আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ছবিটি দেখে নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও:
mcq image
ক. 54°
খ. 72°
গ. 108°
ঘ. 126°
ব্যাখ্যাঃ

দেওয়া আছে কেন্দ্রস্থ কোণ=108° আমরা জানি, পরিধস্থ কোণ কেন্দ্রস্থ কোণের অর্ধেক। অতএব পরিধস্থ কোণ=108/2 =54° অতএব ∠A=54° ∠A+∠C=180° 54+∠C=180° [x=∠C ধরে ] OR,∠C =180-54 =126° অতএব x=126°

ক. 3
খ. 4
গ. 5
ঘ. 6
ব্যাখ্যাঃ ব্যাসার্ধ বিশিষ্ট বৃত্তের একটি জ্যা-এর দৈর্ঘ্য 24 সে.মি. হলে কেন্দ্র থেকে উক্ত জ্যা-এর লম্ব দূরত্ব নির্ণয় করি।

প্রদত্ত তথ্য:
বৃত্তের ব্যাসার্ধ (r) = ১৩ সে.মি.
জ্যা-এর দৈর্ঘ্য (AB) = ২৪ সে.মি.

আমরা জানি, বৃত্তের কেন্দ্র থেকে জ্যা-এর উপর অঙ্কিত লম্ব জ্যা-কে সমদ্বিখণ্ডিত করে।
ধরি, কেন্দ্র O এবং জ্যা ABOC হলো কেন্দ্র থেকে জ্যা-এর উপর অঙ্কিত লম্ব।
তাহলে, AC=CB=AB2== সে.মি.।

এখন, OAC একটি সমকোণী ত্রিভুজ, যেখানে OA হলো অতিভুজ (ব্যাসার্ধ), AC একটি বাহু এবং OC হলো কেন্দ্র থেকে জ্যা-এর লম্ব দূরত্ব।
পিথাগোরাসের উপপাদ্য অনুসারে:
OA2=OC2+AC2

মানগুলো বসিয়ে পাই:
=OC2+
=OC2+
OC2=
OC2=
OC=
OC= সে.মি.

সুতরাং, কেন্দ্র থেকে উক্ত জ্যা-এর লম্ব দূরত্ব হলো ৫ সে.মি.
ছবিটি দেখে নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও:
mcq image
ক. 68°
খ. 34°
গ. 45°
ঘ. 39°
ব্যাখ্যাঃ চিত্র অনুসারে,

  • O হলো বৃত্তের কেন্দ্র।
  • AC হলো একটি ব্যাস (কারণ O কেন্দ্র AC রেখার উপর অবস্থিত এবং A ও C বৃত্তের পরিধির উপর)।
  • ∆ABC হলো বৃত্তে অন্তর্লিখিত একটি ত্রিভুজ।
  • ∠y = ∠BOC = 112°।
  • ∠x = ∠OCB বা ∠BCA।

আমরা জানি যে, বৃত্তের ব্যাসার্ধগুলো সমান হয়। সুতরাং, ∆BOC ত্রিভুজে, OB এবং OC উভয়ই বৃত্তের ব্যাসার্ধ, তাই OB = OC

যেহেতু ∆BOC একটি সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ (Isosceles Triangle) এবং OB = OC, তাই এদের বিপরীত কোণগুলোও সমান হবে।
অর্থাৎ, ∠OBC = ∠OCB

ধরা যাক, ∠OCB = ∠x। তাহলে, ∠OBC = ∠x।

এখন, ∆BOC ত্রিভুজের তিনটি কোণের সমষ্টি ১৮০°।
∠BOC + ∠OBC + ∠OCB = 180°
∠y + ∠x + ∠x = 180°
112° + 2∠x = 180°

এখন ∠x-এর মান নির্ণয় করি:
2∠x = 180° - 112°
2∠x = 68°
∠x = 68°2
∠x = 34°

সুতরাং, ∠x এর মান হলো 34°
ক. ৬৬ সেন্টিমিটার
খ. ৪২ সেন্টিমিটার
গ. ২১ সেন্টিমিটার
ঘ. ২২ সেন্টিমিটার
ক. ৩ গুণ
খ. ৯ গুণ
গ. ১২গুণ
ঘ. ১৬ গুণ
ক. ব্যাস
খ. ব্যাসার্ধ
গ. বৃত্তচাপ
ঘ. পরিধি
ব্যাখ্যাঃ

বৃত্তের কেন্দ্র ছেদকারী অর্থাৎ বৃত্তের কেন্দ্র দিয়ে গমনকারী জ্যাকে বলা হয় বৃত্তের ব্যাস।

ক. ax2+bx+c=0
খ. y2=ax
গ. x2+y2=16
ঘ. y2=2x+7
ক. ৪
খ. ৯
গ. ১২
ঘ. ১৬
ব্যাখ্যাঃ বৃত্তের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র হলো: A=πr2 যেখানে r হলো বৃত্তের ব্যাসার্ধ। এখন, যদি ব্যাস তিনগুণ বৃদ্ধি করা হয়, তাহলে ব্যাসার্ধও তিনগুণ বৃদ্ধি পাবে। অর্থাৎ, নতুন ব্যাসার্ধ হবে 3r। নতুন ক্ষেত্রফল: A=π(3r)2=π×9r2=9πr2 অর্থাৎ, নতুন ক্ষেত্রফল পুরোনো ক্ষেত্রফলের ৯ গুণ হবে। ### উত্তর: বৃত্তের ব্যাস তিনগুণ বৃদ্ধি করলে এর ক্ষেত্রফল ৯ গুণ বৃদ্ধি পাবে।

প্রশ্নঃ বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসের অনুপাত-

[ বিসিএস ২৬তম | বিসিএস ১৬তম ]

ক. ৩
খ. ২২/৭
গ. ২৫/৯
ঘ. প্রায় ৫
ব্যাখ্যাঃ বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসের অনুপাত একটি ধ্রুব সংখ্যা, যা π (পাই) দ্বারা সূচিত। এর মান প্রায় 3.14159।
অর্থাৎ, যে কোনও বৃত্তের পরিধিকে তার ব্যাস দিয়ে ভাগ করলে সর্বদা π পাওয়া যাবে। এই অনুপাতটি বৃত্তের আকার বা আয়তনের উপর নির্ভর করে না।
# গাণিতিকভাবে,
পরিধি / ব্যাস = π
অথবা,
পরিধি = π × ব্যাস
এই সূত্রটি ব্যবহার করে, বৃত্তের পরিধি বা ব্যাস জানা থাকলে অন্যটি সহজেই নির্ণয় করা যায়।
∴ বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসের অনুপাত = π=227
ক. ২৪ সেমি
খ. ১৮ সেমি
গ. ১৬ সেমি
ঘ. ১২ সেমি
ব্যাখ্যাঃ আমরা বৃত্তের একটি জ্যা-এর দৈর্ঘ্য নির্ণয় করব, যেখানে— - বৃত্তের ব্যাসার্ধ, r=13 সেমি - কেন্দ্র থেকে জ্যা পর্যন্ত লম্ব দূরত্ব, d=5 সেমি --- ### ধাপ ১: সূত্র প্রয়োগ বৃত্তের কেন্দ্র থেকে জ্যা-তে লম্ব টানলে, তা জ্যাটি সমদ্বিখণ্ডিত করে। জ্যা-এর দৈর্ঘ্য নির্ণয়ের জন্য আমরা পাইথাগোরাস উপপাদ্য ব্যবহার করব। জ্যা-এর অর্ধেক দৈর্ঘ্য l হলে, ত্রিভুজে, r2=d2+l2 132=52+l2 169=25+l2 l2=16925=144 l=144=12 --- ### ধাপ ২: সম্পূর্ণ জ্যা-এর দৈর্ঘ্য সম্পূর্ণ দৈর্ঘ্য=2l=2×12=24 সেমি --- ### উত্তর: জ্যা-এর দৈর্ঘ্য ২৪ সেমি
ক. a+b+c
খ. a+cb
গ. c+ab
ঘ. ab+c
ব্যাখ্যাঃ প্রদত্ত সমস্যাটি সমাধান করার জন্য আমরা নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করব:

### ধাপ ১: বৃত্তগুলির ব্যাসার্ধ নির্ণয়
ধরি, তিনটি বৃত্তের কেন্দ্র P, Q, এবং R এর ব্যাসার্ধ যথাক্রমে r1, r2, এবং r3

যেহেতু বৃত্তগুলি পরস্পরকে স্পর্শ করে, তাই:
- PQ=r1+r2=a
- QR=r2+r3=b
- RP=r3+r1=c
### ধাপ ২: সমীকরণগুলি সমাধান করা
উপরের সমীকরণগুলি থেকে আমরা পাই:
1. r1+r2=a
2. r2+r3=b
3. r3+r1=c

এই সমীকরণগুলি সমাধান করে:
- সমীকরণ 1 এবং 2 যোগ করলে: r1+2r2+r3=a+b
- সমীকরণ 3 থেকে r3=cr1

এখন r3 এর মান সমীকরণে বসিয়ে: r1+2r2+(cr1)=a+b 2r2+c=a+b 2r2=a+bc r2=a+bc2 একইভাবে, r1 এবং r3 এর মান নির্ণয় করা যায়: r1=a+cb2 r3=b+ca2 ### ধাপ ৩: P কেন্দ্রিক বৃত্তের ব্যাস নির্ণয় P কেন্দ্রিক বৃত্তের ব্যাসার্ধ r1, তাই এর ব্যাস হবে: ব্যাস=2r1=2×a+cb2=a+cb ### চূড়ান্ত উত্তর: P কেন্দ্রিক বৃত্তের ব্যাস হবে a+cb
ক. ৪
খ. ৬
গ. ৮
ঘ. ১০
ব্যাখ্যাঃ একটি গোল মুদ্রার চারপাশে একই আকারের মুদ্রা রাখার সমস্যাটি একটি জ্যামিতিক সমস্যা। এই সমস্যাটি সমাধান করতে আমরা মুদ্রাগুলির কেন্দ্রগুলির অবস্থান বিবেচনা করব।

ধাপ ১: মুদ্রাগুলির কেন্দ্রের অবস্থান
ধরা যাক, প্রতিটি মুদ্রার ব্যাসার্ধ r। মাঝের মুদ্রার কেন্দ্রকে O হিসাবে ধরা যাক। চারপাশের মুদ্রাগুলির কেন্দ্রগুলি O থেকে 2r দূরত্বে অবস্থিত হবে (কারণ প্রতিটি মুদ্রা মাঝের মুদ্রাকে স্পর্শ করে)।

ধাপ ২: মুদ্রাগুলির কেন্দ্রগুলির বিন্যাস চারপাশের মুদ্রাগুলির কেন্দ্রগুলি একটি বৃত্তের উপর অবস্থিত হবে, যার কেন্দ্র O এবং ব্যাসার্ধ 2r। এই বৃত্তের পরিধি C=2π×2r=4πr

ধাপ ৩: মুদ্রাগুলির সংখ্যা নির্ণয়
প্রতিটি মুদ্রার কেন্দ্রের মধ্যে দূরত্ব 2r হবে (কারণ প্রতিটি মুদ্রা তার পাশের মুদ্রাগুলিকে স্পর্শ করে)। তাই, বৃত্তের পরিধি বরাবর মুদ্রাগুলির সংখ্যা n হবে: n=C2r=4πr2r=2π যেহেতু 2π6.28, তাই মুদ্রাগুলির সংখ্যা হবে ৬টি (কারণ মুদ্রার সংখ্যা একটি পূর্ণ সংখ্যা হতে হবে)।

ক. PC = PD
খ. PA = PB
গ. PB = PA
ঘ. PB = PD
ব্যাখ্যাঃ
কারণ, সমান সমান জ্যাদ্বয় পরস্পর ছেদ করলে ১টির খণ্ডিত অংশ অপরটি সমান হয়।
ক. ১৯৬
খ. ৯৮
গ. ৯৬
ঘ. ১৯২
ব্যাখ্যাঃ ১. বৃত্তের ব্যাসার্ধ (r) = ৭ সেমি
বৃত্তের ব্যাস (d) = ২ × r = ২ × ৭ = ১৪ সেমি।

২. বর্গক্ষেত্রের কর্ণ (d) = বৃত্তের ব্যাস = ১৪ সেমি
বর্গক্ষেত্রের কর্ণের সূত্র: কর্ণ=a2a2=14 যেখানে, a হলো বর্গক্ষেত্রের বাহুর দৈর্ঘ্য।

৩. বাহুর দৈর্ঘ্য নির্ণয়: a=142=14×22=72 সেমি ৪. বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল: ক্ষেত্রফল=a2=(72)2=49×2=98 বর্গসেমি উত্তর: 98
ক. ৯০ ডিগ্রী
খ. ৩৬০ ডিগ্রী
গ. ৩০০ ডিগ্রী
ঘ. ১৮০ ডিগ্রী
ব্যাখ্যাঃ একটি গাড়ির চাকা প্রতি মিনিটে ১২ বার ঘোরে।

১ মিনিট = ৬০ সেকেন্ড।
অর্থাৎ, ৬০ সেকেন্ডে চাকাটি ঘোরে ১২ বার।

তাহলে, ১ সেকেন্ডে চাকাটি ঘোরে বার = বার।

আমরা জানি, চাকা ১ বার ঘুরলে 360 ঘোরে।

সুতরাং, ৫ সেকেন্ডে চাকাটি ঘুরবে:
=(×) বার
= বার

এখন, ১ বার ঘুরলে 360 ঘোরে।

উত্তর: চাকাটি ৫ সেকেন্ডে 360 ঘুরবে।
ক. 17 π
খ. 34 π
গ. 26 π
ঘ. 51 π
ব্যাখ্যাঃ একটি বৃত্তের ব্যাসার্ধ (r) = 17 সেমি।

বৃত্তের পরিধির সূত্র হলো: পরিধি (C) = 2πr

মান বসিয়ে পাই:
C=2×π×17
C=34π সেমি

যদি π এর আনুমানিক মান 3.14159 ধরা হয়, তাহলে:
C34×3.14159
C106.814 সেমি।

তবে, সাধারণত গাণিতিক প্রশ্নে π এর মান বসানোর কথা না বলা থাকলে π কে π আকারেই রাখা হয়।

অতএব, বৃত্তের পরিধি 34π সেমি।
ক. 15°
খ. 45°
গ. 60°
ঘ. 75°
ব্যাখ্যাঃ প্রশ্নে দেওয়া আছে,
বৃত্তের একটি চাপের কেন্দ্রস্থ কোণ = 30

আমরা জানি, কোনো বৃত্তচাপের কেন্দ্রস্থ কোণ, ঐ চাপের উপর দণ্ডায়মান বৃত্তস্থ কোণের দ্বিগুণ।
সুতরাং, বৃত্তস্থ কোণ = 12× কেন্দ্রস্থ কোণ
বৃত্তস্থ কোণ = 12×30=15

এখন, এই বৃত্তস্থ কোণের পূরক কোণের মান নির্ণয় করতে হবে।
পূরক কোণ হলো এমন দুটি কোণ, যাদের যোগফল 90

বৃত্তস্থ কোণের পূরক কোণ = 9015=75

সুতরাং, বৃত্তস্থ কোণের পূরক কোণের মান 75°
ক. 4
খ. 5
গ. 6
ঘ. 7
ব্যাখ্যাঃ ধরি, O বৃত্তের কেন্দ্র এবং AB হলো জ্যা। কেন্দ্র থেকে জ্যা এর উপর অঙ্কিত লম্ব জ্যা-কে সমদ্বিখণ্ডিত করে।
এখানে,
বৃত্তের ব্যাসার্ধ = 5 সেমি।
কেন্দ্র থেকে জ্যা এর দূরত্ব = 4 সেমি।
এই দুটি দূরত্ব এবং জ্যা এর অর্ধেক মিলে একটি সমকোণী ত্রিভুজ গঠন করে।
ধরি, জ্যা-এর উপর অঙ্কিত লম্বের পাদবিন্দু M। তাহলে OM = 4 সেমি এবং OA (ব্যাসার্ধ) = 5 সেমি।
সমকোণী ত্রিভুজ OMA-তে, পিথাগোরাসের উপপাদ্য অনুসারে,
OM2+AM2=OA2
42+AM2=52
16+AM2=25
AM2=2516
AM2=9
AM=9
AM=3 সেমি

যেহেতু জ্যা এর দৈর্ঘ্য হলো AB=2×AM
AB=2×3
AB=6 সেমি

সুতরাং, জ্যা এর দৈর্ঘ্য হলো 6 সেমি
ক. সুদ্ধকোণ
খ. স্থূলকোণ
গ. সমকোণ
ঘ. সরলকোণ
ব্যাখ্যাঃ বৃত্তের কোনো উপচাপে (minor arc) অন্তর্লিখিত কোণটি স্থূলকোণ

ব্যাখ্যা:
উপচাপ হলো অর্ধবৃত্তের চেয়ে ছোট একটি বৃত্তচাপ। এই উপচাপের উপর দণ্ডায়মান বৃত্তস্থ কোণটি বৃত্তের কেন্দ্র থেকে তৈরি কোণের অর্ধেকের সমান। যেহেতু উপচাপটি অর্ধবৃত্তের চেয়ে ছোট, তাই এর কেন্দ্রস্থ কোণ 180 এর চেয়ে ছোট হয়। ফলে বৃত্তস্থ কোণটি 90 এর চেয়ে ছোট হবে, অর্থাৎ সূক্ষ্মকোণ হবে।

অন্যদিকে, অধিচাপে (major arc) অন্তর্লিখিত কোণটি হয় সূক্ষ্মকোণ।
উপচাপে (minor arc) অন্তর্লিখিত কোণটি হয় স্থূলকোণ।

আপনার প্রশ্নটি ছিল বৃত্তের উপচাপে "অন্তর্লিখিত" কোণ। এখানে অন্তর্লিখিত কোণ বলতে সেই কোণকে বোঝানো হয়েছে যা উপচাপের বিপরীত দিকে, অর্থাৎ অধিচাপের উপর গঠিত হয়। সেই কোণটি সবসময় স্থূলকোণ হবে।