আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

 Remote Sensing
 Cloud Computing
 Remote Invocation
 Private Computing
ব্যাখ্যাঃ

ক্লাউড কম্পিউটিং (Cloud Computing) হলো গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী ইউটিলিটি-ভিত্তিক কম্পিউটিং পরিষেবা প্রদানের জন্য ডিস্ট্রিবিউটেড কম্পিউটিং-এর একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ।

ক্লাউড কম্পিউটিং হলো একটি প্রযুক্তি যা ইন্টারনেট ("ক্লাউড") এর মাধ্যমে কম্পিউটিং পরিষেবা - যেমন সার্ভার, স্টোরেজ, ডেটাবেস, নেটওয়ার্কিং, সফটওয়্যার, অ্যানালিটিক্স এবং ইন্টেলিজেন্স - সরবরাহ করে। এর মাধ্যমে দ্রুত উদ্ভাবন, নমনীয় রিসোর্স এবং অর্থনীতিতে সুবিধা পাওয়া যায়।

 LAN
 WAN
 MAN
 PAN
ব্যাখ্যাঃ

** WAN (Wide Area Network)** — এটি সবচেয়ে বেশি জায়গা ব্যাপ্তি হয়।


সংক্ষেপে:

  • LAN (Local Area Network): একটি ছোট এলাকার মধ্যে (যেমন একটি অফিস বা বাড়ি) নেটওয়ার্ক সংযোগ স্থাপন করে।
  • MAN (Metropolitan Area Network): একটি শহরের মধ্যে বা শহরের বেশ কিছু অংশে নেটওয়ার্ক সংযোগ স্থাপন করে।
  • WAN (Wide Area Network): এটি একাধিক শহর, দেশ বা মহাদেশের মধ্যে ব্যাপ্তি থাকে এবং সবচেয়ে বেশি জায়গায় নেটওয়ার্ক সংযোগ স্থাপন করতে পারে। এটি পৃথিবীজুড়ে ব্যবহৃত হয়।
  • PAN (Personal Area Network): একটি ছোট এলাকা (যেমন একটি ব্যক্তি বা একটি ছোট দল) ঘিরে কাজ করে, সাধারণত ব্লুটুথ বা ওয়াইফাই প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
 রাউটার
 ওয়েব সার্ভার
 ব্রীজ
 হাব
ব্যাখ্যাঃ

একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্কে একটি LAN-এর একাধিক ডিভাইসকে একটি WAN-এর সাথে সংযুক্ত করে এমন ডিভাইসটি হলো রাউটার (Router)

রাউটারের প্রধান কাজ হলো:

  • একাধিক নেটওয়ার্কের মধ্যে ডেটা প্যাকেট ফরোয়ার্ড করা।
  • LAN (Local Area Network) এবং WAN (Wide Area Network) এর মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা।
  • ডেটা প্যাকেটগুলির জন্য সর্বোত্তম পথ নির্ধারণ করা।
  • নেটওয়ার্ক ট্র্যাফিক পরিচালনা করা।
    একটি LAN সাধারণত একটি সীমিত ভৌগোলিক এলাকার মধ্যে (যেমন একটি অফিস, বাড়ি বা ক্যাম্পাস) ডিভাইসগুলোকে সংযুক্ত করে। যখন এই LAN-এর ডিভাইসগুলোকে বৃহত্তর ভৌগোলিক এলাকার নেটওয়ার্কের সাথে (যেমন ইন্টারনেট) বা অন্য কোনো দূরবর্তী LAN-এর সাথে সংযোগ স্থাপন করতে হয়, তখন রাউটার সেই কাজটি করে। রাউটার WAN সংযোগের জন্য ইন্টারফেস সরবরাহ করে এবং LAN-এর ডেটা প্যাকেটকে WAN-এর উপযুক্ত প্রোটোকলে রূপান্তরিত করে গন্তব্যে পাঠাতে সাহায্য করে।
 On-demand self service
 Broad network access
 Limited customization
 Physical ownership of servers
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো ঘঃ Physical ownership of servers। এটি ক্লাউড কম্পিউটিং এর বৈশিষ্ট্য নয়।

ক্লাউড কম্পিউটিং এর মূল বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:

  • কঃ On-demand self service: ব্যবহারকারী যখন প্রয়োজন তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটিং রিসোর্স (যেমন সার্ভার, স্টোরেজ, নেটওয়ার্ক) সরবরাহকারীর কাছ থেকে নিতে পারে, কোনো মানুষের হস্তক্ষেপ ছাড়াই।
  • খঃ Broad network access: বিভিন্ন ডিভাইস (যেমন ল্যাপটপ, মোবাইল, ট্যাবলেট) এবং নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ক্লাউড রিসোর্স অ্যাক্সেস করা যায়।
  • গঃ Limited customization: ক্লাউড সার্ভিস প্রদানকারী সাধারণত একটি স্ট্যান্ডার্ডাইজড অবকাঠামো প্রদান করে, যেখানে ব্যবহারকারীর কাস্টমাইজেশনের সুযোগ কিছুটা সীমিত থাকে। ব্যবহারকারী তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী রিসোর্স কনফিগার করতে পারলেও, সার্ভারের ফিজিক্যাল কন্ট্রোল তাদের হাতে থাকে না।
  • ঘঃ Physical ownership of servers: ক্লাউড কম্পিউটিং-এ সার্ভারের ভৌত মালিকানা ব্যবহারকারীর কাছে থাকে না। সার্ভার এবং এর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব ক্লাউড সার্ভিস প্রদানকারীর। ব্যবহারকারী কেবল তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী ভার্চুয়াল রিসোর্স ব্যবহার করে।

সুতরাং, "Physical ownership of servers" ক্লাউড কম্পিউটিং এর একটি বৈশিষ্ট্য নয়, বরং এটি ক্লাউড কম্পিউটিং মডেলের বিপরীত ধারণা।

 CaaS
 laaS
 PaaS
 SaaS
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো কঃ CaaS।

Cloud Computing সেবা প্রদানকারীগণ সাধারণত তিন ধরনের সার্ভিস মডেল ব্যবহার করে:

  • IaaS (Infrastructure as a Service): এই মডেলে গ্রাহকদের ভার্চুয়ালাইজড কম্পিউটিং রিসোর্স, যেমন - সার্ভার, স্টোরেজ এবং নেটওয়ার্কিং প্রদান করা হয়। গ্রাহকরা তাদের অপারেটিং সিস্টেম এবং অ্যাপ্লিকেশন নিজেরাই ইনস্টল ও ম্যানেজ করতে পারে।
  • PaaS (Platform as a Service): এই মডেলে গ্রাহকদের অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট, রান এবং ম্যানেজ করার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম প্রদান করা হয়। এর মধ্যে অপারেটিং সিস্টেম, প্রোগ্রামিং ভাষার এক্সিকিউশন এনভায়রনমেন্ট, ডেটাবেস এবং ওয়েব সার্ভার অন্তর্ভুক্ত থাকে। ডেভেলপাররা অবকাঠামো নিয়ে চিন্তা না করে সরাসরি অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপ করতে পারে।
  • SaaS (Software as a Service): এই মডেলে গ্রাহকদের অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার প্রদান করা হয়, যা ইন্টারনেট ব্রাউজারের মাধ্যমে ব্যবহার করা যায়। সফটওয়্যার এবং এর অন্তর্নিহিত অবকাঠামো সেবা প্রদানকারী কর্তৃক পরিচালিত হয়। উদাহরণস্বরূপ - Gmail, Dropbox, Salesforce ইত্যাদি।

অন্যদিকে, CaaS সাধারণত "Container as a Service" বোঝায়। এটি একটি ক্লাউড কম্পিউটিং সার্ভিস মডেল যেখানে গ্রাহকরা কন্টেইনারাইজড অ্যাপ্লিকেশন ম্যানেজ এবং ডেপ্লয় করতে পারে। যদিও কিছু ক্লাউড প্রোভাইডার CaaS সেবা প্রদান করে, তবে এটি IaaS, PaaS এবং SaaS এর মতো মৌলিক এবং বহুল ব্যবহৃত মডেলের মধ্যে গণ্য হয় না। বরং, এটিকে IaaS বা PaaS এর একটি বিশেষায়িত রূপ হিসেবে দেখা যেতে পারে।

সুতরাং, প্রদত্ত বিকল্পগুলোর মধ্যে CaaS মডেলটি Cloud Computing সেবা প্রদানকারীগণ মৌলিক সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে সরাসরি ব্যবহার করে না বললেই চলে, যদিও কন্টেইনারাইজেশন বর্তমানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি।

 FTP
 HTTPS
 TCP
 DNS
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হলো খঃ HTTPS।

HTTPS (Hypertext Transfer Protocol Secure) হলো একটি সুরক্ষিত যোগাযোগ প্রোটোকল যা ইন্টারনেটে তথ্য আদান-প্রদানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। এটি HTTP (Hypertext Transfer Protocol)-এর একটি সুরক্ষিত সংস্করণ, যেখানে SSL (Secure Sockets Layer) বা TLS (Transport Layer Security) প্রোটোকল ব্যবহার করে ডেটা এনক্রিপ্ট করা হয়। এর ফলে প্রেরক এবং প্রাপকের মধ্যে আদান-প্রদানকৃত তথ্য তৃতীয় কোনো পক্ষ কর্তৃক পাঠ বা পরিবর্তন করার সম্ভাবনা হ্রাস পায়। বিশেষ করে সংবেদনশীল তথ্যের (যেমন - লগইন ক্রেডেনশিয়াল, আর্থিক লেনদেন) ক্ষেত্রে HTTPS ব্যবহার করা অপরিহার্য।

অন্যান্য প্রোটোকলগুলোর নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য ভিন্ন:

  • FTP (File Transfer Protocol) (ক): এটি ফাইল স্থানান্তরের জন্য ব্যবহৃত হয়, তবে এর মৌলিক সংস্করণে ডেটা এনক্রিপ্ট করা হয় না এবং এটি তুলনামূলকভাবে কম সুরক্ষিত।
  • TCP (Transmission Control Protocol) (গ): এটি ইন্টারনেটে ডেটা প্যাকেট নির্ভরযোগ্যভাবে প্রেরণের জন্য ব্যবহৃত একটি মৌলিক প্রোটোকল। এটি ডেটা ডেলিভারি নিশ্চিত করে, তবে সরাসরি এনক্রিপশন প্রদান করে না। HTTPS টিসিপি-এর উপরে কাজ করে এবং নিরাপত্তা স্তর যোগ করে।
  • DNS (Domain Name System) (ঘ): এটি হোস্টনামকে আইপি অ্যাড্রেসে অনুবাদ করে। এর মৌলিক প্রোটোকলটি সুরক্ষিত নয়, তবে DNSSEC (DNS Security Extensions)-এর মতো সুরক্ষা ব্যবস্থা রয়েছে যা DNS ডেটার সত্যতা যাচাই করে।

সুতরাং, ইন্টারনেটে তথ্য আদান-প্রদানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রধানত HTTPS প্রোটোকল ব্যবহার করা হয়।

 http
 www
 URL
 HTML
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হল গঃ URL

URL (Uniform Resource Locator) একটি প্রতিষ্ঠানের ওয়েব ঠিকানাকে নির্দেশ করে। এটি একটি নির্দিষ্ট ওয়েব রিসোর্সের (যেমন একটি ওয়েব পেজ, ছবি, বা ফাইল) ইন্টারনেট ঠিকানা।

অন্যান্য বিকল্পগুলো:

  • http (Hypertext Transfer Protocol) হল একটি প্রোটোকল যা ওয়েব ব্রাউজার এবং ওয়েব সার্ভারের মধ্যে ডেটা স্থানান্তরের নিয়ম নির্ধারণ করে। এটি URL-এর একটি অংশ।
  • www (World Wide Web) হল ইন্টারনেটের একটি অংশ, যেখানে ওয়েবসাইটগুলো হোস্ট করা থাকে। এটি প্রায়শই URL-এর শুরুতে দেখা যায়, তবে এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওয়েব ঠিকানা নয়।
  • HTML (Hypertext Markup Language) হল ওয়েব পেজ তৈরির জন্য ব্যবহৃত একটি মার্কআপ ভাষা। এটি ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু এবং কাঠামো নির্ধারণ করে, কিন্তু এটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা নয়।
 Internet of Things (IoT)
 Cloud Computing
 Client-Server Systems
 Big Data Analytics
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর হল খঃ Cloud Computing

ক্লাউড কম্পিউটিং ‘Pay as You Go’ সার্ভিস মডেল অনুসরণ করে। এর অর্থ হল আপনি ঠিক যতটুকু রিসোর্স (যেমন কম্পিউটিং পাওয়ার, স্টোরেজ, নেটওয়ার্কিং) ব্যবহার করবেন, ঠিক ততটুকুর জন্যই আপনাকে অর্থ পরিশোধ করতে হবে। এটি অনেকটা বিদ্যুৎ বা পানির বিলের মতো, যেখানে আপনি যতটুকু ব্যবহার করেন, ততটুকুই বিল আসে।

অন্যান্য প্রযুক্তিগুলো সাধারণত এই মডেল অনুসরণ করে না:

  • Internet of Things (IoT): IoT মূলত ডিভাইস এবং সেন্সরগুলোর একটি নেটওয়ার্ক, যা ডেটা সংগ্রহ ও আদান-প্রদান করে। এর সার্ভিস মডেল ভিন্ন হতে পারে।
  • Client-Server Systems: এটি একটি কম্পিউটিং মডেল যেখানে একটি কেন্দ্রীয় সার্ভার একাধিক ক্লায়েন্টকে পরিষেবা প্রদান করে। এখানে সাধারণত ব্যবহারের ভিত্তিতে পেমেন্টের নিয়ম থাকে না।
  • Big Data Analytics: এটি বিশাল ডেটা সেটের বিশ্লেষণ প্রক্রিয়া। এর খরচ ডেটার পরিমাণ, বিশ্লেষণের জটিলতা এবং ব্যবহৃত টুলের উপর নির্ভর করে, তবে সরাসরি ‘Pay as You Go’ মডেল নয়।
 অবকাঠামোগত
 প্লাটফর্মভিত্তিক
 সফটওয়্যার
 উপরের সবগুলো
ব্যাখ্যাঃ

ক্লাউড কম্পিউটিং এর প্রধান সার্ভিস মডেলগুলো হলো:

১. ইনফ্রাস্ট্রাকচার অ্যাজ এ সার্ভিস (IaaS - Infrastructure as a Service): এই মডেলে ক্লাউড প্রদানকারী ভার্চুয়ালাইজড কম্পিউটিং রিসোর্স যেমন - সার্ভার, স্টোরেজ, নেটওয়ার্ক এবং অপারেটিং সিস্টেম সরবরাহ করে। ব্যবহারকারী এই অবকাঠামোর উপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে এবং তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী রিসোর্স ব্যবহার ও পরিচালনা করতে পারে। এটি অনেকটা নিজের ডেটা সেন্টার স্থাপনের মতোই, তবে এখানে অবকাঠামোটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব প্রদানকারীর উপর থাকে।

২. প্ল্যাটফর্ম অ্যাজ এ সার্ভিস (PaaS - Platform as a Service): এই মডেলে ক্লাউড প্রদানকারী অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট, রান এবং ম্যানেজ করার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করে। এর মধ্যে অপারেটিং সিস্টেম, প্রোগ্রামিং ভাষার এক্সিকিউশন এনভায়রনমেন্ট, ডেটাবেস এবং ওয়েব সার্ভার অন্তর্ভুক্ত থাকে। ডেভেলপাররা অবকাঠামো নিয়ে চিন্তা না করে তাদের অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট এবং ডেপ্লয়মেন্টের উপর মনোযোগ দিতে পারে।

৩. সফটওয়্যার অ্যাজ এ সার্ভিস (SaaS - Software as a Service): এই মডেলে ক্লাউড প্রদানকারী সম্পূর্ণরূপে কার্যকরী অ্যাপ্লিকেশন সরবরাহ করে, যা ব্যবহারকারীরা ইন্টারনেট ব্রাউজার বা ডেডিকেটেড ক্লায়েন্ট সফটওয়্যারের মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারে। ব্যবহারকারীদের সফটওয়্যার বা এর অন্তর্নিহিত অবকাঠামো পরিচালনার প্রয়োজন হয় না। উদাহরণস্বরূপ, গুগল ওয়ার্কস্পেস, ড্রপবক্স, এবং সেলসফোর্স হলো SaaS এর জনপ্রিয় উদাহরণ।

এছাড়াও, কিছু ক্ষেত্রে ফাংশন অ্যাজ এ সার্ভিস (FaaS - Function as a Service) বা সার্ভারলেস কম্পিউটিং-কেও একটি স্বতন্ত্র সার্ভিস মডেল হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা অ্যাপ্লিকেশন কোডের ছোট ছোট অংশ (ফাংশন) চালানোর জন্য একটি ইভেন্ট-চালিত প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করে এবং অবকাঠামো ব্যবস্থাপনার জটিলতা কমিয়ে আনে।

 বাস টপোলজি
 রিং টপোলজি
 স্টার টপোলজি
 ট্রি টোপোলজি
ব্যাখ্যাঃ

স্টার টপোলজিতে হাব (hub) ব্যবহার করা হয়।

স্টার টপোলজিতে, প্রতিটি কম্পিউটার একটি কেন্দ্রীয় ডিভাইসের সাথে সংযুক্ত থাকে, যাকে হাব বা সুইচ বলা হয়। ডেটা প্রেরণের জন্য, একটি কম্পিউটার প্রথমে হাবের কাছে ডেটা পাঠায়, এবং হাব সেই ডেটা নির্দিষ্ট প্রাপকের কাছে ফরোয়ার্ড করে (যদি এটি একটি সুইচ হয়) অথবা নেটওয়ার্কের সমস্ত কম্পিউটারের কাছে সম্প্রচার করে (যদি এটি একটি হাব হয়)।

 ৭
 ৫
 ৯
 ৮
ব্যাখ্যাঃ

কম্পিউটার নেটওয়ার্কের OSI (Open Systems Interconnection) মডেল-এর মোট ৭টি স্তর (Layer) রয়েছে। এটি একটি ধারণাগত কাঠামো যা বিভিন্ন কম্পিউটার সিস্টেম কীভাবে একে অপরের সাথে নেটওয়ার্কে যোগাযোগ করে তা বর্ণনা করে।

এই ৭টি স্তর হলো:

১. ফিজিক্যাল লেয়ার (Physical Layer): এটি ডেটা ট্রান্সমিশনের ভৌত মাধ্যম (যেমন ক্যাবল, ওয়াইফাই) এবং হার্ডওয়্যার নিয়ে কাজ করে। ২. ডেটা লিংক লেয়ার (Data Link Layer): এটি নেটওয়ার্কের দুটি সরাসরি সংযুক্ত ডিভাইসের মধ্যে ডেটা ফ্রেমের ত্রুটিহীন এবং নির্ভরযোগ্য আদান-প্রদান নিশ্চিত করে। ৩. নেটওয়ার্ক লেয়ার (Network Layer): এটি বিভিন্ন নেটওয়ার্ক জুড়ে ডেটা প্যাকেট রাউটিং এবং গন্তব্যে প্রেরণের জন্য দায়ী। ৪. ট্রান্সপোর্ট লেয়ার (Transport Layer): এটি ডেটার নির্ভরযোগ্য, ক্রমিক এবং ত্রুটিমুক্ত ট্রান্সমিশন নিশ্চিত করে। ৫. সেশন লেয়ার (Session Layer): এটি দুটি ডিভাইসের মধ্যে সেশন স্থাপন, পরিচালনা এবং সমাপ্তি করে। ৬. প্রেজেন্টেশন লেয়ার (Presentation Layer): এটি ডেটার ফরম্যাট, এনক্রিপশন এবং ডিক্রিপশনের কাজ করে যাতে বিভিন্ন সিস্টেমের ডেটা একে অপরের কাছে বোধগম্য হয়। ৭. অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার (Application Layer): এটি ব্যবহারকারীর সাথে সরাসরি ইন্টারঅ্যাক্ট করে এবং অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামগুলিকে নেটওয়ার্ক পরিষেবা প্রদান করে (যেমন HTTP, FTP, SMTP)।

 TCP/IP
 Net BEUI
 Novel netware
 Linux
ব্যাখ্যাঃ

ইন্টারনেট সংযোগের ক্ষেত্রে সর্বাধিক ব্যবহৃত প্রোটোকল হলো TCP/IP

  • TCP/IP (Transmission Control Protocol/Internet Protocol) হলো প্রোটোকলের একটি স্যুট বা সেট, যা ইন্টারনেট এবং অন্যান্য কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ডেটা আদান-প্রদানের মৌলিক ভিত্তি। ইন্টারনেট মূলত এই প্রোটোকল ব্যবহার করেই কাজ করে।

  • NetBEUI (NetBIOS Extended User Interface) এবং Novell NetWare (IPX/SPX) হলো পুরানো নেটওয়ার্ক প্রোটোকল যা একসময় লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কে (LAN) ব্যবহৃত হতো, কিন্তু ইন্টারনেটের জন্য এগুলি ব্যবহৃত হয় না।

  • Linux হলো একটি অপারেটিং সিস্টেমের কার্নেল, কোনো প্রোটোকল নয়।

 অর্থ সাশ্রয়
 সময় সাশ্রয়
 স্থানের সাশ্রয়
 উপরের সবকটি
ব্যাখ্যাঃ

একটি প্রতিষ্ঠানে ডিভাইস ভাগাভাগি করে নেওয়ার বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান কিছু সুবিধা নিচে আলোচনা করা হলো:

  • খরচ সাশ্রয়: এটি সবচেয়ে বড় সুবিধা। প্রতিটি কর্মীর জন্য আলাদা আলাদা ডিভাইস না কিনে কয়েকটি ডিভাইস ভাগাভাগি করে ব্যবহার করলে হার্ডওয়্যার কেনা এবং রক্ষণাবেক্ষণের খরচ অনেক কমে যায়।
  • সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার: কিছু ডিভাইস হয়তো সারাদিন ব্যবহার হয় না বা নির্দিষ্ট কাজের জন্যই লাগে। ভাগাভাগির মাধ্যমে সেই ডিভাইসগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত হয়, ফলে অব্যবহৃত থাকার সময় কমে আসে।
  • সহযোগিতা বৃদ্ধি: অনেক সময় একটি প্রকল্পে একাধিক টিম সদস্যকে একসাথে কাজ করতে হয়। ডিভাইস শেয়ারিং তাদের মধ্যে ফাইল আদান-প্রদান এবং সহযোগিতামূলক কাজকে আরও সহজ করে তোলে।
  • সফটওয়্যার লাইসেন্সের খরচ হ্রাস: নির্দিষ্ট সফটওয়্যারের লাইসেন্স প্রতিটি ডিভাইসের জন্য না কিনে, কিছু লাইসেন্স নিয়ে তা শেয়ার করা ডিভাইসগুলোতে ব্যবহার করা যায়, যা সফটওয়্যারের খরচ কমায়।
  • কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা ও নিরাপত্তা: ডিভাইসগুলো কেন্দ্রীয়ভাবে পরিচালিত হলে আপডেট, নিরাপত্তা প্যাচ প্রয়োগ এবং ডেটা ব্যাকআপের মতো কাজগুলো সহজ হয়। এতে ডেটা হারানোর ঝুঁকি কমে এবং নিরাপত্তা জোরদার হয়।
  • স্থান সাশ্রয়: কম সংখ্যক ডিভাইস মানে কম জায়গা লাগে, যা ছোট অফিস বা কর্মস্থলের জন্য বিশেষভাবে উপকারী।
  • পরিবেশগত সুবিধা: কম উৎপাদন মানে কম বর্জ্য, যা পরিবেশের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

তবে, ডিভাইস ভাগাভাগি করার কিছু চ্যালেঞ্জও থাকতে পারে, যেমন: ডেটা নিরাপত্তা, ব্যবহারের সময়সূচি নিয়ে জটিলতা বা ব্যক্তিগতকরণের অভাব। এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করার জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালা এবং সঠিক ব্যবস্থাপনা জরুরি।

 Task bar
 Notification area
 Menu bar
 Web browser
ব্যাখ্যাঃ

ইন্টারনেটে প্রবেশ করার জন্য বেশ কয়েকটি জিনিসের প্রয়োজন হয়, তবে একটি ছাড়া ইন্টারনেট ব্যবহার করা সবচেয়ে কঠিন বা প্রায় অসম্ভব, সেটি হলো ওয়েব ব্রাউজার (Web Browser)

যদি একটি নির্দিষ্ট জিনিসের কথা বলতে হয়, তাহলে উত্তর হবে:

ওয়েব ব্রাউজার (Web Browser)

ওয়েব ব্রাউজার (যেমন Google Chrome, Mozilla Firefox, Microsoft Edge, Safari) হলো এমন একটি সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন যা আপনাকে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (World Wide Web) এর তথ্য অ্যাক্সেস করতে এবং দেখতে সাহায্য করে। এটি ছাড়া আপনি ওয়েবসাইটগুলোতে প্রবেশ করতে, সার্চ করতে বা অনলাইন কনটেন্ট দেখতে পারবেন না।

অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যেমন ইন্টারনেট সংযোগ (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার - ISP), একটি ডিভাইস (কম্পিউটার, স্মার্টফোন), এবং প্রোটোকল (HTTP, TCP/IP) সবই দরকারি, কিন্তু ব্রাউজার ছাড়া আপনি সেই সংযোগের মাধ্যমে ওয়েবসাইটগুলো নেভিগেট করতে পারবেন না।

 Super Computer
 Network
 Server
 Enterprise
ব্যাখ্যাঃ

পার্সোনাল কম্পিউটার যুক্ত করে নেটওয়ার্ক (Network) তৈরি করা যায়।

অনেকগুলো পার্সোনাল কম্পিউটারকে যখন তার (cable) বা তারবিহীন (wireless) প্রযুক্তির মাধ্যমে একে অপরের সাথে যুক্ত করা হয়, তখন তারা একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করে। এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে কম্পিউটারগুলো ফাইল, প্রিন্টার বা ইন্টারনেট সংযোগের মতো রিসোর্স ভাগাভাগি করতে পারে এবং একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।

অন্যান্য বিকল্পগুলো হলো:

  • সুপার কম্পিউটার (Super Computer): এটি বিশেষভাবে ডিজাইন করা অত্যন্ত শক্তিশালী কম্পিউটার, যা পার্সোনাল কম্পিউটার যুক্ত করে তৈরি হয় না।
  • সার্ভার (Server): সার্ভার একটি শক্তিশালী কম্পিউটার, যা নেটওয়ার্কে অন্য কম্পিউটারগুলোকে (ক্লায়েন্ট) বিভিন্ন সেবা প্রদান করে। যদিও একটি পার্সোনাল কম্পিউটারকে সার্ভার হিসেবে কনফিগার করা যেতে পারে, তবে "পার্সোনাল কম্পিউটার যুক্ত করে" বলতে সাধারণত নেটওয়ার্ককেই বোঝানো হয়, সার্ভারকে নয়। সার্ভার নিজে একটি কম্পিউটার, এটি একাধিক পিসি যুক্ত করে তৈরি হয় না।
  • এন্টারপ্রাইজ (Enterprise): এটি একটি বৃহৎ সংস্থা বা ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে বোঝায়, কোনো কম্পিউটার সিস্টেম নয়।
 ১৯৫৯
 ১৯৬৫
 ১৯৬৯
 ১৯৮১
ব্যাখ্যাঃ

ইন্টারনেটের ইতিহাস বেশ পুরনো এবং এর যাত্রা শুরু হয়েছিল স্নায়ুযুদ্ধের সময়। নিচে ইন্টারনেটের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস তুলে ধরা হলো:

শুরুর দিকের ধাপ (ষাটের দশক):

  • ১৯৬৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের একটি প্রকল্প হিসেবে ইন্টারনেটের পূর্বসূরি আরপানেট (ARPANET - Advanced Research Projects Agency Network) চালু হয়।
  • এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল, এমনকি পারমাণবিক হামলার পরেও যেন বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা সচল থাকে।
  • এই নেটওয়ার্কটি প্যাকেট-সুইচিং নামক একটি নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে ডেটা আদান-প্রদান করত। ১৯৬৯ সালের ২৯শে অক্টোবর, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় লস অ্যাঞ্জেলেস (UCLA) এবং স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (SRI) মধ্যে প্রথম সফলভাবে ডেটা পাঠানো হয়।
 একটি মডুলেটর
 একটি মডুলেটর ও একটি ডিমডুলেটর
 একটি কোডেক
 একটি এনকোডার
ব্যাখ্যাঃ

মডেম (MODEM) হলো একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস, যার পূর্ণরূপ হলো Modulator-Demodulator। এর প্রধান কাজ হলো কম্পিউটার বা ডিজিটাল ডিভাইস থেকে আসা ডিজিটাল সিগন্যালকে অ্যানালগ সিগন্যালে রূপান্তর করা (Modulation) এবং টেলিফোন লাইন বা ক্যাবল থেকে আসা অ্যানালগ সিগন্যালকে আবার ডিজিটাল সিগন্যালে রূপান্তর করা (Demodulation)।

মডেমের ভেতরে মূলত যে প্রধান অংশগুলো থাকে, তা হলো:

১. মডুলেটর এবং ডিমডুলেটর

মডেমের মূল কার্যকারিতা এই দুটি অংশে নিহিত। মডুলেটর অংশটি ডিজিটাল ডেটাকে অ্যানালগ সিগন্যালে রূপান্তরিত করে, যা টেলিফোন লাইন বা অন্য কোনো মাধ্যমে পাঠানো যায়। আর ডিমডুলেটর অংশটি তার বিপরীত কাজ করে, অর্থাৎ দূর থেকে আসা অ্যানালগ সিগন্যালকে ডিজিটাল ডেটায় রূপান্তরিত করে কম্পিউটারকে বোঝার জন্য উপযোগী করে তোলে।

 ই-মেইল
 ইন্টারকম
 ইন্টারনেট
 টেলিকমিউনিকেশন
ব্যাখ্যাঃ

আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা ব্যবহার করে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে পরস্পর সম্পর্কযুক্ত করে তাদের মধ্যে যে আন্তঃসম্পর্ক বা যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয় তাকে ইন্টারনেট বলে।

 ডিজিটাল সিগন্যাল বার্তা প্রেরণ
 বোতাম টিপে ডায়াল করা
 অপটিক্যাল ফাইবারের ব্যাবহার
 নতুন ধরনের মাইক্রোফোন
ব্যাখ্যাঃ

ডিজিটাল টেলিফোনের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:

ডিজিটাল সিগন্যালে বার্তা প্রেরণ: ডিজিটাল টেলিফোনের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো ডিজিটাল সিগন্যালে বার্তা প্রেরণ।
অপটিক্যাল ফাইবারের ব্যবহার: ডিজিটাল টেলিফোনে অপটিক্যাল ফাইবারের ব্যবহার করা হয়।
বোতাম টিপে ডায়াল করা: ডিজিটাল টেলিফোনে বোতাম টিপে ডায়াল করা যায়।
নতুন ধরনের মাইক্রোফোন: ডিজিটাল টেলিফোনে নতুন ধরনের মাইক্রোফোন ব্যবহার করা হয়।

২০. GPS এর পূর্ণাঙ্গ রূপ কী?

[ প্রা.বি.স.শি. (৩য় ধাপ) 03-06-2022 ]

 General Pointing System
 Global Processing System
 Global Positioning System
 General Positioning System
ব্যাখ্যাঃ

জিপিএস (GPS) এর পূর্ণাঙ্গ রূপ হলো "গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম" (Global Positioning System)।

জিপিএস একটি স্যাটেলাইট-ভিত্তিক নেভিগেশন সিস্টেম, যা যেকোনো আবহাওয়ায় পৃথিবীর যেকোনো স্থানে অবস্থান, সময় এবং গতি সম্পর্কিত তথ্য সরবরাহ করে। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকার দ্বারা তৈরি এবং পরিচালিত একটি সিস্টেম।

 ফেসবুক
 ইউটিউব
 টুইটার
 ইন্সটগ্রাম
ব্যাখ্যাঃ

উত্তর: খঃ ইউটিউব অন্য তিনটি থেকে আলাদা।
কারণ: ফেসবুক, টুইটার এবং ইনস্টাগ্রাম — এই তিনটি মূলত সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্ম, যেখানে ব্যবহারকারীরা একে অপরের সঙ্গে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে পারে, পোস্ট শেয়ার করতে পারে, কমেন্ট করতে পারে, এবং ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করতে পারে।

অন্যদিকে, ইউটিউব মূলত একটি ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম, যেখানে প্রধানত ভিডিও কনটেন্ট দেখা ও আপলোড করা হয়। যদিও সেখানে কমেন্ট ও সাবস্ক্রিপশন অপশন আছে, এটি প্রধানত সোশ্যাল নেটওয়ার্কের চেয়ে ভিডিও কনটেন্ট প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহৃত হয়।