত্র। একজন উচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তি নৈতিক বা ন্যায়পরায়ণ নাও হতে পারেন।