আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
16

ক. ৭০০-১৪০০ খ্রিঃ
খ. ৬৫০-১২০০ খ্রিঃ
গ. ৪০০-৮০০ খ্রিঃ
ঘ. ৫০০-১০০০ খ্রিঃ
ব্যাখ্যাঃ

বাংলা ভাষার প্রাচীন যুগের সময়কাল সাধারণভাবে ধরা হয় আনুমানিক ৬৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত

তবে, ভাষাবিদদের মধ্যে এই সময়কাল নিয়ে কিছু ভিন্নমত রয়েছে। ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে চর্যাপদের উৎপত্তিকাল ৬৫০ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে। অন্যদিকে, ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় এই সময়কাল ৯৫০ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বলে মনে করেন।

সুতরাং, বিকল্প হিসেবে ৯৫০-১২০০ খ্রিস্টাব্দ সময়কালটিও ধরা যেতে পারে। তবে সাধারণভাবে ৬৫০-১২০০ খ্রিস্টাব্দ কেই বাংলা ভাষার প্রাচীন বা আদি যুগের সময়কাল হিসেবে ধরা হয়। এই যুগের একমাত্র নির্ভরযোগ্য সাহিত্যিক নিদর্শন হলো চর্যাপদ

ক. স্বরবৃত্ত
খ. নিম্নবৃত্ত
গ. অক্ষরবৃত্ত
ঘ. মাত্রাবৃত্ত
ব্যাখ্যাঃ

চর্যাপদ মূলত মাত্রাবৃত্ত ছন্দে লেখা। তবে এর মধ্যে অক্ষরবৃত্ত ও স্বরবৃত্তের কিছু প্রভাবও দেখা যায়।

অধিকাংশ পণ্ডিত মনে করেন চর্যাপদের মূল ছন্দ মাত্রাবৃত্ত। এই ছন্দে পর্ব সাধারণত ৪ মাত্রার হয় এবং কিছু ক্ষেত্রে ৫ বা ৬ মাত্রারও দেখা যায়।

যদিও এর কাঠামো পুরোপুরি মাত্রাবৃত্তের নিয়ম মেনে চলে না এবং কিছু ক্ষেত্রে অক্ষরবৃত্ত ও স্বরবৃত্তের বৈশিষ্ট্যও লক্ষ্য করা যায়, তবে সামগ্রিকভাবে এটিকে মাত্রাবৃত্তের কাছাকাছি ছন্দ হিসেবেই গণ্য করা হয়।

ক. নেপালের রাজদরবার
খ. ভারতের গ্রন্থাগার
গ. শ্রীলঙ্কার গ্রন্থাগার
ঘ. চীনের রাজদরবার
ব্যাখ্যাঃ

হরপ্রসাদ শাস্ত্রী প্রথম নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগার (Royal Library of Nepal) থেকে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন।

তিনি ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে এই অমূল্য সাহিত্যকর্মটি খুঁজে পান। এই আবিষ্কার বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে, কারণ এর মাধ্যমেই বাংলা ভাষার প্রাচীনতম রূপ সম্পর্কে জানা যায়।