আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. এটি Interpreter-এর চেয়ে অনুবাদ করতে বেশি সময় লাগে
খ. এটি প্রতি লাইন প্রোগ্রাম পড়ে এবং অনুবাদ করে
গ. এটি একবারে পুরো প্রোগ্রাম অনুবাদ করে
ঘ. এটি মেশিন প্রোগ্রামকে সোর্স প্রোগ্রামে রূপান্তর করে
ব্যাখ্যাঃ

কম্পাইলার একবারে পুরো প্রোগ্রাম অনুবাদ করে। এটি ইন্টারপ্রেটারের প্রধান পার্থক্য। ইন্টারপ্রেটার লাইন বাই লাইন কোড অনুবাদ করে এবং সাথে সাথেই চালায়।

ক. Java
খ. MySQL
গ. Oracle
ঘ. উপরের সবগুলো
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো কঃ Java।

Structured Query Language (SQL) হলো ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে ডেটা ব্যবস্থাপনা এবং পুনরুদ্ধারের জন্য ব্যবহৃত একটি স্ট্যান্ডার্ড প্রোগ্রামিং ভাষা। MySQL এবং Oracle উভয়ই জনপ্রিয় রিলেশনাল ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (RDBMS) এবং তারা ডেটাবেসের সাথে যোগাযোগের জন্য SQL ব্যবহার করে।

অন্যদিকে, Java হলো একটি উচ্চ-স্তরের, ক্লাস-ভিত্তিক, অবজেক্ট-ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ভাষা। এটি বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টের জন্য ব্যবহৃত হয়, তবে এটি সরাসরি কোনো ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা SQL নয়। Java অ্যাপ্লিকেশনগুলো JDBC (Java Database Connectivity) API ব্যবহার করে ডেটাবেসের সাথে যোগাযোগ করতে পারে এবং SQL কোয়েরি পাঠাতে পারে, কিন্তু Java নিজে SQL নয়।

সুতরাং, Java Structured Query Language নয়।

ক. Machine language
খ. C
গ. JAVA
ঘ. Python
ব্যাখ্যাঃ

যে কম্পিউটার ভাষায় সবকিছু শুধুমাত্র বাইনারি কোডে (০ এবং ১) লেখা হয় তাকে যন্ত্র ভাষা (Machine Language) বলে। এটি কম্পিউটারের নিজস্ব ভাষা এবং সরাসরি সিপিইউ (সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট) কর্তৃক নির্বাহযোগ্য।

প্রশ্নঃ API মানে-

[ বিসিএস ৪১তম ]

ক. Advanced Processing Information
খ. Application Processing Information
গ. Application Programming Interface
ঘ. Application Processing Interface
ব্যাখ্যাঃ

API-এর পূর্ণরূপ হলো Application Programming Interface.

সহজ ভাষায়, API হলো একগুচ্ছ নিয়ম ও প্রোটোকল যা বিভিন্ন সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশনকে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে এবং ডেটা আদান-প্রদান করতে সাহায্য করে। এটি দুটি ভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনকে একে অপরের কার্যকারিতা ব্যবহার করার একটি মাধ্যম তৈরি করে, যাতে ডেভেলপারদের নতুন করে সবকিছু তৈরি করতে না হয়।

ক. Interpreter
খ. Emulator
গ. Compiler
ঘ. Simulator
ব্যাখ্যাঃ

কম্পাইলার (Compiler) একটি প্রোগ্রাম যা একটি উচ্চ-স্তরের প্রোগ্রামিং ভাষার লেখা সম্পূর্ণ কোডকে একবারে মেশিন কোডে (কম্পিউটারের বোধগম্য ভাষা) অনুবাদ করে। এই অনুবাদ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পরে, কম্পিউটার সেই মেশিন কোডটি সরাসরি সম্পাদন করতে পারে।

অন্যদিকে:

  • Interpreter: ইন্টারপ্রেটার (Interpreter) একটি উচ্চ-স্তরের প্রোগ্রামিং ভাষার কোডকে লাইন বাই লাইন অনুবাদ করে এবং সাথে সাথেই সম্পাদন করে। এটি সম্পূর্ণ প্রোগ্রামকে একবারে অনুবাদ করে না।
  • Emulator: ইমুলেটর (Emulator) একটি সিস্টেম (যেমন একটি কম্পিউটার বা ভিডিও গেম কনসোল) কে অন্য একটি সিস্টেমের মতো আচরণ করতে সক্ষম করে। এটি প্রোগ্রাম অনুবাদ বা সম্পাদনের সাথে সরাসরি জড়িত নয়।
  • Simulator: সিমুলেটর (Simulator) বাস্তব জগতের কোনো প্রক্রিয়া বা সিস্টেমের আচরণকে অনুকরণ করে। এটিও প্রোগ্রাম অনুবাদ বা সম্পাদনের সাথে সরাসরি জড়িত নয়।
ক. Windows XP
খ. Windows 98
গ. MS DOS
ঘ. Windows 7
ব্যাখ্যাঃ

মাইক্রোসফটের প্রথম প্রোগ্রাম ছিল Altair BASIC

বিল গেটস এবং পল অ্যালেন ১৯৭৫ সালে Altair 8800 মাইক্রোকম্পিউটারের জন্য একটি BASIC ইন্টারপ্রেটার তৈরি করেন। এই প্রোগ্রামটিই তাদের নতুন কোম্পানি "মাইক্রো-সফট" (পরে মাইক্রোসফট) এর প্রথম পণ্য ছিল। এটি ছিল সেই সময়ের একটি যুগান্তকারী সফটওয়্যার, যা ব্যক্তিগত কম্পিউটারে প্রোগ্রামিং করার সুযোগ করে দিয়েছিল।

প্রদত্ত বিকল্পগুলোর মধ্যে MS DOS (মাইক্রোসফট ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেম) তাদের প্রথম দিকের এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রোগ্রামগুলির মধ্যে একটি ছিল, যা মাইক্রোসফটের জনপ্রিয়তা অর্জনে বিশাল ভূমিকা রেখেছিল। এটি একটি অপারেটিং সিস্টেম ছিল, আর Altair BASIC ছিল একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের ইন্টারপ্রেটার।

যদি প্রশ্নটি অপারেটিং সিস্টেমের ক্ষেত্রে হয়, তাহলে MS DOS একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম দিকের প্রোগ্রাম। কিন্তু যদি সামগ্রিকভাবে প্রথম প্রোগ্রামটির কথা বলা হয়, তবে তা ছিল Altair BASIC।

ক. C
খ. Java
গ. Assembly Language
ঘ. Machine Language
ব্যাখ্যাঃ

ভাষাগুলোর প্রজন্মগত শ্রেণীবিন্যাস হলো:

  • প্রথম প্রজন্ম (1GL): মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ (বাইনারি কোড, সরাসরি কম্পিউটার বোঝে)।
  • দ্বিতীয় প্রজন্ম (2GL): অ্যাসেম্বলি ল্যাঙ্গুয়েজ (অ্যাসেম্বলার ব্যবহার করে মেশিন কোডে রূপান্তরিত হয়)।
  • তৃতীয় প্রজন্ম (3GL): হাই-লেভেল ল্যাঙ্গুয়েজ যেমন C, C++, Java, Python, Fortran, COBOL ইত্যাদি। এগুলি মানুষের ভাষার কাছাকাছি এবং নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যারের উপর নির্ভরশীল নয়।
  • চতুর্থ প্রজন্ম (4GL): যেমন SQL, রিপোর্ট জেনারেটর ইত্যাদি।
  • পঞ্চম প্রজন্ম (5GL): কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণায় ব্যবহৃত, যেমন Prolog।

সুতরাং, C এবং Java উভয়ই 3G ভাষা। অ্যাসেম্বলি ল্যাঙ্গুয়েজ হলো 2G ভাষা, এবং মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ হলো 1G ভাষা।

ক. Data Definition Language
খ. Data Manipulation Language
গ. Query Language
ঘ. উপরের সবগুলোই
ব্যাখ্যাঃ

ডাটাবেজ ল্যাংগুয়েজ বলতে সেইসব ভাষা বোঝায় যা ডাটাবেজ তৈরি, ব্যবস্থাপনা এবং ডেটা নিয়ে কাজ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। প্রধানত তিন ধরনের ডাটাবেজ ল্যাংগুয়েজ রয়েছে, এবং উল্লেখিত সবগুলোই এর অংশ:

  • কঃ Data Definition Language (DDL): এই ভাষা ডাটাবেজের কাঠামো (structure) বা স্কিমা (schema) সংজ্ঞায়িত করতে ব্যবহৃত হয়। এর মাধ্যমে ডাটাবেজ, টেবিল, ভিউ, ইনডেক্স ইত্যাদি তৈরি, পরিবর্তন বা মুছে ফেলা হয়। উদাহরণস্বরূপ: CREATE TABLE, ALTER TABLE, DROP TABLE ইত্যাদি কমান্ড।

  • খঃ Data Manipulation Language (DML): এই ভাষা ডাটাবেজের মধ্যে ডেটা প্রবেশ করানো, পরিবর্তন করা বা মুছে ফেলার জন্য ব্যবহৃত হয়। এর মাধ্যমে ডেটাকে ম্যানেজ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ: INSERT, UPDATE, DELETE ইত্যাদি কমান্ড।

  • গঃ Query Language (কোয়েরি ল্যাংগুয়েজ): এটি মূলত ডেটাবেজ থেকে ডেটা পুনরুদ্ধার (retrieve) করার জন্য ব্যবহৃত হয়। সবচেয়ে পরিচিত কোয়েরি ল্যাংগুয়েজ হলো SQL (Structured Query Language), যেখানে SELECT কমান্ডটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। DML এর একটি প্রধান অংশই হলো কোয়েরি ল্যাংগুয়েজ।

সুতরাং, উপরের তিনটিই ডাটাবেজ ল্যাংগুয়েজের বিভিন্ন দিক বা প্রকারভেদ।

ক. Bill Gates
খ. Tim Cook
গ. Andrew S Grove
ঘ. Lawrence J. Ellison
ব্যাখ্যাঃ

Oracle Corporation এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন তিনজন:

  1. ল্যারি এলিসন (Larry Ellison)
  2. বব মাইনর (Bob Miner)
  3. এড ওটস (Ed Oates)

তারা ১৯৭৭ সালে "Software Development Laboratories (SDL)" নামে এই কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন, যা পরে "Relational Software Inc. (RSI)" এবং পরিশেষে ১৯৮২ সালে "Oracle Systems Corporation" (বর্তমানে Oracle Corporation) নামে পরিচিত হয়। ল্যারি এলিসন দীর্ঘদিন ধরে ওরাকলের সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং বর্তমানে তিনি এর এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান ও সিটিও (Chief Technology Officer) হিসেবে কর্মরত আছেন।