আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

 সোডিয়াম
 পটাসিয়াম
 ম্যাগনেসিয়াম
 জিংক
ব্যাখ্যাঃ

পারমাণবিক চুল্লীর জন্য অতি উপযোগী তাপ স্থানান্তরকারী বা তাপ পরিবাহক পদার্থ হলো ক্ষার ধাতুসমূহ। আবার ক্ষার ধাতুসমূহ যেমন: লিথিয়াম (Li), সোডিয়াম (Na), পটাসিয়াম (K) প্রভৃতির মধ্যে সোডিয়াম হলো সর্বাপেক্ষা আকর্ষণীয়। কারণ এর রয়েছে অপেক্ষাকৃত নিম্ন গলন বিন্দু এবং অতি উচ্চ তাপ-স্থানান্তর সহগ (Heat transfer coefficient)। তাছাড়া সোডিয়াম সহজলভ্য এবং তুলনামূলকভাবে এর মূল্য কম। এজন্য পারমাণবিক চুল্লীতে সাধারণত তাপ পরিবাহক হিসেবে সোডিয়াম ধাতু ব্যবহৃত হয়।

 পেট্রোলিয়াম
 ইউরেনিয়াম-২৩৫
 অক্সিজেন
 হাইড্রোজেন
ব্যাখ্যাঃ

পারমাণবিক চুল্লিতে জ্বালানি হিসেবে যে ইউরেনিয়াম ব্যবহার করা হয়, তা দুই ধরনের ইউরেনিয়াম আইসোটোপের সংমিশ্রণ। এদের মধ্যে ইউরেনিয়াম-২৩৫ খুব গুরুত্বপূর্ণ।

 সোডিয়াম
 পটাসিয়াম
 ম্যাগনেসিয়াম
 কোনোটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

পারমাণবিক চুল্লিতে তাপ পরিবাহক হিসেবে ক্ষার ধাতু ব্যবহার করা হয়। কারণ ক্ষার ধাতুসমূহের তাপ পরিবাহকতা ও তাপ স্থানান্তর করার ক্ষমতা বেশি। এছাড়াও ক্ষার ধাতুসমূহ নিম্ন গলনাঙ্ক ও অতি উচ্চতাপ স্থানান্তর সহগ বিশিষ্ট। সোডিয়াম একটি ক্ষার ধাতু যা পারমাণবিক চুল্লির জন্য অতি উপযোগী তাপ স্থানান্তরকারী বা তাপ পরিবাহক পদার্থ। তাই পারমাণবিক চুল্লিতে উৎপাদিত তাপকে পরিবাহিত করার জন্য সোডিয়াম ধাতু ব্যবহার করা হয়।

 আলট্রা-ভায়োলেট রশ্মি
 বিটা রশ্মি
 আলফা রশ্মি
 গামা রশ্মি
ব্যাখ্যাঃ

আলট্রা-ভায়োলেট রশ্মি, বিটা রশ্মি, আলফা রশ্মি, গামা রশ্মি জীবদেহের জন্য ক্ষতিকর। এদের মধ্যে আল্ট্রা-ভায়োলেট রশ্মি ও গামা রশ্মি তুলনামূলকভাবে অধিক ক্ষতিকারক কিন্তু সবচেয়ে ক্ষতিকারক হচ্ছে গামা রশ্মি, কারণ গামা রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য অন্য সব রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্যের তুলনায় অনেক ক্ষুদ্র। গামা রশ্মির ভেদন ক্ষমতা অত্যন্ত বেশি। এ রশ্মি মানবদেহে ক্যান্সারসহ বিভিন্ন জটিল রোগের সৃষ্টি করে।

 লৌহ
 ইউরেনিয়াম
 প্লুটোনিয়াম
 নেপচুনিয়াম
ব্যাখ্যাঃ

ভারী মৌলিক পদার্থের নিউক্লিয়াস থেকে স্বতঃস্ফুর্ত অবিরত আলফা, বিটা ও গামা রশ্মি নির্গমনের প্রক্রিয়াকে তেজস্ক্রিয়তা বলে। প্রকৃতপক্ষে যে সব মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা ৮২-এর চেয়ে বেশি তাদেরকে তেজস্ক্রিয় পদার্থ বলা হয়। উপরিউক্ত মৌলগুলোর মধ্যে লৌহের পারমাণবিক সংখ্যা ২৬, অন্যগুলোর ৮২ বা তার বেশি, যার ফলে শুধু লৌহই তেজস্ক্রিয় পদার্থ নয়।