আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

ক. যুক্তরাজ্যে
খ. যুক্তরাষ্ট্রে
গ. ফ্রান্সে
ঘ. জার্মানিতে
উত্তরঃ যুক্তরাজ্যে
ব্যাখ্যাঃ

গ্রিনিচ মানমন্দির হলো একটি ঐতিহাসিক জ্যোতির্বিদ্যা পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র, যা ইংল্যান্ডের লন্ডনে অবস্থিত। এটি ১৬৭৫ সালে রাজা দ্বিতীয় চার্লস দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল নৌচালকদের জন্য নেভিগেশন ও সঠিক সময় নির্ধারণের জন্য প্রয়োজনীয় জ্যোতির্বিদ্যা সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ করা।

গ্রিনিচ মানমন্দিরের গুরুত্ব

  • মূল মধ্যরেখা (Prime Meridian): গ্রিনিচ মানমন্দিরের ওপর দিয়ে যে দ্রাঘিমা রেখাটি চলে গেছে, তাকেই পৃথিবীর মূল মধ্যরেখা বা মূল দ্রাঘিমা রেখা (0° দ্রাঘিমা) হিসেবে ধরা হয়। এই রেখাটি পৃথিবীর পূর্ব ও পশ্চিম গোলার্ধকে ভাগ করেছে।
  • গ্রিনিচ মান সময় (GMT): এই মানমন্দির থেকে গ্রিনিচ মান সময় বা জিএমটি (GMT - Greenwich Mean Time) নির্ধারণ করা হয়, যা একসময় আন্তর্জাতিক সময় মান হিসেবে ব্যবহৃত হতো। বর্তমানে এটি সমন্বিত বিশ্বজনীন সময় বা ইউটিসি (UTC - Coordinated Universal Time) দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে, তবে জিএমটি এখনও বিভিন্ন দেশে এবং কাজে ব্যবহৃত হয়।

বর্তমানে এই মানমন্দিরটি একটি জাদুঘর হিসেবে পরিচালিত হয় এবং এটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র।

ক. ঊষা
খ. গোধূলি
গ. গুরুবৃত্ত
ঘ. ছায়াবৃত্ত
উত্তরঃ ছায়াবৃত্ত
ব্যাখ্যাঃ

ছায়াবৃত্ত (Circle of Illumination) হলো পৃথিবীর পৃষ্ঠের একটি কাল্পনিক সীমারেখা, যা পৃথিবীকে আলোকিত ও অন্ধকার—এই দুটি অংশে ভাগ করে।

ছায়াবৃত্তের কার্যকারিতা

পৃথিবী নিজ অক্ষের ওপর আবর্তনের কারণে এই সীমারেখাটি ক্রমাগত পূর্ব থেকে পশ্চিমে সরে যেতে থাকে। এর ফলে পৃথিবীর কোনো নির্দিষ্ট স্থানে দিন ও রাতের সৃষ্টি হয়। যে অংশটি সূর্যের দিকে থাকে সেখানে দিন এবং যে অংশটি সূর্যের বিপরীত দিকে থাকে সেখানে রাত হয়। এই সীমারেখাটি দিন ও রাতের মধ্যবর্তী সীমানা হিসেবে কাজ করে।

ক. আর্লিবার্ড হল
খ. এস্ট্রোলার হল
গ. ওবেরী হল
ঘ. কসমস
উত্তরঃ আর্লিবার্ড হল
ব্যাখ্যাঃ

পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগ কৃত্রিম উপগ্রহ হলো ইনটেলসেট-1, যার আরেক নাম আর্লি বার্ড (Early Bird)। এই কৃত্রিম উপগ্রহটি ৬ এপ্রিল, ১৯৬৫ সালে মহাশূন্যে উৎক্ষেপণ করা হয়। এটি বর্তমানে কক্ষপথে অবস্থান করলেও নিষ্ক্রিয় (inactive) অবস্থায় আছে।