আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

 ১
 ২
 ৩
 ৪
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের সুন্দরবনে প্রধানত দুই প্রজাতির হরিণ দেখা যায়:

  1. চিত্রা হরিণ (Spotted Deer/Chital): এটি সুন্দরবনের সবচেয়ে বেশি দেখা যাওয়া এবং পরিচিত প্রজাতির হরিণ।
  2. মায়া হরিণ (Barking Deer/Muntjac): এই প্রজাতির হরিণের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম।

এছাড়াও, অতীতে বাংলাদেশে আরও কিছু প্রজাতির হরিণ (যেমন সাম্বার হরিণ, বারোশিঙা হরিণ, হগ হরিণ) দেখা গেলেও, সুন্দরবনে বর্তমানে এই দুটি প্রজাতিই প্রধানত বিদ্যমান। কিছু প্রজাতি প্রায় বিলুপ্তির পথে বা বাংলাদেশ থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।

 পটকা মাছ
 হাঙ্গর
 শুশুক
 জেলী ফিস
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তরটি হলো গঃ শুশুক

শুশুক (ডলফিন) একটি স্তন্যপায়ী প্রাণী। এরা জলের নিচে থাকে এবং মাছের মতো দেখতে হলেও ফুসফুসের সাহায্যে শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়। তাই, এদেরকে শ্বাস নেওয়ার জন্য বারবার জলের উপরে উঠে আসতে হয়।

 রেশমের চাষ
 মৎস্য চাষ
 মৌমাছির চাষ
 পাখিপালন বিদ্যা
ব্যাখ্যাঃ

এপিকালচার হচ্ছে মৌমাছির চাষ। রেশম চাষ, মৎস্য চাষ ও পাখিপালন বিদ্যাকে যথাক্রমে সেরিকালচার পিসিকালচার ও এভিকালচার বলে।

 শুশুক
 তিমি
 ইলিশ
 হাঙ্গর
ব্যাখ্যাঃ

‘শুশুক’ বা ‘ডলফিন’ এবং তিমি পানিতে বাস করলেও মাছের মতো ফুলকার সাহায্যে পানি থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করতে পারে না। এটি পানি থেকে ভেসে উঠে মাথার ওপর আড়াআড়িভাবে থাকা ছিদ্রের সাহায্যে বাতাস থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে।

 ইথেন
 এমোনিয়া
 মিথেন
 বিউটেন
ব্যাখ্যাঃ

স্তন্যপায়ী প্রাণীর মূত্রে ‘ইউরিয়া’ নামক জৈব পদার্থ থাকে। ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে ‘ফারমেন্টেশন’ প্রক্রিয়ায় মিথেন উৎপন্ন হয়। ঈস্ট, ব্যাকটেরিয়া প্রভৃতি এনজাইমের প্রভাবে জৈব পদার্থের রাসায়নিক পরিবর্তনের নাম ‘ফারমেন্টেশন’ বা ‘গাঁজন’।

 হাতি
 কুমির
 তিমি
 বাদুর
ব্যাখ্যাঃ

যে সকল প্রাণী বাচ্চা প্রসব করে এবং বাচ্চা মায়ের দুধ পান করে বড় হয় তাকে স্তন্যপায়ী প্রাণী বলে। হাতি, তিমি, বাদুর স্তন্যপায়ী প্রাণী। কুমির ডিম দেয় এবং সরীসৃপ প্রাণী।

 পটকা মাছ
 হাঙ্গর
 শুশুক
 জেলী ফিস
ব্যাখ্যাঃ

‘শুশুক’ বা ‘ডলফিন’ পানিতে বাস করলেও অন্যান্য মাছের মতো ফুলকার সাহায্যে পানি থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করতে পারে না। এটি পানি থেকে ভেসে উঠে বাতাস থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে। পটকা মাছ, হাঙ্গর ও জেলী ফিস পানিতে ফুলকার সাহায্যে শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ করে।