আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. RAM
খ. Hard Disk
গ. ROM
ঘ. Register
ব্যাখ্যাঃ

কম্পিউটার মেমোরি হিসেবে দ্রুততম হলো রেজিস্টার (Register)।


সংক্ষেপে কারণ:

  • রেজিস্টার সরাসরি CPU-র ভেতর থাকে।
  • ডেটা প্রসেস করার জন্য CPU প্রথমেই রেজিস্টার ব্যবহার করে।
  • র‍্যাম (RAM), ক্যাশ (Cache) ইত্যাদির থেকেও রেজিস্টার অনেক দ্রুত কাজ করে।
  • সাধারণত খুবই ছোট সাইজের (কয়েক বিট থেকে কয়েক কিলোবাইট পর্যন্ত) হয়, কিন্তু স্পিড সর্বোচ্চ
ক. Size of RAM
খ. Size of ROM
গ. Size of Cache Memory
ঘ. Size of Register
ব্যাখ্যাঃ

Size of ROM (Read-Only Memory): ROM হলো স্থায়ী মেমরি যেখানে কম্পিউটারের বুট করার জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলী (firmware) সংরক্ষিত থাকে। ROM-এর আকার কম্পিউটারের বুটিং প্রক্রিয়া এবং কিছু বেসিক ফাংশনকে প্রভাবিত করে, কিন্তু এটি অ্যাপ্লিকেশন চালানোর বা ডেটা প্রক্রিয়াকরণের মতো দৈনন্দিন কর্মক্ষমতার উপর সরাসরি কোনো প্রভাব ফেলে না।

ক. Register
খ. ROM
গ. Flags
ঘ. Output Unit
ব্যাখ্যাঃ

ALU (Arithmetic Logic Unit)-এর আউটপুট রাখার জন্য প্রধানত কঃ Register ব্যবহৃত হয়।

এখানে অন্যান্য বিকল্পগুলোর ব্যাখ্যা দেওয়া হলো:

  • কঃ Register: রেজিস্টার হলো সিপিইউ-এর মধ্যে অবস্থিত ছোট, দ্রুতগতির মেমোরি স্থান। ALU যখন কোনো গাণিতিক বা লজিক্যাল অপারেশন সম্পন্ন করে, তখন সেই অপারেশনের ফলাফল প্রাথমিকভাবে একটি রেজিস্টারে জমা রাখা হয়। এই রেজিস্টার থেকে ডেটা পরবর্তীতে প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করা হয়।

  • খঃ ROM (Read-Only Memory): ROM হলো স্থায়ী মেমোরি যেখানে ডেটা শুধুমাত্র পড়া যায়, পরিবর্তন করা যায় না। এটি সাধারণত কম্পিউটারের বুটিং প্রক্রিয়া বা ফার্মওয়্যার ধারণ করার জন্য ব্যবহৃত হয়, ALU-এর আউটপুট রাখার জন্য নয়।

  • গঃ Flags: ফ্ল্যাগ হলো বিশেষ সিঙ্গেল-বিট রেজিস্টার যা ALU অপারেশনের ফলাফল সম্পর্কে কিছু তথ্য ধারণ করে, যেমন ক্যারি, জিরো, নেগেটিভ ইত্যাদি। এগুলো সরাসরি ALU-এর আউটপুট ধারণ করে না, বরং ফলাফলের বৈশিষ্ট্য নির্দেশ করে।

  • ঘঃ Output Unit: আউটপুট ইউনিট হলো কম্পিউটারের সেই অংশ যা প্রক্রিয়াকরণের পর ব্যবহারকারীর কাছে ফলাফল প্রদর্শন করে (যেমন মনিটর, প্রিন্টার)। ALU-এর আউটপুট প্রথমে রেজিস্টারে জমা হয়, তারপর প্রয়োজন অনুযায়ী আউটপুট ইউনিটে পাঠানো হতে পারে, কিন্তু আউটপুট ইউনিট সরাসরি ALU-এর আউটপুট ধারণ করে না।

সুতরাং, ALU-এর আউটপুট প্রাথমিকভাবে Register-এ রাখা হয়।

ক. RAM
খ. হার্ডডিস্ক ড্রাইভ
গ. ফ্লাশ মেমোরি
ঘ. অপটিকাল ডিস্ক ড্রাইভ
ব্যাখ্যাঃ

নির্দিষ্ট কাজের জন্য যে চিপ বা Integrated Circuit (IC) ডিজাইন করা হয় তাকে এমবেডেড সিস্টেম বলে। -এমবেডেড সিস্টেমের প্রাণশক্তি হচ্ছে মাইক্রোকন্ট্রোলার। আর মাইক্রোকন্ট্রোলার হলো এমন একটি Integrated Circuit (IC) যার মধ্যে একত্রে Processor, RAM, ROM যুক্ত থাকে। -সাধারণত সব এমবেডেড সিস্টেমে RAM থাকে। RAM ছাড়া এমবেডেড সিস্টেমের কার্যক্ষমতার অনেক সীমাবদ্ধতা চলে আসে।

-অন্যদিকে, ফ্লাশ মেমরি এক ধরনের Non-volatile মেমরি, যার মধ্যে তথ্য সঞ্চয়ের সাথে পড়াও যায়। -এতে দ্রুত তথ্য স্থানান্তর করা যায় বলে একে ফ্লাশ মেমরি বলা হয়। -এটি সাধারণত USB পোর্ট এর মাধ্যমে কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করা হয়।

ক. Registers
খ. SSD
গ. RAM
ঘ. Cache memory
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হল কঃ Registers

মেমরি অ্যাক্সেস টাইমের ক্ষেত্রে, Registers এর অ্যাক্সেস টাইম সবচেয়ে কম।

এখানে মেমরিগুলোর অ্যাক্সেস টাইমের একটি তুলনামূলক চিত্র দেওয়া হল (দ্রুততম থেকে ধীরতম):

  1. Registers: এগুলো সিপিইউ-এর ভেতরে অবস্থিত অত্যন্ত ছোট এবং দ্রুতগতির মেমরি। সিপিইউ সরাসরি এদের ডেটা ব্যবহার করে এবং এদের অ্যাক্সেস টাইম খুবই কম (প্রায় এক ক্লক সাইকেল)।
  2. Cache Memory: এটি সিপিইউ এবং প্রধান মেমরি (RAM) এর মধ্যে অবস্থিত একটি ছোট এবং দ্রুতগতির মেমরি। এটি প্রায়শই ব্যবহৃত ডেটা এবং নির্দেশাবলী সংরক্ষণ করে, ফলে সিপিইউ দ্রুত সেই ডেটা অ্যাক্সেস করতে পারে। ক্যাশ মেমরির অ্যাক্সেস টাইম রেজিস্টারের চেয়ে কিছুটা বেশি হলেও RAM এবং SSD এর চেয়ে অনেক কম।
  3. RAM (Random Access Memory): এটি প্রধান মেমরি হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং ক্যাশ মেমরির তুলনায় এর অ্যাক্সেস টাইম বেশি। কম্পিউটার চালু থাকা অবস্থায় এখানে ডেটা সাময়িকভাবে সংরক্ষণ করা হয়।
  4. SSD (Solid State Drive): এটি একটি ইলেকট্রনিক স্টোরেজ ডিভাইস এবং হার্ড ডিস্ক ড্রাইভের (HDD) তুলনায় অনেক দ্রুত। তবে RAM এবং ক্যাশ মেমরির তুলনায় এর অ্যাক্সেস টাইম উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।

সুতরাং, অ্যাক্সেস টাইমের দিক থেকে Registers সবচেয়ে দ্রুত।

ক. malware
খ. firmware
গ. virus
ঘ. lip-lop
ব্যাখ্যাঃ

ROM (Read Only Memory) ভিত্তিক প্রোগ্রামকে ফার্মওয়্যার (Firmware) বলা হয়।

ফার্মওয়্যার হলো এক ধরনের সফটওয়্যার যা হার্ডওয়্যার ডিভাইসের ভিতরে স্থায়ীভাবে প্রোগ্রাম করা থাকে। এটি ডিভাইসের মৌলিক ক্রিয়াকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং এটি ছাড়া হার্ডওয়্যার সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। যেমন, কম্পিউটারের BIOS/UEFI, স্মার্টফোনের বুট লোডার, প্রিন্টারের অপারেটিং প্রোগ্রাম ইত্যাদি সবই ফার্মওয়্যার।

এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এটি সাধারণ সফটওয়্যারের মতো সহজে পরিবর্তন বা মুছে ফেলা যায় না। এটি ডিভাইসের తయারী প্রক্রিয়াতেই ROM (বা Flash Memory, EPROM, EEPROM-এর মতো ROM-এর প্রকারভেদ)-এ লোড করা হয়।

ক. ভাইরাস ধ্বংসের জন্য
খ. খারাপ সেক্টরসমূহ পরীক্ষা করতে
গ. ডিস্কের ফাইলগুলোকে পুনর্বিন্যস্ত করতে
ঘ. ডিস্ক ফরমেট করতে
ব্যাখ্যাঃ

ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টেশন (Disk Defragmentation) হলো একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কম্পিউটারের হার্ডডিস্কে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ফাইলগুলির অংশগুলোকে একত্রিত করে একটি নির্দিষ্ট স্থানে সাজিয়ে রাখা হয়। এর ফলে কম্পিউটার ফাইল খুঁজে পেতে এবং সেগুলো অ্যাক্সেস করতে দ্রুত কাজ করতে পারে।

যখন আপনি কম্পিউটারে ফাইল সেভ করেন, মুছে ফেলেন বা পরিবর্তন করেন, তখন ফাইলগুলো হার্ডডিস্কের বিভিন্ন অংশে খণ্ড খণ্ড (fragments) হয়ে ছড়িয়ে পড়ে। এর ফলে একটি ফাইলকে পড়তে বা লিখতে গেলে হার্ডডিস্কের রিড/রাইট হেডকে অনেক বেশি ঘুরতে হয়, যা কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয়।

ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টেশন কিভাবে কাজ করে?

ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টার ইউটিলিটি প্রোগ্রামটি হার্ডডিস্কের এই খণ্ড খণ্ড হয়ে থাকা ফাইলগুলিকে খুঁজে বের করে এবং সেগুলোকে একটি নির্দিষ্ট স্থানে পর পর সাজিয়ে রাখে। এটি হার্ডডিস্কে থাকা খালি জায়গাগুলোকেও একত্রিত করে, যাতে নতুন ফাইল সেভ করার সময় সেগুলো একবারে একটি নির্দিষ্ট স্থানে সংরক্ষণ করা যায়।

ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টেশনের সুবিধা

  • কম্পিউটারের গতি বৃদ্ধি: ফাইল অ্যাক্সেস এবং প্রোগ্রাম লোডিং দ্রুত হয়, ফলে সামগ্রিক সিস্টেমের কার্যকারিতা বাড়ে।
  • সিস্টেমের স্থিতিশীলতা: হার্ডডিস্কের ওপর চাপ কমে আসে, যা সিস্টেমকে আরও স্থিতিশীল রাখে।
  • হার্ডডিস্কের আয়ু বৃদ্ধি: রিড/রাইট হেডের অপ্রয়োজনীয় চলাচল কমিয়ে হার্ডডিস্কের কার্যক্ষমতা ও আয়ু বাড়াতে সাহায্য করে।
ক. RAM
খ. ROM
গ. Mercury Delay Lines
ঘ. Registors
ব্যাখ্যাঃ

EDSAC (Electronic Delay Storage Automatic Calculator) কম্পিউটার-এ ডেটা সংরক্ষণের জন্য মার্কারি ডিলে লাইন (Mercury Delay Line Memory) মেমোরি ব্যবহার করা হতো।

এটি প্রথম দিকের কম্পিউটারগুলোতে ব্যবহৃত এক ধরনের মেমোরি ছিল, যেখানে ডেটা শব্দ তরঙ্গ (sound waves) হিসেবে পারদপূর্ণ টিউবের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হতো। এই শব্দ তরঙ্গগুলো এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌঁছাতে যে সময় নিত, সেই সময়ের ব্যবধানে ডেটা সংরক্ষিত থাকত। ডেটা হারিয়ে যাওয়া এড়াতে এটি বারবার রিফ্রেশ করা হতো।

ক. SRAM
খ. DRAM
গ. ROM
ঘ. উপরের সবগুলো
ব্যাখ্যাঃ

নন-ভোলাটাইল মেমরি (Non-volatile memory) হলো এক ধরনের কম্পিউটার মেমরি যা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলেও তার মধ্যে সংরক্ষিত তথ্য ধরে রাখতে পারে। অর্থাৎ, আপনি কম্পিউটার বন্ধ করে দিলেও বা বিদ্যুৎ চলে গেলেও এই মেমরিতে থাকা ডেটা মুছে যায় না।

এর বিপরীত হলো ভোলাটাইল মেমরি (যেমন RAM), যা বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু থাকাকালীনই ডেটা সংরক্ষণ করে এবং বিদ্যুৎ চলে গেলে ডেটা হারিয়ে ফেলে।

নন-ভোলাটাইল মেমরির বৈশিষ্ট্য:

  • স্থায়ী ডেটা সংরক্ষণ: বিদ্যুৎ চলে গেলেও ডেটা হারায় না।
  • প্রাথমিক বুটিং-এ সহায়তা: অপারেটিং সিস্টেম এবং কম্পিউটারের বুট করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো এতে সংরক্ষিত থাকে।
  • ধীর গতি: সাধারণত ভোলাটাইল মেমরির (যেমন RAM) চেয়ে এর ডেটা পড়া ও লেখার গতি ধীর হয়।
  • বৃহৎ ধারণক্ষমতা: এটি সাধারণত বড় আকারের ডেটা সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয়।

নন-ভোলাটাইল মেমরির উদাহরণ:

কিছু সাধারণ নন-ভোলাটাইল মেমরির উদাহরণ হলো:

  • রম (ROM - Read-Only Memory): কম্পিউটারের বায়োস (BIOS) এবং ফার্মওয়্যার (Firmware) এতে সংরক্ষিত থাকে।
  • ফ্ল্যাশ মেমরি (Flash Memory): এটি পেনড্রাইভ (USB Drive), সলিড স্টেট ড্রাইভ (SSD), মেমরি কার্ড, স্মার্টফোন এবং ডিজিটাল ক্যামেরায় ব্যবহৃত হয়।
  • হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ (HDD - Hard Disk Drive): এটি ডেটা ও অপারেটিং সিস্টেম সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • অপটিক্যাল ডিস্ক (Optical Discs): যেমন সিডি (CD), ডিভিডি (DVD), ব্লু-রে ডিস্ক (Blu-ray Disc)।
  • ইইপিআর‌ওএম (EEPROM - Electrically Erasable Programmable Read-Only Memory): এটি রমের একটি উন্নত সংস্করণ যা বৈদ্যুতিকভাবে মুছে ও পুনরায় লেখা যায়।
ক. ১ কিলোবাইট = ১০২৪ বাইট
খ. ১ মেগাবাইট = ১০২৪ বাইট
গ. ১ কিলোবাইট = ১০০০ বাইট
ঘ. ১ মেগাবাইট = ১০০০ বাইট
ব্যাখ্যাঃ কম্পিউটার এবং ডিজিটাল ডেটা সংরক্ষণে:
১ কিলোবাইট (KB) = ১০২৪ বাইট (bytes)

যদিও "কিলো" উপসর্গটি সাধারণত ১০০০ বোঝাতে ব্যবহৃত হয় (যেমন ১ কিলোমিটার = ১০০০ মিটার), কম্পিউটারের ক্ষেত্রে বাইনারি পদ্ধতির কারণে ২-এর ঘাত (210) হিসেবে ১০২৪ বাইটকে ১ কিলোবাইট ধরা হয়।
ক. RAM
খ. Hard Disk
গ. Pen drive
ঘ. কোনোটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

কম্পিউটারের প্রাইমারি মেমরি হলো RAM (র‍্যাম)

ব্যাখ্যা:

  • প্রাইমারি মেমরি (Primary Memory): এটি কম্পিউটারের প্রধান মেমরি, যা সিপিইউ (CPU) সরাসরি অ্যাক্সেস করতে পারে। এটি বর্তমানে চলমান প্রোগ্রাম এবং ডেটা অস্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে। কম্পিউটার বন্ধ হলে বা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হলে এর ডেটা হারিয়ে যায় (এ কারণে RAM কে ভোলাটাইল মেমরি বলা হয়)। RAM (Random Access Memory) এবং ROM (Read-Only Memory) উভয়ই প্রাইমারি মেমরি হলেও, RAM কম্পিউটারের "ওয়ার্কিং মেমরি" বা কর্মক্ষেত্র হিসেবে কাজ করে।

  • Hard Disk (হার্ড ডিস্ক) এবং Pen drive (পেন ড্রাইভ): এগুলো হলো সেকেন্ডারি মেমরি (Secondary Memory) বা সহায়ক মেমরি। এগুলো স্থায়ীভাবে ডেটা সংরক্ষণ করে (নন-ভোলাটাইল) এবং বিদ্যুৎ চলে গেলেও ডেটা হারায় না। তবে সিপিইউ সরাসরি এদের থেকে ডেটা অ্যাক্সেস করে না; ডেটা প্রথমে RAM-এ লোড হয় তারপর সিপিইউ প্রক্রিয়া করে।

ক. এ্যলুমিনিয়াম
খ. প্লাসটিক
গ. সিলিকন
ঘ. কোনোটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

কম্পিউটার মূল মেমোরি (যেমন RAM - Random Access Memory) তৈরি হয় প্রধানত সিলিকন দিয়ে।

সিলিকন একটি সেমিকন্ডাক্টর (Semiconductor) উপাদান, যা ইলেকট্রনিক সার্কিট এবং চিপ তৈরির জন্য অপরিহার্য। মেমোরি চিপগুলোর মূল উপাদান হলো সিলিকন ওয়েফার।

ক. নির্ধারিত ফাইল কপি করা
খ. আগের প্রোগ্রামে ফিরে যাওয়া
গ. সবশেষ পরিবর্তন Undo করা
ঘ. কোনোটিই নয়
ব্যাখ্যাঃ

ব্যাকআপ প্রোগ্রাম (Backup Program) বলতে বোঝানো হয় একটি সফটওয়্যার বা পদ্ধতি যার মাধ্যমে কম্পিউটার সিস্টেম, সার্ভার বা যেকোনো ডিজিটাল ডিভাইসের ডেটা ও ফাইলগুলোর একটি অনুলিপি (copy) তৈরি করে অন্য কোথাও নিরাপদে সংরক্ষণ করা হয়।

এই অনুলিপি (যাকে 'ব্যাকআপ' বলা হয়) তৈরি করার মূল উদ্দেশ্য হলো, যদি মূল ডেটা কোনো কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, হারিয়ে যায়, বা অ্যাক্সেস করা না যায় (যেমন: হার্ডওয়্যার ব্যর্থতা, ভাইরাস আক্রমণ, ভুলবশত মুছে ফেলা, চুরি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ), তবে এই সংরক্ষিত অনুলিপি ব্যবহার করে ডেটা পুনরুদ্ধার (restore) করা যায়।

ক. Read-out
খ. Read from
গ. Read
ঘ. উপরের সবগুলোই
ব্যাখ্যাঃ

কম্পিউটার মেমোরি থেকে সংরক্ষিত ডেটা উত্তোলনের পদ্ধতিকে বোঝাতে ব্যবহৃত শব্দগুলো হলো:

ঘঃ উপরের সবগুলোই

  • Read-out: এটি একটি সাধারণ পরিভাষা যা মেমোরি থেকে ডেটা পড়ার প্রক্রিয়াকে বোঝায়।
  • Read from: এটিও একটি সঠিক ব্যবহার, যেমন "কম্পিউটার মেমোরি থেকে ডেটা রিড করা হচ্ছে।"
  • Read: মেমোরি থেকে ডেটা উত্তোলনের সবচেয়ে সহজ এবং প্রচলিত ক্রিয়া এটি।

এই তিনটি শব্দই ডেটা উত্তোলনের প্রক্রিয়াকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যদিও "Read" সবচেয়ে সাধারণ এবং সরাসরি শব্দ।

ক. RAM
খ. Clipboard
গ. Terminal
ঘ. Hard Disk
ব্যাখ্যাঃ

প্রোগ্রাম থেকে কপি করা ডেটা সাময়িকভাবে ক্লিপবোর্ডে (Clipboard) থাকে।

  • ক্লিপবোর্ড (Clipboard): এটি অপারেটিং সিস্টেমের একটি বিশেষ সাময়িক মেমোরি এলাকা। যখন আপনি কোনো টেক্সট, ছবি, ফাইল বা অন্য কোনো ডেটা 'কপি' (Ctrl+C) বা 'কাট' (Ctrl+X) করেন, তখন সেটি এই ক্লিপবোর্ডে জমা হয়। এরপর যখন আপনি 'পেস্ট' (Ctrl+V) করেন, তখন ক্লিপবোর্ডে থাকা ডেটা গন্তব্যে স্থানান্তরিত হয়। ক্লিপবোর্ড সাধারণত একবারেই একটি আইটেম ধরে রাখতে পারে (যদিও কিছু উন্নত ক্লিপবোর্ড ম্যানেজার একাধিক আইটেম সংরক্ষণ করতে পারে), এবং কম্পিউটার বন্ধ করলে বা নতুন ডেটা কপি করলে আগের ডেটা মুছে যায়।

অন্যান্য বিকল্পগুলো হলো:

  • RAM (Random Access Memory): এটি কম্পিউটারের প্রধান মেমোরি, যেখানে চলমান প্রোগ্রাম এবং ডেটা অস্থায়ীভাবে সংরক্ষিত থাকে। ক্লিপবোর্ড মূলত RAM-এর একটি অংশ ব্যবহার করে, তবে 'ক্লিপবোর্ড' একটি আরও সুনির্দিষ্ট ধারণা যা কপি-পেস্ট কার্যকারিতাকে নির্দেশ করে।
  • Terminal: এটি একটি টেক্সট-ভিত্তিক ইন্টারফেস যা অপারেটিং সিস্টেমের সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ডেটা সংরক্ষণের জায়গা নয়।
  • Hard Disk: এটি কম্পিউটারের স্থায়ী স্টোরেজ, যেখানে অপারেটিং সিস্টেম, প্রোগ্রাম এবং ব্যবহারকারীর ফাইলগুলো দীর্ঘমেয়াদী সংরক্ষণের জন্য থাকে। কপি করা ডেটা সরাসরি হার্ড ডিস্কে যায় না, যতক্ষণ না আপনি সেটিকে কোনো ফাইলে পেস্ট করে সংরক্ষণ করেন।
ক. RAM
খ. ROM
গ. হার্ডওয়্যার
ঘ. সফ্টওয়্যার
ব্যাখ্যাঃ

ROM (Read Only Memory) হচ্ছে কম্পিউটারের স্থায়ী স্মৃতি। কারণ সরবরাহ বন্ধ করলেও ROM-এ সংরক্ষিত ডেটা মুছে যায় না। ROM-এ রক্ষিত ডেটা সাধারণত অপরিবর্তনীয়। তবে বর্তমানে এমন অনেক ধরনের ROM উদ্ভাবিত হয়েছে যাতে বিশেষ ব্যবস্থায় সংরক্ষিত ডেটা মুছে আবার নতুন ডেটা সংরক্ষণ করা যায়। অপরদিকে RAM (Random Access Memory) হচ্ছে কম্পিউটারের অস্থায়ী স্মৃতি। কারণ বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করলে RAM-এ সংরক্ষিত ডেটা মুছে যায়। RAM-এ সংরক্ষিত ডেটা খুব সহজেই পরিবর্তনীয়।