আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

 রামমোহন রায়
 অক্ষয়কুমার দত্ত
 ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
 রাধানাথ শিকদার
ব্যাখ্যাঃ

‘রত্নপরীক্ষা’ গ্রন্থের রচয়িতা হলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

এটি বিদ্যাসাগরের লেখা একটি বিখ্যাত গ্রন্থ।

 রাজা রামমোহন রায়
 ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
 মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার
 বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
ব্যাখ্যাঃ

প্রথম সাহিত্যিক গদ্যের স্রষ্টা হিসেবে সাধারণত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর-কে ধরা হয়।

তিনি বাংলা গদ্যকে একটি সুস্পষ্ট রূপ দেন এবং এর ভাষাকে সংস্কৃত শব্দবহুলতা ও জটিলতা থেকে মুক্ত করে একটি সহজ, সাবলীল ও শ্রুতিমধুর রূপ দান করেন। তাঁর আগে গদ্যের ব্যবহার মূলত দলিলপত্র, চিঠিপত্র বা অনুবাদে সীমাবদ্ধ ছিল। বিদ্যাসাগরই প্রথম সাহিত্য রচনার ক্ষেত্রে গদ্যকে একটি শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর "বেতাল পঞ্চবিংশতি", "শকুন্তলা" বা "সীতার বনবাস" এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বাংলা গদ্যকে আরও সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী করে তোলেন, তবে সাহিত্যিক গদ্যের সূত্রপাত মূলত বিদ্যাসাগরের হাত ধরেই হয়েছিল।

 চৌবেরিয়া গ্রাম, নদীয়া
 কাঁঠালপাড়া গ্রাম, চব্বিশ পরগনা
 বীরসিংহ গ্রাম, মেদিনীপুর
 দেবানন্দপুর গ্রাম, হুগলি
ব্যাখ্যাঃ

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮২০ সালের ২৬শে সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির (অধুনা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা) বীরসিংহ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

 আত্মচরিত
 আত্মকথা
 আত্মজিজ্ঞাসা
 আমার কথা
ব্যাখ্যাঃ

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের আত্মজীবনীমূলক লেখাটির নাম হলো 'আত্মচরিত'

এটি একটি অসমাপ্ত রচনা, যেখানে তিনি তার শৈশব জীবনের কথা, তার পিতা ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, পিতামহ এবং জননীর কথা বর্ণনা করেছেন। বিদ্যাসাগরের মৃত্যুর পর তার পুত্র নারায়ণচন্দ্র বিদ্যারত্ন এটি প্রকাশ করেন।

 স্মৃতি কথামালা
 আত্মচরিত
 আত্মকথা
 আমার কথা
ব্যাখ্যাঃ

'আত্মচরিত' হলো ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অসমাপ্ত আত্মজীবনী।

৬. বাংলা গদ্যের জনক কে?

[ বিসিএস ৩১তম ]

 ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
 বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
 উইলিয়াম কেরি
 রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা গদ্যের জনক বলা হয় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর-কে।

বাংলা গদ্যের আধুনিক রূপ দিতে এবং এর শৈলীকে সহজ ও সাবলীল করতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তাঁর রচনাগুলো বাংলা গদ্যকে একটি নতুন দিকনির্দেশনা দিয়েছে।

 মার্চেন্ট অব ভেনিস
 কমেডি অব এররস
 অ্যা মিডসামার নাইটস ড্রিম
 টেমিং অব দ্য শ্রু
ব্যাখ্যাঃ

ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নাট্যকার উইলিয়াম শেক্সপিয়র (১৫৬৪-১৬১৬ খ্রি.) রচিত প্রথম নাটক ‘দ্য কমেডি অব এররস’ (১৫৯২-৯৩) অবলম্বনে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (১৮২০-১৮৯১ খ্রি.) ‘ভ্রান্তিবিলাস’ রচনা করেন। ১৮৬৯ সালে তিনি শেক্সপিয়রের এ নাটকটির বঙ্গানুবাদ করেন।

 দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
 ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
 রামমোহন রায়
 কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়
ব্যাখ্যাঃ

লেখক, সমাজ সংস্কারক ও শিক্ষাবিদ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের (১৮২০-১৮৯১ খ্রি) একটি মৌলিক গ্রন্হ ‘প্রভাবতী সম্ভাষণ’ । তার রচিত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য গ্রন্হের মধ্যে রয়েছে- ‘বেতালপঞ্চবিংশতি’ (হিন্দি বৈতালপচ্চীসীর বঙ্গানুবাদ), ‘শকুন্তলা’ (কালিদাসের ‘অভিজ্ঞানশকুন্তলম’ নাটকের উপাখ্যান ভাগের বঙ্গানুবাদ), ‘ভ্রান্তিবিলাস’ (শেক্সপীয়রের ‘Comedy of Errors’ - এর বঙ্গানুবাদ) ইত্যাদি।