আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

 ৩
 ৪
 ৫
 ৬
ব্যাখ্যাঃ

২০২৩ সালে পাঁচজন নারী বেগম রোকেয়া পদক পেয়েছেন।

নারী জাগরণ ও নারী অধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য এই পাঁচ বিশিষ্ট নারীকে এই পদক প্রদান করা হয়।

 Smart Democracy
 Smart Politics
 Smart Society
 Smart Parliament
ব্যাখ্যাঃ

‘SMART Bangladesh’ ধারণার মূল উপাদানগুলো হলো:

  • Smart Citizen (স্মার্ট নাগরিক)
  • Smart Economy (স্মার্ট অর্থনীতি)
  • Smart Government (স্মার্ট সরকার)
  • Smart Society (স্মার্ট সমাজ)
 বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমেটিক অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স
 বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমেটিক এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড
 বাংলাদেশ ডিপ্লোমেটিক অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স
 বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমেটিক অ্যাওয়ার্ড
ব্যাখ্যাঃ

কূটনৈতিক ক্ষেত্রে অবদানের জন্য গত ২০২০ সালে প্রবর্তিত পুরস্কারের নাম হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কূটনীতি উৎকর্ষ পদক

এই পদকটি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রবর্তিত হয়েছে এবং এটি প্রতি বছর কূটনীতিকদের তাদের অসামান্য অবদানের জন্য প্রদান করা হয়।

 ২০২১-২০৩০
 ২০২৪-২০৩২
 ২০২১-২০৪১
 ২০২২-২০৫০
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের প্রেক্ষিত পরিকল্পনার (Perspective Plan) দুটি পর্যায় রয়েছে:

  • প্রথম প্রেক্ষিত পরিকল্পনা: ২০১০-২০২১ মেয়াদকালের জন্য প্রণীত হয়েছিল। এর মূল লক্ষ্য ছিল দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়নের একটি রূপরেখা তৈরি করা এবং বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করা।

  • দ্বিতীয় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা: ২০২১-২০৪১ মেয়াদকালের জন্য প্রণীত হয়েছে। এর মূল লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত দেশে পরিণত করা।

সুতরাং, যদি সামগ্রিকভাবে প্রেক্ষিত পরিকল্পনার সময়সীমা জিজ্ঞাসা করেন, তবে এটি ২০১০ থেকে ২০৪১ সাল পর্যন্ত বিস্তৃত।

 রোজ গার্ডেনে
 সিরাজগঞ্জে
 সন্তোষে
 সুনামগঞ্জে
ব্যাখ্যাঃ

কাগমারী সম্মেলন ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সম্মেলন, যা টাঙ্গাইল জেলার সন্তোষের কাগমারীতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই সম্মেলনটি ১৯৫৭ সালের ৮ থেকে ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলেছিল।

এই সম্মেলনের প্রধান উদ্যোক্তা ছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। তিনি তৎকালীন পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারের শোষণ ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে এই সম্মেলনের আয়োজন করেন।

কাগমারী সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য ও তাৎপর্য:

  • পাকিস্তানের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ: সম্মেলনের মাধ্যমে মওলানা ভাসানী এবং পূর্ব পাকিস্তানের অন্যান্য নেতারা পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতি তাদের তীব্র অসন্তোষ ও অনাস্থা প্রকাশ করেন।
  • পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসনের দাবি: সম্মেলনে পূর্ব পাকিস্তানের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের দাবি জোরালোভাবে উত্থাপন করা হয়।
  • আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়: এই সম্মেলনে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব ও কূটনীতিকরা অংশগ্রহণ করেন, যার মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের অধিকারের প্রতি আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করা হয়।
  • ভাষা ও সংস্কৃতির গুরুত্ব: সম্মেলনে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয় এবং এর স্বাধিকারের কথা বলা হয়।
  • ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন: পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করে একটি বৃহত্তর আন্দোলনের সূচনা করাই ছিল এই সম্মেলনের অন্যতম লক্ষ্য।
 ২৬
 ২৭
 ২৮
 ৩১
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (BCS) হলো গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ এবং অন্যান্য সরকারি সংস্থায় কর্মকর্তা নিয়োগের জন্য পরিচালিত একটি জাতীয়ভিত্তিক প্রতিযোগিতা। বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (BPSC) এই পরীক্ষার আয়োজন করে।

বর্তমানে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের মোট ২৬টি ক্যাডার পদ রয়েছে। এই ক্যাডারগুলো মূলত দুটি প্রধান ভাগে বিভক্ত:

১. সাধারণ ক্যাডার (General Cadre): এই ক্যাডারগুলোর কাজ সাধারণত প্রশাসন পরিচালনা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা, পররাষ্ট্র সম্পর্ক ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তৃত হয়। এখানে প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা যেকোনো বিষয় থেকে হতে পারে।

২. পেশাগত/কারিগরি ক্যাডার (Professional/Technical Cadre): এই ক্যাডারগুলো বিশেষায়িত জ্ঞান বা দক্ষতার প্রয়োজন হয়, যেমন চিকিৎসা, প্রকৌশল, কৃষি, শিক্ষা ইত্যাদি। এসব ক্যাডারের জন্য সাধারণত সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রয়োজন হয়।

কিছু ক্যাডার সাধারণ ও পেশাগত/কারিগরি উভয় ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।

২৬টি ক্যাডারের তালিকা (বর্ণানুক্রমিক):

সাধারণ ক্যাডার:

  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (আনসার)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (নিরীক্ষা ও হিসাব)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (সমবায়)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (শুল্ক ও আবগারি)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (পরিবার পরিকল্পনা)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (পররাষ্ট্র)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (পুলিশ)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (ডাক)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (কর)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বাণিজ্য)

পেশাগত/কারিগরি ক্যাডার:

  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (কৃষি)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বন)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (সাধারণ শিক্ষা)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (স্বাস্থ্য)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (মৎস্য)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (গণপূর্ত)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (রেলওয়ে প্রকৌশল)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (সড়ক ও জনপথ)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (পরিসংখ্যান)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (কারিগরি শিক্ষা)

উভয় ক্যাডার (সাধারণ এবং পেশাগত/কারিগরি):

  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (খাদ্য)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (তথ্য)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (পশু সম্পদ)
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (রেলওয়ে পরিবহন ও বাণিজ্যিক)

উল্লেখ্য, পূর্বে কিছু ক্যাডার ছিল (যেমন ইকোনমিক, টেলিকমিউনিকেশন) যা পরবর্তীতে বিলুপ্ত বা অন্য ক্যাডারের সাথে একীভূত করা হয়েছে, ফলে বর্তমান ক্যাডারের সংখ্যা ২৬টি।

 ফুটবল খেলোয়াড়
 অর্থনীতিবিদ
 কবি
 বৈজ্ঞানিক
ব্যাখ্যাঃ

জামাল নজরুল ইসলাম (জন্ম: ১৯৩৯, ঝিনাইদহ - মৃত্যু: ২০১৩, ঢাকা) ছিলেন একজন প্রখ্যাত বাংলাদেশী পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও বিশ্বতাত্ত্বিক (Cosmologist)। তিনি কৃষ্ণগহ্বর (Black Hole) এবং আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব (General Relativity) নিয়ে গবেষণার জন্য বিশেষভাবে পরিচিত।

তাঁর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি:

  • শিক্ষাজীবন: তিনি ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন এবং সেন্ট গ্রেগরী হাই স্কুল থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। এরপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এসসি. এবং ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.এ. ও পিএইচ.ডি. ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (ক্যালটেক) এবং প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠানেও গবেষণা করেছেন।
  • কর্মজীবন: তিনি দীর্ঘদিন ধরে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়, কিং'স কলেজ লন্ডন, ইউনিভার্সিটি কলেজ কার্ডিফ এবং প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা ও গবেষণার কাজ করেছেন। ১৯৮৪ সালে তিনি দেশে ফিরে এসে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিত বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং সেন্টার ফর ম্যাথমেটিকাল অ্যান্ড ফিজিক্যাল সায়েন্স (সিএমপিএস) প্রতিষ্ঠা করেন।
  • গবেষণা ও অবদান: তাঁর গবেষণার মূল ক্ষেত্র ছিল গাণিতিক পদার্থবিজ্ঞান, বিশেষ করে মহাকর্ষ এবং বিশ্বতত্ত্ব। তিনি আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতার তত্ত্বের ওপর গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন এবং কৃষ্ণগহ্বর ও মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে মৌলিক গবেষণা করেন।
  • স্বীকৃতি ও পুরস্কার: বিজ্ঞান গবেষণায় তাঁর অবদানের জন্য তিনি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক একুশে পদক (১৯৯৫) লাভ করেন। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি স্বর্ণপদকসহ বিভিন্ন সম্মাননা পেয়েছেন।
  • প্রকাশনা: তাঁর বেশ কিছু গবেষণাপত্র ও বই প্রকাশিত হয়েছে, যার মধ্যে 'The Ultimate Fate of the Universe' (মহাবিশ্বের চূড়ান্ত পরিণতি) বইটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য এবং এটি বহুল প্রশংসিত।
  • দেশের প্রতি ভালোবাসা: বিদেশে উচ্চমানের গবেষণার সুযোগ থাকা সত্ত্বেও তিনি দেশের প্রতি ভালোবাসা থেকে ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশে ফিরে এসে দেশের বিজ্ঞান শিক্ষায় অবদান রেখে গেছেন।

সংক্ষেপে, জামাল নজরুল ইসলাম ছিলেন বাংলাদেশের একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিজ্ঞানী যিনি পদার্থবিজ্ঞান ও বিশ্বতত্ত্ব গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।

 ওরা এগার জন
 গেরিলা
 আবার তোরা মানুষ হ
 স্টপ জেনোসাইড
 করিমগঞ্জ
 খোয়াই
 পেট্রাপোল
 ডাউকি
 লর্ড কার্জন
 লর্ড ওয়েলেসলি
 লর্ড ডালহৌসি
 লর্ড মাউন্টব্যাটেন
ব্যাখ্যাঃ

বঙ্গভঙ্গের সময় ভারতের গভর্নর জেনারেল ছিলেন লর্ড কার্জন। তিনি ১৯০৩ থেকে ১৯০৫ সাল পর্যন্ত ভারতের গভর্নর জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯০৫ সালে, তিনি বঙ্গভঙ্গ ঘোষণা করেন, যা বাংলার পূর্ব ও পশ্চিম অংশকে আলাদা করে দেয়। এই সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য ছিল হিন্দু-মুসলিম ঐক্য ভাঙা এবং ব্রিটিশ শাসনের প্রতি মুসলিমদের সমর্থন লাভ করা। তবে, বঙ্গভঙ্গের ফলস্বরূপ ভারতে ব্যাপক প্রতিবাদ ও বিরোধিতা সৃষ্টি হয়েছিল, বিশেষ করে ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকারীদের মধ্যে।

 ১২০৬ খ্রিস্টাব্দে
 ১৩১০ খ্রিস্টাব্দে
 ১৬১০ খ্রিস্টাব্দে
 ১৫২৬ খ্রিস্টাব্দে
ব্যাখ্যাঃ

ঢাকায় সর্বপ্রথম বাংলার রাজধানী স্থাপিত হয় ১৬১০ খ্রিস্টাব্দে। সুবেদার ইসলাম খান বিহারের রাজমহল থেকে ঢাকায় সর্বপ্রথম রাজধানী স্থানান্তর করেন এবং নামকরণ করেন জাহাঙ্গীরনগর। স্বাধীনতার পূর্বে ঢাকায় সর্বমোট চারবার রাজধানী স্থাপিত হয় ১৬১০, ১৬৬০, ১৯০৫, ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে।

 পারভীন ফাতেমা
 ফিরোজা বেগম
 রওশন জাহান
 কানিজ ফাতেমা
ব্যাখ্যাঃ

৩০ মে ২০০১ ধানমণ্ডির সেন্ট্রাল হসপিটালে জন্মলাভ করে হীরা, মণি ও মুক্তা নামে ৩টি টেস্ট টিউব শিশু। এদের বাবা-মা ছিলেন আবু হানিফ ও ফিরোজা বেগম এবং এ প্রকল্পের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন ডা. পারভীন ফাতেমা।

 নোয়াখালী
 কুমিল্লা
 রংপুর
 সিলেট
ব্যাখ্যাঃ

তিতাস দেশের ৪৭০তম উপজেলা। এটি কুমিল্লা জেলার অন্তর্ভুক্ত। বর্তমানে দেশে মোট উপজেলার সংখ্যা ৪৯৫টি। সর্বশেষ উপজেলা মাদারীপুরের ডাসার, সুনামগঞ্জের মধ্য নগর এবং কক্সবাজারের ঈদগাওঁ।

 থাইল্যান্ড
 মিয়ানমার
 ভিয়েতনাম
 ভুটান
ব্যাখ্যাঃ

ভিয়েতনামের তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রধান ট্রান দুক লুয়ং ২০০৪ সালে প্রথম (২২-২৪ মার্চ) বাংলাদেশ সফর করেন।

 মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান
 মেজর জেনারেল মঞ্জুর
 মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহ
 মেজর জেনারেল এইচ এম এরশাদ
ব্যাখ্যাঃ

মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহ ১৯৭২ সালের এপ্রিল থেকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান ছিলেন।

 ২৩ জুন, ১৯৯৬
 ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬
 ২ ডিসেম্বর, ১৯৯৭
 ১০ মার্চ, ১৯৯৮
ব্যাখ্যাঃ

১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর তখনকার পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটির চেয়ারম্যান আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ ও জনসংহতি সমিতির পক্ষে জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমার (সন্তু লারমা) মধ্যে ঐতিহাসিক পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

 জাপান
 জার্মানি
 যুক্তরাষ্ট্র
 যুক্তরাজ্য
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দ্বিপাক্ষিক উন্নয়ন সহযোগী দেশ হলো জাপান। জাপান বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশকে বিভিন্ন প্রকল্পে আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা প্রদান করেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো যমুনা নদীর উপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু নির্মাণ, ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্প এবং মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ।

 ৩৬ টি
 ৫৪ টি
 ৬৪ টি
 ৪৪ টি
ব্যাখ্যাঃ

বর্তমানে বাংলাদেশে মোট ৬৪টি জেলা রয়েছে। এই জেলাগুলি ৮টি বিভাগের অধীনে অবস্থিত। বিভাগগুলো হলো:

1. ঢাকা বিভাগ 2. চট্টগ্রাম বিভাগ 3. রাজশাহী বিভাগ 4. খুলনা বিভাগ 5. বরিশাল বিভাগ 6. সিলেট বিভাগ 7. রংপুর বিভাগ 8. ময়মনসিংহ বিভাগ

বাংলাদেশের ৬৪টি জেলার তালিকা নিচে দেওয়া হলো:

ঢাকা বিভাগ:

ঢাকা গাজীপুর নারায়ণগঞ্জ মুন্সিগঞ্জ মানিকগঞ্জ টাঙ্গাইল কিশোরগঞ্জ ফরিদপুর রাজবাড়ী শরীয়তপুর মাদারীপুর গোপালগঞ্জ

চট্টগ্রাম বিভাগ:

চট্টগ্রাম কক্সবাজার রাঙ্গামাটি বান্দরবান খাগড়াছড়ি কুমিল্লা নোয়াখালী ফেনী লক্ষ্মীপুর চাঁদপুর ব্রাহ্মণবাড়িয়া

রাজশাহী বিভাগ:

রাজশাহী বগুড়া চাঁপাইনবাবগঞ্জ নওগাঁ নাটোর পাবনা সিরাজগঞ্জ জয়পুরহাট

খুলনা বিভাগ:

খুলনা যশোর সাতক্ষীরা বাগেরহাট কুষ্টিয়া চুয়াডাঙ্গা মেহেরপুর নড়াইল মাগুরা ঝিনাইদহ

বরিশাল বিভাগ:

বরিশাল পটুয়াখালী ভোলা পিরোজপুর বরগুনা ঝালকাঠি

সিলেট বিভাগ:

সিলেট মৌলভীবাজার হবিগঞ্জ সুনামগঞ্জ

রংপুর বিভাগ:

রংপুর দিনাজপুর ঠাকুরগাঁও পঞ্চগড় নীলফামারী লালমনিরহাট কুড়িগ্রাম গাইবান্ধা

ময়মনসিংহ বিভাগ:

ময়মনসিংহ জামালপুর শেরপুর * নেত্রকোণা

এছাড়াও, আরও দুইটি নতুন বিভাগ গঠনের প্রস্তাবনা রয়েছে, যেগুলো হলো ফরিদপুর বিভাগ এবং কুমিল্লা বিভাগ। তবে, এখনও পর্যন্ত এই প্রস্তাবনা বাস্তবায়িত হয়নি।

 সাভারে
 চট্টগ্রামে
 মংলায়
 ঈশ্বরদীতে
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের প্রথম ইপিজেড ‘চট্টগ্রাম ইপিজেড’ ১৯৮৩ সালে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইপিজেড ‘ঢাকা ইপিজেড’ ঢাকার সাভারে ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

 এস এম সুলতান
 জয়নুল আবেদিন
 কামরুল হাসান
 শফিউল আলম
ব্যাখ্যাঃ

১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষের ওপর জয়নুলের আঁকা ছবির নাম ‘ম্যডোনা ৪৩’। তিনি বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ চিত্রশিল্পী এবং চারুকলা ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা। তার উল্লেখযোগ্য চিত্রকর্মের মধ্যে রয়েছে- সংগ্রাম (গরু), মইটানা, গায়ের বধূ, সাঁওতাল রমণী, মা ইত্যাদি।

 নভেম্বর ১২, ১৯৯৭
 ডিসেম্বর ২, ১৯৯৭
 ডিসেম্বর ১৬, ১৯৯৭
 ডিসেম্বর ২৫, ১৯৯৭
ব্যাখ্যাঃ

পাহাড়িদের স্বতন্ত্র জনগোষ্ঠী হিসেবে চিহ্নিত করে সংরক্ষণশীল নীতিভিত্তিক কিছু সুবিধা নিশ্চিত করা হয় ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর সম্পাদিত এ শান্তিচুক্তির মাধ্যমে। এ চুক্তিতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে স্বাক্ষর করেন আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ এবং পাহাড়িদের প্রতিনিধিত্ব করেন সন্তু লারমা ।

 ২ ডিসেম্বর, ১৯৯৭
 ৩ ডিসেম্বর, ১৯৯৭
 ২২ ডিসেম্বর, ১৯৯৭
 ৩ জানুয়ারি, ১৯৯৮
ব্যাখ্যাঃ

পাহাড়িদের স্বতন্ত্র জনগোষ্ঠী হিসাবে চিহ্নিত করে সংরক্ষণশীল নীতিভিত্তিক কিছু সুবিধা নিশ্চিত করা হয় ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর সম্পাদিত এক শান্তিচুক্তির মাধ্যমে। এ চুক্তিতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে স্বাক্ষর করেন আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ এবং পাহাড়িদের প্রতিনিধিত্ব করেন জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ওরফে সন্তু লারমা।

 প্রফেসর ড. আব্দুল সালাম
 প্রফেসর নরম্যান বোরলগ
 ড. আব্দুল কাদের
 ড. স্বামিনাথন
ব্যাখ্যাঃ

প্রফেসর নরম্যান বোরলগ একজন কৃষিবিজ্ঞানী হলেও তিনি ১৯৭০ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। গমের ওপর গবেষণায় তিনি কিছুদিন ভারত ও পাকিস্তানে কাটান।

 সদরঘাটে
 চাঁদনীঘাটে
 পোস্তগোলায়
 শ্যামবাজারে
ব্যাখ্যাঃ

১৮৭৪ সালে চাঁদনীঘাটে পরিচালিত পানি সরবরাহ প্রকল্পের অর্থ যোগান দেয় ঢাকার নবাব পরিবার। সর্বশেষ ২০০২ সালে পানি সরবরাহ কার্যক্রম স্থাপিত হয় ঢাকার সায়েদাবাদে। যেটা দেশের সর্ববৃহৎ পানি সরবরাহ কার্যক্রম। এখানে প্রতিদিন ২২.৫ কোটি গ্যালন পানি শোধন করা যায়।

 চট্টগ্রাম
 সিলেট
 ঢাকা
 রাজশাহী
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলকে ৩৬০ আউলিয়ার দেশ বলা হয়। শাহজালাল ও তার সফরসঙ্গী ৩৬০ জন আউলিয়ার সিলেট আগমন ইতিহাসের একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। তাদের কারণেই সিলেটকে ৩৬০ আউলিয়ার দেশ বলা হয়। চট্টগ্রামকে বলা হয় ১২ আউলিয়ার দেশ। চট্টগ্রামকে বাংলাদেশের প্রবেশদ্বারও বলা হয়। ঢাকাকে বলা হয় মসজিদের শহর এবং রিকশার নগরী।

 নারিকেল জিঞ্জিরা
 সোনাদিয়া
 কুতুবদিয়া
 নিঝুম দ্বীপ
ব্যাখ্যাঃ

আরবি ‘জাজিরা’ থেকে ‘জিঞ্জিরা’ শব্দটি উদ্ভূত যার অর্থ উপদ্বীপ। নারিকেল গাছের প্রতুলতার জন্য সেন্টমার্টিন দ্বীপটির নাম হয়েছে নারিকেল জিঞ্জিরা। কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানার অন্তর্গত বঙ্গোপসাগরের বুকে অবস্থিত সেন্টমার্টিন বাংলাদেশের সর্ব-দক্ষিণের ইউনিয়ন। এটি বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ এবং এর আয়তন ৮ বর্গকিলোমিটার।

 কুড়িগ্রাম
 নীলফামারী
 পঞ্চগড়
 লালমনিরহাট
ব্যাখ্যাঃ

প্রশাসিনক ও রাজনৈতিকভাবে দহগ্রামের অবস্থান লালমনিরহাট জেলায়। কিন্তু ভৌগোলিকভাবে ভারতের কোচবিহার জেলায় অবস্থিত। যাতায়াতের জন্য করিডোর ব্যবস্থা চালু থাকায় গত ১ আগস্ট, ২০১৫ বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে ১৬২টি ছিটমহলের বিনিময় হলেও দহগ্রামের কোনো পরিবর্তন হয়নি।

 অপ্রয়োজনীয় এবং ক্ষতিকর ঔষধ প্রস্তুত বন্ধ করা
 ঔষধ শিল্পে দেশীয় কাঁচামালের ব্যবহার নিশ্চত করা
 ঔষধ শিল্পে দেশীয় শিল্পপতিদের অগ্রাধিকার দেয়া
 বিদেশী শিল্পপতিদের দেশীয় কাঁচামাল ব্যবহারে বাধ্য করা
ব্যাখ্যাঃ

১৯৮২ সালে প্রথমবারের মতো জাতীয় ঔষুধ নীতি প্রণয়ন করা হয়। কারণ এর আগে ঔষুধ উৎপাদন ও ব্যবহারের বিষয়ে কোনো ধরনের নীতিমালা ছিলো না। এর ২০০৫ সালে এই নীতি নবায়ন করা হয় এবং ২০১৬ সালে আবার এই জাতীয় ঔষুধ জন সাধারণের কাছে পৌঁছে দেওয়া জাতীয় ঔষুধ নীতির লক্ষ্য।