আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

প্রশ্নঃ কোনটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ?

[ বিসিএস ৩৮তম ]

ক. শেষলেখা
খ. শেষপ্রশ্ন
গ. শেষকথা
ঘ. শেষদিন
উত্তরঃ শেষলেখা
ব্যাখ্যাঃ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন বাংলা সাহিত্যের এক অবিসংবাদিত প্রতিভা। তিনি একাধারে কবি, সাহিত্যিক, নাট্যকার, সুরকার, দার্শনিক, চিত্রশিল্পী এবং শিক্ষাবিদ ছিলেন। তার সাহিত্যকর্মের মধ্যে কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা বিপুল। তিনি প্রায় ৫৬টি কাব্যগ্রন্থ রচনা করেছেন।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কিছু উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের তালিকা নিচে দেওয়া হলো:

  • কবিকাহিনী (১৮৭৮) - এটি রবীন্দ্রনাথের প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ।
  • বনফুল (১৮৮০)
  • সন্ধ্যাসংগীত (১৮৮২)
  • প্রভাতসংগীত (১৮৮৩)
  • কড়ি ও কোমল (১৮৮৬)
  • মানসী (১৮৯০) - এই কাব্যগ্রন্থের মাধ্যমেই রবীন্দ্রনাথের কাব্যপ্রতিভা পূর্ণতা লাভ করে।
  • সোনার তরী (১৮৯৪) - 'সোনার তরী', 'দুই বিঘা জমি', 'দেনাপাওনা' ইত্যাদি বিখ্যাত কবিতা এই কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত।
  • চিত্রা (১৮৯৬)
  • চৈতালি (১৮৯৬)
  • কল্পনা (১৯০০)
  • কথা ও কাহিনী (১৯০০)
  • ক্ষণিকা (১৯০০)
  • নৈবেদ্য (১৯০১)
  • খেয়া (১৯০৬)
  • গীতাঞ্জলি (১৯১০) - এই কাব্যগ্রন্থের জন্য ১৯১৩ সালে তিনি এশিয়ার প্রথম ব্যক্তি হিসেবে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। (ইংরেজি অনুবাদ 'Gitanjali: Song Offerings')
  • গীতিমাল্য (১৯১৪)
  • গীতালি (১৯১৪)
  • বলাকা (১৯১৬) - গতিময়তা ও নতুনত্বের প্রতীকী কাব্য।
  • পলাতকা (১৯১৮)
  • পূরবী (১৯২৫)
  • মহুয়া (১৯২৯)
  • পুনশ্চ (১৯৩২) - বাংলা কাব্যে গদ্যরীতির ব্যবহার শুরু হয় এই কাব্যগ্রন্থ থেকে।
  • শেষ সপ্তক (১৯৩৫)
  • পত্রপুট (১৯৩৬)
  • শ্যামলী (১৯৩৬)
  • খাপছাড়া (১৯৩৭)
  • প্রান্তিক (১৯৩৮)
  • সেঁজুতি (১৯৩৮)
  • নবজাতক (১৯৪০)
  • রোগশয্যায় (১৯৪০)
  • আরোগ্য (১৯৪১)
  • জন্মদিনে (১৯৪১)
  • শেষ লেখা (১৯৪১) - এটি রবীন্দ্রনাথের জীবনের শেষ কাব্যগ্রন্থ, যা তার মৃত্যুর কয়েক মাস আগে প্রকাশিত হয়।

এছাড়াও তার আরও অনেক ছোট-বড় কাব্যগ্রন্থ রয়েছে। রবীন্দ্রনাথের কাব্য বৈচিত্র্যপূর্ণ এবং বাংলা সাহিত্যের এক বিশাল সম্পদ।